‘অতীতের তুলনায় 'ক্রসফায়ারে'র সংখ্যা কমে এসেছে’



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র‌্যাব) বিদায়ী মহাপরিচালক চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন

র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র‌্যাব) বিদায়ী মহাপরিচালক চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন

  • Font increase
  • Font Decrease

র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র‌্যাব) বিদায়ী মহাপরিচালক চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন বলেছেন, যেখানে প্রয়োজন হয়, ঠিক সেখানেই আমরা শক্তি প্রয়োগ করি। অতীতের তুলনায় 'ক্রসফায়ারে'র সংখ্যা কমে এসেছে।

বুধবার সকালে রাজধানীর কারওয়ান বাজারে র‌্যাবের মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।

র‌্যাব মহাপরিচালক বলেন, মাদকের বিরুদ্ধে অভিযান আমরা যেভাবে করি, এটা কিন্তু একটা বৈশ্বিক যুদ্ধ বটে। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী যেটা করছে, কারাগারে যেসব আসামি আছে তাদের অধিকাংশ মাদকের আসামি। এটা একটা সামাজিক সমস্যা হিসেবে দাঁড়িয়েছে। যার যার জায়গা থেকে দায়িত্বশীল আচরণ না করলে...আমার সন্তানের এখন ঘরে থাকার কথা, সে বাইরে গেছে, কোথায় গেছে? সন্তানের বিষয়ে আমার দায়িত্ব আছে। শিক্ষকের দায়িত্ব আছে। জনপ্রতিনিধির দায়িত্ব আছে। আমরা সবাই মিলে কাজ করছি। আমরা যেখানে খবর পাচ্ছি, ধরছি। এটা নিয়ন্ত্রণে নেই এ কথা বলার সুযোগ নেই। আমরা যদি ব্যবস্থা না নিতাম, জেলখানায় এত আসামি কীভাবে যেত!

যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞার কারণে 'ক্রসফায়ার' কমে গেছে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, এটা আমরা মনে করি না। যেখানে প্রয়োজন হয়, ঠিক সেখানেই আমরা শক্তি প্রয়োগ করি। যেখানে প্রয়োজন হয় না, সেখানে আমরা বিন্দুমাত্র শক্তি প্রয়োগ করার...এই দেশের নাগরিক, বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, তোমরা এই দেশের পুলিশ, তোমরা এই দেশের নাগরিক। ল' এনফোর্সেস এ দেশের, আমরা কেন আমাদের দেশের লোকের বিরুদ্ধে অবস্থান করবো! যখন নিতান্ত আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির কারণে...যখন আমি আক্রান্ত হই, তখন পলায়ন রোধ, মাদক-অস্ত্র উদ্ধারের জন্য, মানবপাচার বন্ধ করার জন্য; মাদক-অস্ত্র-মানবপাচারকারী যখন আক্রমণ করে তখন বাংলাদেশের প্রচলিত আইন অনুযায়ী যে ব্যবস্থা নেওয়া দরকার সেই ব্যবস্থা নিয়ে থাকি। যেহেতু আমাদের প্রশিক্ষণ আছে, সে অনুযায়ী আমরা ব্যবস্থা গ্রহণ করে থাকি। আইন যে ক্ষমতা দিয়েছে সেই সীমা বিন্দুমাত্র অতিক্রম করতে আমরা দেই না।

চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন বলেন, গত আড়াই বছর আমরা দায়িত্ব পালন করেছি। র‌্যাব তার স্বাভাবিক দায়িত্ব পালন করেছে। যে কোনো কাজ আমরা যখন করি, আইনানুগ প্রক্রিয়া অবলম্বন করে আমরা কাজটি করি। যখন কোনো ঘটনা সংঘটিত হয়, আমাদের ওপর গুলি বর্ষণের কথাই বলি; অপরাধীরা যে কত 'নটোরিয়াস', অপরাধ সংঘটনের জন্য সামনের সব বাধা অতিক্রম করে তারা অপরাধ সংঘটন করতে চায়। আমরা যখন তাদের সামনে বাধা হয়ে দাঁড়াই, তখন তারা সর্বশক্তি দিয়ে আমাদের প্রতিহত করে তাদের অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড চালিয়ে যেতে চায়। আমাদের সঙ্গে ওই অবস্থা যখনই সংঘটিত হয়, এরপরও আমাদের অনেক অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা সংঘটিত হয় সঙ্গে সঙ্গে কিন্তু একটা জিনিস লক্ষ করবেন, আমরা কিন্তু ঘটনাস্থলে থাকি না। ঘটনাস্থলে থানা পুলিশ আসে। ম্যাজিস্ট্রেট আসেন, সুরতহাল করেন। এরপর মর্গে নেওয়া হয়, ময়নাতদন্ত করা হয়। মামলা হয়, পুলিশ তদন্ত করে। আমাদের স্বাধীন বিচার ব্যবস্থা, উভয়পক্ষের যুক্ততর্ক থেকে বিচারক তার সুচিন্তিত রায় দেন। ঘটনার পরে আমাদের কোনো ভূমিকা থাকে না। অন্যান্যরা সরকারের, আপনারাও (গণমাধ্যম) প্রতিনিয়ত মনিটর করেন। সেখানে র‌্যাবের ভূমিকা কতটুকু আছে সেটা আমার কাছেও প্রশ্ন। স্বচ্ছতার সঙ্গে এটা সম্পাদন হয়ে থাকে। এ ধরনের ঘটনায় আমাদের লোক আহত হয়েছে, আমাদের লোকের প্রাণহানী হয়েছে। অনেকের অঙ্গহানী হয়েছে।

আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর পুলিশের ৩১তম মহাপরিদর্শক (আইজিপি) হিসেবে দায়িত্ব নিতে যাচ্ছেন চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন।

   

নওগাঁয় ধর্ষণ চেষ্টা মামলায় মাদ্রাসা শিক্ষকের জেল-জরিমানা



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নওগাঁ
নওগাঁয় ধর্ষণ চেষ্টা মামলায় মাদ্রাসা শিক্ষকের জেল-জরিমানা

নওগাঁয় ধর্ষণ চেষ্টা মামলায় মাদ্রাসা শিক্ষকের জেল-জরিমানা

  • Font increase
  • Font Decrease

নওগাঁ জেলার বদলগাছী থানার উত্তর পাকুরীয়া গ্রামের এক ছাত্রীকে ধর্ষণের চেষ্টা মামলায় মাদ্রাসা শিক্ষককে দশ বছর সশ্রম কারাদণ্ড ও পঞ্চাশ হাজার টাকা অর্থদণ্ড অনাদায়ে এক মাস বিনাশ্রম কারাদণ্ডে দণ্ডিত করা হয়েছে। এ রায় প্রদান করেছেন নওগাঁর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক জেলা ও দায়রা জজ মো. মেহেদী হাসান তালুকদার। জরিমানার অর্থ ধর্ষণ চেষ্টার শিকার ছাত্রীকে প্রদানের নির্দেশ দেন বিচারক। বুধবার (২৪ এপ্রিল) সকালে এ রায় ঘোষণা করেন বিচারক।

আদালত সূত্রে জানা যায়, ২০২১ সালের ২৯ মে সকাল ছয়টার সময় নয় বছরের ছাত্রী একই গ্রামের আরবি শিক্ষক আবুল হাসান (২৫) এর বাড়িতে আরবি পড়তে যায়। সে সময় অন্যান্য ছাত্র-ছাত্রীরা না আসায় ওই ছাত্রীকে একা পেয়ে ভয় দেখিয়ে ধর্ষণের চেষ্টা করে। ছাত্রীটির মা বদলগাছী থানায় অভিযোগ করলে তদন্ত শেষে ঘটনার সত্যতা থাকায় আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়। আদালত আট জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে বুধবার রায়ের জন্য দিন ধার্য করেন। আসামিকে দশ বছর সশ্রম কারাদনণ্ড ও পঞ্চাশ হাজার টাকা অর্থদণ্ড অনাদায়ে এক মাস বিনাশ্রম কারাদণ্ডের রায় পড়ে শুনানো হয় এবং আসামিকে সাজা পরোয়ানা মূলে জেলা কারাগারে প্রেরণের নির্দেশ দেন।
রাষ্ট্রপক্ষে বিশেষ কৌশলী এ্যাডভোকেট আজিজুল হক ও আসামি পক্ষে এ্যাডভোকেট মামুনূর রশিদ মামলা পরিচালনা করেন। রায়ে রাষ্ট্রপক্ষ সন্তোষ প্রকাশ করেন এবং আসামি পক্ষ উচ্চ আদালতে আপিল করার কথা জানান।

;

বৃষ্টির পরও চুয়াডাঙ্গায় তাপমাত্রা ৪১.২ ডিগ্রি



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চুয়াডাঙ্গা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

স্বস্তির বৃষ্টির পরও চুয়াডাঙ্গা জেলার ওপর দিয়ে তীব্র তাপদাহ অব্যাহত রয়েছে। বুধবার (২৪ এপ্রিল) বেলা তিনটায় এ জেলার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৪১ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বাতাসের আর্দ্রতা ২১ শতাংশ।

এর আগে, মঙ্গলবার মধ্যরাতে চুয়াডাঙ্গায় ঝড়ো হাওয়ার সঙ্গে স্বস্তির বৃষ্টি হয়। তাতেও কমেনি তাপমাত্রা। প্রচণ্ড রোদ-গরমে জনজীবনে নাভিশ্বাস উঠছে।

চুয়াডাঙ্গা প্রথম শ্রেণির আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগার সূত্রে জানা যায়, গত শনিবার (২০ এপ্রিল) এ জেলায় সর্বোচ্চ ৪২ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। রোববার (২১ এপ্রিল) ৪২ দশমিক ২ ডিগ্রি, সোমবার (২২ এপ্রিল) ৪০ দশমিক ৬ ডিগ্রি ও মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) ৩৯ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। আজ বুধবার বেলা তিনটায় রেকর্ড করা হয় ৪১ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা। বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ২১ শতাংশ।

চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের ইনচার্জ জামিনুর রহমান জানান, বুধবার (২৪ এপ্রিল) রাত একটার দিকে চুয়াডাঙ্গায় ঝড়ো হাওয়ার সঙ্গে বৃষ্টি শুরু হয়। এসময় ১ দশমিক ৬ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়।

তিনি আরও জানান, চুয়াডাঙ্গার ওপর দিয়ে মাঝারি থেকে তীব্র তাপদাহ বয়ে যাচ্ছে। এই তাপপ্রবাহ আরও কয়েকদিন অব্যাহত থাকবে।

টানা কয়েকদিনের তাপদাহ থেকে মুক্তি পেতে চুয়াডাঙ্গায় গত মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) সকালে বৃষ্টি জন্য নামাজ আদায় করেন মুসল্লিরা। এসময় তারা মহান আল্লাহর দরবারে রহমতের বৃষ্টি প্রার্থনা করে কেঁদে কেঁদে বিশেষ মোনাজাতে অংশ নেন। এরপর রাতেই শুরু হয় স্বস্তির বৃষ্টি। তবে বৃষ্টির পরও কমেনি এ জেলার তাপমাত্রা।

চুয়াডাঙ্গা শহরের মুদি ব্যবসায়ী মারুফ হাসান জানান, রাতে বৃষ্টির পর ভেবেছিলাম গরম হয়ত একটু কমবে। কিন্তু বেলা বাড়ার সাথে সাথে দেখছি তাপমাত্রা বেড়েই চলেছে।

;

পুকুর খনন করতে গিয়ে ‘হিট স্ট্রোকে’ শ্রমিকের মৃত্যু



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বরগুনা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বরগুনার তালতলীতে পুকুর খননের সময় হিট স্ট্রোকে মো. নয়া মিয়া ফকির (৫০) নামের এক শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে।

বুধবার (২৪ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ১০ টার দিকে উপজেলার নিশানবাড়িয়া ইউনিয়নের খোট্টার চর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নিহত শ্রমিক নয়া মো. মিয়া ফকির একই গ্রামের আমির আলী ফকিরের ছেলে।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, উপজেলার নিশানবাড়িয়া ইউনিয়নের খোট্টার চর গ্রামের হাসান মিয়ার বাড়িতে পুকুর খননের কাজ করতে যান মো. নয়া মিয়া ফকির। তিনি পুকুর খননের সময় হিট স্ট্রোক করেন। এ সময় স্থানীয়রা তাকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত্যু ঘোষণা করেন।

নিহতের ভাই সোবাহান ফকির বলেন, প্রতিদিনের ন্যায় সকালে পুকুর খননের কাজ করতে গিয়ে হিড স্ট্রোক করেন তিনি। পরে তাকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে হিট স্ট্রোকে মারা গেছেন বলে জানান দায়িত্বরত চিকিৎসক।

এ বিষয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. সুমন কুমার পোদ্দার বার্তা২৪.কম-কে বলেন, স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসার আগেই তার মৃত্যু হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, অতিরিক্ত গরমে হিট স্ট্রোকে তার মৃত্যু হয়েছে।

;

ট্রাক্টরের নিচে পড়ে প্রাণ গেল চালকের



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কুড়িগ্রাম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

কুড়িগ্রামের চিলমারী উপজেলার রাজার ভিটায় নজরুল ইসলাম (৪০) নামে এক ট্রাক্টর ড্রাইভার ট্রাক্টরের নিচে পড়ে প্রাণ হারিয়েছেন।

বুধবার (২৪ এপ্রিল) দুপুর ১২টার দিকে এই দুর্ঘটনা ঘটে।

চিলমারী থানার অফিসার ইনচার্জ মো. হারেসুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। নিহত চালক চিলমারী উপজেলার বালাবাড়ি ফকিরের কুটি গ্রামের মরহুম ভোলা মাহমুদের ছেলে।

এলাকাবাসীরা জানায়, নজরুল ইসলাম নামে ওই ড্রাইভার দীর্ঘদিন ধরে রাজারভিটার মিঠু মিয়ার ট্রাক্টরে চালক হিসেবে কাজ করে আসছিলেন। বুধবার দুপুর ১২টার দিকে রাজার ভিটা জোলার মোড়ের পাশে বাঁধের রাস্তায় মাটি নামিয়ে দিয়ে গাড়ি ঘোরাতে গিয়ে ট্রাক্টরের নিচে চাপা পড়ে গুরুতর আহত হন। এরপর তাকে দ্রুত চিলমারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক নজরুল ইসলামকে মৃত ঘোষণা করেন।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ঐ ট্রাক্টরটি বিআইডব্লিউটিএ এর বাঁধ নির্মাণের কাজে ব্যবহার করা হচ্ছিলো। এব্যাপারে দ্বায়িত্বে থাকা ঠিকাদার মোস্তাফিজার রহমান সাজু বলেন, দুর্ঘটনার বিষয়টি আমার জানা নেই। আমি ঐ কাজটি অন্য এক ঠিকাদারকে সাব-কন্ট্রাক্ট দিয়েছি।

চিলমারী থানার অফিসার ইনচার্জ মো. হারেসুল ইসলাম বলেন, ঘটনাটি জেনেছি। যতদূর জেনেছি চালক একা একা নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ট্রাক্টরের নিচে চাপা পড়েছেন। বিষয়টি আরও তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

;