মিরপুরে প্যারিস রোডের জায়গা খেলার মাঠ হিসেবে ব্যবহার হবে



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
মিরপুরে প্যারিস রোডের জায়গা খেলার মাঠ হিসেবে ব্যবহার হবে

মিরপুরে প্যারিস রোডের জায়গা খেলার মাঠ হিসেবে ব্যবহার হবে

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীর মিরপুর ১১ নম্বর সেকশনের প্যারিস রোডের পাশের জায়গা এখন থেকে খেলার মাঠ হিসেবে ব্যবহৃত হবে বলে জানিয়েছেন ঢাকা উত্তর সিটির (ডিএনসিসি) মেয়র আতিকুল ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২৯ সেপ্টেম্বর) সকালে মিরপুর-১১ নম্বরের প্যারিস রোড সংলগ্ন খেলার মাঠ পুনরুদ্ধারের দাবিতে কয়েকটি স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসার শিক্ষার্থীসহ স্থানীয়রা অনশন কর্মসূচি পালন করেন। সেখানে উপস্থিত হয়ে মেয়র আতিক মাঠটি উদ্ধারের ঘোষণা দেন।

এ সময় তিনি অনশনকারীদের সঙ্গে কথা বলেন এবং তাদের দাবির সঙ্গে সংহতি জানান। মেয়রের আশ্বাসে অনশনকারীরা অনশন ভাঙতে রাজি হন। পরে পানি পান করিয়ে তাদের অনশন ভাঙান মেয়র।

আতিক বলেন, ৩ নম্বর ওয়ার্ডের আওতাধীন মিরপুর-১১ এলাকায় প্রায় তিন লাখ মানুষের বসবাস। এ এলাকায় ৬০টির বেশি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে। ভবিষ্যৎ প্রজন্ম সঠিকভাবে বেড়ে উঠতে যেমন প্রয়োজন শারীরিক সুস্থতা, তেমনি প্রয়োজন মানসিক সুস্থতা। শিক্ষার্থীদের পড়াশোনার পাশাপাশি খেলাধুলা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অথচ এই অঞ্চলে খেলার মাঠ নেই। চারপাশে শুধু ভবন নির্মাণ হচ্ছে।

মেয়র আরও বলেন, খোঁজ নিয়ে জানতে পেরেছি, জাতীয় দলের অনেক খেলোয়াড় এই প্যারিস রোড মাঠে খেলেছে। এ এলাকার অনেক বয়স্ক মানুষ জানিয়েছেন, তারা শৈশবে এ মাঠে খেলেছেন। ড্যাপের নকশায় এটিকে উন্মুক্ত স্থান হিসেবে দেখানো আছে। অথচ জাতীয় গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষ এই মাঠকে প্লট আকারে বরাদ্দ দিয়ে দিয়েছে। এটা মেনে নেয়া যায় না। জনগণের স্বার্থে, জনগণকে সঙ্গে নিয়ে এই খেলার মাঠ পুনরুদ্ধার করব।

এই উন্মুক্ত স্থানটিকে খেলার মাঠ হিসেবে ডিএনসিসিকে বরাদ্দ দেয়ার জন্য প্রধানমন্ত্রীর কাছে অনুরোধ জানিয়ে ডিএনসিসি মেয়র বলেন, প্রধানমন্ত্রীর অনুমোদনের পরই ড্যাপের নকশা প্রণয়ন করা হয়েছে। নকশায় এটি একটি উন্মুক্ত স্থান। সেখানে কোনো স্থাপনা নির্মাণ করা যাবে না। ড্যাপের নকশা অনুযায়ী এই উন্মুক্ত স্থানটি ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনকে খেলার মাঠ হিসেবে বরাদ্দ দেয়ার অনুরোধ করছি। বরাদ্দ দেয়া হলে আমরা একটি আধুনিক খেলার মাঠ নির্মাণ করব। মানুষের হাঁটার জন্য মাঠের চারপাশে ওয়াকওয়ে নির্মাণ করব।

এ সময় মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম ডিএনসিসির বর্জ্য বিভাগকে তাৎক্ষণিক মাঠের বর্জ্য অপসারণের নির্দেশ দেন। মেয়রের উপস্থিতিতে মাঠের ময়লা-আবর্জনা পরিষ্কারের কার্যক্রম শুরু হয়।

বর্জ্য অপসারণ হলে ডিএনসিসি মেয়র মাঠে প্রবেশ করেন এবং উপস্থিত শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ফুটবল খেলে আনন্দ ভাগাভাগি করেন।

   

রাজবাড়ীর বিখ্যাত চমচমের কারিগর শংকর সাহা মারা গেছেন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজবাড়ী
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সারাদেশে সুপরিচিত রাজবাড়ীর বিখ্যাত শংকরের চমচম। সুস্বাদু এই চমচমের কারিগর রাজবাড়ী বাজারের বিশিষ্ট মিষ্টি ব্যবসায়ী শংকর মিষ্টান্ন ভাণ্ডারের প্রতিষ্ঠাতা শংকর সাহা মারা গেছেন।

বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮টায় মৃত্যুর বিষয়টি বার্তা২৪.কমকে নিশ্চিত করেছেন শংকর সাহার ভাতিজা পুলক সাহা।

বুধবার (১৭ এপ্রিল) দিবাগত রাত ১ টার দিকে তিনি মারা যান।

তিনি রাজবাড়ী পৌরসভার বিনোদপুর গ্রামের বাসিন্দা। এ ছাড়াও তিনি লক্ষ্মীকোল হরিসভা (পুরাতন) মন্দিরের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্বপালন করছিলেন।

পুলক সাহা বার্তা২৪.কমকে জানান, বুধবার (১৭ এপ্রিল) দিবাগত রাত সাড়ে ১২ টার দিকে প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিতে তিনি বাথরুমে যান। সেখানে মাথা ঘুরে পড়ে যান। পরে পরিবারের সদস্যরা তাকে উদ্ধার করে রাজবাড়ী সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে দায়িত্বরত চিকিৎসক মৃত বলে ঘোষণা করেন।

শংকর সাহার ছোট জামাই শ্রীকান্ত বিশ্বাস রাহুল জানান, তার শ্বশুর শংকর সাহা দীর্ঘদিন ধরে ডায়াবেটিসসহ বিভিন্ন জটিল রোগে আক্রান্ত ছিলেন। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) দুপুরে রাজবাড়ী শহরের পৌর মহাশ্মাশানে তার শেষকৃত্য অনুষ্ঠিত হবে।

শংকর সাহার মৃত্যুতে রাজবাড়ী লক্ষ্মীকোল হরিসভা মন্দির কমিটিসহ শহরের বিশিষ্টজনেরা গভীর শোক প্রকাশ করেছেন। তার মৃত্যুর খবর পেয়ে শেষ বারের মতো দেখতে এলাকাবাসীসহ শুভাকাঙ্ক্ষীগণেরা বিনোদপুর পাওয়ার হাউজ সংলগ্ন বাসভবনে ভিড় করছেন। মৃত্যুকালে তিনি ৩ মেয়েসহ বহু আত্মীয়-স্বজন ও শুভাকাঙ্খী রেখে গেছেন।

১৯৮২ সালে শংকর সাহা প্রতিষ্ঠিত করেন ‘শংকর মিষ্টান্ন ভান্ডার’। সেই থেকে টানা ৪২ বছর সুনামের সহিত ব্যবসা পরিচালনা করে আসছেন। রাজবাড়ীর চমচম বলতে সারাদেশে শংকরের চমচমকেই বোঝায়। শংকর সাহার মৃত্যুতে তার নিজ হাতে প্রতিষ্ঠিত শংকর মিষ্টান্ন ভান্ডার আজ বৃহস্পতিবার বন্ধ থাকবে বলে জানান তার স্বজনরা।

;

টাইমের প্রভাবশালী ১০০ ব্যক্তির তালিকায় বাংলাদেশের মেরিনা



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
মেরিনা তাবাশ্যুম

মেরিনা তাবাশ্যুম

  • Font increase
  • Font Decrease

খ্যাতনামা মার্কিন সাময়িকী টাইম–এর করা বিশ্বের প্রভাবশালী ১০০ ব্যক্তির তালিকায় স্থান পেয়েছেন বাংলাদেশের মেরিনা তাবাশ্যুম। তিনি একজন স্থপতি। উদ্ভাবক ক্যাটাগরিতে এ তালিকায় স্থান পেয়েছেন মেরিনা।

গতকাল বুধবার (১৭ এপ্রিল) ২০২৪ সালের প্রভাবশালী ১০০ ব্যক্তির এ তালিকা প্রকাশ করেছে টাইম।

তাঁর সঙ্গে তালিকায় থাকা প্রভাবশালী ব্যক্তিদের মধ্যে রয়েছেন রাশিয়ার ইউলিয়া নাভালনায়া, শান্তিতে নোবেলজয়ী ইরানের মানবাধিকার কর্মী নার্গিস মোহাম্মদী, পোল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী ডোনাল্ড টাস্কসহ পরিচিত অনেক মুখ। ভারতের চলচ্চিত্র অভিনেত্রী আলিয়া ভাট শিল্পীশ্রেণিতে এই তালিকায় স্থান পেয়েছেন।

মেরিনা সম্পর্কে টাইম লিখেছে, সচরাচর পুরস্কারজয়ী স্থপতিদের সঙ্গে পরোপকার শব্দটি তেমন একটা উল্লেখ করা হয় না। তবে মেরিনা তেমন সাধারণ নন। তিনি স্থাপত্য চর্চায় এমন একটি চর্চা তৈরি করেছেন, যাতে স্থানীয় সংস্কৃতি ও মূল্যবোধের পাশাপাশি আমাদের এই ধরিত্রী যে বিপদের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে তা অগ্রাধিকার পায়।

জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে থাকা দেশগুলোর একটি বাংলাদেশ। টাইম লিখেছে, জলবায়ু পরিবর্তনের বড় ঝুঁকিতে থাকা বাংলাদেশে মেরিনা তাবাশ্যুম এমন এক ঘরানার বাড়ি তৈরি করেছেন, যার নির্মাণ ব্যয় যেমন কম, তেমনি এই বাড়ি সহজে স্থানান্তরও করা যায়।

স্থপতি মেরিনা তাবাশ্যুমের এটিই প্রথম আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি নয়। ২০২১ সালে মানবিক ঘর তৈরির জন্য যুক্তরাজ্যের মর্যাদাপূর্ণ সন পদক পান তিনি। ২০২০ সালে ব্রিটিশ সাময়িকী প্রসপেক্ট–এর ৫০ চিন্তাবিদের মধ্যে শীর্ষ ১০ জনে স্থান করে নিয়েছিলেন তিনি। তিনি ১০ জনের মধ্যে তৃতীয় হন।

ঢাকার দক্ষিণখানে বায়তুর রউফ নামের একটি শৈল্পিক নকশার মসজিদের স্থপতি হিসেবে ২০১৮ সালে জামিল প্রাইজ পান তিনি। এর আগে একই নকশার জন্য ২০১৬ সালে পান সম্মানজনক আগা খান পুরস্কার। সুলতানি আমলের স্থাপত্যের আদলে নকশা করা এ মসজিদ ২০১২ সালে ঢাকায় নির্মিত হয়।

;

টাঙ্গাইল পৌরসভাসহ বি‌ভিন্ন প‌য়েন্টে কক‌টেল বি‌স্ফোরণ



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, টাঙ্গাইল
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

টাঙ্গাইল পৌরসভাসহ শহ‌রের বি‌ভিন্ন প‌য়ে‌ন্টে কক‌টেল বি‌স্ফোরণের ঘটনা ঘ‌টে‌ছে। এতে মানুষজনের ম‌ধ্যে আতঙ্ক বিরাজ কর‌ছে। বুধবার (১৭ এপ্রিল) রাত ৯টা ৪৫ মি‌নি‌টের দি‌কে টাঙ্গাইল পৌরসভার সাম‌নে, পৌর উদ‌্যান, ছয়আনী পুকুর পাড়, আদালতপাড়া, পুরাতন বাসস্ট‌্যান্ড, থানা পাড়া এলাকায় বিকট শ‌ব্দ হ‌য়ে কক‌টেলগু‌লো বি‌স্ফোরিত হয়। এতে জনম‌নে আত‌ঙ্কের সৃ‌ষ্টি হ‌য়ে‌ছে।

ঘটনার পর পু‌লি‌শের মোটরসাইকেলের মোবাইল টিম শহ‌রের বি‌ভিন্ন প‌য়ে‌ন্টে টহল দেয়। এছাড়া শহ‌রের বি‌ভিন্ন প‌য়ে‌ন্টে চেক‌পোস্ট ব‌সি‌য়ে তল্লাশি করা হয়।

এদি‌কে বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) সকা‌লে টাঙ্গাইল শহ‌রে জেলা আওয়াম‌ী লী‌গের দুইগ্রু‌পের পক্ষ থে‌কে আলাদা আলাদাভা‌বে সমাবেশের ডাক দেয়া হ‌য়ে‌ছে। জেলা আওয়াম‌ী লী‌গের একাংশ সচেতন নাগরিক সমাজের ব্যানারে আজ সকালে ধর্ষণ মামলার আসামি শহর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি পদ থেকে অব্যাহতি দেয়া গোলাম কিবরিয়া বড় মনির‌কে গ্রেফতার ও বিচারের দাবিতে সমা‌বে‌শের ডাক দেয়। অপর‌দি‌কে একই সম‌য়ে আওয়ামী লী‌গের আরেক অংশ জেলা শ্রমিক ফেডারেশনের ব্যানারে আওয়াম‌ী লীগ নেতা ফারুক হত‌্যা মামলার আসামিদের বিচারের দাবিতে সমাবেশের ডাক দেয়।

শহ‌রের বা‌সিন্দারা জানান, রা‌তে শহ‌রে বিকট শ‌ব্দে বি‌স্ফোরক বি‌স্ফোরিত হওয়ায় আতঙ্কের সৃ‌ষ্টি হ‌য়ে‌ছে। মোটরসাইকেল‌যো‌গে দুষ্কৃ‌তকারীরা শহ‌রের বি‌ভিন্নস্থ‌া‌নে কক‌টেল ফা‌টি‌য়ে‌ আতঙ্ক সৃ‌ষ্টি ক‌রে‌ছে। আওয়ামী লী‌গের দুইগ্রু‌পের সমা‌বেশের কার‌ণে হয়তো এমন‌টি হ‌তে পা‌রে।

টাঙ্গাইল সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ও‌সি) মো. লোকমান হো‌সেন ব‌লেন, রা‌তে কে বা কারা এসব ঘটনা ঘ‌টি‌য়ে‌ছে তা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। পৌরসভার সাম‌নে থে‌কে কক‌টেল সদৃশ‌্য দুইটি বি‌স্ফোরক উদ্ধার করা হয়েছে। শহ‌রে পু‌লি‌শি তৎপরতা বৃ‌দ্ধি করা হ‌য়ে‌ছে।

;

থাইল্যান্ড সফরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

  • Font increase
  • Font Decrease

থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী স্রেথা থাভিসিনের আমন্ত্রণে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগামী ২৪ থেকে ২৯ এপ্রিল ব্যাংকক সফর করবেন। প্রধানমন্ত্রী একটি উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেবেন। এ সময় তার সফরসঙ্গি হবেন বেশ কয়েকজন মন্ত্রী, উপদেষ্টা, সচিব ও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।

বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) এক যৌথ বিবৃতিতে জানানো হয়, আগামী ২৬ এপ্রিল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আনুষ্ঠানিকভাবে থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী স্রেথা থাভিসিন অভ্যর্থনা জানাবেন। একইসঙ্গে তাকে আনুষ্ঠানিকভাবে গার্ড অব অনার দেওয়া হবে। একইদিন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী গভর্নমেন্ট হাউসে প্রধানমন্ত্রী স্রেথা থাভিসিনের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করবেন।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা থাইল্যান্ড রাজপ্রাসাদে রাজা ও রানীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন। শেখ হাসিনা তার সম্মানে থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক আয়োজিত রাষ্ট্রীয় মধ্যাহ্নভোজেও যোগ দেওয়ার কথা রয়েছে।

সফরের সময় বেশ কয়েকটি চুক্তি ও এমওইউ স্বাক্ষরিত হবে বলে আশা করা হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ইউএনস্ক্যাপের কমিশনের ৮০তম অধিবেশনে যোগ দেওয়ার কথা রয়েছে। তিনি ২৫ ইউএনস্ক্যাপের অধিবেশনে বক্তব্য দেবেন। একইদিন জাতিসংঘের আন্ডার-সেক্রেটারি জেনারেল এবং ইউএনস্ক্যাপের এশিয়া ও প্যাসিফিকের নির্বাহী সচিব আরমিদা সালসিয়াহ আলিসজাবানা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন।

থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দ্বিপক্ষীয় সফর হবে কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার পর বাংলাদেশ থেকে থাইল্যান্ডে সরকারপ্রধান পর্যায়ের প্রথম সফর। এ সফর বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ড উভয়ের জন্যই তাৎপর্যপূর্ণ। কারণ এটি দুই বন্ধুপ্রতিম দেশের মধ্যে সহযোগিতার নতুন দ্বার উন্মোচন করবে।

;