পাঠ্যপুস্তকে ভুল সংশোধন ও গাফিলতি ধরতে দুই কমিটি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নতুন শিক্ষাবর্ষের পাঠ্যবইয়ে ভুলত্রুটি সংশোধন বা প্রয়োজনে তথ্য সংযোজনে একটি কমিটি এবং ভুলত্রুটির সঙ্গে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পৃথক আরেকটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। একটি কমিটিতে সাত সদস্য ও আরেকটিতে পাঁচ সদস্য রাখা হয়েছে। প্রথম কমিটিকে ৩০ কর্মদিবস ও দ্বিতীয় কমিটিকে ১৫ কর্মদিবস সময় দেওয়া হয়েছে।

রোববার (২৯ জানুয়ারি) শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি এ দুই কমিটির অনুমোদন দিয়েছেন বলে জানা গেছে। কমিটি দুটিকে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে।

জানা গেছে, সাত সদস্যের কমিটির আহ্বায়ক করা হয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক এবং নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. ওয়াহেদুজ্জামান চাঁন। তারা পাঠ্যপুস্তকের ভুলত্রুটি ও বির্তকিত বিষয় খুঁজে বের করবেন।

অন্যদিকে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব খালেদা আক্তারকে আহ্বায়ক করে পাঁচ সদস্যের কমিটি করা হয়েছে। তিনি ভুল-ভ্রান্তির জন্য জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) কোন কোন কর্মকর্তা জড়িত তাদের খুঁজে বের করে শাস্তির সুপারিশ করবেন। প্রথম কমিটিকে এক মাস ও দ্বিতীয় কমিটিকে পরবর্তী ১৫ কর্মদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে।

মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সচিব সোলেমান খান কমিটি গঠনের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, সোমবার (৩০ জানুয়ারি) এ সংক্রান্ত অফিস আদেশ জারি করা হবে।

মন্ত্রণালয়ের সূত্র জানায়, শিক্ষামন্ত্রী রোববার বিকেলে কমিটি দুটির অনুমোদন দেন। এ কারণে রোববার দাপ্তরিক কাজ শেষ করে কমিটি সংক্রান্ত অফিস আদেশ জারি করা সম্ভব হয়নি।

এর আগে গত ২৪ জানুয়ারি রাজধানীর আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে নতুন শিক্ষাবর্ষের পাঠ্যবইয়ে ভুল-ভ্রান্তি, তথ্য বিকৃতি ও ধর্মীয় উসকানি সংশোধনসহ জড়িত ব্যক্তিদের চিহ্নিত করতে উচ্চপর্যায়ের দুটি তদন্ত কমিটি গঠনের ঘোষণা দেন শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি।

মাদারীপুরে বাস দুর্ঘটনায় পরিবহন মালিকের বিরুদ্ধে মামলা



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, মাদারীপুর
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মাদারীপুরের শিবচরে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনায় ১৯ জন যাত্রী নিহতের ঘটনায় ইমাদ পরিবহনের কর্তৃপক্ষকে দায়ী করে মামলা করেছে হাইওয়ে পুলিশ।

রোববার (১৯ মার্চ) রাতে শিবচর থানায় ইমাদ পরিবহন কর্তৃপক্ষসহ অজ্ঞাতদের আসামি করে মামলাটি করেন শিবচর হাইওয়ে পুলিশ সার্জেন্ট জয়ন্ত সরকার। 

মাদারীপুরের শিবচর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আনোয়ার হোসেন জানান, রোববার ভোরে খুলনা থেকে রাজধানী ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে আসে ইমাদ পরিবহনের একটি যাত্রীবাহী বাস। যাত্রাবাড়ী-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ের কুতুবপুরে আসলে চালক নিয়ন্ত্রণ হারায়। এতে সড়কের নিচে পড়ে আন্ডারপাস সেতুর সঙ্গে ধাক্কা খায় এবং বাসটির সামনের অংশ দুমড়ে-মুচড়ে যায়।

এই দুর্ঘটনায় নিহত ১৯ জনের মধ্যে ১৭ জনের নাম পরিচয় শনাক্ত করা হয়েছে।

নিহতরা হলেন-গোপালগঞ্জ গোপীনাথপুর এলাকার তৈয়ব আলীর ছেলে হেদায়েত মিয়া, বনগ্রাম এলাকার শামসুল শেখের ছেলে মোসতাক আহম্মেদ, সদর উপজেলার নশর আলী শেখের ছেলে সজীব শেখ, পাচুরিয়া এলাকার মাসুদ হোসেনের মেয়ে সুইটি আক্তার, টুঙ্গিপাড়ার কাঞ্চন শেখের ছেলে করিম শেখ, সদর উপজেলার আবু হেনা মোস্তফার মেয়ে আফসানা মিমি, মোকসেদপুর এলাকার আমজেদ আলীর ছেলে মাসুদ আলী, খুলনার সোনাডাঙা এলাকার শেখ মোহাম্মদ আলীর ছেলে আব্দুল্লাহ আল মামুন, খুলনা সাউথ মেন্টাল রোড এলাকার চিত্তরঞ্জন ঘোষের ছেলে চিন্ময় প্রসুন ঘোষ, ডুমুরিয়া এলাকার পরিমল সাদু খায়ের ছেলে মহাদেব কুমার সাদু খা, আমতলা এলাকার শাহজাহান মোল্লার ছেলে আশফাকুর জাহান লিংকন, বাগেরহাট জেলার শান্তি রঞ্জন মজুমদারের ছেলে অনাদি মজুমদার, ফরিদপুর হিদাডাঙ্গা এলাকার সৈয়দ মুরাদ আলীর ছেলে মো. ইসমাইল, নড়াইল লোহাগড়া এলাকার বকু শিকদারের ছেলে ফরহাদ শিকদার, বাসের চালক ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আলী আকবরের ছেলে জাহিদ হাসান ও বাস সুপারভাইজার মো. মিরাজ এবং বাসের হেলপার পাবনার সুজানগর এলাকার গহর আলীর ছেলে ইউসুফ আলী।

উল্লেখ, রোববার সকাল ৮টার দিকে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মহাসড়কের (ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ে) মাদারীপুর জেলার শিবচরের কুতুবপুর এলাকায় সড়ক দুর্ঘটনায় ১৯ জন নিহত হয়েছেন। দুর্ঘটনার পর হাইওয়ে পুলিশ, শিবচর থানার পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের দল উদ্ধার তৎপরতা শুরু করে।

;

বৃষ্টিতে ঢাকার বায়ুমানের কিছুটা উন্নতি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

স্বস্তির বৃষ্টির কল্যাণে ঢাকার বায়ুর মানের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে। সোমবার (২০ মার্চ) সকাল সাড়ে ৬টায় এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সে (একিউআই) ১৪৬ স্কোর অর্জন করে ১২তম অবস্থানে উঠে এসেছে ঢাকা, যা সুস্থ মানুষের জন্য সহনীয়। তবে সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর।

একিউআই স্কোর ১০১ থেকে ২০০ পর্যন্ত “অস্বাস্থ্যকর” হিসেবে বিবেচিত হয় বিশেষ করে সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য। একইভাবে একিউআই স্কোর ২০১ থেকে ৩০০ হলে স্বাস্থ্য সতর্কতাসহ তা জরুরি অবস্থা হিসেবে বিবেচিত হয়। এ অবস্থায় শিশু, প্রবীণ ও অসুস্থ রোগীদের বাড়ির ভেতরে এবং অন্যদের বাড়ির বাইরের কার্যক্রম সীমাবদ্ধ রাখার পরামর্শ দেওয়া হয়ে থাকে।

অন্যদিকে ৩০১ থেকে ৪০০-এর এর মধ্যে থাকা একিউআইকে ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ বলে বিবেচিত হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।

এ তালিকায় ১৯০ একিউআই স্কোর নিয়ে শীর্ষে অবস্থান করছে দক্ষিণ কোরিয়ার ইনচেন; ১৮৫ নিয়ে দ্বিতীয় পাকিস্তানের লাহোর। তৃতীয স্থানে থাকা চীনের রাজধানী বেইজিংয়ের স্কোর ১৮৪ এবং পঞ্চম স্থানে থাকা ইরাকের বাগদাদের স্কোর ১৭৯।

মেগাসিটি ঢাকা দীর্ঘদিন ধরে ভুগছে বায়ুদূষণে। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।

২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদফতর ও বিশ্বব্যাংকের এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে যে, ঢাকার বায়ুদূষণের তিনটি প্রধান উৎস হলো: ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলা।

বাংলাদেশ স্বাস্থ্য অধিদফতরের মতে, বায়ু দূষণের কারণে বাংলাদেশে প্রতি বছর ৮০ হাজার মানুষ মারা যাচ্ছেন।

;

‘মানুষের ঈমান আক্বিদা সংরক্ষণে মাদরাসা শিক্ষার বিকল্প নেই'



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নৈতিকতা শিক্ষার জন্য মাদরাসায় পড়ালেখা ছাড়া কোন বিকল্প নেই। শুধু মাদরাসায় পড়াশোনা করলেই হবে না। নিজেকে ভালো মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। এজন্য শিক্ষকদের ভূমিকা রাখতে হবে। মানুষের ঈমান আক্বিদা সংরক্ষণে মাদরাসা শিক্ষার বিকল্প নেই বলে মন্তব্য করেন বক্তারা।

রোববার (১৯ মার্চ) তাহেরিয়া সাবেরিয়া সুন্নি মডেল মাদসার বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও পুরষ্কার বিতরণে বক্তারা এসব কথা বলেন।

বক্তারা আরও বলেন, দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব রক্ষা ও মানুষের ঈমান আক্বিদা সংরক্ষণে মাদরাসা শিক্ষার বিকল্প নেই। মাদরাসা শিক্ষার মধ্যেই মূলত মানুষের কল্যাণে প্রয়োজনীয় সার্বিক বিষয়ে শিক্ষার ব্যবস্থা রয়েছে। আলেমগণ মাদরাসা-মসজিদে আদর্শ জাতি গঠন শৃঙ্খলাময়ী সমাজ বিনির্মাণ পরস্পরের প্রতি সৌহার্দ্য ভালোবাসা সহযোগিতা ও সহমর্মিতার শিক্ষা দেয়।

বক্তব্যে কাউন্সিলর মোবারক আলী বলেন, এ এলাকায় এটি একটি আধুনিক মডেল মাদরাসা, আরও আধুনিকায়ন করতে সকল সহযোগিতায় পাশে থাকবেন। নৈতিকতা শিক্ষার জন্য মাদরাসায় পড়ালেখা ছাড়া কোন বিকল্প নেয়।

আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাত বাংলাদেশের মহাসচিব সৈয়দ মুহাম্মদ মছিহুদৌলা সভাপতিত্বে ও মাদরাসার পরিচালক ও চট্টগ্রাম উত্তর জেলা ছাত্রলীগের সহ সভাপতি আব্দুল্লাহ আল নোমান রনির সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের ৭ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মুহাম্মদ মোবারক আলী।

উদ্বোধক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম কলেজের সমাজ বিজ্ঞান বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মুহাম্মদ মুজিবুল হক। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, পাঁচলাইশ থানা শিক্ষা অফিসার আবদুল হামিদ।

এসময় উপস্থিত ছিলেন, সুন্নি নূরানি বোর্ড বাংলাদেশের চেয়ারম্যান মাওলানা আবুল আসাদ মুহাম্মদ জুবায়ের রজবী, চট্টগ্রাম মোজাহেদ আয়ুর্বেদীয় কলেজের প্রভাষক ড. নাছির আহম্মদ মুজিবুর হক, চট্টগ্রাম কলেজ ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি মনিরুল ইসলামসহ অনেকে।

;

উন্নয়ন অগ্রযাত্রায় জনগণের সুস্বাস্থ্য অপরিহার্য পূর্বশর্ত: প্রধানমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, উন্নয়ন অগ্রযাত্রা বেগবান রাখতে জনগণের সুস্বাস্থ্য একটি অপরিহার্য পূর্বশর্ত।

সোমবার (২০ মার্চ) ওয়ার্ল্ড হেলথ ডে উদযাপন উপলক্ষে দেয়া এক বাণীতে তিনি দেশের সর্বস্তরের জনসাধারণের মাঝে মুখ ও দাঁতের সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করতে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখতে বাংলাদেশ ডেন্টাল সোসাইটির সদস্যদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ ডেন্টাল সোসাইটির উদ্যোগে ২০ মার্চ জাতীয় পর্যায়ে ওয়ার্ল্ড হেলথ ডে উদ্যাপন করা হচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত। এ উপলক্ষে সংশ্লিষ্ট সকলকে আমি আন্তরিক শুভেচ্ছা জানাচ্ছি।

আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন সরকারের স্বাস্থ্যখাতের বিশাল সাফল্য জাতিসংঘ, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা, বিশ্বব্যাংকসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিবেদনে ইতিমধ্যে ফুটে উঠেছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, আমরা দেশের ডেন্টাল সার্জনদের জন্যে পর্যায় ক্রমিক বিভিন্ন পর্যায়ের সরকারি পদ সৃজন, উন্নত বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে পেশাগত উন্নয়নের জন্যে নিয়মিত কর্মসূচি প্রণয়ন, তিনটি বিভাগীয় শহরে পূর্ণাঙ্গ ডেন্টাল কলেজ প্রতিষ্ঠাসহ এই পেশার মানোন্নয়নে বিশেষ উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ গ্রহণ করেছি।

শেখ হাসিনা বলেন, সঠিক প্রচারণা, পলিসি নির্ধারণ এবং জনগণের দোরগোড়ায় আধুনিক চিকিৎসাসেবা পৌঁছে দিয়ে আমাদের সরকার স্বাস্থ্যখাতে এক যুগান্তকারী বিপ্লবের সূচনা করতে সক্ষম হয়েছে। জাতীয় স্বাস্থ্যনীতি, বাংলাদেশ জনসংখ্যা নীতি, বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় আইন, বাংলাদেশ মেডিকেল ও ডেন্টাল কাউন্সিল আইন, রক্ত পরিসঞ্চালন আইন, ধূমপান ও তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ আইন ইত্যাদি প্রণয়ন করে স্বাস্থ্য ব্যবস্থাকে যুগোপযোগী এবং জনগণের স্বার্থ সংরক্ষণ নিশ্চিত করা হয়েছে।

তিনি বলেন, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়, স্বাস্থ্য অধিদফতরসহ সকল দফতর নিজস্ব ওয়েব সাইটের মাধ্যমে তাদের যাবতীয় কার্যক্রম ও তথ্য জনগণকে পৌঁছে দিচ্ছে। বাংলাদেশে স্বাস্থ্যখাতের এই উন্নয়ন ও বৈপ্লবিক অগ্রগতি অর্জিত হয়েছে আমাদের সরকারের ঐকান্তিক প্রচেষ্টা ও আপনাদের অক্লান্ত পরিশ্রম ও জনগণের সম্মিলিত অংশ গ্রহণের মাধ্যমে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, সারাবিশ্বে প্রতিনিয়ত অসংখ্য মানুষ শুধুমাত্র মুখগহবরের সঠিক যত্ন না নেওয়ার কারণে দাঁত, মুখসহ শারীরিক নানাবিধ জটিল রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। বিশ্বব্যাপী উদ্যাপিত এই দিবসের মাধ্যমে ওয়ার্ল্ড ডেন্টাল ফেডারেশন এ ব্যাপারে যে সচেতনতামূলক প্রচারণা চালাচ্ছে তা সত্যিই প্রশংসনীয়।

তিনি বলেন, সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আমরা ‘স্মার্ট বাংলাদেশ' তথা সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আজীবন স্বপ্নের ‘সোনার বাংলাদেশ’ গড়ে তুলতে সক্ষম হব।

;