১ ফেব্রুয়ারি বইমেলা উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলা একাডেমি ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যান প্রাঙ্গণে ঐতিহ্যবাহী অমর একুশে গ্রন্থমেলা শুরু হচ্ছে বুধবার (১ ফেব্রুয়ারি)। ওইদিন বিকেল ৩টায় বইমেলা উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

সোমবার (৩০ জানুয়ারি) বাংলা একাডেমিতে এক সংবাদ সম্মেলনে বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক কবি মোহাম্মদ নুরুল হুদা একথা জানান।

ওইদিন প্রধানমন্ত্রী বাংলা একাডেমি থেকে প্রকাশিত সাতটি বইয়ের মোড়ক উন্মোচনসহ ‘বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার-২০২২’ বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেবেন।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করবেন বাংলা একাডেমির সভাপতি লেখক সেলিনা হোসেন এবং স্বাগত বক্তব্য রাখবেন বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক কবি মোহাম্মদ নুরুল হুদা। এবারের গ্রন্থমেলার প্রতিপাদ্য নির্ধারণ করা হয়েছে ‘পড় বই, গড় দেশ : বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ’।

সংবাদ সম্মেলনে আরও বক্তব্য রাখেন বাংলা একাডেমির সচিব (যুগ্ম সচিব) এ এইচ এম লোকমান, বিকাশের প্রধান বিপণন কর্মকর্তা মীর নওবুত আলী এবং ক্রস ওয়ার্কের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম এ মারুফ।

২০২০ সালে ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন নির্বাচনের কারণে ঐতিহ্যবাহী গ্রন্থমেলা শুরু হয় ২ ফেব্রুয়ারি। আর বৈশ্বিক করোনাভাইরাস মহামারির কারণে, ২০২১ সালে ১৮ মার্চ এবং ২০২২ সালে ১৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত গ্রন্থমেলা শুরু হয়।

গ্রন্থমেলা কর্মদিবসে বিকাল ৩টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত এবং সরকারি ছুটির দিনে সকাল ১১টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত সবার জন্য উন্মুক্ত থাকবে এবং দুপুরে খাবার ও নামাজের জন্য এক ঘণ্টা বিরতি থাকবে বলে জানিয়েছেন অমর একুশে গ্রন্থমেলা কমিটির সদস্য সচিব ড. কে এম মুজাহিদুল ইসলাম।

৬০১টি প্রতিষ্ঠানকে মোট ৯০১টি স্টল বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। বাংলা একাডেমি মাঠে ১১২টি প্রতিষ্ঠানকে ১৬৫টি এবং সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ৪৮৯টি প্রতিষ্ঠানকে ৭৩৬টি স্টল বরাদ্দ দিয়েছে কর্তৃপক্ষ। তাছাড়া এ বছর মোট ৩৮টি প্যাভিলিয়ন বরাদ্দ করা হয়েছে। গত বছর ৫৩৪টি প্রতিষ্ঠানকে ৭৭৪টি স্টল বরাদ্দ দেওয়া হয়েছিল। এছাড়া লিটল ম্যাগাজিন চত্বরে ১৫৩টি স্টল থাকবে, যা ২০২২ সালে ছিল ১২৭টি, ২০২১ সালে ১৪০টি এবং ২০২০ সালে ১৫৫টি।

যেকোনো অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে গ্রন্থমেলা ভেন্যু ও এর আশেপাশে কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকবে এবং মেলার ১১ লাখ বর্গফুট জায়গার প্রতিটি স্থান সিসিটিভি ক্যামেরার আওতায় থাকবে।

বাংলা একাডেমির পরিচালক (প্রশাসন, মানবসম্পদ ও পরিকল্পনা বিভাগ) মুজাহিদুল ইসলাম বলেন, স্টল ও প্যাভিলিয়ন এবং প্রবেশ ও প্রস্থান পয়েন্টের ব্যবস্থায় কিছু পরিবর্তন আনা হয়েছে। শৃঙ্খলা ও মনিটরিং কার্যক্রম জোরদার করা হবে এবং আগের অ্যানালগ তথ্য বোর্ডগুলোর পরিবর্তে ডিজিটাল বোর্ড স্থাপন করা হবে।

ড. মুজাহিদ বলেন, আমরা এ বছর দুটি কারণে এই ধরনের পরিবর্তন এনেছি- এক, বাংলা একাডেমির কাছে মেট্রোরেল স্টেশন থাকা; দুই, প্রকাশকদের অনুরোধে ইন্সটিটিউশন অব ইঞ্জিনিয়ার্স এলাকা থেকে মেলার মূল আঙিনায় ১৮২টি স্টলসহ সাতটি প্যাভিলিয়ন স্থানান্তর করা।

এবারের বইমেলায় স্টল স্থাপনে বড় ধরনের পরিবর্তন দৃশ্যমান হবে, কারণ আগের গুচ্ছ পদ্ধতি পরিবর্তন করা হচ্ছে এবং সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের অভ্যন্তরে ৭৩৬টি স্টলের সবগুলোই এমনভাবে সাজানো হয়েছে, যাতে দর্শনার্থীরা মেলার যেকোনো কোণে দাঁড়িয়ে পুরো মেলাপ্রাঙ্গণ দেখতে পারেন। এছাড়া প্রকাশকদের অনুরোধে ১৮২টি স্টলসহ সাতটি প্যাভিলিয়ন ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন এলাকা থেকে মেলার মূল ভেন্যুতে স্থানান্তর করা হয়েছে। আর একারনে মেলার সোহরাওয়ার্দী উদ্যান এলাকায় প্রবেশের মূল ফটক পরিবর্তন করা হয়েছে। বাংলা একাডেমির ঠিক বিপরীতে অবস্থিত সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মন্দির গেটটিই হবে প্রবেশের প্রধান ফটক।

ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনের কাছে পুলিশ, আনসার ও ফায়ার সার্ভিসের মতো সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠানের স্টল স্থাপন করা হয়েছে এবং মূল ভেন্যুর বাইরে দুটি স্থান ফুড কোর্টের জন্য রাখা হয়েছে এবং অনুমোদনহীন, খোলা বা রাস্তার পাশের দোকানের মতো কোনো খাবারের দোকান থাকবে না। ‘শিশু চত্বর’ও আগের স্থান থেকে এ বছর সাধুসঙ্গ এলাকায় স্থানান্তর করা হয়েছে।

মুজাহিদুল বলেন, বিগত বছরের মতো এবারও মেলার মূল মঞ্চ হবে বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে, বইয়ের মোড়ক উন্মোচন ও ‘লেখক বলছি’ মঞ্চ তৈরি করা হবে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান প্রাঙ্গণে। এবারের গ্রন্থমেলার আরেকটি সংযোজন হচ্ছে ‘ডিজিটাল বোর্ড’, যা মেলার মূল পয়েন্টগুলোতে দৃশ্যমান হবে, যাতে নতুন প্রকাশিত বইসহ বিভিন্ন ধরনের তথ্য থাকবে, যাতে দর্শনার্থীরা সহজে অবহিত হতে পারেন। গ্রন্থমেলায় নিয়ম-কানুন ও নির্দেশনা যথাযথভাবে অনুসরণ করা হচ্ছে কি না, তা নিশ্চিত করতে টাস্কফোর্স প্রথম দিন থেকেই ‘হার্ডলাইনে’ থাকবে । প্রকাশকদের প্রতিদিন মেলাপ্রাঙ্গণে আসা প্রতিটি নতুন বইয়ের তথ্য বাংলা একাডেমিতে জমা দিতে বলা হয়েছে।

এবারের গ্রন্থমেলা শেষে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে চারটি পুরস্কার দেওয়া হবে। এর মধ্যে বইয়ের বিষয়বস্ত ও মান বিবেচনা করে ২০২২ সালে প্রকাশিত সর্বোচ্চ সংখ্যক বইয়ের জন্য ‘চিত্তরঞ্জন সাহা স্মৃতি পুরস্কার’ দেওয়া হবে। বইয়ের শিল্প বিবেচনায় সেরা বইয়ের জন্য, তিনটি প্রতিষ্ঠানকে ‘মুনীর চৌধুরী স্মৃতি পুরস্কার’ এবং শিশুদের ওপর ভিত্তি করে লেখা সেরা বইকে ‘রোকনুজ্জামান খান দাদাভাই স্মৃতি পুরস্কার’ দেওয়া হবে। এবারের গ্রন্থমেলায় যারা অংশ নেবেন, সেরা অলঙ্করণ বিবেচনা করে তাদের মধ্য থেকে একটি স্টলকে ‘শিল্পী কাইয়ুম চৌধুরী স্মৃতি পুরস্কার’ দেওয়া হবে।

   

বিএসএমএমইউ-এর উপাচার্যের দায়িত্ব নিলেন অধ্যাপক ডা. দীন মোহাম্মদ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) উপাচার্যের দায়িত্ব নিয়েছেন অধ্যাপক ডা. দীন মোহাম্মদ নূরুল হক। দায়িত্ব নিয়েই সবার উদ্দেশ্যে সহযোগিতার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। একই সঙ্গে দুর্নীতি থেকে দূরে থাকার কথাও বলেছেন এ কর্মকর্তা।

বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) বেলা সাড়ে ১২টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য কার্যালয়ে রাজসিক সংবর্ধনায় দায়িত্ব গ্রহণ করেন তিনি।

দায়িত্ব গ্রহণের পর বিশ্ববিদ্যালয়ের ডা. মিল্টন হলে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে উপাচার্য বলেন, আমি আপনাদেরই লোক, আমি বঙ্গবন্ধুর লোক, আমি প্রধানমন্ত্রীর লোক। আমাকে সবাই সহযোগিতা করবেন, ভুল হয়ে ধরিয়ে দিবেন। তবে কেউ আমাকে পিছু টানবেন না।

তিনি বলেন, আমি কোনো দুর্নীতি করবো না। কোনো দুর্নীতিকে প্রশ্রয় দেব না। আমি মানুষ হিসেবে ভুল করতেই পারি, তবে ভুল হলে ধরিয়ে দেবেন। আমার কাজের গতি যেন ত্বরান্বিত হয়, সে ব্যাপারে আমাকে সহযোগিতা করবেন।

দেশের সবচেয়ে বড় চিকিৎসা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটিতে তিন বছর দায়িত্ব পালন করেছেন শারফুদ্দিন আহমেদ। এ পদের নতুন দায়িত্ব নিয়েছেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সাবেক মহাপরিচালক ও চক্ষু বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. দীন মোহাম্মদ নূরুল হক।

;

অন্যকে পেটাতে গিয়ে সাংবাদিককে পেটাল ইন্টারনেট ব্যবসায়ীরা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
সাংবাদিককে পেটাল ইন্টারনেট ব্যবসায়ীরা

সাংবাদিককে পেটাল ইন্টারনেট ব্যবসায়ীরা

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীর হাজারীবাগ এলাকায় এক সাংবাদিকের ওপর অতর্কিত হামলার ঘটনা ঘটেছে। মারধরের শিকার ওই সাংবাদিকের নাম মাঈনুল আহসান। তিনি বেসরকারি টেলিভিশন সময় টিভির সাংবাদিক।

জানা গেছে, স্থানীয় একটি ইন্টারনেট কোম্পানির গ্রাহক পরিচয়ে ইন্টারনেটের সমস্যার বিষয়ে ফোন দিয়ে অভিযোগ করেন একই ভবনের এক বাসিন্দা। এই ঘটনার জেরেই হামলার উদ্দেশ্যে বাসায় প্রবেশ করেন ইন্টারনেট ব্যবসায়ীর পাঠানো ওই ব্যক্তিরা। তবে তারা ভুল ফ্ল্যাটে গিয়ে সাংবাদিককে মারধর করেন।

বুধবার (২৭ মার্চ) রাত সাড়ে ১১টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। সাংবাদিক মাঈনুল ও তার প্রতিবেশীদের চেষ্টায় হামলাকারী তিনজনকে আটক করে পুলিশে দেওয়া হয়েছে। এই ঘটনায় ভুক্তভোগী সাংবাদিক বাদী হয়ে হাজারীবাগ থানায় একটি মামলা করেছেন।

আটককৃতরা হলেন- মো. আফজাল, মো. রাজু, মো. রহিম হোসেন।

ভুক্তভোগী সাংবাদিকের অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, রাজধানীর হাজারীবাগ থানার মধুবাজার এলাকায় মারধরের শিকার মাঈনুলসহ কয়েকজন একটি বহুতল ভবনের ছয় তলায় বসবাস করেন। বুধবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে পেশাগত দায়িত্ব পালন শেষে বাসায় বিশ্রাম নিচ্ছেন তিনি। এই সময় আটক তিন আসামিসহ ৫ থেকে ৬ জন ব্যক্তি তার বাসার দরজায় কড়া নাড়েন। মাঈনুল দরজা খুলতেই কোনো ধরনের কথা না বলেই মারধর শুরু করেন। মাঈনুলের চিৎকারে অন্যরা এগিয়ে আসলে তাদেরকেও মারধর করা হয়। পরবর্তীতে সাংবাদিক মাঈনুলের রুমমেট ও প্রতিবেশীদের সহায়তায় তিনজনকে আটক করা হলেও অন্যরা পালিয়ে যায়। আহত সাংবাদিককে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে চিকিৎসা দেওয়া হয়।

হামলার বিষয়ে আহত সাংবাদিকের সহকর্মী নিবিড় সাহা বলেন, মাঈনুলের ওপর হামলার খবর পেয়ে আমরা রাতেই ওই বাসায় যাই। এই সময় পুলিশকেও খবর দেওয়া হয়। তারা এসে আটক ৩ জনকে হেফাজতে নেয়। হামলাকারীরা পুলিশকে জানিয়েছে, একজন গ্রাহক ইন্টারনেট না থাকায় ব্যবসায়ীকে ফোন করে গালাগালি করেন। এই ঘটনায় ওই গ্রাহককে শাসাতে লোকজন পাঠান ওই ব্যবসায়ী। তার পাঠানো লোকজন ভুল করে সাংবাদিকের বাসায় ঢুকে সাংবাদিককে অতর্কিত মারধর করে।

;

কুড়িগ্রামে পৌঁছলেন ভুটানের রাজা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কুড়িগ্রাম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা জিগমে খেসার নাময়িগেল ওয়াংচুক।

বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) বেলা সোয়া ১২টার দিকে সৈয়দপুর বিমান বন্দর থেকে সড়ক পথে কুড়িগ্রাম সার্কিট হাউজে পৌঁছান তিনি।

কুড়িগ্রামের জেলা প্রশাসক সাইদুল আরীফ জানান, ভুটানের রাজা দুপুর দেড়টা পর্যন্ত সার্কিট হাউজে অবস্থান করবেন। এরমধ্যে তিনি দুপুরের খাবার সেরে নিবেন। পরে ধরলার পাড়ের কুড়িগ্রাম সদর উপজেলার ভোগডাঙ্গা ইউনিয়নের মাধবরাম এলাকায় ভুটানিজ বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত জায়গা পরিদর্শন করবেন। সেখানে তিনি ১৫ মিনিট অবস্থানের পর সড়ক পথে জেলার ভুরুঙ্গামারী উপজেলার সোনাহাট স্থলবন্দরের দিকে যাত্রা শুরু করবেন।
স্থল বন্দরে বিশেষ ইমিগ্রশনের মাধ্যমে ভারত হয়ে নিজ দেশ ভুটানে যাবেন রাজা।

২১৯ একর জমির ওপর গড়ে তোলা হবে জিটুজি ভিত্তিতে এ বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল। রাজার আগমনকে ঘিরে সব ধরনের আয়োজন সম্পন্ন করেছে প্রশাসন। বাংলাদেশ-ভুটান দুই দেশের যৌথ উদ্যোগে ধরলায় গড়ে তোলা হবে জিটুজি ভিত্তিতে এ বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল।

কুড়িগ্রাম চেম্বার অব কমার্সের প্রেসিডেন্ট আব্দুল আজিজ জানান, ধরলার পাড়ে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ে তোলা হলে সড়ক, নদী ও রেল পথের সুবিধা মিলবে। এ অঞ্চলের মানুষের কর্মসংস্থানের পাশাপাশি অর্থনৈতিক উন্নয়ন হবে।

জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইদুল আরীফ জানান, ভুটানের রাজার আগমনে কয়েক স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।

;

ময়মনসিংহে বাস-অটোরিকশার সংঘর্ষ: নিহত ৩, আহত ৪



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ময়মনসিংহ
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ময়মনসিংহের ত্রিশালে ইউটার্ন নেওয়ার সময় বাস ও সিএনজিচালিত অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে তিনজন নিহত হয়েছেন। এছাড়া এ ঘটনা গুরুতর আহত হয়েছেন আরও ৪ জন।

বুধবার (২৮ মার্চ) দুপুরের ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের দরিরামপুর এলাকার সাইফুল কমিশনারের বাড়ির সামনে ঘটনাটি ঘটে।

ত্রিশাল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) চাঁদ মিয়া ঘটনাটির সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, সাইফুল কমিশনারের বাড়ির সামনে একটি বাস ইউটার্ন নেওয়ার সময় সিএনজিচালিত অটোরিকশার সাথে সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলেই এক শিশু এবং ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পথে সিএনজিচালিত অটোরিকশা চালক শরিফুল ইসলাম (৩৩) মারা যান। সে উপজেলার চিকনা মনোহর গ্রামের মৃত আব্দুস সামাদের ছেলে। অন্যজনকে হাসপাতালে নেওয়া হলে দায়িত্বরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন, তার পরিচয় পাওয়া যায়নি। 

আহতদের উদ্ধার ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

;