এইচএসসিতে মিরপুরে সেরা নবাব সিরাজউদ্দৌলা কলেজ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কুষ্টিয়া
এইচএসসিতে মিরপুরে সেরা নবাব সিরাজউদ্দৌলা কলেজ

এইচএসসিতে মিরপুরে সেরা নবাব সিরাজউদ্দৌলা কলেজ

  • Font increase
  • Font Decrease

এবারের এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফলে কুষ্টিয়ার মিরপুর উপজেলার নয়টি কলেজের মধ্যে এবারো উপজেলায় শীর্ষে রয়েছে নবাব সিরাজ-উদ-দৌলা কলেজ। তাদের পাসের হার ৯৫.৭৪ শতাংশ।

উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা গেছে, নবাব সিরাজউদ্দৌলা কলেজ থেকে ৪৮ জন পরিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাস করেন ৪৬ জন।

আমলা সরকারী কলেজ ৯৫.২৫ শতাংশ পেয়ে দ্বিতীয় এবং মিরপুর মহিলা কলেজ ৮৭ শতাংশ পেয়ে তৃতীয় স্থানে রয়েছে।

এছাড়াও নিমতলা কলেজ ৮৬.২১ শতাংশ, ছাতিয়ান কলেজ ৮৩ শতাংশ, সাগরখালী কলেজ ৭৬ শতাংশ, হালসা কলেজ ৭৩ শতাংশ, মীর আব্দুল করিম কলেজ ৪৯ শতাংশ, মিরপুর মাহমুদা চৌধুরী কলেজ ৪৪ শতাংশ।

সিরাজউদ্দৌলা কলেজের অধ্যক্ষ মুহা: ফরিদ উদ্দিন বলেন, এবারে এইচএসসি পরীক্ষায় ৪৮ জন অংশগ্রহণ করে ৪৬ জন পাস করেছে। এরমধ্যে একজন জিপিএ-৫ পেয়েছে। আমাদের কলেজের পাসের হার ৯৫.৭৪ শতাংশ। যেটি কিনা উপজেলার মধ্যে শীর্ষে রয়েছে।

২০০০ সালে এলাকার মুক্তিযোদ্ধা ও শিক্ষানুরাগী ব্যাক্তিদের সমন্বয়ে গড়ে ওঠা এই নবাব সিরাজউদ্দৌলা কলেজ শিক্ষার্থীদের পড়ালেখার মাধ্যমে তাদের গড়ে তুলছিলেন। বরাবরই এই কলেজের ফলাফল বেশ ভালো ছিল। এবারও উপজেলার মধ্যে শীর্ষে রয়েছে এই কলেজের ফলাফল।

তিনি বলেন, দীর্ঘ প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে সম্প্রতি নবাব সিরাজউদ্দৌলা কলেজকে এমপিওভুক্তির অনুমোদন দিয়েছে সরকার। তিনি বলেন, ‘আমার বয়স হয়েছে। এই শেষ বয়সে কলেজের এমপিওভুক্ত হয়েছে জেনে আমি ভীষণ খুশি। আমার কলেজে ২৪ জন শিক্ষক-শিক্ষিকা ও কর্মচারীরা বিনাবেতনে পাঠদান করে আসছিলেন। এমপিওভুক্তি না হওয়ায় তারা এতোদিনে মানবেতর জীবনযাপন করছেন।’

আমি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ সংশ্লিষ্টদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।

মিরপুর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মোঃ জয়নাল আবদীন সন্তোষ প্রকাশ করে বলেন, এবারের এইচএসি পরীক্ষার ফলাফলে মিরপুর উপজেলার নয়টি কলেজের মধ্যে উপজেলায় শীর্ষে রয়েছে নবাব সিরাজ-উদ-দৌলা কলেজ। এই কলেজ তার শিক্ষার মান ধরে রাখুক।

টিউবওয়েলের পানিতে নেশাদ্রব্য মিশিয়ে চুরি



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, টাঙ্গাইল
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে টিউবওয়েলের পানিতে নেশা জাতীয় দ্রব্য মিশিয়ে দুই পরিবারের ৯ সদস্যকে অচেতন করে নগদ প্রায় ৫০-৬০ হাজার টাকা, কাপড় ও চাউলসহ সর্বস্ব লুটে নেওয়ার ঘটনা ঘটেছে। সেই সঙ্গে ফ্রিজ থেকে মাছ-মাংস এমনকি ফল ও সবজিও নিয়ে গেছে বলে জানা যায়।

সোমবার (২০ মার্চ) বিকেলে মহেড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বিভাস সরকার নুপুর ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। রোববার (১৯ মার্চ) রাতে উপজেলার মহেড়া ইউনিয়নের দেওভোগ গ্রামে হাতেম আলী খানের দুই ছেলের বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।

জানা গেছে, গত রোববার দুপুরের দিকে সাহায্য চাওয়ার জন্য দুই মহিলা ওই বাড়িতে যান। হাত-মুখ ধোয়ার কথা বলে তারা দুইটি টিউবওয়েল ব্যবহার করেন। সকলের আড়ালে তারা টিউবওয়েলের ভেতরে পানিতে নেশা জাতীয় দ্রব্য মিশিয়ে দেন। পরবর্তীতে সেই টিউবওয়েলের পানি ব্যবহার করে দুই বাড়িতে দুপুরের রান্না ও পান করে।

এদিকে নেশামিশ্রিত পানি পান করায় বিকালে মো. মিলন খান, মোমিন খান, জিসান, মেহেদী, নিলুফা, ঝুমা, লিমা, মিথিলা, মিনাসহ দুই পরিবারের ৯ সদস্য অসুস্থ অনুভব করে। পরে রাতে অচেতন হয়। এ সুযোগে চোরচক্র সিঁধ কেটে তাদের ঘরে প্রবেশ করে নগদ প্রায় ৫০-৬০ হাজার টাকা, কাপড়, চাউলসহ সর্বস্ব লুটে নেয়াসহ ফ্রিজ থেকে মাছ-মাংস এমনকি ফল ও সবজিও নিয়ে যায়।

এ ব্যাপারে মির্জাপুর থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) শেখ আবু সালেহ মাসুদ করিম বলেন, এ ঘটনার বিষয়ে কেউ থানায় অভিযোগ করেনি। অভিযোগ পেলে তদন্তপূর্বক আইগত পদক্ষেপ নেওয়া হবে।

;

গৌরীপুরে ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদককে ছুরিকাঘাত



উপজেলা করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, গৌরীপুর (ময়মনসিংহ)
গৌরীপুরে ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদককে ছুরিকাঘাত

গৌরীপুরে ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদককে ছুরিকাঘাত

  • Font increase
  • Font Decrease

ময়মনসিংহের গৌরীপুর উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক (একাংশ) মোফাজ্জল হোসেনকে (২৭) ছুরিকাঘাত করেছে দুর্বৃত্তরা।

সোমবার (২০ মার্চ) দুপুরে গৌরীপুর পৌর শহরের পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের সামনে এই ঘটনা ঘটে।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সোমবার দুপুরে মোফাজ্জল হোসেন পৌর শহরের কলাবাগান মহল্লা থেকে পায়ে হেঁটে উপজেলা পরিষদের দিকে আসছিলেন।
পথিমধ্যে পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের সামনের সড়কে আসতেই দুর্বৃত্তরা হামলা চালিয়ে মোফাজ্জলের বাম হাতে ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যায়। দ্রুত তাকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক উন্নত চিকিৎসার জন্য ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করে।

উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার মোতাসসের ফুয়াদ বলেন, মোফাজ্জলের হাতে আঘাতের ক্ষত দেখে মনে হচ্ছে রগ কেটে যেতে পারে। প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে আমরা উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করেছি।

মোফাজ্জলের বাবা গৌরীপুর ইউপি চেয়ারম্যান হযরত আলী বলেন, কিছুদিন আগে একটি পক্ষ আওয়ামী লীগের বর্ধিত সভায় আমাকে ছুরিকাঘাত করে। ধারণা করা হচ্ছে ওই পক্ষটি আমার ছেলেকে ছুরিকাঘাত করেছে।

গৌরীপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মাহমুদুল হাসান বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।

;

স্বর্ণের লোভে শিশুকে হত্যার দায়ে নারীর আমৃত্যু কারাদণ্ড



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, লক্ষ্মীপুর
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

লক্ষ্মীপুরের রায়পুরে কানের দুল ছিনিয়ে নিতে পপি সাহা নামে সাত বছর বয়সী এক শিশুকে শ্বাসরোধে হত্যার দায়ে রুনা আক্তার আঁখি (২৫) নামে এক নারীকে আমৃত্যু সশ্রম কারাদণ্ডের রায় দিয়েছেন আদালত। একই সাথে তার ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।

একই মামলার আসামি রুনার স্বামী এমরান হোসেনের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় তাকে খালাস দিয়েছেন আদালত।

সোমবার (২০ মার্চ) দুপুরে জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. রহিবুল ইসলাম এ রায় দেন। রায়ের সময় দণ্ডপ্রাপ্ত রুনা ও তার স্বামী এমরান আদালতে উপস্থিত ছিলেন। আদালত রুনাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন।

এদিকে দণ্ডপ্রাপ্ত ওই নারীকে পূর্বে একটি হত্যা মামলার রায়ে যাবজ্জীবন সাজা দেওয়া হয়। দুটি হত্যা মামলার রায়ে তাকে কারাভোগ করতে হচ্ছে।

দণ্ডপ্রাপ্ত রুনা জেলার রায়পুর উপজেলার পূর্ব কেরোয়া গ্রামের এমরানের স্ত্রী। ভিকটিম পপি উপজেলার বামনী ইউনিয়নের সাগরদী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রথম শ্রেণীর শিক্ষার্থী ছিল।

মামলার এজাহার এবং আদালত সূত্রে জানা গেছে, আসামি রুনা আক্তার আঁখি এবং তার স্বামী এমরান ঘটনার তিনমাস আগ থেকে রায়পুর উপজেলার সাগরদি গ্রামের ফারুক হওলাদার বাড়ির কাশেম হাওলাদারের একটি ঘর ভাড়া নেয়। ২০২১ সালের ২ সেপ্টেম্বর বেলা সাড়ে ১১ টা থেকে আড়াইটার দিকে রুনা পাশ্ববর্তী নেপাল সাহার বাড়ির নির্মল সাহার স্কুল পড়ুয়া শিশুকন্যা পপি সাহাকে তার ভাড়া বাসায় ডেকে নেয়। এসময় শিশুর কানে থাকা ৩ আনা ওজনের স্বর্ণের দুল ছিনিয়ে নেয় রুনা। এতে শিশুটি চিৎকার করতে চাইলে রুনা তার মুখ ও গলা চেপে ধরে। এতে শিশুটির মৃত্যু হয়। পরে তার মৃতদেহ খাটের নীচে লুকিয়ে রাখে। ঘটনার পর রুনার স্বামী এমরান হোসেন ঘরে আসলে তার স্ত্রী তাকে হত্যার ঘটনাটি জানায়। এতে সে লাশ গুম করার পরিকল্পনা করে।

অন্যদিকে, দীর্ঘ সময় শিশুটির কোন খোঁজ না পেয়ে বাড়ির লোকজন এবং স্বজনেরা খোঁজ চালায়। ওই বাড়ির এক নারী রুনার ঘরে পপির মৃতদেহটি দেখতে পায়। পরে রায়পুর থানা পুলিশে খবর দিলে পুলিশ মৃতদেহটি উদ্ধার করে এবং রুনা ও তার স্বামী এমরানকে আটক করে। রুনা হত্যার ঘটনাটি পুলিশের কাছে স্বীকার করে। কানের দুল ছিনিয়ে নিতে সে শিশুটিকে হত্যার কথা জানায়। ওইদিন শিশুটির মা ববিতা রানী সাহা (৩২) রায়পুর থানায় রুনা এবং তার স্বামী এমরানকে আসামি করে হত্যা মামলা দায়ের করেন। ওই মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে তাদের কারাগারে পাঠানো হয়।

রায়পুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) জাহাঙ্গীর আলম হত্যা মামলাটি তদন্ত করে ২০২১ সালের ১১ ডিসেম্বর আদালতে প্রতিবেদন দেন। এতে রুনাকে হত্যার দায়ে অভিযুক্ত এবং তার স্বামীকে হত্যার তথ্য গোপনের দায়ে অভিযুক্ত করা হয়।

জেলা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) জসিম উদ্দিন বলেন, আদালত দীর্ঘ শুনানি শেষে সাক্ষ্য প্রমাণের ভিত্তিতে আসামি রুনাকে দোষী সাবস্ত করে আমৃত্যু কারাদণ্ডের রায় এবং তার স্বামী এমরানকে খালাস দিয়েছেন।

রায়ের পর মামলার বাদি ববিতা রানী সাহা বলেন, আদালত যে রায় দিয়েছে, তাতে আমরা সন্তুষ্ট। আমার মেয়েকে রুনা গলাটিপে হত্যা করেছে, তার ফাঁসির রায় হলে আরও খুশি হতাম।

এদিকে, ২০১৬ সালের ১১ ডিসেম্বর রায়পুর পৌরসভার দেনায়েতপুর গ্রামের রোজিনা আক্তার (১৫) নামে এক মাদরাসা ছাত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যার দায়ে দোষী সাবস্ত হয় রুনা আক্তার আঁখি। ২০২২ সালের ১৮ মে একই আদালতের বিচারক মো. রহিবুল ইসলাম হত্যা মামলার আসামি রুনা আক্তার আঁখিসহ চারজনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের রায় দিয়েছেন। মামলার প্রধান আসামি আমির হোসেন কিশোরী রোজিনাকে বিয়ের প্রস্তাব দিলে তা প্রত্যাখ্যান করায় এ হত্যাকাণ্ডটি সংঘটিত হয়। হত্যার পর দণ্ডপ্রাপ্ত রুনা ওই মাদরাসা ছাত্রীর সাথে থাকা তার স্বর্ণালংকার নিয়ে যায়। স্বর্ণের লোভে সে দ্বিতীয় হত্যাকাণ্ডটিও ঘটায়।

;

রুমায় দুই ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে প্রাণ গেল ৬ জনের



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বান্দরবানের রুমায় দুই ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে ছয়জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনয় আহত হয়েছেন আরও ১১ জন।

সোমবার (২০ মার্চ) বেলা দেড়টার দিকে উপজেলার বগা লেক এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

দুর্ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন রুমা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আলমগীর হোসেন।

তিনি বলেন, দুর্ঘটনায় হতাহতদের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, রুমার বগা লেক সীমান্ত সড়কে একটি খালি ট্রাক রুমা সদরের উদ্দেশে আসছিল। এ সময় চুনচুনপাড়ার কিছু নারী-পুরুষ ওই গাড়িতে করে রুমা সদর ইউনিয়নের দুস্থ নারীদের ভিজিডি চাল সংগ্রহের জন্য যাচ্ছিলেন। এ সময় ট্রাকটি বগা লেক ঢালু রাস্তায় নামার সময় বিপরীত দিক থেকে আসা আরেকটি ট্রাকের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে ট্রাক দুটি রাস্তায় দুই পাশে ছিটকে খাদে পড়ে। ঘটনাস্থলে চার বম নৃগোষ্ঠীর নারীর মৃত্যু হয়। পরে আরও দুজনের মৃত্যু হয়।

সংবাদ পেয়ে সেনাবাহিনী ও স্থানীয়রা আহতদের উদ্ধার করে রুমা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স হাসপাতালে পাঠায়। এর মধ্যে আটজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানা যায়। এ প্রতিবেদন লেখার পর্যন্ত হতাহতদের নাম-পরিচয় পাওয়া যায়নি।

;