তৃণমূল নেতাকর্মীরাই আমাদের প্রধান ভরসা: শেখ পরশ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
তৃণমূল নেতাকর্মীরাই আমাদের প্রধান ভরসা: শেখ পরশ

তৃণমূল নেতাকর্মীরাই আমাদের প্রধান ভরসা: শেখ পরশ

  • Font increase
  • Font Decrease

যুবলীগ চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস্ পরশ বলেন, তৃণমূল কর্মীরাই আমাদের প্রকৃত শক্তি। তাদের পরিশ্রম এবং শক্তির উপর ভর করেই আমরা নেতা হই, আমাদের রাজনীতি প্রসারিত হয়। তৃণমূলের নেতা-কর্মীরা কখনও বেঈমানি করে না, বেঈমানি করি আমরা নেতারা। নেতাদের বলবো, আমাদের তৃণমূল কর্মীদের সম্মান দিয়ে কথা বলবেন, ওরাই আমাদের প্রধান ভরসা।

মঙ্গলবার (২১ মার্চ) বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমান স্কুল মাঠ, বংশাল (বাংলাদেশ মাঠ সংলগ্ন) বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের অন্তর্গত ৩২, ৩৩, ৩৪, ৩৫ ও ৩৬ নং ওয়ার্ডের ইউনিটসমূহের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত সম্মেলনে এসব কথা বলেন তিনি।

যুবলীগ চেয়ারম্যান বিএনপির উদ্দেশ্যে বলেন, রাজনীতিতে নৈতিকতা একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কোন নেতা নৈতিক স্খলনজণিত অপরাধের কারণে দণ্ডপ্রাপ্ত হলে পৃথিবীর কোন দেশেই তিনি রাজনীতি করতে কিংবা নির্বাচনে অংশ নিতে পারেন না। খালেদা জিয়া যে অপরাধের কারণে দণ্ডপ্রাপ্ত, এটি শুধু নৈতিক স্খলনজণিত অপরাধই নয়, এতিম শিশুদের কল্যাণে রক্ষিত অর্থ আত্মসাতের কারণে দণ্ডপ্রাপ্ত। এই ধরণেই জঘন্য অপরাধের আভিযোগ পৃথিবীর খুব কম রাজনীতিবিদের বিরুদ্ধেই শোনা যায়। আমাদের সংবিধান ও আইন অনুযায়ী দণ্ডপ্রাপ্ত কোন ব্যক্তি নির্বাচন করতে পারে না। বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আদালত ইতোমধ্যে খালেদা জিয়াকে নির্বাচনে অযোগ্য ঘোষণা করেছে। এ ধরণের কৃতকর্ম করার জন্যই আসলে বিএনপি এখন নির্বাচনে যেতে চাচ্ছে না; এই বিষয়টি এখন পরিষ্কার। নির্বাচনে যাওয়ার শক্তি বা ক্ষমতা তাদের নাই।

সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ওবায়দুল কাদের , সাধারণ সম্পাদক, আওয়ামী লীগ; মাননীয় মন্ত্রী, সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়, প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন-আলহাজ্ব মোঃ মাইনুল হোসেন খান নিখিল, সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ।

রাজনীতিবিদরা সম্পদের রক্ষক, ভক্ষক হতে পারেন না: হাইকোর্ট



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজনীতিবিদরা জনগণ ও দেশের কল্যাণে নিজেদের উৎসর্গ করার লক্ষ্যে রাজনীতিতে জড়িত হন এবং রাজনীতি জনগণ ও দেশের কল্যাণে এক ধরনের মহান ত্যাগ-নিষ্ঠার কাজ। তাই রাজনীতিবিদরা জনগণের সম্পদের রক্ষক হবেন, তারা ভক্ষকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হতে পারেন না। এমন পর্যবেক্ষণ দিয়েছেন হাইকোর্ট।

দেশের উচ্চ আদালত আরও বলেন, বৈধ ব্যবসা এবং অন্যান্য পেশার আশ্রয় নিয়ে অর্থ-সম্পত্তি অর্জনের অনেক উপায় রয়েছে। তবে অর্থ উপার্জনের জন্য রাজনীতি কোনো পেশার আওতায় আসতে পারে না।

মঙ্গলবার দুর্নীতি মামলায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবার হাসান মাহমুদ টুকু ও চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আমানউল্লাহ আমানের সাজা বহালের রায়ে বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি খিজির হায়াতের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ পর্যবেক্ষণ দিয়েছেন।

ওই মামলার রায়ের পর্যবেক্ষণে আদালত আরও বলেন, দুর্নীতি সব লিঙ্গ, বয়স এবং বর্ণের মানুষকে প্রভাবিত করে। এটি দরিদ্র এবং দুর্বল গোষ্ঠীকে সবচেয়ে বেশি আঘাত করে। দেশের জনগণ বিশেষ করে দায়িত্বশীল স্টেকহোল্ডারদের একটি ইতিবাচক দৃষ্টান্ত স্থাপন করা উচিত যে, তারা কেবল দুর্নীতির শিকারই নন, এর বিরুদ্ধে সংগ্রামের মূল খেলোয়াড়ও।

রায়ে আদালত আরও বলেন, আপনি যদি বিশ্বে পরিবর্তন আনতে চান এবং বাংলাদেশকে দুর্নীতিমুক্ত করতে চান তাহলে এর বিরুদ্ধে একসঙ্গে লড়াই করতে হবে। দুর্নীতিবাজদের আইনের আওতায় আনার জন্য একটি কার্যকর ও শক্তিশালী ব্যবস্থা গড়ে তোলার পাশাপাশি হিসাব দেওয়ার দায়িত্ব থাকতে হবে। আইনের বিধান অনুসরণ করে ব্যবস্থা নিতে হবে। ছেলেবেলা ও বাল্যকাল থেকেই শিশুদের সততা এবং অসততার মধ্যে পার্থক্য করতে শেখানো উচিত বলে মন্তব্য করেন আদালত।

এর আগে দুর্নীতির মামলায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু এবং দলটির ঢাকা মহানগর উত্তরের আহ্বায়ক আমানউল্লাহ আমান ও তার স্ত্রী সাবেরা আমানের আপিল খারিজ করে বিচারিক আদালতের সাজার রায় বহাল রাখেন হাইকোর্ট।

রায়ে আদালত ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকুর ৯ বছরের কারাদণ্ড, আমান উল্লাহ আমানের ১৩ বছরের কারাদণ্ড ও তার স্ত্রী সাবেরা আমানের ৩ বছরের কারাদণ্ড বহাল রেখেছেন। পূর্ণাঙ্গ রায় পাওয়ার দুই সপ্তাহের মধ্যে তাদের বিচারিক আদালতে আত্মসমর্পণ করতে বলা হয়েছে।

;

উন্নয়নের ধারা বজায়ে রাখতে নৌকা প্রতীকে ভোট দিন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আওয়ামীলীগ সরকার মানেই উন্নয়নের সরকার। শত প্রতিকূলতার মধ্যেও প্রধানমন্ত্রীর দিক নির্দেশনায় দেশ এগিয়ে চলছে দুর্বার গতিতে। অপ্রতিরোধ্য উন্নয়নের মহাসড়কে আজ বাংলাদেশ। তাই উন্নয়নের ধারা বজায়ে রাখতে পুনরায় নৌকা প্রতীকে ভোট দিন। নৌকা বঙ্গবন্ধুর প্রতীক, নৌকা স্বাধীনতার প্রতীক।

মঙ্গলবার (৩০ মে) রাজবাড়ীর বালিয়াকান্দিতে ২০২২-২০২৩ অর্থ বছরের বরাদ্ধকৃত প্রধানমন্ত্রীর ঐচ্ছিক তহবিলের নদগ অর্থ অসহায় দরিদ্র মানুষের মধ্যে বিতরণ করার সময় এ কথা বলেন রাজবাড়ী সংরক্ষিত মহিলা আসন-৪০ এর সংসদ সদস্য এ্যাডভোকেট খোদেজা নাসরিন আক্তার হোসেন। তিনি পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সদস্য।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন বালিয়াকান্দি উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা মো: আবুল কালাম আজাদ, উপজেলা নির্বাহী অফিসার রফিকুল ইসলাম ও রাজবাড়ী জেলা যুব মহিলা লীগের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ নাজনীন নাহার সেন্টি।

এ সময় সংসদ সদস্য এ্যাডভোকেট খোদেজা নাসরিন আক্তার হোসেন তার রাজনৈতিক জীবনের দুর্বিষহ সীমাহীন কষ্টের কথা তুলে ধরে বলেন, বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বুকে ধারণ ও লালন করে রাজনীতির মাঠে নেমেছি। ২০১৩ সালে জামায়াত-বিএনপি’র অগ্নি সন্ত্রাসীর শিকার হয়েছি। রাজপথে নেমে নিজের জীবনকে বাজী রেখে দলের জন্য কাজ করেছি। আমি প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার একজন কর্মী।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সবাইকে যার যার নৈতিক দায়িত্ববোধের জায়গা থেকে নৌকা প্রতীকে ভোট দেওয়ার আহবান জানিয়ে তিনি বলেন, দেশের সার্বিক উন্নয়নের ধারা অব্যহত রাখতে হলে আমাদের প্রাণের নেত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করতে হবে। আর এজন্যেই নৌকা প্রতীকে ভোট দিতে হবে। বিএনপির জ্বালাও-পোড়াও ও অগ্নিসন্ত্রাসীদের দল। রাজনৈতিক সহিংসতা ও মানুষকে হত্যা করার রাজনীতি করে বিএনপি। আর আওয়ামীলীগ শান্তির রাজনীতিতে বিশ্বাসী, উন্নয়নে বিশ্বাসী।

উল্লেখ্য, প্রধানমন্ত্রীর বরাদ্ধকৃত নগদ অর্থ বালিয়াকান্দির ১৬ জনের মধ্যে প্রত্যেককে চার হাজার করে ৬৪ হাজার টাকা তিনি ভুক্তভোগীদের হাতে তুলে দেন।

;

জ্ঞানভিত্তিক স্মার্ট দেশ গড়ে তুলতে চাই: প্রধানমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘আমরা বাংলাদেশকে একটি জ্ঞানভিত্তিক স্মার্ট দেশ হিসেবে গড়ে তুলতে চাই। স্মার্ট বাংলাদেশ হবে স্মার্ট গভর্নেন্স, স্মার্ট অর্থনীতি, স্মার্ট জনসংখ্যা এবং স্মার্ট সমাজ ব্যবস্থা। আমরা স্মার্ট জনশক্তি তৈরি করতে চাই।’

ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) ৩৫তম সমাবর্তন অনুষ্ঠানে আজ মঙ্গলবার প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন। এদিন বেলা ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে এ সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয়।

তিনি বলেন, ‘মানুষকে ডিজিটাল ডিভাইস ব্যবহারে দক্ষ করে গড়ে তুলতে চাই। যাতে তারা চতুর্থ শিল্প বিপ্লবে অবদান রাখতে পারে। স্মার্ট বাংলাদেশের উদ্দেশ্য হলো বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কৃষি, শিল্প, ব্যবসা-বাণিজ্য সর্ব ক্ষেত্রে ডিজিটাল ডিভাইস ব্যবহার করা।’

সব ক্ষেত্রেই প্রযুক্তির ব্যবহারকে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে বলে জানান তিনি।

তিনি বলেন, ‘আমরা আমাদের লক্ষ্য অর্জনের জন্য প্রাথমিক থেকে উচ্চশিক্ষা পর্যন্ত সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ডিটিটাল ল্যাব বা কম্পিউটার ল্যাব তৈরি করে দিচ্ছি। সারা দেশে কম্পিউটার প্রশিক্ষণ এবং ইনকিউবেশন সেন্টার গড়ে তুলছি। সেই সাথে আমরা হাইটেক পার্ক গড়ে তুলছি।’

সমাবর্তনে অর্গানাইজেশন অব ইসলামিক কো-অপারেশনের (ওআইসি) মহাসচিব এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের চ্যান্সেলর হিসেবে ব্রাহিম ত্বহা অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন। এছাড়া সমাবর্তনে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ. কে. আব্দুল মোমেন অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।

বিশ্ববিদ্যালয়টির ৩৫তম সমাবর্তনে ২০১৮ সালের বিভিন্ন প্রোগ্রামের প্রায় ৫৫০ জন শিক্ষার্থী অংশ নেন। এছাড়া এদের সঙ্গে সমাবর্তনে অংশ নেন বিশ্ববিদ্যালয়টিতে মাস্টার্স ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করা শিক্ষার্থীরাও।

এ সমাবর্তনে বিশ্ববিদ্যালয়টির কম্পিউটার সাইন্স ইঞ্জিনিয়ারিং, সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং, মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজি ম্যানেজমেন্ট, সিভিল এন্ড ইনভায়রনমেন্টাল ইঞ্জিনিয়ারিং, টেকনিক্যাল এন্ড ভোকেশনাল এডুকেশন প্রোগ্রামের মোট ছয় জন শিক্ষার্থীকে সিজিপিএর ভিত্তিতে স্বর্ণ পদক দেওয়া হয়।

এছাড়া সমাবর্তনে ওআইসি স্বর্ণ পদক অর্জন করেন ইলেকট্রিক্যাল এন্ড ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থী আবু বকর সিদ্দিক। তার সিজিপিএ ৩.৯৯। যা বিশ্ববিদ্যালয়ে এ বছরের বিদায়ী শিক্ষার্থীদের মধ্যে সর্বোচ্চ।

আইইউটি বাংলাদেশের একমাত্র আন্তর্জাতিক বিশ্ববিদ্যালয়। এ বিশ্ববিদ্যালয়ের মালিকানা ইসলামী সম্মেলন সংস্থার (ওআইসি) হাতে। এটি সম্পূর্ণ সেশনজটমুক্ত একটি উচ্চ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। চার বছর মেয়াদি কোর্স কখনও সময়ের বেশি লেগে যায়নি। গ্র্যাজুয়েশন সম্পন্ন করে শিক্ষার্থীরা দেশ এবং বিদেশের বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে গুরুত্বপূর্ণ পদে আসীন রয়েছেন।

;

ঈদে দুই শিফটে ট্রেনের আগাম টিকিট বিক্রি শুরু ১৪ জুন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আগামী ২৯ জুনকে পবিত্র ঈদুল আযহার দিন ধরে ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রির সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ। এ হিসেবে আগামী ১৪ জুন থেকে আগাম টিকিট বিক্রি শুরু হবে। আর এবারই প্রথম দুই শিফটে টিকিট বিক্রি করা হবে।

মঙ্গলবার (৩০ মে) দুপুরে রেল ভবনের সম্মেলনে কক্ষে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ সিদ্ধান্তের কথা জানান রেলমন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন।

তিনি বলেন, আগামী ২৪ জুনের টিকিট ১৪ জুন; ২৫ জুনের টিকিট ১৫ জুন; ২৬ জুনের টিকিট ১৬ জুন; ২৭ জুনের টিকিট ১৭ জুন এবং ২৮ জুনের টিকিট ১৮ জুন বিক্রি করা হবে। এছাড়া যাত্রী সাধারণের অনুরোধে ২৫ শতাংশ টিকিট যাত্রা শুরুর আগে প্রারম্ভিক স্টেশন থেকে পাওয়া যাবে।

আর অনলাইনে ফিরতি টিকিট বিক্রি শুরু আগামী ২২ জুন থেকে। অর্থাৎ ২ জুলাইয়ের টিকিট পাওয়া যাবে ২২ জুন, ৩ জুলাইয়ের ২৩ জুন, ৪ জুলাইয়ের ২৪ জুন, ৫ জুলাইয়ের ২৫ জুন, ৬ জুলাইয়ের ২৬ জুন।

এবারই প্রথমবারের মতো অঞ্চল ভেদে অনলাইনে যাত্রীদের টিকিট পাওয়া নিশ্চিত করতে দুই শিফটে টিকিট বিক্রি করা হবে। পশ্চিমাঞ্চলে চলাচলরত সব আন্তঃনগর ট্রেনের টিকিট সকাল ৮টা থেকে ইস্যু করা হবে। আর পূর্বাঞ্চলের টিকিট দুপুর ১২টা থেকে ইস্যু করা হবে বলে জানান রেলমন্ত্রী।

মন্ত্রী আরও বলেন, এবার ঈদে ঢাকা থেকে বহির্গামী আন্তঃনগর ট্রেনে মোট আসন সংখ্যা হবে ২৯ হাজার। সব টিকিট অনলাইনে বিক্রি করা হবে।

সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মো. হুমায়ুন কবীর, রেলওয়ের মহাপরিচালক মো. কামরুল আহসান প্রমুখ।

;