নোয়াখালীতে মডেল মসজিদে বিস্ফোরণ



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নোয়াখালী
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ উপজেলা মডেল মসজিদের দ্বিতীয় তলায় এক ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এতে মসজিদের দ্বিতীয় তলার ওই কক্ষের দুইটি দরজা, দুইটি জানালা, মেঝে ও উপরের সিলিং এর কিছু অংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়।

মঙ্গলবার (২১ মার্চ) রাত আনুমানিক সোয়া এগারোটার দিকে এ বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। তবে বিস্ফোরণে কেউ হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।

বিস্ফোরণের ঘটনার খবর পেয়ে আজ বৃহস্পতিবার সকালে সেখানে ছুটে যান জেলা প্রশাসক দেওয়ান মাহবুবুর রহমান ও পুলিশ সুপার মো. শহীদুল ইসলামসহ স্থানীয় প্রশাসনের কর্মকর্তারা। এরপর সেখানে যায় পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) ও পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (সিবিআই) ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।

পুলিশ প্রশাসন ও স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বুধবার রাত আনুমানিক সোয়া এগারোটার দিকে বেগমগঞ্জ উপজেলার আলীপুর এলাকায় নির্মিত উপজেলা মডেল মসজিদের দ্বিতীয় তলায় মোয়াজ্জিন ও খাদেম থাকার কক্ষে আকস্মিক ভয়াবহ এক বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। বিস্ফোরণে কক্ষটির দুইটি দরজা ও দুটি জানালা ক্ষতিগ্রস্ত হয়। জানালার গাছগুলো ভেঙ্গে চূর্ণ-বিচূর্ণ হয়ে যায়। বিস্ফোরণের ফলের সৃষ্ট কাণ্ডে পুরো কক্ষটি বিবর্ণ হয়ে যায়। বিস্ফোরণ স্থলে ধ্বংসাবশেষ দেখা গেছে। বিস্ফোরণ স্থলের উপরে পক্ষের সিলিং ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তবে বিস্ফোরণের সময় কক্ষটিতে মুয়াজ্জিন ও খাদেমদের কেউ না থাকায় দের কোন ঘটনা ঘটেনি। ইসলামিক ফাউন্ডেশনের বেগমগঞ্জ মডেল মসজিদের দায়িত্বে থাকা ফিল্ড সুপারভাইজার আব্দুল হালিম প্রথম আলোকে বলেন, রাত দশটার দিকে তিনি মুয়াজ্জিন ও খাদেমদের থাকার ওই তার একটি কাপড়ের ব্যাগ ও দাপ্তরিক কিছু ফাইলপত্র রেখে আসেন। রাত এগারোটার পরে বিস্ফোরণের শব্দ পান। ঘটনার সময় তিনি মসজিদের তৃতীয় তলার একটি কক্ষে অন্যান্য কর্মচারীদের নিয়ে আসবাবপত্র গোছাচ্ছিলেন। এ সময় মসজিদের আশেপাশের লোকজন আগুন বলে এগিয়ে আসেন। তখন তিনিও দ্রুত মসজিদ থেকে বেরিয়ে যান। পরে আবার এসে দেখেন দ্বিতীয় তলায় খাদেম ও মুয়াজ্জিনদের থাকার কক্ষে আগুন জ্বলছে। দরজা, জানালা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তাৎক্ষণিক তিনি বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে (ইউএনও) অবহিত করেন।

আজ সকালে মডেল মসজিদে বিস্ফোরণ স্থল পরিদর্শন করে দেখা গেছে, দ্বিতীয় তলার ওই কক্ষটির মাঝামাঝি স্থানে আগুনে পোড়া জিনিসপত্রের ধ্বংসাবশেষ ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে। বিস্ফোরণের ক্ষতিগ্রস্ত জানালার কাজ পড়ে আছে মেঝেতে। বিস্ফোরণের ফলে সৃষ্ট অগ্নিকাণ্ডে পুরো কক্ষটি ধোঁয়ায় বিবর্ণ হয়ে গেছে। বিস্ফোরণ স্থলটিকে ইট দিয়ে চার পাশ ঘিরে রেখেছে পুলিশ।

জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) মো.শহিদুল ইসলাম বলেন, প্রাথমিকভাবে মডেল মসজিদের একটি কক্ষে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে বলে মোটামুটি নিশ্চিত হওয়া গেছে। তবে বিস্ফোরণের উৎস সম্পর্কে এখনো সুনির্দিষ্ট কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। ঘটনার সময় ওই পক্ষে কেউ ছিল কিনা সে বিষয়ে তথ্য পাওয়া যায়নি। বিস্ফোরণের উৎস সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়ার জন্য এরই মধ্যে বিশেষজ্ঞ দলকে খবর পাঠানো হয়েছে। তারা পরীক্ষা নিরীক্ষার পর প্রতিবেদন দিলে এ বিষয়ে দ্রুত পরবর্তী আইনগত উপলক্ষে গ্রহণ করা হবে।

ঠাকুরগাঁও‌য়ে বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগ লাঘবে ন্যায়কুঞ্জ উ‌দ্বোধন



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঠাকুরগাঁও
ঠাকুরগাঁও‌য়ে বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগ লাঘবে ন্যায়কুঞ্জ উ‌দ্বোধন

ঠাকুরগাঁও‌য়ে বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগ লাঘবে ন্যায়কুঞ্জ উ‌দ্বোধন

  • Font increase
  • Font Decrease

ঠাকুরগাঁও‌য়ে বিচার প্রার্থী‌দের দু‌র্ভোগ লাগ‌বে ন্যায়কুঞ্জের উদ্বোধন করলেন হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি নজরুল ইসলাম তালুকদার।

বৃহস্প‌তিবার (১ জুন) সকা‌লে ঠাকুরগাঁও জেলা ও দায়রাজজ আদালত প্রাঙ্গণে আগত বিচারপ্রার্থীদের জন্য নির্মিত বিশ্রামাগার ‘ন্যায়কুঞ্জ’ ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন ক‌রেন তি‌নি।

এ সময় উপ‌স্থিত ছি‌লেন, ঠাকুরগাঁও জেলা ও দায়রা জজ আদাল‌তের বিচারক মো.মামুনুর র‌শিদ, জেলা প্রশাসক মাহবুবুর রহমান, অ‌তি‌রিক্ত পু‌লিশ সুপ‌ার মোছা. লিজা বেগম, জেলা আইনজীবী স‌মি‌তির সভাপ‌তি অ‌্যাড‌ভো‌কেট আবদুল হালিম প্রমুখ।

এসময় সাংবা‌দিক‌দের এক প্রশ্নের জবা‌বে বিচারপ‌তি নজরুল ইসলাম তালুকদার ব‌লেন, বিচারপ্রার্থীরা আদাল‌তে বিচার চাই‌তে এ‌সে কোন ধর‌নের সমস‌্যা যা‌তে না হয় সেজন‌্য সারা‌দে‌শে প্রধান বিচারপতির নির্দেশে ন‌্যায়কুঞ্জ বা বিশ্রামাগার নি‌র্মিত হ‌চ্ছে।

তিনি আরও ব‌লেন, এ বিশ্রামাগারে সু‌পেয় পা‌নি ও নাস্তার ব‌্যবস্থা থাক‌বে। যা বিচার প্রার্থীরা কি‌নে নি‌য়ে খে‌তে পার‌বেন। প‌রে বিচারপ‌তি নিজ বা‌ড়ি হরিপুর উপজেলার তালুকদারপাড়া গ্রামে উ‌দ্দে‌শ্যে রওয়ানা হন।

;

একনজরে বাজেট ১৯৭২-২০২৩



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

‘উন্নয়ন অগ্রযাত্রায় দেড় দশক পেরিয়ে স্মার্ট বাংলাদেশের অভিমুখে’ এই শিরোনামকে সামনে রেখে ২০২৩-২৪ অর্থবছরের জন্য ৭ লাখ ৬১ হাজার ৭৮৫ কোটি টাকার জাতীয় বাজেট পেশ করবেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।

বৃহস্পতিবার (০১ জুন) জাতীয় সংসদে এই বাজেট উপস্থাপন করবেন তিনি। এর আগে জাতীয় সংসদে স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপস্থিতিতে বাজেট প্রস্তাব উপস্থাপন করবেন অর্থমন্ত্রী ।

এবার বাজেটে রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৫ লাখ কোটি টাকা। এর মধ্যে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এনবিআরকে আদায় করতে হবে ৪ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা। আইএমএফের শর্ত পূরণের পাশাপাশি জনস্বার্থে ও দেশীয় শিল্প সুরক্ষায় আগামী ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বাজেটে বিভিন্ন ধরনের পণ্যে শুল্ক ও কর আরোপ, কিংবা ছাড়ের প্রস্তাবনা দেবেন অর্থমন্ত্রী।

এদিকে আগামী অর্থবছরে বাজেট প্রণয়নের ক্ষেত্রে আটটি প্রধান চ্যালেঞ্জ নির্ধারণ করেছে অর্থ মন্ত্রণালয়। এর মধ্যে আমদানিজনিত মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ; তেল, গ্যাস ও সারের বিপুল ভর্তুকি প্রদান, রাজস্ব আহরণ বাড়ানো, সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীর আওতা বাড়ানোর মতো বিষয়গুলোকে মূল চ্যালেঞ্জ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়।

আজ বাজেট উপস্থাপনের পর নিয়ম অনুযায়ী প্রস্তাবিত বাজেটের ওপর সংসদ সদস্যরা আলোচনা করবেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকারের টানা তৃতীয় মেয়াদের শেষ বাজেট এটি। অর্থমন্ত্রী হিসেবে আ হ ম মুস্তফা কামালের এটি পঞ্চম বাজেট। স্বাধীনতা-পরবর্তী ভঙ্গুর অর্থনীতির দেশে মাত্র ৭৮৬ কোটি টাকার বাজেট দেন তাজউদ্দীন আহমদ। ১৯৭২ সালের ৩০ জুন ওই বাজেট পেশ হয়। তাজউদ্দীন আহমদ ওই দিন একই সঙ্গে ১৯৭১-৭২ ও ১৯৭২-৭৩ অর্থবছর, অর্থাৎ দুই অর্থবছরের বাজেট ঘোষণা করেছিলেন। এরপর আরও দুবার বাজেট দেন তাজউদ্দীন আহমদ, সেটি সবশেষ দাঁড়ায় ১ হাজার ৮৪ কোটি টাকার।

দেশের জাতীয় বাজেটের ক্রমপুঞ্জি ও বাজেটের আকার ও বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি ( কোটি হিসেবে) উপস্থাপন করা হলো:
অর্থবছর – কে উপস্থাপন করেছেন – মোট আকার – বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি)

১৯৭২-’৭৩ – তাজউদ্দিন আহমেদ -৭৮৬ কোটি টাকা – ৫০১ কোটি টাকা
১৯৭৩-’৭৪- তাজউদ্দিন আহমেদ-৯৯৫ কোটি টাকা-৫২৫ কোটি টাকা
১৯৭৪-’৭৫- তাজউদ্দিন আহমেদ- ১ হাজার ৮৪ কোটি টাকা- ৫২৫ কোটি টাকা
১৯৭৫-’৭৬- ড. আজিজুর রহমান মল্লিক-১হাজার ৫৪৯ কোটি টাকা- ৯৫০ কোটি টাকা
১৯৭৬-’৭৭- মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান- ১ হাজার ৯৮৯ কোটি টাকা-১হাজার ২২ কোটি টাকা
১৯৭৭-’৭৮- লে. জেনারেল জিয়াউর রহমান- ২ হাজার ১৮৪ কোটি টাকা- ১ হাজার ২৭৮ কোটি টাকা
১৯৭৮-’৭৯- প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান- ২হাজার ৪৯৯ কোটি টাকা-১ হাজার ৪৪৬ কোটি টাকা
১৯৭৯-’৮০- ড. এম এন হুদা- ৩ হাজার ৩১৭ কোটি টাকা-২ হাজার ১২৩ কোটি টাকা
১৯৮০-’৮১- এম সাইফুর রহমান- ৪ হাজার ১০৮ কোটি টাকা- ২ হাজার ৭শ’ কোটি টাকা
১৯৮১-’৮২- এম সাইফুর রহমান- ৪হাজার ৬৭৭ কোটি টাকা- ৩ হাজার ১৫ কোটি টাকা
১৯৮২-’৮৩- এ এম এ মুহিত- ৪ হাজার ৭৩৮ কোটি টাকা- ২হাজার ৭০০ কোটি টাকা
১৯৮৩-’৮৪- এ এম এ মুহিত- ৫ হাজার ৮৯৬ কোটি টাকা- ৩হাজার ৪৮৩ কোটি টাকা
১৯৮৪-’৮৫- এম সায়েদুজ্জামান- ৬ হাজার ৬৯৯ কোটি টাকা- ৩হাজার ৮৯৬ কোটি টাকা
১৯৮৫-’৮৬- এম সায়েদুজ্জামান- ৭ হাজার ১৩৮ কোটি টাকা- ৩হাজার ৮২৫ কোটি টাকা
১৯৮৬-’৮৭- এম সায়েদুজ্জামান- ৮ হাজার ৫০৪ কোটি টাকা- ৪হাজার ৭৬৪ কোটি টাকা
১৯৮৭-৮৮- এম সায়েদুজ্জামান- ৮হাজার ৫২৭ কোটি টাকা- ৫ হাজার ৪৬ কোটি টাকা
১৯৮৮-৮৯- মেজর জেনারেল মুনিম- ১০ হাজার ৫৬৫ কোটি টাকা- ৫ হাজার ৩১৫ কোটি টাকা
১৯৮৯-৯০- ড. ওয়াহিদুল হক- ১২ হাজার ৭০৩ কোটি টাকা-৮হাজার ৮০৩ কোটি টাকা
১৯৯০-৯১- মেজর জেনারেল মুনিম- ১২ হাজার ৯৬০ কোটি টাকা- ৫হাজার ৬৬৮ কোটি টাকা
১৯৯১-৯২- এম সাইফুর রহমান- ১৫ হাজার ৫৮৪ কোটি টাকা- ৭হাজার ৫০ কোটি টাকা
১৯৯২-৯৩- এম সাইফুর রহমান- ১৭ হাজার ৬০৭ কোটি টাকা- ৯ হাজার ৫৭ কোটি টাকা
১৯৯৩-৯৪- এম সাইফুর রহমান- ১৯ হাজার ৫০ কোটি টাকা- ৯ হাজার ৭৫০ কোটি টাকা
১৯৯৪-৯৫- এম সাইফুর রহমান- ২০ হাজার ৯৪৮ কোটি টাকা- ১১ হাজার কোটি টাকা
১৯৯৫-৯৬- এম সাইফুর রহমান- ২৩ হাজার ১৭০ কোটি টাকা-১২ হাজার ১০ কোটি টাকা
১৯৯৬-৯৭- এসএএমএস কিবরিয়া- ২৪ হাজার ৬০৩ কোটি টাকা- ১২ হাজার ৫০ কোটি টাকা
১৯৯৭-৯৮- এসএএমএস কিবরিয়া- ২৭ হাজার ৭৮৬ কোটি টাকা- ১২ হাজার ৮০০ কোটি টাকা
১৯৯৮-৯৯-এসএএমএস কিবরিয়া- ২৯ হাজার ৫৩৭ কোটি টাকা-১৩ হাজার ৬০ কোটি টাকা
১৯৯৯-২০০০- এসএএমএস কিবরিয়া- ৩৪ হাজার ২৫২ কোটি টাকা-১২ হাজার ৪৭৭ কোটি টাকা
২০০০-২০০১-এসএএমএস কিবরিয়া- ৩৮ হাজার ৫২৪ কোটি টাকা- ১৭ হাজার ৫০০ কোটি টাকা
২০০১-২০০২-এসএএমএস কিবরিয়া- ৪২ হাজার ৩০৬ কোটি টাকা- ১৯ হাজার কোটি টাকা
২০০২-২০০৩- এম সাইফুর রহমান- ৪৪ হাজার ৮৫৪ কোটি টাকা-১৯ হাজার ২০ কোটি টাকা
২০০৩-২০০৪-এম সাইফুর রহমান- ৫১ হাজার ৯৮০ কোটি টাকা- ২০ হাজার ৩৮০ কোটি টাকা
২০০৪-২০০৫-এম সাইফুর রহমান- ৫৭ হাজার ২৪৮ কোটি টাকা- ২২ হাজার কোটি টাকা
২০০৫-২০০৬-এম সাইফুর রহমান- ৬১ হাজার ৫৮ কোটি টাকা- ২৩ হাজার ৬২৬ কোটি টাকা
২০০৬-২০০৭-এম সাইফুর রহমান- ৬৯ হাজার ৭৪০ কোটি টাকা- ২৬ হাজার কোটি টাকা
২০০৭-২০০৮- মির্জা আজিজুল ইসলাম- ৯৯ হাজার ৯৬২ কোটি টাকা-২৫ হাজার ৬০ কোটি টাকা
২০০৮-২০০৯- মির্জা আজিজুল ইসলাম- ৯৯ হাজার ৯৬২ কোটি টাকা- ২৫ হাজার ৪০০কোটি টাকা
২০০৯-২০১০- এ এম এ মুহিত- ১ লাখ ১৩ হাজার ৮১৫ কোটি টাকা- ২৮ হাজার ৫০০ কোটি টাকা
২০১০-২০১১- এ এম এ মুহিত- ১ লাখ ৩২ হাজার১৭০ কোটি টাকা- ৩৫ হাজার ১৩০ কোটি টাকা
২০১১-২০১২- এ এম এ মুহিত- ১ লাখ ৬১ হাজার ২১৪ কোটি টাকা- ৪১ হাজার ৮০ কোটি টাকা
২০১২-২০১৩-এ এম এ মুহিত- ১ লাখ ৯১ হাজার ৭৩৮ কোটি টাকা- ৫২ হাজার ৩৬৬ কোটি টাকা
২০১৩-২০১৪- এ এম এ মুহিত- ২ লাখ ২২ হাজার ৪৯১ কোটি টাকা- ৬০০০০ কোটি টাকা
২০১৪-২০১৫- এ এম এ মুহিত- ২ লাখ ৫০ হাজার ৫৬০ কোটি টাকা- ৭৫০০০ কোটি টাকা
২০১৫-২০১৬-এ এম এ মুহিত- ২লাখ ৯৫ হাজার ১০০ কোটি টাকা- ৯৩ হাজার ৮৯৪ কোটি টাকা
২০১৬-২০১৭- এ এম এ মুহিত- ৩ লাখ ৪০ হাজার ৬০৫ কোটি টাকা- ১ লাখ ১০ হাজার ৭০০ কোটি টাকা
২০১৭-২০১৮- এ এম এ মুহিত- ৪লাখ ২৬৬ কোটি টাকা-১ লাখ ৪৮ হাজার ৩৮১ কোটি টাকা
২০১৮-২০১৯- এ এম এ মুহিত- ৪ লাখ ৬৪ হাজার ৫৭৩ কোটি টাকা- ১ লাখ ৭৩ হাজার কোটি টাকা
২০১৯-২০২০- আ হ ম মুস্তাফা কামাল- ৫ লাখ ২৩ হাজার ১৯০ কোটি টাকা- ২ লাখ ২ হাজার ৭২১ কোটি টাকা
২০২০-২০২১- আ হ ম মুস্তাফা কামাল-৫ লাখ ৬৮ হাজার কোটি টাকা- ২ লাখ ৫ হাজার ১৪৫ কোটি টাকা
২০২১-২০২২- আ হ ম মুস্তাফা কামাল- ৬লাখ ৩ হাজার ৬৮১ কোটি টাকা- ২ লাখ ২৫ হাজার ৩২৪ কোটি টাকা
২০২২-২০২৩- আ হ ম মুস্তাফা কামাল- ৬ লাখ ৭৮ হাজার ৬৪ কোটি টাকা- ২লাখ ৪৬ হাজার ৬৬ কোটি টাকা

এ এম এ মুহিত এবং সাইফুর রহমান তাদের নিজ নিজ সরকারের বিভিন্ন মেয়াদে সর্বোচ্চ ১২ বার করে বাজেট পেশ করেন। তবে মুহিত ২০০৯ সালের সর্বশেষ পার্লামেন্টের অবসরে যাওয়ার আগ পর্যন্ত দেশের প্রথম অর্থমন্ত্রী হিসেবে টানা ১০ অর্থবছরের বাজেট পেশ করেন।

;

ফেনীতে সড়ক দুর্ঘটনায় স্বামী-স্ত্রীসহ নিহত ৩



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ফেনী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ফেনীর কাজিরদিঘি এলাকায় কাভার্ডভ্যান ও প্রাইভেটকার সংঘর্ষে স্বামী-স্ত্রীসহ তিনজন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও দুজন।

বৃহস্পতিবার (১ জুন) ভোরে ঢাকা ও চট্টগ্রাম মহাসড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন- কুমিল্লার হোমনা উপজেলার সুবারামপুর এলাকার মো. শিমুল (৩০), তার স্ত্রী ইয়াসমিন (২০) ও কুমিল্লার বুড়িচং উপজেলায় পিকআপ ভ্যানচালক আবু সাঈদ (২৯)।

ফায়ার সার্ভিস ও ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের ফাজিলপুর হাইওয়ে থানার ওসি রাশেদ খান চৌধুরী জানান, ভোরে চট্টগ্রাম থেকে এক দম্পতি বাসার মালামাল নিয়ে কুমিল্লায় যাচ্ছিলেন। ভোর সাড়ে ৫টার দিকে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের ফেনী সদর উপজেলার কাজিরদিঘীতে পৌঁছালে সড়কের পাশে দাঁড়িয়ে থাকা একটি মালবাহী লরিকে পেছন থেকে ধাক্কা দেয় তাদের মালামাল বহনকারী পিকআপটি। এতে পিকআপ ভ্যানটি দুমড়ে-মুচড়ে যায় এবং ঘটনাস্থলে তিন জন নিহত হন।

এদিকে আহত ব্যক্তিদের পুলিশ উদ্ধার করে ফেনী জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তিনজনকে মৃত ঘোষণা করেন ও আহত দুজন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন।

মরদেহ ফেনী সদর জেনারেল হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। আহত দুজন ২৫০ শয্যা ফেনী জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন।

;

মোল্যা নজরুল আর্মড পুলিশে বদলি, গাজীপুরে নতুন কমিশনার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের (জিএমপি) কমিশনার মোল্যা নজরুল ইসলামকে বদলি করা হয়েছে। তার জায়গায় নতুন দায়িত্ব পেয়েছেন আর্মড পুলিশ ব্যাটেলিয়নের (এপিবিএন) ডিআইজি মো. মাহবুব আলম।

বুধবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়।

প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়েছে, জননিরাপত্তা বিভাগের ২৫ এপ্রিল স্মারকের আলোকে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের ৮ মে স্মারকের পরিপ্রেক্ষিতে বিসিএস পুলিশ ক্যাডারের নিম্নবর্ণিত কর্মকর্তাদ্বয়কে বর্ণিত পদে বদলি ও পদায়ন করা হলো। এতে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের (জিএমপি) বর্তমান কমিশনার মোল্যা নজরুল ইসলামকে আর্মড পুলিশ ব্যাটেলিনের (এপিবিএন) ডিআইজি এবং এপিবিএনের ডিআইজি মো. মাহবুব আলমকে জিএমপির কমিশনারের দায়িত্ব দেওয়া হলো। এ আদেশ ৩১ মে থেকে কার্যকর হবে বলেও প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়েছে।

;