ভিসা নীতিকে স্বাগত জানানোয় খুশি যুক্তরাষ্ট্র



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশ মার্কিন ভিসা নীতিকে স্বাগত জানানোয় খুশি হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। তারা উভয় দেশের সম্পর্ক এগিয়ে নেওয়ার জন্য উন্মুখ হয়ে আছে।

স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার (২৫ মে) যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের নিয়মিত প্রেস ব্রিফিংয়ে মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার একথা জানান।

তিনি বলেন, বাংলাদেশের অভ্যন্তরে কোনো রাজনৈতিক দলের কী করা উচিত বা কী করা উচিত নয়, সে বিষয়ে আমি কোনো কথা বলব না। তবে যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনকে সমর্থন করে। আর এ কারণেই বাংলাদেশের নির্বাচন ইস্যুতে নতুন ভিসা নীতি ঘোষণা করা হয়েছে।

ম্যাথিউ মিলার বলেন, মার্কিন সরকার ঘোষিত ভিসা নীতিকে বাংলাদেশ থেকে স্বাগত জানানোয় আমরা আনন্দিত হয়েছি। আমরা বিশ্বাস করি, শান্তি, সমৃদ্ধি এবং নিরাপত্তার অগ্রগতির জন্য সবচেয়ে স্থায়ী উপায় হচ্ছে গণতন্ত্র। এই কারণেই আমরা এই ঘোষণা দিয়েছি। আমরা উভয় দেশের সম্পর্ক এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে কাজ করার জন্য উন্মুখ হয়ে আছি।

এর আগে, বুধবার বাংলাদেশের জন্য নতুন ভিসা নীতি ঘোষণা করে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এর আওতায় বাংলাদেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন না হলে তার জন্য দায়ী ব্যক্তি এবং তাদের পরিবারের সদস্যরা মার্কিন ভিসা পাবে না বলে জানানো হয়।

আরপিও সংশোধনী বিল পাস হলে ইসির ক্ষমতা খর্ব হবে: টিআইবি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

জাতীয় সংসদে উত্থাপিত গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের (আরপিও) সংশোধনী বিল পাস হলে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) ক্ষমতা আরও খর্ব করবে বলে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)।

প্রস্তাবিত সংশোধনী পাস করা হলে কমিশনের কাছে নির্বাচনী আইনের লঙ্ঘনের কারণে যৌক্তিক বিবেচিত হলে যেকোনো নির্বাচনী এলাকায় চলমান নির্বাচন বাতিলের যে ক্ষমতা বিদ্যমান আইনে রয়েছে, তা কেড়ে নেওয়া হবে বলে মন্তব্য করেছে সংস্থাটি।

শুক্রবার (৯ জুন) এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে টিআইবি বলেছে, গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদে জানা যায়, জাতীয় সংসদে উত্থাপিত সংশোধিত আরপিও অনুযায়ী এই ক্ষমতা হারাতে যাচ্ছে নির্বাচন কমিশন।

উল্লেখ্য, বিদ্যমান গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের ৯১(ক) ধারায় বলা আছে, নির্বাচন কমিশন যদি এই মর্মে সন্তুষ্ট হয় যে নির্বাচনে বলপ্রয়োগ, ভীতি প্রদর্শন এবং চাপ সৃষ্টিসহ বিভিন্ন বিরাজমান অপকর্মের কারণে যুক্তিযুক্ত, ন্যায়সঙ্গত এবং আইনানুগভাবে নির্বাচন পরিচালনা নিশ্চিত করতে সক্ষম হবেন না, তালে যেকোনো ভোটকেন্দ্র [বা, ক্ষেত্রমতে, সম্পূর্ণ নির্বাচনী এলাকায়] নির্বাচনের যেকোনো পর্যায়ে ভোট গ্রহণসহ নির্বাচনী কার্যক্রম বন্ধ করতে পারবে। প্রস্তাবিত সংশোধনীতে ‘যেকোনো ভোটকেন্দ্র বা, ক্ষেত্রমতে, সম্পূর্ণ নির্বাচনী এলাকায় নির্বাচনের যেকোনো পর্যায়ে ভোট গ্রহণসহ নির্বাচনী কার্যক্রম বন্ধ করতে পারবে’, এই বিধানটিকে সুকৌশলে বাতিল করে শুধুমাত্র সংশ্লিষ্ট কেন্দ্রের ভোট গ্রহণ (পোলিং) বাতিল করার মধ্যে কমিশনের ক্ষমতাকে সীমাবদ্ধ করার প্রস্তাব করা হয়েছে। ফলে এই সংশোধনীটি আইনে পরিণত হলে প্রযোজ্য ক্ষেত্রে কমিশনকর্তৃক নির্বাচনী এলাকাভিত্তিক নির্বাচন বন্ধ করার ক্ষমতা থাকবে না।

বিষয়টিকে নির্বাচনী ব্যবস্থায় ‘মড়ার ওপর খাড়ার ঘা’ উল্লেখ করে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, গত বছর অক্টোবরে সিসিটিভি ক্যামেরায় নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করে অনিয়মের প্রমাণ পেয়ে গাইবান্ধা-৫ আসনের উপনির্বাচন স্থগিত ঘোষণা করেছিল কমিশন। কমিশনের এই পদক্ষেপ ক্ষমতাসীন দলের দুশ্চিন্তার কারণ হতে পারে মর্মে পর্যবেক্ষকদের অনেকের মধ্যে যে ধারণা সৃষ্টি হয়েছিল, এই সংশোধনী তার যথার্থতাই প্রতীয়মান করে। সংশোধনীতে প্রস্তাবিত ‘ইলেকশন’-এর স্থলে ‘পোলিং’ শুধু শব্দগত পরিবর্তন নয়, এর ব্যাপকতা আরো অনেক বেশি। এই বিল পাসের মাধ্যমে কমিশনের ক্ষমতা খর্ব করা হলে তা দেশে অবাধ, সুষ্ঠু, অংশগ্রহণমূলক ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের সম্ভাবনা সম্পর্কে আস্থাহীনতার সংকটকে আরো ঘনীভূত করবে।

টিআইবির নির্বাহী পরিচালক বলেন, গাইবান্ধা-৫ এর মতো দুয়েকটি ব্যতিক্রম ছাড়া নির্বাচন কমিশন সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন আয়োজনে সক্ষম হবে এমন প্রত্যাশার পেছনে যুক্তি যেখানে একান্তই বিরল; বিশেষ করে নির্বাচনকালীন সরকার, আইন প্রয়োগকারী সংস্থা ও প্রশাসনসহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নিরপেক্ষ ও স্বার্থের দ্বন্দ্বমুক্ত ভূমিকার সম্ভাবনা যেখানে মরিচীকার মতো, সেখানে এই সংশোধনী কমিশনের বিদ্যমান আইনগত সক্ষমতা যতটুকুই রয়েছে তাকেও নিজেদের স্বার্থে আরও গণ্ডিবদ্ধ করার উদ্যোগ ছাড়া কিছুই নয়। নির্বাচনী অনিয়ম রোধে কমিশনের ক্ষমতা এভাবে খর্ব করা অগণতান্ত্রিক ও অসাংবিধানিক। শুধু তাই নয়, প্রস্তাবিত সংশোধনীতে ঋণখেলাপী ও বিলখেলাপীদের জন্য সুযোগ বাড়ানো হয়েছে। বিদ্যমান আদেশে মনোনয়নপত্র জমা দেয়ার সাত দিন আগে ব্যাংকঋণ ও বিভিন্ন পরিষেবার বিল পরিশোধের অনুলিপি জমা দেয়ার বিধান থাকলেও, সংশোধনীতে মনোনয়নপত্র জমা দেয়ার আগের দিন পর্যন্ত সে সুযোগ রাখা হয়েছে। অবস্থাদৃষ্টে, ঋণখেলাপী ও বিলখেলাপীদের নির্বাচনে উৎসাহিত করা হচ্ছে- এমন ধারণা জোরালো হওয়া মোটেই অমূলক নয়।

উল্লিখিত সংশোধনী প্রস্তাবটি বাতিলের আহ্বান জানিয়েছে টিআইবি। পাশাপাশি অবাধ, সুষ্ঠু, অংশগ্রহণমূলক ও নিরপেক্ষ নির্বাচনে জনগণের ভোটাধিকার চর্চার স্বার্থে নির্বাচনকালীন সরকার, আইন প্রয়োগকারী সংস্থা ও প্রশাসনসহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নিরপেক্ষ ও স্বার্থের দ্বন্দ্বমুক্ত ভূমিকা নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় আইনি ও প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কারের সুনির্দিষ্ট উদ্যোগ গ্রহণের আহ্বান জানিয়েছে সংস্থাটি।

;

মায়ের কবরে শায়িত হবেন ‘দাদা ভাই’



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজনীতির ‘রহস্য পুরুষ’ হিসেবে পরিচিত সিরাজুল আলম খানের ইচ্ছা অনুযায়ী নোয়াখালীতে মায়ের কবরে তাকে শায়িত করা হবে।

শনিবার (১০ জুন) ঢাকায় দুই দফা জানাজা শেষে ‘দাদা ভাই’য়ের মরদেহ নোয়াখালীতে নিয়ে যাওয়া হবে বলে জানিয়েছেন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) দফতর সম্পাদক সাজ্জাদ হোসেন।

তিনি জানান, মোহাম্মদপুরে আল-মারকাজুল ইসলামী হাসপাতালে গোসল শেষে শুক্রবার রাতে সিরাজুল আলম খানের মৃতদেহ রাখা হবে শমরিতার হাসপাতালের হিমঘরে। শনিবার সকাল সাড়ে ৮টায় তার দেহ বায়তুল মোকাররম মসজিদের দক্ষিণ চত্বরে নেওয়া হবে, সেখানে সকাল ১০টায় জানাজা হবে। পরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদে সাড়ে ১১টায় আরেক জানাজা হওয়ার কথা রয়েছে।

জাসদ নেতা সাজ্জাদ জানান, দুই দফা জানাজা শেষে সিরাজুল আলম খানের মৃতদেহ নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ উপজেলার আলীপুর গ্রামে পৈত্রিক বাড়িতে নেওয়া হবে। সেখানে পারিবারিক কবরস্থানে তার মায়ের কবরেই তাকে সমাহিত করা হবে।

;

চলমান প্রকল্পগুলোর কাজ দ্রুত সম্পন্ন করার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেমোরিয়াল ট্রাস্টের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে শুক্রবার (৯ জুন) সকালে তার সরকারি বাসভবন গণভবনে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।

বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী চলমান প্রকল্পগুলোর কার্যক্রম দ্রুত সম্পন্ন করার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দেন।

সভায় ট্রাস্টি বোর্ডের ব্যবস্থাপনা কমিটির পূর্ববর্তী সভার কার্যবিবরণী অনুমোদন এবং জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্মৃতি জাদুঘর সংক্রান্ত বিষয়ে আলোচনা করা হয়।

বৈঠকে উপ-কমিটির প্রতিবেদন ও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আলোচনা হয়।

সভায় ট্রাস্টির সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

;

আমরা একদিন বিশ্বকাপ জয় করতে পারি: প্রধানমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রতিযোগিতাপূর্ণ খেলার মধ্য দিয়ে দেশের ফুটবল খেলার আরও উন্নতি হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

তিনি বলেছেন, একদিন আমরা বিশ্বকাপ খেলতে পারব। জয়ীও হতে পারি।

শুক্রবার (৯ জুন) বিকালে বাংলাদেশ আর্মি স্টেডিয়ামে ‘শেখ হাসিনা আন্তঃব্যাংক ফুটবল টুর্নামেন্ট ২০২৩’ এর ফাইনাল খেলা ও সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, প্রতিযোগিতার মধ্য দিয়ে উৎকর্ষ সাধন হয়। তাই ব্যাংক অ্যাসোসিয়েশনের খেলা এখানেই যেন থেমে না যায়। এখান থেকেই একদিন আমরা বিশ্বকাপ খেলতে পারব। জয়ীও হতে পারি। সেভাবে মন-মানসিকতা ঠিক রেখে

সবসময় এই ধরনের প্রতিযোগিতার আয়োজনের তাগিদ দিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, আমাদের দেশে অনেক খেলা আছে, সে খেলাগুলোকে আস্তে আস্তে যুক্ত করতে হবে। এ ধরনের খেলাধুলার আয়োজন বাংলাদেশব্যাপী একটা অভূতপূর্ব সাড়া জাগিয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, খেলাধুলা, শরীরচর্চা, সাংস্কৃতিক চর্চার মধ্য থেকে মানুষের মেধা বিকাশ হয়। ঠিক সেভাবে আমাদের দেশের মানুষ উজ্জীবিত হয়, আত্মবিশ্বাস বাড়ে, দেশের প্রতি ভালোবাসা বাড়ে, দায়িত্ববোধ বাড়ে ও কর্তব্যবোধ বাড়ে। এ টুর্নামেন্ট আয়োজন করার জন্য আমি বাংলাদেশ ব্যাংক অ্যাসোসিয়েশনকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাচ্ছি।

তার সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকে উদ্যোগ নিয়ে দেশের সব জায়গায় মিনি স্টেডিয়াম করে দিচ্ছে জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, এসব স্টেডিয়ামগুলোতে ১২ মাস খেলা যাবে। আমাদের দেশীয় খেলাগুলো যেন আরও বেশি চর্চা হয়। লেখাপড়ার পাশাপাশি খেলাধুলা, শরীরচর্চা ও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের যেন চর্চা হয়... আমি সেটাই চাই।

করোনাভাইরাস এবং ইউক্রেন রাশিয়ার যুদ্ধের প্রসঙ্গ টেনে সরকারপ্রধান বলেন, আমাদের দেশ এগিয়ে যাচ্ছে, আমরা অর্থনৈতিকভাবে যথেষ্ট অগ্রগামী ছিলাম। দুর্ভাগ্যবশত অতি মহামারি করোনাভাইরাস এবং ইউক্রেন রাশিয়ার যুদ্ধের কারণে আমাদের অর্থনৈতিকভাবে সবার কষ্ট হচ্ছে। মুদ্রাস্ফীতি শুধু বাংলাদেশ নয় পুরো বিশ্ব এর কবলে পড়েছে। আমাদের সাধ্যমতো আমরা চেষ্টা করছি।

‘গত কয়েক দিনে যে পরিমাণ গরম পড়ছিল, আজকে সমাপনী অনুষ্ঠানে খেলতে গেলে অনেকের কষ্ট হতো, আল্লাহর মেহেরবানিতে গতকাল এবং আজকে বৃষ্টি হয়েছে। আল্লাহর মেহেরবানিতে মনে হয় এই বৃষ্টি শান্তির বার্তা নিয়ে এসেছে। আমি জানি আমাদের কিছুটা অসুবিধা হচ্ছে, আশা করি অসুবিধা থাকবে না। আমি চাই বাংলাদেশ খেলাধুলা, অর্থনৈতিক উন্নতি, অর্থনৈতিক অগ্রগতি, এসব দিক থেকে এগিয়ে যাবে। বাংলাদেশে বিশ্ব ধর্ম মর্যাদা নিয়ে সব চলবে, কারণ ৭১ সালে আমরা বিজয় অর্জন করেছি। বিজয়ী জাতি হিসেবে আমরা বিশ্ব দরবারে এগিয়ে যাব, এ বিশ্বাস থাকলে যেকোনো অসাধ্যকে সাধন করা যায়। আমি মনে করি, খেলাধুলার ক্ষেত্রে আমাদের দেশে নতুন মাত্রা যোগ হলো।’

পূর্বাচলে একটি স্টেডিয়াম নির্মাণ হতে যাচ্ছে। তার পাশে আরেকটি ফুটবল স্টেডিয়াম করে দেওয়ার ঘোষণা দেন প্রধানমন্ত্রী।

সমাপনী অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন ব্যাংকের চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম মজুমদার। আরও বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল এসএম শফি উদ্দিন আহমেদ।

;