বায়ুদূষণে ঢাকা আজ ১২তম স্থানে



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বায়ুদূষণে বিশ্বের শহরগুলোর মধ্যে আজ শনিবার ঢাকার অবস্থান ১২তম । এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সে (একিউআই) আজ সকাল ৬টা ১৫ মিনিটের দিকে ঢাকার স্কোর ছিল ৯৩। আজ ঢাকার যে স্কোর, সে অনুযায়ী শহরের বাতাসের মান ‘মধ্যম’ বা 'গ্রহণযোগ্য' পর্যায়।

আজ বিশ্বের ১০০টি শহরের মধ্যে বায়ুদূষণে শীর্ষে আছে চীনের বেইজিং। শহরটির স্কোর ১৬৭। বাতাসের মান ‘অস্বাস্থ্যকর’। দ্বিতীয় অবস্থানে আছে ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তা, স্কোর ১৬৬। তৃতীয় অবস্থানে আছে ভারতের রাজধানী দিল্লি, স্কোর ১৫১।

সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুর মান পর্যবেক্ষণকারী প্রযুক্তিপ্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার দূষিত বাতাসের শহরের তালিকা প্রকাশ করে। বাতাসের মান নিয়ে তৈরি করা এই লাইভ একিউআই সূচক একটি নির্দিষ্ট শহরের বায়ু কতটুকু নির্মল বা দূষিত, সে সম্পর্কে মানুষকে তথ্য দেয়।

একিউআই ইনডেক্সে স্কোর ১০১ থেকে ১৫০ হলে তা ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’ ধরা হয়। ১৫১ থেকে ২০০ স্কোরকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বলে মনে করা হয়। স্কোর ২০১ থেকে ৩০০ হলে তাকে ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’ ধরা হয়। ৩০১ থেকে তার ওপরের স্কোরকে ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ ধরা হয়।

একিউআই ইনডেক্সে স্কোর ৫১ থেকে ১০০ হলে তাকে ‘মধ্যম’ বা ‘গ্রহণযোগ্য’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। ‘ভালো’ মানের বায়ুর ক্ষেত্রে স্কোর শূন্য থেকে ৫০ হয়ে থাকে।

ঢাকার জন্য বায়ুদূষণ বড় একটি সমস্যা। এ জন্য তিনটি কারণ চিহ্নিত করা হয়। এগুলো হলো ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণকাজের ধুলা। পরিবেশ অধিদফতর ও বিশ্বব্যাংকের এক যৌথ প্রতিবেদনে এই তিন কারণের কথা বলা হয়েছে।

নভেম্বর, ডিসেম্বর, জানুয়ারি, ফেব্রুয়ারি—বছরের এই চার মাস ঢাকার বায়ু বেশি দূষিত থাকে। এর মধ্যে জানুয়ারিতে বায়ুর মান থাকে সবচেয়ে বেশি খারাপ।

অশান্তি তৈরি করলে রাজপথে জবাব: বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, শান্তি বিনষ্ট করে অশান্তি তৈরি করলে রাজপথে জবাব দেওয়া হবে।

শুক্রবার (৯ জুন) বিকেলে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানার ইকুরিয়া বেপারী পাড়া এলাকায় একটি সড়কের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।

দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও কেরানীগঞ্জ উপজেলা চেয়ারম্যান শাহীন আহমেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ম.ই মামুনের সঞ্চালনায় সভায় বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগ নেতা হাজি মো. ইকবাল হোসেন, জিনজিরা ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান হাজি মো. সাকুর হাসেন সাক প্রমুখ।

প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ আগামী নির্বাচনে সবাইকে নৌকায় ভোট দিয়ে বিজয় নিশ্চিত করতে নেতাকর্মীদের পাড়া-মহল্লায় এখন থেকে কাজ করার আহবান জানান। হারিকেন নিয়ে সড়কে মিছিলকারী বিএনপি-জামায়াতের উদ্দেশ্য করে নসরুল হামিদ আরও বলেন, মুসলিম লীগের চেতনা আর পাকিস্তানের চেতনা নিয়ে তামাশা চলবে না। হারিকেন ছিল মুসলিম লীগের প্রতীক।

তিনি বলেন, বিএনপি জামায়াতের আমলে ১৪টি বছর কেরানীগঞ্জের মানুষ অন্ধকারে ছিল। এখন কেরানীগঞ্জ নয় সারা বাংলাদেশের মানুষ আলোকিত। দেশের প্রতিটি গ্রামে আজ আলো পৌঁছে গেছে।

;

সৌদি পৌঁছেছেন ৬৪ হাজার ২৭৭ হজযাত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

পবিত্র হজ পালনের জন্য আজ পর্যন্ত সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় ৬৪ হাজার ২৭৭ জন হজযাত্রী সৌদি আরব পৌঁছেছেন।

শুক্রবার (৯ জুন) ঢাকায় হজ অফিসের এক বুলেটিনে জানানো হয়, সরকারি ব্যবস্থাপনায় ৯ হাজার ৩৫০ জন এবং বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় ৫৪ হাজার ৯শ’২৭ জন হজ যাত্রী বিভিন্ন হজ ফ্লাইটে সৌদি আরব পৌঁছেছেন।

এছাড়া সৌদি আরবের চিকিৎসা কেন্দ্র থেকে ১০ হাজার ৪৫৯ জন হজ যাত্রী স্বয়ংক্রিয় চিকিৎসা ব্যবস্থাপত্র গ্রহণ করেছেন।

এবার মোট ১ লাখ ২৭ হাজার ১৯৮ জন হজযাত্রী সৌদি আরব যাওয়ার অনুমতি পেয়েছেন। ইতিমধ্যে ১ লাখ ৬ হাজার ৭৯ টি হজ যাত্রী ভিসা ইস্যু করা হয়েছে। বাকি ভিসাও শিগগিরই পাওয়া যাবে।

বাংলাদেশ হজ অফিস মক্কার কনফারেন্স কক্ষে ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (হজ) এবং প্রশাসনিক দলের দলনেতা মো. মতিউল ইসলামের সভাপতিত্বে হজ প্রশাসনিক দলের নিয়মিত সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সভায় অন্যান্যের মধ্যে কাউন্সিলর (হজ) মো. জহিরুল ইসলাম, কনসাল (হজ) মোহাম্মদ আসলাম উদ্দিন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

বিমানের শেষ হজ ফ্লাইট যাবে আগামী ২২ জুন। গত ২১ মে থেকে হজ ফ্লাইট শুরু হয়। এরমধ্যে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স ও সৌদি এয়ারলাইন্স এসব হজযাত্রী পরিবহন করবে।

আগামী ২ জুলাই হজযাত্রীদের ফিরতি ফ্লাইট শুরু হবে। শেষ ফিরতি ফ্লাইট হবে ২ আগস্ট।

এ পর্যন্ত বিভিন্ন কারণে মক্কায় ২ জন মহিলাসহ ৮ জন হজযাত্রী ইন্তেকাল করেছেন।

;

মায়ের শাড়ি মুড়িয়ে দাফন করা হবে সিরাজুল আলম খানকে



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক, জাসদের প্রবাদ পুরুষ ও বাংলাদেশের রাজনীতির ‘রহস্য পুরুষ’ হিসেবে পরিচিত সিরাজুল আলম খানকে (দাদা ভাই) তার ইচ্ছে অনুযায়ী মায়ের শাড়িতে মুড়িয়ে নোয়াখালীতে শায়িত করা হবে।

শুক্রবার (৯ জুন) বিকেলে ঢাকা মেডিকেল কলজে হাসপাতালে প্রবীণ এ রাজনীতিবিদের ভাতিজি ব্যারিস্টার ফারা খান সাংবাদিকদের এ কথা জানান।

তিনি বলেন, ঢাকা মেডিকেল থেকে মোহাম্মদপুরের মারকাজুল ইসলামে গোসলের জন্য মরদেহ নেওয়া হবে। সেখান থেকে শমরিতা হাসপাতালের হিমঘরে রাখা হবে। শনিবার সকাল ১০টায় জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে প্রথম জানাজা হবে। তারপর নোয়াখালীর বেগমগঞ্জের আলীপুর প্রামে নিয়ে যাওয়া হবে মরদেহ। সেখানে জানাজা শেষে তার মায়ের শাড়িতে মুড়িয়ে সেখানেই সমাহিত করা হবে।

সিরাজুল আলম খানের ছোট ভাই ফেরদৌস আলম খান জানান, বড় ভাইয়ের শেষে ইচ্ছে অনুযায়ী তাকে গ্রামের বাড়ি বেগমগঞ্জে মায়ের কবরে মায়ের একটি শাড়িতে মুড়িয়ে সমাহিত করা হবে। জীবনের অন্তিম পর্যায়ে এসেও চান না কোনো রাষ্ট্রীয় সম্মান। পরিবারকে জানিয়েছেন সে কথাও।

মৃত্যুকালে সিরাজুল আলম খানের বয়স হয়েছিল ৮২ বছর। সিরাজুল আলম খানের জন্ম নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ উপজেলার আলীপুর গ্রামে, ১৯৪১ সালের ৬ জানুয়ারি। তার বাবা খোরশেদ আলম খান ছিলেন স্কুল পরিদর্শক এবং মা সৈয়দা জাকিয়া খাতুন ছিলেন গৃহিণী। ছয় ভাই ও তিন বোনের মধ্যে দ্বিতীয় ছিলেন তিনি।

;

আরপিও সংশোধনী বিল পাস হলে ইসির ক্ষমতা খর্ব হবে: টিআইবি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

জাতীয় সংসদে উত্থাপিত গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের (আরপিও) সংশোধনী বিল পাস হলে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) ক্ষমতা আরও খর্ব করবে বলে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)।

প্রস্তাবিত সংশোধনী পাস করা হলে কমিশনের কাছে নির্বাচনী আইনের লঙ্ঘনের কারণে যৌক্তিক বিবেচিত হলে যেকোনো নির্বাচনী এলাকায় চলমান নির্বাচন বাতিলের যে ক্ষমতা বিদ্যমান আইনে রয়েছে, তা কেড়ে নেওয়া হবে বলে মন্তব্য করেছে সংস্থাটি।

শুক্রবার (৯ জুন) এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে টিআইবি বলেছে, গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদে জানা যায়, জাতীয় সংসদে উত্থাপিত সংশোধিত আরপিও অনুযায়ী এই ক্ষমতা হারাতে যাচ্ছে নির্বাচন কমিশন।

উল্লেখ্য, বিদ্যমান গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের ৯১(ক) ধারায় বলা আছে, নির্বাচন কমিশন যদি এই মর্মে সন্তুষ্ট হয় যে নির্বাচনে বলপ্রয়োগ, ভীতি প্রদর্শন এবং চাপ সৃষ্টিসহ বিভিন্ন বিরাজমান অপকর্মের কারণে যুক্তিযুক্ত, ন্যায়সঙ্গত এবং আইনানুগভাবে নির্বাচন পরিচালনা নিশ্চিত করতে সক্ষম হবেন না, তালে যেকোনো ভোটকেন্দ্র [বা, ক্ষেত্রমতে, সম্পূর্ণ নির্বাচনী এলাকায়] নির্বাচনের যেকোনো পর্যায়ে ভোট গ্রহণসহ নির্বাচনী কার্যক্রম বন্ধ করতে পারবে। প্রস্তাবিত সংশোধনীতে ‘যেকোনো ভোটকেন্দ্র বা, ক্ষেত্রমতে, সম্পূর্ণ নির্বাচনী এলাকায় নির্বাচনের যেকোনো পর্যায়ে ভোট গ্রহণসহ নির্বাচনী কার্যক্রম বন্ধ করতে পারবে’, এই বিধানটিকে সুকৌশলে বাতিল করে শুধুমাত্র সংশ্লিষ্ট কেন্দ্রের ভোট গ্রহণ (পোলিং) বাতিল করার মধ্যে কমিশনের ক্ষমতাকে সীমাবদ্ধ করার প্রস্তাব করা হয়েছে। ফলে এই সংশোধনীটি আইনে পরিণত হলে প্রযোজ্য ক্ষেত্রে কমিশনকর্তৃক নির্বাচনী এলাকাভিত্তিক নির্বাচন বন্ধ করার ক্ষমতা থাকবে না।

বিষয়টিকে নির্বাচনী ব্যবস্থায় ‘মড়ার ওপর খাড়ার ঘা’ উল্লেখ করে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, গত বছর অক্টোবরে সিসিটিভি ক্যামেরায় নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করে অনিয়মের প্রমাণ পেয়ে গাইবান্ধা-৫ আসনের উপনির্বাচন স্থগিত ঘোষণা করেছিল কমিশন। কমিশনের এই পদক্ষেপ ক্ষমতাসীন দলের দুশ্চিন্তার কারণ হতে পারে মর্মে পর্যবেক্ষকদের অনেকের মধ্যে যে ধারণা সৃষ্টি হয়েছিল, এই সংশোধনী তার যথার্থতাই প্রতীয়মান করে। সংশোধনীতে প্রস্তাবিত ‘ইলেকশন’-এর স্থলে ‘পোলিং’ শুধু শব্দগত পরিবর্তন নয়, এর ব্যাপকতা আরো অনেক বেশি। এই বিল পাসের মাধ্যমে কমিশনের ক্ষমতা খর্ব করা হলে তা দেশে অবাধ, সুষ্ঠু, অংশগ্রহণমূলক ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের সম্ভাবনা সম্পর্কে আস্থাহীনতার সংকটকে আরো ঘনীভূত করবে।

টিআইবির নির্বাহী পরিচালক বলেন, গাইবান্ধা-৫ এর মতো দুয়েকটি ব্যতিক্রম ছাড়া নির্বাচন কমিশন সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন আয়োজনে সক্ষম হবে এমন প্রত্যাশার পেছনে যুক্তি যেখানে একান্তই বিরল; বিশেষ করে নির্বাচনকালীন সরকার, আইন প্রয়োগকারী সংস্থা ও প্রশাসনসহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নিরপেক্ষ ও স্বার্থের দ্বন্দ্বমুক্ত ভূমিকার সম্ভাবনা যেখানে মরিচীকার মতো, সেখানে এই সংশোধনী কমিশনের বিদ্যমান আইনগত সক্ষমতা যতটুকুই রয়েছে তাকেও নিজেদের স্বার্থে আরও গণ্ডিবদ্ধ করার উদ্যোগ ছাড়া কিছুই নয়। নির্বাচনী অনিয়ম রোধে কমিশনের ক্ষমতা এভাবে খর্ব করা অগণতান্ত্রিক ও অসাংবিধানিক। শুধু তাই নয়, প্রস্তাবিত সংশোধনীতে ঋণখেলাপী ও বিলখেলাপীদের জন্য সুযোগ বাড়ানো হয়েছে। বিদ্যমান আদেশে মনোনয়নপত্র জমা দেয়ার সাত দিন আগে ব্যাংকঋণ ও বিভিন্ন পরিষেবার বিল পরিশোধের অনুলিপি জমা দেয়ার বিধান থাকলেও, সংশোধনীতে মনোনয়নপত্র জমা দেয়ার আগের দিন পর্যন্ত সে সুযোগ রাখা হয়েছে। অবস্থাদৃষ্টে, ঋণখেলাপী ও বিলখেলাপীদের নির্বাচনে উৎসাহিত করা হচ্ছে- এমন ধারণা জোরালো হওয়া মোটেই অমূলক নয়।

উল্লিখিত সংশোধনী প্রস্তাবটি বাতিলের আহ্বান জানিয়েছে টিআইবি। পাশাপাশি অবাধ, সুষ্ঠু, অংশগ্রহণমূলক ও নিরপেক্ষ নির্বাচনে জনগণের ভোটাধিকার চর্চার স্বার্থে নির্বাচনকালীন সরকার, আইন প্রয়োগকারী সংস্থা ও প্রশাসনসহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নিরপেক্ষ ও স্বার্থের দ্বন্দ্বমুক্ত ভূমিকা নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় আইনি ও প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কারের সুনির্দিষ্ট উদ্যোগ গ্রহণের আহ্বান জানিয়েছে সংস্থাটি।

;