হারুনের সাথে কি হয়েছিল সেদিন- জানালেন এডিসি সানজিদা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ছাত্রলীগ নেতাকে পেটানোর ঘটনায় অনেক নাটকীয়তার পর অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার (এডিসি) হারুন অর রশীদ বরখাস্ত করা হয়েছে। সোমবার (১১ সেপ্টেম্বর) স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ তাকে বরখাস্ত করে প্রজ্ঞাপন জারি করে।

এডিসি হারুন কাণ্ডের শুরু থেকে এক নারী পুলিশ কর্মকর্তার নাম শোনা যায়। তিনি রাষ্ট্রপতির সহকারী একান্ত সচিব (এপিএস) আজিজুল হকের সহধর্মিনী ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) ক্রাইম বিভাগের অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার (এডিসি) সানজিদা আফরিন। তিনি ৩১তম বিসিএসের কর্মকর্তা। 

ছাত্রলীগের তিন নেতাকে পেটানোর ঘটনার সময় এডিসি সানজিদাও উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা না বললেও এডিসি সানজিদা ‘হারুন কাণ্ডে’ মুখ খুলেছেন।

একটি বেসরকারি চ্যানেলকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এডিসি সানজিদা ওই দিনের ঘটনার জন্য ‘এপিএস’ আজিজুল হককে দায়ী করেন।  তিনি বলেছেন, ‘আমার স্বামীই হারুন (হারুন অর রশিদ) স্যারকে প্রথমে আঘাত করেছে।’

ঘটনার বনর্না দিয়ে তিনি বলেন, হঠাৎ আমার বুকে ব্যথা হয় তারপর আমি এডিসি হারুন স্যারকে বলে বারডেম হাসপাতালে এক ডাক্তারের সিরিয়াল নেই। সেই ডাক্তার আসতে দেরি করায় আমি হারুন স্যারের সাথে হাসপাতালে একটু সময় কাটাই তখন আমার স্বামী গুন্ডাপান্ডা এনে হারুন স্যারকে প্রচুর মারধর করে এবং আমাদের দুজনের অন্তরঙ্গ ভিডিও করার চেষ্টা করে, আমার হারুন স্যার একদম নির্দোষ, আমার স্বামী রাষ্ট্রপতির এপিএস আজিজুল দোষী।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া পরকীয়ার সম্পর্কের অভিযোগের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘উনি (হারুন) আমার সিনিয়র কলিগ। এর বাইরে আর কোনো বিষয় নেই। এই ঘটনার পর স্বামীর সঙ্গে আমার আর কোনো কথা হয়নি। আমি আমার অফিসেই আছি।’

গত ৯ সেপ্টেম্বর রাতে শাহবাগ থানায় ছাত্রলীগের দুই নেতাকে নির্যাতনের অভিযোগ ওঠে এডিসি হারুনের বিরুদ্ধে। দুই ছাত্রলীগ নেতা হলেন ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক আনোয়ার হোসেন নাঈম, বিজ্ঞানবিষয়ক সম্পাদক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদুল্লাহ হলের সাধারণ সম্পাদক শরীফ আহমেদ।

এ ঘটনার জেরে রাতেই শাহবাগ থানার সামনে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা ভিড় করেন। পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ও পুলিশের কর্মকর্তারা থানায় গিয়ে মধ্যরাতে মীমাংসা করেন।

ছাত্রলীগের একাধিক সূত্রে জানা গেছে, এডিসি হারুন ৯ সেপ্টেম্বর রাতে এক নারীর সঙ্গে বারডেম হাসপাতালে আড্ডা দিচ্ছিলেন। সেসময় ওই নারীর স্বামী কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের দুই নেতাকে সঙ্গে নিয়ে সেখানে যান এবং তাদের দুজনকে একসঙ্গে পান। সেখানে ছাত্রলীগের নেতাদের সঙ্গে এডিসি হারুনের বাগবিতণ্ডা ও হাতাহাতি হয়। পরে পুলিশ ফোর্স নিয়ে এসে ছাত্রলীগের দুই নেতাকে শাহবাগ থানায় নিয়ে বেদম মারধর করেন এডিসি হারুন অর রশিদ।

এ ঘটনায় গত রোববার সেপ্টেম্বর বিকেলেই ডিএমপি কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুকের নির্দেশে তিন সদস্য বিশিষ্ট একটি কমিটি গঠন করা হয়। কমিটি দুইদিনের মধ্যে দ্রুত তদন্ত কাজ সম্পন্ন করে ডিএমপি পুলিশ কমিশনার বরাবর প্রতিবেদন দাখিল করতে বলা হয়েছে। এরপর হারুনকে পাবলিক অর্ডার ম্যানেজমেন্টে (পিওএম) বদলি করা হয়। আবার ওইদিন বিকেলে পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন স্বাক্ষরিত এক আদেশে তাকে এপিবিএন-এ বদলি করা হয়।

   

ট্রুথ কমিশন গঠন করে বঙ্গবন্ধুসহ চার নেতা হত্যার বিচার দাবি 



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক। ছবি: সংগৃহীত

মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক। ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মন্ত্রী ট্রুথ কমিশন (সত্য ও জবাবদিহি কমিশন) গঠন করে বঙ্গবন্ধুসহ জাতীয় চার নেতা এবং ১৯৭৭ সালে সেনা ও বিমান বাহিনীর গর্বিত সৈনিকদের হত্যাকারীদের মরণোত্তর বিচারের দাবি জানিয়েছেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক।

‘মায়ের কান্না’ সংগঠনের উদ্যোগে ‘বীর মুক্তিযোদ্ধা সৈনিক হত্যাকারী জিয়ার গুম-খুন ও খালেদা জিয়ার অগ্নি সন্ত্রাসের ভুলন্ঠিত মানবাধিকার’ শীর্ষক এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

শুক্রবার (২২ সেপ্টেম্বর) বিকাল ৪.৩০ মিনিটে রংপুর শিল্পকলা একাডেমী মিলনায়তনে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।

অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, ১৯৭৭ সালে তৎকালীন রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান হাজার হাজার সেনা ও বিমান বাহিনীর সদস্যকে হত্যা করে তাদের লাশ গুম করে। 

মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেন, কিছু দেশ আমাদের মানবতা ও মানবাধিকার নিয়ে কথা বলে কিন্তু ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধু সপরিবারে হত্যা করা হয়েছিল তখন কোথায় ছিল তাদের মানবতা? 

এ সময় মুক্তিযোদ্ধা মন্ত্রী জিয়াউর রহমানকে খুনি আখ্যায়িত করেন এবং তার সময় গুম, খুন বিনা বিচারে হত্যা শুরু হয় বলেও জানান। 

তিনি বলেন, জিয়া বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে দেশে খুনের রাজনীতি শুরু করে। 

এ সময় মন্ত্রী ট্রুথ কমিশন (সত্য ও জবাবদিহি কমিশন) গঠন করে বঙ্গবন্ধুসহ জাতীয় চার নেতা এবং ১৯৭৭ সালে সেনা ও বিমান বাহিনীর গর্বিত সৈনিকদের হত্যাকারীদের মরণোত্তর বিচারের দাবি জানান। 

এছাড়া অবৈধ গুম ও খুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে দাঁড়ানোর জন্য এ সরকারকে আহ্বান  জানিয়ে বলেন, গুম,খুন ও অগ্নি সন্ত্রাসকারী দল যাতে আগামীতে আর কখনো রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় আসতে না পারে সেজন্য সকলকে সজাগ থাকতে হবে।

সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা সংসদ সদস্য নাহিদ এজাহারের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন রংপুর-২ আসনের সংসদ সদস্য আবুল কালাম মো.আহসানুল হক চৌধুরী ডিউক, একুশের পদপ্রাপ্ত মানবাধিকার কর্মী এসএম আব্রাহাম লিংকন, বীরবিক্রম এসপি মাহবুব উদ্দিন আহমেদ ও বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেন প্রমুখ। 

অনুষ্ঠানে ভুক্তভোগীর ছেলে, মেয়ে, মাতা, পিতা এবং ভুক্তভোগীগণ উপস্থিত ছিলেন। 

উল্লেখ্য, আলোচনা সভার পূর্বে গণদাবি-৭৭ এবং অগ্নি সন্ত্রাসের আর্তনাদ নামক দুইটি প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শিত হয়।

;

সন্তানকে বাঁচিয়ে ব্রহ্মপুত্র নদীতে নিখোঁজ মা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ময়মনসিংহ
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ময়মনসিংহের গফরগাঁওয়ে ব্রহ্মপুত্র নদে নৌকা ভ্রমণ করতে গিয়ে পানিতে পড়ে যাওয়া সন্তানকে বাঁচাতে গিয়ে ডুবে নিখোঁজ হন রিমি আঞ্জুম (৩৫) নামে এক গৃহবধু। 

শুক্রবার (২২ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় উপজেলার পৌরশহরের আলতাফ গোলন্দাজ ব্রীজ এলাকায় ঘটনা ঘটে। 

নিহত রিমি শ্রীপুর উপজেলার কাওরাইদ ইউনিয়নের যুগিরসিট গ্রামের নামজমুল ইসলাম সবুজের স্ত্রী।।

নিহতের ভাগনি তিথি ঘটনাটির সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, আমরা ৬ জন রাওনা ইউনিয়নের কৃষ্ণবাজার এলাকার আত্মীয় আলামীনের বাড়িতে বেড়াতে এসেছি। নৌকা ভ্রমণ করতে ব্রহ্মপুত্র নদের আলতাফ হোসেন গোলন্দাজ সেতুর নিচ থেকে নৌকা নিয়ে কাঁশবন দেখতে যাই। ফিরে আসার সময় আমার মামী রিমি আঞ্জুমের কোলে থাকা শিশু সাদ (৩) কে নিয়ে ভারসাম্য হারিয়ে পানিতে পড়ে যায়। মামী তার শিশু সন্তানকে পানির উপরে তুলে ধরলে আমাদের সাথে থাকা আত্মীয় আলামিন ও নৌকার মাঝি মিলে সাদকে নৌকায় তুললেও মামী পানিতে তলিয়ে যায়।

খবর পেয়ে গফরগাঁও থানা পুুলিশ ও ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা দেড় ঘণ্টাব্যাপী উদ্ধার অভিযান চালিয়েও কোনো হদিস পায়নি।  

গফরগাঁও থানার ওসি ফারুক আহম্মেদ বলেন, উদ্ধার অভিযান এখন বন্ধ আছে। সকালে আবার শুরু করা হবে।

;

পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি গম্বুজ বিশিষ্ট মসজিদ নির্মাণের ঘোষণা



স্টাফ করেসপনডেন্ট, বার্তা২৪.কম, টাঙ্গাইল
প্রস্তাবিত ‘বায়তুন নূর জামে মসজিদ’। ছবি: সংগৃহীত

প্রস্তাবিত ‘বায়তুন নূর জামে মসজিদ’। ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

২০১৮ সালের শেষের দিকে টাঙ্গাইলের গোপালপুর উপজেলায় নির্মিত ২০১ গম্বুজ বিশিষ্ট মসজিদটি এখন পর্যন্ত পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি গম্বুজ ও দ্বিতীয় উচ্চতম মিনার বিশিষ্ট মসজিদ হিসেবে বিবেচিত। এবার টাঙ্গাইলের ঘাটাইলে তার থেকেও বেশি গম্বুজ বিশিষ্ট মসজিদ নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। প্রস্তাবিত এই মসজিদটি ৩৯৯ ফিট সুউচ্চ মিনারসহ ২৬১ গম্বুজ বিশিষ্ট হবে বলে জানানো হয়।

শুক্রবার (২২ সেপ্টম্বর) বিকালে প্রস্তাবিত মসজিদ নির্মাণ কাজের উদ্বোধন, আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।

মসজিদটির নাম দেওয়া হয়েছে ‘বায়তুন নূর জামে মসজিদ’। এটি নির্মাণ করা হবে ভূঞাপুর-এলেঙ্গা আঞ্চলিক মহাসড়কের সিংগুরিয়ায়। 

আলোচনা সভায় মসজিদের প্রতিষ্ঠাতা ও স্বপ্নদ্রষ্টা হাফেজ মওলানা ফজলুল রহমান বলেন, আমার বাবা স্বপ্নে আমাকে বলেন একটি মসজিদ নির্মাণ করার জন্য। পরে আমি পাশ্ববর্তী গোপালপুরের পাথালিয়া গ্রামের ২০১ গম্বুজ দেখতে যাই। সেখান থেকে আমার ২৬১ গম্বুজ মসজিদ নির্মাণের ইচ্ছে হয়। আমি এলাকার সকল ধর্মপ্রাণ মানুষের সহযোগিতা ও দোয়া কামনা করছি। যাতে আমি আমার জীবদ্দশায় এই মসজিদটি নির্মাণ করে যেতে পারি।

প্রায় পাঁচ বিঘা জমির ওপরে তিন তলা ও সুসজ্জিত পাঁচটি মিনার বিশিষ্ট এ মসজিদটি নির্মাণ করা হবে। ৫টি মিনারের একটি ৩৯৯ ফিট উচ্চতায় দৃষ্টিনন্দন আধুনিক মার্বেল পাথর দ্বারা মেহেরাব, পিলার ও মেঝে নির্মিত হবে। একত্রে ৩০ হাজার মুসুল্লির নামাজের ব্যবস্থাসহ প্রতিটি জায়নামাজের স্থান কারুকাজ দ্বারা নির্ধারিত থাকবে। এছাড়া জেনারেটরসহ এসির ব্যবস্থা ও মসজিদে ইসলামী জ্ঞান চর্চার জন্য একটি লাইব্রেরী কক্ষ এবং মহিলাদের আলাদা নামাজ আাদায়ের ব্যবস্থা থাকবে।

আলোচনা সভায় উপজেলার আনেহলা ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলামের সভাপতিত্বে উপস্থিত ছিলেন তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সাইফুল ইসলাম বাবুসহ গ্রামের ধর্মপ্রাণ মুসল্লীরা। অনুষ্ঠানে দোয়া মাহফিল পরিচালনা করেন হাফেজ মওলানা হুসাইন আহমদ।

;

বাংলাদেশে ভিসা বিধিনিষেধ প্রয়োগ শুরু করল যুক্তরাষ্ট্র



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়া ক্ষুণ্ন করার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের ওপর ভিসা বিধিনিষেধ আরোপের পদক্ষেপ নেওয়ার কথা জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তর।

শুক্রবার (২২ সেপ্টেম্বর) মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক সংবাদ বিবৃতিতে এ তথ্য জানিয়েছেন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথু মিলার।

বিবৃতিতে ম্যাথু মিলার বলেছেন, আজ শুক্রবার বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক নির্বাচনী প্রক্রিয়াকে ক্ষুণ্ন করার জন্য দায়ী বা জড়িত বাংলাদেশিদের ওপর ভিসা বিধিনিষেধ আরোপ করার পদক্ষেপ নিচ্ছে। এই ব্যক্তিরা হতে পারেন আইন প্রয়োগকারী সংস্থা্, ক্ষমতাসীন দল ও বিরোধী দলের সদস্য। বাংলাদেশে শান্তিপূর্ণভাবে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনের বিষয়ে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ যুক্তরাষ্ট্র।

গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়া ক্ষুণ্ন করার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের পাশাপাশি তাদের পরিবারের সদস্যরা যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের জন্য বিবেচিত না হতে পারেন। এ ছাড়া বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়াকে ক্ষুণ্ন করার জন্য দায়ী বা জড়িত বলে প্রমাণিত ব্যক্তিরা ভবিষ্যতে এই ভিসানীতির আওতায় মার্কিন ভিসার জন্য অযোগ্য বলে বিবেচিত হতে পারেন। এর মধ্যে বাংলাদেশের বর্তমান ও সাবেক সরকারি কর্মকর্তা, বিরোধী ও ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দলের সদস্য এবং আইন প্রয়োগকারী, বিচার বিভাগ ও নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা পড়তে পারেন।

শান্তিপূর্ণভাবে অবাধ ও নিরপেক্ষ জাতীয় নির্বাচন আয়োজন নিয়ে বাংলাদেশেরযে লক্ষ্য তাকে সমর্থন করতেই আজকের এসব পদক্ষেপ। এ ছাড়া যারা বিশ্বব্যাপী গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে চায় তাদের সমর্থন করতেই এসব পদক্ষেপ।

এর আগে, চলতি বছরের ২৪ মে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী বাংলাদেশের জন্য নতুন ভিসা নীতির ঘোষণা করেন। এতে অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে বাংলাদেশের ওপর অব্যাহত নজরদারির বিষয়টি স্পষ্ট করেন।

;