বিদেশ পাঠানোর কথা বলে ‘হাতিয়ে নিতেন’ লাখ লাখ টাকা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
বিদেশ পাঠানোর কথা বলে ‘হাতিয়ে নিতেন’ লাখ লাখ টাকা

বিদেশ পাঠানোর কথা বলে ‘হাতিয়ে নিতেন’ লাখ লাখ টাকা

  • Font increase
  • Font Decrease

বিদেশ পাঠানোর কথা বলে পাসপোর্ট জিম্মি করে বিভিন্ন মানুষের কাছ থেকে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিত চট্টগ্রামের একটি চক্র। এবার সেই চক্রের মূলহোতা ফরিদুল আলম শিকদারকে (৬০) গ্রেফতার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব)।

মঙ্গলবার (২৬ সেপ্টেম্বর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানায় র‌্যাব-৭।

অভিযুক্ত ফরিদুলের বাড়ি কক্সবাজারের পেকুয়া উপজেলায়। তার বাবার নাম মোজাফফর আহমেদ শিকদার।

র‌্যাব-৭ জানায়, মেসার্স আকবর ইন্টারন্যাশনাল নামে একটি এজেন্সি চট্টগ্রাম নগরের বিভিন্ন এলাকায় কম খরচে সার্বিয়া, ভিয়েতনাম, কম্বোডিয়া, জর্ডানে জরুরিভাবে দক্ষ গার্মেন্টস শ্রমিক নেওয়া হচ্ছে বলে লিফলেট বিতরণ করে। পরে গার্মেন্টস কর্মীরা লিফলেট দেখে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করে। চক্রটি ভুক্তভোগীদের বিদেশ পাঠানোর নাম করে ভুয়া মেডিকেল পরীক্ষা করে। এরপর তাদের পাসপোর্ট জিম্মি করে লাখ লাখ টাকা আত্মসাৎ করে। 

একপর্যায়ে এজেন্সিটি ভুক্তভোগীদের বিদেশ প্রেরণ না করে তাদের অফিস বন্ধ করে দেয়। সহজে যাতে খুঁজে না পায়, সেজন্য চক্রটি শহরের বিভিন্ন স্থানে অবস্থান করে। এ নিয়ে ভুক্তভোগীরা চট্টগ্রাম র‌্যাবের কাছে একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।

র‌্যাব-৭ এর জ্যেষ্ঠ সহকারী পরিচালক (গণমাধ্যম) তাপস কর্মকার বলেন, ‘ভুক্তভোগীদের অভিযোগ পেয়ে প্রতারক চক্রটিকে গ্রেফতার মাঠে নামে র‌্যাব। একপর্যায়ে রোববার চক্রের মূলহোতা ফরিদুল আলমকে আটক করা হয়। সহযোগীদের নিয়ে তিনি ভুক্তভোগীদের কাছ থেকে ২২ লাখ টাকা আত্মসাতের কথা স্বীকার করেছেন। পরে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য তাকে সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

 

   

সাতক্ষীরায় সাকিব মেমোরিয়াল ক্লিনিকে আগুন



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম, সাতক্ষীরা
ছবি: বার্তা ২৪.কম

ছবি: বার্তা ২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

সাতক্ষীরার কলারোয়া উপজেলায় সাকিব মেমোরিয়াল ক্লিনিকে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে।

শুক্রবার (৮ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে ক্লিনিকটিতে আগুন লাগে। তবে এতে হতাহতের কোনো খবর পাওয়া যায়নি।

কলারোয়া থানা পুলিশ জানায়, ক্লিনিক ভবনের পাশের কেরোসিন ডিজেল তেলের দোকান থেকে অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত বলে ধারণা করছে তারা। সেখান থেকে আগুন ক্লিনিক ভবনে ছড়িয়ে পড়ে। ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নেভানোর চেষ্টা করে। প্রায় আধা ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে।

পুলিশ জানায়, আগুন ছড়িয়ে পড়ার আগেই ক্লিনিকে অবস্থানকারীরা বেরিয়ে যায়। এ জন্য হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।

;

'শেখ হাসিনাকে জনগণ চায়, এজন্য বিএনপি ভয় পেয়ে গেছে'



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম,সিলেট
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেছেন, 'হাসিনার সাথে কেউ নির্বাচনে এসে পারবে না। কারণ শেখ হাসিনাকে জনগণ চায়। এজন্য এরা (বিএনপি) ভয় পেয়ে গেছে। কারণ তারা দেখেছে তাদের গ্রহণযোগ্যতা নেই। তারা মানুষের কথা বলে না। মানুষের গায়ে যেগুলো লাগে, সেগুলো নিয়ে কথা বলে না। তারা বুঝে তাদের নেত্রীকে জেল থেকে বের করতে হবে।' 

মন্ত্রী বলেন, 'তাদের নেত্রীকে শেখ হাসিনার সরকার জেলে পাঠায়নি। তাদের প্রিয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার জেলে পাঠিয়েছে। এখানে আমাদের কিছু করার নেই। আমরা বিচার ব্যবস্থার উপর হস্তক্ষেপ করতে পারবো না।' 

শুক্রবার (৮ ডিসেম্বর) সিলেট ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী এ কথা বলেন।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, 'গাজায় নির্বিচারে মানুষ হত্যা করা হচ্ছে। এসব নিয়ে তাদের (বিএনপির) মধ্যে কোনো প্রতিক্রিয়া নাই। তারা শুধু তাদের মুরব্বীকে খুশি করতে চায়। এদেরকে কেউ কী মানুষ বলে? এরা তো অমানুষ। এতো মানুষ মারা যাচ্ছে, সব ধরণের মানবাধিকার নিয়ে প্রশ্ন ওঠছে। কিন্তু এরা একটি কথাও বলে না' ।

মন্ত্রী আরও বলেন, 'কিছু বিপথগামী লোক নির্বাচন বানচাল করতে চায়। কারণ তারা নির্বাচনে এলে ভোট পায় না। তারা ২০০৮ সালে নির্বাচনে গিয়ে ২৯টি আসন পেয়েছে। এরপর ২০১৮ সালে নির্বাচন করে ৭টি আসন পেয়েছে। তারা এবার হিসেব করে দেখেছে নির্বাচনে এলে কোনো ভোট পাবে না। তাই নির্বাচন বানচাল করতে চায়।' 

;

‘অযৌক্তিক চাপের’ অভিযোগে জাতিসংঘের মহাসচিবকে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর চিঠি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন ও মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস

পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন ও মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশের আগামী জাতীয় নির্বাচন ঘিরে বিভিন্ন মহল থেকে অযৌক্তিক রাজনৈতিক চাপের অভিযোগ তুলে গঠনমূলক ভূমিকা রাখতে জাতিসংঘের মহাসচিব দফতরে চিঠি পাঠিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন। ওই চিঠিতে বলা হয়েছে, নির্বাচন সামনে রেখে বাংলাদেশ বিশ্বের নানা প্রান্তের ‘অযথা, অযৌক্তিক, স্বার্থান্বেষী রাজনৈতিক চাপের’ মুখোমুখি হচ্ছে।

গত ১৯ নভেম্বর মাসে জাতিসংঘের মহাসচিবের শেফ দ্য ক্যাবিনেট আর্ল কোর্টনে র‌্যাট্রের কাছে পাঠানো এক চিঠিতে তিনি এ আহ্বান জানান।

নিউইয়র্কে জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী মিশনের পক্ষ থেকে এ চিঠিটি মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসের অফিসে পাঠানো হয়।

চিঠিতে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণতন্ত্রের একজন ক্রুসেডার এবং তিনি দেশের মানুষের ভোট, খাদ্য ও সুন্দর জীবনযাপনের অধিকার নিশ্চিত করতে অনেক কষ্ট করেছেন। তিনি (শেখ হাসিনা) একটি সুষ্ঠু ও অবাধ নির্বাচন আয়োজন করতে সংকল্পবদ্ধ। কিন্তু একইসঙ্গে বিক্ষোভের নামে সরকারি ও বেসরকারি সম্পত্তি পোড়ানো ও মানুষকে জ্যান্ত পুড়িয়ে মারার ঘটনাগুলো তিনি সহ্য করবেন না, যা বিরোধী দল নিয়মিত করে আসছে।

মোমেন আরও লিখেছেন, শেখ হাসিনা তার ১৫ বছরের মেয়াদে হাজারো নির্বাচন, উপ-নির্বাচন, জাতীয় নির্বাচন, আঞ্চলিক নির্বাচন ও মেয়র নির্বাচনের আয়োজন করেছেন। খুবই ছোটখাট কিছু ঘটনা ছাড়া সব নির্বাচনই ছিল সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী আরও জানান, বাংলাদেশ গণতন্ত্র, মানবাধিকার, ন্যায়বিচার ও মানুষের সম্মান রক্ষায় নেতৃস্থানীয় ভূমিকা পালন করছে। বাংলাদেশ হচ্ছে বিশ্বের একমাত্র দেশ, যেখানে এসব মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠা করতে ৩০ লাখ মানুষকে প্রাণ দিতে হয়েছে। তা সত্ত্বেও আসন্ন নির্বাচন সামনে রেখে বাংলাদেশ বিভিন্ন মহলের কাছ থেকে ‘অযাচিত, অযৌক্তিক ও আরোপিত রাজনৈতিক চাপের’ মুখোমুখি হচ্ছে।

চিঠিতে তিনি বলেন, আমরা আশা করব জাতিসংঘ ও তার সেক্রেটারিয়েট, সংস্থা ও স্থানীয় কার্যালয়গুলো বাংলাদেশকে উন্নয়নের পথে ধারাবাহিকভাবে এগিয়ে যেতে গঠনমূলক ও সহযোগিতামূলক ভূমিকা পালন করবে। বাংলাদেশ জাতিসংঘের একটি উদ্যমী ও সহযোগিতামূলক মনোভাবসম্পন্ন সদস্য রাষ্ট্র। আমরা প্রবলভাবে আশাবাদী যে, জাতিসংঘ বাংলাদেশের রাজনৈতিক প্রগতি ও জনগণের আর্থসামাজিক উন্নয়নে সহযোগিতা ও সহায়তা অব্যাহত রাখবে।

মোমেন বলেন, বাংলাদেশ আশাবাদী যে, জাতিসংঘ ও তার সব অঙ্গ সংগঠন ও সংস্থা জাতীয়, আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সবার জন্য একটি শান্তিপূর্ণ, ন্যায্য, অন্তর্ভুক্তিমূলক ও প্রগতিশীল ভবিষ্যৎ গড়ার ক্ষেত্রে নির্ভরযোগ্য অংশীদারের ভূমিকা অব্যাহত রাখবে। আমরা আরও প্রত্যাশা করব যে, জাতিসংঘের কর্মকর্তারা পক্ষপাতহীনতা, সততা ও বস্তুনিষ্ঠতার সর্বোচ্চ মানদণ্ড মেনে চলে সংস্থাটির গ্রহণযোগ্যতা ও সম্মান অক্ষুণ্ণ রাখবে। যদি তাদের প্রতিবেদনগুলোতে ভুল তথ্য ও বস্তুনিষ্ঠতার অভাব থাকে এবং এগুলো যদি উপাত্ত-নির্ভর না হয়, তাহলে তারা তাদের গ্রহণযোগ্যতা হারাতে পারে, যা সংস্থাটির সামগ্রিক প্রক্রিয়ার প্রতি এক অশনিসংকেত হিসেবে বিবেচিত হতে পারে।

;

‘বাজেরিগার’ পাখির প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

অনুষ্ঠিত হয়ে গেল ‘খাঁচার পাখি’ নামে পরিচিত বাজেরিগার পাখির প্রদর্শনী অনুষ্ঠান ‘১০ম বাজেরিগার এক্সিবিশন-২০২৩’। বর্তমান প্রজন্মকে বন্য পাখি পালনে নিরুৎসাহিত করে খাঁচার পাখি পালনে উৎসাহিত করার লক্ষ্যে প্রতি বছরের ন্যায় এবারও এই প্রদর্শনীর আয়োজন করে বাজেরিগার সোসাইটি অফ বাংলাদেশ।
শুক্রবার (৮ ডিসেম্বর) রাজধানীর মোহাম্মদপুরে মুক্তিযোদ্ধা টাওয়ারের চিল্ড্রেন্স পার্কে প্রদর্শনীটির আয়োজন করা হয়। প্রদর্শনীর উদ্বোধন করেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের বন্য ও পোষা প্রাণী প্রজনন এবং চিকিৎসা বিশেষজ্ঞ প্রফেসর ড. আ ন ম আমিনুর রহমান। দিনব্যাপী চলা এই প্রদর্শনী সকাল ৮ টা থেকে শুরু হয়ে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত সাধারণ দর্শনার্থীদের জন্য উন্মুক্ত ছিল।
সারাদেশ থেকে পাখি-প্রেমীরা বিভিন্ন প্রজাতির বাজেরিগার পাখি নিয়ে এসেছেন। প্রদর্শনীতে আগত দর্শনার্থীদের মধ্যে অনেকেই জানতেন না পৃথিবীতে এতো প্রজাতির বাজেরিগার পাখি আছে। পরিবারের সাথে আসা ছোট ছোট শিশুরাও অনেক বেশি উচ্ছ্বসিত বাজেরিগার পাখি দেখে।

ছবি: বাজেরিগার পাখি 

দর্শনার্থী, বিশেষ করে শিশুদের এমন উচ্ছ্বাস দেখে অনুষ্ঠানের উদ্বোধক ড: আ ন ম আমিনুর রহমান তার বক্তব্যে বলেন, ‘শিশুদের হাতে মোবাইল ফোন তুলে না দিয়ে তাদের এক জোড়া খাঁচার পাখি কিনে দিন। এক জোড়া পাখি যদি শিশুর খেলার সাথি হয় তাহলে তার সুস্থ ও স্বাভাবিক মানসিক বিকাশ নিশ্চিত হবে’।

পাখি পুষলে রক্তচাপ কমে, মানসিক অবসাদ দূর হয়, ক্লান্তি দূর হয় এবং মানসিক শক্তি বৃদ্ধি পায় বলে উল্লেখ করে তিনি সকলকে খাঁচার পাখি পোষার আহ্বান জানান এবং বন্য পাখি-পালন থেকে বিরত থাকার পরামর্শ দেন। 
পোষা-পাখি পালনে দীর্ঘদিন ধরে শিশু, কিশোর ও তরুণ সমাজকে উদ্বুদ্ধ করছে বাজেরিগার সোসাইটি অব বাংলাদেশ। সংগঠনটির প্রশংসা করে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে ঢাকা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের সাবেক আবাসিক চিকিৎসক ও সার্জন ডাক্তার এম. এ মান্নান বলেন, ‘আমরা আশা করি এই উদ্যোগের মাধ্যমে একসময় এদেশের ঘরে ঘরে পোষা পাখি শিল্প গড়ে উঠবে এবং তরুণ সমাজ মাদকমুক্ত থাকবে।’
বাজেরিগার সোসাইটি অফ বাংলাদেশ এর সভাপতি জনাব রাহাত সুজন এবং সাধারণ সম্পাদক জনাব সুলতান বাবু জানায়, বন্য পাখি পালনের হার শূন্যের কোঠায় নিয়ে এসে খাঁচার পাখির ব্রিডিং বাড়িয়ে বিদেশে রপ্তানি করে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন এবং তরুণদের বেকারত্ব দূর করে আত্মনির্ভরশীল করে তোলাই তাদের সংগঠনের লক্ষ্য।

উল্লেখ্য, ২০০৯  সাল থেকে সংগঠনটি বন্য পাখি পালনকে নিরুৎসাহিত করার পাশাপাশি বন ও বন্য পাখিকে রক্ষা, প্রকৃতির ভারসাম্য রক্ষা করার জন্য খাঁচার পাখি বাজেরিগার পালনে শিশুকিশোর ও তরুণদের নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে।

;