'যুবলীগের বয়স্করা জেলায় যাও, সেখানে রাজনীতিবিদ দরকার'



রেজা-উদ্-দৌলাহ প্রধান, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম, ঢাকা
গণভবনে যুবলীগের নেতাদের বয়সসীমা নিয়ে কথা বলছেন শেখ হাসিনা, ছবি: বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম

গণভবনে যুবলীগের নেতাদের বয়সসীমা নিয়ে কথা বলছেন শেখ হাসিনা, ছবি: বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

নানা জল্পনা কল্পনা শেষে অবশেষে যুবলীগের বয়সসীমা ৫৫ নির্ধারণ করা হয়েছে। আর এই বয়সসীমা বেঁধে দেওয়ায় যুবলীগের বর্তমান কমিটির ৭০ থেকে ৭৫ শতাংশ নেতাই যুবলীগে অযোগ্য হয়ে পড়েছেন। বিশেষ করে সংগঠনটির অধিকাংশ প্রেসিডিয়াম সদস্যই ষাটোর্ধ্ব বয়সের।

তবে বয়সসীমা নিয়ে শেখ হাসিনার সিদ্ধান্তকে চূড়ান্ত হিসেবে দেখলেও অনেকেই হঠাৎ করে যেন বিপাকে পড়ে গেছেন। বয়সসীমা নির্ধারণ হওয়ায় সংগঠনে নতুন করে মেরুকরণ হবে বলেও জানিয়েছেন তৃণমূলের নেতা-কর্মীরা। 

রোববার (২০ অক্টোবর) প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার সঙ্গে যুবলীগ নেতাদের বৈঠকে বয়সসীমা নির্ধারণের এই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।

বৈঠকে যুবলীগের নেতাদের বয়সসীমা ৫৫ বছর নির্ধারণ করা হলে সেখানে উপস্থিত যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মুজিবুর রহমান ও ফারুক হোসেন বয়সসীমা নির্ধারণকে পুনর্বিবেচনার অনুরোধ জানিয়ে বয়স আরো বাড়ানোর প্রস্তাব করেন। তারা দুজনেই বাংলাদেশের মানুষের জীবনমান বৃদ্ধি, গড় আয়ু বৃদ্ধিসহ নানা যুক্তি দিয়ে বয়সসীমা ৫৫ থেকে বাড়ানোর কথা বলেন।

এ প্রস্তাবের প্রেক্ষিতে বৈঠকে উপস্থিত আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদ সদস্য তোফায়েল আহমেদ বলেন, যুবলীগের বয়স যুবকের বয়স হতে হবে। নেত্রী সব দিক বিবেচনা করেই বয়সের কথা বলেছেন।

এ সময় শেখ হাসিনা বলেন, 'সারাজীবন যুবলীগ করতে চাও? সব কিছুর একটা বয়স থাকা উচিত। যুবলীগের নেতা হতে হলে ৫৫ বছর বয়সের উপরে হওয়া উচিত না। যারা যারা বুড়ো হয়ে গেছো তারা জেলায় যাও। জেলায়ও রাজনীতিবিদ দরকার আছে।'

শেখ হাসিনার এই মনোভাবের পর বয়সসীমা নিয়ে আর কোনো কথা বলেননি কেউ।

প্রসঙ্গত, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নির্দেশে ১৯৭২ সালের ১১ নভেম্বরে ৩২ বছর বয়সে তারুণ্যনির্ভর যুবলীগ প্রতিষ্ঠা করেছিলেন যুবনেতা শেখ ফজলুল হক মনি। তখন যুবলীগের প্রথম জাতীয় কংগ্রেসে অনুমোদিত গঠনতন্ত্রে সংগঠনের সদস্য হওয়ার বেলায় বয়সের বাধ্যবাধকতা ছিল। ওই সময়ে ৩৫ বছরের বেশি বয়সী যুবক এবং যুবার যুবলীগের সদস্য হওয়ার কোনো সুযোগ ছিল না। এরপর দীর্ঘ সময় ওই বয়সসীমা অনুসরণ করা হয়নি। যার ফলে বেশি বয়সের নেতারাই যুবলীগের নেতৃত্ব দিয়েছেন।

২০১২ সালের ১২ সেপ্টেম্বর ষষ্ঠ কংগ্রেসে অনুমোদিত সংগঠনের গঠনতন্ত্র অনুযায়ী, যে কোনো যুবক ও যুবার যুবলীগের সদস্য হওয়ার সুযোগ রয়েছে। এ ক্ষেত্রে বয়সসীমা সুনির্দিষ্ট করা হয়নি। এই সুযোগেই যে কোনো বয়সের ব্যক্তিরা যুবলীগের কেন্দ্রীয় নেতা হওয়ার সুযোগ পেয়েছেন। এর মধ্য দিয়েই যুবকদের সংগঠন যুবলীগ মূলত বুড়োদের সংগঠনে রূপ নিয়েছিল।

অবশেষে ৭ বছর পর সপ্তম কংগ্রেসে এসে যুবলীগের বয়সের সীমারেখা টেনে দিলেন সংগঠনের অভিভাবক আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা। আর এই বেঁধে দেওয়া বয়সসীমা অনুসরণ করলে সংগঠনটির অনেক হেভিওয়েট ক্যান্ডিডেটই বাদ পড়ে যাবেন। কেননা যুবলীগের ৩৫১ সদস্যের কেন্দ্রীয় কমিটিতে হাতেগোনা কয়েকজন ছাড়া সবাই ৬০ বছর পেরিয়ে গেছেন। কারো কারো বয়স ৭০-এর বেশি।

৬০ বছর বয়সের বেশি থাকা প্রেসিডিয়াম সদস্যরা হলেন ড. মীজানুর রহমান, শেখ শামসুল আবেদীন, চয়ন ইসলাম, ড. আহমদ আল কবির, আলতাফ হোসেন বাচ্চু, জাহাঙ্গীর কবির রানা, সিরাজুল ইসলাম মোল্লা, শাহজাহান ভূঁইয়া মাখন, প্রকৌশলী নিখিল গুহ ও সৈয়দ মাহামুদুল হক। সাধারণ সম্পাদক হারুনুর রশীদের বয়স ৬০-এর ওপরে। সাংগঠনিক সম্পাদকের মধ্যে সালাউদ্দিন মাহমুদ জাহিদ ও আমির হোসেন গাজীর বয়স ৬০-এর কোঠায়।

   

রাজধানীতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীর শ্যামপুর লাল মসজিদ এলাকায় সড়ক দুর্ঘটনায় আবুল খায়ের কিরন (৬০) নামে এক ব্যক্তি মারা গেছেন।

মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) রাত সাড়ে ৮টার দিকে এ ঘটনাটি ঘটে।

মুমুর্ষূ অবস্থায় স্বজনরা তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে এলে চিকিৎসক রাত সাড়ে ৯টার দিকে মৃত ঘোষণা করেন।

হাসপাতালে মৃত ব্যক্তির ছেলে রাব্বী হোসেন বলেন, শ্যামপুর লাল মসজিদ ১ নম্বর রোডে তাদের বাড়ি। তার বাবা বাড়ির পাশে মুদি ব্যবসা করতেন। রাতে এশার নামাজ পড়ে রাস্তা পার হচ্ছিলেন তিনি। এ সময় দ্রুত গতির একটি মিশুকের ধাক্কায় গুরুতর আহত হন তিনি। পরে তাকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য ঢামেক হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসা হয়।

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. বাচ্চু মিয়া মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা আছে। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট থানাকে অবহিত করা হয়েছে।

;

দেশের ৮ অঞ্চলে ৮০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের আভাস



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আবহাওয়া অফিস দেশের আটটি অঞ্চলে ৬০ থেকে ৮০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের আভাস দিয়েছে। এসব অঞ্চলের নদীবন্দরে তোলা হয়েছে দুই নম্বর হুঁশিয়ারি সংকেত।

মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) সন্ধ্যায় এমন পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অফিস।

আবহাওয়াবিদ মো. শাহীনুল ইসলাম জানিয়েছেন, ময়মনসিংহ, মাদারীপুর, বরিশাল, ফরিদপুর, নোয়াখালি, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম এবং সিলেট অঞ্চল সমূহের উপর দিয়ে পশ্চিম/উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬০ থেকে ৮০ কি.মি. বেগে বৃষ্টি/বজ্রবৃষ্টিসহ অস্থায়ীভাবে ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। এসব এলাকার নদীবন্দর সমূহকে ২ নম্বর নৌ হুঁশিয়ারি সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

অন্য এক পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, পশ্চিমা লঘুচাপের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন এলাকার অবস্থান করছে। মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে।

বুধবার (১৭ এপ্রিল) ঢাকা, ময়মনসিংহ, রংপুর, চট্টগ্রাম এবং সিলেট বিভাগের দুই-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা/ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সাথে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলাবৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।

চুয়াডাঙ্গা ও বাগেরহাট জেলা সমূহের উপর দিয়ে তীব্র তাপপ্রবাহ এবং রাজশাহী, ঢাকা, বরিশাল, চট্টগ্রাম, সিলেট ও খুলনা বিভাগের অবশিষ্টাংশের উপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকতে পারে। সারা দেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে।

মঙ্গলবার দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে চুয়াডাঙ্গায় ৪০ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৮ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ঢাকায় বৃষ্টিপাত হয়েছে ১২ মিলিমিটার। সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত হয়েছে ফরিদপুরে ২৩ মিলিমিটার।

;

বরগুনা তালতলীতে রাখাইনদের ‘জলকেলি’ উৎসব



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বরগুনা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease
পুরোনো বছরের সব ব্যর্থতা গ্লানি ও অপূর্ণতা মুছে নতুন বছরকে বরণ করতে রাখাইন পাড়ায় চলছে জলকেলি উৎসব। যেটিকে রাখাইন ভাষায় বলে ‘সাংগ্রাই’রিলং ।নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে শুরু হয়েছে তিন দিনব্যাপী রাখাইনদের মন মাতানো এই উৎসব।
 
মঙ্গলবার(১৬এপ্রিল) বরগুনা জেলার তালতলী উপজেলার নামিশিপাড়ায় নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে শুরু হয়েছে সর্ববৃহৎ তিন দিনব্যাপী‘জলকেলি’ উৎসব।  উৎসবের উদ্বোধন করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার সিফাত আনোয়ার (তুমপা) এ উপলক্ষে  রাখাইন পল্লির ঘরে ঘরে চলছে নতুন বছরকে বরণের এই আনন্দ আয়োজন।
 
জানা গেছে,প্রতি বছর রাখাইন নববর্ষকে রাখাইন শিশু-কিশোর, তরুণ-তরুণীরা একে অপরকে পানি ছিটিয়ে পরিশুদ্ধ করে নতুন বছরকে বরণ করে নেন। রাখাইন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আর নাচে-গানে মেতে উঠেছেন তারা এ যেন এক মহা আনন্দযজ্ঞ। আদিকাল থেকে রাখাইন নববর্ষ উপলক্ষে সামাজিকভাবে সাংগ্রেং পোয়ে উৎসব পালন হয়ে আসছে। এবারও ব্যতিক্রম ঘটেনি। আনন্দ-উল্লাসে নতুন বছরকে বরণ করে নিচ্ছে সবাই।
 
জলকেলি আয়োজকরা জানান,এ উৎসব পুরনো বা অশুভকে পেছনে ফেলে মঙ্গলের বার্তা, আমরা প্রতি বছরই এখানে বর্ণাঢ্য আয়োজনে এই উৎসব উদ্‌যাপন করে থাকি।  রাখাইন সম্প্রদায়ের লোকজনসহ স্থানীয়রাও এসে এই উৎসবটিকে আরও প্রাণবন্ত করেছেন। উৎসব আয়োজনে উপজেলা প্রশাসন, পুলিশ প্রশাসন ও স্থানীয় রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গ সার্বিক সহযোগিতা করেছেন।
 
রাখাইন নেতা মংচিন থান বলেন, জলের শুভ্রতা নিয়ে স্নিগ্ধ হওয়ার অন্যরকম একটি প্রয়াস এটি। এ উৎসব কোনো ধর্মীয় রীতির ভিত্তিতে নয়। সামাজিক রীতি অনুযায়ী রাখাইন নববর্ষ বরণের অনুষ্ঠানের অংশ হিসেবে এখানকার একে-অপরকে পানি ছোড়ার খেলা হয় এখানে।
 
রাখাইন চান্দা  বলেন, উৎসব উপলক্ষে প্রতিটি রাখাইন পল্লী থেকে আবাল বৃদ্ধা বনিতা শোভাযাত্রা সহকারে বৌদ্ধ বিহারে যান। এতে অল্প-বয়সীরা মাটির কলস এবং বয়স্করা কল্পতরু বহন করেন।
 
তালতলী উপজেলা নির্বাহী অফিসার সিফাত আনোয়ার তুমপা বার্তা২৪.কমকে  বলেন,এ উপজেলা মূলত রাখাইন অধ্যুষিত এলাকা। প্রতি বছর এখানে এ উৎসব পালন করা হয়।এই অনুষ্ঠানকে ঘিরে প্রশাসন থেকে সকল ধরনের সহযোগিতা করা হচ্ছে।
;

নীলফামারীতে বাসার ছাদ থেকে পড়ে যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নীলফামারী
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নীলফামারীর কিশোরগঞ্জে বাসার ছাদ থেকে পড়ে আবু সাঈদ( ৪৫)নামে এক যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু হয়েছে। নিহত আবু সাঈদ গদা কেরানীপাড়া এলাকার জবান উদ্দিনের ছেলে।

মঙ্গলবার( ১৬ এপ্রিল)সন্ধ্যায় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। এরআগে বিকালে শহরের পশু হাসপাতাল মোড়ে এ ঘটনা ঘটে।

নিহতদের স্বজন ও প্রদক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, আবু সাইদ বিকালে হঠাৎ পশু হাসপাতাল মোড়ের শরিফুল (সুদারুর) পাঁচতলা বাসার ছাদ থেকে পড়ে যায়। পরে স্থানীয়রা তাকে গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। স্ত্রীর সাথে বিচ্ছেদের পর তিনি নিরাপদ বৃদ্ধাশ্রমে বসবাস করতেন। স্বজনদের দাবী দীর্ঘদিন ধরে তিনি মানসিক রোগে ভুগছিলেন।

এবিষয়ে কিশোরগঞ্জ থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি)পলাশ চন্দ্র মন্ডল বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, মরদেহ হাসপাতালে আছে সেখানে পুলিশ পাঠানো হয়েছে।

;