এলেন, সমস্যা চিহ্নিত করলেন, সুসংবাদ দিয়ে ফিরলেন মুখ্যমন্ত্রী



উবায়দুল হক,স্টাফ করেসপন্ডেন্ট,বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম, ময়মনসিংহ
মেঘালয় রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী কনরাড কঙ্কাল সাংমা, ছবি: বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম

মেঘালয় রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী কনরাড কঙ্কাল সাংমা, ছবি: বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

চারদিন আগে সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলার তামাবিল ইমিগ্রেশন দিয়ে বাংলাদেশে পা রেখেছিলেন। এরপর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাত শেষে চষে বেড়ালেন দেশের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্ত। 

নিজের মুখে বললেন, বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্য সম্পর্ক বাড়াতে সমস্যা চিহ্নিত করতেই প্রায় ৮শ’ কিলোমিটার সড়ক পথ পাড়ি দিয়েছেন।

বিরাজমান সমস্যা চিহ্নিত করার পাশাপাশি সমাধানের পথও দেখিয়েছেন। গুরুত্বপূর্ণ এ সফরের ইতি টেনেছেন ময়মনসিংহ ঘুরে। এখানকার ঢালু সীমান্ত দিয়ে ফিরে গেছেন নিজের মেঘালয় রাজ্যে।

এ যেন এলেন, দেখলেন এবং জয় করলেন মানুষের হৃদয়। খুলে দিয়ে গেলেন বাংলাদেশ-ভারত ব্যবসা-বাণিজ্যের সম্ভাবনার সিংহ দুয়ার। তিনি ভারতের মেঘালয় রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী কনরাড কঙ্কাল সাংমা।

ভারতের মেঘালয় রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী কনরাড কঙ্কাল সাংমা শুক্রবার (৮ নভেম্বর) সকালে ময়মনসিংহ জেলার হালুয়াঘাট স্থলবন্দর পরিদর্শন করেন। এরপর দুপুর আড়াইটার দিকে আসেন ময়মনসিংহ নগরে।

চারদিনের বাংলাদেশ সফরে এখানকার মানুষজনের আতিথিয়তা ও ভালোবাসায় নিজের মুগ্ধতার কথা জানান এ মুখ্যমন্ত্রী।

বিকেলে ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশনের মেয়র ইকরামুল হক টিটুর সঙ্গে এক দ্বিপক্ষীয় স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বৈঠক করেন মুখ্যমন্ত্রী কনরাড কঙ্কাল সাংমা। এরপর দুর্গাবাড়ি মন্দির ঘুরে দেখেন।

বিকেল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত মতবিনিময় করেন স্থানীয় রাজনীতিক, ব্যবসায়ী ও বিশিষ্টজনদের সঙ্গে। কথা বলেন ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশন মিলনায়তনে। এসময় মেঘালয় রাজ্যের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারাও তার সঙ্গে ছিলেন।

ভারতের মেঘালয় রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী কনরাড কঙ্কাল সাংমা মতিবিনিময় সভায় বলেন, ‘মেঘালয় ও ময়মনসিংহ সীমান্তের স্থলবন্দর গুলোকে কেন্দ্র করে দুই দেশের বানিজ্য সম্প্রসারনে গুরুত্ব দিয়ে কাজ করছে রাজ্য সরকার। তাই এই বিষয়ে নানান সমস্যা ও সম্ভাবনা নিয়ে পর্যালোচনা করা হচ্ছে। দুই দেশের পারষ্পরিক সম্পর্ক বৃদ্ধিতে নতুন কি কি করা যেতে পারে খুঁজে বের করা হচ্ছে।’

মুখ্যমন্ত্রী জোর দেন ময়মনসিংহের হালুয়াঘাট ও শেরপুরের নাকুগাঁও স্থলবন্দর ব্যবহার করে পণ্য আমদানি-রফতানি বাড়ানোর ওপর।

সাংমা খুলে দিয়ে গেলেন বাংলাদেশ-ভারত ব্যবসা-বাণিজ্যের সম্ভাবনার সিংহ দুয়ার

তিনি বলেন, ‘গুরুত্বপূর্ণ এ দু’টি স্থলবন্দরের ব্যবহার বাড়াতে হবে। এ দুই স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি-রফতানি বাড়ানোর মাধ্যমে দুই দেশের ব্যবসায়ীদের সম্পর্কও উন্নত হবে। এতে উভয় দেশই ব্যবসায়িকভাবে লাভবান হবেন।’

মতবিনিময় সভায় ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশনের মেয়র মো. ইকরামুল হক টিটু শেরপুরের নাকুগাঁও এবং হালুয়াঘাট স্থলবন্দর দিয়ে আসা কয়লা ও পাথর আমদানির ক্ষেত্রে বাংলাদেশি ব্যবসায়ীদের নানা হয়রানির কথা তুলে ধরেন। তিনি এ বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে মেঘালয়ের মুখ্যমন্ত্রীর সহযোগিতা কামনা করেন। মূলত মেয়রের দাবির সূত্র ধরেই দু’টি স্থলবন্দর নিয়ে এমন কথা বলেন মুখ্যমন্ত্রী।

ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশনের মেয়র মো. ইকরামুল হক টিটু পুরনো ব্রহ্মপুত্র নদ ড্রেজিং কাজ শুরু হওয়ায় জলপথে দুই দেশের ব্যবসা বাড়ানোরও প্রস্তাব দিলে তিনি সানন্দে এ প্রস্তাব গ্রহণ করেন।

মেয়র বলেন, ‘পারস্পরিক বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক আরও জোরদার করার লক্ষে বিভিন্ন পরামর্শ যারা দিয়েছেন ভারতের পক্ষ থেকে যা যা করা দরকার তা করার আশ্বাস দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী।’

ভারত-বাংলাদেশের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক আরও সুদৃঢ় হবে জানিয়ে মেয়র বলেন, ‘ময়মনসিংহ এবং মেঘালয় রাজ্য একে অপরের পাশে থেকে আমরা একটি সুন্দর বন্ধুত্বপূর্ণ পরিবেশ তৈরি করবো, ব্যবসা-বাণিজ্য, শিল্প-সংস্কৃতিসহ সব ক্ষেত্রে আমরা একে অপরের পাশে থাকবো। ’

   

দেশের জলবায়ু মোকাবিলায় প্রয়োজন ৫৩৪ বিলিয়ন ডলার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী বলেছেন, ২০৫০ সালের মধ্যে জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় বাংলাদেশের ৫৩৪ বিলিয়ন ডলার প্রয়োজন। জলবায়ু পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য আন্তর্জাতিক আর্থিক সহায়তা অপরিহার্য।

বাংলাদেশ জলবায়ু সহনশীলতা গড়ে তুলতে আন্তর্জাতিক অংশীদারদের সঙ্গে যৌথভাবে কাজ করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ উল্লেখ করে তিনি বলেন, জলবায়ু অভিযোজন প্রচেষ্টাকে এগিয়ে নেওয়া এবং সকল নাগরিকের জন্য একটি টেকসই ভবিষ্যত নিশ্চিত করার জন্য সরকার অঙ্গীকারাবদ্ধ।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বাংলাদেশের জাতীয় জলবায়ু পরিকল্পনার অগ্রগতির ওপর গুরুত্বারোপ করে ন্যাশনাল অ্যাডাপ্টেশন প্ল্যান এক্সপো ২০২৪’র একটি সেশনে দেওয়া বক্তব্যে সাবের হোসেন চৌধুরী এসব কথা বলেন।

মন্ত্রী জলবায়ু পরিবর্তনজনিত চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সক্রিয় পদক্ষেপ, সহযোগিতামূলক প্রচেষ্টা এবং উদ্ভাবনী সমাধানের গুরুত্বের ওপর জোর দেন। জাতীয় জলবায়ু পরিকল্পনা উন্নয়ন ও বাস্তবায়নে বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি তুলে ধরে তিনি বিশ্বব্যাপী জলবায়ু অভিযোজনে দেশের নেতৃত্ব প্রদানের কথা উল্লেখ করেন।

এতে সভাপতিত্ব করেন পরিবেশ সচিব ড. ফারহিনা আহমেদ। এসময় বক্তব্য দেন সিইজিআইএসের নির্বাহী পরিচালক মালিক ফিদা এ খান, ইআরডির অতিরিক্ত সচিব এ কে এম সোহেল।

জলবায়ু বিশেষজ্ঞ ড. এম. আসাদুজ্জামান বাংলাদেশে ন্যাপ প্রণয়ন ও বাস্তবায়নের চ্যালেঞ্জ, সুযোগ এবং শিক্ষা নিয়ে বক্তব্য রাখেন। মন্ত্রণালয়ের উপসচিব ধরিত্রী কুমার সরকার এবং পরিবেশ অধিদফতরের পরিচালক মির্জা শওকত আলী বাংলাদেশের জাতীয় অভিযোজন পরিকল্পনা ২০২৩-২০৫০ উপস্থাপন করেন।

;

মণিরামপুর ও কেশবপুর উপজেলা নির্বাচনে প্রতীক বরাদ্দ



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, যশোর
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রথম ধাপে যশোরের মণিরামপুর ও কেশবপুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রার্থীদের মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ করা হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) জেলা নির্বাচন অফিসের হলরুমে প্রতীক বরাদ্দ করেন জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা আনিছুর রহমান।

নির্বাচনে কেশবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পদে সাতজন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে পাঁচজন এবং নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে দুইজন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

অন্যদিকে, মণিরামপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পদে তিনজন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে চারজন এবং নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে ছয়জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

কেশবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পদে আব্দুল্লাহ-নূর-আল আহসান (দোয়াত-কলম), এসএম মাহবুবুর রহমান (মোটরসাইকেল), কাজী মুজাহীদুল ইসলাম (হেলিকপ্টার), নাসিমা আকতার সাদেক (শালিক), ইমদাদুল হক (আনারস), ওবায়দুর রহমান (জোড়া ফুল), মফিজুর রহমান (ঘোড়া)।

এ উপজেলার ভাইস চেয়ারম্যান পদে আব্দুল্লাহ আল মামুন (তালা), পলাশ কুমার মল্লিক (উড়োজাহাজ), আব্দুল লফিত রানা (মাইক), মনিরুল ইসলাম (টিউবওয়েল) ও সুমন সাহা (চশমা)।

নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে মনিরা খানম (কলস) ও রাবেয়া খাতুন (ফুটবল) প্রতীক পেয়েছেন।

এদিকে, মণিরামপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পদে আমজাদ হোসেন লাভলু (আনারস), ফারুক হোসেন (মোটরসাইকেল) এবং মিকাইল হোসেন (ঘোড়া) প্রতীক পেয়েছেন।

ভাইস চেয়ারম্যান পদে এসএম আব্দুল হক (তালা), মুনজুর আক্তার (চশমা), শরিফুল ইসলাম (টিয়া পাখি), সন্দীপ কুমার ঘোষ (টিউবওয়েল)। নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে আমেনা বেগম (হাঁস), কাজী মোছা. জলি আক্তার (কলস), মাহবুবা ফেরদৌস পাপিয়া (বৈদ্যুতিক পাখা), জেসমিন (প্রজাপতি), মাজেদা খাতুন (পদ্মফুল) ও সুরাইয়া আক্তার (ফুটবল) প্রতীক পেয়েছেন।

প্রসঙ্গত, নির্বাচন কমিশন ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, প্রথম ধাপের মনোনয়নপত্র বাছাই ১৭ এপ্রিল। রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল ১৮ থেকে ২০ এপ্রিল। আপিল নিষ্পত্তি ২১ এপ্রিল, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ২২ এপ্রিল। প্রতীক বরাদ্দ ২৩ এপ্রিল আর ১৫০ উপজেলায় ভোটগ্রহণ হবে ৮ মে।

এই ধাপের নির্বাচনে রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তাদের নিয়োগ করা হয়েছে। রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে দায়ের করা আপিল আবেদন নিষ্পত্তি করবেন আপিল কর্তৃপক্ষ হিসেবে জেলা প্রশাসক।

;

চানখাঁরপুলে ফুটপাতে পড়ে ছিল যুবকের মরদেহ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ফাইল ছবি

ফাইল ছবি

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীর চানখাঁরপুলের ফুটপাত থেকে এক অজ্ঞাত যুবকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তার বয়স আনুমানিক ৩২ বছর।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) সন্ধ্যা পৌনে ৭টার দিকে অচেতন অবস্থায় তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ ( ঢামেক)হাসপাতালে আনা হলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন শাহবাগ থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. সেলিম। তিনি জানান, সংবাদ পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে অচেতন অবস্থায় ওই যুবককে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে এলে চিকিৎসক জানান, সে আর বেঁচে নেই।

তিনি আরও জানান, প্রযুক্তির সহায়তায় তার নামপরিচয় জানার চেষ্টা চলছে। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেলের মর্গে রাখা হয়েছে। এ বিষয়ে আইনি প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।

;

ভাওয়াল জাতীয় উদ্যানে মৃত হাতি, যা বলছেন সংশ্লিষ্টরা



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, গাজীপুর
ভাওয়াল জাতীয় উদ্যানে মৃত হাতি, যা বলছেন সংশ্লিষ্টরা

ভাওয়াল জাতীয় উদ্যানে মৃত হাতি, যা বলছেন সংশ্লিষ্টরা

  • Font increase
  • Font Decrease

গাজীপুরে ভাওয়াল জাতীয় উদ্যান এলাকায় ঢাকা ময়মনসিংহ মহাসড়কের পাশ থেকে একটি হাতির মৃতদেহ উদ্ধার করেছে বন বিভাগ। তবে হাতিটি দাঁতবিহীন ছিল।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) সকালে জেলার রাজেন্দ্রপুর ভাওয়াল জাতীয় উদ্যানের দ্বিতীয় গেটে হাতিটির মরদেহ পড়ে থাকার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যান বন বিভাগের কর্মকর্তারা। খবর পেয়ে বন্যপ্রাণী ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ অধিদফতরের একটি দল সেখানে আসেন।

বন্যপ্রাণী ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ কর্মকর্তা রুবিয়া ইসলাম বলেন, গাজীপুরের ভাওয়াল জাতীয় উদ্যান এলাকায় মৃত হাতি পড়ে থাকতে দেখে আমাদের খবর দেন। বিষয়টি দ্রুত ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের জানিয়ে পুলিশকে খবর দেই। খবর পেয়ে গাজীপুর মেট্টোপলিটন পুলিশের সদর থানা পুলিশ ও ট্যুরিস্ট পুলিশের টিম ঘটনাস্থলে যায়।

এদিকে ঘটনাস্থলে গিয়ে হাতির মাথায় ক্ষতচিহ্ন দেখা যায়। হাতির দাঁতগুলো কেটে নেয়া হয়েছে। পরে পুলিশের একটি ফরেনসিক টিম ঘটনাস্থলে গিয়ে তথ্য সংগ্রহ শুরু করেছে। এছাড়াও ভেটেনারি সার্জন ও কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন ভেটেনারি সার্জন একত্রে মৃত হাতি ময়নাতদন্ত করবেন।

প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, অন্য কোথাও হাতিটির মৃত্যু হয়েছে। পরে রাতের আধারে হাতিটি এই স্থানে ফেলা হয়েছে। এ ব্যাপারে পরবর্তী ব্যবস্থা চলমান রয়েছে।

;