মেলায় কর আদায় ছাড়ালো ২ হাজার কোটি টাকা



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আয়কর মেলার ষষ্ট দিনে মঙ্গলবার (১৯ নভেম্বর) আয়কর ও রিটার্ন জমা দিতে করদাতাদের উপচে পড়া ভিড় ছিলো। এদিন রাজধানীর অফিসার্স ক্লাবসহ ১২০টি স্পট থেকে মোট জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) রাজস্ব আহরণ হয়েছে ৩৫৭ কোটি ৭৯ লাখ ৫৫ হাজার ৭৩৪ টাকা।

মেলায় সেবা গ্রহণ করেন ২ লাখ ৫২ হাজার ৮১৫ জন, রিটার্ন দাখিল করেছেন ১ লাখ ১৯ হাজার ১৪৫টি এবং নতুন ই-টি আইন নিবন্ধন নিয়েছেন ৫ হাজার ৩২৫ জন করদাতা।

মঙ্গলবার(১৯নভেম্বর) এনবিআরের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

এতে বলা হয়, এনবিআর আয়োজিত সপ্তাহব্যাপী মেলায় গত ছয়দিনে রিটার্ন দাখিল ও আয়কর বাবদ মোট ২ হাজার ১৬ কোটি ৪৫ লাখ ২১ হাজার ১২০টাকার কর আহরণ করেছে। এ বছর মেলায় কর আদায়ের প্রত্যাশা ৩ হাজার কোটি টাকা।

রাজস্ব আদায়ের পাশাপাশি এই সময়ে মেলায় এসে সেবা গ্রহণ করেন ১৫ লাখ ১২ হাজার ৫৯২ জন, রিটার্ন দাখিল করেছেন ৫ লাখ ৩৯ হাজার ৯১০টি এবং নতুন ই-টিআইএন নিবন্ধন নিয়েছেন ২৬ হাজার ৮৩১ জন করদাতা।

'কর প্রদানে স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ, নিশ্চিত হোক রূপকল্প বাস্তবায়ন' এ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে গত বৃহস্পতিবার (১৪ নভেম্বর) থেকে শুরু হয় সপ্তাহব্যাপী আয়কর মেলা। প্রতিদিন মেলা সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত চলে।

মেলায় আয়কর রিটার্ন দাখিল, ই-টিআইএন গ্রহণ, ই-পেমেন্ট, ই-ফাইলিং, ই-পেমেন্টের ব্যবস্থা রয়েছে। মেলার বিশেষ আকর্ষণ মোবাইল ব্যাংকিং সুবিধা। করদাতারা রকেট, নগদ, বিকাশ ও প্রযোজ্য শিওর ক্যাশের মাধ্যমে আয়কর জমা দিচ্ছেন।

ঢাকার মেলায় করদাতাদের সুবিধার্থে ৫২টি আয়কর রিটার্ন বুথ, ৫৩টি হেল্প ডেস্ক, ব্যাংক বুথ (সোনালী ব্যাংক ১৩টি, জনতা ব্যাংক ৫টি এবং বেসিক ব্যাংক ৪টি), ই-পেমেন্টের জন্য তিনটি, ই-ফাইলিংয়ের জন্য দুটি বুথ পৃথক রয়েছে। এছাড়া মেলায় আগত করদাতাদের তাৎক্ষণিক স্বাস্থ্য সেবা প্রদানের জন্য একটি মেডিকেল বুথ রয়েছে।

   

পুলিশ হেফাজতে দুদক কর্মকর্তার মৃত্যু: আরও ১ আসামি গ্রেফতার



স্টাফ করেপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রাম নগরীর চান্দগাঁও থানায় পুলিশ হেফাজতে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ছৈয়দ মোহাম্মদ শহীদুল্লাহর মৃত্যুর ঘটনায় দায়ের হওয়া মামলার অন্যতম আসামি এসএম আসাদুজ্জামানকে (৫২) গ্রেফতার করেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ১১টার দিকে নগরীর বায়েজিদ বোস্তামী থানাধীন মোজাফফর নগর এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করে পুলিশ পিবিআই মেট্রো ইউনিটের একটি টিম।

গ্রেফতার আসাদুজ্জামান ওই মামলা ৫ নম্বর আসামি। তিনি চান্দগাঁও থানা এলাকার বাসিন্দা।

এর আগে গত ২৫ ডিসেম্বর রাতে বাকলিয়া থানার রাহাত্তালপুল এলাকা থেকে ঐ মামলার আসামি জসীম উদ্দীন ও গত ১২ ফেব্রুয়ারি নগরের চকবাজার এলাকা থেকে আসামি মো. লিটনকে গ্রেফতার করে পিবিআই।

পিবিআই চট্টগ্রাম মেট্রো ইউনিটের পরিদর্শক মো. ইলিয়াস খান বলেন, অবসরপ্রাপ্ত দুদক কর্মকর্তা ছৈয়দ মোহাম্মদ শহীদুল্লাহর মৃত্যুর ঘটনায় নির্যাতন ও হেফাজতে মৃত্যু (নিবারণ) আইনে করা মামলার আসামি এসএম আসাদুজ্জামানকে বায়েজিদ বোস্তামী এলাকা গ্রেফতার করা হয়েছে।

গত বছরের ১৬ অক্টোবর চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ ড. বেগম জেবুননেছার আদালতে মামলাটি দায়ের করেন ভুক্তভোগী শহীদুল্লাহর স্ত্রী ফৌজিয়া আনোয়ার। মামলাটি আমলে নিয়ে চান্দগাঁও থানায় রেকর্ড করে পিবিআইকে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছিলেন আদালত।

ওই মামলায় চান্দগাঁও থানার তৎকালীন ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খাইরুল ইসলাম, সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) মো. ইউসুফ, এএসআই সোহেল রানা, থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. মবিনুল হক, চান্দগাঁও থানা এলাকার বাসিন্দা এসএম আসাদুজ্জামান (৫২), মো. জসীম উদ্দীম (৩৭), মো. লিটন (৪৮), রনি আক্তার তানিয়া (২৬) ও কলি আক্তারসহ (১৯) মোট নয়জনকে আসামি করা হয়েছিল।

এজাহারে উল্লেখ করা হয়, ভুক্তভোগী ছৈয়দ মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ ২০১৮ সালে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) উপ-পরিচালক (ডিডি) পদ থেকে অবসর নেন। তিনি নগরের চান্দগাঁও থানার এক কিলোমিটার এলাকায় বসবাস করতেন। সেখানে জমি নিয়ে স্থানীয় কয়েকজনের সঙ্গে বিরোধের জের ধরে গত ২৯ আগস্ট ছৈয়দ মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ ও তার শ্যালক মোহাম্মদ কায়সার আনোয়ারের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা করেন রনি আক্তার তানিয়া নামে এক ব্যক্তি। আদালত মামলার শুনানি শেষে আদালতের বিচারক ওইদিনই অপরাধ আমলে নিয়ে অভিযুক্ত দুজনের বিরুদ্ধে সমন জারি করেন।

ওই সমন সংশ্লিষ্ট আদালতের বেঞ্চ সহকারী হারুন অর রশীদ গায়েব করে ফেলেন। ফলে আসামিরা আদালতে হাজির হওয়ার কোনো সমন পাননি। এরপর মামলার পরবর্তী তারিখ দেন আদালত। ওই তারিখে মামলার বাদী হাজির না হওয়ায় তার আইনজীবী সময়ের আবেদন করেন। কিন্তু ওইদিনই আদালত দুই আসামির বিরুদ্ধে ওয়ারেন্ট জারি করে দেন। এরপর গত ৩ অক্টোবর রাতে শহীদুল্লাহকে বাসা থেকে আদালতের ওয়ারেন্ট দেখিয়ে গ্রেফতার করে নগরের চান্দগাঁও থানা পুলিশ। থানায় নেওয়ার পর ভুক্তভোগী শহীদুল্লাহকে নির্যাতন করা হয়। একপর্যায়ে কয়েক ঘণ্টার মধ্যে ছৈয়দ মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ’র মৃত্যু হয়।

;

তিস্তা মহা পরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে মানববন্ধন



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, লালমনিরহাট
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে লালমনিরহাটের হাতীবান্ধায় মানববন্ধন করেছে তিস্তা বাঁচাও নদী বাঁচাও সংগ্রাম কমিটি।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) দুপুরে উপজেলা পরিষদের সামনে লালমনিরহাট-বুড়িমারী মহা সড়কে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।

এতে বক্তব্য রাখেন, তিস্তা বাঁচাও নদী বাঁচাও সংগ্রাম কমিটি-র সাধারণ সম্পাদক সফিয়ার রহমান, ডাউয়াবাড়ী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মশিউর রহমান, পাটিকাপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ওছমান গনি, সিঙ্গিমারী ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান এম জি মোস্তফা ও সাংবাদিক আসাদুজ্জামান সাজু।

পরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করেন তিস্তাপাড়ের লোকজন।

;

‘নাগরিক জীবনে সর্বত্র দায়িত্ব পালন করছে বাংলাদেশ পুলিশ’



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশ পুলিশের প্রায় দুই লাখ সদস্য আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণের পাশাপাশি রাত দিন ২৪ ঘণ্টা নাগরিক জীবনে সর্বত্র দায়িত্ব পালন করে চলেছে বলে জানিয়েছেন ডিএমপি কমিশনার মো. হাবিবুর রহমান।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকালে রাজারবাগ পুলিশ অডিটরিয়ামে বাংলাদেশ পুলিশ থিয়েটার অ্যান্ড কালচারাল ক্লাব আয়োজিত বার্ষিক সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতার উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, বাংলাদেশ পুলিশ এখন বিভিন্ন সামাজিক দায়িত্ব পালন করে থাকে। দেশে তীব্র তাপপ্রবাহ চলছে, পুলিশ শ্রমজীবী মানুষ ও পথচারী যারা পানি কিনে খেতে পারে না তাদের কথা বিবেচনা করে ডিএমপির ৫০টি থানা এলাকায় বিভিন্ন পয়েন্টে স্থায়ী/অস্থায়ীভাবে সুপেয় খাবার পানির ব্যবস্থা করেছে। সেইসঙ্গে স্যালাইন দেয়া হয়েছে এবং কিছু কিছু জায়গায় ঔষধও দেওয়া হচ্ছে।

হাবিবুর রহমান বলেন, ‘আমি গর্বের সঙ্গে বলতে চাই, বাংলাদেশ পুলিশের সেবা কেবল আইনশৃঙ্খলার ভেতরেই সীমাবদ্ধ নয়, সেটি তারা জাতিকে দেখিয়েছে। সবার আগে দেখিয়েছে ১৯৭১ এর ২৫ মার্চ রাতে। জাতীয়তার পরীক্ষায় বাংলাদেশ পুলিশ সবার আগে পরীক্ষা দিয়ে ভালো রেজাল্ট করেছিল।

‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যে পুলিশ চেয়েছিলেন, আজকের বাংলাদেশের পুলিশ সেই অবস্থানে রয়েছে দাবি করে ডিএমপি কমিশনার বলেন, ‘বিভিন্ন সময় আমরা দেখেছি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে বড় বড় সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়েছিল। সেটি ২০১৩ সালের ৫ মে। ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ সেদিন কতটা দক্ষতার সাথে মোকাবিলা করেছিল দেশবাসী তা জানে।’

‘এরপর করোনাকালীন বিশ্বব্যাপী যে অতিমারির সৃষ্টি হয়েছিল সেটিও মোকাবিলা করতে হয়েছে পুলিশকে। বাবা মা সন্তানের লাশ ফেলে চলে গেছে। সেই দায়িত্ব নিয়েছিল পুলিশ। বাড়ি বাড়ি খাবার দিয়েছে পুলিশ, হাসপাতালে নিয়ে গেছে পুলিশ। প্রখর রোদের ভেতর ঢাকা শহরের ট্রাফিক পুলিশ কীভাবে কাজ করে তা আমরা সবাই জানি। মানুষের কথা চিন্তা করে শুধু গরম না আরও যদি কোনো দুর্যোগ বিপর্যয় আসে পুলিশ বসে থাকতে পারে না, পুলিশ তার দায়িত্ব ঠায় দাঁড়িয়ে পালন করে।’

হাবিবুর রহমান বলেন, ‘পুলিশ জীবন বাঁচাতে প্রয়োজন হয়, ঠিক তেমনি জীবন সাঁজাতে সংস্কৃতির প্রয়োজন হয়। জীবন বাঁচাতে এবং সাজাতে সবক্ষেত্রেই পুলিশের সতর্ক অবদান রয়েছে। সেই প্রতিজ্ঞা নিয়েই পুলিশের মাঝে সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতার আয়োজন করা।’

বক্তব্য শেষে প্রদীপ জ্বালিয়ে তিন দিনব্যাপী পুলিশ বার্ষিক সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা ২০২৪-এর উদ্বোধন করেন ডিএমপি কমিশনার।

;

রিকশাচালকদের মাঝে স্যালাইন পানি বিতরণ করছে ফেনী পৌর মেয়র



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম, ফেনী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

সারাদেশের মতো ফেনীতে বইছে তীব্র তাপদাহ। গরমে অতিষ্ঠ সাধারণ মানুষের জনজীবন। এরমধ্যে দিনমজুর, শ্রমজীবী ও রিকশাচালকদের ভোগান্তি চরমে। ফেনীতে তীব্র তাপদাহ থেকে সাধারণ মানুষকে স্বস্তি দিতে ইতোমধ্যে শহরের ৪টি পয়েন্টে সুপেয় ঠান্ডা পানির ফিল্টার স্থাপন করেছে ফেনী পৌরসভা।

পাশাপাশি ২য় দিনের মতো রিকশাচালকদের মাঝে স্যালাইন, ঠান্ডা পানি ও কোমলজাতীয় পানীয় এবং শরবত বিতরণ করেছে ফেনী পৌরসভার মেয়র নজরুল ইসলাম স্বপন মিয়াজী।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) ফেনী পৌরসভার উদ্যোগে দুপুরে শহরের জিরো পয়েন্ট দোয়েল চত্বরে ২য় দিনে এ কার্যক্রম পরিচালনা করেন তিনি৷

জব্বার মিয়া নামে একজন রিকশা চালক বলেন, আমাদের মেয়র সবসময় আমাদের কথা চিন্তা করে। এ গরমে গাড়ি চালানো খুব কষ্টকর। এরমধ্যে মেয়র স্যালাইন পানি হাতে আমাদের জন্য দাঁড়িয়ে আছেন, একটু ঠান্ডা খেতে পেরেছি।

রবিউল হক নামে একজন ভ্যানচালক বলেন, এ গরমে এমনিতেই আমাদের আয় রোজগার কম। তাও পরিবারের চিন্তা করে গাড়ি নিয়ে বের হয়েছি। এরমধ্যে রাস্তায় মেয়র মহোদয় কোক পানি ও সেলাইন দিয়েছে। এটি পেয়ে খুব ভালো লাগছে।

মেয়র স্বপন মিয়াজী বলেন, সারাদেশের ন্যায় ফেনীতে তীব্র গরমে কাবু সব পেশার মানুষ। বিশেষ করে রিকশাচালক ও পথচারীরা কষ্টে দিন কাটাচ্ছে। তাদের কথা চিন্তা করে শহরের জনগুরুত্বপূর্ণ ৪টি স্থানে সুপেয় বিশুদ্ধ ঠান্ডা পানি ও শুকনো খাবারের ব্যবস্থা করা হয়েছে। রিকশাচালকরা রোদের মধ্যে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে। চালকদের দোকান থেকে ঠান্ডা পানি কিনে খাওয়ার সামর্থ্য থাকে না। তাদেরকে ঠান্ডা পানি, স্যালাইন ও কোক দেয়া হয়েছে। যতদিন তাপদাহ থাকবে ততদিন আমাদের এ কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।

;