দেশের উন্নয়নে বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থার অবদান লিপিবদ্ধের দাবি



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম, ঢাকা
‘আমার জীবন ও উন্নয়নের ৪৪ বছর’ বইয়ের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠান

‘আমার জীবন ও উন্নয়নের ৪৪ বছর’ বইয়ের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠান

  • Font increase
  • Font Decrease

স্বাধীনতা পরবর্তী বাংলাদেশ গড়ে তোলার পেছনে সরকারি উদ্যোগের পাশাপাশি বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থাসমূহের রয়েছে অপরিসীম অবদান, কিন্তু নেই যথাযথ স্বীকৃতি। তাই দেশের উন্নয়নকে আরো গতিশীল করতে এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে পথপ্রদর্শনে স্বাধীনতা পরবর্তী বাংলাদেশের উন্নয়নে বেসরকারি খাতের যে মূল্যবান অবদান রয়েছে, তা সুসংগঠিতভাবে বই আকারে লিপিবদ্ধ করা প্রয়োজন।

বুধবার (২০ নভেম্বর) বিকালে রাজধানীর ব্র্যাক সেন্টার ইন-এ বিশিষ্ট প্রবীণ উন্নয়ন কর্মী, ‘সাউথ এশিয়া পার্টনারশিপ-বাংলাদেশ’ (স্যাপ বাংলাদেশ)-এর সাবেক নির্বাহী পরিচালক সৈয়দ নূরুল আলমের আত্মজীবনীমূলক ‘আমার জীবন ও উন্নয়নের ৪৪ বছর’ বইটির মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে এমন মন্তব্য করেন বক্তারা।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান অধ্যাপক আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ। তিনি বলেন, মানুষের উন্নয়নে তার মৌলিক চাহিদার পাশাপাশি প্রয়োজন মানবিক ও মানসিক বিকাশ। উন্নয়নকে টেকসই করতে প্রয়োজন মানুষের মনকে মূল্যবোধ ও মনুষ্যত্ব দ্বারা বিকশিত করা। তাই মৌলিক ও মানবিক অধিকারের পাশাপাশি আলোকিত মানুষ গড়ে তুলতেও বেসরকারি উদ্যোগ প্রয়োজন।

আসন্ন দেশের ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে 'উন্নয়নের ৫০ বছরের ইতিহাস' লিপিবদ্ধ করার আহ্বান জানান তিনি। 

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ক্যাম্পে-এর নির্বাহী পরিচালক এবং তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা রাশেদা কে. চৌধুরী, টেরে ডেস হোমস-বাংলাদেশ এর কান্ট্রি ডিরেক্টর মাহমুদুল কবীর, ব্যুরো বাংলাদেশ এর নির্বাহী পরিচালক জাকির হোসেন।

অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্টার ফর পিস অ্যান্ড জাস্টিসের নির্বাহী পরিচালক মনজুর হাসান ওবিই। তিনি বলেন, দেশের উন্নয়ন খাতের বহু অর্জন রয়েছে। কিন্তু সেসব কাজ লিপিবদ্ধ করার চর্চার যথেষ্ট অভাব রয়েছে। এসব কর্মকাণ্ড ও অর্জন দলিল বা বই আকারে নথিভুক্ত থাকলে পরবর্তী প্রজন্ম সে সম্পর্কে জানতে পারবে।

তাই উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে যুক্ত সকলকে তাদের অভিজ্ঞতা নিয়ে লেখার জন্য আহ্বান জানান তিনি। অনুষ্ঠানের মাধ্যমে সেই উদ্যোগের সূচনার জন্যও সকলকে আমন্ত্রণ জানান তিনি।

টেরে ডেস হোমস-বাংলাদেশ এর কান্ট্রি ডিরেক্টর মাহমুদুল কবীর বলেন, বর্তমানে বাংলাদেশের যে উন্নয়নের চিত্র আমরা দেখতে পাই তার পেছনে বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থাসমূহের অবদান অপরিসীম। উন্নয়নকর্মীরা মাঠে-ঘাটে, গ্রামে-গঞ্জে মানুষের সাথে মিশে গিয়ে তাদের উন্নয়নে কাজ করেছেন। সৈয়দ নূরুল আলম তেমনি একজন মানুষ।

ক্যাম্পে-এর নির্বাহী পরিচালক এবং তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা রাশেদা কে. চৌধুরী বলেন, স্বাধীনতার পর থেকে একেক দশকে একেক ইস্যুতে ও পদ্ধতিতে কাজ করেছে বেসরকারি সংস্থাগুলো। ত্রাণ সহায়তা, মানবিক অধিকার থেকে শুরু করে নারী ও শিশুর বিরুদ্ধে সহিংসতা প্রতিরোধে কাজ করেছে এই সংস্থাগুলো। কিন্তু সময়ের সাথে ডকুমেন্টেশনের অভাবে হারিয়ে যাচ্ছে সেই কর্মকাণ্ডের ইতিহাস।

সৈয়দ নূরুল ইসলাম বলেন, স্যাপ-বাংলাদেশ-এর সাথে আমার কর্মকালীন সময় হতে ‘আমার জীবন ও উন্নয়নের ৪৪ বছর’ নামে একটি বই লেখা শুরু করি। এ গ্রন্থটি শুধু পরবর্তী প্রজন্মকে উন্নয়নকর্মে উৎসাহিত করবে তাই নয়, দেশের সামাজিক ও সার্বিক উন্নয়নের ইতিহাস সম্পর্কে এ গ্রন্থে রয়েছে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য। উন্নয়ন নিয়ে যারা কাজ করতে চায় তাদের জন্য পথরেখা রেখে যাওয়া প্রয়োজন। মুক্তিযুদ্ধোত্তর সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশের উন্নয়নের লক্ষ্যে তার বাধা-বিপত্তি ও চড়াই-উতরাই অতিক্রম করে এগিয়ে যাওয়ার নেপথ্য চিত্রই তুলে ধরা হয়েছে এই বইটিতে।

তার এই বইয়ে নারীদের দক্ষতা বৃদ্ধি ও তাদের প্রাপ্য অধিকার নিশ্চিত করা, গ্রামের উন্নতিকল্পে গ্রামের মানুষের মধ্যে সচেতনতা তৈরি করা, শিশুদের শিক্ষা, বয়স্ক শিক্ষা, ক্ষুদ্র ঋণ ইত্যাদি কার্যক্রম সুশৃঙ্খলভাবে লিপিবদ্ধ করা হয়েছে।

সৈয়দ নূরুল আলম ১৯৪৫ সালে ১ জানুয়ারি ঢাকায় জন্মগ্রহণ করেন। বিভিন্ন সময় বিভিন্ন উন্নয়ন সংস্থার সাথে কাজ করার পর ১৯৮৭ সালে তিনি স্যাপ-বাংলাদেশ এর নির্বাহী পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন এবং ২০১৬ সাল পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেন। সৈয়দ নূরুল ইসলাম বর্তমানে একশন এইড ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ সোসাইটি-এর সাধারণ পরিষদ সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

তিনি শুধু প্রাতিষ্ঠানিক কার্যক্রমের মধ্য দিয়ে উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকেননি, তিনি মানবিক উন্নয়নের দলিলও বটে। দেশের সার্বিক উন্নয়নে অসামান্য অবদান রাখার স্বীকৃতিস্বরূপ বিভিন্ন সংস্থা থেকে পুরস্কৃত হয়েছেন তিনি।

   

সুন্দরবনে মধু সংগ্রহে গিয়ে বাঘের আক্রমণে নিহত 



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম, সাতক্ষীরা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সুন্দরবনে মধু সংগ্রহ করতে গিয়ে বাঘের আক্রমণের শিকার হয়ে মনিরুজ্জামান বাচ্চু (৪৫) নামে এক মৌয়াল নিহত হয়েছেন। শনিবার (২০ এপ্রিল) সুন্দরবন সাতক্ষীরা রেঞ্জের নটাবেকী এলাকায় বাঘের আক্রমণের শিকার হন তিনি।

তিনি গাবুরা ইউনিয়নের ডুমুরিয়া গ্রামের বাসিন্দা এবং মৃত কাশেম গাজীর ছেলে।

সুন্দরবন সাতক্ষীরা রেঞ্জের সহকারী রেঞ্জ কর্মকর্তা নুর আলম বিষয়টি নিশ্চিত করেন জানান, গত ২ এপ্রিল বুড়িগোয়ালিনী স্টেশন থেকে পাশ নিয়ে বাচ্চু গাজী সহকর্মী মৌয়ালদের সাথে সুন্দরবনের গহীনে মধু আহরণ করতে যান। সকালে বাঘের আক্রমণে তার মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। এরই  মধ্যে বনবিভাগের একটি দল তার মরদেহ উদ্ধার করতে ঘটনাস্থলের উদ্দেশ্যে রওনা হয়েছেন। তারা ফিরলে বিস্তারিত জানা যাবে।



;

মৃত্যুদণ্ড প্রাপ্ত হত্যা মামলার পলাতক আসামি গ্রেফতার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

বগুড়ার সদর উপজেলার ব্যাটারিচালিত অটোরিকশাচালক সাইদুল ইসলাম হত্যা মামলার মৃত্যুদণ্ড প্রাপ্ত পলাতক প্রধান আসামি মো. মামুন (২৯) কে গ্রেফতার করেছে র‌্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব-২)।

শুক্রবার (১৯ এপ্রিল)  রাতে রাজধানীর দারুস সালাম থানা এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।

শুক্রবার র‌্যাব-২ এর সহকারী পরিচালক (মিডিয়া) এএসপি শিহাব করিম এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

শিহাব করিম বলেন, ওয়ারেন্ট সূত্রে জানা যায়, ২০১৮ সালের ৯ এপ্রিল ভুক্তভোগী সাইদুল ইসলাম সন্ধ্যার দিকে শহরের দত্তবাড়ি থেকে যাত্রী নিয়ে জয়পুরপাড়ায় যান। ভিকটিম রাত আনুমানিক সাড়ে ৯টার দিকে ফোন করে পরিবারের সদস্যদের বলেন, তিনি যাত্রী নিয়ে জয়পুরপাড়ায় আছেন। এরপর থেকে সাইদুলের মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া যায়। রাতে সাইদুল বাড়ি ফিরেননি। পরদিন সকালে শহরের ধরমপুর গড়েরহাট এলাকায় ঈদগাহ মাঠের পাশে একটি বাগানে তার মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে স্থানীয়ারা পুলিশকে খবর দেন। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে ভুক্তভোগী সাইদুল ইসলামের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালে প্রেরণ করেন। পরবর্তীতে নিহতের ছোট ভাই বাদী হয়ে বগুড়া সদর থানায় অজ্ঞাতনামা ৩ জনকে আসামি করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলায় গ্রেফতারকৃত আসামি ৫ বছর জেল হাজতে কারাবাসের পর বিজ্ঞ আদালত হতে জামিন নিয়ে নিয়মিত আদালতে হাজিরা না দিয়ে পলাতক হয়। 

পরবর্তীতে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা মামলার তদন্ত শেষে আসামির বিরুদ্ধে বিজ্ঞ আদালতে চার্জশিট প্রদান করেন। বগুড়ার বিজ্ঞ ১ম অতিরিক্ত দায়রা জজ আদালত বিচারকার্য শেষে মো. মামুন এর বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ড ও ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড সাজা প্রদানপূর্বক গ্রেফতারি পরোয়ানা ইস্যু করেন।

গ্রেফতারি পরোয়ানা ইস্যু হওয়ার পর থেকে আসামিকে গ্রেফতার সংক্রান্তে বগুড়া সদর থানার অফিসার ইনচার্জ এর অধিযাচন পত্রের প্রেক্ষিতে র‌্যাব-২ আসামিকে গ্রেফতারের লক্ষ্যে গোয়েন্দা নজরদারি বৃদ্ধি করে। এরই ধারাবাহিকতায় র‌্যাব-২ এর একটি আভিযানিক দল অভিযান পরিচালনা করে শুক্রবার রাজধানী ঢাকার ডিএমপি দারুস সালাম থানা এলাকা থেকে আসামি মো. মামুনকে গ্রেফতার করে। 

তিনি বলেন, জানা যায় আসামি আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নজর এড়িয়ে রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে নিজের নাম-পরিচয় গোপন করে আত্মগোপনে থাকত। গ্রেফতারকৃত আসামিকে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য বগুড়া সদর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।

;

তীব্র তাপপ্রবাহ: প্রাথমিক স্কুলে অ্যাসেম্বলি বন্ধ রাখার নির্দেশ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশজুড়ে চলমান দাবদাহের কারণে সরকারি প্রাথমিক স্কুলে অ্যাসেম্বলি বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।

শনিবার (২০ এপ্রিল) মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র তথ্য অফিসার মাহবুবুর রহমান তুহিন স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, দেশজুড়ে বহমান তাপদাহের ওপর প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় তীক্ষ্ণ নজর রাখছে। পরিস্থিতি বিবেচনায় দেশের সব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের অ্যাসেম্বলি পরবর্তী নির্দেশনা না দেয়া পর্যন্ত বন্ধ থাকবে।

সারাদেশে তিন দিনের জন্য ‘হিট অ্যালার্ট’ জারি করেছে আবহাওয়া অফিস। এই পরিস্থিতির মধ্যেই আগামীকাল রোববার খুলবে দেশের সব ধরণের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। 

;

বরিশালে ঋণের চাপে দুই সন্তানের জননীর আত্মহত্যা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বরিশাল
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

বরিশালের উজিরপুর উপজেলার গুঠিয়ায় দুই সন্তানের জননী ডালিয়া বেগম (৩৮) ঋণের চাপে আত্মহত্যা করেছেন বলে জানা গেছে।

শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) সন্ধ্যার দিকে ঘরের আড়ার সঙ্গে তাকে ঝুলতে দেখে বাড়ির লোকজন উদ্ধার করে বানারীপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

এ ঘটনায় বানারীপাড়া থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা দায়ের করা হয়েছে। ময়নাতদন্তের জন্য শনিবার (২০ এপ্রিল) সকালে মরদেহ বরিশাল শেবাচিম মর্গে পাঠানো হয়।

এ বিষয়ে স্থানীয় ইউপি সদস্য শারমিন জানান, ডালিয়া বেগম বিভিন্ন সমিতি ও এনজিও থেকে প্রায় ৬ লক্ষ টাকা ঋণ নিয়ে পরিশোধ করতে হিমশিম খাচ্ছিলেন। তিনি বিভিন্ন এনজিও ও সমিতির লোকজনের চাপে অস্বাভাবিক আচরণ করতেন। ধারণা করছি, তিনি আত্মহত্যা করেছেন।

বরিশাল বানারীপাড়া থানার ওসি মাইনুল ইসলাম বলেন, ডালিয়া বেগমের মরদেহ হাসপাতাল থেকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসা হয়েছে। তার মৃত্যু রহস্য উদঘাটনে শনিবার (২০ এপ্রিল) সকালে ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ বরিশাল শেবাচিম হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হবে।

;