বন্ধ কারখানা সচল, দেশে বেড়েছে ফেনসিডিলের চালান!



শাহরিয়ার হাসান, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪, ঢাকা
ফেনসিডিল, ছবি: সংগৃহীত

ফেনসিডিল, ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মরণ নেশা ইয়াবা রুখতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সব ইউনিটের কড়া নজরদারি। তাই ইয়াবা বিরোধী অভিযানে এ পর্যন্ত র‌্যাব-পুলিশের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে নিহত হয়েছেন প্রায় ৪০০ জন মাদক কারবারি। এরই ফাঁকে রাজধানীসহ সারাদেশে নতুন করে চোরাচালান বেড়েছে ফেনসিডিলের।

আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সূত্র বলছে, ইয়াবার পাশাপাশি ফেনসিডিলে আসক্তির প্রবণতা বাড়ছে। চাদিহা বেশি থাকায় দামও বেড়েছে প্রায় তিন গুণ। যেখানে তিন/চারশ’ টাকায় এক বোতল পাওয়া যেত, সেখানে নয়শ’ থেকে হাজার টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

সূত্র বলছে, ইয়াবার চালান নিয়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কাছে ধরা পড়লে যে ভয়াবহতার সম্মুখীন হতে হয়, সে তুলনায় ফেনসিডিলের ক্ষেত্রে ঝুঁকি কম। তাছাড়া সীমান্তবর্তী এলাকায় ফেনসিডিল সহজলভ্য হওয়ায় এই মাদক চালানের দিকেই ঝুঁকছেন মাদক কারবারিরা।

আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও মাদক নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের কর্মকর্তারা বলছেন, বাংলাদেশের অন্তত ১৯টি সীমান্তঘেঁষা জেলার ওপারে (ভারতে) নতুন করে ফেনসিডিল কারখানা স্থাপন করেছেন মাদক কারবারিরা। আবার দীর্ঘদিন বন্ধ ছিল এমন অনেক ফেনসিডিল কারখানা চালু করা হয়েছে। রাতের আঁধারে সীমান্ত হয়ে সেসব ফেনসিডিল রাজধানীসহ সারা দেশে ঢুকছে। অবশ্য অধিকাংশ চালানই পরে র‌্যাব বা পুলিশের চেকপোস্ট কিম্বা গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে জব্দ হচ্ছে।

র‌্যাব সদর দফতরের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গত বছর তারা জব্দ করেছে ৯৭ হাজার ৩৫৮ বোতল ফেনসিডিল। একই সময়ে ২ লাখ ৭০ হাজার ৭৬১ লিটার দেশি মদ জব্দ করে এই এলিট ফোর্স।

মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের হিসাব অনুযায়ী, ২০১৮ সালে উদ্ধার করা হয় ৩ লাখ ৫৭ হাজার ৭৭১ বোতল ফেনসিডিল। আর এ বছর প্রথম ৫ মাসে উদ্ধার করা হয়েছে ১ লাখ ৬৩ হাজার ৬৫ বোতল।

বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) সদর দফতর থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের নভেম্বর মাসে দেশের সীমান্ত এলাকায় অভিযান চালিয়ে সংস্থাটি ৩৩ হাজার ১১৫ বোতল ফেনসিডিল, ৬ হাজার ৮৭৮ বোতল বিদেশি মদ, ১৬৭ লিটার বাংলা মদ জব্দ করেছে।

মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের একটি গোয়েন্দা প্রতিবেদন বলছে, সীমান্তবর্তী ১৯টি জেলার বিভিন্ন সীমান্ত দিয়ে ফেনসিডিল আসছে। জেলাগুলো হলো ব্রাহ্মণবাড়িয়া, কুমিল্লা, ফেনী, সাতক্ষীরা, যশোর, ঝিনাইদহ, চুয়াডাঙ্গা, কুষ্টিয়া, রাজশাহী, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, জয়পুরহাট, দিনাজপুর, লালমনিরহাট, কুড়িগ্রাম, ময়মনসিংহ, জামালপুর, সুনামগঞ্জ, সিলেট ও মৌলভীবাজার।

সংস্থাটি প্রতিবেদনে আরো বলছে, ভারতের পশ্চিমবঙ্গের কৃষ্ণনগর, বহরমপুর, মালদা, কুচবিহারের পাশের ফলাকাটা, মেঘালয়ের তুরা এলাকায় ফেনসিডিল কারখানা রয়েছে। যার ফলে সহজেই সীমান্ত দিয়ে এই মাদক পাচার হচ্ছে বাংলাদেশে।

মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের সীমান্তবর্তী একাধিক বিভাগীয় কর্মকর্তা বলছেন, সীমান্তের ওপারে বেশ কিছু ফেনসিডিল কারখানা আছে। সেগুলো গত কয়েক বছর বন্ধ ছিল। ফেনসিডিলের চালানসহ আটক একাধিক ব্যক্তির সঙ্গে কথা বলে জানা যায় যে কারখানাগুলো আবার চালু হয়েছে। যার ফলে সহজেই ফেনসিডিল হাতের নাগালে পাচ্ছেন মাদক কারবারিরা।

ইয়াবা ঠেকাতে গিয়ে ফেনসিডিল প্রবেশ বেড়েছে কিনা এমন এক প্রশ্নে অপরাধ বিশেষজ্ঞ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অপরাধ বিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. জিয়া রহমান বার্তা২৪.কমকে বলেন, মাদকবিরোধী অভিযান শুধু ইয়াবা কেন্দ্রিক হয়, বিষয়টা এমন না। ইয়াবা আর ফেনসিডিলের রুট আলাদা আলাদা। দু’টো দু’ভাবে আসে। তবে এটা ঠিক যে, অনেক সময় যখন একটি মাদকের ওপর নজরদারি বেড়ে যায়, তখন অন্য মাদকের প্রবেশ পথ সহজ হয়। ঝুঁকি এড়াতে মাদক কারবারিরা তখন সহজ পথ বেছে নেন।

মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের ঢাকা মেট্রো উপ-অঞ্চলের সহকারী পরিচালক (ঢাকা উত্তর) মোহাম্মদ খোরশিদ আলম বার্তা২৪.কমকে বলেন, ফেনসিডিলের চালান বাড়ার বিষয়টি আমাদেরও নজরে এসেছে। আমরা সব মাদক চালানের ওপর নজরদারি সমানভাবে রাখছি। আমাদের কাছে গোয়েন্দা প্রতিবেদন আছে। আমরা ফেনসিডিলের চালান বন্ধ করে দেওয়ার চেষ্টা করছি।

র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব) সদর দফতরের সিনিয়র এএসপি মিজানুর রহমান বার্তা২৪.কমকে বলেন, র‌্যাবের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ কাজের মধ্যে মাদক অন্যতম। র‌্যাব শুরু থেকেই ইয়াবা বিরোধী অভিযানের ওপর জোর দেয়। গত বছরের ৩ মে থেকে এটা আরও জোরদার করা হয়। এখন যখন ইয়াবার পাশাপাশি অন্য মাদকদ্রব্য আসছে, তখন এটার ওপরও জোর দেওয়া হচ্ছে।

   

শিশু হাসপাতালে আগুন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীর শিশু হাসপাতালের ভবনে আগুন লেগেছে। নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের দুটি ইউনিট।

শুক্রবার দুপুরে আগুন লাগার খবর পায় ফায়ার সার্ভিস।

;

দেশটা আওয়ামী মগের মুল্লুকে পরিণত হয়েছে: মির্জা ফখরুল



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, দেশটা এখন আওয়ামী মগের মুল্লুকে পরিণত হয়েছে।

৭ জানুয়ারি ডামি নির্বাচনের মাধ্যমে জোর জবরদস্তিমূলকভাবে রাষ্ট্রক্ষমতা দখলকারী আওয়ামী শাসকগোষ্ঠী অবৈধ ক্ষমতা ধরে রাখতে দেশব্যাপী বিএনপিসহ বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের ওপর ভিন্ন ভিন্ন পন্থায় জুলুম-নির্যাতনের মাত্রা বৃদ্ধি করেছে।

দিনাজপুর জেলা বিএনপিসহ অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ এবং কেন্দ্রীয় যুবদল নেতাদের জামিন আবেদন নামঞ্জুর ও কারান্তরীণের ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে এক বিবৃতিতে এসব কথা বলেন তিনি।

বিবৃতিতে আরও বলেন, অব্যাহত গতিতে বানোয়াট ও ভিত্তিহীন মামলা দায়ের করে বিরোধী নেতাকর্মীদের পর্যদুস্ত ও নাজেহাল করা হচ্ছে। আর এ ধরনের অপকর্ম সাধনের একমাত্র উদ্দেশ্যই হচ্ছে- দেশের বিরোধী দলগুলো যেন দখলদার সরকারের স্বৈরাচারী আচরণের সমালোচনা করতে সক্ষম না হয়।

বিএনপি নেতাকর্মীদেরকে জামিন না দিয়ে কারাগারে প্রেরণের মাধ্যমে গোটা দেশকেই কারাগারে পরিণত করা হয়েছে বলেও মন্তব্য করেন মির্জা ফখরুল।

বিবৃতিতে বলা হয়, দিনাজপুর জেলা বিএনপির সহ সভাপতি শামীম চৌধুরী, মোজাহারুল ইসলাম, স্থানীয় সরকার বিষয়ক সম্পাদক নুর ইসলাম (চেয়ারম্যান), ঘোড়াঘাট উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আবু সাঈদ মিঞা, জেলা যুবদল সভাপতি ও যুবদল কেন্দ্রীয় কমিটির সহ সাংগঠনিক সম্পাদক মোন্নাফ মুকুল, বিরল উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক মো. মমিনুল ইসলামের (দলিল লেখক) জামিন নামঞ্জুর ও কারাগারে প্রেরণ জুলুমবাজ আওয়ামী সরকারের চলমান নিরবচ্ছিন্ন অপকর্মেরই অংশ।

;

মামার বিয়েতে এসে লাশ হয়ে ফিরলো ভাগ্নে



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বরিশাল
ছবি: বার্তা ২৪.কম

ছবি: বার্তা ২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

মামার বিয়েতে এসে পানিতে ডুবে মারা গেছে চার বছরের ভাগ্নে মো. সামি। বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) সন্ধ্যায় জেলার বরিশাল গৌরনদী উপজেলার গেরাকুল গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

নিহত সামি পাশ্ববর্তী আগৈলঝাড়া উপজেলার গৈলা ইউনিয়নের সালতা গ্রামের বাসিন্দা মহসিন সরদারের ছেলে।

স্থানীয় বাসীন্দা সুমন বেপারী জানান, সামি তার পরিবারের সদস্যদের সাথে বুধবার সকালে মামা সবুজ বেপারীর বিয়ের অনুষ্ঠানে এসেছিলো। বৃহস্পতিবার বিকেলে সবার অজান্তে সামি মামা বাড়ির পুকুরে পড়ে যায়। অনেক খোঁজাখুজির পর পুকুর থেকে শিশু সামিকে উদ্ধার করে উপজেলা হাসপাতালে নিয়ে আসলে দায়িত্বরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

;

স্বচ্ছতার সাথে সরকারি অনুদানের চলচ্চিত্র বাছাই করা হবে: তথ্য প্রতিমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সরকারি অনুদান প্রদানের জন্য স্বচ্ছতা ও সর্বোচ্চ পেশাদারিত্বের সাথে চলচ্চিত্র বাছাইয়ের কার্যক্রম শুরু করেছে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়। এ লক্ষ্যে প্রথমবারের মতো পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র অনুদানের স্ক্রিপ্ট বাছাই কমিটির সামনে প্রস্তাবিত চলচ্চিত্রগুলো নিয়ে পাওয়ার পয়েন্ট উপস্থাপনা শুরু হয়েছে। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে অনুদান প্রাপ্তির জন্য আবেদনকৃত মোট ১৯৫টি পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রের মধ্য থেকে প্রাথমিকভাবে বাছাইকৃত ৪৫টি চলচ্চিত্রের পাওয়ার পয়েন্ট উপস্থাপনা শুরু হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) বিকেলে সচিবালয়ে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সভা কক্ষে এ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত।

এ দিন পাওয়ার পয়েন্ট উপস্থাপনা দেখে চলচ্চিত্রগুলোকে স্ক্রিপ্ট বাছাই কমিটির সদস্যরা গোপনীয়ভাবে আলাদা আলাদা নম্বর প্রদান করেছেন। এ সময় চলচ্চিত্র অনুদান কমিটির সদস্যরাও পর্যবেক্ষক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।

এ সময় তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী বলেন, স্বচ্ছতা ও সর্বোচ্চ পেশাদারিত্বের সাথে সরকারি অনুদানের চলচ্চিত্র বাছাই করা হবে। সরকারি অনুদানে চলচ্চিত্র নির্মাণের ক্ষেত্রে সরকার আরও পেশাদারিত্ব নিশ্চিত করতে চায়। স্বচ্ছ ও জবাবদিহিমূলক প্রক্রিয়ায় যাতে চলচ্চিত্র নির্মাণের জন্য অনুদান প্রদান করা হয়, সে ব্যাপারে সরকার সচেষ্ট। চলচ্চিত্র সংশ্লিষ্ট দক্ষ ও অভিজ্ঞ ব্যক্তিরা যাতে অনুদানের জন্য বাছাই প্রক্রিয়ায় যুক্ত হতে পারেন, সরকার সেটিও নিশ্চিত করতে চায়।

প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, বাছাই কমিটির সদস্যগণ আন্তর্জাতিকভাবে প্রচলিত বিভিন্ন মানদন্ডের উপর ভিত্তি করে আবেদনকৃত চলচ্চিত্রের প্রস্তাবনার উপর আলাদা আলাদা ভাবে নম্বর প্রদান করছেন। পরবর্তীতে সকল সদস্যদের নম্বরগুলো গড় করে সর্বোচ্চ নম্বর পাওয়া আবেদনগুলো অনুদানের জন্য বিবেচিত হবে। সর্বোচ্চ নিরপেক্ষতা ও স্বচ্ছতা নিশ্চিত করার স্বার্থে এ ধরণের পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে।

তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. হুমায়ুন কবীর খোন্দকার, যুগ্ম সচিব মো. কাউসার আহাম্মদ, উপসচিব মো. সাইফুল ইসলাম, পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র অনুদানের স্ক্রিপ্ট বাছাই কমিটির সদস্য, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টেলিভিশন, ফিল্ম অ্যান্ড ফটোগ্রাফি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক রিফফাত ফেরদৌস, চলচ্চিত্র নির্মাতা মো. মুশফিকুর রহমান গুলজার, অভিনেত্রী ফাল্গুনী হামিদ ও আফসানা মিমি, পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র অনুদান কমিটির সদস্য, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চলচ্চিত্র ও টেলিভিশন অধ্যয়ন বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড.আবু জাফর মো. শফিউল আলম ভূঁইয়া, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের থিয়েটার ও পারফরম্যান্স বিভাগের অধ্যাপক ও অভিনেত্রী ওয়াহিদা মল্লিক জলি, স্টামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিল্ম অ্যান্ড মিডিয়া বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ও চলচ্চিত্র নির্মাতা মতিন রহমান, বাংলাদেশ চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতির সভাপতি ও চলচ্চিত্র নির্মাতা কাজী হায়াৎ, চলচ্চিত্র নির্মাতা অমিতাভ রেজা চৌধুরী চলচ্চিত্রের উপস্থাপনায় উপস্থিত ছিলেন।

উল্লেখ্য, চলচ্চিত্র শিল্পে মেধা ও সৃজনশীলতাকে উৎসাহিত করা এবং বাংলাদেশের আবহমান সংস্কৃতি সমুন্নত রাখার লক্ষ্যে স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, মানবীয় মূল্যবোধসম্পন্ন জীবনমুখী, রুচিশীল ও শিল্পমানসমৃদ্ধ চলচ্চিত্র নির্মাণে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা ও সহায়তা দেওয়ার উদ্দেশ্যে চলচ্চিত্র নির্মাণে সরকারি অনুদান প্রদান নীতিমালা, ২০২০ (সংশোধিত)–এর ভিত্তিতে সরকারি অনুদান প্রদান করা হয়।

;