কর্মসংস্থান বাড়াতে শিক্ষাব্যবস্থা পরিবর্তন করতে হবে



সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
'প্রান্তিক যুবসমাজের কর্মসংস্থানে সরকারি পরিষেবার ভূমিকা' শীর্ষক সংলাপ, ছবি: বার্তা২৪.কম

'প্রান্তিক যুবসমাজের কর্মসংস্থানে সরকারি পরিষেবার ভূমিকা' শীর্ষক সংলাপ, ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ত্রুটিপূর্ণ ও মান্দাতা আমলের শিক্ষাব্যবস্থার পরিবর্তনের পাশাপাশি যথাযথ ও যুগোপযোগী প্রশিক্ষণের অভাবে প্রতিনিয়তই যুবকরা বেকার হচ্ছেন। তার সঙ্গে স্থায়ী আবাসন, জীবন ও জীবিকার চ্যালেঞ্জের কারণেও কর্মসংস্থাহীন হয়েছে পড়ছে চার শ্রেণীর যুবগোষ্ঠি। এই যুবকদের কর্মসংস্থান সৃষ্টি করতে এখনি প্রচলিত শিক্ষাব্যবস্থাকে পরিবর্তন করতে হবে। গ্রামে ও শহরের বৈষম্য দূর করতে হবে। তাহলেই দেশের উন্নতি হবে।

মঙ্গলবার (২১ জানুয়ারি) রাজধানীর লেকশোর হোটেলে 'প্রান্তিক যুবসমাজের কর্মসংস্থানে সরকারি পরিষেবার ভূমিকা' শীর্ষক সংলাপে বক্তারা এসব কথা বলেন। সেন্টার ফর পলিসি ডায়লগ (সিপিডি) আয়োজিত সংলাপের সহযোগিতা করেছে দ্যা এশিয়া ফাউন্ডেশন, এসডিজি বাস্তবায়নের নাগরিক প্ল্যাটফর্ম বাংলাদেশ।

বক্তারা বলেন, আমাদের শিক্ষাপদ্ধতি সার্টিফিকেট কেন্দ্রিক। এ শিক্ষাপদ্ধতি বেকারত্ব তৈরি করছে। এর থেকে বের হতে বাস্তব ও জীবনমুখী শিক্ষা প্রতি গুরুত্ব দিতে হবে।

তারা বলেন, কোন খাতে কত গ্র্যাজুয়েট দরকার, তার কোনো পরিসংখ্যান নেই। পরিকল্পনা ছাড়াই গ্র্যাজুয়েট তৈরি করা হচ্ছে। এজন্য বেকারত্ব কমছে না। পরিসংখ্যান থাকলে সেক্টর অনুযায়ী চাহিদা মোতাবেক গ্র্যাজুয়েট তৈরি করা যেতো, ফলে বেকারত্ব ঘুচানো যেতো।

সিপিডির বিশেষ ফেলো ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্যের সঞ্চালনায় সংলাপে উপস্থিত ছিলেন শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সংসদীয় কমিটির সভাপতি মুজিবুল হক চুন্নু এমপি, নাইম রাজ্জাক ও রুমিন ফারহান এমপি এবং সিপিডির চেয়ারম্যান অধ্যাপক রেহমান সোবহান এবং নির্বাহী পরিচালক ড.ফাহমিদা খাতুন প্রমুখ|

ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন, দেশে এখন ১৫ থেকে ২৯ বছর বয়সী সুবিধাবঞ্চিত ২ কোটি যুবক রয়েছে। যা মোট শ্রমগোষ্ঠীর প্রায় ৩০ শতাংশ।

তিনি বলেন, বর্তমান সরকারের নির্বাচনী ইশতেহারে বলেছে, সরকার ২০৩০ সালের মধ্যে দেশে নতুন করে ৩ কোটি যুব-জনগোষ্ঠীর কর্মসংস্থান সৃষ্টি করবে। কিন্তু সরকারের কর্মসংস্থান সৃষ্টির গতি প্রকৃতি যেভাবে চলছে তাতে, ঊর্ধ্বে ১ কোটি ৪৯ লাখ, অর্থাৎ অর্ধেক কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে। আর বেকার থাকবে অর্ধেক যুবক। কারণ যুব-জনগোষ্ঠীর এখন জীবন ও জীবিকা, শিক্ষা, প্রশিক্ষণ এবং কর্মসংস্থান চ্যালেঞ্জে মোকাবেলা করছেন।

সিপিডির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. রেহমান সোবহান বলেন, প্রবৃদ্ধিকে কেন্দ্র করে আমরা দেশের সামষ্টিক অর্থনীতির কথা বলি। সেটা না বলে, কতজনের নতুন করে কর্মসংস্থানের সৃষ্টি হয়েছে সেই হিসাব করতে হবে। বাংলাদেশে একটি বাধ্যতামূলকভাবে যুবকর্মসংস্থান প্রকল্প বা একটি প্রোগ্রাম নেওয়ার আহবানও জানান তিনি।

এসময় মুজিবুল হক চুন্নু বলেন, দুর্নীতির দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। নানা প্রতিবন্ধকতা পেরিয়ে আমরা এগিয়ে যাচ্ছি।

তিনি আরো বলেন, আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থায় গলদ রয়েছে। ফলে এইএসসি, অনার্স এবং মাস্টার্স পাশের পর বেকারের হার বাড়ছে। তারা কেউ কেরানির চাকরি করতে চায় না। সবাই অফিসার হতে চায়। দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হলে প্রচলিত শিক্ষাব্যবস্থার পরিবর্তন করতে হবে। সময়ে উপযোগী শিক্ষাব্যবস্থা চালু করতে হবে।

রুমিন ফারহানা এমপি বলেন, উচ্চ শিক্ষিত ৫০ শতাংশ যুবক বেকার। এ সরকার ক্ষমতায় এসে এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফলে গুরুত্ব দিয়েছে, শিক্ষার মানে নয়। এজন্য বেকারত্ব তৈরি হয়েছে।

অর্থনীতিবিদ ড. মোয়াজ্জেম হোসেন বলেন, যুব সমাজের কর্মসংস্থানের চ্যালেঞ্জ মূলত জীবন চক্রের চ্যালেঞ্জ। যুব সমাজের মধ্যে যারা প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর, তাদের চ্যালেঞ্জ আরও বেশি। সরকার ২০৩০ সালের মধ্যে যে নতুন তিন কোটি কর্মসংস্থান সৃষ্টি করতে চায়, এজন্য অবশ্যই উদ্ভাবনী চিন্তা প্রয়োজন।

   

সাভারে বেপরোয়া কিশোর গ্যাং, আতঙ্কে নগরবাসী



মো. কামরুজ্জামান, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, সাভার (ঢাকা)
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ঢাকার সাভারে দিনদিন বেড়েই চলছে কিশোর গ্যাংয়ের ভয়ংকর তাণ্ডব। ফলে সাভার এখন পরিণত হয়েছে আতঙ্কের নগরীতে। পৌর এলাকাতেই মাত্র দুই মাসের ব্যবধানে ৪ খুন। এছাড়া প্রতিনিয়ত ছিনতাই, আধিপত্য বিস্তার ও মাদকের অন্যতম কারণ এই গ্যাং কালচার। কোনোভাবেই যেন লাগাম টানতে পারছে না আইন শৃঙ্খলা বাহিনী।

প্রকাশ্যে কিশোর গ্যাংয়ের হামলা পাল্টা হামলা সাভার পৌরসভার নিত্যদিনের ঘটনা। রক্তাক্ত শরীর নিয়ে কেউ হেঁটে যায়, আনার কেউ হাসপাতালে বিছানায় করে বাঁচার আর্তনাদ। কিশোর গ্যাংয়ের দৌরাত্ম্যে সম্প্রতি সাভার পৌরসভার বিভিন্ন স্থানে এমন ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন সাধারণ মানুষ। প্রতিবাদ করতে গিয়ে ১২ এপ্রিল সাভারের আড়াপাড়ায় খুন হলেন রং মিস্ত্রী সাজ্জাদ। গত ৩১ মার্চ সাভারের রেডিও কলোনীতে কিশোর গ্যাংয়ের ছিনতাইয়ের শিকার হয়ে মৃত্যু সাথে লড়াই করেছেন কলেজ ছাত্র রবিউল।

ভুক্তভোগী কলেজ ছাত্র রবিউল ইসলাম বার্ত২৪.কম-কে বলেন, 'সকালে আমি ডিউটির উদ্দেশ্যে যাইতেছি। তখন দেখি দুইটা ছেলে বসা তখন আমার হাতে মোবাইল ছিল ওরা আমাকে ডাক দিছে। ডাক দিয়েই বলে কি আছে দে। আমি সাথে সাথে মোবাইল দিয়ে দিছি। তারপরেও ওরা আমাকে ছুরি মারছে। আমার পেটে পিঠে চাকু মারছে। তখন আমি চিৎকার দিলে আশপাশে থেকে লোকজন এসে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। আমার পায়েও সমস্যা, ১৮ দিন ধরে ব্যথায় আমি একটুও ঘুমাতে পারি না।

ছেলেকে বাঁচাতে রবিউলের কৃষক বাবা ধার-দেনা করে প্রায় নিঃস্ব এখন। তাদের দাবি এ ধরনের ঘটনা যেন কোনো পরিবারের সাথে না হয়। এই পরিবারের মত এমন ঘটনার ভুক্তভোগীর সংখ্যা দিন দিন বাড়ছেই।

ভুক্তভোগী রবিউল ইসলামের বাবা মো. আশরাফুল বার্তা২৪.কম-কে বলেন, আমাদের টোটাল বিল আসছিল ৭ লাখ টাকা। পেমেন্ট দিয়েছি প্রায় চার লাখ টাকা। আমি কৃষি কাজ করি ও মানুষের বাড়িতে বাড়িতে কাজ করি। হাসপাতালের এই ৪ লাখ টাকা মানুষের কাছে তো ধার ও সুদের উপর এনে দিয়েছি। আর্থিকভাবে মনে হয় দশ বছরেরও আমি এই জিনিসটা পূরণ করতে পারব না। আমি সুদে যে টাকাটা নিছি প্রতিমাসে এই সুদ টানতেই আমার কষ্ট হয়ে যাবে এখন।

ভুক্তভোগী রবিউলের মা বার্তা২৪.কম-কে বলেন, আমরা যদি আর্থিক দিকে কোনো সাহায্য সহযোগিতা না পাই, তাও কোনো দুঃখ নাই। আমার ছেলেটা ১৮ দিন ধরে হসপিটালের বিছানায়। আমার ছেলের মত এরকম ঘটনা যেন আর না ঘটে এটাই আমার দাবি।

তথ্য বলছে, সাভারে কিশোর গ্যাংয়ের মূল দৌরাত্ম্য পৌরসভাজুড়ে। পিনিক রাব্বি, হৃদয় গ্রুপ, ভাই-ব্রাদার গ্রুপ বেশ সক্রিয়। নিজেদের দ্বন্দ্ব থেকে ভাগ হয়ে তৈরি হচ্ছে আরো গ্রুপ। গত দুই মাসে কিশোর গ্যাংয়ের ছিনতাই ও আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে অন্তত ৪ খুনের ঘটনা ঘটেছে। খরচ মেটাতে ছিনতাই, ডাকাতি, মাদক ব্যবসা, জমি দখল, চাঁদাবাজি, অপহরণসহ নানা সন্ত্রাসী কার্যক্রমের সাথে জড়িত এই কিশোর গ্যাং।

সাভার পৌর সভার বাসিন্দা রিফত বার্তা২৪.কম-কে বলেন, অপরাধীরা বেশিরভাগই মাদক সেবন করেন। তার জন্য তো টাকা দরকার তাদের। তারা কোনো কাজকর্ম করে না। আর এই টাকার জন্যই তারা ছিনতাই করে। কাছে কিছু না পেলে বা দিতে না চাইলেই তাকে আঘাত করে। কয়েকটি ঘটনা ঘটেছে এমন। মারাও গেছেন কয়েকজন। সরকারের কাছে আমাদের একটাই অনুরোধ, এই মাদক ও কিশোর গ্যাং নিয়ে যেন কঠোর একটা ব্যবস্থা নেয়। এদের যেন শাস্তি হয়, এগুলো যেন একবারে নির্মূল করে দেয়।

গত মার্চ মাসে র‍্যাব ও পুলিশের আলাদা অভিযানে হৃদয় গ্রুপের প্রধান গিয়ার হৃদয়সহ ৮ জন ও ভাই-ব্রাদার গ্রুপের ৪ জনসহ মোট ১২ জন গ্রেফতার করা হয়।

সাভার মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো.শাহ জামান বার্তা২৪.কম-কে বলেন, কখনো যদি কোনো লোক এরকম ছিনতাইয়ের শিকার হন বা ডাকাতির শিকার হন, তাহলে তাৎক্ষণিক আমাদের কাছে রিপোর্ট করবেন। যাতে করে আমরা এই ঘটনায় যারা জড়িত, তাদের শনাক্ত করে আইনের আওতায় নিয়ে আসতে পারি। যদি এরকম কোনো ঘটনায় আপনারা রিপোর্ট না করেন, ওই অপরাধীদেরকে আমরা যদি গ্রেফতার করতে না পারি, সেক্ষেত্রে কন্টিনিউয়াস একটার পর একটা ঘটনা ঘটিয়ে যাবে। সুতরাং যে কোনো ঘটনাই ঘটুক, অবশ্যই পুলিশকে রিপোর্ট করতে হবে। পুলিশ যাতে সংশ্লিষ্ট অপরাধীকে আইনের আওতায় আনতে পারে।

;

পটিয়ায় বাস-অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষ, নিহত ২



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রামের পটিয়াতে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে বাস-অটোরিকশা মুখোমুখি সংঘর্ষে দুইজন নিহত হয়েছেন। এতে আহত হয়েছেন আরও একজন।

শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) রাত সাড়ে আটটার দিকে উপজেলার চেয়ারম্যান ঘাটা নাকম এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন- চন্দনাইশ উপজেলার বৈলতলী এলাকার আবু বক্কর তাসরিফ (১৫) ও কক্সবাজারের রামুর নুরুল আলম (২৮)। তিনি চন্দনাইশের এলেহাবাদ এলাকায় শ্বশুরবাড়িতে থাকতেন। তারা সবাই অটোরিকশার যাত্রী ছিল বলে জানিয়েছেন পুলিশ।

বিষয়টি বার্তা২৪.কম-কে নিশ্চিত করেছেন পটিয়া হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তৌফিকুল ইসলাম।

তিনি বলেন, চট্টগ্রামমূখী মারসা পরিবহনের একটি বাসের সঙ্গে অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে তিনজন গুরুতর আহত হয়। তাদের উদ্ধার করে একটি স্থানীয় বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে গেলে দুইজনকে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসক। বাকী একজনের নাম জানা যায়নি। তারা সবাই অটোরিকশার যাত্রী ছিলেন।

ওই অটোরিকশায় চালকসহ মোট ৪ আরোহী ছিলেন। তবে দুর্ঘটনার সাথে সাথে এক যাত্রী লাফ দিয়ে সরে পড়ে। তাই তিনি তেমন আঘাত পাইনি বলে যোগ করেন ওসি। 

;

মালয়েশিয়ায় ৪৫ বাংলাদেশি আটক



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, সাউথ-ইস্ট এশিয়া
মালয়েশিয়ায় ৪৫ বাংলাদেশি আটক

মালয়েশিয়ায় ৪৫ বাংলাদেশি আটক

  • Font increase
  • Font Decrease

মালয়েশিয়ার পার্লিস প্রদেশের পেদাং বাসারে একটি নির্মাণাধীন ভবনের চত্বর থেকে ৪৫ জন বাংলাদেশিসহ ৪৯ জন বিদেশিকে আটক করা হয়েছে।

অবৈধ অবস্থানের অভিযোগে শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) সকালে ইমিগ্রেশন বিভাগের অভিযানে তাদের আটক করা হয়।

পার্লিস ইমিগ্রেশনের পরিচালক খায়রুল আমিন তালিব বলেন, আটককৃতরা মেয়াদোত্তীর্ণ অবস্থান করছিলেন এবং তাদের কাছে বৈধ কাগজপত্র পাওয়া যায়নি।

আটককৃতদের মধ্যে ১ জন নারীসহ মোট ৪৫ জন বাংলাদেশি নাগরিক। এ ছাড়াও ৩ জন ইন্দোনেশিয়া এবং ১ জন ভারতের নাগরিক রয়েছে। এদের বয়স ১৯ থেকে ৫৪ বছরের মধ্যে।

তালিব জানান, শহরের বুকিত চাবাং এলাকার সেকোলাহ সুকান নির্মাণাধীন এলাকায় এই অভিযান চালানো হয়। আটককৃতদের অধিকতর তদন্তের জন্য কুয়ালা পার্লিস কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

মোট ১০১ জন বিদেশিকে তল্লাশি করা হয় অভিযানের সময়। যার থেকে ৪৯ জনকে আটক করা হয়েছে।

ইমিগ্রেশন অ্যাক্ট ১৯৫৯/৬৩ এর ধারা ৬(১)(সি), ধারা ১৫(১)(সি) এবং ধারা ৫৬(১)(ডি) এর অধীনে এই বিদেশিদের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগের তদন্ত করা হবে বলে জানান তিনি।

;

নীলফামারীতে ২১ মামলার আসামি গ্রেফতার



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নীলফামারী
নীলফামারীতে ২১ মামলার আসামি গ্রেফতার

নীলফামারীতে ২১ মামলার আসামি গ্রেফতার

  • Font increase
  • Font Decrease

নীলফামারীর জলঢাকায় ফরিদুল (৪০) নামে এক চোরকে গ্রেফতার করেছে থানা পুলিশ।

শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) দুপুরে খুটামারার টেংগনমারী বাজার এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। তিনি উপজেলার ছিটমহল বালাগ্রাম এলাকার ইউনূস আলীর ছেলে।

পুলিশ সূত্রে জানা যায়, গ্রেফতারকৃত ফরিদুল দীর্ঘদিন ধরে মোটরসাইকেল, গরুসহ বিভিন্ন চুরি করে আসছিলেন। জেলাসহ বিভিন্ন জায়গায় তার বিরুদ্ধে ২১টি চুরির মামলা রয়েছে। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করা হয়।

জলঢাকা থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুক্তারুল আলম বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, তাকে গ্রেফতার করে আদালতে পাঠানো হয়েছে। 

;