ভোট দিক, না দিক, সবার সুযোগ-সুবিধা দেখতে হবে: প্রধানমন্ত্রী



সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, ছবি: সংগৃহীত

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঢাকার দুই সিটি কর্পোরেশনের নবনির্বাচিত মেয়র ও কাউন্সিলরদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, কে ভোট দিয়েছে, আর কে দেয়নি, সেটা বিবেচনা করলে হবে না, সবার সুযোগ-সুবিধাই দেখতে হবে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আপনারা যারা নির্বাচিত প্রতিনিধি আছেন, তাদের প্রতি আমার অনুরোধ থাকবে, একটা কথা মনে রাখবেন, জনগণ আপনাদের ভোট দিয়ে নির্বাচিত করেছে। জনগণের কাছে আপনারা ওয়াদাবদ্ধ।

আপনার যে শপথ নিয়েছেন, সে শপথের কথা মনে রেখে যারা আপনাদের ভোট দিয়েছে অথবা দেয় নাই, অর্থাৎ স্থানীয় জনগণ, সবার সুযোগ-সুবিধার জন্য কাজ করতে হবে, যোগ করেন প্রধানমন্ত্রী।

বৃহস্পতিবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) সকাল পৌনে ১১টায় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের শাপলা মিলনায়তনে ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের নবনির্বাচিত মেয়র ও কাউন্সিলরদের শপথ পড়ানো শেষে তাদের উদ্দেশে এসব কথা বলেন সংসদ নেতা।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আপনাদের মনে রাখতে হবে, এখানে বহুদলীয় গণতন্ত্র আছে, কেউ হয়তো ভোট দিয়েছে, কেউ হয়তো ভোট দেয় নাই, কিন্তু আপনি যখন নির্বাচিত হয়ে দায়িত্ব নিচ্ছেন তখন আপনাকে ওটা বিবেচনা করলে হবে না, কে দেয় নাই, আর কে দিল। আপনাকে বিবেচনা করতে হবে, আপনার নাগরিকদের সব সুযোগ-সুবিধা সবার জন্য করতে হবে। এটাই হচ্ছে রাজনীতির নিয়ম। আপনি যখন নির্বাচিত হয়েছেন, আপনি সবার। সে কথা মাথায় রেখেই সার্বিক উন্নয়নে কাজ করতে হবে।

তিনি বলেন, আমরা অনেক উন্নয়ন প্রকল্প হাতে নিয়েছি। কাজগুলো যাতে যথাযথভাবে হয়, সেদিকে দৃষ্টি দেবেন। বস্তিবাসীর জীবনমান উন্নয়নে প্রকল্প হাতে নিয়েছি। সেখানে বস্তিবাসীর জন্য আবাসন ব্যবস্থা থাকবে। আমরা প্রকল্প করে দিয়েছি কেউ দিনের ভাড়া দিনে দিয়েও থাকতে পারবে, আবার কেউ চাইলে এক মাস পরে ভাড়া দেবে, সেভাবেও প্রকল্প করা আছে।

চলমান করনোভাইরাস নিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, করোনাভাইরাস প্রতিরোধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিয়েছি। আমরা আলাদা ডেডিকেটেড হাসপাতাল প্রস্তুত রেখেছি। আমরা নার্স ও ডাক্তারদের প্রশিক্ষণ দিয়ে রেখেছি। কাজেই যখন যে নির্দেশনা আসবে সবাইকে পালন করতে হবে।

ডেঙ্গু প্রতিরোধের বিষয় তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সামনে ডেঙ্গু সমস্যা। কাজেই এখন থেকেই মশা নিয়ন্ত্রণে কাজ করতে হবে। এ সময় তিনি ঠাট্টার ছলে বলেন, মশা আপনাদের ভোট যেন খেয়ে না ফেলে। মনে রাখতে হবে ক্ষুদ্র মশা অনেক শক্তিশালী।

আরও পড়ুন: শপথ নিলেন ঢাকার দুই মেয়র

প্রধানমন্ত্রী বলেন, জনগণের আস্থা বিশ্বাস অর্জন স্ব স্ব দায়িত্ব পালন করবেন। সরকারের উন্নয়ন প্রকল্প যথা সময়ে বাস্তবায়নে সহযোগিতা করবেন।

কোথাও যেন দুর্নীতি, অনিয়ম না হয়, সেদিকে খেয়াল রাখতে বলে প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, যদি এ ধরনের কিছু হয়, সে যেই হোক, কাউকে ছাড় দেব না। আমাদের সময় খুব কম। একটা নির্দিষ্ট সময়ের জন্য নির্বাচিত হই। এ সময়ের মধ্যে যা করব বলে হাতে নিয়েছি, সে কাজগুলো সম্পন্ন করতে চাই। সে ক্ষেত্রে কেউ যদি প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে বা দুর্নীতি করে বা নয় ছয় করে, তার বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেয়া হবে। সেখানে কোনো মুখ চাওয়া চাওয়ি হবে না, কথাটা মনে রাখবেন।

   

কালুরঘাটে পানির রিজার্ভ ট্যাংকে পড়ে কর্মচারীর মৃত্যু



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রাম নগরীর কালুরঘাট শিল্প এলাকায় কাদের ট্রেডিং কোম্পানির লিমিটেড নামে একটি প্রতিষ্ঠানের পানির রিজার্ভ ট্যাংকে পড়ে হাবিবুর রহমান (৫৫) নামে এক কর্মচারীর মৃত্যু হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) দুপুর দুইটার দিকে এ ঘটনা ঘটেছে। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের একটি ইউনিট ওই ট্যাংক থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশকে হস্তান্তর করে।

নিহত হাবিবুর রহমান বাড়ি পটুয়াখালী জেলার মির্জাপুর উপজেলার মাধবখালী গ্রামে।

বিয়ষটি বার্তা২৪.কমকে নিশ্চিত করেছেন কালুরঘাট ফায়ার সার্ভিসের সিনিয়ন স্টেশন অফিসার মো. বাহার উদ্দিন।

তিনি বলেন, ভারি শিল্প এলাকার কাদের ট্রেডিং কোম্পানির লিমিটেডের কর্মচারীর হাবির প্রতিষ্ঠানটির আন্ডারগ্রাউন্ড রিজার্ভার হাউজ থেকে বালতি কেটে পানি নিয়ে গিয়ে নিচে পড়ে যায়। খবর পেয়ে আমরা ওই পানির ট্যাংক থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেছি।

মো. বাহার উদ্দিন বলেন, লোকটি আজকে রোজা রেখেছিল। কাপড় ধোঁয়ার জন্য বালতি কেটে পানি তোলার সময় নিচে পড়ে যায়। ঘটনাস্থলে আমরা কিছু ভেজা কাপড় পেয়েছি। ওই প্রতিষ্ঠানটি আগুন লাগার পর থেকে বন্ধ রয়েছে। মেরামতের কাজ চলছে।

এর আগে গেল বছরের ৩১ ডিসেম্বর দিবাগত রাত পৌনে ১১টার দিকে এ ওই প্রতিষ্ঠানটিতে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছিল। সেসময় ফায়ার সার্ভিসের তিনটি ইউনিটের মোট নয়টি গাড়ি গিয়ে ভোর ৩টা ১৫ মিনিটে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা হয়।

;

রাঙামাটিতে বজ্রপাতে নিহত ২



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম, রাঙামাটি
ফাইল ছবি

ফাইল ছবি

  • Font increase
  • Font Decrease

রাঙামাটির দুই উপজেলার পৃথক স্থানে বজ্রাপাতে দুই জনের মৃত্যু হয়েছে। জেলার লংগদু উপজেলা ও বরকল উপজেলার ভূষণছড়ায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।

বুধবার (১৭ এপ্রিল) রাতে ঝড়ো হাওয়াসহ প্রচণ্ড বজ্রপাত শুরু হলে রাঙামাটির লংগদু উপজেলাধীন ভাইবোনছড়াস্থ স্কুলটিলা নামক এলাকায় ঘুমন্ত অবস্থায় বজ্রাঘাতে আয়েশা আক্তার নামের ১১ বছর বয়সী কিশোরী ঘটনাস্থলেই মারা যায়। নিহত আয়েশা একই এলাকার শিহাব উদ্দিনের মেয়ে।

এ সময় ঘরে থাকা আরো ৪ সদস্য গুরুত্বর আহত হয়েছেন। আহতদের তাৎক্ষণিকভাবে লংগদু স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে চিকিৎসা করা হয়।

নিহতের বাবা জানায়, তার একমাত্র বসবাসের স্থানটুকুও রাত্রে বজ্রপাতের আগুনে পুড়ে গেছে। এ ঘটনায় এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।

অপরদিকে, মধ্যরাতের ঝড় বৃষ্টিতে মুহুর্মুহু বজ্রপাতের আঘাতে গুরুতর আহত হয়ে রাঙামাটির বরকলে জটিলা চাকমা (৫৮) নামের এক গৃহবধু নিহত হয়েছেন। বুধবার রাত আড়াইটার দিকে বরকল উপজেলাধীন ভূষণছড়া ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের ভুধছড়া গ্রামে এই দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহতের স্বামী প্রমোদ কানু চাকমা জানান, রাতে হঠাৎ বজ্রপাত ও ঝড় বৃষ্টি শুরু হয়। এ সময় আমি খাটের ওপর ঘুমিয়ে পড়েছিলাম আর আমার স্ত্রী মেয়ে ও নাতনিসহ মাটিতে বিছানা করে ঘুমিয়ে পড়ে। এরপর হঠাৎ আচমকা বাড়ির ছাদে বজ্রপাত হলে আমার স্ত্রী অজ্ঞান হয়ে পড়ে। পরে তার গুরুতর অবস্থা দেখে নিকটস্থ বরকল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য নেয়া হলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। এই ঘটনায় অলৌকিকভাবে নিহতের সাথে থাকা তার ছোট মেয়ে ও নাতনি প্রাণে বেঁচে যান।

 

;

পাঠ্যপুস্তকের উপর নির্ভরশীল হয়ে স্মার্ট জেনারেশন সৃষ্টি সম্ভব নয়: শিক্ষামন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

শুধুমাত্র প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা, ফলাফল, পাঠ্যপুস্তকের উপর নির্ভরশীল হয়ে স্মার্ট জেনারেশন সৃষ্টি করা সম্ভব নয় বলে মন্তব্য করেছেন শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী।

বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে বাংলাদেশ স্কাউটস্ দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।

শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী বলেন, শুধুমাত্র প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা, ফলাফল, পাঠ্যপুস্তকের উপর নির্ভরশীল হয়ে স্মার্ট জেনারেশন সৃষ্টি করা সম্ভব নয়। স্মার্ট জেনারেশন সৃষ্টি করতে না পারলে চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের মাধ্যমে যে সমস্ত পরিবর্তনগুলো আসছে সেটির সাথে তাল মিলিয়ে চলতে না পারলে বর্তমান জেনারেশনের অনেক কষ্ট হবে।

স্মার্ট সিটিজেন হিসেবে নিজেদেরকে গড়ে তুলতে হলে স্কাউটিংয়ের যে প্রশিক্ষণ সেটি আমাদের বর্তমান প্রজন্মের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ দাবি করে শিক্ষামন্ত্রী আরও বলেন, বাংলাদেশের অভিভাবকগণ যাতে নিজ নিজ সন্তানকে স্কাউটিং কার্যক্রমে যাতে সম্পৃক্ত করে। শহরের অনেক অভিভাবকদের মধ্যে দেখা যায়, তারা শুধুমাত্র ফলাফল এবং পুঁথিগত বিদ্যার উপরে নির্ভরশীল। যার ফলে আমাদের সন্তানেরা সমাজকে না জেনে, অপরে সহযোগিতা করার মানসিকতা ধারণ না করে অত্যন্ত আত্মকেন্দ্রিক হয়ে বেড়ে উঠছে৷ আমাদের নতুন শিক্ষাক্রমের মাধ্যমে এই প্রজন্মকে চতুর্থ শিল্পবিপ্লব উপযোগী করে গড়ে তুলবো। এর জন্য প্রয়োজন মানসিকতার পরিবর্তন। মানসিকতার পরিবর্তন না হলে বাংলাদেশকে সমৃদ্ধ রাষ্ট্রে পরিণত করা অনেক কঠিন হয়ে যাবে। সেজন্য শুধুমাত্র প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা, পুঁথিগত শিক্ষার মধ্যে নিজেদেরকে আবদ্ধ করে রাখা যাবে না।

বাংলাদেশ স্কাউটস্ এর প্রধান জাতীয় কমিশনার ড. মো. মোজাম্মেল হক খানের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন, বাংলাদেশ স্কাউটস্ এর উপদেষ্টা ড. শাহ মো. ফরিদ, ড. মো. আব্দুল করিম, বাংলাদেশ স্কাউটস্ এর স্পেশাল ইভেন্টস বিষয়ক জাতীয় কমিটির সভাপতি মো. মফিজুল ইসলাম প্রমুখ।

;

জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় ‘বিসিডিপি’ গঠন করা হবে: পরিবেশমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় প্রয়োজনীয় অর্থ পেতে সরকার বাংলাদেশ জলবায়ু উন্নয়ন অংশীদারিত্ব (বিসিডিপি) গঠন করতে যাচ্ছে বলে জানিয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী।

বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে বাংলাদেশ ক্লাইমেট ডেভেলপমেন্ট পার্টনারশিপ (বিসিডিপি) বিষয়ে ডেভেলপমেন্ট পার্টনারদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় তিনি এ কথা বলেন।

মন্ত্রী বলেন, উন্নয়ন সংস্থাগুলো বিচ্ছিন্নভাবে নানা প্রতিষ্ঠানকে জলবায়ুর প্রভাব মোকাবিলায় অর্থ দিয়ে আসছে। এ ক্ষেত্রে কোন শৃঙ্খলা না থাকায় সেই অর্থের সদ্ব্যবহার হচ্ছে না। সরকারের সঙ্গে উন্নয়ন অংশীদারদের সম্পর্ক আরো শক্তিশালী করতে এই প্লাটফর্ম ভূমিকা রাখবে।

পরিবেশমন্ত্রী বলেন, ২০৫০ সালের মধ্যে জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় বাংলাদেশের দরকার ৫৩৪ বিলিয়ন ডলার। বাংলাদেশ ডেলটা প্ল্যান বাবদ ৪৭ বিলিয়ন, ন্যাশনাল এডাপটেশান প্ল্যান বাবদ ২৩০ বিলিয়ন, মুজিব ক্লাইমেট প্রোসপারিটি প্ল্যান বাবদ ৯০ বিলিয়ন আর ন্যাশনাল ডিটারমাইন্ড কন্ট্রিবিউশন বাস্তবায়নে দরকার ১৭৬ বিলিয়ন ডলার। আমাদের লক্ষ্য অর্জনে সক্ষম করে এমন বিনিয়োগগুলি অর্জনের জন্য, আমরা উল্লেখযোগ্য অর্থনীতি এবং অংশীদারদের সাথে কাজ করতে আগ্রহী। উন্নয়ন সংস্থাগুলো এক সাথে কাজ করলে সমস্যার সমাধান সহজ হবে।

সাবের হোসেন বলেন, এই অংশীদারিত্ব সরকারকে বৈশ্বিক জলবায়ু তহবিল থেকে জলবায়ু অর্থ সংগ্রহে সহায়তা করতে পারে, যার ফলে সামগ্রিক বৈশ্বিক জলবায়ু অর্থ কাঠামোর উন্নতি ঘটবে। এটি অপরিহার্য যে সরকার এই সুযোগটিকে তার পূর্ণ সম্ভাবনার সাথে ব্যবহার করবে, কারণ এটি জলবায়ু পরিবর্তনের সাথে লড়াই করার এবং তার নাগরিকদের জন্য একটি টেকসই ভবিষ্যত নিশ্চিত করার দেশের ক্ষমতার উপর উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলবে।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব তোফাজ্জেল হোসেন মিয়া।

অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. ফারহিনা আহমেদ এবং বাংলাদেশের এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর এডিমন গিনটিং। মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (জলবায়ু পরিবর্তন) ইকবাল আবদুল্লাহ হারুন বিসিডিপি বাস্তবায়নের নির্দেশনা উপস্থাপন করেন। এছাড়াও, বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের সচিব ও উন্নয়ন সংস্থার প্রতিনিধিবৃন্দ বক্তব্য রাখেন।

;