সাভারে যেভাবে আমন্ত্রণ জানানো হচ্ছে করোনাভাইরাসের সংক্রমণকে!

  বাংলাদেশে করোনাভাইরাস


জাহিদুর রহমান, স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ওএমএসের চাল কিনতে জনতার ভিড়, ছবি: বার্তা২৪.কম

ওএমএসের চাল কিনতে জনতার ভিড়, ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

মানুষের গিজগিজে ভিড়। একজনের গায়ে লেপ্টে আছে আরেকজন। এভাবে মানুষের দীর্ঘ সারি। সবার চোখ সামনে থাকা মাঝারি একটি ট্রাক ঘিরে। ট্রাক থেকে ১০ টাকা কেজি দরে চাল কেনার জন্য লাইনে হাজারো মানুষ।

হই হুল্লোড়ের মধ্যে কারো খেয়াল নেই নিজেকে সুরক্ষিত রাখার কথা। নিরাপদ সামাজিক দূরত্ব রাখার জন্য সরকার যখন মানুষকে ঘরে থাকার আহ্বান জানাচ্ছে, স্বল্প মূল্যে খোলাবাজার থেকে চাল কিনতে তখন সাভার বাজার বাসস্ট্যান্ডে গত কয়েকদিন ধরেই দেখা যাচ্ছে এমন চিত্র।

ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের এক পাশে যখন শুনশান নীরবতা, ঠিক অন্য পাশে তখন ১০ টাকা কেজি দরে চাল কিনতে আসা মানুষের হুড়োহুড়ি।

দেশে আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে মহামারি করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা। বাড়ছে মৃত্যু। কিন্তু সেদিকেও হুঁশ নেই যেন কারো।

এ পরিস্থিতির জন্য স্থানীয় প্রশাসনের তদারকি আর পরিকল্পনার অভাবকে দুষছেন সাধারণ নাগরিকরা। তারা বলছেন, প্রশাসনের চোখের সামনেই এভাবে ন্যূনতম সামাজিক দূরত্ব বজায় না রেখে গায়ে গা ঘেঁষে ভর্তুকি মূল্যে চাল সংগ্রহের প্রতিযোগিতায় ঝুঁকির মধ্যে পড়েছে স্থানীয় জনস্বাস্থ্য।

সাভারের সংসদ সদস্য, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. এনামুর রহমানের সতর্কবার্তা- দয়া করে এভাবে জনসমাগম ঘটিয়ে মহামারি করোনাভাইরাসকে কেউ আমন্ত্রণ জানাবেন না।

কিন্তু কেউ আমলে নেয়নি এই সতর্কবার্তা। এমনকি প্রশাসনের তরফেও দেখা যায়নি কোনো পদক্ষেপ।

খাদ্য মন্ত্রণালয়ের খোলাবাজারে চাল বিক্রি এ কর্মসূচি ঘিরে চিন্তার ভাঁজ পড়েছে অনেকের কপালে।

স্থানীয়রা বলছেন, খোলাবাজারে চাল বিক্রির কাজে নিয়োজিত ডিলারদের এখন রমরমা ব্যবসা। তারা ব্যবসার বিষয়টিই ভাবছেন। জনস্বাস্থ্য রক্ষায় নাগরিকদের নিরাপত্তায় সরকারি নির্দেশনা মানার বিষয়ে তাদের তেমন কোনো ভ্রুক্ষেপ নেই।

ওএমএসের চাল কিনতে জনতার ভিড়, পাশেই পুলিশ দাঁড়িয়ে আছে, ছবি: বার্তা২৪.কম

নাম প্রকাশ না করার শর্তে এক ডিলার বলেন, আপৎকালীন ঝুঁকি নিয়েই ঘর থেকে বের হয়েছি। জনগণকে নিরাপদ দূরত্ব বজায় রাখতে হাজার বার বলা হলেও তাতে কেউ কর্ণপাত করছে না। আমাদের সামর্থ্য কতটুকু? প্রশাসন যদি পদক্ষেপ না নেয়, তাহলে আমার কি করার আছে?

১০ টাকা কেজি দরে খোলাবাজারে বিক্রির (ওএমএস) চাল কিনতে প্রায় দুই কিলোমিটার হেঁটে এসেছেন মাটি কাটা শ্রমিক রোকসানা বিবি (৪৫)।

দেশে কী একটা রোগ আইছে। কী ভাইরাস জানি মনে নাই। তাই কাজকাম বন্ধ। কারো কোনো সাহায্য সহযোগিতা পাই নাই। ঘরে তেমন টাকা পয়সাও নাই। তাই চাল কিনতে এতদূর থন আইসি। তিন ঘণ্টা লাইনে দাঁড়ায়াও চাল পাই নাই, বলছিলেন রোকসানা বিবি।

কথা হয় লাইনে দাঁড়ানো রিকশাচালক ছমির আলীর সাথে।

গাদাগাদির মধ্যে দাঁড়িয়েই তিনি বলছিলেন, গরিবের পেটের ক্ষিধা হইল আসল রোগ। পেটের ক্ষিধায় তো মরতাছি, কেউ দেখে না। আগে ক্ষিধা থাইক্যা বাঁচান। তারপরে বাঁচান ভাইরাস থাইক্যা।

ন্যূনতম সামাজিক দূরত্ব বজায় না রেখে গাদাগাদি করে খোলাবাজারে চাল বিক্রির বিষয়ে গভীর উদ্বেগ জানিয়েছেন সাভার প্রেসক্লাবের সভাপতি নাজমুস সাকিব। তিনি বলেন, গাদাগাদি করে চাল কেনার এ প্রতিযোগিতা আমাদের সাধারণ নাগরিকদের জন্য এক অশনিসংকেত। রেশন কার্ড চালু করা এখন সময়ের দাবি। করোনার আপৎকালে টিসিবি'র (ট্রেড কর্পোরেশন অব বাংলাদেশ) মাধ্যমে পণ্য বিক্রি নয়, দ্রুত রেশন কার্ড তৈরি করুন। প্রয়োজনে দেশে জরুরি অবস্থা জারি করে চাল-ডালসহ নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্য ঘরে ঘরে পৌঁছে দেয়ার ব্যবস্থা করা এখন সময়ের দাবি। অন্যথায় খাদ্যের সন্ধানে ক্ষুধার্ত মানুষের জনস্রোত ঠেকানো যাবে না। এ জনস্রোত আমাদের মৃত্যুর মিছিলে নিয়ে দাঁড় করাতে পারে। যা সবার জন্যই বিপদজনক।

রেশন কার্ড হলে সুষম বন্টন হবে এবং চাল চুরির ঘটনাও কমে যাবে। এছাড়া করোনাভাইরাস গণসংক্রামণের ঝুঁকিও কমে যাবে, যোগ করেন নাজমুস সাকিব।

ওএমএসের চাল কিনতে জনতার ভিড়, ছবি: বার্তা২৪.কম


মহামারি করোনাভাইরাসের ঝুঁকিতে রয়েছে রাজধানী লাগোয়া জনপদ সাভার। যে কারণে গোটা সাভার-আশুলিয়া জুড়েই আতঙ্ক। জ্বর, সর্দি, কাশি, গলা ব্যথার মত কোভিড-১৯ রোগের উপসর্গ নিয়ে এরই মধ্যে ১৫ জন করোনাভাইরাস সংক্রমিত হয়েছেন কিনা তা নিশ্চিত হওয়ার জন্য পরীক্ষা করিয়েছেন।

এদের মধ্যে নয়জনের রিপোর্ট নেগেটিভ এলেও এখনো হাতে রিপোর্ট না আসায় নমুনা সংগ্রহ করা অন্যদের পরিবারকে কার্যত রাখা হয়েছে লকডাউনে।

এমন পরিস্থিতির মধ্যে গাদাগাদি করে চাল বিক্রির ঘটনা মারাত্মক ঝুঁকির মধ্যে ফেলতে পারে বলে মনে করেন সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মো. সায়েমুল হুদা।

বার্তা২৪.কমকে তিনি বলেন, বাস্তবিক অর্থে তার চোখের সামনে এভাবে চাল বিক্রি তিনি নিজেও দেখেছেন। এছাড়া সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে লক্ষ্য করেছেন, সাধারণ মানুষের উদ্বেগ আর উৎকণ্ঠা। এভাবে আমরা করোনাভাইরাসকে আমন্ত্রণ জানাতে পারি না। এখনই প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিয়ে ন্যূনতম সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার বিষয়ে কঠোর না হলে নিশ্চিত আমাদের অশুভ পরিণতি বরণ করতে হবে।

 

   

র‌্যাবের নতুন মুখপাত্র হলেন কমান্ডার আরাফাত ইসলাম



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র‌্যাব) আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালকের দায়িত্ব পেয়েছেন কমান্ডার আরাফাত ইসলাম। তিনি কমান্ডার খন্দকার আল মঈনের স্থলাভিষিক্ত হলেন।

বুধবার (২৪ এপ্রিল) তাকে দায়িত্ব দিয়ে অফিস আদেশ জারি করা হয়েছে। র‍্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার সহকারী পরিচালক এএসপি ইমরান খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

প্রতিষ্ঠার পর থেকে এখন পর্যন্ত র‌্যাব ১১ জন মুখপাত্র পেয়েছে। আরাফাত ১২তম মুখপাত্র হলেন।

দীর্ঘ তিনবছর মুখপাত্রের দায়িত্ব পালন করা মঈন গত বৃহস্পতিবার নিজ বাহিনীতে ফেরত যান। এর আগে তিনি ২০২১ সালের ২৫ মার্চ র‌্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক হন।

জানা গেছে, কমান্ডার আরাফাত ইসলাম বর্তমানে র‌্যাব-১৩-এর অধিনায়ক (সিও) হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। গতবছরের জানুয়ারিতে তিনি ব্যাটালিয়নের দায়িত্ব পান। ২০২২ সালে তিনি প্রেষণে র‌্যাবে আসেন। নৌবাহিনীর এই কর্মকর্তা ১৯৯৫ সালে বাহিনীতে যোগ দেন এবং ১৯৯৭ সালের ১ জুলাই এক্সিকিউটিভ ব্রাঞ্চে কমিশন লাভ করেন। পেশাগত জীবনে আরাফাত ইসলাম নেভিগেশন অ্যান্ড ডাইরেকশনের ওপর স্পেশালাইজেশন সম্পন্ন করেন। এছাড়া তিনি আবহাওয়াবিদ্যায় উচ্চশিক্ষা অর্জন করেন। এছাড়াও তিনি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমবিএ ডিগ্রি অর্জন করেছেন।

পেশাগত জীবনে তিনি নৌবাহিনীর পাশাপাশি র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব), কোস্টগার্ডসহ বিভিন্ন বাহিনীতে চাকরির অভিজ্ঞতা অর্জন করেছেন। এছাড়া জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে লেবানন এবং সাউথ সুদানে সুনামের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেন। পেশাগত দক্ষতা প্রদর্শনের মাধ্যমে তিনি নৌবাহিনী প্রধানের প্রশংসা, ফোর্স কমান্ডার’স কমেন্ডেশনসহ নৌ উৎকর্ষতা পদক (এনইউপি) এবং প্রেসিডেন্ট কোস্ট গার্ড মেডেল (পিসিজিএম) এ ভূষিত হন। তাছাড়া পৃথিবীর পাঁচটি মহাদেশের প্রায় ৩৪টি দেশ ভ্রমণ করেছেন।

ব্যক্তিগত জীবনে বিবাহিত ও দুই কন্যা সন্তানের জনক কমান্ডার আরাফাত ইসলাম।

  বাংলাদেশে করোনাভাইরাস

;

রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেফতার ২৭



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেফতার ২৭

রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেফতার ২৭

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় মাদকবিরোধী অভিযান চালিয়ে ২৭ জনকে আটক করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) অপরাধ ও গোয়েন্দা বিভাগ। মাদক বিক্রি ও সেবনের অভিযোগে তাদের আটক করা হয়েছে বলে জানানো হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) সকাল ছয়টা থেকে বুধবার (২৪ এপ্রিল) সকাল ছয়টা পর্যন্ত রাজধানীর বিভিন্ন থানা এলাকায় অভিযান চালিয়ে মাদকদ্রব্য উদ্ধারসহ তাদেরকে আটক করা হয়।

এ সময় তাদের কাছ থেকে ৫১০ পিস ইয়াবা, ১০ কেজি ৪০০ গ্রাম ৪০ পুরিয়া গাঁজা, ১৫১ গ্রাম হেরোইন ও ৩ বোতল ফেনসিডিল উদ্ধার করা হয়েছে বলে জা‌নিয়েছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) অপরাধ ও গোয়েন্দা বিভাগ।

ডিএমপির নিয়মিত মাদকবিরোধী অভিযানের অংশ হিসেবে এ অ‌ভিযান প‌রিচালনা করা হয়েছে বলে জানানো হয়। সেই সঙ্গে আটককৃতদের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে ২৩টি মামলা রুজু হয়েছে বলেও জানানো হয়।

  বাংলাদেশে করোনাভাইরাস

;

রানা প্লাজা ধসের ১১ বছর, নিহত শ্রমিকদের প্রতি শ্রদ্ধা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম, সাভার (ঢাকা)
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

আলোচিত রানা প্লাজা ধ্বসের ১১ বছর পূর্তি উপলক্ষে ধসে পড়া রানা প্লাজার সামনে অস্থায়ী স্মৃতিস্তম্ভে ফুল দিয়ে নিহত শ্রমিকদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছেন শিল্প পুলিশ-১, বিভিন্ন শ্রমিক সংগঠনের নেতা-কর্মীসহ ভবন ধ্বসের ঘটনায় আহত শ্রমিক ও নিহতের স্বজনেরা। 

বুধবার (২৪ এপ্রিল) সকাল থেকে সাভার বাজার স্ট্যান্ড সংলগ্ন ধসে পড়া রানা প্লাজার সামনে অস্থায়ী স্মৃতিস্তম্ভে এই শ্রদ্ধা জানান তারা। এসময় বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেন তারা।

শ্রদ্ধা জানাতে আসা নিহত শ্রমিকদের স্বজন ও আহত শ্রমিকরা ভবন মালিক সোহেল রানার সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ডের দাবি জানান। পাশাপাশি আহত শ্রমিকদের ক্ষতিপূরণ ও পুনর্বাসন দাবি করেন।

এদিকে, যে কোন ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে ধসে পড়া রানা প্লাজার সামনে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন রয়েছে।

  বাংলাদেশে করোনাভাইরাস

;

মেহেরপুরে তীব্র তাপপ্রবাহ, ব্যহত হচ্ছে কৃষি কাজ



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, মেহেরপুর
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

মেহেরপুরে সকাল থেকেই তীব্র গরমে অতিষ্ট হয়ে পড়ছে জনজীবন। কয়েকটি জেলার মত মেহেরপুর জেলার উপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে তীব তাপপ্রবাহ।

বুধবার (২৪ এপ্রিল) সকাল ১০ টায় ৪১ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করেছে জেলার আবহাওয়া অফিস।

এদিকে রোদের তীব্রতায় ক্ষেত খামারের কাজে নেমে এসেছে স্থবিরতা। প্রয়োজনীয় শ্রমিক না পেয়ে ফসল ঘরে তুলতে পারছেন না কৃষকরা।

চাষিরা জানান, বৈশাখ মাঠের আবাদ হিসেবে পাট ও সবজি বীজ বপন এবং বোরো ধানের পরিচর্যা নিয়ে ব্যস্ততা রয়েছে। তবে সকাল ১০ টার পর থেকে মাঠে অবস্থান বেশ কষ্টসাধ্য হয়ে পড়ছে।

এছাড়া জেলাজুড়ে ভুট্টা ও তামাক ঘরে তোলার কাজ চলছে পুরোদমে। প্রচণ্ড গরমে রোদের মধ্যে কাজ করতে চাইছেন না শ্রমিকরা। কাজের জন্য মিলছে না প্রয়োজনীয় সংখ্যক শ্রমিক। দুয়েকজন শ্রমিক পাওয়া গেলেও তারা দিনের পুরো সময় কাজ করতে নারাজ। রোদ ও গরমে কাজ করতে গিয়ে অসুস্থ হয়ে পড়ছেন অনেক শ্রমিক ও চাষি। কাজের ফাঁকে প্রয়োজনীয় পানি পান করেও মিলছে না স্বস্তি। বিশ্রামের ফাঁকে ফাঁকে কাজ করার চেষ্টা হলেও তাতে মারাত্মকভাবে ব্যহত হচ্ছে ফসল ঘরে তোলার কাজ।

  বাংলাদেশে করোনাভাইরাস

;