চলনবিলে পরিবহন সংকট, ধান ঘরে তোলা নিয়ে শঙ্কায় কৃষক



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট,বার্তা২৪.কম,নাটোর
চলনবিলে পরিবহন সংকট, ধান ঘরে তোলা নিয়ে শঙ্কায় কৃষক

চলনবিলে পরিবহন সংকট, ধান ঘরে তোলা নিয়ে শঙ্কায় কৃষক

  • Font increase
  • Font Decrease

চলবিল অধ্যুষিত নাটোরের সিংড়া উপজেলায় এবার বোরো ধানের আশাতীত ফলন হয়েছে। ইতোমধ্যে চলনবিলের ৮০ ভাগ ধান কাটা সম্পন্ন হয়েছে। বৃষ্টি ছাড়া অন্যান্য প্রাকৃতিক দুর্যোগ না থাকায় মাঠের ধান গোলায় তুলছে কৃষক।

তবে গোলা পর্যন্ত ধান নিতে প্রকট পরিবহন সংকটের মুখোমুখি হচ্ছে কৃষক। লকডাউনে সিংড়ার অভ্যন্তরীণ সড়কগুলোতে ভ্যান চলাচল স্বাভাবিক থাকায় ধান পরিবহনে ভ্যান পাওয়া যাচ্ছে কম। এতে ঘরে ধান তুলতে বেগ পেতে হচ্ছে কৃষকদের। মাঠ থেকে তুলে রাস্তার পাশে ধান কেটে দীর্ঘ সময় রাখতে হচ্ছে কৃষকদের। এই অবস্থায় কৃষকের গোলায় ধান তুলে দিতে কদর বেড়েছে ঘোড়া ও মহিষের গাড়ির।

রোববার (১০ মে) উপজেলার ডাহিয়া ইউনিয়নে সিরাজগঞ্জের তাড়াশ-বারুহাঁস আঞ্চলিক সড়কে ঘোড়ায় চপে ধান নিতে দেখা যায় কৃষকদের।

চলতি মৌসুমে জেলায় ৫৭ হাজার ৭০ হেক্টর জমিতে বোরো ধান আবাদ হয়েছে

জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্র জানায়, চলতি মৌসুমে জেলায় ৫৭ হাজার ৭০ হেক্টর জমিতে বোরো ধান আবাদ হয়েছে। এর মধ্যে চলনবিল অধ্যুষিত সিংড়ায় ৩৬ হাজার ৬৫০ হেক্টর জমিতে বোরো ধান আবাদ হয়েছে।

কৃষকরা জানান, বিপুল পরিমাণ এই ধান কাটতে জেলা ও জেলার বাইরে মিলিয়ে প্রায় ২০ হাজার শ্রমিক নিয়োজিত রয়েছেন। ধান কাটার জন্য স্থানীয় কৃষি বিভাগের মাধ্যমে উপজেলা প্রশাসনের সাথে যোগাযোগ করলে জেলা প্রশাসন ধান কাটার শ্রমিকের ব্যবস্থা করে। এতে সময়মতো ধান কাটার দুশ্চিন্তা দূর হয়। তবে ধান ঘরে তোলা নিয়ে নতুন সমস্যা দেখা দিয়েছে। কাটা ধান পরিবহন খুবই ভারী কাজ হওয়ায় মাঠ থেকে গোলা পর্যন্ত পরিবহনে অতিরিক্ত ভাড়া চাইছে চালকরা। একই পরিমাণ ভাড়ায় বেশি পরিমাণ ধান পরিবহনের সুযোগ থাকায় এক্ষেত্রে কৃষকের ভরসা মহিষ ও ঘোড়ার গাড়ির উপর।

স্থাপনদিঘী গ্রামের কৃষক আলতাব হোসেন বলেন, 'ধান কাটার দুশ্চিন্তা এখন নেই। তবে  ধান ঘরে তুলতে ভ্যানপ্রতি ২০০ থেকে ৩০০ টাকা বেশি দিতে হচ্ছে। না দিয়ে এখন উপায়ও নেই।'

কৃষকের গোলায় ধান তুলে দিতে কদর বেড়েছে ঘোড়া ও মহিষের গাড়ির

জলারবাতা গ্রামের কৃষক সোলায়মান আলী বলেন, 'শ্রমিক সংকটের কারণে ধান কাটতে দেরী হওয়ায় বর্ষার পানিতে আমার ধান ডুবেছে। দ্রুত ঘরে তোলার চেষ্টা করছি। কিছু ধান মহিষের গাড়িতে তুলে বাড়ি নিয়ে গেছি। ভ্যানের চেয়ে বেশি ধান মহিষের গাড়িতে তোলা যায়।'

ইটালি ইউনিয়নের কৃষক মোজাফফর হোসেন বলেন, 'ভ্যানে ধান পারাপারের খ্যাপ ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা। এই টাকায় মহিষের গাড়িতে ভ্যানের চেয়ে বেশি ধান নেয়া যায়।'

সিংড়া উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সাজ্জাদ হোসেন বলেন, 'এ বছর সিংড়ায় শ্রমিক সংকট নেই। তবে ধান পরিবহনে কিছুটা সমস্যা হচ্ছে বলে কৃষকরা জানিয়েছেন। কৃষি বিভাগ ধানের ভালো ফলনের ব্যাপারে কৃষকদের বরাবরই পরামর্শসহ সহযোগিতা করেছে। সবকিছু ঠিক থাকলে এবার ঘরভর্তি বোরো ধান তুলবে কৃষক।

   

লামায় বৌদ্ধ বিহারে আগুন, ম্লান সাংগ্রাই উৎসব



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম, বান্দরবান
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

বান্দরবানের লামা পৌরসভার ১ নং ওয়ার্ডে চাম্পাতলী বৌদ্ধ বিহারে আগুন লেগেছে। আগুনে বৌদ্ধ বিহারের দোতলার চেরাং ঘরটি সম্পূর্ণ পুড়ে গেছে।

মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) দুপুর ২টায় বৌদ্ধ বিহারে এই আগুনের ঘটনা ঘটে।

লামা ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন কর্মকর্তা সাখাওয়াত হোসেন বলেন, সংবাদ পাওয়ার ১০ মিনিটের মধ্যে আমাদের টিম দুটি গাড়ি নিয়ে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়। ২ ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা হয়। ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নির্ণয় করা যায়নি।

ধারণা করা হচ্ছে, চেরাং ঘরের চুলা থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়।

স্থানীয়রা জানান, বৈদ্যুতিক শট সার্কিট থেকেও আগুন লাগতে পারে। মারমা সম্প্রদায়ের সাংগ্রাই অনুষ্ঠানের সময় আগুন লাগার ঘটনায় ধর্মীয় উৎসব কিছুটা ম্লান হয়েছে।

আগুনের সংবাদ পাওয়া মাত্র পার্শ্ববর্তী চাম্পাতলী ১২ আনসার ব্যাটালিয়ন সদস্যরা আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করে। এছাড়া লামা ফায়ার সার্ভিস, লামা উপজেলা আনসার-ভিডিপি, রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি ও স্থানীয় লোকজন আগুন নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে। প্রায় ২ ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা হয়।

চাম্পাতলী বৌদ্ধ বিহারের পৃষ্ঠপোষক বাবু অংথোয়াইহ্লা মার্মা বলেন, আমরা সবাই বিহারে পূজা আর্চনা করছিলাম। কিভাবে আগুন লেগেছে জানিনা। বড় ক্ষতির হাত থেকে বৌদ্ধ বিহার রক্ষা পেয়েছে।

;

উপজেলা নির্বাচন

প্রার্থীদের মনোনয়নপত্রের প্রিন্ট কপি না চাওয়ার নির্দেশ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রার্থীদের কাছে মনোনয়নপত্রের প্রিন্ট কপি না চাওয়ার জন্য রিটার্নিং কর্মকর্তাদের নির্দেশ দিল নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

ইসির নির্বাচন ব্যবস্থাপনা শাখার উপ-সচিব মো. আতিয়ার রহমান ইতোমধ্যে নির্দেশনাটি সকল রিটার্নিং কর্মকর্তাকে পাঠিয়েছেন। আইন প্রণয়ন করে অনলাইনে মনোনয়নপত্র দাখিলের বিধান আনলেও মাঠ কর্মকর্তারা তা না মানায় এমন নির্দেশনা দিল সংস্থাটি।

নির্দেশনায় বলা হয়েছে, উপজেলা পরিষদ নির্বাচন বিধিমালা, ২০১৩ এর বিধি ১৫ অনুযায়ী বাধ্যতামূলকভাবে অনলাইনে মনোনয়নপত্র দাখিলের বিধান করা হয়েছে। অনলাইন মনোনয়নপত্র দাখিলের পর কোনো কোনো জেলা/উপজেলা হতে মনোনয়নপত্রের প্রিন্ট কপি প্রার্থীর নিকট হতে চাওয়া হচ্ছে, যা বিধি বহির্ভূত। উক্তরূপ বিধি বহির্ভূত প্রিন্ট কপি প্রদানে বাধ্য না করার জন্য নির্বাচন কমিশন সিদ্ধান্ত প্রদান করেছেন।

তবে বিধি অনুযায়ী বাছাইয়ের সময় হলফনামার মূল কপি অথবা কোনো তথ্য বা কাগজপত্র অপূর্ণ থাকলে তা প্রদানের জন্য সংশ্লিষ্ট প্রার্থীকে অবহিত করা যেতে পারে।

বিধি ১৭ অনুযায়ী বাছাইয়ের সময় প্রার্থী বা প্রস্তাবকারী, সমর্থনকারী অথবা প্রার্থী কর্তৃক ক্ষমতাপ্রাপ্ত ব্যক্তির উপস্থিতির সুযোগ থাকলেও বাধ্যতামূলক নয়।

নির্বাচন কমিশন ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, প্রথম ধাপের মনোনয়নপত্র বাছাই ১৭ এপ্রিল। রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল ১৮ থেকে ২০ এপ্রিল। আপিল নিষ্পত্তি ২১ এপ্রিল, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ২২ এপ্রিল। প্রতীক বরাদ্দ ২৩ এপ্রিল, আর ১৫০ উপজেলায় ভোটগ্রহণ হবে ৮ মে।

প্রথম ধাপের নির্বাচনে রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও সহকারি রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তাদের নিয়োগ করা হয়েছে। রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে দায়ের করা আপিল আবেদন নিষ্পত্তি করবেন আপিল কর্তৃপক্ষ হিসেবে জেলা প্রশাসক।

দ্বিতীয় ধাপের তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র দাখিল ২১ এপ্রিল শেষ সময়, মনোনয়নপত্র বাছাই ২৩ এপ্রিল, আপিল গ্রহণ ২৪-২৬ এপ্রিল, আপিল নিষ্পত্তি ২৭ থেকে ২৯ এপ্রিল। প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ৩০ এপ্রিল, প্রতীক বরাদ্দ প্রতীক বরাদ্দ ২ মে। আর ১৬১ উপজেলায় ভোটগ্রহণ হবে ২১ মে।

এই ধাপের নির্বাচনে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসকদের রিটার্নিং কর্মকর্তা ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের সহকারি রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। ভোটারের সংখ্যা ৫ লাখের বেশি যেখানে সেখানে একাধিক সহকারি রিটার্নিং অফিসার নিয়োজিত থাকবেন।

চার ধাপের উপজেলা ভোটের পরবর্তী দুই ধাপের নির্বাচন ২৯ মে ও ৫ জুন অনুষ্ঠিত হতে পারে।

;

নওগাঁয় কমেছে সবজির সরবরাহ, আলুর দামে আগুন



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নওগাঁ
ছবি: বার্তা ২৪.কম

ছবি: বার্তা ২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

নওগাঁয় গত কয়েক দিনে বেড়েছে সব ধরণের সবজির দাম। সবজি বিক্রেতারা বলছেন, ঈদ ও বৈশাখের আনন্দ কৃষকের ঘরে এখনো বিরাজমান থাকায় বাজারে সবজির সরবরাহ কমেছে। এ কারণে দাম কিছুটা ঊর্ধ্বগতি। তবে কোনো কারণ ছাড়াই অস্বাভাবিকভাবে বেড়েছে আলুর দাম।

মঙ্গলবার ( ১৬ এপ্রিল) নওগাঁ পৌর বাজার ঘুরে দেখা যায়, সবচেয়ে বেশি দামে সবজি বিক্রি হচ্ছে বরবটি ৮০-৯০ টাকা কেজি। নতুন এ সবজি বাজারে একেবারেই কম হওয়ায় দাম সবচেয়ে বেশি।

পটল বিক্রি হচ্ছে ৪০-৫০ টাকা কেজি। তবে কেজিতে ২০-২৫ টাকা বেড়ে করলা বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকা। বেগুন ১৫-১৬ টাকা বেড়ে ২০-২৫ টাকা। মিষ্টি কুমড়া ৫-৬ টাকা বেড়ে ২০ টাকা কেজি। নতুন লাল মুলা ২০ টাকা কেজি। ঢেড়স ২০-২৫ টাকা, শসা ১২-১৫ টাকা ও টমেটো ১০-১২ টাকা কেজি। তবে ২৫-৩০ টাকা কমে সজিনা ৩৫-৪০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে, ঝিঙ্গা ৩০ টাকা ও মরিচ ২৫-৩০ টাকা কেজি। খুরা (ডাটা) প্রতি পিস ১-২ টাকা ও লাউ ১২-১৫ টাকা পিস।

অপরদিকে, সপ্তাহের ব্যবধানে আলু প্রকারভেদে ১০-১৫ টাকা বেড়েছে ৪৮-৬০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে। পিয়াজ কেজিতে ৫-৭ টাকা বেড়ে ৪৫-৫২ টাকা কেজি এবং রসুন ১২০-১৩০ টাকা কেজি।

চাষীরা বলছেন, কৃষকের ঘরে ঈদের আমেজ এখনও রয়েছে। এছাড়া বাড়তি যোগ হয়েছে বৈশাখ মাস। জমি থেকে অল্প পরিমাণ সবজি তুলে বাজারে নেয়া হচ্ছে। এতে বাজারে সবজির সরবরাহ কমায় বেড়েছে দাম।

সবজি কিনতে আসা আশফাক বলেন, কয়েকদিন আগেও সবজির দাম কিছুটা কম ছিল। তবে এখন দাম বাড়ায় কিছুটা অস্বস্থিতে পড়তে হয়েছে। আবার কিছু সবজির দাম কমও আছে। খুচরা বাজারে আলু ৬৫-৭০ টাকা কেজি। আগামীতে আরো দাম বাড়তে পারে। এতে করে আমাদের মতো নিম্ন আয়ের মানুষদের জন্য সমস্যা।

নওগাঁ সদর উপজেলার দুবলহাটি গ্রামের কৃষক কালাম হোসেন বলেন, কয়েক দিন আগেও করলা ছিল ১৫-২০ টাকা কেজি। এখন ক্ষেতে করলা কম হওয়ায় উৎপাদনের পরিমাণও কমেছে। এ একারণে দাম কিছুটা বেড়েছে। করলা উৎপাদনের খরচ বেশি দাম বেশি না হলে কৃষকদের লোকসান গুণতে হয়।

;

কর্মপরিকল্পনা দ্রুত বাস্তবায়নে শিল্পমন্ত্রীর আহ্বান



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বর্তমান সরকারের নির্বাচনি ইশতেহার ২০২৪ এর আলোকে প্রণীত কর্মপরিকল্পনা দ্রুত বাস্তবায়নে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ ও কর্মপন্থা নির্ধারণে কর্মকর্তাদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন।

তিনি বলেন, শিল্প মন্ত্রণালয়কে একটি আধুনিক, যুগোপযোগী ও গতিশীল মন্ত্রণালয় হিসেবে গড়ে তুলতে হবে।

মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) রাজধানীর মতিঝিলে মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে শিল্প মন্ত্রণালয় আয়োজিত ঈদ পুনর্মিলনী ও নববর্ষের শুভেচ্ছা বিনিময় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এ আহ্বান জানান।

তিনি বলেন, সার্বিক বিবেচনায় শিল্প মন্ত্রণালয়ের পারফরম্যান্স খুব ভালো। এটিকে আরও এগিয়ে নিতে প্রধানমন্ত্রী আমার ওপর আস্থা রেখে দ্বিতীয় বারের মতো এ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দিয়েছেন।

তিনি আরও বলেন, শিল্প মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত প্রধানমন্ত্রীর দিকনির্দেশনাসমূহ ও চলমান প্রকল্পসমূহ দ্রুত বাস্তবায়ন করতে হবে। মন্ত্রী এ সময় সততা, দেশপ্রেম, দায়িত্ববোধ ও টিমওয়ার্কের সঙ্গে কাজ করার জন্য কর্মকর্তাদের প্রতি আহ্বান জানান।

শিল্প মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব জাকিয়া সুলতানার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাবৃন্দ ও আওতাধীন দফতর-সংস্থার প্রধানগণ মন্ত্রীর সঙ্গে তাদের ঈদ ও নববর্ষের শুভেচ্ছা বিনিময় ও উদযাপনের অভিজ্ঞতা বর্ণনা করেন।

সিনিয়র সচিব জাকিয়া সুলতানা বলেন, এবারের ঈদযাত্রা বেশ নির্বিঘ্ন ছিল। সাধারণ জনগণকে কোন ভোগান্তি পোহাতে হয়নি।

অনুষ্ঠানে মন্ত্রী বর্তমান সরকারের নির্বাচনি ইশতেহার ২০২৪ এর আলোকে শিল্প মন্ত্রণালয় প্রণীত ‘কর্মপরিকল্পনা ২০২৪-২০২৮’ শীর্ষক পুস্তিকার মোড়ক উন্মোচন করেন।

;