ডিএনসিসি এলাকায় করোনার নমুনা সংগ্রহে ৮টি বুথ করা হবে



সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
দায়িত্ব নেওয়ার পর অনলাইনে ব্রিফ করছেন মেয়র আতিকুল ইসলাম (মাঝে), ছবি: সংগৃহীত

দায়িত্ব নেওয়ার পর অনলাইনে ব্রিফ করছেন মেয়র আতিকুল ইসলাম (মাঝে), ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দ্বিতীয় মেয়াদে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি) দায়িত্ব গ্রহণের পর মেয়র আতিকুল ইসলাম বলেছেন, করোনাভাইরাস রোধে ও করোনা পরীক্ষা সহজ করতে ব্র্যাকের সহায়তায় ডিএনসিসির আটটি স্থানে নমুনা সংগ্রহ বুথ চালু করা হবে।

এ সপ্তাহের মধ্যে এসব বুথ স্থাপন করা হবে বলে জানান মেয়র। এছাড়া একটি পিসিআর ল্যাব স্থাপনেরও পরিকল্পনা রয়েছে বলে জানান তিনি।

বুধবার (১৩ মে) দুপুরে দ্বিতীয়বারের মতো মেয়র হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের পর অনলাইন ব্রিফিংয়ে এসব কথা বলেন মেয়র আতিক। এসময় তিনি সবাইকে সামাজিক দূরত্ব মেনে চলার আহ্বান জানান।

মেয়র আতিক বলেন, কথায় নয়, আমি কাজে বিশ্বাসী। সবাইকে সঙ্গে নিয়ে কাজ করে যাচ্ছি। ঢাকা শহরের বিভিন্ন ওয়ার্ডের প্রধান সড়ক ও গলিতে ওয়াটার বাউজারের মাধ্যমে জীবাণুনাশক স্প্রে অব্যাহত রয়েছে। পথচারীদের জন্য হাত ধোয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে।

প্রিয় ডিএনসিসির বাসিন্দাদের জন্য করোনা পরীক্ষা আরো সহজ এবং হাতের নাগালে আনতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অনুমতিক্রমে ডিএনসিসি এবং ব্র্যাক যৌথভাবে নগরীর আটটি স্থানে করোনার নমুনা সংগ্রহ বুথ এ সপ্তাহের মধ্যে স্থাপন করতে যাচ্ছে। ডিএনসিসির কমিউনিটি সেন্টারগুলোতে বুথগুলো স্থাপন করা হবে। এছাড়া ডিএনসিসির উদ্যোগে কোভিড-১৯ টেস্টিং ল্যাব স্থাপনের পরিকল্পনা রয়েছে। এরই মধ্যে সাময়িকভাবে ডিএনসিসির মহাখালী মার্কেটকে করোনা হাসপাতাল ও আইসোলেশন সেন্টার হিসেবে নির্মাণের জন্য স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। কিছুদিনের মধ্যে এ হাসপাতাল উদ্বোধন করা হবে বলে জানা গেছে, উল্লেখ করেন মেয়র।

তিনি বলেন, করোনা পরিস্থিতি মোকাবিলায় সামাজিক দূরত্বসহ বেশ কিছু নিয়ম কানুন মেনে চলার কথা বলেছেন চিকিৎসা বিজ্ঞানীরা। বিশ্বের অন্যান্য বড় শহরের মতো করোনা প্রতিরোধে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। ঢাকা শহরকে করোনা মুক্ত রাখতে ১০টি ওয়াটার বাউজারের সাহায্যে তরল জীবাণুনাশক স্প্রে করা হচ্ছে। এছাড়া ডিএনসিসি গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি স্থানে হাত ধোয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে।

বাড়ির মালিকদের উদ্দেশে তিনি বলেন, করোনা চিকিৎসায় সংশ্লিষ্ট চিকিৎসক, নার্সদের কেউ যেন হেনস্তা করবেন না। কেউ হেনস্তা করলে মালিকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আবার কোনো বাড়িওয়ালা হেনস্তার শিকার হলে ডিএনসিসিতে অভিযোগ জানাতে পারবেন।

মহামারির মধ্যে জরুরি সেবা কার্যক্রমের আওতায় যেমন বর্জ্য ব্যবস্থাপনা, জীবাণুনাশক ছিঁটানো কাজে নিয়োজিত রয়েছেন সিটি করপোরেশনের অসংখ্য কর্মী। সার্বক্ষণিক মাঠে থাকা এসব কর্মীদের ব্যক্তিগত সুরক্ষার জন্য তাদের মাঝে হ্যান্ড স্যানিটাইজার ও মাস্কসহ অন্যান্য নিরাপত্তা সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে। মাঠ পর্যায়ে কর্মরত ডিএনসিসির সব কর্মীর জন্য স্বাস্থ্যবিমার ব্যবস্থা করেছি। এ দুর্যোগে যদি কোনো কর্মী করোনায় আক্রান্ত হন, অথবা মারা যান, তবে মৃত কর্মীর পরিবার বা আক্রান্ত কর্মী স্বাস্থ্যবিমার আওতায় আর্থিক সহায়তা পাবেন। আমার পক্ষ থেকে কর্মীদের এটা ছোট উপহার, যোগ করেন মেয়র।

আতিক বলেন, এরই মধ্যে ডিএনসিসির অনেকগুলো কাঁচাবাজার খোলা জায়গায় স্থানান্তর করা হয়েছে। আশা করি, সবার সহযোগিতায় এ মহামারী থেকে আমরা মুক্তি পাব। আমাদের অন্যান্য কার্যক্রম মনিটরের জন্য জুম মিটিংয়ের আয়োজন করা হবে। আগামী সপ্তাহের মধ্যে কাউন্সিলরদের সঙ্গে জুম মিটিং করে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেওয়া হবে।

   

ভরসার খালে নোনা পানি, নিরুপায় কৃষক



ডিস্ট্রিক করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, খুলনা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

কিছুদিন আগেও সরষে ফুলে ভরে ছিল মাঠ। এরই মধ্যে ঘরে উঠেছে সূর্যমুখী এবং আলু। এখন তরমুজ চাষাবাদের ভরা মৌসুম। বাড়ছে রোদের প্রখরতা। মাটি হারাচ্ছে জোঁ। ফলে সকাল সন্ধ্যে দুর থেকে পাইপ দিয়ে পানি আনতে হচ্ছে সেখানে। যদিও ওই জামির পাশেই খুলনার কয়রা উপজেলার তেরআউলিয়া খালে ঢেউ খেলছে নোনা পানি।

ওই খালের উপর ভরসা করেই এ এলাকার কয়েক‘শ একর জমি চাষাবাদ হয় দীর্ঘদিন ধরে। তবে বর্ষার শেষ থেকে জানুয়ারি মাস পর্যন্ত ওই খালে থাকে মিষ্টি পানি। তবে বর্তমানে ইজারাদার ওই খালে কৌশলে ঢুকিয়েছে নোনা পানি। ফলে নষ্ট হতে বসেছে কৃষকের পরিশ্রমে গড়া লালিত স্বপ্ন।

যদিও এসব খালে নোনাপানি ওঠানো নিষেধ। কিন্তু ইজারাগ্রহীতারা গোপনে স্লুইস গেটের কপাট খুলে নোনাপানি তোলে। ফলে ওই সব খালের পানির ভরসা করে যারা চাষাবাদ করে। তখন তাদের কপালের ভাঁজ বাড়তে শুরু করে। প্রতিবছর ওই এলাকার কৃষকেরা তেরআউলিয়া খালের উপর ভরসা করে বীজ বুনে। কিন্তু স্বপ্ন পূরণের আগেই ইজারাদারের কৌশলের কাছে স্বপ্নভঙ্গ হয় কৃষকদের। বাধ্য হয়ে কৃষকেরা দূর থেকে পাতা পাইপলাইন থেকে উচ্চমূল্যে পানি আনে। বেড়ে যায় চাষাবাদের খরচ। লাভের খাতা ছোট হয়ে তৈরি হয় লোকসানের খাতা।

খুলনা জেলার কয়রা উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ দপ্তর সূত্রে জানাযায়, কয়রা উপজেলার ৩৯টি খাল নিয়ে কৃষি মন্ত্রণালয়ে একটি প্রতিবেদন পাঠানো হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, ওই খালগুলোতে নোনা পানির অনুপ্রবেশ বন্ধ করলে এবং মিষ্টি পানি সংরক্ষণের ব্যবস্থা করা গেলে ওই এলাকর ৭ হাজার ২ হেক্টর জমিতে বছরে ৩শ’ ৭০ কোটি ৮০ লাখ টাকার ফসল উৎপাদন করা সম্ভব হবে।

কয়রা উপজেলার চুন্ডিপুর গ্রামের এই তেরআউলিয়া খালের একপাশ দিয়ে চলে গেছে চলাচলের রাস্তা। আর অন্য পাশে সুবিশাল ক্ষেত। এই খালটি উপজেলার মসজিদকুড় গ্রাম থেকে শুরু হয়ে চন্ডিপুর, দশবাড়িয়া, কিনুকাঠী, খেপনা গ্রামের মধ্য দিয়ে ঘোষখালী খাল হয়ে শিবসা নদীতে মিশেছে।

ওই গ্রামের কৃষক আফসার আলী গাজী জানান, আমাগে খেতের পাশেই খাল। খালে পানি ভরা। কিন্তু সে পানিতে চাষাবাদ হয় না। খেতের জন্য পানি আনতে হয় ৩ রশি দূরে সেচ পাম্প থেকে। অনেক খরচ। কিন্তু করবো। খালের পানি এতো নোনা যে, ওই পানি একটু গাছের গায়ে লাগলে কচি গাছ মরে যায়।

উপজেলার চন্ডিপুর গ্রামের কৃষক মোঃ ইসহাক আলী সরদার জানান, আমি আমার সাড়ে তিন বিঘা জমিতে আমন চাষের পর সবজি আবাদের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আমার জমির পাশে তেরআউলিয়া নামের এ খালে মিঠাপানি ছিল। বর্তমানে নোনাপানি উঠিয়ে মাছ চাষ করছেন খালের ইজারাদার। ফলে খালের আশপাশে প্রায় ২০০ একর জমিতে চাষাবাদে পানির স্কংট দেখা দিয়েছে। শুধু এ খাল নয়, আমাদের উপজেলার ৭টি ইউনিয়নে এমন শতাধিক বন্ধ খাল মাছচাষিদের কাছে প্রতি ৩ বছর পরপর ইজারা প্রশাসন।

স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, এ এলাকার প্রায় সব বিলের মধ্যে ছোট-বড় খাল রয়েছে। এসব খাল বর্ষা মৌসুমে মিষ্টি পানিতে টৈটম্বুর থাকে। শুষ্ক মৌসুমে এ খালের পানি সেচ কাজে লাগাতে পারলে চাষিরা লাভবান হতেন। কিন্তু সেই সময় ইজারাদাররা গোপনে নোনাপানি তোলে।

চুন্ডিপুর গ্রামের ওই তেরআউলিয়া খালের ইজারাদার মো. মইনুদ্দিন মিস্ত্রি জানান, এই খালটি স্লইজ গেটের কাছে। অন্যদিকে ওই স্লুইজ গেটের পাটা বা গেটটি নষ্ট। সেজন্য কিছু নোনা পানি উঠেছে। কদিন আগে সেটি সংস্কার করা হয়েছে। ফলে আর নোনা পানি উঠবে না।

কয়রা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. আবদুল্লাহ আল মামুন জানান, এ সমস্যায় জন্য অনেক কৃষক আমাদের কাছে আসে। কিন্তু আমাদের কি করার আছে? আমরা কৃষকদের বিভিন্ন পরামর্শ দেই।

কয়রা উপজেলা জলমহাল কমিটির সভাপতি ও কয়রা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বি এম তারিক-উজ-জামান জানান, রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যে খাল, জলাশয়, খাস জমি ইজারা দেয়া হয়। তবে সেখানে নোনাপানি তোলা যাবে না। যদি কেউ গোপনে নোনাপানি তুলে কৃষকের ক্ষতি করে, তাহলে ওই ইজারা বাতিল করা হবে।

;

বাড়তি ভাড়া চেয়ে হয়রানি করলেই কঠোর ব্যবস্থা: আইজিপি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

 

ঈদে ঘরমুখো যাত্রীদের কাছ থেকে গণপরিবহনে বাড়তি ভাড়া আদায়ের মাধ্যমে হয়রানির চেষ্টা করলে কঠোর আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন।

শুক্রবার (২৯ মার্চ) দুপুরে রাজারবাগে সাংবাদিকের এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন আইজিপি।

চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন বলেন, বাড়তি ভাড়া আদায়ের চেষ্টা করলে জাতীয় জরুরি সেবা-৯৯৯ নম্বরে অথবা সংশ্লিষ্ট থানায় ফোন করে সহায়তা নেওয়ার আহ্বান করছি। ঈদে ঘরমুখো যাত্রীদের কাছ থেকে বাড়তি ভাড়া আদায়ের মাধ্যমে হয়রানির চেষ্টা করলে কঠোর আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

তিনি জানান, ঈদ যাত্রাকে নিরাপদ ও ঝুঁকিমুক্ত করতে নৌ-পুলিশ, রেলওয়ে পুলিশ, ট্যুরিস্ট পুলিশ, হাইওয়ে পুলিশ তাদের প্রস্তুতি নিচ্ছে। পাশাপাশি জেলা পুলিশও তাদের প্রস্তুতি নিচ্ছে। এবার ঈদের ছুটি একটু লম্বা হবে। এজন্য পর্যটন স্পটগুলোতে দর্শনার্থীদের একটু ভিড় হতে পারে। সার্বিকভাবে নিরাপত্তা নিশ্চিতের জন্য আমরা পরিকল্পনা গ্রহণ করছি।

আইজিপি বলেন, সরকার বহুমুখী উন্নয়ন করছে, রাস্তা অনেক প্রশস্ত হয়েছে। উদাহরণে বলা যায়, চন্দ্রায় মাত্র একটি সড়ক ছিল। এখন রাস্তাও অনেক প্রশস্ত হয়েছে আবার ডাইভারশনও হয়েছে। সারা দেশের সড়ক ব্যবস্থাই অনেক উন্নত হয়েছে। আমি আশা করছি— আমাদের ঈদ যাত্রীদের নিরাপদে ও নির্বিঘ্নে তাদের গন্তব্যে পৌঁছতে পারব। সেই সঙ্গে যথাসময় সবার ঈদযাত্রা সমাপ্ত হবে বলে আমি আশা করছি।

ঈদের ছুটিতে ফাঁকা ঢাকায় অপরাধ নিয়ন্ত্রণে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানিয়েছেন আইজিপি।

;

কক্সবাজারে প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় ডিভাইসসহ আটক ২



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কক্সবাজার
ছবি: বার্তা ২৪.কম

ছবি: বার্তা ২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

কক্সবাজারে প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় অবৈধ নকল করার ডিভাইসসহ ২ জনকে আটক করেছে পুলিশ। শুক্রবার (২৯ মার্চ) জেলার সিটি কলেজ কেন্দ্রে সমাজ বিজ্ঞান ভবনের ৪০২ নম্বার কক্ষ থেকে তাদের আটক করা হয়।

আটককৃত দুজন হলেন, খুরুশকুলের নুরুল হক ও চকরিয়ার তৌহিদুল ইসলাম।

কক্সবাজার সিটি কলেজের অধ্যক্ষ ক্য থিং অং বলেন, গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে বিষয়টি জানার পর পুলিশের মাধ্যমে সন্দেভাজন দুই জনকে তল্লাশি করলে হাতের বাহুর নিচে লুকানো অবস্থায় একটি টু ওয়ে কানেক্টেড ডিভাইস পাওয়া যায়। এ সময় অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা) তাপ্তি চাকমাসহ পুলিশের সহযোগিতায় তাদেরকে আটক করা হয়।

ক্য থিং অং আরও বলেন, ঘড়ি মোবাইল বা ইলেকট্রনিকস কোনো কিছু নিয়ে পরীক্ষার কেন্দ্রে প্রবেশের নিষেধাজ্ঞা থাকলেও তারা এ কাজ করেছে। এটা খুবই অন্যায়।

;

সাভারে ৪০ বোতল ফেন্সিডিলসহ গ্রেফতার ২



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম, সাভার (ঢাকা)
ছবি: বার্তা ২৪.কম

ছবি: বার্তা ২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ঢাকার সাভারে ৪০ বোতল ফেন্সিডিলসহ দুইজনকে গ্রেফতার করেছে ঢাকা জেলা উত্তর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ।

শুক্রবার (২৯ মার্চ) বিকেলে বিষয়টি নিশ্চিত করেন ঢাকা জেলা উত্তর ডিবি পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি রিয়াজ উদ্দিন আহমেদ বিপ্লব।

এর আগে, ২৮ মার্চ দিবাগত রাতে আশুলিয়ার জামগড়া এলাকা থেকে তাদেরকে আটক করা হয়।

গ্রেফতারকৃতরা হলেন- দিনাজপুরের সদর থানার কুতইড় এলাকার বাসিন্দা ও আশুলিয়ার জামগড়া মধ্যপাড়া এলাকার ভাড়াটিয়া মো.ফরিদুল ইসলাম (৪৪) এবং একই এলাকার বাসিন্দা মো. মিজানুর রহমান (৪৫)।

ডিবি পুলিশ জানায়, দীর্ঘদিন ধরে দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে মাদকদ্রব্য এনে আশুলিয়াসহ আশপাশের এলাকায় তা বিক্রি করত তারা। ওই এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করা হয়।

পুলিশ জানায়, আটকদের বিরুদ্ধে আশুলিয়া থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে একটি মামলা দায়ের হয়েছে।

;