ডেঙ্গু থেকে নগরবাসীকে সুরক্ষা দিতে দ্বিতীয় দিনের মতো ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) ৫টি ওয়ার্ডে সকাল থেকে মশক নিধনে বিশেষ পরিচ্ছন্নতা অভিযান (চিরুনি অভিযান) পরিচালিত হয়েছে।
চিরুনি অভিযানকালে ৫টি অঞ্চলে মোট ১৭৪৮টি বাড়ি, স্থাপনা, নির্মাণাধীন ভবন ইত্যাদি পরিদর্শন করা হয়। এসময়ে বিভিন্ন বাড়ি, প্রতিষ্ঠান, স্থাপনায় ও পরিত্যক্ত জায়গায় এডিসের লার্ভা পাওয়া যাওয়ায় ৯টি মামলায় মোট ৪৬ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
অঞ্চল-১ (উত্তরা) এর আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা জুলকার নায়ন, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আনোয়রুল হালিম ও রোসলিনা পারভীনের নেতৃত্বে উত্তরা ৯ নম্বর সেক্টরে মোট ৭৪৮টি নির্মাণাধীন বাড়ি ও প্রতিষ্ঠানে অভিযান চালান। এসময়ে এডিস মশার লার্ভা পাওয়া যাওয়ায় এই অঞ্চলে মোট ৯ হাজার টাকা জরিমানা করা হয় এবং এডিস মশার সকল প্রজননস্থলসমূহে কীটনাশক স্প্রে করা হয়।
অঞ্চল-২ (মিরপুর-২) এর ৬ নং ওয়ার্ডের মিরপুর সেকশন ৬ ব্লক-সি এর রোড ১-২০ এলাকার ৪৪৩টি বাড়ি ও স্থাপনায় চিরুনি অভিযান চালিয়ে এডিস মশার লার্ভা পাওয়া যাওয়ায় ৬টি ভবনে নোটিশ প্রদান করা হয় এবং অন্যদেরকে সতর্ক করা হয়। এছাড়া ২টি মামলায় ২জনকে মোট ৭হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
অঞ্চল-৩ (মহাখালী) এর ১৮ নম্বর ওয়ার্ডের শাহজাদপুর এলাকায় ১৭০টি বাড়ি, স্থাপনা ও নির্মাণাধীন ভবনে চিরুনি অভিযান চালিয়ে ১১টি বাড়ি, স্থাপনায় এডিস মশার লার্ভা পাওয়া যায়। এতে ৪টি মামলায় সর্বমোট ৩০হাজার টাকা জরিমানা করা হয় এবং উক্ত সকল এডিস মশার প্রজননস্থলসমূহ ধ্বংস করা হয়।
অঞ্চল-৪ (মিরপুর-১০) এর ১২ নম্বর ওয়ার্ডের কলাউড়া পাড়া ও শাহ আলীবাগ এলাকায় ৩১০টি নির্মাণাধীন ভবন ও স্থাপনায় চিরুনি অভিযান চালানো হয়। এসময়ে ৩টি বাড়িতে এডিস মশার লার্ভা পাওয়া গেলে তাদেরকে সতর্ক করে সেসব স্থানে কীটনাশক স্প্রে করা হয় তবে কোন জরিমানা করা হয়নি।
অঞ্চল-৫ (কারওয়ান বাজার) এর নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট বেলায়েত হোসেনের নেতৃত্বে চিরুনি অভিযান পরিচালিত হয় মোহাম্মদপুরের আসাদগেইট এলাকায়। এসময়ে মোট ৬৬টি নির্মাণাধীন ভবন ও স্থাপনা পরিদর্শন করে মোট ৫টি স্পটে এডিস মশার লার্ভা পাওয়া যায়। তাদেরকে পরবর্তীতে সতর্ক থাকার নির্দেশ প্রদান ও উক্ত স্পটসমূহ ধ্বংসপূর্বক কীটনাশক প্রয়োগ করা হয়েছে।
অঞ্চল-৯ ভাটারা, সুতিভোলা, নূরেরচালা এলাকায় ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন ডিএনসিসির প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা আব্দুল হামিদ মিয়া। এসময়ে তিনি ১১টি নির্মাণাধীন ভবন ও স্থাপনা পরিদর্শন করেন। বাসা বাড়িতে অপরিচ্ছন্ন পরিবেশ ও ময়লা আবর্জনা থাকায় কয়েকজনকে সতর্ক করা হয়েছে এবং এডিস মশার সম্ভাব্য প্রজননস্থথলসমূহ ধ্বংসপূর্বক কীটনাশক প্রয়োগ করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, চলমান চিরুনি অভিযানসহ ডেঙ্গু থেকে নগরবাসীকে সুরক্ষা দিতে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি) ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে গত ১০মে থেকে পরিচালিত অভিযানে এখন পর্যন্ত সর্বমোট ১লক্ষ ৬৭হাজার ৩শত টাকা জরিমানা করা হয়েছে। এডিস মশা নিয়ন্ত্রণে ডিএনসিসির চিরুনি অভিযান অব্যাহত থাকবে।
পার্বত্য চট্টগ্রামে আইনশৃঙ্খলা অবনতির চেষ্টা করলে কোনো ছাড় দেওয়া হবে না বলে মন্তব্য করেছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
তিনি বলেন, ভবিষ্যতে পাহাড়ে আইনশৃঙ্খলা অবনতির চেষ্টা করলে হাত ভেঙে দেওয়া হবে।
শনিবার (২১ সেপ্টেম্বর) রাঙামাটি সেনা রিজিয়নে স্থানীয় বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, আঞ্চলিক দলের নেতা ও নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে মতবিনিময় শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা।
তিনি বলেন, পাহাড়ে সহিংসতার পেছনে কারা জড়িত তা বের করতে একটি উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন তদন্ত কমিটি গঠন করা হবে। আইন শৃঙ্খলার কোনো অবস্থায় অবনতি করা যাবে না।
তিনি আরও বলেন, আমরা কোনো অবস্থায় সন্ত্রাসীদের ছাড় দেব না। পাহাড়ের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়নে প্রশাসনকে সহযোগিতা করতে গণমাধ্যকর্মীদের প্রতি আহবানও জানান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা।
এরআগে, বেলা সোয়া ১২টার সময় স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার নেতৃত্বে স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা, পার্বত্য মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা, পুলিশের আইজিপি, দুটি গোয়েন্দা সংস্থার প্রধান, সেনাবাহিনীর চট্টগ্রামের জিওসিসহ নিরাপত্তা বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ রাঙামাটি সেনা রিজিয়নের প্রান্তিক মিলনায়তনে উপস্থিত হন।
পরে রাঙামাটির বিভিন্ন সরকারি অফিসের প্রধানগণ, বিএনপি-জামায়াত ও জেএসএসর নেতৃবৃন্দ, চাকমা সার্কেল চিফসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রতিনিধি, রাঙামাটি প্রেসক্লাবের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক এবং স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দ সৃষ্ট পরিস্থিতি নিয়ে মতবিনিময় করেন।
নোয়াখালীর সোনাইমুড়ীতে শিশু শিক্ষার্থীকে যৌন নিপীড়ন করার অভিযোগ তুলে অভিযুক্ত মাদ্রাসার শিক্ষকদের গ্রেফতারের জন্য আবেদন করেছে ভুক্তভোগীর পরিবার।
বৃহস্পতিবার (১৯ সেপ্টেম্বর) নির্যাতিত শিশুর পিতা অভিযুক্ত আসামিদের গ্রেফতারের দাবি জানিয়ে নোয়াখালী পুলিশ সুপার (এসপি) মো.আসাদুজ্জামান বরাবর লিখিত আবেদন জানান। এর আগে, গত বছরের ২৮ ডিসেম্বর ৭জনকে আসামি করে সোনাইমুড়ী থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা দায়ের করেন। মামলা নং-১৩/১৯৮।
মামলার এজাহার ও ভুক্তভোগী শিশুর পিতা অভিযোগ করে বলেন, মামলার ৭ আসামি ও কোটবাড়িয়া আল ফালাইয়্যা মাদরাসার কিছু শিক্ষক মাদরাসায় পড়ুয়া শিশু-কিশোরদেরকে গত ৩ বছর ধরে অপহরণ, শরীরে চেতনানাশক ইঞ্জেকশন পুশ করা, মাদক সেবন করানো, বাচ্চাদের শরীর থেকে ইঞ্জেকশনের মাধ্যমে ব্লাড নেওয়া, বাচ্চাদেরকে ইয়াবা সেবনে বাধ্য করে। এরপর তাদের ভিডিও ধারণ এবং সেই ভিডিও দেখিয়ে ব্ল্যাকমেইলিং করে বাচ্চাদেরকে মাদক পাচারের জন্য পাঠানো হয়। শিশু বাচ্চারা তাদের কথা না শুনলে তাদের মেরে ফেলার হুমকি-ধমকি প্রদান করাসহ শিশু শিক্ষার্থীদেরকে গণধর্ষণের ঘটনাও ঘটেছে।
লিখিত অভিযোগে বলা হয়েছে, মাদরাসার অন্যান্য ছাত্রদেরসহ ভিকটিমকে (১০) আসামিরা একে অপরের সহায়তায় অপহরণ, গণধর্ষণ, নেশা জাতীয় দ্রব্য সেবন, নেশা জাতীয় ইনজেকশন পুশ করে অচেতন করে গণধর্ষণ করে। ভিকটিম জ্ঞান ফিরলে প্রতিবাদ করলে তাকে প্রাণ নাশের হুমকির ধমক দেয়। মামলার ৭ জন আসামির মধ্যে ২ জন আসামিকে পুলিশ গ্রেফতার করে আদালতে সোপর্দ করলে জামিনে এসে ১ জন আসামি বিদেশ চলে যায়। উপজেলার সোনাপুর গ্রামের ৫নং আসামি রাজুসহ এজাহার নামীয় পলাতক আসামি জোবাইয়ের হোসেন ফরহাদ (২৪) আবু ওয়ায়েদা অনিক (২৫) মো.রনি (২৩) বিদেশে পালিয়ে যাওয়ার জন্য পায়তারা করছে।
ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর পিতা অভিযোগ পত্রে করে আরও বলেন, চৌকিদার বাড়ির মো. স্বপনের (৪০) বিরুদ্ধে পুলিশের কাছে বারবার নালিশ করা সত্ত্বেও তার নাম মামলার এজাহারে অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি। ভিকটিম ২২ ধারায় জবানবন্দিতে তার নাম উল্লেখ করেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে সোনইমুড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বখতিয়ার উদ্দিন চৌধুরী বলেন, এই মামলার একাধিক আসামিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এছাড়া পলাতক আসামিদের গ্রেফতারের চেষ্টা চালাচ্ছে পুলিশ।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে রাজবাড়ীতে শহীদ দুই পরিবার ও আহত ১৫ পরিবারকে আর্থিক সহযোগিতা দিয়েছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। এ উপলক্ষে শনিবার (২১ সেপ্টেম্বর) দুপুরে রাজবাড়ী জেলা শিল্পকলা একাডেমিতে জেলা জামায়াতে ইসলামী মতবিনিময় সভার আয়োজন করেন।
রাজবাড়ী জেলা জামায়াতে ইসলামীর আমির অ্যাড. মো. নূরুল ইসলামের সভাপতিত্বে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের সদস্য সাইফুল আলম খান মিলন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি বলেন, গত পরশু দিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফজলুল হলে যে ছেলেটিকে পিটিয়ে মারা হয়েছে এই নৃশংসতা কি মানুষ সহ্য করতে পারে। এই হত্যাকাণ্ডের সাথে যে ৬ জন জড়িত ছিলো তারা নাকি সবাই ছাত্রলীগের। দেশে তারা চাচ্ছে আবার চাক্কা ঘুরিয়ে দিতে। তারা প্রথমত জুডিসিয়াল ক্রু করার চেষ্টা করলো, আমাদের ছাত্র ভাইয়েরা সেটা নস্যাৎ করলো। আনসার দিয়ে তারা চেষ্টা করলো।
কোন ক্রমেই বাংলাদেশে বিচারহীনতার সংস্কৃতি আনা যাবে না। আইন হাতে তুলে নেওয়া যাবে না। আপনার দৃষ্টিতে কেউ অন্যায় করলে আপনি প্রশাসনকে জানাতে পারেন। এখানে পুলিশ আছে, সেনাবাহিনী আছে, বিচার বিভাগ আছে। তারাই আইনের মাধ্যমে বিচার করবেন।
দুর্গাপূজায় হিন্দু ভাই-বোনেরা যেন নির্বিঘ্নে তাদের ধর্ম পালন করতে পারেন সে বিষয়ে তিনি বলেন, বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। এই দেশে সংখ্যালঘু বলতে কিছু থাকবে না। এমনকি ইউরোপ আমেরিকার থেকেও বাংলাদেশ এখন অনেক ভালো। আমরা আমাদের দেশে যারা বাস করি, এদেশের যারা সন্তান তারা সকলেই এদেশের নাগরিক। এদেশে কোন সংখ্যাগুরু ও সংখ্যালঘু নেই। ইতিমধ্যেই জামাত এটা প্রমাণ করেছে। সামনে দুর্গাপূজা। হিন্দু ভাই-বোনেরা যেন তাদের ধর্মীয় উৎসব ভালো ভাবে উদযাপন করতে পারেন সে বিষয়টি আমাদের লক্ষ্য রাখতে হবে। সেজন্য সকলেই আমরা সহযোগিতা করবো।
জেলা জামায়াতে ইসলামীর রাজবাড়ী জেলার সেক্রেটারি মো. আলিমুজ্জামানের সঞ্চালনায় মতবিনিময় সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ফরিদপুর অঞ্চলের টিম সদস্য অধ্যাপক আবদুত তওয়াব।
এ সময় ঢাকা মহানগর জামায়াতে ইসলামীর কর্মপরিষদ সদস্য মো.জামাল উদ্দিন, রাজবাড়ী জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির হাসমত আলী হাওলাদার, জেলা কর্ম পরিষদ সদস্য হারুন উর রশিদ, ইসলামী ছাত্র শিবির জেলার সভাপতি মো. নুরুল ইসলাম, বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রতিনিধি হাফেজ হাসিবুল হাসানসহ ঢাকায় গুলিতে নিহত শহীদ পরিবারের সদস্যরা সদস্যরা বক্তব্য রাখেন।
ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে রাজবাড়ীতে শহীদ ২ পরিবারকে ৪ লাখ টাকা এবং আহত ১৫ পরিবারকে চিকিৎসার জন্য ১ লাখ টাকা অর্থ প্রদান করেছেন তারা।
পাহাড়ের সহিংসতার ঘটনায় বিদেশি শক্তি ও পতিত স্বৈরাচারি সরকারের ইন্ধন রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এ এফ হাসান আরিফ।
শনিবার (২১ সেপ্টেম্বর) রাঙামাটি সেনা রিজিয়নে স্থানীয় বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, আঞ্চলিক দলের নেতা ও নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে মতবিনিময় শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
তিনি বলেন, বৈঠকে সবাই বলেছেন আমরা সম্প্রীতি চাই। কিন্তু জানি না কোথায় ছন্দপতন হচ্ছে। ছন্দপতনের বিষয়ে সবাই একটি বাক্য উচ্চারণ করেছে; সেটি হলো ষড়যন্ত্র। বাইরে থেকে একটি ষড়যন্ত্র হচ্ছে আমাদের এই সম্প্রীতি নষ্ট করার জন্য।
হাসান আরিফ বলেন, এর পেছনে কারা জড়িত সেটা বের করতে একটি শক্তিশালী তদন্ত কমিটি করা হচ্ছে। তাদের সপ্তাহে দমন করা হবে।
এরআগে, বেলা সোয়া ১২টার সময় স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার নেতৃত্বে স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা, পার্বত্য মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা, পুলিশের আইজিপি, দুটি গোয়েন্দা সংস্থার প্রধান, সেনাবাহিনীর চট্টগ্রামের জিওসিসহ নিরাপত্তা বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ রাঙামাটি সেনা রিজিয়নের প্রান্তিক মিলনায়তনে উপস্থিত হন।
পরে রাঙামাটির বিভিন্ন সরকারি অফিসের প্রধানগণ, বিএনপি-জামায়াত ও জেএসএসর নেতৃবৃন্দ, চাকমা সার্কেল চিফসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রতিনিধি, রাঙামাটি প্রেসক্লাবের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক এবং স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দ সৃষ্ট পরিস্থিতি নিয়ে মতবিনিময় করেন।