ঔষধি গ্রাম গাইবান্ধার খোর্দ্দকোমরপুর



তোফায়েল হোসেন জাকির, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, গাইবান্ধা
ঔষধি গ্রাম গাইবান্ধার খোর্দ্দকোমরপুর

ঔষধি গ্রাম গাইবান্ধার খোর্দ্দকোমরপুর

  • Font increase
  • Font Decrease

গাইবান্ধার সাদুল্যাপুর উপজেলার নিভৃত গ্রাম খোর্দ্দকোমরপুর। এই গ্রামে ধান-পাট ও সবজির পাশাপাশি চাষ করা হচ্ছে নানা জাতের ঔষধি গাছ। এখানকার কৃষকরা দীর্ঘ বছর ধরে ঔষধি গাছ আবাদ করায়, খোর্দ্দকোমরপুর গ্রামটি এখন ঔষধি গ্রাম নামে পরিচিত লাভ করেছে।

সরেজমিনে বৃহস্পতিবার (৯ জুলাই) সকালে সাদুল্লাপুর উপজেলার খোর্দ্দকোমরপুর গ্রামের মাঠে দিগন্তজুড়ে নজর কাড়ছিল সবুজে ঘেরা ঔষধি গাছের খেতগুলো। এসময় প্রান্তিক কৃষকরা স্বপ্নের এই আবাদে নানা কাজে ব্যস্ততা দেখা গেছে।

জানা যায়, ওই গ্রামের কৃষক রব্বানী মিয়া কয়েক বছর আগে ঔষধি উদ্ভিদ চাষ শুরু করেন । এসবের মধ্যে অশ্বগন্ধা, বাসক, তুলসী ও কালমেঘ জাতের ঔষধি ফসল উৎপাদন করে আসছেন তিনি। প্রাথমিকভাবে অল্প পরিমাণ জমিতে ঔষধি গাছ আবাদ করে লাভের মুখ দেখেন। এরপর ধীরে ধীরে বাড়াতে থাকে জমির পরিমাণ। কৃষক রব্বানী এসব ফসল বিক্রি করে এখন অনেকটাই স্বাবলম্বী।

এদিকে, রব্বানীর এই আবাদকে অনুকরণ করে খোর্দ্দকোমরপর গ্রামের এন্দাদুল, খলিল ও শাহানাসহ আরও অনেকে ঔষধি উদ্ভিদ চাষে ঝুঁকে পড়েছেন। ঝুঁকিবিহীন এইসব ফসল উৎপাদন করে এবং স্বল্প খরচে অধিক লাভ পাওয়ায় এই এলাকার মাঠপর্যায়ে বিস্তার ঘটছে ঔষধি উদ্ভিদ আবাদে।

সাদুল্লাপুর উপজেলা কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা যায়, খোর্দ্দকোমরপুর এলাকায় প্রায় ১৫ একর জমিতে চাষ করা হচ্ছে বিভিন্ন জাতের ঔষধি উদ্ভিদ । প্রায় ২৩০ জন কৃষক এর আওতায় রয়েছে। তাদের মধ্যে ২৫ জন কৃষকের একটি করে গ্রুপ রয়েছে। এই গ্রুপের কৃষকদের উৎপাদিত ঔষধি ফসল সহজে বাজারজাতকরণের জন্য রয়েছে একটি কালেকশন পয়েন্ট। আর ওই পয়েন্ট থেকে সরাসরি একমি ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানির কাছে বিক্রি করা হয় ঔষধি ফসলগুলো।

ওই পয়েন্টের প্রধান সমন্বয়কারী রব্বানী মিয়া জানান, স্থানীয় কৃষি বিভাগের সহযোগিতায় ঔষধি উদ্ভিদ আবাদ করা হচ্ছে। অশ্বগন্ধা, বাসক, তুলসী ও কালমেঘ বিঘাপ্রতি উৎপাদন হয় প্রায় ২৫ থেকে ৩০ মণ। যার বিক্রি দাম পাওয়া যায় ২৫ থেকে ৩০ হাজার টাকা। এতে খরচ হয় ৫ থেকে ৬ হাজার টাকা। এসব ঔষধি আবাদে তেমন কোনো ঝুঁকি নেই বলেও জানান তিনি।

সাদুল্লাপুর উপজেলা কৃষি বিভাগের উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা ফরিদুল ইসলাম ও তানজিমুল হাসান বার্তা২৪.কম-কে জানান, ঔষধি ফসল খুবই লাভজনক। এখানকার চাষিদের লাভবান করতে সার্বিকভাবে পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।

   

সমন্বিত প্রচেষ্টায় শব্দদূষণ হ্রাসে সচেতনতা বৃদ্ধির আহ্বান



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজশাহী
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

সমন্বিত প্রচেষ্টায় শব্দদূষণ হ্রাসে সচেতনতা বৃদ্ধির আহ্বান জানিয়ে রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনার ড. দেওয়ান মুহাম্মদ হুমায়ূন কবীর বলেছেন, শব্দদূষণ একটি নীরব ঘাতক। উচ্চমাত্রার শব্দদূষণ কানে কম শোনা থেকে শুরু করে স্থায়ীভাবে বধির হচ্ছে মানুষ।

এই ক্ষতির প্রভাব পাখির প্রজননের ওপরও পড়ছে। শব্দের উৎস চিহ্নিত করে শব্দদূষণ হ্রাসে সচেতনতা বৃদ্ধি করতে হবে।

বুধবার (২৪ এপ্রিল) বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে ‘আন্তর্জাতিক শব্দ সচেতনতা দিবস’ উপলক্ষে এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

বিভাগীয় কমিশনার বলেন, রাজনৈতিক সভা থেকে শুরু করে বিয়ে, ধর্মীয় অনুষ্ঠান, পিকনিক সব ক্ষেত্রে এর কান ফাটানো শব্দ চলে। তবে আইনে শর্ত সাপেক্ষে এর অনুমতিও রয়েছে। তবে তার জন্য কর্তৃপক্ষের অনুমতি নিতে হবে।

তিনি বলেন, বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার অনুমোদিত শব্দদূষণের মাত্রা ৪০ থেকে ৫০ ডেসিবল। সেই লক্ষ্যে শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে সরকার সমন্বিত ও অংশীদারিত্বমূলক প্রকল্প শুরু করেছে। এই প্রকল্পের মাধ্যমে বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষকে শব্দ সচেতনতামূলক প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। সচেতনতামূলক কর্মসূচি বাস্তবায়নের মাধ্যমে শব্দদূষণের বিরুদ্ধে জনমত তৈরি করতে হবে। সবার সমন্বিত প্রচেষ্টায় শব্দদূষণ সহনীয় পর্যায় নেমে আসবে।

পরিবেশ অধিদপ্তর রাজশাহী বিভাগীয় কার্যালয়ের পরিচালক মুহা. আহসান হাবিবের সভাপতিত্বে এসময় উপস্থিত ছিলেন, অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার (সার্বিক) তরফদার মো. আক্তার জামীল, রাজশাহী রেঞ্জ কার্যালয়ের পুলিশ সুপার (অপারেশন) মো. মনিরুল ইসলাম, জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের উপপরিচালক (স্থানীয় সরকার) মো. আশরাফুল ইসলাম, অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশন) মোহাম্মদ হেমায়েতুল ইসলাম, রাজশাহী মেডিকেল কলেজের নাক-কান-গলা ও হেড-নেক সার্জারি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডা. সুব্রত ঘোষ, পরিবেশ অধিদপ্তর রাজশাহী বিভাগীয় কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মো. তামিম হাসান, রাজশাহী সিভিল সার্জন ডা. আবু সাঈদ মোহাম্মদ ফারুক প্রমুখ।

এর আগে, পরিবেশ অধিদফতরের বিভাগীয় ও জেলা কার্যালয়ের আয়োজনে ‘প্রটেক্ট ইয়োর ইয়ার, প্রটেক্ট ইয়োর হেলথ’- এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয় চত্বর থেকে একটি বর্ণাঢ্য র‌্যালি বের হয়। পরে আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।

এসময় বক্তারা শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে সবার সচেতনতার ওপর গুরুত্বারোপ করেন। বক্তারা বলেন, আমাদের সঠিক অনুধাবনের অভাবে দিন দিন পরিবেশ দূষণের মাত্রা বেড়েই চলেছে। অনেক পরিবেশবাদী বাংলাদেশের শব্দদূষণের বর্তমান পর্যায়কে ‘শব্দ-সন্ত্রাস’ নামে অভিহিত করেছেন।

শব্দদূষণের সার সংক্ষেপ উপস্থাপন করেন, রাজশাহী পরিবেশ অধিদফতরের উপ-পরিচালক মাহমুদা পারভীন। তিনি জানান, রাজশাহী পরিবেশ অধিদফতরের অভিযানে শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে মোট ১৭টি অভিযান পরিচালনা করে ৪২ জন গাড়িচালককে ৩৩ হাজার ৯শ টাকা জরিমানা এবং ৮০টি হাইড্রোলিক হর্ন ধ্বংস করা হয়েছে।

এছাড়াও শব্দদূষণ রোধে করণীয় সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে অগ্রণী বিদ্যালয় ও মহাবিদ্যালয়ের ২শ শিক্ষার্থী, রাজশাহী কলেজের ১শ ৮০ জন শিক্ষার্থী এবং ইমাম প্রশিক্ষণ একাডেমিতে ১শ ১ জন ইমামদের নিয়ে শব্দদূষণ প্রতিরোধে মতবিনিময় সভা করা হয়েছে।

এছাড়াও টিটিসিতে প্রায় ১শ ৬০ জন মোটর পরিবহন শ্রমিকদের ও ৫৫ জন সাংবাদিকদের নিয়ে মতবিনিময় করা হয়েছে।

 

;

ডিএনসিসির সঙ্গে চীনের আনহুই প্রদেশের সমঝোতা স্মারক সই



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন (ডিএনসিসি) এবং চীনের আনহুই প্রদেশের মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর হয়েছে।

বুধবার (২৪ এপ্রিল) গুলশান ডিএনসিসি নগরভবনের সম্মেলন কক্ষে সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেন ডিএনসিসি'র সচিব মোহাম্মদ মাসুদ আলম ছিদ্দিক এবং আনহুই প্রদেশের ফরেন অ্যাফেয়ারস বিভাগের ডেপুটি ডিরেক্টর জেনারেল ইয়াং জায়োলিন।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন ডিএনসিসি মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম ও চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন।

ডিএনসিসি মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম বলেন, 'চীন ও বাংলাদেশের মধ্যে দীর্ঘদিনের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বিদ্যমান। আজকের এই চুক্তির ফলে দুই দেশের সম্পর্ক আরো দৃঢ় হবে বলে আমি বিশ্বাস করি। এর ফলে দুই সিটির মধ্যে জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা বিনিময় করা হবে। এই চুক্তির ফলে দুই শহর একে অপরকে অর্থনৈতিক ও কারিগরি, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, শিক্ষা, সংস্কৃতি, পর্যটন বিষয়ে জ্ঞান বিনিময় ও সহযোগিতা করবে। দুই সিটির উত্তম কার্যক্রমগুলো শেয়ার করা হবে। ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনকে যে কোনো ধরণের সহযোগিতা করতে পারবে আনহুই প্রদেশ। অন্য দিকে ডিএনসিসির উত্তম কার্যক্রমগুলোও শেয়ার করতে পারবে।'

মেয়র বলেন, 'চীন দূতাবাসের সাথে ডিএনসিসি দীর্ঘদিন ধরে যৌথভাবে কাজ করছে। গত বছর চীন দূতাবাসের সহযোগিতায় বনানী কড়াইল বস্তিতে বসবাসকারী নারীদের মাঝে অত্যাধুনিক স্বয়ংক্রিয় সেলাই মেশিন বিতরণ করা হয়েছে। গত রমজান মাসেও চীন দূতাবাসের সহযোগিতায় মিরপুর ভাসানটেক বস্তিতে এক হাজার পরিবারের মাঝে খাবার বিতরণ করা হয়েছে। ডিএনসিসি'র বর্জ্য থেকে বিদ্যুৎ প্রকল্পটিও বাস্তবায়ন করছে চীনের একটি প্রতিষ্ঠান। আজকের এই নতুন চুক্তিতে ডিএনসিসি'র সাথে বিদ্যমান সম্পর্ককে আরও এগিয়ে নিয়ে যাবে।'

এ সময় অন্যান্যের সঙ্গে আরও উপস্থিত ছিলেন ডিএনসিসি'র প্রধান প্রকৌশলী ব্রিগে. জেনা. মো. মঈন উদ্দিন, প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রিগে. জেনা. ইমরুল কায়েস চৌধুরী, প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা ক্যাপ্টেন মোহাম্মদ ফিদা হাসান ও অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ।

;

চুয়েট শিক্ষার্থীদের চাপা দেওয়া বাসের চালক গ্রেফতার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
বাসের চালক গ্রেফতার

বাসের চালক গ্রেফতার

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (চুয়েট) দুই শিক্ষার্থীকে চাপা দিয়ে মেরে ফেলা বাসের চালককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

বুধবার (২৪ এপ্রিল) দুপুরে চট্টগ্রাম নগরের কোতোয়ালি এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।

চুয়েট শিক্ষার্থীদের চাপা দেওয়ার ঘটনায় গ্রেফতারকৃত বাসচালকের নাম মো. তাজুল ইসলাম। তার বাড়ি চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়ার পৌরসভার উত্তর ঘাটচেক এলাকায়।

বাসচালক গ্রেফতারের বিষয়টি নিশ্চিত করে চট্টগ্রামের অতিরিক্ত জেলা পুলিশ সুপার (জেলা বিশেষ শাখা) আবু তৈয়ব মোহাম্মদ আরিফ হোসেন বলেন, চুয়েটের দুই শিক্ষার্থী নিহতের ঘটনায় জড়িত বাসচালককে নগরের কোতোয়ালি এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

এর আগে, গত সোমবার (২২ এপ্রিল) চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়া উপজেলা জিয়ানগর এলাকায় শাহ আমানত পরিবহনের একটি বাসের ধাক্কায় নিহত হন চুয়েটের পুরকৌশল বিভাগের তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী শান্ত সাহা ও একই বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের তৌফিক হোসাইন।

এছাড়াও আহত হন একই বর্ষের জাকারিয়া হিমু। এ ঘটনার পর চট্টগ্রাম-কাপ্তাই সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ কর্মসূচি শুরু করেন বিশ্ববিদ্যালয়টির শিক্ষার্থীরা। আজ বুধবার তৃতীয় দিনের মতো শিক্ষার্থীদের অবরোধ চলমান রয়েছে।

;

রাজবাড়ীতে হিট স্ট্রোকে মারা গেলেন অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম,রাজবাড়ী
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজবাড়ীর গোয়ালন্দে হিট স্ট্রোকে মো. নুর ইসলাম (৭৫) নামের অবসরপ্রাপ্ত এক শিক্ষকের মৃত্যু হয়েছে। বুধবার (২৪ এপ্রিল) উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স হাসপাতালে মারা যান তিনি।

তার বাড়ি উপজেলার বালিয়াডাঙ্গা গ্রামে। তিনি স্থানীয় একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক।

মৃতের পরিবার ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বুধবার (২৪ এপ্রিল) বেলা ১০টার দিকে প্রচন্ড গরমে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে নিজ বাড়ির আঙ্গিনায় মাটিতে লুটিয়ে পড়েন নুর ইসলাম। পরিবারের লোকজন দ্রুত এগিয়ে এসে প্রথমে তার মাথায় পানি ঢালেন। অবস্থা আরো খারাপ হলে তাকে গোয়ালন্দ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে যান। সেখানে চিকিৎসা শুরু করার কিছুক্ষণের মধ্যে তিনি মারা যান।

গোয়ালন্দ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) ডা. শরিফুল ইসলাম বলেন, তীব্র গরমে হিট স্ট্রোকে নুর ইসলাম নামের এক বৃদ্ধের মৃত্যু হয়েছে।এছাড়াও তার ডায়বেটিস জনিত রোগ ছিলো। 

;