ঢাকা-১৮ আসনে জাপার প্রার্থী দৌড়ে যারা



সেরাজুল ইসলাম সিরাজ, স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঢাকা-১৮ আসনের উপ-নির্বাচনে মহাজোটের হয়ে লড়তে চায় জাতীয় পার্টি। এ জন্য আওয়ামী লীগের সঙ্গে দেন-দরবার চালিয়ে যাচ্ছেন দু’জন শীর্ষ নেতা।

সাবেক স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অ্যাড. সাহারা খাতুনের মৃত্যুতে শূন্য হয় এই আসনটিতে এখনও তফসিল ঘোষণা হয়নি। তারপরও জাপার মধ্যে বেশ তোড়জোড় লক্ষ্য করা গেছে। ইতিমধ্যে ওই আসনের বিভিন্ন থানা ওয়ার্ডের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন পার্টির চেয়ারম্যান। বৈঠকে আগাম হুশিয়ারি দিয়েছেন, দলীয় প্রার্থীর পক্ষে কাজ না করলেই তার বিরুদ্ধে কঠোর সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

আর এই আসনে প্রার্থী হওয়ার দৌড়ে প্রথম তিন জনের নাম শোনা গেলেও, সম্প্রতি পার্টির মহাসচিবের নামও যুক্ত হয়েছে। পার্টির মহাসচিব জিয়াউদ্দিন আহমেদ বাবলু বিগত নির্বাচনে চট্টগ্রাম থেকে মহাজোটের মনোনয়ন পেতে বঞ্চিত হন। পরে রংপুরের একটি আসন থেকে নির্বাচন করার চেষ্টা করেছিলেন। কিন্তু স্থানীয় নেতাকর্মীদের বাঁধার মুখে মনোনয়ন তুলে সেখান থেকে সরে আসেন।

আওয়ামী লীগের ঘনিষ্ঠ বলে পরিচিত বাবলুর বিগত নির্বাচনে মহাজোট থেকে মনোনয়ন না পাওয়াটি ছিল সকলের কাছেই অবাক করার। নেতাকর্মীরা মনে করছেন এবার হয়তো মহাসচিবকে আসনটি ছেড়ে দিতে পারে আওয়ামী লীগ। আসনটি পেতে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে ঢাকা-১৭ আসনকে। জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান এক সভায় বলেছেন, ঢাকা-১৭ আসনটি ছিল জাতীয় পার্টির। আমাদের পার্টির চেয়ারম্যান এই আসন থেকে নির্বাচিত হয়েছিলেন। আসনটি আমাদের, আমরা বিগত নির্বাচনে আওয়ামী লীগকে ছেড়ে দিয়েছি। সে কারণে পাশের আসন ঢাকা-১৮ আমরা চাইতেই পারি।

এই আসনে পার্টির মহাসচিবের বাইরে মনোনয়নের দৌড়ে আরও তিন জনের নাম আলোচিত হচ্ছে। এরা হলেন প্রেসিডিয়ামের সদস্য চিত্রনায়ক সোহেল রানা (মাসুদ পারভেজ), উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য পার্টির চেয়ারম্যানের সহধর্মীনী শেরিফা কাদের ও যুগ্ম সাংগঠনিক সম্পাদক জাকির হোসেন মৃধা। প্রথম দিকে সোহেল রানার নামেই বেশি আলোচিত হচ্ছিল। ফেসবুকেও কয়েকজন নেতাকে তার নামে স্ট্যাটাস দিতে দেখা গেছে। কেউ কেউ তার পক্ষে নির্বাচনের দায়িত্ব নেওয়ার কথাও বলেছেন। যদিও রাশভারি সোহেল রানা এই বিষয়ে এখন পর্যন্ত মুখ খোলেননি।

ঈদের আগে থেকে আরেকজন প্রার্থীর নামে জোর গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে। তিনি হচ্ছেন পার্টির চেয়ারম্যান সহধর্মীনী ও পার্টির উপদেষ্টা মণ্ডলীর সদস্য শেরিফা কাদের। শেরিফা কাদের সংশ্লিষ্ট নির্বাচনী এলাকার দীর্ঘদিন ধরে বাসিন্দা। এই এলাকায় বিভিন্ন সমাজসেবা ও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত। শেরিফা কাদের উত্তরা কালচারাল সোসাইটির টানা ১২ বছর ধরে প্রেসিডেন্ট। এ ছাড়া উচ্ছ্বাস ললিতকলা একাডেমির প্রতিষ্ঠা। শিল্পী মানুষ শেরিফা কাদের দীর্ঘদিন গানের শিক্ষকতা করেছেন। এলাকার অন্যান্য সামাজিক কর্মকাণ্ডেও জড়িত। পার্টির মধ্যম সারির বড় একটি অংশ চাচ্ছেন স্থায়ী বাসিন্দা শেরিফা কাদের ঢাকা-১৮ আসনে প্রার্থী হোক।

শেরিফা কাদের বার্তা২৪.কমকে বলেছেন, আমি এখনও নির্বাচন করবো এ সিদ্ধান্তও নেইনি। আবার করবো না এমন সিদ্ধান্তও নেই নি। আমি নীরবে সোশ্যাল ওয়ার্ক পছন্দ করি, অনেকদিন ধরেই এই এলাকার সোশ্যাল ওয়ার্ক করে যাচ্ছি। পার্টির নেতাকর্মীরা অনেকেই দাবী করছে যেনো আমি প্রার্থী হই। সময় আসুক পরিস্থিতি ভেবেচিন্তে সিদ্ধান্ত নেবো। পার্টির চেয়ারম্যানের সঙ্গে আপনার এ বিষয়ে কোনো আলাপ হয়েছে কি-না। জবাবে খানিকটা হাসি দিয়ে বলেন, এখন এ বিষয়ে কোনো আলাপ হয় নি। তবে তিনি (জিএম কাদের) আমাকে বলেছেন পার্টির অনেক নেতাকর্মী চাচ্ছে আমাকে প্রার্থী করার বিষয়ে।

জাতীয় তরুণ পার্টির আহ্বায়ক ও পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাংগঠনিক সম্পাদক জাকির হোসেন মৃধা অনেকদিন ধরেই এই আসনে নানা রকম রাজনৈতিক ও সামাজিক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত। তিনি বরাবরেই মনোনয়ন চেয়ে আসছেন। বিগত নির্বাচনেও তিনিই প্রায় চূড়ান্ত ছিলেন। কিন্তু হঠাৎ করেই প্রেসিডিয়াম সদস্য সাইদুর রহমান টেপাকে মনোনয়ন দেওয়া হয়। যদিও তিনি শেষ পর্যন্ত মনোনয়ন দাখিল থেকে বিরত ছিলেন। মৃধা এবারও মনোনয়ন পেতে লবিং করে যাচ্ছেন। কিন্তু মহাসচিব এবং পার্টির চেয়ারম্যানের সহধর্মীনীর নাম আসায় তিনি কিছুটা ব্যাক ফুটে চলে গেছেন। তবে হাল ছেড়ে দেন নি জাকির হোসেন মৃধা।

২০০৮ সালের নির্বাচনের পূর্বে জনসংখ্যার ভিত্তিতে আসন বণ্টন করলে ঢাকায় জনসংখ্যার অনুপাতে ১৩টি থেকে বেড়ে ২০টি আসন করা হয়। সেই সময়ে ঢাকা-১৮ আসন সৃষ্ট হয়।প্রথম নির্বাচনের মহাজোটের প্রার্থী সাহারা খাতুন বিএনপির প্রার্থী আজিজুল বারী হেলালকে বিপুল ভোটের হারিয়ে নির্বাচিত হন। এরপর থেকে প্রতিবারেই নির্বাচিত হয়ে এসেছেন আওয়ামী লীগের এই প্রভাবশালী নেতা। ৯ জুলাই সাহারা খাতুনের মৃত্যুতে আসনটি শূন্য হয়। মোট ভোটার রয়েছে ৫ লাখ ৫৫ হাজার ৭১৩ জন।

জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদের বলেছেন, ঢাকা-১৭ আসন ছিলো আমাদের, এই আসনটি আমরা মহাজোটকে ছেড়ে দিয়েছি। আমরা আশা করছি, ঢাকা-১৮ আসনের উপ-নির্বাচনে মহাজোট প্রার্থী হিসেবে জাতীয় পার্টি প্রার্থী নির্বাচন করতে পারবেন। এ ব্যাপারে মহাজোটের সাথে আলোচনা করা হবে।

ঢাকা-১৮ উপ-নির্বাচনে জাতীয় পার্টি শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত মাঠে থাকবে।একটি গণতান্ত্রিক দল হিসেবে জাতীয় পার্টি প্রতিটি নির্বাচনে অংশ গ্রহণ করছে। যারা নির্বাচনে দলীয় প্রার্থীর সাথে কাজ করবেনা, তাদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেয়া হবে বলেও হুশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন।

   

দেশি-বিদেশি চক্র নির্বাচিত সরকারকে হটানোর চক্রান্ত করছে: কাদের



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, আজকে দেশের বাইরেও নির্বাচিত সরকারকে হটানোর চক্রান্ত দীর্ঘদিন ধরে দেখছি। নির্বাচন প্রক্রিয়া স্বচ্ছ ও ভোটার উপস্থিতি সন্তোষজনক থাকার পরও দেশি-বিদেশি চক্র অপপ্রচার মিথ্যাচার চালিয়ে যাচ্ছে।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) সকালে গুলিস্তানের ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউর আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে প্রচার ও প্রকাশনা উপ-কমিটি কর্তৃক আয়োজিত প্রচার পত্র বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, গণতন্ত্র, শান্তি উন্নয়ন নির্বাচন বিরোধী অপশক্তির বিরুদ্ধে আমাদের সকলকে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। আমাদের নেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আহ্বান মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের ও প্রগতিশীল শক্তির কাছে, দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব বিরোধী অপশক্তি আমাদের ভিত্তিমূলে আঘাত করতে যাচ্ছে। তাদের আমাদের প্রতিহত করতে হবে সে জন্য আমাদের ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।

উপজেলা নির্বাচন কে সামনে রেখে ভোটের মাধ্যমে সাংবিধানিক অধিকার প্রয়োগের জন্য জনগণকে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা আহ্বান জানিয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, ভোট দিয়ে আপনার নাগরিক অধিকার প্রতিষ্ঠা করুন। আওয়ামী লীগ বিশ্বাস করে জনগণ সকল শক্তির উৎস। দেশ বিরোধী অপশক্তি জাতির পিতার পরিবারকে হত্যা করে জনগণ কে সামরিক স্বৈরশাসনের যাঁতাকলে দীর্ঘকাল পৃষ্ঠ করেছে। শেখ হাসিনা ক্ষমতায় এসে হত্যার রাজনীতি বন্ধ করেছে।  

;

রওশন ঘোষিত কমিটিতে নাম দেখে বিস্মিত শেখ আলমগীর



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

 

সাবেক বিরোধীদলীয় নেতা রওশন এরশাদের জাতীয় পার্টির কমিটির সঙ্গে কোন সম্পর্ক নেই বলে দাবী করেছেন শেখ আলমগীর হোসেন। রওশন ঘোষিত কমিটিতে সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান পদে তার নাম দেখে বিষ্ময় প্রকাশ করেছেন তিনি।

এছাড়াও বিভিন্ন মিডিয়ায় তার নাম জড়িয়ে সংবাদ প্রকাশ ও প্রচার করায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন। রওশন এরশাদ গত ৯ মার্চ আইবি চত্ত্বরে এক তরফাভাবে জাতীয় পার্টির আয়োজন করেন। এরপর ২০ এপ্রিল আংশিক কমিটি ঘোষণা দেন। সেখানে জাতীয় পার্টির ভাইস চেয়ারম্যান শেখ আলমগীর হোসেন-কে সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান পদ দেওয়া হয়।

কমিটি ঘোষণার সংবাদে শেখ আলমগীর হোসেন বিস্মিত ও হতবাক হয়েছেন বলে জাতীয় পার্টির যগ্ম দপ্তর সম্পাদক মাহমুদ আলম স্বাক্ষরিত খবর বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়েছে তিনি দ্ব্যর্থহীনভাবে ঘোষণা করেছেন যে, প্রয়াত হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ প্রতিষ্ঠিত মূল জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান ও বর্তমান জাতীয় সংসদের বিরোধীদলীয় নেতা জিএম কাদের এমপি’র নেতৃত্বের প্রতি অবিচল আস্থা ও বিশ্বাস স্থাপন করে জাতীয় পার্টির পতাকাতলেই আছেন এবং তিনি এও বলেছেন ঐ ভূয়া পার্টির (রওশন-মামুন) সাথে তাঁর সম্পর্ক নাই।

শেখ আলমগীর হোসেন তাঁর নাম জড়িয়ে উক্ত সংবাদ গণমাধ্যমে প্রেরণ করে প্রকাশ ও প্রচার করায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন বলে জানানো হয়েছে।

;

মহসিন কলেজকে গ্রিন ক্যাম্পাস বানাতে চায় ছাত্রলীগ



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম ব্যুরো
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

পাহাড়ের চূড়ায় অবস্থিত হলেও সরকারি হাজি মুহাম্মদ মহসিন কলেজে গাছপালার সংখ্যা দিনে দিনে কমছে। এমন পরিস্থপতিতে কলেজ ক্যাম্পাসকে পুনরায় গ্রিন ক্যাম্পাসে রূপান্তর করতে চায় ছাত্রলীগ।

এর অংশ হিসেবে সোমবার (২২ এপ্রিল) কলেজের শিক্ষার্থীদের নিয়ে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচিও শুরু করেছে সংগঠনটি। প্রথমদিন কলেজের বিভিন্ন জায়গায় শতাধিক বৃক্ষরোপণ করেন তারা।

কলেজ শাখা ছাত্রলীগ নেতা মুহাম্মদ আনোয়ার হোসেন পলাশের নেতৃত্বে এই কর্মসূচি পালন করা হয়।

আনোয়ার পলাশ বৃক্ষরোপণের বিষয়র বলেন, ‘বেশি বেশি গাছ লাগিয়ে আমাদের ভবিষ্যতকে জলবায়ুর বিরূপ আচরণের হাত থেকে রক্ষা করতে হবে। এজন্য আমাদের মতো তরুণদের এগিয়ে আসতে হবে। তাই সরকারি হাজি মুহাম্মদ মহসিন কলেজ ছাত্রলীগের নেতৃত্বে শিক্ষার্থীরাই ক্যাম্পাসকে গ্রিন ক্যাম্পাসে নবরূপায়ন করবে। আর এজন্যই আমাদের এই বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি।’

বৃক্ষরোপণ কর্মসূচিতে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন- মহসিন কলেজ শাখা ছাত্রলীগের নেতা শাহারিয়ার সুমন, রাবেয়া বসরি লিজা, হাবিবুর রহমান সুজন, মোহাম্মদ শাহারিয়ার হোসেন, মোহাম্মদ ইমন, লায়লা সিকদার লিপি, নুর আলম, এইচ এম জাহিদ, জনি দাশ, আবির উদ্দিন, মোহাম্মদ কায়সার, সাগর সরকার, মোহাম্মদ নাঈম, জাহিদ হাসান কাউসার, সাবিদ হাসান, আবরারুল হাসান, শেখ আবদুল আজিজ, মোহাম্মদ মুনতাসিম, নকিব বিন নোমান, ইমতিয়াজ, আসিফুল ইসলাম শিহাব, আক্তার আহমেদ রাব্বী, শাহারিয়ার, এস আই সাইদুল, মোহাম্মদ শোয়াইব, আব্দুল আহাদ, মোহাম্মদ লিমন, ইব্রাহিম হোসেন সাজ্জাদ প্রমুখ।

;

অনুমতি না মেলায় আওয়ামী লীগের শান্তি সমাবেশ স্থগিত



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

পুলিশের অনুমতি না মেলায় শুক্রবারের শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশ কর্মসূচি স্থগিত করেছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ।

সোমবার (২২ এপ্রিল) সন্ধ্যায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের দফতর সম্পাদক মো. রিয়াজ উদ্দিন রিয়াজ।

তিনি জানান, পুলিশ থেকে শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশের অনুমতি পাওয়া যায়নি। তাই সমাবেশটি স্থগিত করা হয়েছে। পরবর্তীতে নতুন তারিখ জানিয়ে দেওয়া হবে।

এর আগে, রোববার (২১ এপ্রিল) ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের দফতর সম্পাদক এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছিল, আগামী শুক্রবার শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশ করবে দলটি।

উল্লেখ্য, একইদিন গণতন্ত্র ফেরানোর দাবি নিয়ে ব্যাপক সমাগমের মধ্য দিয়ে সমাবেশ করার কথা জানিয়েছে বিএনপি। এতে সরকারকে বিদায়ের হুঁশিয়ারি দিয়ে রাজপথের আন্দোলনে জনগণকে সম্পৃক্ত করতে চায় দলটি।

;