অন্যায়ভাবে সজিবের তিন ভাইকে তুলে নেওয়া হয়েছে: রিজভী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী

  • Font increase
  • Font Decrease

ঢাকা জেলা ছাত্রদলের সদস্য সজীব রায়হানকে বাসায় না পেয়ে তার তিন ভাই জুয়েল, সোহেল ও সুমনকে সম্পূর্ণ অন্যায়ভাবে পুলিশ ধরে নিয়ে গেছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।

তিনি বলেন, এই ঘটনা আওয়ামী বাহিনীর আরেকটি নির্মম ও দুঃসহ দৃষ্টান্ত। এই ঘটনা ২৫ মার্চের পর হানাদার বাহিনী এবং স্বাধীনতার পর রক্ষীবাহিনীর বর্বরতাকে স্মরণ করিয়ে দেয়। এই সমস্ত ঘটনা নিশিরাতের সরকারের ক্রোধপরায়ণতা ও উৎপীড়ণের এক ভিন্ন ও গভীর দৃষ্টান্ত।

মঙ্গলবার (২ মার্চ) সকালে রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।

রুহুল কবির রিজভী বলেন, একদিকে বিক্ষোভ বানচাল করার জন্য উন্মত্ত পুলিশের বেপরোয়া লাঠিপেটায় রক্তাক্ত করা, অন্যদিকে গ্রেফতার করে রিমান্ড নামক টর্চারিং মেশিনে ঢুকিয়ে ছাত্রদল নেতাদেরকে নির্যাতনে যে ভয়াবহ দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে তা নজীরবিহীন। ক্ষমতার উন্মাদনার মধ্যে থাকতে চায় বর্তমান আওয়ামী সরকার। বোধ, বুদ্ধি, বিবেচনা, মানবিকতা সকল কিছু বিসর্জন দিয়ে এক নিষ্ঠুর মাফিয়াতন্ত্র কায়েম করেছে তারা। আওয়ামী সরকার মাফিয়া সরকার হিসেবে বিশ্বজোড়া নামডাক হওয়াতে তারা খুশী, সেই কারণে লাঠি ও বন্দুকের ভাষা ব্যবহার করছে নির্দ্বিধায়।

রিজভী বলেন, সজীব রায়হানকে বাসায় না পেয়ে তার ভাইদের ধরে নিয়ে যাওয়া নাৎসীবাদের চরম বহিঃপ্রকাশ। এতে নাৎসীবাদের ভয়ঙ্কর দমণের প্রবণতাই ফুটে উঠেছে। গত পরশু দিন প্রেসক্লাবের সামনে ছাত্রদলের শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে যেন পুলিশের ঘুম কেড়ে নিয়েছে। তারা রক্তাক্ত করার পর এখন চিরুনি তল্লাশী শুরু করেছে ছাত্রনেতাদের বাসায় বাসায়। আওয়ামী সরকার গণতন্ত্রের গলা টিপে মনুষ্যবিহীন বিরান ভূমিতে রাজত্ব করতে চাইছে।

ইতোমধ্যে ছাত্রদলের ১৩ জন নেতাকে গ্রেফতার করে তাদেরকে ৫ দিনের রিমান্ডে নিয়ে পৈশাচিক নির্যাতন চালানো হচ্ছে। এর মধ্যে গত পরশু দিন সন্ধ্যার পর পর তিনজন ছাত্রদল নেতা যথাক্রমে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের সদস্য আনিসুর খন্দকার অনিক, এফ রহমান হল ছাত্রদলের সাংগঠনিক সম্পাদক জুলফিকার জিসান এবং সার্জেন্ট জহুরুল হক হল ছাত্রদলের কর্মী আতিক মোর্শেদকে আইন শৃক্সখলা বাহিনী তুলে নিয়ে গিয়ে দীর্ঘ সময় অস্বীকার করেছে শুধুমাত্র তাদের ওপর শারীরিক নির্যাতন করার জন্য।

তিনি অবিলম্বে গ্রেফতারকৃত ছাত্রদল নেতাদের রিমান্ড বাতিল ও মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার করে মুক্তি দাবি জানান। সজীব রায়হানের ভাই জুয়েল, সোহেল, সুমন যাদের রাজনীতির সাথে কোনই সম্পর্ক নেই তাদের নিঃশর্ত মুক্তি দাবি জানান তিনি।

   

স্বেচ্ছাসেবক লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতির দায়িত্ব পেলেন ম. রাজ্জাক



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ম. আব্দুর রাজ্জাক

ম. আব্দুর রাজ্জাক

  • Font increase
  • Font Decrease

আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি গাজী মেজবাউল হোসেন সাচ্চু রাজনৈতিক সফরে বিদেশ গমন করায় সংগঠনের সিনিয়র সহ-সভাপতি ম. আব্দুর রাজ্জাককে ভারপ্রাপ্ত সভাপতির দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।

সোমবার (১৮ মার্চ) সন্ধ্যায় স্বেচ্ছাসেবক লীগের দফতর সম্পাদক আজিজুল হক আজিজ এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছেন।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি গাজী মেজবাউল হোসেন সাচ্চু ১৮ মার্চ রাজনৈতিক সফরে বিদেশ গমন করেন। তার অনুপস্থিতিতে সংগঠনের সহ-সভাপতি ম. আব্দুর রাজ্জাক ভারপ্রাপ্ত সভাপতির দায়িত্ব পালন করবেন।

ভারপ্রাপ্ত সভাপতির দায়িত্ব পাওয়া ম. আব্দুর রাজ্জাক সংগঠনের সিনিয়র সহ-সভাপতি। তিনি ছাত্র জীবনে সূর্যসেন হল ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। পরবর্তীতে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের গ্রন্থনা ও প্রকাশনা সম্পাদক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ডাকসুর সদস্য ছিলেন।

আরও জানানো হয়, রাজ্জাক ২০০৩ সালে আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ গঠিত হলে তিনি কেন্দ্রীয় কমিটিতে সহ-সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। পরবর্তীতে ২০১২ সালের পুনরায় সহ-সভাপতি হিসেবে নির্বাচিত হন। বর্তমান কমিটিতে তিনি সিনিয়র সহ-সভাপতি হিসেবে রয়েছেন। পাশাপাশি তিনি আওয়ামী লীগ বগুড়া জেলা শাখার সদস্য।

;

সাকিব নিয়ে মতলবি নিউজ আমাকে বিব্রত করেছে: মেজর হাফিজ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

বিএনপির ভাইস প্রেসিডেন্ট মেজর হাফিজ বলেছেন, বিএনএমের (বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলন) সঙ্গে আমার কোনো সম্পর্ক নেই। তাই, বিএনএম’কে জড়িয়ে সাকিব আল হাসানকে নিয়ে মতলবি নিউজ আমাকে বিব্রত করেছে।

মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) দুপুরে রাজধানী ঢাকার বনানীর নিজ বাড়িতে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন তিনি।

মেজর হাফিজ বলেন, ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনের আগে নানাভাবে মানুষজন বিএনএমে যুক্ত হওয়ার কথা আমার কাছে জানান। আমি সেটি প্রত্যাখ্যান করেছি এবং তা সংবাদ সম্মেলন করে নির্বাচনের দুই মাস আগেই জানিয়েছিলাম।

তিনি বলেন, আমি এক সময় ক্রীড়াবিদ ছিলাম। পাকিস্তান আমলে একমাত্র বাঙালি খেলোয়াড় ছিলাম। ১শ থেকে ২শ মিটার দৌড়ে দ্রুততম ব্যক্তি ছিলাম। সাবেক ক্রীড়াবিদ হিসেবে রাজনীতিতে যোগ দেওয়ার বিষয়ে সাকিব আমার কাছে এসেছিল পরামর্শ নিতে। আমি তাকে নিরুৎসাহিত করেছি।

বিএনএম সৃষ্টির প্রেক্ষাপট তুলে ধরে মেজর হাফিজ বলেন, বিএনএম কয়েকজন সাবেক সেনা কর্মকর্তার সৃষ্টি। তারা আমার পূর্ব পরিচিত। আমার দলের (বিএনপি) বিভিন্ন বিষয়ে আমার দ্বিমত ছিল। এটাতে অনেকেই ভেবেছেন, আমি দল ত্যাগ করবো। সেজন্য তারা আমাকে ‘অফার’ (প্রস্তাব) করে বিএনএমে যোগ দিতে। আমি তা প্রত্যাখ্যান করে সংবাদ সম্মেলন করে জানিয়ে দিয়েছি।

সরকারের সমালোচনা করে বিএনপির এই নেতা বলেন, এখানে সরকার নিজের ফায়দা লুটতে আমাকে নিয়ে সাকিব আল হাসানকে জড়িয়ে নানা বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে স্বার্থ হাসিলের জন্য অথবা যে সব পত্রিকা এসব লিখছে, তারা সরকারের মদতপুষ্ট হয়ে এসব করছে।

মেজর হাফিজ বলেন, দেশে অরাজকতা চলছে। দেশ দুর্নীতির স্বর্গ হয়েছে। ব্যাংকিংখাতে দুর্নীতি হয়েছে। এসব তো কোনো পত্রিকায় দেখি না। যারা আমেরিকা, কানাডায় বিলাসবহুল বাড়ি বানিয়েছেন, সেসব খবর তো পত্রিকায় আসে না। আমাকে হেয় করতে দেশসেরা ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানকে হেয় করতে, এসব সংবাদ প্রচার করা হয়েছে।

তিনি আরো বলেন, আমি আগেও বলেছি, এখনো বলছি, ৩২ বছর বিএনপির রাজনীতি করেছি। ছয়বার এমপি হয়েছি। দুইবার মন্ত্রী ছিলাম। আর কী প্রয়োজন আমার! আমি মানুষের সেবা করেছি। পথে-ঘাটে মানুষের সঙ্গে থেকে রাজনীতি করেছি। আমার আর চাওয়ার কিছু নেই।

আক্ষেপ করে মেজর হাফিজ বলেন, আমি একজন মুক্তিযোদ্ধা। ৮০ বছর বয়সে এসে আমাকে মিথ্যা মামলায় জেলে দেওয়া হয়েছিল শুধুমাত্র নতুন দলে যোগ দেইনি বলে। এসব তো আগেই ‘ক্লিয়ার’ (পরিষ্কার) করেছি। এখন নতুন করে বলার কিছু নেই। আমি খুব মর্মাহত সাকিবকে নিয়ে আমার নামে যে সংবাদ প্রচার করা হয়েছে, তা নিয়ে!

এসময় মির্জা ফখরুল ও তারেক রহমানের সঙ্গে সব বিষয় নিয়ে আগেই কথা হয়েছে এবং নিজের অবস্থান দলের কাছে ‘ক্লিয়ার’ (পরিষ্কার) করেছেন বলেও জানান তিনি।

 

;

মেয়াদ উত্তীর্ণ কমিটি গঠনে ওয়ার্কিং কমিটি সিদ্ধান্ত নেবে: ওবায়দুল কাদের



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

সহযোগী সংগঠনগুলোর মেয়াদ উত্তীর্ণ কমিটি গঠনের বিষয়ে করা প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, যে কমিটিগুলোর মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়ে গেছে, সেগুলোতে আমরা সম্মেলনের চিন্তা করবো। তবে এসব বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার চূড়ান্ত মালিক হচ্ছে ওয়ার্কিং কমিটি। ওয়ার্কিং কমিটির সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত।

মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) বেলা সাড়ে ১১টায় রাজধানীর ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ের দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে তিনি এ সব কথা বলেন।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের বিষয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দুটি প্রতিষ্ঠানের দেওয়া রিপোর্টের বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, আমাদেরটাও তো একটা দেশ। গণতন্ত্রের বিষয়ে আমাদেরও একটা মানদণ্ড আছে। আমাদের গণতন্ত্র যে 'পারফেক্ট' (পরিপূর্ণ)..., 'পারফেক্ট' (পরিপূর্ণ) কেউ না পৃথিবীতে। আমরাও 'পারফেক্ট' (পরিপূর্ণ) এই দাবি আমরা করি না। আমেরিকার সাবেক প্রেসিডেন্ট ও বর্তমানে নিশ্চিতপ্রায় রিপাবলিকান দলের প্রেসিডেন্ট প্রার্থী তিনি তো বলেছেন, আমি ইলেক্টেড না হলে রক্ত বন্যা বয়ে যাবে। এইটা কোন নির্বাচন!

তিনি বলেন, জো বাইডেনের নির্বাচিত হওয়া নির্বাচনকে সত্যিকারের নির্বাচন হয়নি বলা হয়েছে। নির্বাচিত প্রেসিডেন্টকে সাবেক প্রেসিডেন্ট আজ পর্যন্ত মেনে নেননি। কাজেই মানদণ্ড কোথায় কী, সেটা বোঝা হয়ে গেছে। বঙ্গবন্ধু হত্যার পর ২১ বছর 'ডিক্টেটরশিপ' (স্বৈরতন্ত্র) এবং তাদের 'সিবলিংস' (স্বজন) এরাই বাংলাদেশে কর্তৃত্ব করেছে। শেখ হাসিনা দেশে ফেরার পর ২১ বছর ধরে গণতন্ত্রকে শৃঙ্খলমুক্ত করার জন্য লড়াই সংগ্রাম করেছেন এবং সেই সংগ্রামে আমরা বিজয়ী হয়েছি।

এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন- সাংগঠনিক সম্পাদক বি এম মোজাম্মেল হক, মির্জা আজম, দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, উপ-দপ্তর সম্পাদক সায়েম খান প্রমুখ। 

;

দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির প্রতিবাদে গণতন্ত্র মঞ্চের সমাবেশ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪.কম

ছবি: বার্তা ২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

রেশনিং চালু, টিসিবির পণ্য বিক্রি বৃদ্ধি, সিন্ডিকেট ভেঙে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি নিয়ন্ত্রণে প্রতিবাদ সমাবেশ করেছে গণতন্ত্র মঞ্চ। সোমবার (১৮ মার্চ) দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এ সমাবেশ করে গণতন্ত্র মঞ্চের নেতা কর্মীরা।

এ সময় গণসংহতি আন্দোলনের সমন্বয়কারী জুনায়েদ সাকি বলেন, সরকার সিন্ডিকেটকে লালন করছে। চাহিদা, জোগান, সরবরাহ ঠিক থাকলে দাম বাড়ার কোন কারণ নাই। বাণিজ্য মন্ত্রী ১ লাখ মানুষকে কার্ড দিচ্ছেন কিন্তু টিসিবির ট্রাকে কিছু জনকে দেওয়ার পর মাল শেষ হয়ে যায় মানুষ গুলো দাঁড়িয়ে থাকে।

তিনি বলেন, সরকার ১৫ বছর ধরে ক্ষমতায় থেকেও বাজার নিয়ন্ত্রণ করতে পারছে না। বাজারে দাম বৃদ্ধি করে জনগণের টাকা হাতিয়ে তাদের থলে ভরছে। সরকার নিজেরাই তো সিন্ডিকেট। জনগণকে এই স্বৈরচারী সরকার এর কাছ থেকে মুক্ত করতে হবে। জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠায় আমাদের প্রতিবাদ চলবে।

সমাবেশে বক্তব্য রাখেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রশিদ মান্না। তিনি সরকারকে ডামি সরকার উল্লেখ করে বলেন, বিনা ভোটে গঠন করা সরকার জনগণের জন্য কোনো কাজ করবে না।

সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের সেক্রেটারি মোশারফ হোসেন, ড.আবু ইউসুফ সেলিম, বাচ্চু ভুইয়াসহ আরও অনেকে।

;