এক দফায় অনড় বিএনপি



মো. আকরাম হোসেন
বিএনপি

বিএনপি

  • Font increase
  • Font Decrease

বর্তমান সরকারের অধীনে নির্বাচন সুষ্ঠু হবে না। একাধিকবার নির্বাচনে যেয়ে তা বুঝতে পেরেছে রাজপথের প্রধান বিরোধী দল বিএনপি। যার জন্য নির্বাচনকালীন সময়ে নির্দলীয় নিরেপক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি দলটির। আর এ দাবি আদায়ে অনড় অবস্থান নিয়েছে। দলীয় সরকারের অধীনে বিএনপিকে নির্বাচনে নিতে নতুন নতুন ফাঁদ ফেলা হচ্ছে। তবে আওয়ামী লীগের আর কোনো ফাঁদে পা দিবে না বলে সোজাসাপটা জানিয়েছে দলটি।

২০২০ ও ২০২১ সালে অনুষ্ঠিত সিটি করপোরেশন নির্বাচন ও স্থানীয় সরকার নির্বাচনে কারচুপির অভিযোগে এনে নরুল হুদা কমিশনের অধীনে সব ধরনের নির্বাচন বর্জনের সিদ্ধান্ত নেয় বিএনপি। গত বছরের ২৮ ফেব্রুয়ারি এ ঘোষণা দেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এর পর কোনো আর কোনো নির্বাচনে অংশ নেয়নি দলটি। প্রথমে হুদা কমিশনের অধীনে নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দেন। পরে দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন বর্জনের সিদ্ধান্ত নেয় বিএনপি। এর পর থেকে সিদ্ধান্তে অনড় থেকেছে দলটি। সিদ্ধান্তের বাইরে যেয়ে নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে অংশ নেয়ায় তৈমুর আলম খন্দকারকে চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও বিএনপির সকল পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়।

বিএনপির একটি বিশ্বস্ত সূত্র বার্তা২৪.কম-কে বলেন, বিএনপি আর দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনে যাচ্ছে না। এটা নিশ্চিত; এ সিদ্ধান্ত পরিবর্তন হবে না। এ সিদ্ধান্ত এসেছে গত সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিত হওয়া নির্বাবাহী কমিটির সিরিজ বৈঠকে থেকে। সেখানে সবার মতামতের ভিত্তিতে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। এখন বিএনপির এক দাবি, তা হচ্ছে নির্দলীয় নিরেপক্ষ তত্বাবধায় সরকার। এর বাইরে কিছু ভাবছে না।

তত্বাবধায়ক সরকারে দাবির প্রতি অনড় থেকে নির্বাচন কমিশন গঠন প্রক্রিয়ার বর্জন করে বিএনপি। রাষ্ট্রপতির সংলাপের আহ্বানেও সাড়া দেয়নি। সংলাপকে অর্থহীন বলে মন্তব্য করেন বিএনপি মহাসচিব। সংলাপে অংশ নেয়া থেকে জোট ভুক্ত দলগুলোকে বিরত রেখেছে।

বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক এমরান সালেহ প্রিন্স বার্তা২৪.কমকে বলেন, নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া কোনো নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে না বিএনপি। বর্তমান সরকারের অধীনে কোন নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক গ্রহণযোগ্য, জনগণের স্বাধীন মতামতের প্রতিফলন ঘটতে পারে না। জনগণের স্বাধীন মতামতের প্রতিফলনে জনপ্রতিনিধি নির্বাচিত বা ক্ষমতার পালাবদল ঘটবে না। এটা আজ ধ্রুব সত্য। সে কারণে রাষ্ট্রপতির সংলাপ আমরা বর্জন করেছি। একই সাথে সার্চ কমিটির আহ্বানও আমরা বর্জন করেছি।

তিনি বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রতিষ্ঠার জন্য জনগণকে সাথে নিয়ে আমরা আন্দোলন গড়ে তুলব৷ এই সরকারকে পদত্যাগ করতে বাধ্য করব। নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠন হবে এবং তাদের মাধ্যমে আবার নতুন নির্বাচন কমিশন গঠন হবে।

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, বর্তমান সরকারের অধীনে কোনো অবস্থাতেই নিরপেক্ষ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠান সম্ভব নয়। ২০১৪ ও ২০১৮ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও স্থানীয় সরকার গুলোর নির্বাচনে এই সত্য প্রমাণিত হয়েছে। তাই মনে করি, এই অবৈধ সরকারের পদত্যাগ করে নিরপেক্ষ সরকারের নিকট ক্ষমতা হস্তান্তর করতে হবে। নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশনের পরিচালনায় সকলের গ্রহণযোগ্য, একটি অংশীদারিত্বমূলক নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের প্রতিনিধিত্বমূলক পার্লামেন্ট ও সরকার প্রতিষ্ঠাই বর্তমান সংকট উত্তরণের একমাত্র পথ।

তত্বাবধায়ক সরকারের দাবি করে ঘরে বসে নেয় মাঠের প্রধান বিরোধী দল। দাবি আদায়ে নানা তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে। কষছে নতুন নতুন পরিকল্পনা৷ করোনার বিধিনিষেধ মাঠে তৎপরতা দেখা না গেলেও নানামুখী প্রস্তুতি নিচ্ছেন। উন্নয়ন সহযোগী দেশগুলোর মাধ্যমে সরকারের উপরে চাপ সৃষ্টির চেষ্টা করছে। ইতোমধ্যে বেশ কিছু বন্ধু দেশকে চিঠি দেয়া হয়েছে। পাশাপাশি সরকারি বিরোধীদের নিয়ে একটি বৃহত্তর ঐক্যের প্রক্রিয়া এগিয়ে যাচ্ছে। ইতোমধ্যে বেশ কয়েকটি দলের সঙ্গে বৈঠক করেছে বিএনপি। ধাপে ধাপে নাগরিক সমাজের সঙ্গেও যোগোযোগ করবে। একটি কমন ইস্যূতে সবাকে ঐকমত্যের আনার চেষ্টা করছে।

   

ব্যাপকভাবে হীরক জয়ন্তী পালন করবে আওয়ামী লীগ: কাদের



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আগামী জুন মাসে আওয়ামী লীগের ৭৫ বছর এর হীরক জয়ন্তী উৎসব ব্যাপক কর্মসূচির মাধ্যমে পালন করবে বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) রাতে গণভবনে কার্যনির্বাহী কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি একথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, ঐতিহাসিক স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসের কর্মসূচি, ১৫ আগস্ট, ২১ আগস্ট এর কর্মসূচি নিয়ে আলোচনা হয়েছে। আমাদের মূল আলোচনা হয়েছে দলের হীরক জয়ন্তী, ৭৫ বছরের কর্মসূচি নিয়ে। আমরা আমাদের দলের হীরক জয়ন্তীতে ব্যাপক কর্মসূচির মাধ্যমে পালন করবো।

উপজেলা নিয়ে কোনো আলোচনা হয়েছে কি না এমন প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, না, হয়নি। তাহলে উপজেলায় নির্দেশ অমান্যকারীদের কোনো শাস্তি কি হবে না এমন প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, আমি সেটা বলবো, পরিস্থিতি আমরা পর্যবেক্ষণ করছি। আমি আপনাদের বরাবর একই কথা বলেছি যে, সময় মতো ব্যবস্থা নেয়া হবে। ত্রিশ তারিখে কোনো সিদ্ধান্ত আসবে এবিষয়ে কিন্তু আমি কিছু বলিনি। এখনো একই কথা বলবো, সময় মতো ব্যবস্থা নেয়া হবে। এখন আমরা পরিস্থিতি গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছি।

;

মে দিবসে গুলিস্তানে জনসভা করবে শ্রমিক লীগ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
মে দিবসে গুলিস্তানে জনসভা করবে শ্রমিক লীগ

মে দিবসে গুলিস্তানে জনসভা করবে শ্রমিক লীগ

  • Font increase
  • Font Decrease

০১ মে আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস উপলক্ষে বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউস্থ বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কার্যালয় প্রাঙ্গণে শ্রমিক জনসভার আয়োজন করেছে জাতীয় শ্রমিক লীগ।

মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক কে এম আযম খসরু স্বাক্ষরিত গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে একথা জানান।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, শ্রমজীবী মেহনিত মানুষের রক্তস্নাত আন্দোলন-সংগ্রাম ও সাফল্যের ঐতিহাসিক দিন ০১ মে ‘মহান মে দিবস’। বঙ্গবন্ধুর সুযোগ কন্যা শ্রমিক-বান্ধব সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ‘শ্রমিক-মালিক গড়ব দেশ-স্মার্ট হবে বাংলাদেশ’ এই স্লোগানকে ধারণ করে এ বছর বাংলাদেশে পালিত হচ্ছে ১৩৮তম আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস। জাতীয় শ্রমিক লীগের উদ্যোগে মহান মে দিবস উপলক্ষে বুধবার (০১ মে) বিকাল ৩টায় ২৩ বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউস্থ বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কার্যালয় প্রাঙ্গণে শ্রমিক জনসভার আয়োজন করা হয়েছে।

শ্রমিক জনসভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। এছাড়াও জনসভায় আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ উপস্থিত থাকবেন

সভায় সভাপতিত্ব করবেন- জাতীয় শ্রমিক লীগের সভাপতি নূর কুতুব আলম মান্নান এবং সঞ্চালনা করবেন- সাধারণ সম্পাদক কে.এম. আযম খসরু।

;

মে দিবসে নয়াপল্টনে সমাবেশ করবে শ্রমিক দল



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস (মে দিবস) উপলক্ষ্যে সমাবেশ ও র‌্যালি করার ঘোষণা দিয়েছে বিএনপির শ্রমিক সংগঠন শ্রমিক দল। বুধবার (১ মে) দুপুর ২টা ৩০ মিনিটে রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে এ সমাবেশে অনুষ্ঠিত হবে। সমাবেশ শেষে পল্টন থেকে জাতীয় প্রেস ক্লাব পর্যন্ত র‌্যালি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দলটি।

মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) দুপুরে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা জানান দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। এর আগে সমাবেশে উপলক্ষ্যে এক যৌথ সভা করা হয়।

রিজভী বলেন, মহান মে দিবস উপলক্ষ্যে শ্রমিক দল আগামীকাল (বুধবার) দুপুর ২টা ৩০ মিনিটে নয়াপল্টনে বিএনপি অফিসের সামনে শ্রমিক সমাবেশ করবে এবং সমাবেশ শেষে একটি বর্ণাঢ্য শ্রমিক র‌্যালি নয়াপল্টন থেকে শুরু হয়ে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে গিয়ে শেষ হবে। এ বিষয়ে শ্রমিক দলের পক্ষ থেকে পুলিশ কমিশনারকে চিঠি দিয়ে অবহিত করা হয়েছে।

সমাবেশে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ শীর্ষ নেতারা ও শ্রমিক নেতারা উপস্থিত থাকবেন বলেও জানান তিনি।

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব বলেন, বাংলাদেশের বিবিএসের হিসাব অনুযায়ী ১২ কোটি ভোটারের মধ্যে ৭ কোটি ৩৫ লাখ শ্রমিক। শ্রমিক সমাজের মর্যাদার জন্য একটি দিন বিশ্ব স্বীকৃতি দিয়েছে, মে দিবস। বাংলাদেশে আজ সবচেয়ে অবহেলিত শ্রমিক সমাজ। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধি, বাজার মূল্যের সঙ্গে অসংগতি ও কম মজুরিতে শ্রমিক সমাজের এখন বেঁচে থাকাই কষ্টকর। এছাড়াও সরকারের ফ্যাসিবাদী মনোভাব ও অগণতান্ত্রিক শ্রম আইনে মালিকপক্ষের স্বার্থকে প্রাধান্য দেওয়ায় শ্রমিক সমাজ সর্বত্র হয়রানিসহ নানা অসুবিধার সম্মুখীন হচ্ছে।

শ্রমিকদের সংগঠিত হওয়া ও অবাধ ট্রেড ইউনিয়ন অধিকার থেকে দূরে ঠেলে দেওয়া হয়েছে উল্লেখ করে রিজভী বলেন, প্রস্তাবিত অত্যাবশ্যকীয় পরিষেবা বিল ২০২৩ এর মাধ্যমে শ্রমিক-কর্মচারীদের দাবি উত্থাপনের অধিকারকে আইন করে বন্ধ করার ব্যবস্থা করা হয়েছে।

;

বিচারপতিরা আওয়ামী লীগের ভাষায় কথা বলে: রিজভী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ফাইল ছবি

ফাইল ছবি

  • Font increase
  • Font Decrease

বিচারপতিরা আওয়ামী লীগের ভাষায় কথা বলেন বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী।

তিনি বলেন, মানুষের প্রতিকার চাওয়ার কোনও জায়গা নেই। নির্বাচন কমিশন প্রধানমন্ত্রীর ভাষায় কথা বলে। পুলিশ যুবলীগ-ছাত্রলীগের ভাষায় কথা বলে। বিচারপতিরা আওয়ামী লীগের ভাষায় কথা বলেন।

মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে মৎস্যজীবী দল আয়োজিত স্মরণ সভায় তিনি এসব কথা করেন।

রিজভী বলেন, দেশটা দাবদাহে জ্বলে-পুড়ে ছারখার হয়ে যাচ্ছে। এ জন্য দায়ী সরকার। এটি সরকারের ভুল নীতির জন্য। সরকার তথাকথিত উন্নয়ন দেখানোর জন্য প্রকৃতির শ্বাস-প্রশ্বাস বন্ধ করে দিয়েছে কৃত্রিমভাবে। একটি দেশের বন-বাগান উজাড় করে, তথাকথিত উন্নয়নের নামে গাছপালা কেটে, এক বিষাক্ত নগরে পরিণত করেছে সরকার।

তিনি বলেন, সরকারের মন্ত্রী-এমপিদের কথাবার্তায় মনে হচ্ছে, দেশ তাদের বাপ দাদার সম্পত্তি। আর বাদ বাকি মানুষ বাংলাদেশের দ্বিতীয় শ্রেণির নাগরিক। ওরা যেভাবে বলবে, সেভাবেই চলবে।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিএনপি সাংগঠনিক সম্পাদক সেলিম ভূঁইয়া, সহ-অর্থনৈতিক সম্পাদক মাহমুদুর রহমান সুমন, মৎস্যজীবী দলের সদস্য সচিব আব্দুর রহিম, সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক নাদিম চৌধুরী, জাসাসের সদস্য সচিব জাকির হোসেন রোকন, যুবদলের সহ-সভাপতি জাকির হোসেন সিদ্দিকী, স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সহ-সভাপতি ইমতিয়াজ বকুল, যুবদলের সাহিত্য ও প্রকাশনা সম্পাদক মেহবুব মাসুম শান্ত প্রমুখ।

;