শাওনের পরিবারের দায়িত্ব নিলেন তারেক



মহিউদ্দিন আহমেদ, কন্ট্রিবিউটিং এডিটর, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মুন্সিগঞ্জ সদর উপজেলায় পুলিশের সঙ্গে বিএনপির নেতা-কর্মীদের সংঘর্ষে নিহত যুবদল কর্মী শহিদুল ইসলাম শাওনের সন্তানসহ পুরো পরিবারের দায়িত্ব নিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।

বৃহস্পতিবার (২২ সেপ্টেম্বর) রাত সাড়ে ৮টার দিকে সংঘর্ষে মারাত্মক আহত যুবদলের কর্মী শহিদুল ইসলাম শাওন (২৬) চিকিৎসাধীন অবস্থায় ঢাকা মেডিকেলে মারা যান। তিনি ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নিবির পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) চিকিৎসাধীন ছিলেন। সংঘর্ষে শাওনের মুখমন্ডলের সম্মুখ ভাগ ব্যাপকভাবে আঘাত প্রাপ্ত হয়েছিল।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান কর্তৃক শাওনের পুরো পরিবারের দায়িত্ব নেওয়ার বিষয়টি বার্তা২৪.কম-কে নিশ্চিত করেছেন দফতরে সংযুক্ত বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য আবদুস সাত্তার পাটোয়ারী।

তিনি জানান, আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আহত শাওনের সার্বক্ষণিক খোঁজ খবর নিজেই রাখছিলেন। ঢাকায় নিয়ে আসার পর তার চিকিৎসার সকল দায়িত্বও তিনি নিয়েছিলেন। শাওনের মারা যাওয়ার খবর উনার কাছে পৌঁছামাত্র তিনি শাওনের পুরো পরিবারের দায়িত্ব আজীবনের জন্য গ্রহণ করেছেন। তাছাড়া তিনি আহত অন্যান্যদের সঠিক চিকিৎসা এবং দেখভালের জন্য দলের দায়িত্বপ্রাপ্তদের তাৎক্ষণিক নির্দেশ দিয়েছিলেন।

সাত্তার পাটোয়ারী আরও বলেন, শুধু শাওনের নয় এর আগেও আমাদের দলের নিহত ও গুম হওয়া অনেকের পরিবারের দায়িত্ব তিনি নিয়েছেন এবং তাদের খোঁজ খবর রাখার বিষয়ে নির্দেশ দিয়ে রেখেছেন। দলীয় কর্মসূচিতে আহতদের বিষয়ে তিনি সার্বক্ষণিক খোঁজ খবর রাখেন এবং আহতদের সাথে কথাও বলেন।

শাওনের পরিবারের দায়িত্ব নেওয়ার বিষয়টি তার পরিবারকে অবহিত করেছেন মুন্সিগঞ্জ জেলা বিএনপির সদস্য সচিব কামরুজ্জামান রতন। তিনি জানিয়েছেন শাওন মুন্সিগঞ্জ জেলা মীরকাদিম পৌর যুবদলের ৮ নং ওয়ার্ডের সাংগঠনিক সম্পাদক ছিলেন।

এক সূত্রে জানা গেছে, গত বুধবার (২১ সেপ্টেম্বর) গুরুতর আহত অবস্থায় শাওনকে ঢাকা আনার পথে তিনি তার সঙ্গে থাকা লোকদের কাছে নিজের শেষ ইচ্ছা ব্যক্ত করেছিলেন। তিনি বলেছিলেন তার মৃত্যু হলে, তার পরিবারের যাবতীয় দায়িত্ব যেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান নেন।

যুবলীগ ঘোষিত বিভাগীয় শান্তি সমাবেশ সফল করাতে রাঙ্গুনিয়ায় প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আওয়ামী যুবলীগ কেন্দ্রীয় ঘোষিত বিভাগীয় শান্তি সমাবেশ সফল করার লক্ষে চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশের নির্দেশে সাংগঠনিক প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

বৃহস্পতিবার রাঙ্গুনিয়া উপজেলা যুবলীগ কর্তৃক আয়োজিত প্রস্তুতি সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন নিয়াজ মোর্শেদ এলিট। সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন ভারপ্রাপ্ত সভাপতি বদিউল খায়ের চৌধুরী  লিটন ও সমাবেশ পরিচালনা করেন বিপ্লবী সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ ইউনুচ।

সভায় আরো বক্তব্য রাখেন., উত্তর জেলা আওয়ামী যুবলীগের বিপ্লবী সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ শাহজাহান, যুগ্ম সম্পাদক আবদুল করিম, চট্টগ্রাম মহানগর যুবলীগের সংগঠক সাবেক ছাত্র নেতা ইয়াসির আরাফাত, উত্তর জেলা আওয়ামী যুবলীগের   আইন বিষয়ক সম্পাদক বিমল চন্দ নাথ, সাংস্কৃতিক সম্পাদক ওসমান চৌধুরী,  সদস্য বাবলু, রাঙ্গুনিয়া উপজেলা আওয়ামী যুবলীগের সহসভাপতি  মোঃ পারভেজ,  মাহমুদুল হাসান, ওমর ফারুক চৌধুরী, আবদুল আজিজ, নাছির উদ্দিন, হাসান মুরাদ, কোদালা ইউনিয়ন আওয়ামী যুবলীগের সভাপতি আবদুল জব্বার,ইসলাম পুর আওয়ামী যুবলীগের সভাপতি বাবলা চৌধুরী   প্রমূখ।

সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে বলেন, দেশের স্থিতিশীল পরিস্থিতিকে অস্থিতিশীল করার জন্য বিএনপি আন্দোলনের নামে অরাজকতা সৃষ্টির করছে।

বিএনপি মিথ্যাচার করছে দেশের মানুষকে মিথ্যা বানোয়াট তথ্য দিয়ে সাধারণ মানুষকে বিভ্রান্ত করছে। রাজপথে বিএনপি'র বিরুদ্ধে আন্দোলনে যুবলীগের নেতাকর্মীদের সজাগ থাকতে হবে। বিএনপির নৈরাজ্যের বিরুদ্ধে রাজপথে প্রতিহত করার সাথে সাথে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিএনপি'র মিথ্যাচার  যুবলীগকে  লিখনির মাধ্যমে প্রতিবাদ করতে হবে।

তিনি আরো বলেন, বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের  কেন্দ্রীয় কমিটি ঘোষিত  বিভাগীয়  শান্তি সমাবেশ  সফল করতে হবে।

;

অস্ট্রেলিয়ান হাইকমিশনারের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঢাকায় নিযুক্ত অস্ট্রেলিয়ার হাইকমিশনার জেরেমি ব্রুর সঙ্গে বৈঠক করেছেন বিএনপি নেতারা।

বৃহস্পতিবার (৮ জুন) দুপুর ২টায় রাজধানীর গুলশানে অস্ট্রেলিয়ার হাইকমিশন অফিসে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।

বৈঠকে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও দলটির বিদেশ বিষয়ক কমিটির প্রধান আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও সাংগঠনিক সম্পাদক শ্যামা ওবায়েদ উপস্থিত ছিলেন।

বিএনপির সূত্র জানায়, আগামী নির্বাচন পরিস্থিতি নিয়ে সার্বিকভাবে আলোচনা হয়েছে। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনের ব্যাপারে বিএনপির অনড় অবস্থান ব্যক্ত করেছে।

উল্লেখ্য, চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে গত কিছুদিন ধরেই কূটনৈতিক তৎপরতা চলছে। বিশেষ করে ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার ডি হাস প্রতিদিনই কোনো না কোনো গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তির সঙ্গে বৈঠক করছেন। বিএনপি নেতারাও একাধিকবার মার্কিন রাষ্ট্রদূতসহ বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে বৈঠক করেছেন।

;

নিরপেক্ষ সরকারের শর্তে বিএনপির সঙ্গে কোনো সংলাপ নয়: কাদের



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের

  • Font increase
  • Font Decrease

নিরপেক্ষ সরকারের শর্ত নিয়ে বিএনপির সঙ্গে কোনো সংলাপ হবে না বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

তিনি বলেন, গতবারের নির্বাচনের আগের কথা আমাদের মনে আছে; এক বার নয়, দুই বার তাদের সঙ্গে সংলাপে বসেছি। রেজাল্ট কী? কোনো লাভ হয়নি। নিরপেক্ষ সরকারের শর্ত নিয়ে দলটির সঙ্গে কোনো সংলাপ হবে না।’

বৃহস্পতিবার (৮ জুন) বিকেলে বঙ্গবন্ধু এভিনিউস্থ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন। ঐতিহাসিক ছয় দফা দিবস উপলক্ষে এই আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, নিষেধাজ্ঞার জন্য নালিশ করতে করতে বিএনপি এখন নিজেরাই ফাঁদে পড়েছে। তারা নিজেরাই ‘ফাঁদে পড়ে কান্দে’। এখন তারা নালিশ করে নিষেধাজ্ঞার পরিবর্তে পেয়েছে ভিসানীতি।

তিনি বলেন, এই ভিসানীতি নিয়ে ভয় পাওয়ার কিছু নেই। কাকে ভিসা দেবে, কাকে দেবে না, সেটা সেই দেশের ব্যাপার। আমরাও আমাদের দেশে কাকে ভিসা দেব, কাকে দেব না, সেটাও আমাদের ব্যাপার। এ নিয়ে ভয় পাওয়ার কী আছে।

ওবায়দুল কাদের বলেন, নির্বাচনে যারা বিশৃঙ্খলা করবে তাদের বিরুদ্ধে ভিসা নীতি প্রয়োগ হবে। বিশৃঙ্খলা করতে চায় কারা? তারা হলো বিএনপি। তাদের সঙ্গে পূর্বে দুদফা সংলাপ হয়েছিল, কোনো লাভ হয়নি। নমিনেশন বাণিজ্য করার জন্যই কি তারা সংলাপ চায়? তাই তাদের সাথে সংলাপের কথা আমরা ভাবছি না।

ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু আহমদ মন্নাফির সভাপতিত্বে সভায় আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীর বিক্রম ও এডভোকেট কামরুল ইসলাম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম, মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সহসভাপতি নুরুল আমিন রুহুল, যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশ প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।

বিএনপি মহাসচিব ফখরুল ইসলাম আলমগীগের উদ্দেশে ওবায়দুল কাদের বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা আওয়ামী লীগ নয়, তা বাতিল করেছে সর্বোচ্চ আদালত।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, সংবিধান আছে, স্বাধীন নির্বাচন কমিশন আছে, তাই নির্বাচন নিয়ে চিন্তার কারণ নেই। বিদেশি বন্ধুরা চায় সুষ্ঠু নির্বাচন, আমরা সেটাই করব। বিএনপি চায় সংসদ ভেঙে দিতে, পৃথিবীর কোথাও যা হয় না, তারা সেটাই চায়। তারা চায় সরকারের পতন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, আমাদের শপথ আবার নিতে হবে। বিএনপি ক্ষমতায় গিয়ে গণতন্ত্র গিলে খেয়েছে, নির্বাচন গিলে খেয়েছে, মুক্তিযুদ্ধের মূল্যবোধ গিলে খেয়েছে। এদের হাতে দেশ নিরাপদ নয়। বিএনপি ক্ষমতা ফিরে পেলে গোটা দেশ গিলে খাবে।

;

যেকোনো সময় দেশে ফিরতে পারবেন বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ভারতে অনুপ্রবেশ মামলায় মেঘালয়ের শিলং জজ কোর্ট থেকে খালাস পাওয়ায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ যেকোনো সময় দেশে ফিরতে পারবেন। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তার দেশে ফেরার আবেদন মঞ্জুর করেছে।

বৃহস্পতিবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জনকূটনীতিক শাখার মহাপরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) রফিকুল ইসলাম গণমাধ্যমকে এসব তথ্য জানান।

রফিকুল ইসলাম বলেন, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তার দেশে ফেরার আবেদন মঞ্জুর করেছে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ বিষয়ে ভারতের আসাম রাজ্যের গৌহাটিতে বাংলাদেশ মিশনের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে। তিনি যেকোনো সময় দেশে আসতে পারবেন।’

সালাহউদ্দিন কবে দেশে ফিরবেন ‘সেটা তার ওপর নির্ভর করবে’ বলে এক প্রশ্নের জবাবে বলেন রফিকুল ইসলাম।

২০১৫ সালের ১০ মার্চ রাজধানীর উত্তরা থেকে নিখোঁজ হন সালাহউদ্দিন আহমেদ। নিখোঁজের ৬৩ দিন পর ১১ মে ভারতের মেঘালয়ের শিলংয়ে স্থানীয় পুলিশ সালাহউদ্দিনকে উদ্ধার হন তিনি। পরে সেখানকার একটি মানসিক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এর পরদিন তাকে শিলং সিভিল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

বৈধ কাগজপত্র ছাড়া ভারতে প্রবেশের অভিযোগে ফরেনার্স অ্যাক্ট অনুযায়ী তাকে গ্রেপ্তার দেখায় মেঘালয় থানা পুলিশ। একই বছরের ২২ জুলাই ভারতের নিম্ন আদালতে আনুষ্ঠানিকভাবে তার বিরুদ্ধে অনুপ্রবেশের দায়ে অভিযোগ গঠন করা হয়।

এদিকে পাসপোর্ট না থাকায় সালাহউদ্দিন দেশে ফিরতে ট্রাভেল পারমিটের জন্য গৌহাটিতে বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনে আবেদন করেন। পরে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তার আবেদন মঞ্জুর করে এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বিষয়টি গৌহাটিতে সহকারী হাইকমিশনকে জানায় বলে নিশ্চিত করেছেন রফিকুল ইসলাম।

ভারতে আটকের সময় সালাহউদ্দিন আহমেদ বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব ছিলেন। ভারতে আটক অবস্থায় বিএনপির ষষ্ঠ কাউন্সিলে তিনি দলের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য হন।

সালাহউদ্দিন আহমেদ ১৯৯১ সালে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার এপিএস ছিলেন। এরপর প্রশাসনের চাকরি ছেড়ে তিনি রাজনীতিতে আসেন। ২০০১ সালে তিনি কক্সবাজার থেকে এমপি নির্বাচিত হন। বিএনপি ক্ষমতায় এলে তিনি যোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী হন।

;