রাজনীতিতে পরিশ্রমের বিকল্প নাই: শেখ পরশ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
যুবলীগ চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস্ পরশ

যুবলীগ চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস্ পরশ

  • Font increase
  • Font Decrease

যুবলীগ চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস্ পরশ বলেছেন, রাজনীতিতে পরিশ্রমের কোন বিকল্প নাই। আমাদের পরিশ্রমী কর্মীবাহিনী দরকার। ঘুমাইয়া ঘুমাইয়া পদ সর্বস্ব রাজনীতির দিন শেষ। এখন জেগে উঠার সময়। জনবিচ্ছিন্ন এবং নিষ্প্রভ কর্মীবাহিনী আমাদের কাম্য না।

তিনি বলেন, আমাদের কাম্য সেই কর্মীবাহিনী যারা নদীর মোহনা থেকে সাগর ডেকে এনে জনসমুদ্রতে রূপান্তরিত করবে। আমি বিশ্বাস করি, আজকের কর্মীরাই আমাদের আগামীর নেতৃত্ব। কাজেই, নেতৃত্বের গুণাবলিসম্পন্ন কর্মীবাহিনী আমাদের আজকের প্রত্যাশা।

বুধবার (২২ মার্চ) বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়, ওসমানী হল মাঠ, তেজগাঁও আওয়ামী যুবলীগ, ঢাকা মহানগর উত্তরের অন্তর্গত ২৪, ২৫ (পূর্ব), ২৫ (পশ্চিম), ২৬, ২৭, ৩৫, ৩৬ ও ৯৯ নং ওয়ার্ডের ইউনিটসমূহের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি।

তিনি বিএনপির উদ্দেশ্যে বলেন, ধিক্কার জানাই বিএনপি নামক ওই তথাকথিত বিরোধী দলকে, যারা যুদ্ধাপরাধীদের সাথে আঁতাত ও আপোস করে তাদের হাতে বাংলাদেশের পতাকা তুলে দিয়ে মুক্তিযোদ্ধাদের চরম অপমান করেছিল। এই তাদের আপোসহীন নেত্রী খালেদা জিয়া। বিএনপি যদি রাষ্ট্রীয় দায়িত্বে আসে ওরা এবার যুদ্ধাপরাধীদের ছেড়ে দিবে মুক্তিযোদ্ধাদের উপর চড়াও হওয়ার জন্য। আজকে অনেকে গণতান্ত্রিক অধিকারের কথা বলে।

শেখ পরশ বলেন, আমার প্রশ্ন ১৯৭১ সালে যখন রাজাকার, আলবদর, আল-সামস বাহিনী গণহত্যা চালিয়েছে, ধর্ষণ, নারী-শিশু নির্বিচারে হত্যা ও অগ্নিসন্ত্রাস করেছে তখন এই সকল সমালোচকদের ভূমিকা কি ছিল, তখন কি তারা গণতান্ত্রিক অধিকারের প্রশ্ন তুলেছিল? বা প্রতিবাদ করেছিল? আমি সেটা জানতে চাই। এমনকি ২০০১ সালেও ওই জামায়াত-বিএনপি সরকার যখন সেই পাকিস্তানি কায়দায় যখন আমাদের হিন্দু ভোটারদের গ্রামের পর গ্রাম জ্বালিয়ে দিয়ে তাদেরকে উৎখাত করেছিল, তখনো কি এই গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের ধারক এবং বাহকের প্রশ্ন তুলেছিলেন? বাংলাদেশে প্রায় এক যুগের বেশি সময় যে অগণতান্ত্রিক মিলিটারি শাসকদের দ্বারা রাষ্ট্র পরিচালিত হয়েছিল, সে ব্যাপারে এবং সেই সময়ও কি তারা গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের রক্ষক হিসাবে সরব ছিল? ১৫ই আগস্টে যখন নারী-শিশু হত্যা করা হয়েছিল, সে ব্যাপারে তাদের কোন প্রতিক্রিয়া ছিল কিনা, আমার বড্ড জানতে ইচ্ছে করে।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন, যুবলীগ আজ অনেক পরিশুদ্ধ। প্রধানমন্ত্রী নির্দেশনা দিয়েছেন তৃণমূলে সংগঠনকে শক্তিশালী করার লক্ষ্যে সম্মেলন করতে হবে।

তিনি আরও বলেন, আমরা এমন নেতৃত্ব চাই, যাদের বিরুদ্ধে কোন মাদকের অভিযোগ নেই। যারা ডাক দিলে নেতা-কর্মীতে ভরে যাবে। তেমন দক্ষ নেতৃত্ব আশা করছি। তেজগাঁও অঞ্চল আওয়ামী লীগের দুর্গ।

চাকরিতে আবেদনের বয়স ৩৫ বছর করার দাবি রওশন এরশাদের



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চাকরিতে আবেদনের বয়সসীমা ৩০ থেকে বাড়িয়ে ৩৫ বছর করার দাবি জানিয়েছেন জাতীয় পার্টির প্রধান পৃষ্ঠপোষক ও জাতীয় সংসদের বিরোধী দলের নেতা বেগম রওশন এরশাদ।

এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, চাকরির বয়সের সীমা ৩৫ বছর করা এখন সময়ের দাবি। তিনি বলেন, পৃথিবীর ১৬২টি দেশে চাকরির আবেদনের সময়সীমা ৩৫ থেকে ৫৯ বছর পর্যন্ত। বয়সই বড় কথা নয় যোগ্যতাই বড় কথা। এই সময়সীমা পৃথিবীর অন্যান্য দেশের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়। লেখাপড়া শেষ করতেই ২৮ বছর অতিবাহিত হয়ে যায়, কত কষ্টে লেখাপড়া করে চাকরি না পেয়ে ৩০ বছর চলে যাওয়ার পর মনের দুঃখে হতাশ হয়ে সার্টিফিকেট জালিয়ে ফেলে দেয় যা অত্যন্ত দুঃখের এবং আমাদের অন্তরাত্মাকে স্পর্শ করে।

বিরোধী দলীয় নেতা বলেন, এই সরকারের আমলে শিক্ষা ও উচ্চ শিক্ষার হার বেড়েছে। ছেলে মেয়েদের চাকরি হয়েছে কিন্তু বেকারত্ব আরও হু হু করে বেড়ে চলেছে। এই বেকারত্ব দূর করতে হলে শিক্ষার্থীদের গতানুগতিক ধারায় শিক্ষিত করলে চলবে না। কারিগরি শিক্ষার ওপর সবচেয়ে বেশী গুরুত্ব দিতে হবে। শুধুমাত্র প্রাইভেট সেক্টরে ডিপ্লোমা কোর্স দিয়ে শিক্ষিত করলে হবে না। কারিগরি শিক্ষার জন্য উচ্চতর শিক্ষারদ্বার উন্মোচন করতে হবে। প্রতিটি সরকারি বেসরকারি কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে অবিলম্বে কারিগরি শিক্ষার বিষয়গুলো চালু করা হোক।

তিনি আরও বলেন, শুধুমাত্র বিসিএস পরীক্ষা দিয়ে বিবেচনা করা যায় না। কারণ একটি বিসিএস পরীক্ষায় মাত্র ৪ থেকে ৫ হাজার ছেলে-মেয়েদের চাকরি হয়। দেশে বেকার যুবকদের সংখ্যা আছে ২৬ লক্ষের ওপরে। তাদের কথা বিবেচনা করে তাদেরকে অবশ্যই যত তাড়াতাড়ি সম্ভব কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করতে হবে।

;

গণতান্ত্রিক চর্চায় বাধাদানকারীদের ছবি তুলে রাখুন: আমির খসরু



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ময়মনসিংহ
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী

  • Font increase
  • Font Decrease

গণতান্ত্রিক চর্চায় বাধাদানকারীদের ছবি তুলে নাম লিখে রাখার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী।

বিএনপির নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে এই প্রবীণ নেতা বলেন, আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর কোন সদস্য বা আওয়ামী লীগের কেউ যদি গণতান্ত্রিক চর্চায় সভা-সমাবেশে বাধা দেয় বা মানবাধিকার লঙ্ঘন করে তাহলে তাদের ছবি তুলে নাম লিখে রাখুন। তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা দেশেও হবে, বিদেশেও হবে। এদের ভিসা বাতিল করা হবে। শুধু আমেরিকার ভিসা নিষেধাজ্ঞা দেয় তা কিন্তু নয় আমরাও গণতান্ত্রিক চর্চায় বাধাদানকারীদের ভিসা নিষেধাজ্ঞা দিব।

রোববার (২৮ মে) বিকাল সাড়ে ৫টায় ময়মনসিংহ নগরীর পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট মাঠে ময়মনসিংহ উত্তর-দক্ষিণ ও মহানগর বিএনপি আয়োজিত জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, রাজনৈতিকভাবে আওয়ামীলীগ ধ্বংস হয়ে গেছে। এখন আওয়ামী লীগ চালায় কিছু অসাধু পুলিশ, আওয়ামী মার্কা কর্মকর্তা এবং কিছু দুর্নীতিবাজ ব্যবসায়ী ও রাজনীতিবিদ। বর্তমানে রেজিম তৈরি করে আওয়ামী লীগ দেশ চালাচ্ছে। এটা কোন সরকার নয়। আগামীদিনে আওয়ামী লীগের পরাজয় সুনিশ্চিত। এই অবস্থায় জুলুম অত্যাচার যত বাড়বে, বিএনপির আন্দোলন তত বেগবান হবে।

বর্তমানে সারাবিশ্ব বাংলাদেশের নিরপেক্ষ নির্বাচনের দিকে তাকিয়ে আছে উল্লেখ করে বিএনপির এই নেতা বলেন, জাতিসংঘ, বিশ্ববিবেক, ইউনিসেফসহ সকল ধরনের সংগঠন বাংলাদেশের নির্বাচন প্রক্রিয়া নিয়মিত পর্যবেক্ষণ করছে। ভিসা নিষেধাজ্ঞা সাধারণত কোন দেশের নির্বাচনের পরে দেওয়া হয়। কিন্তু এবার বাংলাদেশের নির্বাচনের সাত মাস আগে এই নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। এই নিষেধাজ্ঞায় আওয়ামী লীগের খবর হয়েছে বলেও তিনি দাবি করেন।

এ সময় বিদেশিদের কাছ থেকে আওয়ামী লীগ তিনটি চপেটাঘাত খেয়েছে দাবি করে তিনি বলেন, এক নম্বরে র‌্যাব কর্মকর্তাদের ওপর নিষেধাজ্ঞা, দুই হল- বিশ্ব গণতান্ত্রিক সম্মেলনে বিশ্বের ১০৭টি দেশকে দাওয়াত দেওয়া হলেও বাংলাদেশকে দাওয়াত দেওয়া হয়নি। তৃতীয় হল- ভিসা নিষেধাজ্ঞা। এটা বাংলাদেশের জন্য লজ্জার। এতে দেশের ভাবমূর্তি নষ্ট হয়েছে।

জনসভায় মহানগর বিএনপির আহবায়ক অধ্যাপক একেএম শফিকুল ইসলামের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসাবে আরও বক্তব্য রাখবেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব হাবিব উন নবী খান সোহেল, সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স, সহ-সাংগঠনিক শাহ ওয়ারেস আলী মামুন ও শরীফুল আলম।

;

সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনের প্রক্রিয়াতে বাধা দিচ্ছে বিএনপি: কাদের



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের

  • Font increase
  • Font Decrease

বিএনপি দেশে অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টির মাধ্যমে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনের প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করতে চাইছে বলে অভিযোগ করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

তিনি বলেন, বিএনপি বাংলাদেশের বারবার ক্ষতি করেছে, আর তা মেরামত করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ দেশে অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টির মাধ্যমে তারা সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনের ক্ষতি করতে চাইছে।’

রোববার (২৮ মে) বিকেলে বঙ্গবন্ধু এভিনিউস্থ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত দলের এক যৌথ সভায় ওবায়দুল কাদের এ কথা বলেন। আওয়ামী লীগের সম্পাদকমণ্ডলীর সঙ্গে ঢাকা মহানগর উত্তর-দক্ষিণ আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনসমূহের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকদের সাথে এই যৌথসভা অনুষ্ঠিত হয়।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, কেরানীগঞ্জ এবং খাগড়াছড়িসহ বিভিন্ন স্থানে বিএনপি অস্থিতিশীল অবস্থা সৃষ্টি করে আওয়ামী লীগের ওপর দোষ চাপানোর নাটক করেছে। এসবের মধ্য দিয়ে তারা ভুল বার্তা দিচ্ছে। তবে নেতাকর্মীদের বলব আপনারা শান্তভাবে পরিস্থিতি মোকাবিলা করুন। আমরা আগ বাড়িয়ে কিছু করব না। তবে কোনো হামলা হলে ছাড় দেয়া হবে না।

ওবায়দুল কাদের বলেন, কোনো নিষেধাজ্ঞায় নির্বাচন বন্ধ হবে না। নিষেধাজ্ঞা নিয়ে আমাদের কোনো মাথাব্যথা নেই, বিদেশিরা আমাদের বন্ধু, প্রভু নয়। বিএনপি অসুস্থ রাজনীতি করে। আওয়ামী লীগ ঐক্যবদ্ধ থাকলে বিএনপির পরাজয় হবে।

তিনি বলেন, দেশের সংবিধানে যেহেতু তত্ত্বাবধায়ক সরকারের ব্যাপার উল্লেখ নেই, তাই এ বিষয়ে কথা বললে বিএনপি ভিসা নীতিতে আক্রান্ত হবে। এখন যারা অবাধ সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচনে বাধা হয়ে দাঁড়াবে তাদের ব্যাপারে আমেরিকার পদক্ষেপ কী হবে, সেটা দেখার বিষয়। আওয়ামী লীগ অবাধ সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচন চায়, কিন্তু নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে বিএনপি।

ওবায়দুল কাদের বলেন, নোংরা ও নষ্ট রাজনীতি করে বিএনপি। এদের কাছে বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ নিরাপদ নয়। তাই শপথ নিতে হবে জঙ্গিবাদ, সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাসের পৃষ্ঠপোষক এই অপশক্তি বিএনপিকে প্রতিহত করতে হবে।

ওবায়দুল কাদের বলেন, নির্বাচন কমিশনকে স্বাধীন করেছেন শেখ হাসিনা। আমরা সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনের প্রক্রিয়াতে আছি। আর বাধা দিচ্ছে বিএনপি। সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনের বিপরীত পথে হাঁটছে বিএনপি। তাই ভিসা নীতির কারণে তারাই চাপে রয়েছে। বিএনপির বিশৃঙ্খলা ঠেকাতে আমাদের শান্তি সমাবেশ শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজন পর্যন্ত অব্যাহত থাকবে।

দেশ এগিয়ে যাচ্ছে জানিয়ে তিনি বলেন, এসবের মধ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের এগিয়ে যাওয়ার গল্প সারা দুনিয়া থেকেই আমরা শুনছি। ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী বলেছেন যে, আমি ও আমার পরিবার শেখ হাসিনাকে অনুসরণ করি। তিনি আমাদের কাছে অনুপ্রেরণা।

ওবায়দুল কাদেরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম ও ডা. দীপু মনি, সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক, এস এম কামাল হোসেন, মির্জা আজম ও সুজিত রায় নন্দী, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ড. আবদুস সোবহান গোলাপ, সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক অসীম কুমার উকিল, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক আবদুস সবুর, উপপ্রচার সম্পাদক সৈয়দ আবদুল আউয়াল শামীম, ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বজলুর রহমান, দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু আহমেদ মন্নাফী প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

;

আওয়ামী লীগের যৌথসভা আজ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আওয়ামী লীগের সম্পাদকমণ্ডলীর সঙ্গে ঢাকা মহানগর উত্তর-দক্ষিণ শাখা ও সহযোগী সংগঠনগুলোর সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকদের এক যৌথসভা আজ রোববার (২৮ মে) অনুষ্ঠিত হবে। এদিন বিকাল ৪টায় রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এই সভা হবে।

আওয়ামী লীগের দফতর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়ার সই করা সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সভায় সভাপতিত্ব করবেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

তিনি সভায় সংশ্লিষ্ট সবাইকে স্বাস্থ্য সুরক্ষা বিধি মেনে যথাসময়ে উপস্থিত থাকার জন্য বিনীত অনুরোধ জানিয়েছেন।

;