সাকিব-মুস্তাফিজ ১০-১২টা হাত নিয়ে খেলেন না: মুমিনুল



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
সংবাদ সম্মেলনে টেস্ট ক্যাপ্টেন মুমিনুল হক

সংবাদ সম্মেলনে টেস্ট ক্যাপ্টেন মুমিনুল হক

  • Font increase
  • Font Decrease

সাকিব আল হাসানকে ছাড়াই শ্রীলঙ্কা সফরে যাচ্ছে বাংলাদেশ। হাতে বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার থাকতেও মাঠের লড়াইয়ে পাচ্ছে না টাইগাররা। পাচ্ছে না তারকা পেসার মুস্তাফিজকে। আইপিএল খেলার জন্য দুজনেই এখন ভারতে। নেতৃত্ব পাওয়ার পর ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে মাত্র এক টেস্টের জন্য সাকিবকে পেয়েছিলেন মুমিনুল। তবে চোটের জন্য পুরো ম্যাচটাতে পারফর্ম করতে পারেননি এ ক্রিকেট মহাতারকা।

দুই ক্রিকেট সুপারস্টারকে ছাড়াই লঙ্কানদের বিপক্ষে লড়তে হবে লাল-সবুজের প্রতিনিধিদের। সাকিব ছাড়া কাজটা খুবই কঠিন। তার অনুপস্থিতি সব সময় দলকে ভোগায়। কিন্তু এতে অবশ্য কোনো দুশ্চিন্তা ভর করছে না টেস্ট অধিনায়ক মুমিনুলের কপালে। দলে যারা আছেন তাদের ওপর পুরো আস্থা রয়েছে তার। বর্তমান দল নিয়েই ভালো পারফরম্যান্সের স্বপ্ন গড়ছেন তিনি।

আগামীকাল সোমবার, ১২ এপ্রিল বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের চার্টার্ড ফ্লাইটে ৪১ জনের বিশাল বহর নিয়ে শ্রীলঙ্কার উদ্দেশে ঢাকা ছাড়বে ক্রিকেটাররা। দুই টেস্ট লেখতে যাওয়ার আগে বাড়তে পারে সফর সঙ্গীর সংখ্যাটা। চ্যালেঞ্জে ভরা সিরিজটি সামনে রেখে আজ রোববার, ১১ এপ্রিল মিরপুরে সংবাদ সম্মেলনে নানা প্রশ্নের উত্তর দিলেন মুমিনুল।

সাকিব-মুস্তাফিজ না থাকলেও চিন্তায় নেই মুমিনুল। টিম হয়ে খেলাটাই এখন তার কাছে গুরুত্বপূর্ণ। তেমন সুরই বেরোল দলনেতার কণ্ঠ থেকে, ‘এমন নয় যে সাকিব ভাই, মুস্তাফিজ না খেললে দলের ভালো ফল আসবে না। খেলোয়াড় তো আরও আছে। ওনাদের তো ১০-১২টা হাত নেই। বাকিদেরও ১০-১২টা হাত নেই। মনে হয় না দলে এর প্রভাব পড়ে। আমরা দল হিসেবে খেলতে পারছি না। এ কারণে ইতিবাচক ফল হচ্ছে না। এছাড়া আর কিছুই না।’

সাকিব-মুস্তাফিজ না থাকাটাকে দলের অন্যদের জন্য পারফর্ম করার সুযোগ হিসেবে দেখছেন টেস্ট ক্যাপ্টেন, ‘সাকিব ভাই নেই। এমনো হতে পারে কোনো সিরিজে হয়তো ২-৩ জন সিনিয়র ক্রিকেটার থাকবে না। যারা খেলবে তাদের জন্য ভালো একটা সুযোগ। আমাদের এভাবেই প্রস্তুতি নেয়া ভালো।’

শ্রীলঙ্কা সফরের দলে থাকা অনেক ক্রিকেটার জাতীয় ক্রিকেট লিগের (এনসিএল) দুই রাউন্ডে খেলেছেন। লাল বলের ক্রিকেটের সঙ্গে তারা নিজেদের খানিকটা হলেও মানিয়ে নিয়েছেন। কিন্তু নিউজিল্যান্ড সফর শেষে দেশে ফেরা ক্রিকেটারদের জন্য দীর্ঘতম সংস্করণে মানিয়ে দেওয়া কষ্টকর হবে। দলের প্রস্তুতি নিয়ে এমনটাই মানছেন মুমিনুল, ‘প্রস্তুতি খুব ভালো হয়েছে, ব্যাপারটা এমন নয়। যারা লাল বলের মোকাবেলা করেছে তাদের জন্য ভালো। কিন্তু নিউজিল্যান্ড থেকে আসা ক্রিকেটারদের মানসিকভাবে মানিয়ে নিতে হবে।’

লঙ্কান কন্ডিশনে খাপ খাইয়ে নেওয়ার চ্যালেঞ্জটা মূলত ব্যাটসম্যানদের। কেননা পাল্লেকেলের বাউন্সি উইকেটে দুরন্ত ব্যাটিং পারফরম্যান্সের ওপরই নির্ভর করবে দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজের ভাগ্য। এ নিয়ে তারকা টাইগার ব্যাটসম্যান বলেন, ‘ব্যাটিংটা মহাগুরুত্বপূর্ণ হয়ে দাঁড়াবে। গত কয়েক টেস্টে আমরা প্রত্যাশা মাফিক ব্যাটিং দেখাতে পারিনি। শ্রীলঙ্কায় রান তোলাটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে যাবে।’

শুরুতেই যে তরুণরা ভালো খেলবে ব্যাপারটা তেমন নয়। অবশ্য নিজেদের চেনানোর জন্য এটাই সুবর্ণ সুযোগ। তবে খারাপ করলেও উঠতি ক্রিকেটারদের পাশেই থাকবেন মুমিনুল, ‘একজন জুনিয়র নিয়ে খেললে সে সবসময় ভালো কিছু করার চেষ্টা করবে। দেশের জন্য অবদান রাখতে চাইবে। এ জন্যই সে খেলে। সে সময় তাকে সমর্থন দেয়া উচিত। তরুণরা পুরোপুরি প্রস্তুত হলেও মাঝে-মধ্যে ব্যর্থ হয়। সে সময় তাদের সমর্থন দেয়াটা অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ।’

   

চেন্নাইয়ের জার্সিতে খেলার স্বপ্ন দেখতেন মুস্তাফিজ



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মুস্তাফিজুর রহমানের আইপিএলে খেলা নিয়ে কম কথা হয়নি। বিশেষ করে আইপিএলের মাঝপথে তাকে জিম্বাবুয়ে সিরিজের জন্য দেশে ফিরিয়ে আনার প্রশ্নে বিসিবি পরিচালকদের মধ্যেও মতদ্বৈধতা দেখা গেছে। বিসিবির ক্রিকেট অপারেশন্স প্রধান জালাল ইউনুস এও বলেছিলেন, আইপিএল খেলে মুস্তাফিজের শেখার কিছু নেই। তবে মুস্তাফিজ নিজে কিন্তু সেভাবে ভাবছেন না। বরং আইপিএলে খেলার কিছু উপকারী দিক খুঁজে পেয়েছেন দেশের অন্যতম সেরা এই পেসার।

চেন্নাই সুপার কিংসের সোশ্যাল মিডিয়া চ্যানেলের সঙ্গে আলাপে নিজের ব্যক্তিজীবন এবং ক্রিকেট ক্যারিয়ারের বেশকিছু বিষয় খোলাসা করেছেন মুস্তাফিজ। আইপিএলের মতো টুর্নামেন্টে খেলা নিয়ে তার ভাবনা বর্ণনা করতে গিয়ে মুস্তাফিজ বলেন, ‘আইপিএলে সব দেশের তারকা ক্রিকেটাররা থাকে। এখানে সাফল্য পেলে অন্যত্র সফল হওয়া সহজ হয়ে যায়।’

২০১৬ সালে আইপিএলে অভিষেক হয় মুস্তাফিজের। প্রথম আসরে খেলেন সানরাইজার্স হায়দরাবাদের হয়ে। সেবার অরেঞ্জ আর্মির হয়ে শিরোপাও জিতেছিলেন, হয়েছিলেন টুর্নামেন্টের সেরা উদীয়মান ক্রিকেটার। এরপর মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স, রাজস্থান রয়্যালস এবং দিল্লি ক্যাপিটালসের জার্সিতেও দেখা গেছে তাকে।

তবে সবসময়ই তার ভেতর সুপ্ত বাসনা ছিল পাঁচবারের চ্যাম্পিয়ন চেন্নাইয়ের হয়ে খেলার। মুস্তাফিজের ভাষায়, ‘চেন্নাইয়ের হয়ে এবারই প্রথম খেলছি। ২০১৬ সালে আইপিএলে অভিষেকের পর থেকেই চেন্নাইয়ের হয়ে খেলার স্বপ্ন ছিল। যেদিন চেন্নাইয়ের তরফ থেকে ডাক পাই, আমি ওই রাতে ঘুমাতে পারিনি।’

চেন্নাই সুপার কিংস তারকায় ঠাঁসা এক দল। মহেন্দ্র সিং ধোনির মতো বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক দলটির সবচেয়ে জনপ্রিয় মুখ। এছাড়া কোচিং প্যানেলেও রয়েছেন স্টিফেন ফ্লেমিং, মাইক হাসি, ডোয়াইন ব্রাভোর মতো কিংবদন্তি ক্রিকেটাররা। তাদের সান্নিধ্যে থেকে, দিকনির্দেশনায় খেলে কী শিখতে পেরেছেন সেটাও অকপটেই জানালেন মুস্তাফিজ, ‘মাহি ভাই, ডিজে ব্রাভোরা ডেথ ওভারে ফিল্ডিং সাজানো নিয়ে পরামর্শ দিয়েছেন, এই বিষয়গুলো কাজে লেগেছে। (ধোনির সঙ্গে) বোলিং নিয়ে মূলত কথা হয়। মাঠেই বেশি কথা হয়। মাহি ভাই নিজে এসেই আমাকে বলেন কোনটা কীভাবে করলে ভালো হয়।’

আইপিএলের চলতি আসরে এখন পর্যন্ত ৭ ম্যাচ খেলে ১২ উইকেট ঝুলিতে পুরেছেন মুস্তাফিজ। চেন্নাইয়ের সর্বোচ্চ উইকেটশিকারি এখন তিনিই। যদিও শেষ কয়েক ম্যাচে বেশ খরুচে বোলিং করেছেন। তবে বাংলাদেশে ফেরার আগে আরও দুইটি ম্যাচে খেলার সুযোগ পেতে পারেন মুস্তাফিজ। সে দুটি ম্যাচে নিশ্চয়ই নিজের সেরাটা মেলে ধরতে চাইবেন ‘কাটার মাস্টার’খ্যাত এই গতিতারকা।

;

আচমকা অবসরে পাকিস্তানের তারকা ক্রিকেটার



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

হঠাৎ আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের পাট চুকানোর ঘোষণা দিয়েছেন পাকিস্তানের তারকা নারী ক্রিকেটার বিসমাহ মারুফ। দীর্ঘ ১৭ বছরের খেলোয়াড়ি জীবনে পাকিস্তানের জার্সিতে রেকর্ড ১৩৬ ওয়ানডে খেলেছেন তিনি। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়লেও লিগে খেলা চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ৩২ বছর বয়সী এই ক্রিকেটার।

দীর্ঘসময় পাকিস্তানের নারী দলের নেতৃত্ব দেয়া বিসমাহর অধীনে মোট ৯৬টি ম্যাচ খেলেছে দল। ৬২ টি-টোয়েন্টি ও ৩৪টি ওয়ানডেতে পাকিস্তানের অধিনায়কত্ব করেছেন তিনি।

ব্যাট-বল তুলে রাখার সিদ্ধান্ত নেয়ার মুহূর্তে ওয়ানডে এবং টি-টোয়েন্টি-দুই ফরম্যাটেই পাকিস্তানের জার্সিতে সর্বোচ্চ রান বিসমাহর। ১৩৬ ওয়ানডেতে ২৯.৫৫ গড়ে তার রান ৩ হাজার ৩৬৯। এই ফরম্যাটে ২১ বার ফিফটি করলেও সেঞ্চুরির দেখা পাননি। টি-টোয়েন্টিতে ১৪০ ম্যাচে মারুফের রান ২৮৯৩, ফিফটি ১২টি।

আচমকা অবসরের সিদ্ধান্ত নেয়া প্রসঙ্গে মারুফ জানান, ‘আমি যে খেলাটিকে সবচেয়ে বেশি ভালোবাসি তা থেকে অবসর নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এটি আমার জন্য একটি অবিশ্বাস্য যাত্রা, চ্যালেঞ্জ, জয় এবং অবিস্মরণীয় স্মৃতিতে ভরা। আমি আমার পরিবারের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতে চাই, যারা আমার ক্রিকেট যাত্রায় শুরু থেকে এখন পর্যন্ত আমাকে সমর্থন করেছে।’

;

রনির তাণ্ডবে তামিম-মুশফিকদের হার



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঢাকা প্রিমিয়ার ডিভিশন ক্রিকেট লিগের সুপার লিগ পর্বে টানা দ্বিতীয় জয় তুলে নিয়েছে মোহামেডান। রনি তালুকদারের বিস্ফোরক সেঞ্চুরিতে প্রাইম ব্যাংককে ৩৩ রানে হারিয়েছে সাদাকালোরা।

মিরপুর শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস হেরে আগে ব্যাট করতে হয় মোহামেডানকে। রনি তালুকদারের সেঞ্চুরি আর মাহিদুল ইসলাম অঙ্কন এবং মেহেদী হাসান মিরাজের ফিফটিতে ব্যাটিংটা উপভোগ করে তারা। ৫০ ওভার শেষে তাদের স্কোরবোর্ডে শোভা পায় ৬ উইকেটে ৩১৭ রানের বড় সংগ্রহ।

১৩১ বলে ৮ চার এবং ৯ ছক্কায় ১৪১ রানের দুর্দান্ত এক ইনিংস আসে রনির ব্যাটে। রুবেল হোসেনের বলে বোল্ড হওয়ার আগে ঠিক ৫০ রান করেন ফর্মে থাকা অঙ্কন। মিরাজ ২৯ বলে ৭ চার ও ১ ছয়ে খেলেন  ৫৩ রানের হার না মানা ইনিংস। প্রাইম ব্যাংকের পক্ষে সর্বোচ্চ ২ উইকেট নেন শেখ মেহেদী।

জবাব দিতে নেমে মোহামেডানের স্কোর টপকে যাওয়ার চেষ্টা কম করেনি প্রাইম ব্যাংক। ওপেনার তামিম ইকবাল (১৪) ব্যর্থ হলেও লড়াই চালিয়ে যান শাহাদাত দিপু, শেখ মেহেদী, সানজামুলরা। তবে তাদের কেউই তিন অঙ্কের ঘর স্পর্শ করতে পারেননি। সেট হয়েও ফিরেছেন আক্ষেপ সঙ্গী করে।

প্রাইমের পক্ষে সর্বোচ্চ ৬৪ রান আসে শেখ মেহেদীর ব্যাটে। ৫১ রান করেন শাহাদাত দিপু। ১ রানের জন্য ফিফটি মিস হয় সানজামুলের। তাদের প্রচেষ্টার পরও ৪৮.৫ ওভারে ২৮৪ রানে গুটিয়ে যায় প্রাইম ব্যাংক। মোহামেডানের হয়ে সমান দুটি করে উইকেট নেন আবু হায়দার রনি, মুশফিক হাসান এবং নাসুম আহমেদ।

;

শেখ জামালের কাছে হেরে শিরোপা-স্বপ্ন শেষ শাইনপুকুরের



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঢাকা প্রিমিয়ার ডিভিশন ক্রিকেট লিগে এবার চমকের পর চমক দেখিয়েছে শাইনপুকুর ক্রিকেট ক্লাব। প্রথম পর্বে আবাহনীর পর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পয়েন্ট নিয়ে সুপার লিগে জায়গা করে নেয় তারা। সুপার লিগেও প্রথম ম্যাচে জয় পেয়েছিল দলটি। তবে সুপার লিগের দ্বিতীয় ম্যাচে এসে হোঁচট খেতে হল তাদের। দলটিকে ৭ উইকেটে হারিয়ে দিয়েছে শেখ জামাল ধানমণ্ডি ক্লাব।

বিকেএসপির ৩ নম্বর মাঠে টসে জিতে আগে ব্যাট করতে নামে শাইনপুকুর। জিসান আলম ও অধিনায়ক আকবর আলির ব্যাটে লড়াকু সংগ্রহ পায় তারা। ৪৬.১ ওভারে সব উইকেট হারিয়ে তারা স্কোরবোর্ডে জমা করে ২৬৪ রান।

দুই রানের জন্য সেঞ্চুরি মিসের আক্ষেপে পোড়েন শাইনপুকুর ওপেনার জিসান আলম। তাইবুর রহমানের বলে লেগ বিফোরের ফাঁদে পড়ে তাকে থামতে হয় ৯৮ রানে। ৬৪ রান আসে আকবর আলির ব্যাটে।

শেখ জামালের হয়ে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নেন তাইবুর।

২৬৫ রান তাড়া করতে নেমে ওপেনার সাইফ হাসানের ফিফটি ও তিনে নামা ফজলে মাহমুদ রাব্বির সেঞ্চুরিতে ৪৬.২ ওভারেই লক্ষ্য পৌঁছে যায় শেখ জামাল।

নাহিদ রানার বলে তানজিদ হাসান তামিমের ক্যাচ হওয়ার আগে ৬৭ রান করেন সাইফ। অন্যদিকে সমান ছয়টি করে চার-ছক্কায় ১০১ রানের হার না মানা ইনিংসে দলকে জিতিয়ে তবেই মাঠ ছাড়েন ফজলে মাহমুদ।

এই হারে শিরোপার স্বপ্ন ফিকে হয়ে গেল শাইনপুকুরের। অন্যদিকে শিরোপার দৌড়ে না থাকলেও সুপার লিগে প্রথম জয়ের উৎসব করছে শেখ জামাল।

;