ছয় মাস দেশের হয়ে টি-টোয়েন্টি খেলবেন না তামিম



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
তামিম ইকবাল

তামিম ইকবাল

  • Font increase
  • Font Decrease

ক্রিকেটের সংক্ষিপ্ততম সংস্করণ থেকে ছুটিতে যাচ্ছেন তামিম ইকবাল। এ কারণে আগামী ছয় মাস দেশের হয়ে টি-টোয়েন্টি খেলবেন না বাংলাদেশের সেরা এ ওপেনার। বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) চট্টগ্রাম পর্ব শুরুর আগের দিন মিনিস্টার গ্রুপ ঢাকার হয়ে সংবাদ সম্মেলনে আজ বৃহস্পতিবার, ২৭ জানুয়ারি তামিম নিজেই দিয়েছেন এ খবর।

আগামী ছয় মাস আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি না খেললেও লাল-সবুজের জার্সি গায়ে জড়িয়ে ঠিকই টেস্ট ও ওয়ানডে খেলে যাবেন দেশের এ স্টার ক্রিকেটার। ছয় মাস পর দল যদি চায়। আর মাঠের লড়াইয়ের জন্য যদি ফিটনেস থাকে, তাহলে দেশের হয়ে ২০ ওভারের ম্যাচে ফেরার কথা ভাববেন তামিম।

তামিম আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে সর্বশেষ বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করেছেন ২০২০ সালের মার্চে। জিম্বাবুয়ে সিরিজে। পরে নিউজিল্যান্ড ও জিম্বাবুয়ে সফরে কুড়ি ওভারের সিরিজে দেখা যায়নি তাকে। ঘরের মাঠে অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষেও টি-টোয়েন্টি হোম সিরিজেও ছিলেন দর্শক হয়ে।

আর টাইগারদের দল ঘোষণার আগেই সংযুক্ত আরব আমিরাতে হওয়া সর্বশেষ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ থেকে তো ঘোষণা দিয়েই নিজেকে প্রত্যাহার করে নেন তামিম। তরুণদের সুযোগ করে দেয়া ও ইনজুরির কারণে নিজের প্রস্তুতির ঘাটতি দেখিয়ে গত অক্টোবর-নভেম্বরে অনুষ্ঠিত টি-টোয়েন্টির বৈশ্বিক মহাযজ্ঞ থেকে সরে দাঁড়ান তিনি।

বিসিবি প্রধান ও বোর্ড পরিচালকদের সঙ্গে কয়েক দফা বৈঠকের পর ঢাকার হয়ে অনুশীলনে নামার আগে তামিম জানিয়ে দিয়েছেন, আগামী ছয় মাস টি-টোয়েন্টি নিয়ে ভাবতে চান না, ‘শেষ কয়েকদিন ধরে আপনারা সবাই জানেন যে আমার আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টির ভবিষ্যৎ নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। আমার কাছে মনে হয় প্রথমেই আমি একটা জিনিস বলি আমার সঙ্গে শেষ কয়েকদিন ধরে বিভিন্নভাবে অনেক জায়গায় বৈঠক হয়েছে। সভাপতি, জালাল ভাই, কাজী এনাম ভাইদের সঙ্গে কথা হয়েছে। উনারা অবশ্যই চাচ্ছেন অন্তত বিশ্বকাপ পর্যন্ত আমি চালিয়ে যাই। আমার ব্যাপারটা আলাদা ছিল। এখন দুই পক্ষ মিলে যেটা ভালো হয় ওই সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আগামী ছয় মাস আমি টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট নিয়ে ভাবছি না। এই কয়েক মাস আমার পুরো ফোকাস টেস্ট ও ওয়ানডেতে থাকবে।’

দলের প্রয়োজন হলে টি-টোয়েন্টিতে ফেরা নিয়ে ফের বিবিসি’র সঙ্গে আলোচনায় বসবেন। তবে তামিম মনে করেন, সেটা আর প্রয়োজন পড়বে না। কারণ দারুণ খেলে তার ফেলে যাওয়া শূন্য জায়গা পূরণ করে ফেলবেন তরুণরা, ‘আশা করি এই ছয় মাসে তরুণরা এত ভালো খেলবে-আমার আর প্রয়োজন পড়বে না। তারপরও ছয় মাস পর আল্লাহ মাফ করুক যদি এমন সময় আসে ক্রিকেট বোর্ড, সিলেক্টর বা টিম ম্যানেজম্যান্ট যদি মনে করে আমাকে দরকার। আমিও যদি তৈরি থাকি। তখন আবার এটা নিয়ে আলাপ হবে। কিন্তু এই ছয় মাস ভাবছি না।’

বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান পাপনকে এর আগে তামিম জানিয়ে দিয়েছিলেন আর কখনো টাইগার টিমের হয়ে খেলতে চান না সাদা বলের ক্রিকেটের ছোট্ট সংস্করণে, "টেলিফোনে কথা হয়েছিল। ও আমাকে একটা কথা বলেছে, ‘আপনি আমাকে জোর করবেন না। আপনি বললে তো আমাকে আসতেই হবে। কিন্তু আমি আসলে এই ফরম্যাটে খেলতে চাই না'।" 

তার পরেই তামিমের অভিমান ভাঙাতে আলোচনায় বসার কথা জানান টাইগারদের টিম ডিরেক্টর খালেদ মাহমুদ সুজন, ‘বায়ো বাবলের মধ্যে আছি। আমি চাই না ফোনে কথা বলতে। সামনাসামনি বললে ভালো হয়। তামিমের সঙ্গে নিশ্চয়ই কথা হবে। ওদের সাথে খেলা আছে। খেলা শেষে পারলে কথা বলব, আসলেই ওর সমস্যাটা কোথায়। মনোমালিন্যের ব্যাপার যেটা আছে, যেসব ছোটখাটো সমস্যা আছে, এটা ইম্পর্টেন্ট ব্যাপার। ইগোস্টিক থাকে, অনেক সময় হয়ে যায়। অনেক সময় ছোটোখাটো ব্যাখ্যাটা ভুল হয়। সেটাকে ঠিক করার চেষ্টা করব।’

   

চেন্নাইয়ের জার্সিতে খেলার স্বপ্ন দেখতেন মুস্তাফিজ



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মুস্তাফিজুর রহমানের আইপিএলে খেলা নিয়ে কম কথা হয়নি। বিশেষ করে আইপিএলের মাঝপথে তাকে জিম্বাবুয়ে সিরিজের জন্য দেশে ফিরিয়ে আনার প্রশ্নে বিসিবি পরিচালকদের মধ্যেও মতদ্বৈধতা দেখা গেছে। বিসিবির ক্রিকেট অপারেশন্স প্রধান জালাল ইউনুস এও বলেছিলেন, আইপিএল খেলে মুস্তাফিজের শেখার কিছু নেই। তবে মুস্তাফিজ নিজে কিন্তু সেভাবে ভাবছেন না। বরং আইপিএলে খেলার কিছু উপকারী দিক খুঁজে পেয়েছেন দেশের অন্যতম সেরা এই পেসার।

চেন্নাই সুপার কিংসের সোশ্যাল মিডিয়া চ্যানেলের সঙ্গে আলাপে নিজের ব্যক্তিজীবন এবং ক্রিকেট ক্যারিয়ারের বেশকিছু বিষয় খোলাসা করেছেন মুস্তাফিজ। আইপিএলের মতো টুর্নামেন্টে খেলা নিয়ে তার ভাবনা বর্ণনা করতে গিয়ে মুস্তাফিজ বলেন, ‘আইপিএলে সব দেশের তারকা ক্রিকেটাররা থাকে। এখানে সাফল্য পেলে অন্যত্র সফল হওয়া সহজ হয়ে যায়।’

২০১৬ সালে আইপিএলে অভিষেক হয় মুস্তাফিজের। প্রথম আসরে খেলেন সানরাইজার্স হায়দরাবাদের হয়ে। সেবার অরেঞ্জ আর্মির হয়ে শিরোপাও জিতেছিলেন, হয়েছিলেন টুর্নামেন্টের সেরা উদীয়মান ক্রিকেটার। এরপর মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স, রাজস্থান রয়্যালস এবং দিল্লি ক্যাপিটালসের জার্সিতেও দেখা গেছে তাকে।

তবে সবসময়ই তার ভেতর সুপ্ত বাসনা ছিল পাঁচবারের চ্যাম্পিয়ন চেন্নাইয়ের হয়ে খেলার। মুস্তাফিজের ভাষায়, ‘চেন্নাইয়ের হয়ে এবারই প্রথম খেলছি। ২০১৬ সালে আইপিএলে অভিষেকের পর থেকেই চেন্নাইয়ের হয়ে খেলার স্বপ্ন ছিল। যেদিন চেন্নাইয়ের তরফ থেকে ডাক পাই, আমি ওই রাতে ঘুমাতে পারিনি।’

চেন্নাই সুপার কিংস তারকায় ঠাঁসা এক দল। মহেন্দ্র সিং ধোনির মতো বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক দলটির সবচেয়ে জনপ্রিয় মুখ। এছাড়া কোচিং প্যানেলেও রয়েছেন স্টিফেন ফ্লেমিং, মাইক হাসি, ডোয়াইন ব্রাভোর মতো কিংবদন্তি ক্রিকেটাররা। তাদের সান্নিধ্যে থেকে, দিকনির্দেশনায় খেলে কী শিখতে পেরেছেন সেটাও অকপটেই জানালেন মুস্তাফিজ, ‘মাহি ভাই, ডিজে ব্রাভোরা ডেথ ওভারে ফিল্ডিং সাজানো নিয়ে পরামর্শ দিয়েছেন, এই বিষয়গুলো কাজে লেগেছে। (ধোনির সঙ্গে) বোলিং নিয়ে মূলত কথা হয়। মাঠেই বেশি কথা হয়। মাহি ভাই নিজে এসেই আমাকে বলেন কোনটা কীভাবে করলে ভালো হয়।’

আইপিএলের চলতি আসরে এখন পর্যন্ত ৭ ম্যাচ খেলে ১২ উইকেট ঝুলিতে পুরেছেন মুস্তাফিজ। চেন্নাইয়ের সর্বোচ্চ উইকেটশিকারি এখন তিনিই। যদিও শেষ কয়েক ম্যাচে বেশ খরুচে বোলিং করেছেন। তবে বাংলাদেশে ফেরার আগে আরও দুইটি ম্যাচে খেলার সুযোগ পেতে পারেন মুস্তাফিজ। সে দুটি ম্যাচে নিশ্চয়ই নিজের সেরাটা মেলে ধরতে চাইবেন ‘কাটার মাস্টার’খ্যাত এই গতিতারকা।

;

আচমকা অবসরে পাকিস্তানের তারকা ক্রিকেটার



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

হঠাৎ আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের পাট চুকানোর ঘোষণা দিয়েছেন পাকিস্তানের তারকা নারী ক্রিকেটার বিসমাহ মারুফ। দীর্ঘ ১৭ বছরের খেলোয়াড়ি জীবনে পাকিস্তানের জার্সিতে রেকর্ড ১৩৬ ওয়ানডে খেলেছেন তিনি। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়লেও লিগে খেলা চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ৩২ বছর বয়সী এই ক্রিকেটার।

দীর্ঘসময় পাকিস্তানের নারী দলের নেতৃত্ব দেয়া বিসমাহর অধীনে মোট ৯৬টি ম্যাচ খেলেছে দল। ৬২ টি-টোয়েন্টি ও ৩৪টি ওয়ানডেতে পাকিস্তানের অধিনায়কত্ব করেছেন তিনি।

ব্যাট-বল তুলে রাখার সিদ্ধান্ত নেয়ার মুহূর্তে ওয়ানডে এবং টি-টোয়েন্টি-দুই ফরম্যাটেই পাকিস্তানের জার্সিতে সর্বোচ্চ রান বিসমাহর। ১৩৬ ওয়ানডেতে ২৯.৫৫ গড়ে তার রান ৩ হাজার ৩৬৯। এই ফরম্যাটে ২১ বার ফিফটি করলেও সেঞ্চুরির দেখা পাননি। টি-টোয়েন্টিতে ১৪০ ম্যাচে মারুফের রান ২৮৯৩, ফিফটি ১২টি।

আচমকা অবসরের সিদ্ধান্ত নেয়া প্রসঙ্গে মারুফ জানান, ‘আমি যে খেলাটিকে সবচেয়ে বেশি ভালোবাসি তা থেকে অবসর নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এটি আমার জন্য একটি অবিশ্বাস্য যাত্রা, চ্যালেঞ্জ, জয় এবং অবিস্মরণীয় স্মৃতিতে ভরা। আমি আমার পরিবারের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতে চাই, যারা আমার ক্রিকেট যাত্রায় শুরু থেকে এখন পর্যন্ত আমাকে সমর্থন করেছে।’

;

রনির তাণ্ডবে তামিম-মুশফিকদের হার



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঢাকা প্রিমিয়ার ডিভিশন ক্রিকেট লিগের সুপার লিগ পর্বে টানা দ্বিতীয় জয় তুলে নিয়েছে মোহামেডান। রনি তালুকদারের বিস্ফোরক সেঞ্চুরিতে প্রাইম ব্যাংককে ৩৩ রানে হারিয়েছে সাদাকালোরা।

মিরপুর শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস হেরে আগে ব্যাট করতে হয় মোহামেডানকে। রনি তালুকদারের সেঞ্চুরি আর মাহিদুল ইসলাম অঙ্কন এবং মেহেদী হাসান মিরাজের ফিফটিতে ব্যাটিংটা উপভোগ করে তারা। ৫০ ওভার শেষে তাদের স্কোরবোর্ডে শোভা পায় ৬ উইকেটে ৩১৭ রানের বড় সংগ্রহ।

১৩১ বলে ৮ চার এবং ৯ ছক্কায় ১৪১ রানের দুর্দান্ত এক ইনিংস আসে রনির ব্যাটে। রুবেল হোসেনের বলে বোল্ড হওয়ার আগে ঠিক ৫০ রান করেন ফর্মে থাকা অঙ্কন। মিরাজ ২৯ বলে ৭ চার ও ১ ছয়ে খেলেন  ৫৩ রানের হার না মানা ইনিংস। প্রাইম ব্যাংকের পক্ষে সর্বোচ্চ ২ উইকেট নেন শেখ মেহেদী।

জবাব দিতে নেমে মোহামেডানের স্কোর টপকে যাওয়ার চেষ্টা কম করেনি প্রাইম ব্যাংক। ওপেনার তামিম ইকবাল (১৪) ব্যর্থ হলেও লড়াই চালিয়ে যান শাহাদাত দিপু, শেখ মেহেদী, সানজামুলরা। তবে তাদের কেউই তিন অঙ্কের ঘর স্পর্শ করতে পারেননি। সেট হয়েও ফিরেছেন আক্ষেপ সঙ্গী করে।

প্রাইমের পক্ষে সর্বোচ্চ ৬৪ রান আসে শেখ মেহেদীর ব্যাটে। ৫১ রান করেন শাহাদাত দিপু। ১ রানের জন্য ফিফটি মিস হয় সানজামুলের। তাদের প্রচেষ্টার পরও ৪৮.৫ ওভারে ২৮৪ রানে গুটিয়ে যায় প্রাইম ব্যাংক। মোহামেডানের হয়ে সমান দুটি করে উইকেট নেন আবু হায়দার রনি, মুশফিক হাসান এবং নাসুম আহমেদ।

;

শেখ জামালের কাছে হেরে শিরোপা-স্বপ্ন শেষ শাইনপুকুরের



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঢাকা প্রিমিয়ার ডিভিশন ক্রিকেট লিগে এবার চমকের পর চমক দেখিয়েছে শাইনপুকুর ক্রিকেট ক্লাব। প্রথম পর্বে আবাহনীর পর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পয়েন্ট নিয়ে সুপার লিগে জায়গা করে নেয় তারা। সুপার লিগেও প্রথম ম্যাচে জয় পেয়েছিল দলটি। তবে সুপার লিগের দ্বিতীয় ম্যাচে এসে হোঁচট খেতে হল তাদের। দলটিকে ৭ উইকেটে হারিয়ে দিয়েছে শেখ জামাল ধানমণ্ডি ক্লাব।

বিকেএসপির ৩ নম্বর মাঠে টসে জিতে আগে ব্যাট করতে নামে শাইনপুকুর। জিসান আলম ও অধিনায়ক আকবর আলির ব্যাটে লড়াকু সংগ্রহ পায় তারা। ৪৬.১ ওভারে সব উইকেট হারিয়ে তারা স্কোরবোর্ডে জমা করে ২৬৪ রান।

দুই রানের জন্য সেঞ্চুরি মিসের আক্ষেপে পোড়েন শাইনপুকুর ওপেনার জিসান আলম। তাইবুর রহমানের বলে লেগ বিফোরের ফাঁদে পড়ে তাকে থামতে হয় ৯৮ রানে। ৬৪ রান আসে আকবর আলির ব্যাটে।

শেখ জামালের হয়ে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নেন তাইবুর।

২৬৫ রান তাড়া করতে নেমে ওপেনার সাইফ হাসানের ফিফটি ও তিনে নামা ফজলে মাহমুদ রাব্বির সেঞ্চুরিতে ৪৬.২ ওভারেই লক্ষ্য পৌঁছে যায় শেখ জামাল।

নাহিদ রানার বলে তানজিদ হাসান তামিমের ক্যাচ হওয়ার আগে ৬৭ রান করেন সাইফ। অন্যদিকে সমান ছয়টি করে চার-ছক্কায় ১০১ রানের হার না মানা ইনিংসে দলকে জিতিয়ে তবেই মাঠ ছাড়েন ফজলে মাহমুদ।

এই হারে শিরোপার স্বপ্ন ফিকে হয়ে গেল শাইনপুকুরের। অন্যদিকে শিরোপার দৌড়ে না থাকলেও সুপার লিগে প্রথম জয়ের উৎসব করছে শেখ জামাল।

;