সমস্যায় সাকিব, আইসিসির বিচারিক প্রক্রিয়াটা কেমন?

  ক্রিকেটারদের ধর্মঘট


স্পোর্টস এডিটর, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম
সাকিবের বিষয়ে কি সিদ্ধান্ত নেবে আইসিসি, ছবি: সংগৃহীত

সাকিবের বিষয়ে কি সিদ্ধান্ত নেবে আইসিসি, ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ক্রিকেটারের নাম: সাকিব আল হাসান।

অভিযোগ: ম্যাচ পাতানোর প্রস্তাব পাওয়ার পর সেটা আইসিসির দুর্নীতি দমন ইউনিট (আকসু) কে জানাননি। তথ্য গোপন করেছেন। রিপোর্ট করতে ব্যর্থ হয়েছেন।

এমন অভিযোগের প্রেক্ষিতে আইসিসির বিচারিক প্রক্রিয়া কি? সেই বিষয়ে জানতে বিসিবির প্রধান নির্বাহী নিজামুদ্দিন চৌধুরী সুজনের মুখোমুখি হয়েছিল বার্তাটোয়েন্টিফোর। অনেককিছু বিষয়ে সরাসরি কোন মন্তব্য না করে বিসিবির প্রধান নির্বাহী যা জানিয়েছেন তার সারাংশ এমন।

কোন খেলোয়াড় বা ক্রিকেটের সঙ্গে জড়িত একক কোন ব্যক্তির বিরুদ্ধে যদি কোন সুনির্দিষ্ট বিধি ভঙ্গের কারণে রিপোর্টেড হয় তখন সেটার একটা তদন্ত হয়। আইসিসির দুর্নীতি দমন ইউনিট (আকসু) সেটার তদন্ত করে। আকসু সেই তদন্ত করে যদি দেখে যে এই বিষয়ের যথাযথ প্রমাণ আছে তাদের কাছে তখন তারা সেটা আইসিসির আইন বিভাগের কাছে হস্তান্তর করে। আইসিসির আইন বিভাগ তখন আরেকদফা নিজস্ব কায়দায় এটার তদন্ত করে এবং যখন নিশ্চিত হয় যে সন্দেহাতীতভাবে কাউকে ধরা যাবে তখন তারা সংশ্লিষ্ট সন্দেহভাজনের বিরুদ্ধে চার্জ গঠন করে। এই চার্জ গঠন করার সময় সেই ক্রিকেটারের সংশ্লিষ্ট বোর্ডকে জানায়। সেই সঙ্গে আইসিসির আইন বিভাগ তাদের পরবর্তী প্রক্রিয়া শুরু করে। এই প্রক্রিয়ার দুটো পদ্ধতি আছে। অভিযুক্ত খেলোয়াড়কে তখন জিজ্ঞেস করা হয় তুমি কি এই অভিযোগের বিষয়ে সম্মত কিনা। অভিযুক্ত ক্রিকেটার বা কর্মকর্তা যদি তখন সেই অভিযোগ মেনে নেয় তখন একটা সুনির্দিষ্ট সমঝোতার মধ্যে তার শাস্তির ঘোষণা করা হয়। আর যদি অভিযুক্ত ক্রিকেটার বা কর্মকর্তা যদি তার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ স্বীকার না করেন তবে পুরো বিষয়টা ট্রাইব্যুনাল পর্যন্ত গড়ায়।

পরবর্তী আইনি প্রক্রিয়া ও শুনানি সেখানেই চলে।

প্রশ্ন হলো সংশ্লিষ্ট ক্রিকেট বোর্ড কখন এই অভিযোগের বিষয়ে জানতে পারবে?

উত্তর হলো-আইসিসি যখন অভিযুক্ত ক্রিকেটার বা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করবে তখন সংশ্লিষ্ট ক্রিকেট বোর্ড এই বিষয়ে জানতে পারবে। অথবা অভিযুক্ত ক্রিকেটার বা কর্মকর্তা যদি নিজেই স্বপ্রনোদিত হয়ে সংশ্লিষ্ট বোর্ডকে জানায়।

সাকিবের বিরুদ্ধে এই অভিযোগের বিষয়টি কেমন করে বিসিবি জানলো সেই প্রশ্নের উত্তরে বিসিবির প্রধান নির্বাহী কোন মন্তব্য করতে রাজি হননি। তবে এটা নিশ্চিত যে শুধু সাকিবের কাছ থেকে নয়, বিসিবি এই অভিযোগের সারাংশ আইসিসির কাছ থেকেও জানতে পেরেছে।
এই বিষয়ে মঙ্গলবার দুপুরে বিসিবির প্রধান নির্বাহী নিজামুদ্দিন চৌধুরী সুজন বার্তাটোয়েন্টিফোরকে জানান-‘আমরা এখন পর্যন্ত এই অভিযোগ গঠনের বিষয়ে আইসিসির কাছ থেকে কিছু জানতে পারিনি।’

-তাহলে পুরো বিষয়টি কিভাবে এখন প্রকাশ্যে এল?

বিসিবির প্রধান নির্বাহীর উত্তর-‘ আমরা ধারণা করছি পুরো বিষয়টা পাবলিক ডোমিনে আসার এসেছে কারোর মাধ্যমে। এই বিষয়ে আর বিস্তারিত কিছু আমাদের জানা নেই।’

-সাকিবের বিরুদ্ধে ক্রিকেট জুয়াড়ির কাছ থেকে পাওয়া প্রস্তাব গোপন করার অভিযোগ যে উঠেছে তাতে কোন সন্দেহ নেই। আর সাকিবও এই বিষয়টি নিয়ে অতিরিক্ত আইনি লড়াইয়ে যাবেন না সেটাও প্রায় নিশ্চিত। সেজন্যই বলা যায়-আইসিসি এই বিষয়ে সাকিবের শাস্তির বিষয়টি খুব দ্রুতই জানিয়ে দেবে। এবং সেটা আজ-কালের মধ্যে।

বিসিবির প্রধান নির্বাহীর কথায়ও সেই সুরই মিলল-‘যদি এটা আইনি লড়াইয়ে যায় তবে রায় জানার জন্য সময় লাগবে। আর সমঝোতার মাধ্যমেই অভিযুক্ত নিজের দোষ স্বীকার করে নেন তাহলে রায় ঘণ্টা খানেকের মধ্যেই জানা যাবে।’

আইসিসির আনা এই অভিযোগে ফেঁসে যাওয়ার পর সাকিব মাত্র কিছুদিন আগে বিষয়টি বিসিবির নজরে আনেন। বিসিবি সেই অনুযায়ী কাজ করছে। এখন এই বিষয়ে বিসিবির কাজ একটাই-সাকিবের শাস্তিটা যাতে একেবারে ন্যূনতম হয়, সেজন্য কাজ করা।

   

দেশের হয়ে খেলার চেয়ে আইপিএল বেশি উপভোগ করেন মুস্তাফিজ!



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বেশ কিছুদিন ধরেই মুস্তাফিজুর রহমান বাংলাদেশ ক্রিকেটের ‘হট টপিক’। তাকে আইপিএলে খেলা চালিয়ে যেতে দেয়া উচিৎ নাকি জিম্বাবুয়ের সিরিজে খেলানো উচিৎ-এই প্রশ্ন দেশের ক্রিকেট বিভক্ত। খোদ বিসিবিতেই এই ইস্যুতে রয়েছে ভিন্ন ভিন্ন মত। এই যখন পরিস্থিতি, তখন মুস্তাফিজের বাংলাদেশ-সতীর্থ শরিফুল ইসলাম বড়সড় এক বোমাই ফাটালেন বলা চলে।

মুস্তাফিজ জাতীয় দলে খেলার চেয়ে আইপিএলে খেলতেই নাকি বেশি স্বচ্ছন্দ, এমনটা মনে করেন শরিফুল। কেন এমন ভাবনা তার, খোলাসা করলেন শরিফুল নিজেই, ‘আমার মনে হয় বাংলাদেশের থেকে আইপিএলে মোস্তাফিজ ভাই বেশি উপভোগ করে, কারণ ওখানে চাপটা খুব কম আর কী। বাংলাদেশে হয়তো অনেক চাওয়া থাকে। হয়তো একটু খারাপ হলে অনেক চাপ পড়ে।’

পারফরম্যান্সের কারণে জাতীয় দলে যে মুস্তাফিজ বেশ চাপে আছেন তা অস্বীকার করার জো নেই। সবশেষ শ্রীলঙ্কা সিরিজেই তো ওয়ানডে এবং টি-টোয়েন্টি দলে মুস্তাফিজ অটো-চয়েজ ছিলেন না। তানজিম হাসান সাকিব ক্রমেই জাতীয় দলে পারফরম্যান্স দিয়ে তার জায়গা অনিশ্চিত করে দিচ্ছেন।

অথচ আইপিএলে গিয়ে প্রথম ম্যাচেই রাজসিকরূপে হাজির হন মুস্তাফিজ। চেন্নাই সুপার কিংসের প্রথম ম্যাচে ৪ উইকেট নিয়ে বনে যান ম্যাচসেরা। এরপর থেকে আইপিএলের চলতি আসরে শীর্ষ উইকেটশিকারিদের আলোচনায় ঘুরেফিরে আসছে মুস্তাফিজের নাম।

মুস্তাফিজকে আদর্শ মেনেই ক্রিকেটকে আপন করে নেয়া শরিফুলের। সে মুস্তাফিজ খেলছেন আইপিএলের মতো মঞ্চে। সুযোগ এসেছিল তার সামনেও, ডাক পড়েছিল লক্ষ্ণৌ সুপারজায়ান্টস থেকে। কিন্তু বিসিবি অল্প সময়ের জন্য এনওসি দেবে, তাই তারা আর আলোচনা এগোয়নি।

নিজে খেলতে না পারলেও ঘরে বসে আইপিএলে মুস্তাফিজের খেলা উপভোগ করছেন শরিফুল, ‘প্রতিটা ম্যাচ দেখি। মোস্তাফিজ ভাইয়ের প্রতিটা বল দেখি। উনার সঙ্গে ম্যাচের পরদিন কথা হয়।’

  ক্রিকেটারদের ধর্মঘট

;

দাবদাহের প্রভাব পড়ল দেশের ফুটবল সূচিতে



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীসহ দেশের অধিকাংশ স্থানে চলছে তীব্র দাবদাহ। সহসাই এই দাবদাহের শেষ দেখছে না আবহাওয়া অধিদপ্তর। এমন অবস্থায় দেশের ঘরোয়া ফুটবলের সূচিতে পরিবর্তন আনতে হচ্ছে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনকে (বাফুফে)।

যেহেতু দেশের ঘরোয়া ফুটবলের ম্যাচগুলো দিনের আলোতেই হয়, তাই খেলোয়াড় এবং অফিসিয়ালদের স্বাস্থ্য সুরক্ষার দিকে দৃষ্টি রেখে সূচিতে পরিবর্তন আনা হয়েছে।

দেশের ফুটবলের দ্বিতীয় বিভাগ বাংলাদেশ চ্যাম্পিয়নশিপ লিগের শেষ রাউন্ড মাঠে গড়াবে আজ (মঙ্গলবার) ও আগামীকাল (বুধবার)। গতকাল (সোমবার) এই দুই দিনের ম্যাচগুলোর পরিবর্তিত সূচির কথা জানিয়েছে বাফুফে।

বিসিএলের ম্যাচগুলো মাঠে গড়ায় ঢাকার কমলাপুর স্টেডিয়ামে। এই মাঠে ফ্লাডলাইট থাকায় সেখানে আজ ও আগামীকালের ১টা ১৫ মিনিট ও বিকেল ৩টা ৩০ মিনিটের ম্যাচগুলো চলে গেছে যথাক্রমে বিকেল ৫টা ও রাতে।

তীব্র দাবদাহের কারণে দ্বিতীয় বিভাগের ম্যাচ সূচি পাল্টে দেয়া গেলেও বিপিএল এবং ফেডারেশন কাপের সূচি পরিবর্তনের সুযোগ নেই। আজ বিকেল তিনটায় গোপালগঞ্জের শেখ ফজলুল হক মনি স্টেডিয়ামে ফেড কাপের তৃতীয় কোয়ার্টার ফাইনালে মুখোমুখি হওয়ার কথা বাংলাদেশ পুলিশ এফসি ও শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাবের। কিন্তু কাঠফাটা রোদের মধ্যে দুপুরেই হবে এই ম্যাচ, কারণ শেখ ফজলুক হক মনি স্টেডিয়ামে যে ফ্লাডলাইট নেই!

মূলত এই কারণেই বিপিএলের সূচিতে পরিবর্তন আসছে না। বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে খেলা হচ্ছে না বহু দিন ধরে। সেখানে ফ্লাডলাইটের ব্যবস্থা ছিল। এই ব্যবস্থা আছে বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়। তবে এ ছাড়া বাকি কোনো স্টেডিয়ামে ফ্লাডলাইট নেই। সে কারণে সূচিতেও পরিবর্তন আনা যাচ্ছে না, না হলে যে নির্ধারিত সময়ে খেলা শেষ করাটাই পড়ে যাবে শঙ্কায়!

  ক্রিকেটারদের ধর্মঘট

;

ডার্বি জিতে শিরোপা উৎসব করল ইন্টার



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

উত্তপ্ত এক মিলান ডার্বি জিতে লিগ শিরোপা জয়োৎসব করল ইন্টার মিলান। সান সিরোতে মিলানকে ২-১ গোলে হারিয়ে পাঁচ বাকি থাকতেই স্কুদেত্তো ঘরে উঠেছে ইন্টারের। এই ম্যাচের আগে মিলানের দুই ক্লাবেরই সমান ১৯টি করে লিগ শিরোপা ছিল। লিগ শিরোপার সংখ্যার দিক দিয়ে মিলানকে ছাড়িয়ে এখন উড়ছে ইন্টার।

সান সিরো ইন্টার এবং মিলান দুই দলেরই ঘরের মাঠ। তবে এই ম্যাচে মিলান ছিল স্বাগতিক। মাঠে তাই মিলানের সমর্থকই বেশি ছিল। তাদের স্তব্ধ করে দিয়েই মিলানকে ছাড়িয়ে গেছে ইন্টার।

সান সিরোতে শুরু থেকেই দাপট ছিল ইন্টারের। আত্মবিশ্বাসে টগবগ করছিল সিমোন ইনজাঘির শিষ্যরা। যার পুরস্কার ১৮ মিনিটেই পেয়ে যায় তারা, ফ্রান্সেসকো আকেরবির গোলে এগিয়ে যায় তারা। কর্নার থেকে ধেয়ে আসা বলে ফ্লিক করেন বেঞ্জামিন পাভার, তাতে মাথা ছুঁইয়ে ইন্টার সমর্থকদের আনন্দের উপলক্ষ্য এনে দেন আকেরবি।

এই গোলে পাওয়া লিড নিয়ে বিরতিতে যায় ইন্টার। বিরতির মিনিট চারেক পরই আরও এক গোল ইন্টারের। মাঝমাঠ থেকে আসা লং বল ধরে ঠাণ্ডা মাথায় বল জালে পাঠিয়ে দেন মার্কাস থুরাম। ২-০।

মিলানের ইংলিশ ডিফেন্ডার ফিকায়ো টমরি ৮০ মিনিটে একটা গোল শোধ দিয়েছিলেন বটে, কিন্তু ততক্ষণে যে বড্ড দেরি হয়ে গেছে। শেষদিকে দুই দলের খেলোয়াড়রাই মেজাজ হারিয়েছিলেন, তাতে মিলানের থিও এর্নান্দেজ এবং দাভিদে কালাব্রিয়া ও ইন্টারের ডেনজেল ডামফ্রিসকে লাল কার্ড দেখে মাঠ ছাড়তে হয়।

তাতে অবশ্য ইন্টারের লিগ শিরোপার উৎসবে ভাঁটা পড়েনি। পাঁচ ম্যাচ হাতে রেখে  ১৭ পয়েন্টের লিড নিয়ে লিগ জয়, সেটাও আবার চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীদের গায়ে জ্বালা ধরিয়ে-এমন উৎসবের সুযোগ তো আর বারবার আসে না!

  ক্রিকেটারদের ধর্মঘট

;

টানা জয়ে শীর্ষস্থান ধরে রাখল রাজস্থান



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আইপিএলের চলতি আসরে নিজেদের সেরা ফর্মেই যেন আছে রাজস্থান রয়্যালস। আট ম্যাচে মাত্র একটিতে হারের দেখা পেয়েছে তারা। এতে ১৪ পয়েন্টের সঙ্গে টেবিল টপার হিসেবে নিজেদের জায়গাটা শক্তভাবেই ধরে রেখেছে সাঞ্জু স্যামসনের দল।

গতরাতে আবারও নিজেদের দাপট দেখিয়ে জয় তুলে নিল রাজস্থান। ঘরের মাঠে মুম্বাই ইন্ডিয়ান্সের দেওয়া ১৮০ রানের বড় লক্ষ্যও মাত্র ১ উইকেট হারিয়ে খুব সহজেই টপকে গেল তারা।

এদিন টসে জিতে শুরুতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় সফরকারী মুম্বাই। কিন্তু শুরুতেই ধাক্কা খেতে হয় তাদের। প্রথম দুই ওভারেই সাজঘরে ফেরত যান মুম্বাইয়ের দুই ওপেনার রোহিত শর্মা এবং ঈশান কিশান। ব্যাট হাতে নিষ্প্রভ ছিল মুম্বাইয়ের টপ ও মিডল অর্ডারের প্রায় সকলেই। তবে তিলক বর্মার ৪৫ বলে ৬৫ এবং নেহাল ওয়াধিরার ২৪ বলে ৪৯ রানের সুবাদে নির্ধারিত ওভার শেষে দলীয় ১৭৯ রানের সংগ্রহ পায় মুম্বাই।

জবাবে ব্যাট করতে নেমে দলকে উড়ন্ত সূচনা এনে দেন ওপেনার যশস্বী জয়সওয়াল এবং জশ বাটলার। ৮ম ওভারে বাটলার ৩৫ রানে সাজঘরে ফিরলেও আরেক ওপেনার জয়সওয়াল এদিন ছিলেন নিজের সেরা ফর্মে। ৬০ বলে ১০৪ রানে শেষ পর্যন্ত অপরাজিত ছিলেন তিনি। অধিনায়ক সাঞ্জু স্যামসনকে সঙ্গে নিয়ে ১৯তম ওভারেই জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় রাজস্থান।

৯ উইকেটের বিশাল এই জয়ের পর পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষেই রইল রাজস্থান রয়ালস। আট ম্যাচে ৭ জয়ের সঙ্গে ১৪ পয়েন্টের সঙ্গে প্লে-অফে এক পা দিয়েই রেখেছে তারা। অপরদিকে মাত্র ৩টি জয়ের দেখা পেয়ে সাতে অবস্থান করছে মুম্বাই। শীর্ষ চারে জায়গা করে নেওয়াটা তাদের জন্য বেশ কঠিন।

  ক্রিকেটারদের ধর্মঘট

;