বিপিএল সাত দলের টুর্নামেন্ট, অথচ মঞ্চে অধিনায়ক ছয়জন!



স্পোর্টস এডিটর, বার্তা২৪.কম
মঞ্চ নেই মাশরাফি ও মোহাম্মদ নবি- ছবি: বিসিবি

মঞ্চ নেই মাশরাফি ও মোহাম্মদ নবি- ছবি: বিসিবি

  • Font increase
  • Font Decrease

 

অনুষ্ঠানের নাম ছিল এমন: বঙ্গবন্ধু বিপিএলের দলগুলোর অধিনায়কদের ছবি তোলার সুযোগ!

টুর্নামেন্ট শুরুর আগেরদিন সাত দলের অধিনায়কদের একসঙ্গে এক মঞ্চে পাওয়া যাবে। সন্দেহ নেই ছবি হিসেবে ফ্রেমটা দারুণ হবে। এমন ছবির জন্য সাংবাদিকরা বেশ অপেক্ষায় ছিলেন। তবে মঞ্চে বিপিএলের অধিনায়করা উপস্থিত হওয়ার পর অপেক্ষা ভাঙ্গল ঠিক, কিন্তু আক্ষেপ ঠিকই রয়ে গেল সবার!

টুর্নামেন্টে খেলছে সাত দল। অধিনায়ক তো থাকবেন সাতজন। কিন্তু গুনে দেখা গেল আছেন ছয়জন। রংপুর রেঞ্জার্সের অধিনায়ক মোহাম্মদ নবি মঞ্চে নেই! অনুপস্থিত। তার হয়ে দলের অন্য কেউ প্রক্সি দিতেও যে এলেন না!

- বৈশাদৃশ্য আরো আছে!

ঢাকা প্লাটুন জানিয়েছে এবারের বিপিএলে তাদের অধিনায়ক হচ্ছেন মাশরাফি বিন মতুর্জা। অথচ মঞ্চে ঢাকা প্লাটুনের জার্সিতে অধিনায়কের জায়গায় দেখা গেল মমিনুল হককে। দলের নিয়মিত অধিনায়ক মাশরাফি অনুষ্ঠানে আসেননি, তাই প্রক্সি দিলেন মুমিনুল হক।

- অনুষ্ঠানে রংপুর রেঞ্জার্সের অধিনায়ক মোহাম্মদ নবি কেন অনুপস্থিত? খোঁজ নিয়ে জানা গেল-এই অনুষ্ঠানের বিষয় রংপুর রেঞ্জার্সকে সময়মতোই সবকিছু জানানো হয়েছিল। কিন্তু রংপুরের অধিনায়ক অনুষ্ঠানে আসার জন্য নিজের সময়টাই ঠিক রাখতে পারেননি। আসতে দেরি করে ফেলেন তিনি। আর এদিকে ছয় অধিনায়ক চলে এসেছেন। মঞ্চ তৈরি। সাংবাদিকরাও চলে এসেছেন। বাকি অধিনায়ক এবং সংবাদকর্মীদের অপেক্ষায় রাখতে চাননি বলেই বিপিএল কর্তৃপক্ষ অনুষ্ঠান শুরু করে দিতে বাধ্য হন।

সবচেয়ে অবাক করার ব্যাপার হলো এবারের বিপিএলের আয়োজক-পরিচালক-পরিবেশক সবকিছুর দায়িত্বেই বিসিবি নিজেই। সবগুলো দলের মালিক স্বয়ং বিসিবি। জনপ্রিয় ক্রিকেট ওয়েবসাইট ক্রিকইনফোর বাংলাদেশ প্রতিনিধি মোহাম্মদ ইসাম এই প্রসঙ্গে বার্তা২৪কে বলছিলেন-‘ বিসিবিই তাদের নিয়ন্ত্রাধীন একটি দলের অধিনায়ককে নিজেদের অনুষ্ঠানেই সময়মতো উপস্থিত করতে পারলো না! এটা খুবই অবাক করার মতো ব্যাপার। বিপিএলের সবগুলো দলের দায়িত্বে এবার বিসিবি অথচ আমরা কি দেখলাম দুজন বিদেশিকে অধিনায়কের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে! আমি তো এটাকে ব্যবস্থাপনার অদক্ষতাই বলবো।’

বিসিবি চত্বরে অধিনায়কদের ছবি তোলার পর্বে মঞ্চে ছয় অধিনায়ক খানিকক্ষণ দাড়ালেন। ছবি তোলার জন্য পোজ দিলেন। সেই সঙ্গে বাতাসে কিছু রংবেরংয়ের কনফেত্তি উড়লো। এরই মধ্যে হঠাৎ করে মনে হলো-আরে টুর্নামেন্টের ট্রফি কই? এমন অনুষ্ঠানে তো টুর্নামেন্টের ট্রফির প্রদর্শন করাও একটা নিয়মমাফিক পর্ব।

নিয়ম? বিপিএলে আপনি এই শব্দ খুঁজতে থাকুন, খুঁজতে থাকুন। কোন একদিন কোন একসময় এসে হয়তো পাবেন!

   

ব্রাদার্সকে ধসিয়ে মোহামেডানের রেকর্ডগড়া জয়



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

অবিশ্বাস্য মোহামেডান, উড়ন্ত সুলেমান দিয়াবাতে! ময়মনসিংহের রফিক উদ্দিন ভূঁইয়া স্টেডিয়ামে ইতিহাস গড়ল মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব। গোপীবাগের ক্লাব ব্রাদার্স ইউনিয়নকে ৮-০ গোলের বিশাল ব্যবধানে হারিয়ে দিয়েছে সাদাকালোরা। একাই পাঁচ গোল করেছেন মোহামেডান অধিনায়ক সুলেমান দিয়াবাতে।

ময়মনসিংহে নিজেদের হোম ভেন্যুতে প্রথম বাঁশি থেকেই চলে মোহামেডানের দাপট। প্রথমার্ধেই তিন গোলের লিড পেয়ে যায় তারা। ৩৪ মিনিটে মুজাফফরভের অ্যাসিস্টে প্রথম ব্রাদার্সের জাল উন্মুক্ত করেন শাহরিয়ার ইমন।

প্রথমার্ধের শেষদিকে আরও দুই গোল যোগ করে ম্যাচের অর্ধেকটা বাকি থাকতেই মোহামেডানের জয় নিশ্চিত করে ফেলেন দিয়াবাতে।

৪৩ মিনিটে সানডে ইমানুয়েলের বানিয়ে দেয়া বল জালে পাঠিয়ে ম্যাচে প্রথম গোলের দেখা পান দিয়াবাতে। প্রথমার্ধের যোগ করা সময়ে প্রথম গোলের কারিগর মুজাফফরভের অ্যাসিস্টে নিজের দ্বিতীয় ও দলের তৃতীয় গোল করেন মোহামেডান অধিনায়ক।

বিরতির পর কিছুটা আক্রমণাত্মক হয়ে খেলতে চায় ব্রাদার্স। মোহামেডানকে গোল শোধ করার তাড়ায় তেড়েফুঁড়ে খেলতে গিয়ে উল্টো তাদের নিজেদের রক্ষণই অরক্ষিত হয়ে পড়ে। সে সুযোগে ৬৮ মিনিটে নিজের হ্যাটট্রিক পূর্ণ করেন দিয়াবাতে। এর মিনিট চারেক পর পেয়ে যান নিজের চতুর্থ ও দলের পঞ্চম গোলের দেখা।

পাঁচ গোল হজমের পর অভিজ্ঞ ফরোয়ার্ড এলিটা কিংসলেকে মাঠে নামায় ব্রাদার্স। তবে তাতেও কাজ হয়নি। উল্টো মাঠে নামার দুই মিনিটের মধ্যেই জাল খুঁজে পান মোহামেডানের বদলি ফুটবলার জুয়েল মিয়া।

শেষ বাঁশির আগে ৮৭ মিনিটে টনি আগবাজি এবং ৮৯ মিনিটে দিয়াবাতে পঞ্চমবারের মতো ব্রাদার্সের গোলমুখ উন্মুক্ত করলে বিশাল এক জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে মোহামেডান।

নিজেদের ইতিহাসে এর আগে কেবল দুইবার ৮ গোলের ব্যবধানে জয় পায় মোহামেডান। ১৯৯৩-৯৪ মৌসুমে এশিয়ান কাপ উইনার্স কাপে নিউ রেডিয়েন্ট ও ১৯৯৬-৯৭ মৌসুমে একই টুর্নামেন্টে ইলেক্ট্রিসিটি দু লাওসকে একই ব্যবধানে হারিয়েছিল তারা। সেই স্মৃতি মনে করিয়ে আবারও প্রতিপক্ষকে ৮-০ গোলে হারানোর উৎসব করল তারা। ট্রান্সফারমার্কেটের তথ্য অনুযায়ী, ঘরোয়া ফুটবলে এখন পর্যন্ত এটাই তাদের রেকর্ড ব্যবধানে জয়ের কীর্তি।

এই জয়ে ১২ ম্যাচ থেকে ২৬ পয়েন্ট নিয়ে লিগ টেবিলের দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে মোহামেডান। আর ৩ পয়েন্ট নিয়ে  টেবিলের তলানিতে ধুঁকছে ব্রাদার্স।

;

কানসেলোর মেয়ের মৃত্যু কামনা করলো ক্ষুব্ধ সমর্থকরা



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঘরের মাঠে পিএসজির সঙ্গে কোয়ার্টার ফাইনালের দ্বিতীয় লেগের ম্যাচে হেরে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের চলতি আসর থেকে বাদ পড়েছে বার্সেলোনা। এইরকম হতাশাজনক বিদায় মেনে নিতে পারছে না কাতালান ক্লাবটির সমর্থক ও ভক্তরা। বেশ ক্ষুব্ধ হয়েই নিজেদের প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন তারা।

তবে সমর্থকদের তোপের মুখে বেশ বাজেভাবেই পড়তে হয়েছে বার্সার পর্তুগিজ ডিফেন্ডার কানসেলোকে। তার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে হামলে পড়েছে বার্সা সমর্থকরা। তাকে আলাদাভাবে এরকম আক্রমণ করার মূল কারণ তিনি আশানুরূপ পারফরম্যান্স দেখাতে পারেননি, গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে করেছেন কিছু ভুলও। তার করা ফাউলের দরুণ পেনাল্টি পায় পিএসজি, যার ফল পেতে হয়েছে পুরো দলকেই।

ইএসপিএনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে কানসেলো বলেছেন, ‘লোকেরা যাচ্ছেতাই লিখেছে। ইনস্টাগ্রামে এমনও মন্তব্য দেখেছি যেখানে আমার মেয়ের মৃত্যু কামনা করা হয়েছে। অথচ ওর এখনো জন্মই হয়নি।‘

কানসেলোর প্রেমিকা দানিয়েলা মাসাদো নিজেও একজন অনলাইন ব্লগার। বর্তমানে দ্বিতীয় কন্যাসন্তান জন্ম হওয়ার অপেক্ষায় আছেন কানসেলো দম্পতি। তার প্রোফাইলের কমেন্টেও বেশ আক্রমণাত্মকভাবে ক্ষোভ ঝেড়েছেন বার্সেলোনার ক্ষুব্ধ সমর্থকরা। এ প্রসঙ্গে কানসেলো জানান, ‘তারা আমার সঙ্গী, মেয়ে ও অনাগত সন্তানকে নিয়ে আপত্তিকর মন্তব্য করেছে। পৃথিবীটা বড়ই নিষ্ঠুর। আপনাকে নিষ্ঠুরতার সঙ্গে বসবাস করতে জানতে হবে। আমি জানি কীভাবে চলতে হয়। কিন্তু তাদের নিয়ে কী বলব, সেটা জানা নেই।‘

পিএসজির সঙ্গে হতাশাজনক হারের রাতে নিজেও অনুতপ্ত এবং দুঃখিত ছিলেন কানসেলো, ‘সেই রাতে আমি ঘুমাতে পারিনি। যে দিন আমরা জিততে পারি না, সে রাতে আমার সহজে ঘুম আসে না। বারবার মনে হয়, আমি আমার কাজটা ঠিকভাবে করতে পারিনি, ভালো খেলতে পারিনি।’

;

৪২ বছর বয়সেও যেন রান ক্ষুধা কমেনি ধোনির 



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আগের ম্যাচে মুম্বাই ইন্ডিয়ান্সের বিপক্ষে ৪ বলের ২০, স্ট্রাইক রেট ৫০০। এবার লক্ষ্ণৌ সুপার জায়ান্টসের বিপক্ষে ৯ বলে ২৮, স্ট্রাইক রেট ৩০০-এর ওপরে। ৪২ বছর বয়সে এসেও চলতি আইপিএলে একের পর এক বিধ্বংসী ইনিংস খেলে চলেছেন মহেন্দ্র সিং ধোনি। বর্তমানে আইপিএল ছাড়া আর অন্য কোন ধরণের টুর্নামেন্টে খেলেন না চেন্নাইয়ের সাবেক এই অধিনায়ক। আইপিএলও আসে পুরো বছর ঘুরে। তবুও ধোনির দৃঢ়তা, ফর্ম, রানের ক্ষুধা সবেই অবাক বনে নিয়ে গেছেন সাবেক অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটার টম মুডিকে। 

আইপিএলে পাঞ্জাব কিংসের (তৎকালের কিংস এলেভেন পাঞ্জাব) পর দীর্ঘদিন সানরাইজার্স হায়দরাবাদের কোচ ছিলেন মুডি। এতে আইপিএলে সরাসরি ধোনির খেলা দেখার সুযোগও হয়েছে তার। গত রাতের লক্ষ্ণৌয়ের বিপক্ষে ম্যাচের শেষ ওভারে একটি ছক্কা হাঁকিয়ে টুর্নামেন্ট ইতিহাসে ইনিংসের শেষ ওভারে ৬৫টি ছক্কা মারার রেকর্ড গড়েন তিনি। বয়সটা বুড়ো কাতারের দিকে গেলেও এখনো ব্যাট হাতে রানে কুঁড়ে বেড়ানোর ক্ষুধা যেন কমেনি আর। ম্যাচের পর ইএসপিএনের সঙ্গে আলাপকালে তাই ধোনির বন্দনায় মাতেন মুডি। 

সেখানে মুডি বলেন, ‘৪২ বছর বয়স। তবে এখনো কতটা ফিট, কতটা মনযোগী, কতটা ক্ষুধার্ত। তবে অবাক করার মতো বিষয় হলো, আইপিএল ছাড়া এখন তিনি কোনো ধরণের ক্রিকেটই খেলেন না। হঠাৎ করে এসে এমন অভিজাত স্তরের টুর্নামেন্টে প্রত্যাশামাফিক পারফর্ম করা প্রায় অসম্ভব।’

ম্যাচটিতে লক্ষ্ণৌয়ের কাছে ৮ উইকেটে হেরেছে চেন্নাই। তবে ওই চেন্নাইয়ের সমর্থকদের মতো লক্ষ্ণৌয়ের বড় ব্যবধানের এই জয় ছাপিয়ে লাইমলাইটে ধোনির সেই ‘মাস্টার ক্যামিও’ ইনিংসটি। 

;

এফএ কাপ সেমিফাইনালে হালান্ডকে নিয়ে শঙ্কায় সিটি



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চ্যাম্পিয়ন্স লিগের কোয়ার্টার ফাইনাল থেকে বাদ পড়ে ট্রেবল জয়ের স্বপ্ন শেষ হয়ে গেছে ম্যানচেস্টার সিটির। তবে ডাবল জয়ের সম্ভাবনা এখনো টিকে আছে। প্রিমিয়ার লিগ শিরোপার দৌড়ে ভালোভাবে টিকে আছেই পেপ গার্দিওলার দল। আজ (শনিবার) রাতে এফএ কাপের সেমিফাইনালে মাঠে নামছে সিটিজেনরা, প্রতিপক্ষ চেলসি।

কিন্তু সে ম্যাচের আগে বড়সড় একটা দুঃসংবাদ পাচ্ছেন সিটি সমর্থকরা। চেলসির বিপক্ষে ম্যাচটিতে দলটির তারকা স্ট্রাইকার আরলিং হালান্ডের মাঠে নামা নিশ্চিত নয়। রিয়াল মাদ্রিদের বিপক্ষে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের দ্বিতীয় লেগের পর গার্দিওলা জানিয়েছিলেন, ‘কঠিন ম্যাচ ছিল। হালান্ডের পেশিতে সমস্যা অনুভব করেছিল। তাই আমাকে বলেছিল তাকে উঠিয়ে নিতে।’

তাই এফেএ কাপের সেমিফাইনালে হালান্ডের খেলা নিয়ে ঘোর অনিশ্চয়তা রয়েছে। রিয়ালের বিপক্ষে ম্যাচে কিছু সময় খেলার পর উঠে গিয়েছিলেন কেভিন ডি ব্রুইনাও। তবে চেলসির বিপক্ষে ম্যাচে তাকে নিয়ে কোনো শঙ্কা নেই বলে জানিয়েছে বিবিসি স্পোর্ট।

এদিকে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের কোয়ার্টার ফাইনালের দ্বিতীয় লেগে রিয়ালের বিপক্ষে ১২০ মিনিট খেলতে হয়েছে ম্যান সিটিকে। যার ফলে চেলসির বিপক্ষে ম্যাচের আগে সিটিজেনদের ফিটনেস নিয়ে বড়সড় একটা প্রশ্নবোধক চিহ্ন থেকে যাচ্ছে।

সেমিফাইনালে সিটির বিপক্ষে মাঠে নামার আগে বিষয়টি মনে করিয়ে দিয়েছেন চেলসি কোচ পচেত্তিনো। তবে এর ফলে নিজেদের মোটেই এগিয়ে রাখছেন না এই আর্জেন্টাইন কোচ, ‘তাদের জন্য এটা কঠিন হবে, আমাদের জন্যও। তবে আমাদের মনে রাখতে হবে যে, তাদের একটা অবিশ্বাস্য স্কোয়াড রয়েছে।’

বাংলাদেশ সময় আজ রাত সোয়া ১০টায় ওয়েম্বলি স্টেডিয়ামে মাঠে নামবে ম্যান সিটি ও চেলসি।

;