সুনীলের হুন্ডির প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় টিভিতে নেই বাংলাদেশ পাকিস্তান সিরিজ



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
সুনীল রাজেন্দ্রকিশোর মানোচার, ছবি: সংগৃহীত

সুনীল রাজেন্দ্রকিশোর মানোচার, ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ভারতীয় স্পোর্টস ব্যবসায়ী সুনীল রাজেন্দ্রকিশোর মানোচার অবৈধ হুন্ডির প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এবার দেশি চ্যানেলে দেখা যাবেনা বাংলাদেশ-পাকিস্তান সিরিজ।

বিগত সময়ে দেশের টেলিভিশন চ্যানেলগুলো সনি ও স্টারের মত আন্তর্জাতিক সম্প্রচার মাধ্যমের কাছ থেকে সরাসরি স্বত্ব কিনে সম্প্রচার করেছে। কিন্তু শুক্রবার থেকে শুরু হওয়া বাংলাদেশ-পাকিস্তান ম্যাচের আন্তর্জাতিক সম্প্রচার মাধ্যম সনি সিক্সের কাছ থেকে বাংলাদেশের কোনো টেলিভিশন চ্যানেল সম্প্রচার স্বত্ব কিনতে পারেনি।

অনুসন্ধানে জানা যায়, বাংলাদেশের টেলিভিশন চ্যানেলগুলোর সম্প্রচার স্বত্ব কিনতে না পারার পেছনে রয়েছেন সিঙ্গাপুর ভিত্তিক দেউলিয়া হওয়া ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট প্রতিষ্ঠান নিমবাসের সাবেক চিফ অপারেটিং অফিসার সুনীল।

নিমবাস দেউলিয়া হওয়ার পর মুম্বাইতে এলএএসডি নামে একটি নামকাওয়াস্তে ক্রীড়া সম্প্রচার প্রতিষ্ঠান খোলেন তিনি। যে প্রতিষ্ঠানে তিনি ছিলেন একমাত্র পরিচালক। দুই বছর পর তার স্ত্রী ভারসা মানোচাকেও পরিচালক হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করেন। এর আগেও তিনি ক্রিমসন মিডিয়া সার্ভিসেস প্রাইভেট লিমিটেড এবং ওয়ার্ল্ড সিরিজ হকি প্রাইভেট লিমিটেড নামে দুটি প্রতিষ্ঠান চালু করেছিলেন। যার প্রথমটি দুর্নীতির কারণে বন্ধ হয়ে যায় এবং আরেকটি রয়েছে ঋণের চাপে।

পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের (পিসিবি) সম্প্রচার স্বত্ব রয়েছে সনি টেলিভিশনের। তবে এবার সনি থেকে সুনীল এলএসডির মাধ্যমে এই সিরিজের স্বত্ব কিনে নেন এবং বাংলাদেশি চ্যানেলগুলোকে সেখান থেকেই স্বত্ব কিনতে বলেন। তবে স্বত্ব কেনার টাকা তাকে পাঠাতে হবে সরকারি ব্যাংকিং চেইনকে পাশ কাটিয়ে হুন্ডিতে এবং তার ব্যক্তিগত ব্যাংক একাউন্টে।

সংশ্লিষ্ট টেলিভিশন চ্যানেল কর্তৃপক্ষ বার্তাকে বলেন, সুনীল মানোচার কাছে অবৈধ চ্যানেলে বাংলাদেশ থেকে টাকা পাঠালে সরকার রাজস্ব আয় থেকে বঞ্চিত হবে। টেলিভিশন চ্যানেলগুলো যথাযথ ব্যাংকিং চ্যানেলে টাকা পাঠিয়ে স্বত্ব কেনার চেষ্টা করে। কিন্তু এতে রাজি হয়নি সুনীল।

টেলিভিশন কর্তৃপক্ষ জানান, অবৈধ পথে অর্থ পাঠালে সেটি বাংলাদেশ ব্যাংকের নজরদারিতে পরবেই এবং প্রতারিত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। কয়েক বছর আগে স্পোর্টস সলিউশন নামের একটি প্রতিষ্ঠান স্বত্ব বিক্রির ভুয়া ব্যাংক ড্রাফট বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের কাছে পাঠিয়ে বিপুল পরিমাণ অর্থ আত্মসাৎ করেছে। সুনীল মানোচাও একই ধরণের প্রতারণা করতে পারেন।

এছাড়াও ফিফা বিশ্বকাপ ও ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজে এই সুনীল মানোচার প্রতিষ্ঠান এলএসডির কাছে অর্থ পাঠিয়ে প্রশ্নের মুখে পড়ে দেশের কয়েকটি প্রতিষ্ঠান। ফলে বাংলাদেশে খেলা সম্প্রচার করা টিভি চ্যানেলগুলো এবার অনেক বেশি সাবধান।

বর্তমানে বাংলাদেশে বিদেশে অর্থ লেনদেন বিষয়টি কঠোর গোয়েন্দা নজরদারির মধ্যে থাকায় হুন্ডির মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ টাকা পাঠিয়ে ঝুঁকি নিতে রাজি নয় বাংলাদেশের কোন প্রতিষ্ঠান।

সুনীল মানোচার এই অবৈধ প্রস্তাবকে প্রত্যাখ্যান করার ফলে শুক্রবার থেকে সিরিজ শুরু হলেও বিটিভিসহ গাজী ও মাছরাঙ্গা টেলিভিশন পাকিস্তান-বাংলাদেশ সিরিজের খেলা সম্প্রচার করতে পারছে না।

২৪ জানুয়ারি বাংলাদেশ সময় দুপুর ১টা থেকে শুরু হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান সিরিজের প্রথম ম্যাচ। সিরিজের দ্বিতীয় ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে ২৫ জানুয়ারি ও তৃতীয় ম্যাচ ২৭ জানুয়ারি।

   

মুস্তাফিজ চলে গেলে দুঃখ পাবেন হাসি



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চলতি আসরে মুস্তাফিজুর রহমান চেন্নাই সুপার কিংসের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বোলার। এখন পর্যন্ত দলটির পক্ষে সর্বোচ্চ উইকেটশিকারি বাংলাদেশের এই বাঁহাতি পেসার। শেষ কয়েক ম্যাচে কিছুটা খরুচে বোলিং করলেও এখন পর্যন্ত খেলা ৬ ম্যাচের কোনোটিতেই ছিলেন না উইকেটশুন্য। এমন একজন পেসার আইপিএলের মাঝপথে দেশে ফিরে গেলে কষ্ট পাবেন চেন্নাইয়ের ব্যাটিং কোচ মাইক হাসি।

আগামী মে’তে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে বাংলাদেশের পাঁচ টি-টোয়েন্টির সিরিজ খেলার কথা রয়েছে বাংলাদেশের। সে সিরিজে মুস্তাফিজকে চায় বিসিবি। তার ফিটনেস এবং ওয়ার্কলোড ব্যবস্থাপনার জন্য ১ মে পর্যন্ত তাকে আইপিএলে খেলার ছাড়পত্র দেয়া হয়েছে।

সে হিসেবে চেন্নাইয়ের জার্সিতে আর সর্বোচ্চ তিনটি ম্যাচ খেলার সুযোগ পাবেন মুস্তাফিজ। আজ (মঙ্গলবার) রাতে লক্ষ্ণৌয়ের বিপক্ষে মাঠে নামবে চেন্নাই। তার আগে গতকাল (সোমবার) ম্যাচপূর্ব সংবাদ সম্মেলনে মুস্তাফিজকে নিয়ে কথা বলেন হাসি, ‘মুস্তাফিজ দারুণ স্লোয়ার বল করতে পারে। চেন্নাইয়ে তার ওই বলটা খেলা খুবই কঠিন। সে যখন (বাংলাদেশে) ফিরে যাবে, তখন নিশ্চিতভাবেই আমরা কষ্ট পাব। তবে মুস্তাফিজকে তার দেশ ডাকছে। আমরা তাকে যতদিন সম্ভব ধরে রাখতে চাই। এখন পর্যন্ত তার পারফরম্যান্স নিয়ে উচ্ছ্বসিত।’

আইপিএলের চলতি আসরে ৬ ম্যাচ খেলে এরই মধ্যে ১১ উইকেট নিয়েছেন মুস্তাফিজ। আসরের সর্বোচ্চ উইকেটশিকারিদের তালিকায় মুস্তাফিজ এখন ৬ নম্বরে। উদ্বোধনী ম্যাচেই বেঙ্গালুরুর বিপক্ষে ৪ উইকেট নিয়ে হয়েছিলেন ম্যাচসেরা হয়েছিলেন এই বাঁহাতি পেসার।

;

ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলে ফেরার দরজা বন্ধ: নারাইন



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সুনীল নারাইনের ওয়েস্ট ইন্ডিজের সতীর্থরা চায়, আবার জাতীয় দলে ফিরুন এই অলরাউন্ডার। কিন্তু নারাইনের সিদ্ধান্ত ইস্পাতদৃঢ়, জাতীয় দলের জার্সি আর গায়ে না চড়ানোর সিদ্ধান্তে এখনো অটল তিনি।

গত বছরের নভেম্বরে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় বলে দেন নারাইন। এখন বিশ্বের বিভিন্ন টি-টোয়েন্টি লিগে দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন। একসময় লোয়ার অর্ডারে ব্যাট করা নারাইন এখন মারকুটে ওপেনার। সঙ্গে দুর্ধর্ষ স্পিন বোলিং তো রয়েছেই।

চলতি আইপিএলে দারুণ ছন্দে রয়েছেন নারাইন। আইপিএলের এবারের আসরে পেয়েছেন টি-টোয়েন্টি ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরির দেখা। চলতি আসরে এখন পর্যন্ত ৭ ম্যাচে ব্যাট করে তার রান ২৮৬, স্ট্রাইক রেট ১৭৬-এর বেশি।

বল হাতে ৭ ম্যাচে পেয়েছেন ৯ উইকেট। বোলিং গড়ও মন্দ নয়, ৭.১১। তার এমন পারফরম্যান্স দেখে রাজস্থান রয়্যালসে খেলা তার ক্যারিবিয়ান সতীর্থ রভম্যান পাওয়েল বলেছিলেন, ‘গত ১২ মাস ধরে নারাইনকে জাতীয় দলে ফেরার কথা বলছি। কিন্তু ও কারো কথা কানে তুলছে না।’

তবে এবার আনুষ্ঠানিকভাবে জাতীয় দলের সাবেক সতীর্থ ও ভক্তদের জবাব দিয়েছেন নারাইন। আইপিএলে তার দল কলকাতা নাইট রাইডার্সের মাধ্যমে পাঠানো আনুষ্ঠানিক বিবৃতিতে নারাইন বলেছেন, ‘জেনে ভীষণ আনন্দ ও গর্ব হচ্ছে যে, আমার পারফরম্যান্স দেখে অনেকে অবসর ভেঙে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে খেলার জন্য বলছেন। কিন্তু নিজের নেওয়া সিদ্ধান্তের সঙ্গে সমঝোতা হয়ে গেছে আমার। আর হতাশ হতে চাই না। (জাতীয় দলে ফেরার) দরজা এখন পুরোপুরি বন্ধ।’ 

দেশের জার্সি আর গায়ে চড়ালেও বিশ্বকাপে তাদের সমর্থন দেবেন নারাইন, ‘জুনে ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে যারা মাঠে নামবে তাদের নিশ্চিত সমর্থন করবো আমি।’

;

দেশের হয়ে খেলার চেয়ে আইপিএল বেশি উপভোগ করেন মুস্তাফিজ!



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বেশ কিছুদিন ধরেই মুস্তাফিজুর রহমান বাংলাদেশ ক্রিকেটের ‘হট টপিক’। তাকে আইপিএলে খেলা চালিয়ে যেতে দেয়া উচিৎ নাকি জিম্বাবুয়ের সিরিজে খেলানো উচিৎ-এই প্রশ্ন দেশের ক্রিকেট বিভক্ত। খোদ বিসিবিতেই এই ইস্যুতে রয়েছে ভিন্ন ভিন্ন মত। এই যখন পরিস্থিতি, তখন মুস্তাফিজের বাংলাদেশ-সতীর্থ শরিফুল ইসলাম বড়সড় এক বোমাই ফাটালেন বলা চলে।

মুস্তাফিজ জাতীয় দলে খেলার চেয়ে আইপিএলে খেলতেই নাকি বেশি স্বচ্ছন্দ, এমনটা মনে করেন শরিফুল। কেন এমন ভাবনা তার, খোলাসা করলেন শরিফুল নিজেই, ‘আমার মনে হয় বাংলাদেশের থেকে আইপিএলে মোস্তাফিজ ভাই বেশি উপভোগ করে, কারণ ওখানে চাপটা খুব কম আর কী। বাংলাদেশে হয়তো অনেক চাওয়া থাকে। হয়তো একটু খারাপ হলে অনেক চাপ পড়ে।’

পারফরম্যান্সের কারণে জাতীয় দলে যে মুস্তাফিজ বেশ চাপে আছেন তা অস্বীকার করার জো নেই। সবশেষ শ্রীলঙ্কা সিরিজেই তো ওয়ানডে এবং টি-টোয়েন্টি দলে মুস্তাফিজ অটো-চয়েজ ছিলেন না। তানজিম হাসান সাকিব ক্রমেই জাতীয় দলে পারফরম্যান্স দিয়ে তার জায়গা অনিশ্চিত করে দিচ্ছেন।

অথচ আইপিএলে গিয়ে প্রথম ম্যাচেই রাজসিকরূপে হাজির হন মুস্তাফিজ। চেন্নাই সুপার কিংসের প্রথম ম্যাচে ৪ উইকেট নিয়ে বনে যান ম্যাচসেরা। এরপর থেকে আইপিএলের চলতি আসরে শীর্ষ উইকেটশিকারিদের আলোচনায় ঘুরেফিরে আসছে মুস্তাফিজের নাম।

মুস্তাফিজকে আদর্শ মেনেই ক্রিকেটকে আপন করে নেয়া শরিফুলের। সে মুস্তাফিজ খেলছেন আইপিএলের মতো মঞ্চে। সুযোগ এসেছিল তার সামনেও, ডাক পড়েছিল লক্ষ্ণৌ সুপারজায়ান্টস থেকে। কিন্তু বিসিবি অল্প সময়ের জন্য এনওসি দেবে, তাই তারা আর আলোচনা এগোয়নি।

নিজে খেলতে না পারলেও ঘরে বসে আইপিএলে মুস্তাফিজের খেলা উপভোগ করছেন শরিফুল, ‘প্রতিটা ম্যাচ দেখি। মোস্তাফিজ ভাইয়ের প্রতিটা বল দেখি। উনার সঙ্গে ম্যাচের পরদিন কথা হয়।’

;

দাবদাহের প্রভাব পড়ল দেশের ফুটবল সূচিতে



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীসহ দেশের অধিকাংশ স্থানে চলছে তীব্র দাবদাহ। সহসাই এই দাবদাহের শেষ দেখছে না আবহাওয়া অধিদপ্তর। এমন অবস্থায় দেশের ঘরোয়া ফুটবলের সূচিতে পরিবর্তন আনতে হচ্ছে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনকে (বাফুফে)।

যেহেতু দেশের ঘরোয়া ফুটবলের ম্যাচগুলো দিনের আলোতেই হয়, তাই খেলোয়াড় এবং অফিসিয়ালদের স্বাস্থ্য সুরক্ষার দিকে দৃষ্টি রেখে সূচিতে পরিবর্তন আনা হয়েছে।

দেশের ফুটবলের দ্বিতীয় বিভাগ বাংলাদেশ চ্যাম্পিয়নশিপ লিগের শেষ রাউন্ড মাঠে গড়াবে আজ (মঙ্গলবার) ও আগামীকাল (বুধবার)। গতকাল (সোমবার) এই দুই দিনের ম্যাচগুলোর পরিবর্তিত সূচির কথা জানিয়েছে বাফুফে।

বিসিএলের ম্যাচগুলো মাঠে গড়ায় ঢাকার কমলাপুর স্টেডিয়ামে। এই মাঠে ফ্লাডলাইট থাকায় সেখানে আজ ও আগামীকালের ১টা ১৫ মিনিট ও বিকেল ৩টা ৩০ মিনিটের ম্যাচগুলো চলে গেছে যথাক্রমে বিকেল ৫টা ও রাতে।

তীব্র দাবদাহের কারণে দ্বিতীয় বিভাগের ম্যাচ সূচি পাল্টে দেয়া গেলেও বিপিএল এবং ফেডারেশন কাপের সূচি পরিবর্তনের সুযোগ নেই। আজ বিকেল তিনটায় গোপালগঞ্জের শেখ ফজলুল হক মনি স্টেডিয়ামে ফেড কাপের তৃতীয় কোয়ার্টার ফাইনালে মুখোমুখি হওয়ার কথা বাংলাদেশ পুলিশ এফসি ও শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাবের। কিন্তু কাঠফাটা রোদের মধ্যে দুপুরেই হবে এই ম্যাচ, কারণ শেখ ফজলুক হক মনি স্টেডিয়ামে যে ফ্লাডলাইট নেই!

মূলত এই কারণেই বিপিএলের সূচিতে পরিবর্তন আসছে না। বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে খেলা হচ্ছে না বহু দিন ধরে। সেখানে ফ্লাডলাইটের ব্যবস্থা ছিল। এই ব্যবস্থা আছে বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়। তবে এ ছাড়া বাকি কোনো স্টেডিয়ামে ফ্লাডলাইট নেই। সে কারণে সূচিতেও পরিবর্তন আনা যাচ্ছে না, না হলে যে নির্ধারিত সময়ে খেলা শেষ করাটাই পড়ে যাবে শঙ্কায়!

;