সালাউদ্দিনকে চ্যালেঞ্জ জানাবেন বাদল রায়



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
বাদল রায় ও কাজী সালাউদ্দিন

বাদল রায় ও কাজী সালাউদ্দিন

  • Font increase
  • Font Decrease

আসছে এপ্রিলে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) নির্বাচন। তার আগে নাটকীয় সব দৃশ্যপট! যিনি গত দুই বছর ধরে বলে এসেছেন সভাপতি পদে লড়বেন সেই তরফদার মো. রুহুল আমিন সরে দাঁড়ালেন। মনে হচ্ছিল ফাঁকা মাঠেই গোল দেবেন ফের কাজী সালাউদ্দিন। যিনি ১২ বছর ধরেই বসে আছেন সভাপতির চেয়ারে।

কিন্তু না, সেই সুযোগ এবার পাবেন না সালাউদ্দিন। এই ফুটবল কর্তাকে চ্যালেঞ্জ জানাতে প্রস্তুত আরেক কিংবদন্তি ফুটবলার বাদল রায়। যিনি বর্তমান সহসভাপতি। সেই বাদল রায় বৃহস্পতিবার সভাপতি পদে লড়াইয়ের ঘোষণা দিলেন।

মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে বাদল রায় বলেন, ‘সভাপতি পদে কেউ নির্বাচন না করলে আমিই দাঁড়াব।’

এক সময়ের মাঠ কাঁপানো এই ফুটবলার আরও জানান, সালাউদ্দিনকে আর সময় দিতে চান না তিনি। জানান, ‘ওনা‌কে আর সময় দেওয়া যা‌বে না। অনেকের ম‌তো আ‌মিও চাই নতুন নেতৃত্ব আসুক। আসুন সব‌াই মি‌লে একজন‌কে নি‌য়ে আ‌সি আমরা। আশা করছি কেউ না কেউ দাঁড়া‌বে। সভাপ‌তি প‌দে নতুন কেউ প্রার্থী না হলে আমি নি‌জেই প্রার্থী হব।’

যদিও শারীরিকভাবে খুব একটা সুস্থ নন বাদল রায়। মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরে এসেছেন তিনি। তিনি কী বাফুফে সভাপতির মতো একটা পদে নির্বিঘ্নে কাজ করতে পারবেন?

বাদল রায় বলেন, ‘দেখুন, এটা ঠিক নতুন জীবন নি‌য়ে এ‌সেছি আমি। এখন দেশের ফুটবলের উন্নয়নে কাজ করার চেষ্টা ক‌রছি। তাছাড়া প্র‌তিবাদ কর‌তেই আমার জন্ম। ফুটব‌লের খারাপ কিছু আমার সহ্য হয় না। ৩৮০ উপ‌জেলায় হা‌ন্টিং করলাম। অনেক পরিকল্পনা করেছিলাম। এনিয়ে বস‌তে ব‌লে‌ছি সালাউ‌দ্দিন ভাই‌কে। একা‌ডে‌মি করার প্রস্তাবও ছিল আমার। কিন্তু দুঃখ লাগছে সেটিও হারালাম। কাজী সালাউদ্দিনের সাংগঠ‌নিক দক্ষতা একেবা‌রেই নেই। শুধু চেয়ারটা উপ‌ভোগ ক‌রছেন তিনি।’

তরফদার মো. রুহুল আমিনের সিদ্ধান্তটাও ভালো লাগেনি বাদল রায়ের। তার বিশ্বাস কেউ তাকে বসিয়ে দিয়েছে। বাফুফে সভাপতি এনিয়ে বৃহস্পতিবার বলছিলেন, ‘দেখুন, ফুটবলে তরফদার সা‌হেব আসলেন। তিনি শেখ কামাল‌কে স্মরণ কর‌ে টুর্নামেন্ট করলেন। সালাউ‌দ্দিন সা‌হেব‌কে কখনও শেখ কামা‌লের নাম নি‌তে শু‌নিনি। অথচ উ‌নি না‌কি কামালের বন্ধু। তরফদার‌কে সমর্থন ক‌রি কারণ তিনি এ‌গিয়ে এ‌সে‌ছেন। অর্থ দি‌চ্ছেন, তা‌কেই তো সমর্থন কর‌ব আমরা। না‌কি যি‌নি ধ্বংস ক‌রে‌ছেন তা‌কে কর‌ব? কিন্তু তরফদা‌রের সিদ্ধান্তে আ‌মি প্রস্তুত ছিলাম না। ফুটবল তো ম‌রে গে‌ছে, কবর দেওয়া বা‌কি। ব্যক্তিগত কারণ দেখিয়ে তরফদার সাহেব সরে গেছেন। আমি মনে করি তরফদার সাহেবকে সরানোর পেছনে দায়ী সালাউদ্দিন ভাই। তরফদার সাহেব সরে গেছেন; আমিও তো মরি নাই। কা‌জের জন্য আমি এখনও ফিট।’

বঙ্গবন্ধু পুত্র শেখ কামাল বাংলাদেশের আধুনিক ফুটবলের প্রবক্তা। শেখ কামালের কারণেই দেশের ফুটবল আন্তর্জাতিক অঙ্গনে সমীহ জাগানিয়া পর্যায়ে যেতে পেরেছে মন্তব্য বাদল রায়ের।

সালাউদ্দিনের কমিটিতে থাকলেও বাদল রায় জানান তিনি দেশের ৩৮০ উপজেলায় তৃণমূলের ফুটবল উন্নয়নে কাজ করেছেন। তিনি যখন অসুস্থ হয়ে বিদেশে চিকিৎসাধীন তখনও নাকি ভাবনায় ছিল তার একাডেমি এবং সেখানকার ফুটবলাররা। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ জানিয়ে বাদল রায় জানান, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আমি বহু আগেই মায়ের আসনে বসিয়েছি। ওনার কারণে আমার পুনর্জন্ম হয়েছে। যতদিন বেঁচে থাকব অনিয়ম, দুর্নীতির বিরুদ্ধে কথা বলে যাব।’

   

২০২৬ বিশ্বকাপ পর্যন্ত জার্মানির কোচ নাগেলসমান



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইউরো পর্যন্তই তার জার্মানির ডাগআউটে থাকার গুঞ্জন ছিল। কিন্তু সে গুঞ্জনকে মিথ্যে প্রমাণ করে জার্মানির সঙ্গে নতুন চুক্তি করেছেন ইউলিয়ান নাগেলসমান। ২০২৬ বিশ্বকাপ পর্যন্ত এই কোচকে রেখে দিচ্ছে চারবারের বিশ্বচ্যাম্পিয়ন জার্মানি।

টালমাটাল অবস্থায় জার্মান দলকে পেয়েছিলেন নাগেলসমান। দায়িত্ব নিয়ে ধীরে ধীরে দলকে নিজের মতো করে গড়ে নিচ্ছেন। গত সেপ্টেম্বরে জার্মানদের দায়িত্ব নিয়ে এখন পর্যন্ত ৬ ম্যাচে ডাগআউটে দাঁড়িয়েছেন। এর মধ্যে তিন ম্যাচে দলকে এনে দিয়েছেন জয়। যার দুটি আবার ইউরোপীয় ফুটবলের দুই পরাশক্তি নেদারল্যান্ডস ও ফ্রান্সের বিপক্ষে।

কাজের স্বীকৃতি হিসেবে নতুন চুক্তি-নাগেলসমানের উচ্ছ্বাস বাঁধ মানছে না, ‘সিদ্ধান্তটা হৃদয় থেকে নিয়েছি। জাতীয় দলকে প্রশিক্ষণ দিতে পারা এবং দেশের সেরা খেলোয়াড়দের সঙ্গে কাজ করতে পারা আমার জন্য অনেক সম্মানের ব্যাপার।’

নাগেলসমানের ধ্যানজ্ঞান এখন আগামী জুন-জুলাইয়ে জার্মানিতে অনুষ্ঠিতব্য ইউরো। নতুন চুক্তি স্বাক্ষরের পরই সে টুর্নামেন্টে ভালো কিছু করার লক্ষ্যের কথা জানিয়ে দিলেন ৩৬ বছর বয়সী এই তরুণ জার্মান কোচ, ’আমরা নিজেদের মাঠে সাফল্যমণ্ডিত ইউরো খেলতে চাই। আমি এখন সেদিকেই তাকিয়ে আছি এবং (এরপর) আমার কোচিং দলকে নিয়ে বিশ্বকাপ চ্যালেঞ্জ নেওয়ার অপেক্ষায় থাকব।’

;

জরিমানার মুখে পড়লেন রাহুল ও গায়কোয়াড



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

শুক্রবার রাতে চেন্নাই সুপার কিংসের বিপক্ষে ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগে (আইপিএল) চলতি আসরের ৩৪ তম ম্যাচে মুখোমুখি হয়েছিল স্বাগতিক লক্ষ্ণৌ সুপার জায়ান্টস। যেখানে ৮ উইকেটের বড় জয় তুলে নিয়েছে লক্ষ্ণৌ। তবে স্লো ওভার-রেটের রাখার কারণে লক্ষ্ণৌয়ের অধিনায়ক লোকেশ রাহুলকে জরিমানা করা হয়েছে। পাশাপাশি চেন্নাইয়ের অধিনায়কও পাবেন একই শাস্তি।

ওভার-রেট সংক্রান্ত জরিমানার অধীনে এবারই লক্ষ্ণৌকে প্রথমবার জরিমানার মুখে পড়তে হলো। নিয়ম অনুযায়ী লোকেশ রাহুলকে ১২ লাখ রুপি জরিমানা বহন করতে হবে। একই পরিমাণ জরিমানার সম্মুখীন হবেন রুতুরাজ গায়কোয়াডও।

এদিন টসে জিতে শুরুতে বোলিংয়ে যেয়ে ধোনিদের দল চেন্নাইকে ১৭৬ রানে আটকায় লক্ষ্ণৌ। জবাবে ব্যাট হাতে দুর্দান্ত পারফরম্যান্স দেখান কেএল রাহুল এবং কুইন্টন ডি ককের উদ্বোধনী জুটি। রাহুল ৫৩ বলে ৮২ এবং ডি কক ৪৩ বলে ৫৪ করেন যা তাদের জয়ে মুখ্য ভূমিকা পালন করে। তবে ফিল্ডিংয়ের সময় স্লো-ওভার রেটের আওতায় জরিমানার মুখে পড়তে হলো লক্ষ্ণৌ এবং চেন্নাইয়ের অধিনায়ককে।

;

বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে দৌড়ালেন শান্ত-মুশফিক-তানজিমরা



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়াম, দেশের ক্রিকেট যাত্রা শুরু হয়েছিল এই মাঠের মাধ্যমেই। ২০০৬ সালের আগে আন্তর্জাতিক অথবা ঘরোয়া ম্যাচের বেশিরভাগই গড়াতো এই মাঠে। এরপর এই মাঠ ফুটবলের জন্য বরাদ্দতা পায় এবং ক্রিকেটের নতুন ঠিকানা হিসেবে পরিচিতি পায় মিরপুরের শেরে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়াম।

আজ অনেক বছর পর আবারও দেশের প্রথম সারির ক্রিকেটারদের দেখা পেল বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়াম। তবে ক্রিকেট খেলার মাধ্যমে নয়, বরং অ্যাথলেটিক্স ট্র্যাকে দৌড়ের মাধ্যমে। ফিটনেস টেস্টকে উদ্দেশ্য করেই মুলত এই আয়োজন।

মে মাসের শুরতেই জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সিরিজ খেলতে নামবে বাংলাদেশ, এরপরই টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। এই টুর্নামেন্টকে মাথায় রেখেই খেলোয়াড়দের ফিটনেস বিষয়ে বেশ সচেতন ক্রিকেট বোর্ড। তাই আজ (শনিবার) থেকে শুরু হয়েছে ক্রিকেটারদের ফিটনেস টেস্ট। যেখানে অংশ নেবেন সিরিজের জন্য বিবেচনায় থাকা ৩৫ জন ক্রিকেটার। ফিটনেস টেস্টের শুরুর ধাপটা হয়ে গেল বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামের অ্যাথলেটিক্স ট্র্যাকে ১৬০০ মিটার দৌড়ের মাধ্যমে।

ভোর ৬টায় পৌঁছে ৪০০ মিটারের এই ট্র্যাকে মোট চারটি চক্কর মেরে দৌড় সম্পন্ন করেছেন টাইগার ক্রিকেটাররা। ১৬০০ মিটারের দৌড় শেষে ৪০ মিটারের স্প্রিন্টেও অংশ নেন সবাই। এরপর মিরপুরে যেয়ে জিম সেশন দিয়ে শেষ হবে আজকের ফিটনেস ট্রেনিংয়ের পর্ব। ট্রেনিংয়ের এই পর্বগুলো পর্যবেক্ষণ করছেন দলের নতুন ট্রেইনার নাথান কেলি।

এখনও আন্তর্জাতিক দলে খেলছেন এমন ক্রিকেটারদের মধ্যে এই ঐতিহাসিক বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে ম্যাচ খেলেছেন এমন অভিজ্ঞতা আছে মাত্র দুইজনের, তারা হলেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ এবং মুশফিকুর রহিম। দীর্ঘ বছর পর এখানে আবারও এসে বেশ স্মৃতিচারণ করছেন তারা। গ্যালারির আশেপাশে তাকিয়ে এবং ঘুরে দেখছিলেন মাহমুদউল্লাহ।

জাতীয় দলের ম্যানেজার নাফিস ইকবালের খেলোয়াড়ি জীবনের শুরুটাও এখানে। তিনি পুরোনো স্মৃতি মনে করে বলেছেন, ‘সবকিছুই দেখি বদলে গেছে! কী স্টেডিয়াম ছিল রে ভাই। খেলার সময় গেট বন্ধ করে রাখা লাগত, কী মনে নাই ভাই?’

বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামের মাহাত্ম্য উল্লেখ করে নাফীস আরও বলেন, ‘এখনকার প্রজন্ম হয়তো এখানে খেলেনি। কিন্তু এই স্টেডিয়ামের কথা নিশ্চয়ই শুনেছে। অনেকের জন্ম ২০০০ সালের আশপাশে তাই তাদের খেলার কথাও নয়। তবে আইকনিক স্টেডিয়াম যেহেতু, এটার গল্প নিশ্চয়ই শুনেছে। দেখুন, সাধারণত সকাল ছয়টায় ফিটনেস টেস্ট দেখতে এত মানুষের আশার কথা নয়। যেহেতু বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়াম, তাই সবাই এসেছে। সবার জন্যই দারুণ অভিজ্ঞতা এটা।‘

মুশফিকুর রহিম মজার ছলে বলেছেন, অ্যাথলেটদের মতো যেহেতু তারা দৌড়াবেন, সেহেতু তাদের জন্য পুরষ্কারের ব্যবস্থা থাকলে আরও ভালো হতো। বিসিবির এক কর্মকর্তাকে তিনি মজা করে জিজ্ঞেস করছিলেন, ‘পতাকা কই? পতাকা আনবেন না!’ 

;

আইপিএলে ধোনির যে রেকর্ড ভাঙলেন রাহুল



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

লক্ষ্ণৌয়ের মাঠে গতকাল চেন্নাই সুপার কিংসের মুখোমুখি হয়েছিল লক্ষ্ণৌ সুপার জায়ান্টস। যেখানে ৮ উইকেটের বড় জয় তুলে নিয়েছে স্বাগতিকরা। লক্ষ্ণৌ ম্যাচ জিতে নিলেও চেন্নাইয়ের প্রাণ ও মধ্যমণি মহেন্দ্র সিং ধোনি বরাবরের মতোই জিতে নিয়েছেন দর্শক এবং সমর্থকদের মন।

মাঠ লক্ষ্ণৌয়ের হলেও গ্যালারির বেশিরভাগ স্থান জুড়েই ছিল হলুদের ছড়াছড়ি। কারণটা খুব স্বাভাবিকভাবেই হলো ‘ধোনি’। কালকের ম্যাচেও তিনি খেলেছেন ৯ বলে ২৮ রানের বিধ্বংসী এক ইনিংস। ধোনি যতক্ষণ ২২ গজে ব্যাট হাতে দাঁড়িয়ে ছিলেন ততক্ষণ গগনবিদারী চিৎকারে পুরো স্টেডিয়াম কাঁপিয়ে রেখেছিলো ধোনির সমর্থকরা।

ঘরের মাঠে লক্ষ্ণৌয়ের এই জয়ের দিন দুর্দান্ত পারফরম্যান্স দেখিয়েছেন অধিনায়ক লোকেশ রাহুল। ৫৩ বলে ৮২ রান এসেছে তার ব্যাট থেকে। এই ইনিংসের সঙ্গে রাহুল ছুঁয়ে ফেললেন ধোনির অনন্য এক রেকর্ডকেও।

আইপিএল ইতিহাসে উইকেটকিপার–ব্যাটার হিসেবে সবচেয়ে বেশি পঞ্চাশোর্ধ্ব (৫০‍+) ইনিংস খেলার রেকর্ডটি এতদিন ছিল ভারতের বিশ্বকাপজয়ী এবং চেন্নাইয়ের অধিনায়ক ধোনির দখলে। ২৫৭টি ম্যাচে ২৪ বার ন্যূনতম ৫০ রানের ইনিংস খেলেছেন সময়ের অন্যতম সেরা এই ব্যাটার। গতরাতের ৮২ রানের ইনিংসের মাধ্যমে ধোনির রেকর্ডটি নিজের নামে করে নিয়েছেন লোকেশ রাহুল। আইপিএলে উইকেটকিপার–ব্যাটার হিসেবে এটি ছিল তার ২৫তম পঞ্চাশোর্ধ্ব রানের ইনিংস।

তবে রেকর্ড ভাংলেও নিজের সিনিয়র এবং আইডলের প্রতি শ্রদ্ধাবোধটা ঠিকই বজায় রেখেছেন রাহুল। ম্যাচশেষে ধোনির সঙ্গে হাত মেলানোর সময় নিজের মাথা থেকে ক্যাপটা খুলে ফেলে হাতে নেন তিনি। ধোনির প্রতি সম্মান প্রদর্শনের জন্যই মূলত এই কাজটি করেছেন রাহুল। এতে এটাই বোঝা যায় যে ধোনি শুধুমাত্র জনসাধারণের প্রিয় নয়, বরং ভারত দলের খেলোয়াড়দেরও সম্মানের ও পছন্দের ব্যক্তিত্ব।

;