বুফন, ২৫ বছরের ক্যারিয়ারে রেকর্ড ৬৪৮ ম্যাচ



স্পোর্টস এডিটর, বার্তা২৪.কম
জিয়ানলুইগি বুফন

জিয়ানলুইগি বুফন

  • Font increase
  • Font Decrease

সংখ্যাগুলো একটু মনে রাখি।

বয়স ৪২। ইতালির লিগে ম্যাচ নাম্বার ৬৪৮। ২৫ বছর কাটল সেরি এ তে। এই সংখ্যাগুলোর সঙ্গে জড়িয়ে আছে জুভেন্টাসের গোলকিপার জিয়ানলুইগি বুফনের নাম। এই সংখ্যার তালিকায় এখন সবচেয়ে বেশি আলোচিত ৬৪৮। এটি সেরি এ তে কোনো ফুটবলারের খেলা সবচেয়ে বেশি ম্যাচ। যে রেকর্ডটি ৪ জুলাইয়ের রাত থেকে জিয়ানলুইগি বুফনের। ৬৪৭ ম্যাচের পুরনো রেকর্ডটি এতদিন ধরে ছিল ইতালির সাবেক অধিনায়ক পাওলো মালদিনির। তাকে ছাড়িয়ে গেলেন ইতালির আরেক বিশ্বকাপ জয়ী গোলরক্ষক বুফন।

ক্যারিয়ারের ২৫ বছরের মধ্যে বেশিরভাগ সময়ই বুফনের কেটেছে জুভেন্টাসের হয়ে। যদিও শুরুটা হয়েছিল তার পার্মার জার্সি গায়ে। ১৯৯৫ সালে পার্মার হয়ে সেরি এ তে বুফনের অভিষেক হয়েছিল। আর অভিষেক সেই মৌসুমেই পার্মার হয়ে শিরোপা জিতেন সেদিনের তরুণ এই গোলকিপার।

২০০১ সালে জুভেন্টাস তাকে দলে ভেড়ায়। সেই সময়ে গোলকিপার হিসেবে দলবদলে সবচেয়ে দামি ফুটবলার ছিলেন বুফন। ৫৮.৬ মিলিয়ন ডলারের বিনিময়ে জুভেন্টাসের জার্সি গায়ে দেন। জুভেন্টাসে সাফল্য দেখেছেন। ব্যর্থতা দেখেছেন। প্রশংসা শুনেছেন। আবার ম্যাচ পাতানোর অভিযোগে সমালোচনায় বিদ্ধও হয়েছেন! ক্যারিয়ারে দু’দফা জুভেন্টাসে নাম লিখিয়েছেন বুফন। প্রথমবার টানা ১৭ বছর ধরে খেলেছেন জুভেন্টাসে। জিতেছেন সাতটি লিগ ট্রফি। আবার পুরো দল ম্যাচ পাতানোর অভিযোগে যখন রেলিগেটেট হয়ে যায় তখনো দলকে ছেড়ে চলে যাননি বুফন।

২০০৬ সালের বিশ্বকাপ জয়ী দলে ইতালির নাম্বার ওয়ান গোলকিপার ছিলেন বুফন। ২০১৮ সালে হঠাৎ করেই প্যারিস সেন্ট জার্মেইতে (পিএসজি) চলে যান। তবে এক মৌসুমের বেশি সেখানে থাকতে পারেননি। আবার পরের মৌসুমেই নিজের প্রিয় ক্লাব জুভেন্টাসে ফিরে আসেন।

বয়স এবং ফর্ম জানাচ্ছে আর খুব বেশি একটা মৌসুম খেলতে পারবেন না ইতালির এই তারকা গোলকিপার। তবে ইতালির লিগ সেরি এ’তে সবচেয়ে বেশি ম্যাচ খেলার যে অনন্য রেকর্ড গড়েছেন বুফন, সেটা আরো অনেক দিন শুধু তারই হয়ে থাকবে।

আর কতদিন খেলবেন? এই প্রশ্নের উত্তরে বুফন বলছিলেন- ‘আমি এখনো নিজেকে ফিট অনুভব করতে পারছি তাই খেলছি। মাঠে খেলাটা আমি উপভোগ করছি। এখনো প্রতিযোগিতায় ঝাঁপানোর ঝাঁঝ আছে আমার। পারফর্ম করার জন্য নিজের মধ্যে আগুনের উত্তাপ এখনো আছে আমার।’

ইতালির বিশ্বকাপ জয়ী এই তারকা দেশের হয়েও সবচেয়ে বেশি ১৭৬টি ম্যাচ খেলার রেকর্ড গড়েছেন। গেলবার রাশিয়া বিশ্বকাপে খেলার জন্য ইতালি যোগ্যতা অর্জন করতে ব্যর্থ হওয়ায় বুফন জাতীয় দল থেকে অবসর নেন।

   

আইপিএলে চেন্নাইয়ের ম্যাচ ছাড়াও টিভিতে যা থাকছে আজ



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আইপিএলে দিনের একমাত্র ম্যাচে লক্ষ্ণৌ সুপার জায়ান্টসের বিপক্ষে মাঠে নামবে মুস্তাফিজুর রহমানের চেন্নাই সুপার কিংস। এছাড়াও টিভিতে যা যা থাকছে।

 

ঢাকা প্রিমিয়ার লিগ

মোহামেডান-ব্রাদার্স

সকাল ৯টা, বিসিবি ইউটিউব চ্যানেল

গাজী গ্রুপ-সিটি ক্লাব

সকাল ৯টা, বিসিবি ইউটিউব চ্যানেল

রূপগঞ্জ টাইগার্স-পারটেক্স

সকাল ৯টা, বিসিবি ইউটিউব চ্যানেল

 

বাংলাদেশ প্রিমিয়ার ফুটবল

আবাহনী-শেখ জামাল

বিকেল ৩টা ৪৫ মিনিট, টি স্পোর্টস

 

আইপিএল

লক্ষ্ণৌ-চেন্নাই

রাত ৮টা, টি স্পোর্টস ও গাজী টিভি

 

সৌদি প্রো লিগ

আল নাসর-আল ফাইহা

রাত ৯টা, সনি স্পোর্টস ২

;

মাইলফলকের ম্যাচে পাঞ্জাবকে হারিয়ে রোহিতকে উপহার মুম্বাইয়ের



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি- সংগৃহীত

ছবি- সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

পাঞ্জাব কিংস আর মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স দুই দলই এই ম্যাচে এসেছিল ৬ ম্যাচে ২ জয় নিয়ে, অর্থাৎ ম্যাচটা যেই হারবে, সেই চলে যাবে পয়েন্ট তালিকার তলানির আরও একটু কাছে। ম্যাচটা রোহিত শর্মার জন্য বিশেষ কিছুই ছিল। আইপিএল ইতিহাসের মাত্র দ্বিতীয় খেলোয়াড় হিসেবে তিনি যে খেলছিলেন ২৫০তম ম্যাচ। সেই ম্যাচে তার দল মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স তাকে হতাশ করেনি। ১৯২ রান করে প্রতিপক্ষের ১৪ রানে ৪ উইকেট তুলে নিয়েও খানিকটা বিপাকে পড়ে গিয়েছিল। তবে শেষমেশ শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচটা জিতল তারাই। পাঞ্জাবকে ৯ রানে হারিয়ে মাইলফলক ছোঁয়ার ম্যাচে রোহিতকে জয় উপহার দিল মুম্বাই।
ঘরের মাঠে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় পাঞ্জাব। মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স তৃতীয় ওভারে প্রথম ধাক্কা পায়। ৮ বলে ৮ রান করে আউট হন ঈশান কিষাণ। রোহিত শর্মাও বড় কিছু করতে পারেননি। ২৫ বলে ৩৬ রান করে প্যাভিলিয়নে ফেরেন। হাল ধরেন সূর্যকুমার যাদব। ৫৩ বলে ৭৮ রান করে দলকে দেন বড় রানের দিশা। সেটাকে পূর্ণতা দেন টিম ডেভিড আর তিলক ভার্মা। ডেভিড ১৪ আর তিলক অপরাজিত ৩৪ করে দলকে নিয়ে যান ১৯২ রানে।
জবাব দিতে নেমে পাঞ্জাব কিংস শুরুর ১৩ বলেই উইকেট খুইয়ে বসে ৪টি। যশপ্রীত বুমরাহ আর কাইল কোটজিয়া দুটি করে উইকেট নিয়ে ধসিয়ে দেন স্বাগতিকদের টপ অর্ডার। এরপরে শশাঙ্ক সিং ইনিংসের হাল ধরেন। হরপ্রীত সিংকে সঙ্গে নিয়ে ইনিংস এগিয়ে নিয়ে যান। হরপ্রীত ১৩ রান করেন এবং এরপরে জিতেশ শর্মা ৯ রান করে সাজঘরে ফিরে যান।
২৫ বলে ৪১ করে শশাঙ্ক যখন ফিরছেন, তখন লড়াইয়ের ব্যাটনটা যেন দিয়ে যান আশুতোষকে। যশপ্রীত বুমরাহকে ব্যাকওয়ার্ড স্কয়ার লেগ দিয়ে ছক্কা হাঁকিয়ে ইনিংস শুরু করা আশুতোষ একে একে হাঁকান ৭টি ছক্কা। মাত্র ২৩ বলে করেন ফিফটি। এরপরও থামেননি। দল যে ১১১/৭ থেকে ১৬৮/৮ পর্যন্ত গেল, তা তার ২৮ বলে ৬১ রানের ইনিংসে ভর করেই। তবে শেষ পর্যন্ত তিনি পাঞ্জাবকে জয় এনে দিতে পারেননি। আশুতোষকে সাজঘরে ফেরান জেরাল্ড কোটজিয়া। এরপরে হরপ্রীত ব্রারও ২০ বলে ২১ রান করে আউট হন। শেষ পর্যন্ত ৯ রানে এই ম্যাচটি জেতে মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স। সাত ম্যাচে তৃতীয় জয় নিয়ে দলটা চলে এসেছে তালিকার ৭ম স্থানে।

;

ফুটবল-হকি চায় বাংলাদেশ, আর্জেন্টিনার আগ্রহ ক্রিকেট-কাবাডিতে



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রী নাজমুল হাসান পাপনের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন আর্জেন্টিনার রাষ্ট্রদূত মার্সেলো সি সেসা। আজ (বৃহস্পতিবার) দুপুরে সচিবালয়ে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রীর সাথে সাক্ষাৎ করেন এই কূটনীতিক।

সৌজন্য সাক্ষাৎ শেষে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রী নাজমুল হাসান পাপন বলেন, ‘তারা আমাদের কাছে ক্রিকেটের সহযোগিতা চেয়েছে। আমি তাদের নিশ্চয়তা দিয়েছি কিউরেটর থেকে শুরু করে যা প্রয়োজন আমরা দিতে প্রস্তুত। প্রয়োজনে আমাদের ক্রিকেটাররাও সেখানে গিয়ে খেলবে। ক্রিকেটের পাশাপাশি তারা কাবাডি নিয়েও আগ্রহ প্রকাশ করেছে। বাংলাদেশের জাতীয় খেলায় তারা একবার অংশ নিয়েছিল। আমরা কাবাডিতেও তাদের সহায়তা করতে পারি।’

বাংলাদেশ ক্রিকেট ও কাবাডিতে সহায়তা দেয়ার পাশাপাশি ফুটবল এবং হকিতে আর্জেন্টিনার সাহায্য প্রত্যাশী। বিশেষ করে ফুটবলে জোর দিয়েছেন মন্ত্রী পাপন, ‘ফুটবলে তারা বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন। অনেক ঐতিহ্য তাদের। আমরা তাদের কাছ থেকে কোচ নিতে পারি আবার আমাদের ছেলে-মেয়েরা ওখানে গিয়ে প্রশিক্ষণ নিতে পারে। হকিতে আমাদের সম্ভাবনা রয়েছে আবার তারাও হকিতে বিশ্ব মানের। হকি নিয়ে তাদেরও আগ্রহ আছে। সব ডিটেইলস একে অন্যকে দেব। এরপর মূলত কাজ শুরু হবে।’

আর্জেন্টিনা রাষ্ট্রদূত মারসেলো সি উপস্থিত সাংবাদিকদের বলেন, ‘সমঝোতা স্বাক্ষরের পর এটিই প্রথম আনুষ্ঠানিক সভা। অনেক বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছি। অবশ্যই ফুটবল সেখানে প্রাধান্য পেয়েছে। এছাড়া আমরা ক্রিকেট ও হকিতে এগুতে চাই সেটাও জানিয়েছি।’ এক বছর আগে সমঝোতা স্বাক্ষর হলেও তেমন কার্যকরী পদক্ষেপ না হওয়ার কারণ সম্পর্কে রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘আর্জেন্টিনা ও বাংলাদেশ দুই দিকেই নির্বাচন ছিল। আমরা এখন দুই দেশ ক্রীড়ার মাধ্যমে আরো কাছাকাছি আসতে চাই।’

;

বর্ষসেরা ক্রীড়াবিদের তালিকায় শান্ত, ইমরানুর ও রাকিব



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিএসপিএ বর্ষসেরা ক্রীড়াবিদ ২০২৩-এর সংক্ষিপ্ত তালিকায় জায়গা করে নিয়েছেন ক্রিকেটার নাজমুল হোসেন শান্ত, ফুটবলার রাকিব হোসেন ও স্প্রিন্টার ইমরানুর রহমান। এছাড়া পপুলার চয়েজ অ্যাওয়ার্ড ২০২৩-এর সংক্ষিপ্ত তালিকায় নাজমুল হোসেন শান্ত, ইমরানুর রহমান, শেখ মোরসালিনের সঙ্গে আছেন নারী ক্রিকেটার ফারজানা হক পিংকি। এই দুই বিভাগের বিজয়ীর নাম অনুষ্ঠানের দিন ঘোষণা করা হবে। এ বছর ১৬টি বিভাগে সর্বমোট ১৮জন বর্তমান ও সাবেক ক্রীড়াবিদ, সংগঠক এবং সংস্থাকে পুরস্কৃত করা হবে। থাকছে অর্থ পুরস্কারও। 

উল্লেখ্য বাংলাশে স্পোর্টস প্রেস অ্যাসোসিয়েশন (বিএসপিএ) ১৯৬৪ সালে দেশে প্রথম ক্রীড়াক্ষেত্রে পুরস্কারের প্রবর্তন করে। এরই ধারাবাহিকতায় আগামী ২১শে এপ্রিল ২০২৪, রোববার বেলা সাড়ে ৩টায়, প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলের গ্র্যান্ড বলরুমে বসতে যাচ্ছে ক্রীড়াঙ্গনে অন্যতম আকর্ষণীয় আসর “কুল-বিএসপিএ স্পোর্টস অ্যাওয়ার্ড ২০২৩”। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন যুব ও ক্রীড়ামন্ত্রী নাজমুল হাসান এমপি।

আজ (বৃহস্পতিবার) বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশনের (বিওএ) ডাচ বাংলা ব্যাংক মিলনায়তনে এ উপলক্ষ্যে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে মনোনয়নপ্রাপ্ত নাম ঘোষণা করেন বিএসপিএ-র সভাপতি রেজওয়ান উজ জামান রাজিব। এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিএসপিএ সাধারণ সম্পাদক মো. সামন হোসেন, খেলোয়াড় যাচাই-বাছাই কমিটির চেয়ারম্যান পরাগ আরমান ও সদস্য সচিব মাহবুব সরকার।

মনোনয়ন তালিকা 

বর্ষসেরা ক্রীড়াবিদ (মনোনীত)

নাজমুল হোসেন শান্ত (ক্রিকেট)
ইমরানুর রহমান (অ্যাথলেটিক্স)
রাকিব হোসেন (ফুটবল)
পপুলার চয়েজ অ্যাওয়ার্ড

নাজমুল হোসেন শান্ত (ক্রিকেট)
ইমরানুর রহমান (অ্যাথলেটিক্স)
শেখ মোরসালিন (ফুটবল)
ফারজানা হক পিংকি (ক্রিকেট)
বর্ষসেরা পুরুষ ক্রিকেটার : নাজমুল হোসেন শান্ত
বর্ষসেরা নারী ক্রিকেটার : ফারজানা হক পিংকি
বর্ষসেরা ফুটবলার : রাকিব হোসেন
বর্ষসেরা অ্যাথলেট : ইমরানুর রহমান
সেরা বক্সার : সেলিম হোসেন
সেরা শুটার : কামরুন নাহার কলি
সেরা টেবিল টেনিস খেলোয়াড় : রামহিম লিয়ন বম
উদীয়মান ক্রীড়াবিদ : শেখ মোরসালিন (ফুটবল)
বর্ষসেরা দল : অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেট দল
সক্রিয় সংস্থা : প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর
বর্ষসেরা কোচ : আলফাজ আহমেদ
বিশেষ সম্মাননা : মনজুর হোসেন মালু
তৃণমূল সংগঠক : মোয়াজ্জেম হোসেন (ভারোত্তোলন)
সেরা সংগঠক : হাবিবুর রহমান (কাবাডি)

;