ঈদ কেনাকাটায় নিরাপত্তা নিয়ে সন্তুষ্ট ক্রেতা-বিক্রেতারা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
নিউমার্কেট এলাকা পরিদর্শনে ডিএমপি কমিশনার/ছবি: সুমন শেখ

নিউমার্কেট এলাকা পরিদর্শনে ডিএমপি কমিশনার/ছবি: সুমন শেখ

  • Font increase
  • Font Decrease

রোজার ২২ তম দিন, হাতে একদম সময় নেই। কিছুদিন বাদেই সারাদেশে পালিত হবে ঈদুল ফিতর। আর ঈদকে সামনে রেখে রাজধানীর শপিং সেন্টার, মার্কেটগুলোতে ক্রেতাদের উপচে পড়া ভিড়। রাজধানীর শপিংগুলোতে দেখা গেছে, সকাল ১০টা থেকেই ক্রেতাদের আগমনে মুখরিত হয়ে উঠছে রাজধানীর শপিং মলগুলো। দীর্ঘ সময় নিয়ে নিজের ও আপনজনদের জন্য পছন্দের পোশাক কিনতে ব্যস্ত ক্রেতারা।

অন্যদিকে, ক্রেতাদের টানতে নানা বাহারি ডিজাইনের পোশাকে দোকান সাজিয়েছেন বিক্রেতারা। নানাভাবে ক্রেতাদের আকৃষ্ট করতে কোনো ধরনের প্রচেষ্টায় ছাড়ছেন না বিক্রেতারা। তাই সবমিলিয়ে বলা চলে রাজধানীর শপিং মলগুলোতে এখন ঈদ উৎসবের আমেজ।

আর এদিকে ক্রেতা বিক্রেতাদের এই উৎসব ও আনন্দকে নিরাপদ রাখতে রাজধানীর শপিংমলগুলোতে নজিরবিহীন নিরাপত্তার ব্যবস্থা নিয়েছে ডিএমপি ও র‍্যাব। অন্য যেকোনো বারের তুলনায় অনেক বেশি নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। আর এমন নিরাপত্তা ব্যবস্থায় সন্তোষ প্রকাশ করেছেন ক্রেতা বিক্রেতারা।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/May/28/1559044271213.jpg

মঙ্গলবার (২৮ মে) রাজধানীর  নিউমার্কেট, গাউছিয়া মার্কেট ও চাঁদনীচক মার্কেট ঘুরে ক্রেতা বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে এসব তথ্য জানা যায়।

সরেজমিনে দেখা যায়, রাজধানীর নিউমার্কেট, গাউছিয়া মার্কেট ও চাঁদনীচক মার্কেটের প্রতিটি প্রবেশ পথে পর্যাপ্ত সংখ্যক পুলিশ ও র‍্যাব সদস্যরা মোতায়েন রয়েছেন। মার্কেটে আসা প্রতিটি মানুষের গতিবিধি তারা তীক্ষ্ণ দৃষ্টি নজর রাখছেন। কোথাও কোনো ধরনের সন্দেহভাজন গতিবিধি দেখলে দ্রুত ব্যবস্থা নিচ্ছেন।

এ বিষয়ে মার্কেটগুলোতে আগত ক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, এবার তারা রাজধানীর মার্কেটগুলোতে নজিরবিহীন নিরাপত্তা ব্যবস্থা দেখছেন। কোথাও কোনো ধরনের ছিনতাইকারী বা অজ্ঞান পার্টি উৎপাত তারা দেখতে পাননি। তারা নির্দ্বিধায় সকাল থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত কেনাকাটা করে নিরাপদে বাসায় ফিরতে পারছেন। সেক্ষেত্রে এবার প্রশাসনের পক্ষ থেকে নেওয়া নিরাপত্তা ব্যবস্থায় তারা সন্তুষ্ট।

রাজধানীর কাঁঠালবাগান থেকে আগত ক্রেতা নূরে জান্নাত বার্তা২৪.কম-কে বলেন, 'বিগত বছরগুলোতে ঈদ শপিং এর সময় ছিনতাইসহ আসার যাওয়ার বিভিন্ন সমস্যা হত। রাতে শপিং শেষে বাসায় যেতে ভয় করত। কিন্তু এবার আর তেমন সমস্যা হচ্ছে না। পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা রাস্তায় ও মার্কেটগুলোতে রয়েছে। এখন আমরা নির্ভয়ে শপিং শেষ করে বাসায় ফিরতে পারছি।'

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/May/28/1559044296311.jpg

গাউছিয়া মার্কেটে শপিং করতে আসা ক্রেতা আয়োশি হাসান বার্তা২৪.কম-কে বলেন, 'আগে ঈদের মার্কেটে আসলে আলাদা একটা ভয় থাকত; এই বুঝি কেউ ব্যাগ টান দিয়ে পালালো। কিন্তু এবার আর এমন কিছু হচ্ছে না। গত এক সপ্তাহ ধরে রাজধানীর বিভিন্ন শপিংমলে মার্কেট করতে যাচ্ছি। কোথাও কোনো ধরনের নিরাপত্তাহীনতায় ভয় পাইনি।'

এবারের নিরাপত্তা ব্যবস্থায় সন্তুষ্টি জানিয়ে নিউমার্কেটের ললিতা শাড়িজের ম্যানেজার মো.সাদাম হোসেন বলেন, আজ রোজার ২২ তম দিন চলছে। আমাদের কেনাবেচা ভালো। সব থেকে প্রশান্তির বিষয় হচ্ছে যে এবার এখন পর্যন্ত অনাকাঙ্ক্ষিত কোনো ঘটনা ঘটেনি। টাকা পয়সা নিয়ে ব্যাংকে যেতেও সমস্যা হচ্ছে না।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/May/28/1559044318829.jpg

এদিকে ডিএমপি সূত্রে জানা গেছে, এবার ঈদ শপিংকে নির্বিঘ্ন করতে কয়েক স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। রাজধানীর শপিংমলগুলোসহ রাস্তা ঘাটে পোশাকধারী পুলিশের পাশাপাশি সাদা পোশাকে পুলিশ মোতায়েন রয়েছে।

এ বিষয়ে রাজধানীর নিউমার্কেটে ঈদ কেনাকাটার নিরাপত্তা ব্যবস্থার দেখতে এসে সাংবাদিকদের ডিএমপি কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়া বলেন, 'ঈদ উপলক্ষে মার্কেট, শপিং মল, বাস টার্মিনাল, লঞ্চ ঘাট ও রেল স্টেশনে অনেক পুলিশ মোতায়েন করেছি। পুলিশের টহল বৃদ্ধি করা হয়েছে। যাতে করে গভীর রাত পর্যন্ত কেনাকাটা করে নগরবাসী নিরাপদে বাসায় ফিরতে পারে। ঈদে ঢাকা শহর ফাঁকা হয়ে যাবে। এই ফাঁকা ঢাকা শহরে আমাদের পাহারা থাকবে, বাসা-বাড়ি, ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানে সিকিউরিটি গার্ড থাকবে আমরাও থাকবো। সবাই মিলে একটা নিরাপত্তা বলয় করব। থাকবে নিরাপত্তা চেকপোস্ট, তল্লাশি ও রাস্তায় ব্যারিকেড ব্যবস্থা।'

   

রিজার্ভের পরিমাণ জানাল কেন্দ্রীয় ব্যাংক



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
রিজার্ভের পরিমাণ জানাল কেন্দ্রীয় ব্যাংক

রিজার্ভের পরিমাণ জানাল কেন্দ্রীয় ব্যাংক

  • Font increase
  • Font Decrease

দীর্ঘদিন ধরে দেশে ডলার সংকটের প্রভাবে বৈদেশিক মুদ্রার সঞ্চয় বা রিজার্ভ ধারাবাহিকভাবে কমছে। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) সর্বেশষ গণনায় দেশের রিজার্ভ ১৯ দশমিক ৪৫ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে। অন্যদিকে বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসেবে তা ২৪ দশমিক ৮১ বিলিয়ন ডলার।

বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) সাপ্তাহিক হালনাগাদ প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। 

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত এক সপ্তাহে গ্রস রিজার্ভ কমেছে ৫৩ কোটি ডলার। বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাবে গত ২১ মার্চ সঞ্চিত বিদেশি অর্থের পরিমাণ ছিল ২৫ দশমিক ২৪ বিলিয়ন ডলার। আর আইএমএফের গণনা পদ্ধতি বিপিএম-৬ অনুযায়ী তা ছিল ১৯ দশমিক ৯৮ বিলিয়ন ডলার।

এ ছাড়া কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নিট রিজার্ভের আরেকটি হিসাব রয়েছে। যা শুধু প্রকাশ করা হয় না, শুধুমাত্র আইএমএফকে দেওয়া হয়। জানা গেছে, ওই হিসাবে বর্তমানে দেশের প্রকৃত রিজার্ভ এখন প্রায় সাড়ে ১৭ বিলিয়ন ডলার। যা দিয়ে ৩ মাসের আমদানি ব্যয় মিটবে।

অর্থাৎ, পণ্য কেনা বাবদ মাসিক প্রায় ৬ বিলিয়ন ডলার করে দায় পরিশোধ করা হয়। নিয়ম অনুযায়ী যেকোনো দেশের ন্যূনতম ৩ মাসের আমদানি খরচের সমান রিজার্ভ থাকতে হয়। বাংলাদেশেরও সেই পরিমাণ রিজার্ভ রয়েছে।

;

ইসলামী ব্যাংকে বঙ্গবন্ধুর জীবনাদর্শের উপর আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির উদ্যোগে এবং বঙ্গবন্ধু পরিষদ ইসলামী ব্যাংক ইউনিটের সহযোগিতায় “বঙ্গবন্ধুর জীবনাদর্শ ও বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক জীবন” শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মবার্ষিকী এবং স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষ্যে ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুন। ব্যাংকের ম্যানেজিং ডাইরেক্টর ও সিইও মুহাম্মদ মুনিরুল মওলার সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বঙ্গবন্ধু পরিষদের সাধারণ সম্পাদক আ.ব.ম ফারুক, ইসলামী ব্যাংকের পরিচালক, মুক্তিযোদ্ধা মো. জয়নাল আবেদীন, বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান শিক্ষক কর্মচারী কল্যাণ ট্রাস্টের সচিব অধ্যক্ষ মো. শাহজাহান আলম সাজু, বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক একেএম আফজালুর রহমান বাবু, বঙ্গবন্ধু পরিষদের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ডাঃ শেখ আব্দুল্লাহ আল মামুন। স্বাগত বক্তব্য দেন বঙ্গবন্ধু পরিষদ ইসলামী ব্যাংক ইউনিটের সভাপতি মো. মোজাহারুল ইসলাম মেহেদী। অনুষ্ঠানে প্রধান কার্যালয়ের নির্বাহী ও কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।

;

চীনের সঙ্গে এফটিএ করতে সম্ভাব্যতা সমীক্ষা প্রতিবেদন বিনিময়



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
চীনের সঙ্গে এফটিএ করতে সম্ভাব্যতা সমীক্ষা প্রতিবেদন বিনিময়

চীনের সঙ্গে এফটিএ করতে সম্ভাব্যতা সমীক্ষা প্রতিবেদন বিনিময়

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশ ও চীনের মধ্যে বাণিজ্য এবং বিনিয়োগ বাড়ানোর লক্ষ্যে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি (এফটিএ) সই করার বিষয়ে যৌথভাবে খসড়া সম্ভাব্যতা সমীক্ষা প্রতিবেদন বিনিময় করেছে দুই দেশ।

বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) সচিবালয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে এ সমীক্ষা প্রতিবেদন বিনিময় করে বাংলাদেশ ও চীন।

এসময় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব তপন কান্তি ঘোষ, বাংলাদেশে নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন এবং বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

তপন কান্তি ঘোষ বলেন, বাংলাদেশের স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণ বর্তমান সরকারের অর্থনৈতিক অগ্রযাত্রার উল্লেখযোগ্য অর্জন। এ অর্জন বিশ্বে বাংলাদেশের ইতিবাচক ভাবমূর্তি সৃষ্টি এবং বিনিয়োগ ও বাণিজ্যে নতুন সম্ভাবনা তৈরির পাশাপাশি বেশ কিছু চ্যালেঞ্জও তৈরি করবে।

তিনি আরও বলেন, যার মধ্যে স্বল্পোন্নত দেশ হিসাবে উন্নত ও উন্নয়নশীল দেশে পণ্য রপ্তানির সময় শুল্কমুক্ত কোটামুক্ত প্রবেশাধিকার সুবিধা ২০২৬ সালের পরে হারানো এবং মূল্য সংযোজনের হার অন্যতম। এর ফলে বাংলাদেশের রপ্তানি পণ্যকে ওই সব দেশের বাজারে প্রবেশের সময় সাধারণভাবে আরোপিত শুল্কের সম্মুখীন হতে হবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ফলে ওই সকল দেশে বাংলাদেশের রপ্তানি বাজার সংকোচনের সম্ভাবনা রয়েছে।

কবে নাগাদ এফটিএ সই হতে পারে সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে সচিব বলেন, এখনো চুক্তি হয়নি। এখন আলোচনা শুরু হবে। আগামী তিন বছরের মধ্যে চুক্তি সম্পন্ন করতে পারলে ভালো। যদি না হয় আমাদের আলোচনা চালিয়ে যেতে হবে। আলোচনা শেষ না হলে ততোদিন যেন আমাদের এলডিসি হিসাবে এই সুবিধাগুলো তাঁরা দেয় এর জন্য বলবো।

চুক্তির ফলে বাংলাদেশ কি ধরনের সুবিধা পাবে এ বিষয়ে তপন কান্তি ঘোষ বলেন, আমাদের প্রধান রপ্তানি পণ্য গার্মেন্টের বাইরে আরও কিছু পণ্য আছে। রাষ্ট্রদূততের সঙ্গে আলাপকালে তিনি জানিয়েছেন আম ও পাটজাত পণ্যের অনেক সম্ভাবনা আছে। তারপর হস্তশিল্পের বিষয় আছে।

তিনি বলেন, এছাড়া আরও পণ্য আছে। আমরা ইতোমধ্যে চামড়া রপ্তানি করছি। আমরা মানসম্মত চামড়াজাত পণ্য রপ্তানি করতে পারি। চীনে ১৪০ কোটি মানুষ। সেখানে যদি আমরা বৈচিত্র্য পণ্য নিয়ে যেতে পারি, বড় বাজার। চুক্তি হয়ে গেলে বিনিয়োগ বাড়ারও সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানান তিনি।

তপন কান্তি ঘোষ বলেন, আমরা প্রধানত তৈরি পোশাক রপ্তানি করি। ২০২২-২৩ অর্থবছরে আমরা চীনে ৬৭৭ মিলিয় মার্কিন ডলারের পণ্য রপ্তানি করেছি। বিপরীতে চীন থেকে ২২ দশমিক ৯০ বিলিয়ন ডলার আমদানি করা হয়েছে।

সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন বলেন, বাংলাদেশে চীনের বড় বিনিয়োগ রয়েছে। এখন চীন বাংলাদেশে দ্বিতীয় বৃহৎ বিনিয়োগকারী দেশ। এফটিএ সই হওয়ার পর বিনিয়োগ আরও বাড়বে। বাংলাদেশ চীনে আম, কাঠাল, আলু, পাটপণ্য, চামড়াজাত পণ্য রপ্তানি করতে পারে।

তিনি আরও বলেন, বর্তমান বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এবং টেকসই অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য এফটিএ করা প্রয়োজন।

অনুষ্ঠানে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে জানানো হয়, এলডিসি উত্তরণ পরবর্তী সম্ভাব্য চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সরকারের অষ্টম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা অনুসারে বাংলাদেশের রপ্তানি বাজার সংরক্ষণ এবং সম্প্রসারণে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ইতোমধ্যে বাণিজ্যিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন দেশ ও ট্রেড ব্লকের সাথে আঞ্চলিক বাণিজ্য চুক্তি সম্পাদনের উদ্যোগ গ্রহণ করেছে।

;

ভারত থেকে পেঁয়াজ আসছে শুক্রবার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ভারত থেকে পেঁয়াজ আসছে শুক্রবার

ভারত থেকে পেঁয়াজ আসছে শুক্রবার

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশের বাজারে পেঁয়াজের দাম নিয়ন্ত্রণে ভারত থেকে ৫০ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানি করছে সরকার। আগামীকাল শুক্রবার (২৯ মার্চ) এর মধ্যে ১ হাজার ৬৫০ টন পেঁয়াজ দেশে আসতে পারে বলে জানিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়।

বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) সচিবালয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (আমদানি ও অভ্যন্তরীণ বাণিজ্য অধিশাখা) রেজওয়ানুর রহমান গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানান।

তিনি বলেন, প্রথম পর্যায়ে ১ হাজার ৬৫০ টন পেঁয়াজ ট্রেনে করে দেশে আসছে। শুক্রবারের মধ্যে আসার কথা রয়েছে। অবশিষ্ট পেঁয়াজ পর্যায়ক্রমে আমদানি হবে।

জানা গেছে, দেশের বাজারে পেঁয়াজের দাম অস্বাভাবিক বেড়ে যাওয়ায় ভারত থেকে জিটুজি পদ্ধতিতে পেঁয়াজ আমদানির সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। তবে ভারতের অভ্যন্তরীণ বাজারে দাম বাড়ায় দেশটির সরকার রফতানি বন্ধ করে দেয়। এতে বিপাকে পড়ে বাংলাদেশ। পরে হঠাৎ করে পণ্যটির দাম অনেক বেড়ে যায়।

এর আগে বুধবার (২৭ মার্চ) অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে ভারত থেকে ৫০ হাজার মেট্রিকটন পেঁয়াজ আমদানির একটি প্রস্তাবে নীতিগত অনুমোদন দেয়া হয়।

;