বাংলাদেশ কি সত্যিই মাথা পিছু আয়ে ভারতকে ছাপিয়ে যাবে?



সেন্ট্রাল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

জিডিপি বা মোট জাতীয় উত্পাদনে যত ফারাকই থাক, মাথাপিছু গড় আয়ে ভারতকে ছুঁয়ে ফেলব ফেলব করছে বাংলাদেশ। শুধু তাই নয়, অনেকে পরিসংখ্যান বা স্ট্যাটিসটিকস দিয়ে বলছেন, বছর দুই-তিনেকের মধ্যে বাংলাদেশ ভারতের মাথা পিছু আয়কে ছাপিয়ে যাবে।

ভারতের বহুল প্রচারিত বাংলা দৈনিক আনন্দবাজার পত্রিকায় এ সম্পর্কে একটি বিশ্লেষণধর্মী প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। বার্তা২৪.কমের পাঠকের জন্য তা তুলে ধরা হল:

যে প্রতিবেশী দেশ থেকে ক্রমাগত লোক এই দেশে আসছেন জীবনে উন্নতির জন্য, জীবিকার জন্য, সেই বাংলাদেশ ‘মহা-ভারত’কে ডিঙ্গিয়ে যাবে ভাবলেই আমাদের জাতীয় গর্ব, একটু হলেও, খর্ব হয় বইকি। এ যেন বাংলাদেশের কাছে ক্রিকেট ম্যাচে নাস্তানাবুদ হওয়ার থেকেও লজ্জাজনক ব্যাপার! ভুল ভাববেন না। আমরা বাংলাদেশের উন্নতিকে হিংসা করি না। কিন্তু একটা অপেক্ষাকৃত তরুণ দেশ, দীর্ঘ সময় রাজনৈতিক অস্থিরতায় কাটানো একটা দেশ, কী করে মাথা পিছু আয়ের ক্ষেত্রে আমাদের মতন শক্তিশালী এবং প্রভাবশালী দেশকে ছাপিয়ে যেতে পারে? সত্যিই কি তা সম্ভব? আসুন দেখা যাক।

বাংলাদেশের গতি

অর্থনৈতিক বৃদ্ধির নিরিখে বাংলাদেশ গত ক’বছরে বেশ ভাল ফল দেখিয়েছে। ১৯৪৭ সালে ভারত বিভাজন হওয়ার ফলে পূর্ব পাকিস্তান হয়। পাকিস্তানের পূর্ব ও পশ্চিমাঞ্চলীয় প্রদেশগুলির মধ্যে বৃহত্তর স্বায়ত্তশাসন নিয়ে নানা বিদ্বেষ ছিল। অনেক বছর ধরে তা চলতে থাকে। এর পর বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলন শুরু হয়। আওয়ামি লিগের নেতৃত্বে এবং ভারতের সমর্থন পাওয়ার ফলে ১৯৭১ সালে বাংলাদেশ তার স্বাধীনতা যুদ্ধ জেতে। ১৯৭৩ সালে বাংলাদেশের মাথাপিছু গড় আয় ছিল ১২০ মার্কিন ডলার। এবং ভারতের তার থেকে ছিল খানিকটা বেশি, ১৪০ ডলার।

রাজনৈতিক অস্থিরতা বাংলাদেশকে নানান ভাবে পিছিয়ে নিয়ে যায় নানা সময়ে। একেই ছোট দেশ, তার পর সামরিক বিদ্রোহ এবং দ্রুত ক্ষমতার পরিবর্তন বাংলাদেশকে স্বাধীনতার প্রথম অনেকগুলো বছর বেশ ভুগিয়েছিল।

২০০৪ সাল থেকে অবশ্য অবস্থার পরিবর্তন আসে। “বাংলাদেশের অর্থনীতি মুলত রেডিমেড গার্মেন্টস বা পোশাকের রফতানি, এবং বিদেশে বসবাসকারী বাংলাদেশিদের পাঠানো টাকা (রেমিটেন্স) এই দুই খাতের উপর নির্ভরশীল। এর ওপর ইদানিংকালে যোগ হয়েছে ইনফ্রাস্টরাকচার বা পরিকাঠামোগত উন্নয়নের কাজ”—  বলছেন পূর্বাঞ্চলীয় প্রতিবেশীদের সঙ্গে ভারতের অর্থনৈতিক সম্পর্কের বিশেষজ্ঞ প্রতিমরঞ্জন বসু। প্রতিমবাবুর কথায়, “অর্থনীতির সূত্র বলে যে, পরিকাঠামোতে যা বিনিয়োগ হয়, তার জিডিপি-র প্রবৃদ্ধির উপর একটা বড় রকমের প্রভাব থাকে। বাংলাদেশে গত পাঁচ বছরে পরিকাঠামোর উন্নয়নমূলক কাজে বিপুল পরিমাণ বিনিয়োগ হয়েছে এবং হচ্ছে। যেমন পদ্মার ব্রিজ, রেল পথ উন্নয়ন, নতুন বিদ্যুৎকেন্দ্র, নদী বন্দর ইত্যাদি। এর একটা প্রভাব অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির উপর থাকা উচিত।"

বাংলাদেশের মোট রফতানির ৮০ শতাংশের বেশি জোগায় বস্ত্রশিল্প। ২০১৬-১৭ সালে এই ক্ষেত্র ২৮ বিলিয়ন (২৮০০ কোটি) মার্কিন ডলার দেশকে দেয়। বাংলাদেশের জিডিপি-র অনেকটা আসে সার্ভিস সেক্টর থেকে। কৃষিও গুরুত্বপূর্ণ, কারণ ৫০ শতাংশ বাংলাদেশি কৃষির সঙ্গে নিযুক্ত। এই সব তথ্য জানাচ্ছে সিআইএ ফ্যাক্টবুক। ২০১২ থেকে ২০১৬-এর মধ্যে যে ভাবে বাংলাদেশের মাথাপিছু আয় বেড়েছে, সেটা দেখবার মতো। বিশ্বব্যাঙ্কের তথ্য বলছে, বাংলাদেশের মাথা পিছু আয় ২০১২ থেকে ২০১৬ সালের মধ্যে গড়ে বার্ষিক ৯.০৬ শতাংশ করে বেড়ে হয়েছে ১,৩৩০ মার্কিন ডলার। একই সময়ে ভারতের মাথাপিছু আয় ৩.০৭% বার্ষিক হারে বেড়ে হয়েছে ১,৬৭০ মার্কিন ডলার। ভবিষ্যতে একই হারে দু’দেশের বৃদ্ধি হতে থাকলে, বাংলাদেশ এবং ভারতের মাথাপিছু আয় ২০২০ সালে প্রায় সমান হবে, এবং ২০২১-এ বাংলাদেশ কিন্তু টপকে যাবে ভারতকে।

মজার ব্যাপার হল, ২০০৫ সালে পাকিস্তানের মাথাপিছু আয় ছিল ভারত এবং বাংলাদেশের থেকে বেশি। ওই বছর পাকিস্তানের মাথা পিছু আয় ছিল ৭৩০ ডলার। ভারতের ছিল ৭০০ ডলার এবং বাংলাদেশের ছিল ৫৩০ ডলার। পরবর্তী দশ বছরে একটা বিশাল বদল হয়েছে। আজকে ভারত ১,৬৭০ ডলার, বাংলাদেশ ১,৩৩০ ডলার এবং পাকিস্তান ১,৫০০ ডলার। যদি সত্যি বাংলাদেশ ২০২০-২১ পর্যন্ত প্রতি বছর মাথাপিছু আয় ৯ শতাংশ হারে বৃদ্ধি ধরে রাখতে পারে, ভারত এবং পাকিস্তান যদি বর্তমান গতিতে থেকে যায়, তবে দুই দেশকেই টপকান সহজ হয়ে যাবে বাংলাদেশের।

   

ঢাকা-কুয়ালালামপুর যাত্রা শুরু করলো ইউএস-বাংলার এয়ারবাস ৩৩০-৩০০



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের বহরে যুক্ত হওয়া এয়ারবাস ৩৩০-৩০০ প্রথমবারের মতো ঢাকা থেকে কুয়ালালামপুরের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করেছে।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকাল ১১টা ২৫ মিনিটে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ৪২২ জন যাত্রী নিয়ে কুয়ালামপুরের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায় এয়ারবাসটি।

আবার কুয়ালালামপুর থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে ৪০৯ জন যাত্রী নিয়ে এয়ারবাসটি ছেড়ে আসে স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৮টা ১৫মিনিটে। ইউএস-বাংলার বহরে ২টি এয়ারবাস ৩৩০-৩০০ সহ মোট ২৪টি এয়ারক্রাফট রয়েছে, যা ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের এগিয়ে যাওয়ার সূচককে নির্দেশ করে।

এদিন এয়ারবাস দিয়ে ঢাকা থেকে মধ্যপ্রাচ্যের অন্যতম গন্তব্য দুবাই রুটেও ফ্লাইট পরিচালিত হবে। এখন থেকে প্রতিদিন সকাল ১০টা ৫০মিনিটে ঢাকা থেকে কুয়ালালামপুর ও রাত ৯টা ৫০ মিনিটে ঢাকা থেকে দুবাই রুটে এয়ারবাস ৩৩০-৩০০ দিয়ে ফ্লাইট পরিচালিত হবে।

বর্তমানে আন্তর্জাতিক রুট কুয়ালালামপুর, দুবাই ছাড়াও শারজাহ, আবুধাবী, দোহা, মাস্কাট, সিঙ্গাপুর, ব্যাংকক, মালে, গুয়াংজু, চেন্নাই, কলকাতা রুটে ফ্লাইট পরিচালনা করছে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স।

;

ইসলামী ব্যাংকের ১০ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড ঘোষণা



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি-এর পরিচালনা পর্ষদ ব্যাংকের শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ২০২৩ সালে ১০% ক্যাশ ডিভিডেন্ড সুপারিশ করেছে। ব্যাংকের ৪১তম বার্ষিক সাধারণ সভার অনুমোদন সাপেক্ষে এ ডিভিডেন্ড প্রদান করা হবে।

বুধবার (২৪ এপ্রিল) ব্যাংকের চেয়ারম্যান আহসানুল আলম-এর সভাপতিত্বে পরিচালনা পর্ষদের সভায় এ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। সভায় ভাইস চেয়ারম্যান তানভীর আহমেদসহ অন্যান্য পরিচালকবৃন্দ, ম্যানেজিং ডাইরেক্টর ও সিইও মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা এবং অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডাইরেক্টর ও কোম্পানি সেক্রেটারি জে কিউ এম হাবিবুল্লাহ, এফসিএস উপস্থিত ছিলেন।

আগামী ২৫ জুন ২০২৪, মঙ্গলবার ব্যাংকের ৪১তম বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠানের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। লভ্যাংশ প্রাপ্তি এবং সাধারণ সভায় যোগদানের ক্ষেত্রে রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ১৬ মে ২০২৪। এ ছাড়া সভায় অন্যান্য আলোচ্যসূচির সাথে ৩১ মার্চ শেষ হওয়া ২০২৪ সালের প্রথম প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক বিবরণী অনুমোদন করা হয়।

;

টেন মিনিট স্কুলের কোর্স ফি বিকাশ পেমেন্টে ১৫% ক্যাশব্যাক



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিকাশ অ্যাপ থেকে দেশের শীর্ষস্থানীয় অনলাইন শিক্ষামূলক প্ল্যাটফর্ম টেন মিনিট স্কুল-এর নির্দিষ্ট কোর্স নিয়ে পেমেন্ট করলেই গ্রাহকরা পাচ্ছেন ১৫% ইনস্ট্যান্ট ক্যাশব্যাক, সর্বোচ্চ ২০০ টাকা পর্যন্ত। বিকাশ অ্যাপের হোম স্ক্রিনের সাজেশনস সেকশন থেকে ‘টেন মিনিট স্কুল’ সিলেক্ট করে ৩০ জুন পর্যন্ত অফারটি গ্রহণ করা যাবে।

টেন মিনিট স্কুল-এর লাইভ কোর্স, স্পোকেন ইংলিশ, আইইএলটিএস, ফ্রিল্যান্সিং এর মতো ভাষা শিক্ষা ও স্কিল ডেভেলপমেন্ট কোর্স, ইংলিশ মাস্টার্স, কনটেন্ট ক্রিয়েশন, ডিজিটাল মার্কেটিং-এর মতো বান্ডেল কোর্স, বুয়েট, মেডিকেল, ভার্সিটির ভর্তি পরীক্ষার কোর্স, এসএসসি-এইচএসসি প্রস্তুতি ও অনলাইন ব্যাচের জন্য একাডেমিক কোর্স, চাকরির নিয়োগ পরীক্ষার প্রস্তুতি সহ নানা ধরনের কোর্স নিতে পারবেন বিকাশ গ্রাহকরা এই অফারের আওতায়।

অফারের সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যাবে https://www.bkash.com/campaign/10minuteschool-bkash-offer লিংকটিতে।

 

;

এক দিনের ব্যবধানে ফের কমল সোনার দাম



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশের বাজারে সোনার দামের উত্থান-পতন অব্যাহত আছে। একদিনের ব্যবধানে সোনার দাম ভরিতে ২ হাজার ১০০ টাকা কমছে। তাতে ভালো মানের, অর্থাৎ হল-মার্ক করা ২২ ক্যারেট সোনার দাম দাঁড়িয়েছে প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ১৯০ টাকায়। নতুন এ দাম আজ বুধবার থেকেই কার্যকর হবে।

বুধবার (২৪ এপ্রিল) বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানিয়েছে। এতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে খাঁটি সোনার দাম কমেছে, সে জন্য সোনার নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ১৪ হাজার ১৯০ টাকা। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৯ হাজার টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৯৩ হাজার ৪২৯ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৭৫ হাজার ২০৯ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

এর আগে, ২৩ এপ্রিল সোনার দাম ভরিতে ৩ হাজার ১৩৮ টাকা কমিয়ে ভালো মানের, অর্থাৎ হল-মার্ক করা ২২ ক্যারেট সোনার দাম নির্ধারণ করা হয় ১ লাখ ১৬ হাজার ২৯০ টাকা। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১০ হাজার ৯৯৫ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৯৫ হাজার ১৪৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনার দাম ৭৬ হাজার ৫৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়।

আর গত ২১ এপ্রিল ভরিতে ৬৩০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম ১ লাখ ১৯ হাজার ৪২৮ টাকা নির্ধারণ করেছিল বাজুস। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৪ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৯৭ হাজার ৭০৯ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনার দাম ৭৮ হাজার ৬৬২ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা সেদিন বিকেল ৩টা ৩০ মিনিট থেকে কার্যকর হয়েছিল।

তার আগে, ২০ এপ্রিল সোনার দাম ক‌মিয়ে‌ছিল বাজুস। যা ওইদিনই কার্যকর হয়। ওই দাম অনুযায়ী রোববার বিকেল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনার দাম ছিল ১ লাখ ১৮ হাজার ৭৯৮ টাকা, ২১ ক্যারেট সোনার দাম ১ লাখ ১৩ হাজার ৩৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেট ৯৭ হাজার ১৯৭ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনার দাম ছিল ৭৮ হাজার ২৪২ টাকা।

;