ট্যানারি মালিকদের কাছে পাওনা ৩০০ কোটি টাকা!



ঊর্মি মাহবুব, সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
হেমায়েতপুর চামড়া শিল্পনগরী। ছবি: সুমন শেখ

হেমায়েতপুর চামড়া শিল্পনগরী। ছবি: সুমন শেখ

  • Font increase
  • Font Decrease

ঢাকা: ট্যানারি মালিকদের কাছে বর্তমানে দেশের পাইকারি চামড়া ব্যবসায়ীদের পাওনা তিনশো কোটি টাকা। আর এই টাকা পরিশোধ না করায়ই চামড়া কিনতে পারছেন না পাইকারি ব্যবসায়ীরা। যার ফলে তৃণমূল চামড়া সংগ্রহকারীদের লোকসানের খাতার অংক বাড়ছে বলে দাবি করেছেন সংশ্লিষ্ট চামড়া ব্যবসায়ীরা।

রংপুরের তৃণমূল পর্যায়ের চামড়া সংগ্রহকারী আবেদ মিয়া জানান, তিনি চারটি গরুর চামড়া বিক্রি করেছেন প্রায় আড়াই হাজার টাকা লোকসানে। কারণ জেলা পর্যায়ের পাইকারি চামড়া ব্যবসায়ীরা কম মূল্যে চামড়া সংগ্রহ করছেন। অন্যদিকে কম দামে বিক্রি না করলে চামড়া নষ্ট হয়ে যাবে। তাই বাধ্য হয়েই কেনা দামের থেকে কম দামে চামড়া বিক্রি করতে হচ্ছে তৃণমূলের চামড়া সংগ্রহকারীদের। অন্য কোনো বছরই এমনটি হয়নি বলে দাবি করেছেন তিনি।

অন্যদিকে চামড়ার পাইকারি ব্যবসায়ীরা এজন্য দায়ি করছেন ট্যানারি মালিকদের। পোস্তগোলার পাইকারি ব্যবসায়ীরা জানান, ২০১৭ সালের কোরবানি ঈদে সংগৃহীত চামড়া বিক্রির সময় যে টাকা ধারে দিয়েছিলো ট্যানারি মালিকদের সেই টাকাই এখনো পরিশোধ করেনি তারা। ফলে অর্থ সঙ্কটে ভুগছেন পাইকারি ব্যবসায়ীরা। আর তাই ইচ্ছা থাকলেও চামড়া কিনতে পারছেন না পাইকারী ব্যবসায়ীরা।

বাংলাদেশ হাইড এন্ড স্কিন মার্চেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে পুরো দেশের চামড়ার পাইকারি ব্যবসায়ীদের ট্যানারি মালিকদের কাছে প্রায় ৩০০ কোটি টাকা পাওনা আছে। যার মধ্যে শুধু ঢাকার পাইকারি ব্যবসায়ীরা পাবে প্রায় ১৫০ কোটি টাকা। এই টাকা গত এক বছর ধরে পাওনা থাকলেও পরিশোধ করছেন না ট্যানারি মালিকরা। সম্প্রতি রাষ্ট্রায়াত্ত চার ব্যাংক সোনালী ব্যাংক, জনতা ব্যাংক, রূপালী ব্যাংক ও অগ্রণী ব্যাংকের কাছ থেকে ৬০০ কোটি টাকা ঋণ পেলেও পাইকারি ব্যবসায়ীদের পাওনা টাকা পরিশোধ করেনি ট্যানারীগুলো।

বাংলাদেশ হাইড এন্ড স্কিন মার্চেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি হাজি দেলোয়ার হোসেন বার্তা২৪.কমকে বলেন, আমরা চামড়া কিনতে পারলে তাতো আমাদেরই লাভ। বছরের চামড়ার চাহিদার ৬০ শতাংশ থেকে ৭০ শতাংশই আমরা সংগ্রহ করি এই কোরবানি ঈদের পশু থেকেই। কিন্তু এবার আমরা চাইলেও চামড়া কিনতে পারছি না। কারণ আমাদের শিল্পের ৩০০ কোটি টাকা পড়ে আছে ট্যানারী মালিকদের কাছে। সরকার চামড়া কেনার জন্য ৬০০ কোটি টাকা ঋণ দিলেও ট্যানারী মালিকরা আমাদের অর্থ পরিশোধ করেনি।

অন্যদিকে চারটি রাষ্ট্রায়াত্ত ব্যাংক থেকে ৬০০ কোটি টাকা ঋণ মাত্র ৪১টি ট্যানারীকে দেওয়া হলেও চামড়া শিল্পে মোট ট্যানারীর সংখ্যা ৮৫৫টি। আর তাই অনেক মালিক চামড়ার পাইকারি ব্যবসায়ীদের পাওনা টাকা পরিশোধ করতে পারেননি বলে জানান করেছেন বাংলাদেশ ট্যানারস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি শাহীন আহমেদ।

তিনি বার্তা২৪.কমকে বলেন, আমাদের বর্তমানে ট্যানারির সংখ্যা ৮৫৫ টি। আর যেই ছয়শ কোটি টাকা ঋণ দেওয়া হয়েছে তার সংখ্যা ৪১টি। ছোট ও মাঝারী যেসব ট্যানারী সাভারে স্থানান্তর করা হয়েছে তারা কিন্তু ঋণ পায়নি। অন্যদিকে কারখানা  স্থানান্তরের জন্য ছোট ও মাঝারী ট্যানারিগুলোর বড় অর্থ বিনিয়োগ করতে হয়েছে তাই তাদের হাতও খালি। ফলে অনেকেই অর্থ পরিশোধ করতে পারেনি। আর যে ছয়শ কোটি টাকা ঋণ দেওয়া হয়েছে তারও বেশির ভাগই করা হয়েছে পুন:তফসিলিকরণের মাধ্যমে। এতে ট্যানারি মালিকদের হাতে ঋণের সব টাকা কিন্তু সরাসরি আসেনি। বাংলাদেশ হাইড এন্ড স্কিন মার্চেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে যে অভিযোগ করা হয়েছে তা সঠিক নয় বলে দাবি করেন তিনি।

   

বিকাশ অ্যাপে ‘সেন্ড মানি’ এখন আরও সুরক্ষিত, নির্ভুল



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

গ্রাহকের লেনদেন আরও নির্ভুল ও সুরক্ষিত করতে বিকাশ অ্যাপের ‘সেন্ড মানি’ সেবায় যুক্ত হলো আরও একটি সতর্কীকরণ ধাপ বা ‘ডিসক্লেইমার’। সেভ করা নাম্বারের বাইরে অন্য কোনো নাম্বারে তাড়াহুড়ো করে সেন্ড মানি করার সময় ভুল নাম্বারে টাকা পাঠানোর বিড়ম্বনা এড়াতেই বিকাশ অ্যাপে এই সুবিধা যুক্ত করা হয়েছে।

এখন থেকে বিকাশ অ্যাপে সেভ করা নাম্বার ছাড়া অন্য কোনো নাম্বারে ‘সেন্ড মানি’ করার সময় একটি ‘ডিসক্লেইমার প্রম্পট’ বা সতর্কীকরণ বার্তা দেখা যাবে, যেখানে বলা আছে “নাম্বারটি সঠিক কি না তা অনুগ্রহ করে আবার চেক করুন”। সে অনুযায়ী নাম্বারটি নিশ্চিত হয়ে পরবর্তী ধাপে টাকার পরিমাণ উল্লেখ করে সেন্ড মানি করলেই ভুল নাম্বারে টাকা পাঠনোর কোনো বিড়ম্বনা থাকেনা। ‘সেন্ড মানি অটো পে’ সেট করার সময় এবং ‘গ্রুপ সেন্ড মানি’ -তে সেভ করা নাম্বারের বাইরে অন্য কোনো নাম্বার যোগ করার সময়েও এই সুবিধা পাওয়া যাবে।

এছাড়া আরও কিছু বিষয়ে নজর রাখলে ভুল নাম্বারে টাকা পাঠানোর কোনো বিড়ম্বনাই থাকেনা –

• নতুন কোনো নাম্বারে সেন্ড মানি করার আগে প্রাপকের সাথে কথা বলে নাম্বারটি নিশ্চিত করে নেয়া যেতে পারে
• সেভ করা নাম্বার ছাড়া অন্য কোনো নাম্বারে সেন্ড মানি করার সময় নাম্বারটি কয়েকবার মিলিয়ে নেয়া ভালো
• টাকার পরিমাণ প্রবেশ করার পর টাকার অংক ঠিক আছে কি না তা দেখে নেয়া দরকার
• ভুল নাম্বারে টাকা পাঠিয়ে ফেললে দ্রুত বিকাশ হেল্পলাইন ১৬২৪৭, অফিশিয়াল ওয়েবসাইট/লাইভ চ্যাট অথবা ফেসবুক পেজে যোগাযোগ করতে হবে

সুরক্ষিত এই সেন্ড মানি সেবার পাশাপাশি এই মুহূর্তে বিকাশ গ্রাহকরা মোবাইল রিচার্জ, ক্যাশ ইন, ক্যাশ আউট, মার্চেন্ট পেমেন্ট, অ্যাড মানি, ইউটিলিটি বিল পেমেন্ট, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ফি পরিশোধ, ই-টিকেটিং, ডোনেশন, বিদেশ থেকে রেমিটেন্স গ্রহণ, ইন্স্যুরেন্স ও মাইক্রোফাইন্যান্স এর পেমেন্ট, ডিজিটাল ন্যানো লোন ও সেভিংস সহ নানান সেবা ব্যবহার করছেন। এভাবেই নতুন নতুন উদ্ভাবনী সেবা আনার মাধ্যমে একটি পূর্ণাঙ্গ ডিজিটাল লাইফস্টাইল অ্যাপে পরিণত হয়ে বিকাশ, গ্রাহকের প্রতিদিনকার লেনদেনে আরও স্বাধীনতা ও সক্ষমতা আনার প্রয়াস চালিয়ে যাচ্ছে।

;

নারীর অধিকার আদায়ে ইসলামী ব্যাংকের মুদারাবা মোহর সঞ্চয়ী হিসাব



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মোহর ইসলামে নারীর প্রতি সম্মান আর অধিকার প্রদর্শনের একটি নিদর্শন। বিবাহের সময় কনের দাবিকৃত অর্থ মোহর, আর বরের পক্ষ থেকে কনেকে এই মোহর আদায় করা অত্যবশকীয় কর্তব্য।

পবিত্র কোরানের সুরা নিসায় আল্লাহ বলেন “আর তোমরা আনন্দের সাথে স্ত্রীদের মোহর আদায় করে দাও। তবে যদি তারা স্বেচ্ছায় মাফ করে দেয়, তাহলে তা সানন্দে ভোগ করতে পার”।

মোহর যে স্ত্রীর অপরিহার্য অধিকার এবং স্বামীকে যে অবশ্যই পালন করতে হবে এমন চিন্তা বেশিরভাগ মানুষের থাকে না। ফলে সমাজে মোহর আদায়ের সংস্কৃতি কিছুটা কম। বিয়েতে মোটা অংকের মোহর নির্ধারণ করা হয়, কিন্তু সংসারের খরচ চালাতে গিয়ে এই মোহর আদায় কারো কারো পক্ষে কঠিন হয়ে উঠে। ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি মোহর আদায়ের সংস্কৃতি চালু রাখতে ও আরো সহজ করতে মুদারাবা মোহর সেভিংস একাউন্ট চালু করেছে।

সমাজের সর্বস্তরের মুসলিম জনসাধারণ বিশেষত পেশাজীবী, চাকরিজীবী, ব্যবসায়ী, প্রবাসী তাদের সামর্থ অনুযায়ী মাসিক কিস্তিতে টাকা জমা দিয়ে এই প্রকল্পের আওতায় একাউন্ট খুলতে পারবেন। মাসিক কিস্তি ৫০০ টাকা থেকে ৫,০০০ টাকার কিস্তিতে ৫ বছর ও ১০ বছর মেয়াদী এ হিসাব পরিচালনাকারী হিসেবে ভূমিকা পালন করবে স্বামী বা বিবাহেচ্ছুক পুরুষ। কাবিননামায় উল্লেখিত মোট টাকার পরিমাণ, আদায়কৃত টাকা এবং আদায়যোগ্য টাকার পরিমাণ উল্লেখ করে আদায়যোগ্য টাকার উপর মাসিক হার নির্ধারণ করা হয়। উল্লেখ্য, ইতোমধ্যে প্রায় ৩৩ হাজার গ্রাহক ইসলামী ব্যাংকে মোহর একাউন্ট খুলেছেন।

বাংলাদেশের যে কোন বৈধ নাগরিক তার জাতীয় পরিচয় পত্র/পাসপোর্ট/ ড্রাইভিং লাইসেন্সের ফটোকপি, নিজের ২ কপি ছবি, স্ত্রীর ২ কপি ছবি (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) ও নমিনির এক কপি ছবি নিয়ে ইসলামী ব্যাংকের যে কোন শাখা, উপশাখা কিংবা এজেন্টে মোহর একাউন্ট খুলতে পারবে, এছাড়া ইসলামী ব্যাংকের ডিজিটাল অ্যাপস সেলফিনের মাধ্যমেও এই একাউন্ট খোলা যায়। অন্য শাখা, উপ-শাখা কিংবা এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট থেকে অনলাইনের মাধ্যমে কিস্তির টাকা জমা দেওয়া যায়। মোবাইল ভিক্তিক ব্যাংকিং আ্যাপস সেলফিনের মাধ্যমে মাসের যে কোন দিন যে কোন স্থান থেকে খুব সহজে মাসিক কিস্তি দেওয়া যায় অথবা শাখায় স্পেশাল ইনস্ট্রাকশন দিয়ে রাখলে প্রতি মাসে নির্দিষ্ট তারিখে স্বয়ংক্রিয়ভাবে অটোমেটিক সংশ্লিষ্ট সেভিংস হিসাব থেকে মোহর একাউন্টে ট্রান্সফার হয়ে যাবে। এছাড়া ইসলামী ব্যাংকের ইন্টারনেট ব্যাংকিং ও এমক্যাশের মাধ্যমেও মাসিক কিস্তি পরিশোধ করা যায়। গ্রাহক চাইলে কিস্তির টাকা অগ্রিম পরিশোধ করতে পারেন। উক্ত একাউন্টের মূল টাকা ও প্রদত্ত মুনাফা সবই স্ত্রীর প্রাপ্য। হিসাব খোলার সময় কিস্তির হার ও মেয়াদ নির্ধারণ করতে হবে। পরবর্তীতে তা পরিবর্তন করা যাবে না।

মুদারাবা মোহর হিসাবে সঞ্চিত অর্থ দিয়ে একজন স্বামী তার স্ত্রীর মোহরের ঋণ থেকে নিজেকে মুক্ত করতে পারেন। মোহর পরিশোধের মাধ্যমে নারীর জীবনে আর্থিক স্বচ্ছলতা আসে। এবং সম্মান প্রতিষ্ঠিত হয়। সর্বোপরি সমাজে নারীর অধিকার আদায়ের মাধ্যমে তাদের ক্ষমতায়ন হয়। মোহর আদায়ের সংস্কৃতি চালু করতে ইসলামী ব্যাংকের এ উদ্যোগ কৃতিত্বের দাবিদার।

;

লিটারে ৪ টাকা বেড়েছে বোতলজাত সয়াবিনে, কমেছে খোলা তেলে



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বোতলজাত সয়াবিন তেল প্রতি লিটার ৪ টাকা বাড়ানো হয়েছে। এতে এখন থেকে এক লিটারের দাম পড়বে ১৬৭ টাকা। একই সঙ্গে পাঁচ লিটারের তেলের বোতলের দাম ১৮ টাকা বাড়িয়ে ৮১৮ টাকা করা হয়েছে। আর খোলা তেল ২ টাকা কমিয়ে ১৪৭ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। 

বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে ভোজ্যতেলের দাম পুনর্নির্ধারণ নিয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু এ তথ্য জানান।

আগামীকাল শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) থেকে এ দাম কার্যকর হবে জানিয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, আন্তর্জাতিক বাজারের সঙ্গে মিল রেখে সয়াবিন তেলের যৌক্তিক মূল্য ঠিক রাখার চেষ্টা করা হচ্ছে। 

এর আগে গত সোমবার (১৫ এপ্রিল) বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশনের চিঠিতে আবারও সয়াবিন তেলের দাম বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়। লিটার প্রতি ১০ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম নির্ধারণ করা হয় ১৭৩ টাকা।

বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিবকে লেখা চিঠিতে বলা হয়, ‘আপনার সদয় অবগতির জন্য জানাচ্ছি যে, ভোজ্য তেলের কাঁচামাল আমদানি, উৎপাদন পর্যায়ে গত ৭ ফেব্রুয়ারিতে জারি করা এসআরওদ্বয়ের মেয়াদ ১৫ এপ্রিলে শেষ হচ্ছে। তাই আগামী ১৬ এপ্রিল থেকে বাজারে ভোজ্য তেল (পরিশোধিত পাম তেল ও পরিশোধিত সয়াবিন তেল) সরবরাহে ভ্যাট অব্যাহতি পূর্ববর্তী মূল্যে পণ্য সরবরাহ হবে।’

চিঠিতে ১৬ এপ্রিল থেকে বোতলজাত ১ লিটার সয়াবিন তেলের দাম ১৭৩ টাকা, ৫ লিটার ৮৪৫ টাকা এবং খোলা ১ লিটার পাম তেলের দাম ১৩২ টাকা প্রস্তাব করা হয়।

;

ভোজ্য তেলের নতুন দাম নিয়ে সিদ্ধান্ত আসতে পারে আজ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ভোজ্য তেলের নতুন দাম নিয়ে সিদ্ধান্ত আসতে পারে আজ

ভোজ্য তেলের নতুন দাম নিয়ে সিদ্ধান্ত আসতে পারে আজ

  • Font increase
  • Font Decrease

ভোজ্য তেলের নতুন দাম নিয়ে ঘোষণা আসতে পারে আজ দুপুরের মধ্যে। এর আগে মিল মালিকরা দাম লিটারপ্রতি ১০ টাকা বাড়ানোর প্রস্তাব দিয়েছিলেন।

এ নিয়ে বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) দুপুরেই একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। ওই বৈঠকের পরই এ নিয়ে আসতে পারে নতুন সিদ্ধান্ত।

ট্যারিফ কমিশন, বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয় বৈঠক করে তেলের নতুন দাম নির্ধারণ করে ঘোষণা আসবে বলে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে, সার্বিক দিক বিবেচনা করে মিল মালিক ও ট্যারিফ কমিশনের সঙ্গে আলোচনা করে আজকের মধ্যেই এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানিয়ে দেওয়া হবে। ব্যবসায়ীদের দাম বৃদ্ধির প্রস্তাব ট্যারিফ কমিশন নাকচ করলেও ভোজ্য তেলের মূল্য পরিস্থিতি নিয়ে কমিশন তার নিজস্ব পর্যালোচনা অব্যাহত রেখেছে। ভোজ্য তেলের দাম বৃদ্ধির বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে মন্ত্রণালয়।

 

;