কোরআন অবমাননায় 'সেফুদার' বিরুদ্ধে মামলার আবেদন



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
সেফাতউল্লাহ ওরফে সেফুদা, ছবি: সংগৃহীত

সেফাতউল্লাহ ওরফে সেফুদা, ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক লাইভে এসে মুসলমানদের পবিত্র ধর্মগ্রন্থ আল-কোরআন অবমাননার অভিযোগে সেফাতউল্লাহ ওরফে সেফুদার বিরুদ্ধে মামলার আবেদন করেছেন এক আইনজীবী।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) দুপুরে ঢাকা বারের আইনজীবী আলীম আল রাজী জীবন ঢাকার সাইবার ক্রাইম ট্রাইব্যুনালে মামলার আবেদন করেন।

মামলাটির আইনজীবী ওয়াকিলুর রহমান জানিয়েছেন, দুপুর ২টা নাগাদ ট্রাইব্যুনালের বিচারক আস সামস জগলুল হোসেনের আদালতে শুনানি হতে পারে।

অস্ট্রিয়ার ভিয়েনা প্রবাসী সেফাতউল্লাহ গত ৯ এপ্রিল ফেসবুক লাইভে আল কোরআন ও মুহাম্মদ (সাঃ) সম্পর্কে কুরুচিপূর্ণ এবং অশ্লীল মন্তব্য করেন।

বাদী অভিযোগ করেন, ফেইসবুক লাইভে তার মন্তব্য সমগ্র বিশ্বের মুসলমানদের ধর্মীয় বিশ্বাসে আঘাত হেনেছে। লাইভটি ভাইরাল হওয়ায় প্রতিবাদের ঝড় উঠেছে। এছাড়াও বিভিন্ন সময় লাইভে এসে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ও বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে কুরুচিপূর্ণ, অশ্লীল, আক্রমণাত্মক ভাষায় গালিগালাজ করেছেন।

মামলার আবেদনে তার ফেসবুক একাউন্ট বন্ধ ও তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদনে করা হয়েছে।

সেফাতউল্লাহ চাঁদপুরের শাহরাস্তি উপজেলার ১৩ নং সূচিপাড়া উত্তর ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ড চেড়িয়ারা গ্রামের মৃত হাজী আলী আকবরের পুত্র। বর্তমানে তিনি অস্ট্রিয়ায় প্রবাসে রয়েছেন।

আরও পড়ুন: কিশোর বয়সেই মানসিক হাসপাতালে ছিলেন 'সেফুদা'

   

যুথীর জামিন আবেদন শুনতে হাইকোর্টের অপারগতা প্রকাশ



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির নির্বাচনের ভোট গণনার সময় মারামারির মামলায় স্বতন্ত্র সম্পাদক প্রার্থী অ্যাডভোকেট নাহিদ সুলতানা যুথীর আগাম জামিন আবেদনের ওপর শুনানি নিতে অপারগতা প্রকাশ করেছেন একটি হাইকোর্ট বেঞ্চ। যুথী যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশের স্ত্রী।

সোমবার (১৮ মার্চ) বিচারপতি মো. সেলিম ও বিচারপতি শাহেদ নুর উদ্দিনের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ অপারগতা প্রকাশ করেন। একই মামলার আসামি অ্যাডভোকেট শাকিলা রৌশন, ব্যারিস্টার চৌধুরী মৌসুমী ফাতেমা (কবিতা)ও জামিন আবেদন করেছিলেন।

গত ১৪ মার্চ হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় আগাম জামিন আবেদন করেন নির্বাচনের স্বতন্ত্র সম্পাদক প্রার্থী অ্যাডভোকেট নাহিদ সুলতানা যুথী ও আসামি অ্যাডভোকেট শাকিলা রৌশন ও ব্যারিস্টার চৌধুরী মৌসুমী ফাতেমা (কবিতা)।

সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির নির্বাচনে মারধর, ভাঙচুরের ঘটনায় স্বতন্ত্র সম্পাদক প্রার্থী নাহিদ সুলতানা যুথী ও বিএনপি সমর্থিত সম্পাদক প্রার্থী ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজলসহ ২০ জন আইনজীবীকে আসামি করে শাহবাগ থানায় এ মামলা করা হয়।

৯ মার্চ সন্ধ্যায় রাজধানীর পল্টনের তোপখানা রোডে নিজ চেম্বার থেকে কাজলকে আটক করে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। সেই থেকে তিনি কারাগারে আটক আছেন।

মামলার এজাহারে বলা হয়, আসামিরা ১ নম্বর আসামির নির্দেশে এবং প্রত্যক্ষ নেতৃত্বে সুপ্রিম কোর্ট বার সমিতির নিচ তলার শহীদ শফিউর রহমান মিলনায়তনের দরজা খুলে অস্ত্র হাতে জোর করে প্রবেশ করে অকথ্য ভাষায় বাদীসহ নির্বাচন সাব-কমিটির অন্যান্য সদস্যদের গালিগালাজ করেন। ৫ নম্বর আসামির হাতে থাকা লোহার রড দিয়ে বাদীকে হত্যার উদ্দেশ্যে মাথার মাঝ বরাবর আঘাত করা হলে বাদী বাধা দিতে গিয়ে আহত হন। অন্যান্য আসামিরা কাঠের লাঠি, কাঠের ও প্লাস্টিকের চেয়ার দিয়ে অতর্কিতভাবে মারপিট করে ও পা দিয়ে আঘাত করে বাদীর শরীরের বিভিন্ন স্থানে জখম করে এবং তার পরিহিত কাপড় ছিঁড়ে ফেলে।

মামলায় উল্লেখ করা হয়, সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সিসিটিভি ফুটেজে ঘটনার পুরোটাই ধারণ করা আছে। অনুষ্ঠিত নির্বাচনের ভোট গণনা এবং ফলাফল ঘোষণার কাজ আসামিরা সম্পন্ন হতে না দিয়ে ১ নম্বর আসামিকে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত ঘোষণা করার অবৈধ দাবিতে তার নেতৃত্বে এ ঘটনা ঘটানো হয়।

;

মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় ৫ জনের যাবজ্জীবন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, মানিকগঞ্জ
ছবি: বার্তা ২৪.কম

ছবি: বার্তা ২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

মানিকগঞ্জ সদর উপজেলার দক্ষিণ চর মকিমপুর গ্রামের কাঁচামাল ব্যবসায়ী মাজম আলী বেপারী হত্যা মামলায় পাঁচজনের যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

সোমবার (১৮ মার্চ) দুপুরে অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক সাবিনা ইয়াসমিন আসামিকদের উপস্থিতিতে এই রায় দেন। সেই সাথে রায়ে প্রত্যেক আসামিকে ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড প্রদান করা হয় এবং অনাদায়ে আরো ৬ মাসের সশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করা হয়।

দন্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন- মানিকগঞ্জ সদর উপজেলার দক্ষিণ চর মকিমপুর গ্রামের মো. সোহাগ, একই গ্রামের হাবিয়া বেগম, শাহিনুর ইসলাম ওরফে নেরন, নাধন ও মত্ত ঢাকুয়াপাড়া গ্রামের মো. আলমগীর।

মামলার সংক্ষিপ্ত বিবরণ সূত্রে জানা যায়, ২০১৫ সালের ৩ আগস্ট রাত ১০টার দিকে পূর্ব শত্রুতার জেরে আসামি সোহাগ কাঁচামাল ব্যবসায়ী মাজমকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে অন্যান্য আসামিদের সহযোগিতায় ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করা হয়। পরে ৪ আগস্ট সকাল ৬টার দিকে মাজমের লাশ সোহাগদের চৌচালা টিনের ঘরের উত্তর পশ্চিম পাশে পাওয়া যায়। এ ঘটনায় নিহতের স্ত্রী জেলেকা বেগম ৮ জনের নামে ও আরো অজ্ঞাত ৪/৫ জনকে আসামি করে মামলা দায়ের করেন।

এই মামলায় ২০১৬ সালের জুন মাসের ২৯ তারিখে মানিকগঞ্জ সদর থানার তৎকালীন ওসি মো. আমিনুর রহমান আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। পরে আদালত ১৪ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আদালত এই রায় দেন।

মামলাটি পরিচালনায় ছিলেন, রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী মথুর নাথ সরকার এবং আসামিপক্ষের আইনজীবী নজরুল ইসলাম বাদশা, খলিলুর রহমান খলিল ও মো. শাহজাহান। রায়ে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী মথুর নাথ সরকার সন্তোষ প্রকাশ করলেও অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন আসামিপক্ষের আইনজীবী। তারা রায়ের বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে আপিল করার কথা জানিয়েছেন।

;

ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজলের জামিন নামঞ্জুর



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির নির্বাচনে ভোট গণনার সময় সহিংসতার ঘটনায় বিএনপি-জামায়াতপন্থি নীল প্যানেলের সম্পাদক প্রার্থী ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজলের জামিন আবেদন নামঞ্জুর করেছেন আদালত।

সোমবার (১৮ মার্চ) রুহুল কুদ্দুস কাজলের পক্ষে জামিন শুনানি করেন অ্যাডভোকেট মাসুদ আহম্মেদ তালুকদার, মো. আসাদুজ্জামান, কায়সার কামাল, মহসিন মিয়া, ওমর ফারুক ফারুকী।

শুনানিতে তারা বলেন, এজাহারে রুহুল কুদ্দুস কাজলের নাম ছাড়া আর কিছুই নেই। যে কোনো শর্তে তার জামিন চায়। জামিন দিলে তিনি পলাতক হবেন না।

রাষ্ট্রপক্ষ থেকে জামিনের বিরোধিতা করা হয়।

উভয়পক্ষের শুনানি শেষে আদালত আইনজীবীদের উদ্দেশে বলেন, এ ধরনের ঘটনা ঘটানো কী সমীচীন হয়েছে। আপনারা সোশ্যাল ইঞ্জিনিয়ার। নিজেদের সমিতির নির্বাচন। সেখানে এমন ঘটনা।

তখন আসামিপক্ষের আইনজীবীরা বলেন, আমরা আপনার সঙ্গে একমত। তবে কাউকে বাঁচাতে তাকে ফাঁসানো হয়েছে। ঢাকার ৬ষ্ঠ অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ মোহাম্মদ মোরশেদ আলমের আদালত শুনানি শেষে এ আদেশ দেন।

সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির নির্বাচনে মারধর, ভাঙচুরের ঘটনায় স্বতন্ত্র সম্পাদক প্রার্থী নাহিদ সুলতানা যুথী ও বিএনপি সমর্থিত সম্পাদক প্রার্থী ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজলসহ ২০ জন আইনজীবীকে আসামি করে শাহবাগ থানায় এ মামলা করা হয়।

৯ মার্চ সন্ধ্যায় রাজধানীর পল্টনের তোপখানা রোডে নিজ চেম্বার থেকে তাকে আটক করে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।

;

ড. ইউনূসের দণ্ড স্থগিতের আদেশ অবৈধ: হাইকোর্ট



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

শ্রম আইন লঙ্ঘনের মামলায় নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ গ্রামীণ টেলিকমের চার শীর্ষ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ৬ মাসের কারাদণ্ডের রায় স্থগিতের আদেশ অবৈধ বলে বাতিল করেছেন হাইকোর্ট।

সোমবার (১৮ মার্চ) বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি কাজী ইবাদত হোসেনের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ এ আদেশ দেন। এর ফলে ড. ইউনূসের ৬ মাসের সাজা চলমান থাকবে।

আদালতে ইউনূসের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার আবদুল্লাহ আল মামুন। কলকারখানা অধিদফতরের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট খুরশীদ আলম খান।

শ্রম আইন লঙ্ঘনের মামলায় ৬ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড পাওয়া ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ চারজনের দণ্ড স্থগিতের বৈধতা প্রশ্নে জারি করা রুলের ওপর ১৪ মার্চ শুনানি শেষে আদেশের জন্য ১৮ মার্চ দিন ধার্য করেন হাইকোর্ট।

এর আগে, তৃতীয় শ্রম আদালতের দেওয়া রায় ও আদেশের কার্যক্রম স্থগিত করেন শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনাল। ওই আদেশ কেন বাতিল হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেন হাইকোর্ট।

একই সঙ্গে শ্রম আইন লঙ্ঘনের মামলায় সাজার রায় থেকে অব্যাহতি পাওয়া গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যান ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে বিদেশ গমনের ক্ষেত্রে আদালতের অনুমতি নিতে হবে। এ মামলার বাকি তিন আসামিকেও বিদেশযাত্রার ক্ষেত্রে একই আদেশ প্রতিপালন করতে হবে।

এ বিষয়ে করা রিভিশন আবেদনের ওপর শুনানি নিয়ে গত ৫ ফেব্রুয়ারি হাইকোর্টের বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি কাজী ইবাদত হোসেনের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ এ আদেশ দিয়েছেন।

একই সঙ্গে ড. ইউনূসসহ চারজনের সাজার রায় স্থগিত করে শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালের দেওয়া আদেশ কেন বাতিল করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেন আদালত।

এদিন ড. ইউনূসের ছয় মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ডের রায়ের কার্যক্রম স্থগিত করে শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালের দেওয়া আদেশের বিরুদ্ধে কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদফতরের করা আবেদনের বিষয়ে শুনানি নিয়ে এ আদেশ দেন হাইকোর্ট।

গত ১ জানুয়ারি ঢাকার শ্রম আদালত-৩ এর বিচারক শেখ মেরিনা সুলতানা ড. ইউনূসসহ চারজনকে কারাদণ্ড দেন। শ্রম আইনের ৩০৩ (ঙ) ধারায় সর্বোচ্চ ছয় মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড ও পাঁচ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে ১০ দিনের কারাদণ্ড দেওয়া হয় তাদের। অপরদিকে ৩০৭ ধারায় ২৫ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে ১৫ দিনের কারাদণ্ড দেন আদালত।

এরপর আসামিপক্ষ আপিলের শর্তে জামিন আবেদন করেন। আদালত সে আবেদন মঞ্জুর করে পাঁচ হাজার টাকা বন্ডে এক মাসের জন্য জামিন দেন। সেই সময়সীমার মধ্যেই আপিল করেন দণ্ডপ্রাপ্তরা। ড. ইউনূস ছাড়া অন্য তিন বিবাদী হলেন গ্রামীণ টেলিকমের এমডি মো. আশরাফুল হাসান, পরিচালক নুরজাহান বেগম ও মো. শাহজাহান।

শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনাল গত ২৮ জানুয়ারি ড. ইউনূসসহ চারজনকে ৩ মার্চ পর্যন্ত জামিন দেন। আপিল শুনানির জন্য গ্রহণ করে নথি তলব করেন। এছাড়া ৩ মার্চ পর্যন্ত দণ্ড স্থগিত করেন।

পরে কলকারখানা প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদফতর এ স্থগিতাদেশের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আবেদন করে। গত ৫ ফেব্রুয়ারি হাইকোর্ট এ বিষয়ে রুল জারি করেন। এছাড়া দণ্ডিতদের বিদেশ যেতে হলে শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালকে অবহিত করে যেতে হবে বলে আদেশ দেন।

২০২১ সালের ৯ সেপ্টেম্বর ঢাকার তৃতীয় শ্রম আদালতে কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদফতরের শ্রম পরিদর্শক আরিফুজ্জামান ড. ইউনূসসহ চারজনের বিরুদ্ধে এ মামলা করেন।

গত বছরের ৮ মে শ্রম আইন লঙ্ঘনের মামলা বাতিলের আবেদন খারিজের বিরুদ্ধে গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যান নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের লিভ টু আপিল খারিজ করে দেন আপিল বিভাগ। এরপর ৬ জুন আদালত তার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের মাধ্যমে বিচার শুরুর আদেশ দেন।

;