আইন বহির্ভূত সাজা: নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে ব্যাখ্যা তলব



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম, ঢাকা
হাইকোর্ট, ছবি: সংগ্রহীত

হাইকোর্ট, ছবি: সংগ্রহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ভ্রাম্যমাণ আদালতের তফসিলভুক্ত অপরাধ না হওয়ার পরেও এক ব্যক্তিকে দন্ডিত করায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মুহাম্মদ ইউছুফের (বর্তমানে অন্যত্র বদলি) কাছে ব্যাখ্যা চেয়েছেন হাইকোর্ট। কোন কর্তৃত্ববলে ওই ব্যক্তিকে সাজা দিয়েছেন তা ২৮ আগস্টের মধ্যে লিখিত আকারে জানাতে বলা হয়েছে।

নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মুহাম্মদ ইউছুফের বর্তমান কর্মস্থলে যোগাযোগ করে তাকে ২৫ আগস্টের মধ্যে বিষয়টি অবহিত করতে জন প্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সচিবকে নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।

সাজা বাতিল চেয়ে কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া থানার শ্যালমঙ্কা গ্রামের মো. আনোয়ারুল হক করা আবেদনের প্রাথমিক শুনানি শেষে বিচারপতি এম, ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমান সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্টের দ্বৈত বেঞ্চ এ আদেশ দেন। গত ৩১ জুলাই দেওয়া এ আদেশের অনুলিপি রোববার (১৮ আগস্ট) পাওয়া গেছে।

আদালতে আনোয়ারুল হকের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী আবদুল কাইয়ুম খান। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মো. সারওয়ার হোসাইন বাপ্পী।

আবেদন সূত্রে জানা গেছে, ২০১৫ সালের ৯ এপ্রিল হযরত শাহজালাল বিমানবন্দরে ভিজিট ভিসায় ৩ জন যাত্রীকে পারাপারে সহায়তা করার উদ্দেশ্যে পুলিশের সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) হাবিবকে ৩০ হাজার টাকা দেওয়ার পরপরই গ্রেফতার করা হয় আনোয়ারুল হককে। এ সময় ইমগ্রেশন পুলিশের এএসআই হাবিব পালিয়ে যান। এ বিষয়ে অভিযোগ করেন বিমানবন্দর থানার এএসআই ইউসুফ উদ্দিন সিকদার। ওইদিনই বিমানবন্দরের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মুহাম্মদ ইউছুফ ১ লাখ টাকা জরিমানা অনাদায়ে তিন মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেন আনোয়ারুল হককে।

সাজার বিরুদ্ধে আনোয়ারুল হক ঢাকার অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে আপিল করলে ২০১৭ সালের ৫ এপ্রিল ওই সাজা বহাল থাকে। এ সাজার বিরুদ্ধে দ্বিতীয় দফায় আপিল করা হলে একই বছরের ২১ সেপ্টেম্বর ঢাকার বিশেষ জজ ও পরিবেশ আপিল আদালতের বিচারক মশিউর রহমান চৌধুরী সাজা বহাল রাখেন। এরমধ্যে জরিমানার এক লাখ টাকা পরিশোধ করেন অভিযুক্ত। সাজার প্রেক্ষিতে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের টার্মিনাল-২ এ হেল্পার পদ থেকে তাকে চাকরিচ্যুত করে কর্তৃপক্ষ। এ সাজা বাতিল চেয়ে হাইকোর্টে আবেদন করেন আনোয়ারুল হক।

আবেদনে বলা হয়, বৈদেশিক কর্মসংস্থান ও অভিবাসী আইন ২০১৩ এর ৩১ (ক) দফার অধীনে দেওয়া সাজা ভ্রমাত্মক ও অবৈধ। কারণ ২০০৯ সালের ভ্রাম্যমাণ আদালত আইনের তফসিলভূক্ত নয় ওই আইনের ৩১ (ক) দফা। ফলে তফসিলভুক্ত অপরাধ না হওয়ার পরেও অভিযোগ আমলে নিয়ে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের দেওয়া সাজা ক্ষমতা বহির্ভূত ও কর্তৃত্ব বহির্ভূত। আসামি ভ্রাম্যমাণ আদালতে অভিযোগ স্বীকার করেননি। তার থেকে জোরপূর্বক স্বীকারোক্তি আদায় করা হয়েছে বিধায় সাজার রায় বহাল থাকতে পারে না।

   

যৌতুকের জন্য স্ত্রীকে নির্যাতন ও গলা টিপে হত্যা, স্বামীর মৃত্যুদণ্ড



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট,বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বাবার বাড়ি থেকে যৌতুক আনার জন্য স্ত্রীকে নির্যাতন ও গলা টিপে হত্যার দায়ে স্বামী মো. পারভেজকে (২৫) মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত।

বুধবার (২৭ মার্চ) চট্টগ্রাম নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৪ এর বিচারক মো. জাকির হোসেন এ রায় দেন। মো. পারভেজ সাতকানিয়া উপজেলার চুড়ামনি এলাকার মো. সোলায়মানের ছেলে।

মামলার নথি থেকে জানা যায়, ভিকটিম রোকেয়া বেগমের সঙ্গে মো. পারভেজের ২০১৮ সালের ২ এপ্রিল বিয়ে হয়। বিয়ের সময় রোকেয়ার পরিবার পারভেজকে ৩ লাখ টাকা দিয়েছিল। এরপরও যৌতুকের জন্য রোকেয়াকে প্রায়ই নির্যাতন করতেন তিনি। পরে বিষয়টি রোকেয়া তার পরিবারকে জানালে তার ভাই মহিউদ্দীন এক লাখ টাকা পারভেজকে দেন। তবুও এতে খুশি ছিলেন না পারভেজ, আরও ২ লাখ টাকার জন্য রোকেয়াকে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করে। ২০১৮ সালের ২০ এপ্রিল পারভেজ রোকেয়ার মা ও বোনকে কল দিয়ে নানা অসংলগ্ন কথা বলেন। এরপর তার পরিবার পারভেজের বাড়িতে গেলে খাটের ওপর রোকেয়ার মরদেহ তারা দেখতে পান। এ ঘটনায় রোকেয়ার বড় ভাই মো. মহিউদ্দিন থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। পুলিশ তদন্ত শেষে আদালতে অভিযোগ পত্র জমা দিলে পারভেজের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরু হয়।

রাষ্ট্রপক্ষের কৌসুলি অ্যাডভোকেট নিখিল কুমার নাথ বলেন, ৭ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যপ্রমাণে যৌতুকের জন্য স্ত্রীকে নির্যাতন ও গলা টিপে হত্যার অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় স্বামী মো. পারভেজকে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল। রায়ের সময় আসামি ট্রাইব্যুনালে উপস্থিত ছিলেন। মৃত্যুদণ্ডের পরোয়ানা মূলে পারভেজকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

;

হত্যা মামলায় বগুড়া মোটর মা‌লিক গ্রু‌পের সাধারণ সম্পাদক কারাগারে



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বগুড়া
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মোটর মা‌লিক গ্রু‌পের সাধারণ সম্পাদক, বগুড়া পৌরসভার ১৫ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর ও সাবেক যুবলীগ নেতা আমিনুল ইসলাম‌কে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত।

বুধবার (২৭ মার্চ) দুপুর ১২টায় বগুড়া জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক একেএম মোজা‌ম্মেল হক চৌধুরী তা‌কে কারাগারে পাঠা‌নোর আদেশ দেন।

আমিনুল ইসলাম বগুড়া সদর উপজেলা বিএন‌পি'র সাধারণ সম্পাদক এ‌্যাড‌ভো‌কেট মাহবুব আলম শাহীন হত‌্যা মামলার প্রধান আসামি ছিলেন। সেই মামলায় বুধবার জেলা জজ আদালতে অভিযোগপত্র গ্রহণ এবং অভিযোগ গঠন শুনানি ছিল।

বাদী পক্ষের আইনজীবী আব্দুল বাছেদ এতথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, ২০১৯ সা‌লের ১৪ এপ্রিল রাত সাড়ে ১০টার দিকে বগুড়ার নিশিন্দারা উপশহর বাজার এলাকায় দুর্বৃত্তরা বিএনপি নেতা ও পরিবহন ব্যবসায়ী মাহবুব আলম শাহীনকে কুপিয়ে হত্যা করে। এঘটনায় ওই বছ‌রের ১৬ এপ্রিল নিহত শাহীনের স্ত্রী আকতার জাহান শিল্পী বাদী হয়ে আমিনুল ইসলামকে প্রধান আসামি করে ১১ জনের নামে মামলা দায়ের করেন। বগুড়া মোটর মালিক গ্রুপের চলমান বিরোধ নিয়ে শাহীনকে হত্যা করা হয় বলে মামলায় উল্লেখ করা হয়।

মামলাটি দীর্ঘ তদন্ত কালে জড়িতদের স্বীকারোক্তিতে হত্যার পরিকল্পনাকারী হিসেবে আমিনুল ইসলামের নাম আসে। পরে তাকে প্রধান আসামি করে পুলিশ চার্জশিট দাখিল করে। জেলা জজ আদালতে অভিযোগপত্র গ্রহণ না হওয়া পর্যন্ত আমিনুল ইসলাম উচ্চ আদালতে থেকে জামিনে ছিলেন।

বুধবার শাহীন হত্যা মামলার শুনানি শেষে আদালত অভিযোগপত্র গ্রহণ করে আমিনুল ইসলামের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন। এসময় আমিনুল ইসলাম আদালতে উপস্থিত ছিলেন। তার আইনজীবী জামিন আবেদন করলে তা না মঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন জেলা জজ আদালত।

;

আমীর খসরুসহ বিএনপির ৪৫৩ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রাম নগরীর কোতোয়ালি থানার বিস্ফোরক আইনের মামলায় বিএনপি নেতা আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীসহ দলটির ৪৫৩ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেছেন আদালত।

বুধবার (২৭ মার্চ) চট্টগ্রামের সপ্তম অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ সামশুল আরেফীনের আদালতে এই অভিযোগ গঠন করা হয়। যদিও আসামি পক্ষের আইনজীবীরা শুনানি চলাকালে অব্যাহতি চেয়ে আবেদন করেন।

আসামিপক্ষের আইনজীবী জানান, ২০১৫ সালের ৫ জানুয়ারি কোতোয়ালি থানা এলাকায় বিএনপির মহানগর কার্যালয়ের সামনে পুলিশের সঙ্গে বিএনপি কর্মীদের সংঘর্ষ হয়। সে সময় বেশ কিছু যানবাহন ভাঙচুর ও আগুন দেওয়া হয়। এ ঘটনায় পুলিশ তাদের ওপর হামলা ও কাজে বাধা দেওয়ার অভিযোগ এনে ৩৮৯ জনের বিরুদ্ধে মামলা করে। পরে পুলিশ তদন্ত শেষে ২০১৮ সালের ২৭ জুন আদালতে অভিযোগপত্র দায়ের করে। এ সময় আরও ৭৬ জনকে অভিযোগপত্রে অর্ন্তভুক্ত করা হয়। আর মামলার এজাহার থেকে ১২ জনকে বাদ দেওয়া হয়।

আসামিপক্ষের আইনজীবী মফিজুল হক ভূঁইয়া বার্তা২৪.কমকে বলেন, কোতোয়ালি থানার বিস্ফোরক মামলায় আজ (বুধবার) অভিযোগ গঠনের শুনানির দিন ধার্য ছিল। আসামিপক্ষ মামলা থেকে অব্যাহতি চেয়ে আবেদন করলে আদালত সেটি না মঞ্জুর করে অভিযোগ গঠন করেন। এবং আগামী জুনে মামলার পরবর্তী শুনানির দিন ধার্য করা হয়েছে।

এ মামলায় আমীর খসরু মাহমুদ ছাড়াও চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির সভাপতি জাফরুল ইসলাম চৌধুরী, নগর বিএনপির সভাপতি শাহাদাত হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক আবুল হাশেম, উত্তর জেলা সভাপতি আসলাম চৌধুরী, জামায়াতের সাবেক সংসদ সদস্য শাহজাহান চৌধুরীসহ বিএনপি-জামায়াতের ৪৫৩ নেতাকর্মীর নামে অভিযোগ গঠন করা হয়েছে।

মামলার সূত্রে জানা যায়, ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে ২০১৫ সালের ৫ জানুয়ারি চট্টগ্রাম নগরীর কাজীর দেউড়িতে সমাবেশ ডাকে ২০ দলীয় জোট। সমাবেশ চলাকালে ওইদিন পুলিশের সঙ্গে জোটের নেতাকর্মীদের ব্যাপক সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষের পর পুলিশ ঘটনাস্থলসহ বিভিন্ন জায়গা থেকে ৩০২ জনকে গ্রেফতার করে। পরে ৪৫৩ জনের বিরুদ্ধে কোতোয়ালি থানায় বিস্ফোরক আইনে মামলা করে।

;

টিপু-প্রীতি হত্যা: ৩৩ জনের বিরুদ্ধে চার্জশুনানি পেছালো



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীর শাহজাহানপুরে টিপু-প্রীতি হত্যা মামলায় ৩৩ আসামির বিরুদ্ধে চার্জ শুনানির তারিখ পিছিয়ে আগামী ২৫ এপ্রিল ধার্য করেছেন আদালত।

বুধবার (২৭ মার্চ) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৩ এর বিচারক আলী হোসাইনের আদালতে মামলাটি চার্জশুনানির জন্য ছিলো। কিন্তু এদিন কারাগারে থাকা আসামি ইসতিয়াক আহম্মেদ জিতুকে আদালতে হাজির করা হয়নি। রাষ্ট্রপক্ষে চার্জ শুনানির জন্য সময়ের আবেদন করা হয়। আদালত আগামী ২৫ এপ্রিল চার্জ শুনানির পরবর্তী তারিখ ঠিক করেন।

জাহিদুল ইসলাম টিপু ছিলেন মতিঝিল থানা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও সামিয়া আফরিন প্রীতি কলেজছাত্রী।

২০২২ সালের ২৪ মার্চ রাত পৌনে ১০টার দিকে মতিঝিল এজিবি কলোনী কাঁচা বাজার সংলগ্ন রেস্টুরেন্ট থেকে বাসায় ফেরার পথে শাজাহানপুর আমতলা ইসলামী ব্যাংক হাসপাতালের সামনে অজ্ঞাত দুর্বৃত্তদের এলোপাথাড়ি গুলিতে নিহত হন মতিঝিল থানা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক জাহিদুল ইসলাম টিপু এবং কলেজছাত্রী প্রীতি। টিপুর গাড়িচালক গুলিবিদ্ধ হন।

এ ঘটনায় টিপুর স্ত্রী ফারজানা ইসলাম ডলি মামলা দায়ের করেন। মামলায় অজ্ঞাতনামাদের আসামি করা হয়। গত বছর ৫ জুন ৩৩ জনের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবি পুলিশের পরিদর্শক ইয়াসিন শিকদার।

আসামিরা হলেন- ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক গোলাম আশরাফ তালুকদার, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ১০ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর ও আওয়ামী লীগ নেতা মারুফ আহমেদ মনসুর, আন্ডারওয়ার্ল্ডের শীর্ষ সন্ত্রাসী জিসান আহম্মেদ মন্টু, ফ্রিডম মানিক ওরফে জাফর, প্রধান সমন্বয়কারী সুমন সিকদার মুসা, শুটার মাসুম মোহাম্মদ আকাশ, শামীম হোসাইন, তৌফিক হাসান ওরফে বিডি বাবু, ১০ নম্বর ওয়ার্ড যুবলীগের বহিষ্কৃত সভাপতি মারুফ রেজা সাগর, ছাত্রলীগের সাবেক আহ্বায়ক আরিফুর রহমান ওরফে ‘ঘাতক’ সোহেল, মতিঝিল থানা জাতীয় পার্টির নেতা জুবের আলম খান রবিন, হাফিজুল ইসলাম হাফিজ, হাবীবুল্লাহ বাহার কলেজ ছাত্রলীগের সাবেক আহ্বায়ক সোহেল শাহরিয়ার, মাহবুবুর রহমান টিটু, নাসির উদ্দিন মানিক, মশিউর রহমান ইকরাম, ইয়াসির আরাফাত সৈকত, আবুল হোসেন মোহাম্মদ আরফান উল্লাহ ইমাম খান, সেকান্দার শিকদার আকাশ, মতিঝিল থানা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক খাইরুল ইসলাম মাতবর, আবু সালেহ শিকদার, কিলার নাসির, ওমর ফারুক, মোহাম্মদ মারুফ খান, ইশতিয়াক আহম্মেদ জিতু, ইমরান হোসেন জিতু, রাকিবুর রহমান রাকিব, মোরশেদুল আলম পলাশ, রিফাত হোসেন, সোহেল রানা, ওয়ার্ড যুবলীগের সাবেক নেতা আমিনুল, সামসুল হায়দার উচ্ছল ও ১১ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক সভাপতি কামরুজ্জামান বাবুল।

;