জার্মানিতে বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস পালিত



সেন্ট্রাল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

গত ১৩ জানুয়ারি ২০১৯ (রোববার) জার্মানির মাইন্জ শহরের একটি রেস্টুরেন্টের অডিটোরিয়মে জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করে জার্মান বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশন। অনুষ্ঠানের আয়োজক ছিলেন ইউনুস আলী খান (সভাপতি বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশন) এবং আসমা খান সীমা।

পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের পর সদ্য প্রয়াত জননেতা সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তাঁর পরিবারের সকল সদস্য এবং সকল শহীদদের উদ্দেশ্যে এক মিনিট নিরবতা পালন করা হয়।

উল্লেখ্য ফাউন্ডেশনের সভাপতি ইউনুস আলী খান গত ১১ জানুয়ারি ২০১৯ শুক্রবার মাইন্জ শহরে একটি মসজিদে প্রায়াত নেতা সৈয়দ আশরাফের আত্মার শান্তি কামনা করে একটি দোয়া মাহফিলের আয়োজন করেন।

নিরবতা পালন শেষে জাতীয় সংগীতের মাধ্যমে সাংবাদিক হোসাইন আব্দুল হাই-এর পরিচালনায় মূল আলোচনা অনুষ্ঠান শুরু হয়। বক্তারা বঙ্গবন্ধুর ইতিহাস ও আদর্শ নিয়ে আলোচনা করেন।

ফাউন্ডেশনের সভাপতি ইউনুস আলী খান তাঁর বক্তব্যে বঙ্গবন্ধুর নীতি আদর্শের বিভিন্ন দিক তুলে ধরে এই সংগঠনের সকলকে একতাবদ্ধ হয়ে কাজ করার আহ্বান  জানান। বক্তব্য রাখেন যথাক্রমে আসমা খান সীমা, ফউন্ডেশনের প্রধান উপদেষ্টা মাহাবুবুল হক, উপদেষ্টা বীর মুক্তিযাদ্ধা ও আওয়ামী লীগ নেতা কে এম নুরুল ইসলাম, সিনিয়র সহ সভাপতি মনিরুল ইসলাম, জার্মান আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারন সম্পাদক হাকীম টিট, ফাউন্ডেশনের সহ-সভাপতি বদরুল ইসলাম, সিনিয়র সহ সভাপতি মনিরুল আলম, সহ সভাপতি শেখ মতিন, জার্মান আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি জিল্লুর রহমান, জার্মান আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ইমরান ভুঁইয়া, জার্মান-বাংলা প্রেস ক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি এবং ফাউন্ডেশনের উপদেষ্টা খান লিটন, বীর মুক্তিযাদ্ধা এম এ খালেক, জার্মান আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আব্বাস চৌধুরী এবং জার্মান গ্রিন দলের নেতা হামিদুল খান প্রমুখ।

বক্তারা বলেন, ১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশ স্বাধীন হলেও বাংলার মানুষ প্রকৃত স্বাধীনতার স্বাদ পেয়েছিল ১০ জানুয়ারি জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের মধ্য দিয়ে। বঙ্গবন্ধুর জন্ম না হলে বাংলাদেশ স্বাধীন হত না।

বক্তারা বাংলাদেশের জনগনের প্রতি ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগকে নিরঙ্কুশভাবে বিজয়ী করার জন্য। তারা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সহ নতুন মন্ত্রিসভার সকলের প্রতি অভিনন্দন জানান। প্রধানমন্ত্রীর প্রতি বিশেষ ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনের সভাপতি ড.মোমেনকে পররাষ্ট্র মন্ত্রী পদে মনোনীত করায়।

ফউন্ডেশনের সভাপতি ইউনুস আলী খান বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ গড়তে প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে সকলকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে আহ্বান জানান। বিশেষ এই অনুষ্ঠানে বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশন জার্মান শাখার কার্যক্রম আরও বিস্তৃত ও প্রসার ঘটানোর লক্ষ্যে সাংগঠনিক ও সদস্য পদে কয়েকজন যোগ্য ব্যক্তিকে নতুন নিয়োগ প্রদান করা হয়। ব্যক্তিরা হলেন যথাক্রমে- সাংবাদিক হাবিব উল্লাহ্ আল বাহার, মোহাম্মদ নাবী, খান লিটন, এম এ খালেক, শেফালী বানু, নাইমুল হক প্রমুখ।

আলোচনা পর্ব শেষে এক মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি হয়। সংগীত পরিবেশন করেন শিল্পী জালাল আবেদীন, নাইমুল হক ও তার সহধর্মিনী লিমা এবং ফাউন্ডেশনের সাংস্কৃতিক সম্পাদিকা কণা ইসলাম। আবৃতি করেন সাংবাদিক হোসাইন আব্দুল হাই।

   

গাজায় গণহত্যাকে সুরক্ষা দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র: হামাস



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাসের রাজনৈতিক ব্যুরোর প্রধান ইসমাইল হানিয়া যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে কঠোর অভিযোগ এনে বলেছেন, গাজায় ইসরায়েল গণহত্যা চালাচ্ছে। এই গণহত্যাকে রাজনৈতিকভাবে সুরক্ষা দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র।

তুরস্কের বার্তাসংস্থা আনাদোলুর প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, ইসমাইল হানিয়া বলেছেন, জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে (ইউএনএসসি) ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার বিরুদ্ধে ওয়াশিংটনের  ভেটো কার্যকরভাবে তেল আবিবের কর্মকাণ্ডের রাজনৈতিক সুরক্ষা দিয়েছে। প্রায় সাত মাস ধরে কমপক্ষে ৩৪ হাজার ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে ইসরায়েল। এসব হত্যায় ব্যবহার করছে যুক্তরাষ্ট্রের অস্ত্র।

ইসমাইল হানিয়া আরও বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান প্রতারণামূলক। যদিও দেশটি বলে তারা বেসামরিক  লোকদের ক্ষতিগ্রস্ত করতে চায় না- এটি তাদের একটি কৌশল। গাজায় নিহত সব বেসামরিক নাগরিক, হাজার হাজার শহীদ, মার্কিন অস্ত্র, মার্কিন রকেট, মার্কিন রাজনৈতিক সুরক্ষায় নিহত হয়েছেন।

তিনি আরও বলেন, নিরাপত্তা পরিষদে যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে মার্কিন ভেটোর অর্থ কী? এর মানে হলো গাজায় গণহত্যা ও হত্যাকাণ্ডের ধারাবাহিকতায় যুক্তরাষ্ট্র পূর্ণ সুরক্ষা দিচ্ছে। জাতিসংঘে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের পূর্ণ সদস্যপদে মার্কিন ভেটো এটাই দেখায় যে- ওয়াশিংটন ইসরায়েলি অবস্থান গ্রহণ করেছে এবং ফিলিস্তিনি জনগণের অধিকারের বিরোধিতা করছে।

এদিকে হানিয়া রাফা শহরে ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর সম্ভাব্য সামরিক অভিযানের বিরুদ্ধে সতর্ক করে বলেছেন, এটি ফিলিস্তিনি জনগণকে গণহত্যার দিকে নিয়ে যেতে পারে। তিনি বলেন, ‘আমি সমস্ত ভ্রাতৃপ্রতিম দেশকে, আমাদের মিশর, তুরস্ক, এবং কাতারের ভাইদের মধ্যস্থতাকারী হিসেবে কাজ করতে আহ্বান জানাচ্ছি। এর পাশাপাশি ইউরোপীয় দেশগুলোকে (ইসরায়েলি) আগ্রাসন দমন করতে এবং রাফাহ শহরে অভিযান প্রতিরোধ করার জন্য পদক্ষেপ নিতে এবং সেই সঙ্গে গাজা উপত্যকা থেকে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী সম্পূর্ণ প্রত্যাহার এবং গাজায় হামলার সমাপ্তি নিশ্চিত করার জন্য আহ্বান জানাচ্ছি।

ফিলিস্তিনি জনগণের প্রতিরোধের কথা বলতে গিয়ে হানিয়া বলেন, যদি জায়নবাদী শত্রু রাফাতে প্রবেশ করে, ফিলিস্তিনি জনগণ সাদা পতাকা উত্তোলন করবে না। রাফাহ এর প্রতিরোধ যোদ্ধারা নিজেদের রক্ষা করতে এবং আক্রমণ প্রতিহত করতে প্রস্তুত।



;

মালয়েশিয়ায় মাঝ আকাশে দুই হেলিকপ্টারের সংঘর্ষ, নিহত ১০



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মাঝ আকাশে মালয়েশিয়ার নৌবাহিনীর দুইটি হেলিকপ্টারের মধ্যকার সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন নিহত হয়েছেন। রাজকীয় মালয়েশিয়ান নৌবাহিনীর কুচকাওয়াজের জন্য মহড়া চলাকালে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) আল জাজিরার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য প্রকাশিত হয়।
প্রতিবেদনে বলা হয়, রয়্যাল মালয়েশিয়ান নৌবাহিনীর কুচকাওয়াজে অংশগ্রহণের জন্য প্রশিক্ষণ নেয়ার সময় দুইটি হেলিকপ্টারের সংঘর্ষ হয়। এতে ১০ জন নিহত হয়েছেন বলে নৌবাহিনীর এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে।

ফায়ার অ্যান্ড রেসকিউ বিভাগ জানিয়েছে, সকাল ৯টা ৫০ মিনিটে ঘটনাটি সম্পর্কে তাদের জানানো হয়। এ সময় একটি হেলিকপ্টার কমপ্লেক্সের স্টেডিয়ামের সিঁড়িতে বিধ্বস্ত হয় এবং অপরটি একটি সুইমিং পুলের কাছে পড়ে যায়।

স্থানীয় গণমাধ্যমের বরাত দিয়ে খবরে বলা হয়েছে, ওই দুইটি হেলিকপ্টারে অন্তত ১০ জন ক্রু ছিলেন। তাদের সবাই নিহত হয়েছেন।
রয়্যাল মালয়েশিয়ান নৌবাহিনী জানিয়েছে, ‘সকল নিহতকে ঘটনাস্থলেই মৃত বলে নিশ্চিত করা হয়েছে এবং তাদেরকে লুমুত শহরের সামরিক হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।’

এতে আরও বলা হয়, ঘটনার কারণ অনুসন্ধানে একটি কমিটি গঠন করা হবে।

;

অভিবাসনপ্রত্যাশীদের রুয়ান্ডা পাঠাতে ব্রিটিশ পার্লামেন্টে আইন পাস



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

যুক্তরাজ্যে অবৈধ অভিবাসনপ্রত্যাশীদের রুয়ান্ডা পাঠিয়ে দেওয়ার বিষয়ে স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) সকালে ব্রিটিশ পার্লামেন্টে একটি আইন পাস হয়েছে। টানা ৮ ঘণ্টার তর্কবিতর্কের পর বিলটি পাস হয়। 

ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম টেলিগ্রাফের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, ব্রিটিশ পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষ হাউস অব কমনসে বিলটির পক্ষে ভোট পড়ে ৩১৭টি এবং বিপক্ষে ভোট পড়ে ২৩৭ টি। মোটামুটি বড় ব্যবধানেই বিলটি পাস হয়। অবশ্য উচ্চকক্ষ হাউস অব লর্ডস এই বিলে দুটি সংশোধনী দিয়েছে। দুই কক্ষে পাস হলেও বিলটি এখনো আইনে পরিণত হয়নি। রাজার সম্মতির পর বিলটি আইনে পরিণত হবে। 

অবৈধ অভিবাসনপ্রত্যাশীদে রুয়ান্ডায় পাঠানোর বিষয়টি নিয়ে দীর্ঘদিন ধরেই আইন পাস করার চেষ্টা করে আসছিল ঋষি সুনাকের নেতৃত্বের বর্তমান সরকার। কিন্তু বিষয়টি বারবার ঝুলে যাচ্ছিল। সর্বশেষ গতকাল সোমবার ব্রিটিশ এমপিদের বিলটি নিয়ে বিতর্ক শেষ করে ভোটে দেওয়ার নির্দেশ দেন।

ঋষি সুনাকের নির্দেশের পর দীর্ঘ ৮ ঘণ্টার বিতর্কের পর বিলটি নিয়ে বিতর্ক হয় এবং স্থানীয় সময় আজ মঙ্গলবার প্রথম প্রহরের দিকে ব্রিটিশ পার্লামেন্টে বিলটি পাস হয়। হাউস অব লর্ডস থেকে এই বিলের বিষয়ে দুটি আপত্তি জানানো হয়। সেই বিষয়ে হাউস অব কমনসে বিতর্ক শুরু হয় স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৬টার দিকে। পরে দীর্ঘ বিতর্ক শেষে মঙ্গলবার প্রথম প্রহরে বিলটি পাস হয়। 

এর আগে, গতকাল সোমবার যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক আজ সোমবার প্রতিশ্রুতি দেন, যুক্তরাজ্যে অভিবাসনপ্রত্যাশীদের রুয়ান্ডা পাঠানোর ফ্লাইট ১০ থেকে ১২ সপ্তাহের মধ্যে শুরু হবে। তিনি বলেন, ‘আর কোনো যদি বা কিন্তু নেই। ফ্লাইটগুলো রুয়ান্ডায় যাচ্ছে। আমরা প্রস্তুত, ফ্লাইটগুলো পাঠানোর পরিকল্পনা আছে।’ 

ঋষি সুনাক আরও বলেন, ‘রেকর্ডসংখ্যক অভিবাসনপ্রত্যাশীর ইংলিশ চ্যানেল পাড়ি দিয়ে ছোট নৌকায় করে ফ্রান্স থেকে ইংল্যান্ডে আসা প্রতিহত করা এখন অপরিহার্য।’ ঋষি সুনাক ইস্যুটিকে ভোটারদের কাছে তাঁর কনজারভেটিভ পার্টির মূল অ্যাজেন্ডায় পরিণত করেছেন। তিনি বলেন, দুটি চেম্বারের মধ্যে বেশ কয়েক সপ্তাহের বিতর্কের পর পার্লামেন্টে বিলটি পাস করে আইনে পরিণত করা হবে।



;

 একদিনে ৮০ বারেরও বেশি ভূমিকম্প তাইওয়ানে



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

পূর্ব এশিয়ার দেশ তাইওয়ানে ২৪ ঘণ্টারও কম সময়ে ৮০ বারের বেশি ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। সোমবার (২২ এপ্রিল) স্থানীয় সময় রাত থেকে মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) ভোর পর্যন্ত দেশটির পূর্ব উপকূলে কম্পনগুলো অনুভূত হয়।

বার্তাসংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, সবচেয়ে শক্তিশালী কম্পনটি ছিল ৬ দশমিক ৩ মাত্রার। একের পর এক অনুভূত হওয়া এসব ভূমিকম্পে রাজধানী তাইপের ভবনগুলোও কেঁপে ওঠে।

তাইওয়ানের আবহাওয়া প্রশাসন বলেছে, পূর্বাঞ্চলের হুয়ালিয়েন শহরে এসব ভূমিকম্পের উৎপত্তি হয়।

হুয়ালিয়েনের দমকল বিভাগ মঙ্গলবার ভোরে জানিয়েছে, গত ৩ এপ্রিলের ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া একটি হোটেল এদিন আরও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এবং ঝুঁকে পড়েছে। অবশ্য আগের ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার কারণে এটি বন্ধই ছিল। তবে এতে কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।

চলতি মাসের শুরুর দিকে ৭ দশমিক ২ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প আঘাত হানে তাইওয়ানের হুয়ালিয়েন শহর। এতে অন্তত ১৪ জনের প্রাণহানি ঘটে।



;