তৃণমূল কংগ্রেসের প্রচারণায় অংশ নিয়ে বিপাকে ফেরদৌস



খুররম জামান, স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
তৃণমূল কংগ্রেসের প্রচারণায় ফেরদৌস/ ছবি: সংগৃহীত

তৃণমূল কংগ্রেসের প্রচারণায় ফেরদৌস/ ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নয়াদিল্লি থেকে: তৃণমূল কংগ্রেসের নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ নিয়ে বিপাকে পড়েছেন বাংলদেশের অভিনেতা ফেরদৌস। আর এনিয়ে সেখানে শুরু হয়েছে বিতর্ক।  এ ইস্যুতে উত্তাল পশ্চিমবঙ্গের ভোটের মাঠ।

সোমবার (১৫ এপ্রিল) সন্ধ্যায় উত্তর দিনাজপুরের রায়গঞ্জে তৃণমূল প্রার্থী কানহাইয়ালাল আগরওয়ালের সমর্থনে প্রচার করেন ফেরদৌস। সঙ্গে ছিলেন ভারতের অভিনেতা অঙ্কুশ ও অভিনেত্রী পায়েল। বিজেপি এনিয়ে মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) নির্বাচন কমিশনে লিখিত অভিযোগ করেছে। এর প্রেক্ষিতে নির্বাচন কমিশন এ বিষয়ে প্রতিবেদন চেয়েছে।

বিজেপির বলছে, উত্তর দিনাজপুরের প্রায় ৫১ শতাংশ মুসলিম ভোটের জন্য বাংলাদেশের চিত্রনায়ক ফেরদৌসকে তৃণমূল প্রার্থীর প্রচারণায় নামানো হয়েছে। মমতার এ কৌশল ভারতের সার্বভৌমত্বের পক্ষে বিপজ্জনক। 

বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ বলেন, কীভাবে ভারতের একটি রাজনৈতিক দলের প্রচারে বিদেশি নাগরিক আসতে পারেন? আগে কখনও এমনটা দেখিনি। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কখনোই আইন কানুন মানেন না। 

ফেরদৌসের প্রচারণায় অংশ নেওয়াকে ভারতের নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন হিসেবে দেখা হচ্ছে। এর ফলে ফেরদৌসের ভিসাও বাতিল হতে পারে।

ফেরদৌসের প্রচারণায় অংশ নেওয়ার কথা আগেই বাংলাদেশ দূতাবাসে জানানো উচিত ছিল। কোনো বিদেশি কোনোভাবেই অন্য দেশের নির্বাচন প্রক্রিয়ায় অংশ নিতে পারেন না।

এদিকে, দিল্লিতে অবস্থিত হাইকমিশন সূত্রে জানা গেছে, এ ইস্যুতে কঠোর পদক্ষেপ নিয়েছে বাংলাদেশ হাইকমিশন। কলকাতার বাংলাদেশের হাইকমিশন থেকে ফেরদৌসকে বলা হয়েছে, তিনি ভিসার শর্ত ভঙ্গ করেছেন। তাকে শুটিংয়ের জন্য ভিসা দেওয়া হয়েছে। বিদেশে নির্বাচনী প্রচারণায় তিনি অংশ নিতে পারবেন না। তাকে এখন দেশে চলে যেতে বলা হয়েছে হাইকমিশন থেকে। নির্বাচন প্রক্রিয়া সম্পন্ন হলে তিনি ফিরে এসে তাদের ফিল্মের কাজ শেষ করতে পারেন।

   

মেলোনিকে ‘হৃদয়ে নব্য-নাৎসি’ বলায় ঐতিহাসিকের বিরুদ্ধে মামলা



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

একজন ঐতিহাসিকের বিরুদ্ধে ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনির করা মানহানির মামলা মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) গ্রহণ করেছেন দেশটির একটি আদালত।

এনডিটিভি জানিয়েছে ওই ঐতিহাসিকের বিরুদ্ধে অভিযোগ হলো, তিনি মেলোনিকে ‘হৃদয়ে নব্য-নাৎসি’ বলে মন্তব্য করেছেন।

ইতালির ব্রাদার্স পার্টির নেতা মেলোনি ঐতিহাসিক নির্বাচনে জয়ের পর দায়িত্ব নেওয়ার ছয় মাস আগে ৮১ বছর বয়সি ওই ঐতিহাসিক তথা বামপন্থী নেতা লুসিয়ানো ক্যানফোরা দক্ষিণ ইতালির বারিতে একটি স্কুল বিতর্কের সময় ওই মন্তব্য করেছিলেন।

মেলোনি দায়ের করা মানহানি মামলার শুনানি আগামী ৭ অক্টোবর শুরু হবে বলে জানা গেছে।

মেলোনি এর আগে গত বছর সাংবাদিক রবার্তো সাভিয়ানোর বিরুদ্ধে অভিবাসীদের বিরুদ্ধে তার অবস্থানের সমালোচনা করায় মামলা করেছিলেন। ওই মামলায় রবার্তোকে এক হাজার ইউরো জরিমানা করেছিল ইতালির একটি আদালত।

২০২৩৪ সালের জুলাইয়ে ইতালিতে একটি পারফরম্যান্সের সময় তাকে বর্ণবাদী এবং ফ্যাসিস্ট বলে অভিহিত করায় ব্রিটিশ রক ব্যান্ড প্লেসবোর ফ্রন্টম্যানের বিরুদ্ধে একটি মামলাও করেছিলেন তিনি।

;

জার্মানির লাইপজিগ চিড়িয়াখানা থেকে বিরল সিংহ-লেজযুক্ত ম্যাকাক চুরি



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

জার্মানির লাইপজিগ চিড়িয়াখানা থেকে একটি বিরল সিংহ-লেজযুক্ত ম্যাকাক চুরি হয়েছে। গত ৩০ মার্চ (শনিবার) মধ্য রাতে জার্মান রাজ্যের স্যাক্সনি অঞ্চলের চিড়িয়াখানায় রুমা নামে মহিলা ম্যাকাকটি তার খাঁচা থেকে চুরি করা হয়।

এ ঘটনায় জার্মানির পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে বলে জানিয়েছে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম স্কাই নিউজ।

চিড়িয়াখানা কর্তৃপক্ষ এক বিবৃতিতে বলেছে, চুরির পেছনে কী উদ্দেশ্য রয়েছে তা আমরা জানি না, তবে আমরা প্রাণীটির স্বাস্থ্যের বিষয়ে অত্যন্ত উদ্বিগ্ন।
এর সঠিক যত্নের জন্য বিশেষজ্ঞের জ্ঞান প্রয়োজন।

বিবৃতিতে বলা হয়, আমরা খুব আশা করি যে প্রাণীটিকে অক্ষত অবস্থায় সুরক্ষিত করা হবে বা ফিরিয়ে দেওয়া হবে।

চিড়িয়াখানা কর্তৃপক্ষ জানায়, শনি থেকে রোববার রাতে অজানা ব্যক্তিরা লাইপজিগ চিড়িয়াখানার মাঠে প্রবেশ করে জোর করে বানরের ঘেরটি খুলে দেয়। পরে একটি মহিলা সিংহ-লেজযুক্ত ম্যাকাক চুরি করে এবং প্রাঙ্গণ থেকে পালিয়ে যায়।

এ ঘটনায় পুলিশ জায়গাটিকে সুরক্ষিত করেছে এবং হারানো প্রাণীটিকে খোঁজার চেষ্টা করছে। কর্মকর্তা বা প্রত্যক্ষদর্শী যাদের কাছে এমন কোনো তথ্য আছে তাদের যোগাযোগ করার জন্য বলা হয়েছে।

সিংহ-লেজযুক্ত ম্যাকাক হল ওল্ড ওয়ার্ল্ড বানরের একটি প্রজাতি, যা ভারতের পশ্চিমঘাট পর্বতশ্রেণীর বনাঞ্চলে বসবাস করে।

প্রাইমেটরা এটিকে সহজেই চিনতে পারে। এর আকর্ষণীয় ধূসর বা সিলভার চুল তাদের মুখকে ঘিরে থাকে এবং তাদের লেজের ডগায় সিংহের মতো, কালো লেজের টুফ্ট।

মাত্র কয়েক হাজার সিংহ-লেজযুক্ত ম্যাকাক রয়েছে বলে মনে করা হয়। আন্তর্জাতিক ইউনিয়ন ফর কনজারভেশন অফ নেচার (IUCN) এ প্রাণীকে
বিপন্ন বলে মনে করে।

;

মধ্যপ্রাচ্যে যুদ্ধ ছড়িয়ে দিতেই ইসরায়েলের প্রোপাগান্ডা



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইরানের হামলা ঠেকাতে ইসরায়েলের সঙ্গে প্রতিরক্ষা জোটে অংশ নিয়েছিল সৌদি আরব ও জর্ডান দাবি করেছে তেল আবিবভিত্তিক সংবাদমাধ্যম কেএএন নিউজ। তবে, এই দাবি অস্বীকার করেছে দেশ দুটি। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন মধ্যপ্রাচ্যে যুদ্ধ ছড়িয়ে দিতেই ইচ্ছে করেই সৌদি-জর্ডানের নাম জড়িয়েছে ইসরায়েল।

সৌদি সরকারের ঘনিষ্ঠ সূত্রের বরাতে মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) দেশটির রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন সংবাদপত্র আল-আরাবিয়ার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত শনিবার (১৩ এপ্রিল) রাতে ইসরায়েলের ভূখণ্ড লক্ষ্য করে ইরানের হামলা ঠেকানোর সঙ্গে সৌদি আরব জড়িত নয়। একই দাবি করেছে জর্ডানও।

আরব নিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইসরায়েলের সংবাদ মাধ্যমে সৌদি আরবের সরকারি একটি ওয়েবসাইটের বরাত দিয়ে একদিন আগে প্রকাশিত খবরে বলা হয়, ইরানের আক্রমণ থেকে ইসরায়েলকে রক্ষা করার জন্য প্রতিরক্ষা জোটে অংশ নিয়েছে সৌদি আরব। কিন্তু সৌদি আরবের রাষ্ট্রীয় সূত্রগুলো এই তথ্য অস্বীকার করেছে।

এর আগে, ওই ওয়েবসাইটে বলা হয়, ইরানের ছোড়া ড্রোন এবং ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করতে সৌদি আরব নিজেদের আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ব্যবহারের পাশাপাশি ইসরায়েল, যুক্তরাষ্ট্র, জর্ডান, যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্সের সমন্বয়ে গঠিত সামরিক জোটকে সহযোগিতা করেছে।

সহযোগিতার নেপথ্যে কারণ হিসেবে প্রতিবেদনে বলা হয়, সৌদি আরব মনে করে, গাজায় সংঘাত শুরুর পর থেকে ইরান এই সংঘাতে ফায়দা তোলার পরিকল্পনা করছে এবং সম্প্রতি যে হামলা তেহরান পরিচালনা করেছে, তা সেই পরিকল্পনার অংশ।

সৌদির একাধিক সূত্র আল-আরাবিয়াকে জানিয়েছে, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ইরানের চালানো হামলা ঠেকাতে সৌদির অংশগ্রহণ সম্পর্কে যে ওয়েবসাইটের বরাত দিয়ে বিবৃতি প্রকাশ করা হয়েছে, আসলে সৌদি আরবের এমন কোনো সরকারি ওয়েবসাইটের অস্তিত্বই নেই।

এদিকে জর্ডান সহায়তা করেছে বলে ইসরায়েলি গণমাধ্যমে খুশির খবর প্রকাশ সম্পর্কে আম্মানের সামরিক বিশ্লেষক মাহমুদ রিদাসাদ বলেন, এটা ইসরায়েলের প্রোপাগান্ডা ছাড়া কিছু নয়।

উল্লেখ্য, গত ১৩ এপ্রিল ইরানের বিপ্লবী গার্ড বাহিনী (আইআরজিসি) ইসরায়েলি ভূখণ্ড লক্ষ্য করে শত শত ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করে। তার আগে ১ এপ্রিল সিরিয়ার রাজধানী দামেস্কে ইরানের কনস্যুলেট ভবনে হামলা চালায় ইসরায়েল। এই হামলায় ইরানের বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর অভিজাত শাখা কুদস ফোর্সের জ্যেষ্ঠ কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ রেজা জাহেদিসহ কয়েকজন সামরিক কর্মকর্তা নিহত হন।

সৌদি আরবের পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল বিন ফারহান বলেছেন, মধ্যপ্রাচ্য আরেকটি যুদ্ধ সহ্য করার সক্ষমতা রাখে না। তাই এখানে উত্তেজনা প্রশমন করাই হবে সবার অগ্রাধিকার।

ইসলামাবাদ সফরের প্রাক্কালে মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।

এদিকে, ফ্রান্স, জার্মানি, ব্রিটেনসহ ইসরায়েলের পশ্চিমা মিত্ররা সংযত থাকতে বললেও ইরানের হামলার জবাব দেওয়ার অঙ্গীকার করেছেন ইসরায়েলের সেনাবাহিনীর প্রধান লেফটেন্যান্ট জেনারেল হেরজি হালেভি।

আর ইরান বলছে, তাদের ওপর যেকোনো রকম হামলার ভয়াবহ জবাব দেওয়া হবে। দেশটির উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী আলি বাগেরি কানি বলেছেন, জবাব দেওয়া হবে কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে। এক্ষেত্রে ইরান এমন অস্ত্র ব্যবহার করবে, যা আগে কখনো ব্যবহার হয়নি।

;

বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো রক্ষায় ক্ষেপণাস্ত্রের অভাব রয়েছে ইউক্রেনের



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি দাবি করেছেন যে, দেশটির প্রতিরক্ষামূলক ক্ষেপণাস্ত্র ফুরিয়ে যাওয়ায় কিয়েভের একটি প্রধান বিদ্যুৎকেন্দ্র ধ্বংস করতে সক্ষম হয়েছে রাশিয়া।

মার্কিন সংবাদমাধ্যম পিবিএসের সঙ্গে মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) কথা বলার সময় জেলেনস্কি বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সম্পর্কে তার মিত্রদের প্রতি বারবার সদয় হওয়ার পরামর্শ দেন।

তিনি বলেন, রাশিয়া তার দেশের অবকাঠামোগুলোতে হামলা বাড়ানোর কারণে মরিয়া হয়ে গোলাবারুদের আহ্বান জানাচ্ছে ইউক্রেন।

প্রসঙ্গত, ট্রিপিলস্কা তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র (টিটিপিপি) কিয়েভ অঞ্চলের অন্যতম বৃহত্তম বিদ্যুৎ সরবরাহকারী কেন্দ্র, যেটি গত ১১ এপ্রিল ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়ে ধ্বংস করে রাশিয়া।

জেলেনস্কি পিবিএসকে বলেন, ‘ট্রিপিলস্কাতে ১১টি ক্ষেপণাস্ত্র হামলে পড়েছিল। আমরা প্রথম সাতটি ধ্বংস করেছি। কিন্তু, বাকি চারটি ট্রিপিলস্কাকে ধ্বংস করেছে। এর কারণ, সেখানে আমাদের প্রতিরক্ষা ক্ষেপণাস্ত্র ফুরিয়ে গিয়েছিল।’

আল জাজিরা জানিয়েেছে, আরও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা পাঠাতে রাজি করাতে যুদ্ধের শুরু থেকেই পশ্চিমা মিত্রদের আহ্বান জানিয়ে আসছে ইউক্রেন।

কিয়েভ আকাশ প্রতিরক্ষা বাড়াতে বাড়াতে চাইছে কারণ রাশিয়া সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে তাদের বিদ্যুৎ অবকাঠামোগুলোতে তিনটি বড় হামলা চালিয়েছে।

কিয়েভ বলেছে, ইউক্রেনজুড়ে জ্বালানি অবকাঠামোগুলোকে সঠিকভাবে সুরক্ষিত করতে তাদের ২৫টি প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থার প্রয়োজন।

এদিকে জার্মানি গত শনিবার বলেছে, তারা ইউক্রেনে তৃতীয় ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা সরবরাহ করবে। যুক্তরাষ্ট্র এবং অন্যান্য মিত্ররা অবশ্য এর আগেই প্যাট্রিয়ট সিস্টেম এবং ক্ষেপণাস্ত্র সরবরাহ করেছে।

ইউক্রেনের ন্যাশনাল গ্রিড অপারেটর ইউক্রেনারগো চলতি মাসের শুরুতে সতর্ক করে বলেছিল যে, বারবার হামলার কারণে দেশের জ্বালানি ব্যবস্থার নিশ্চিত সুরক্ষা প্রয়োজন।

অন্যদিকে মস্কো বলেছে, তাদের হামলার লক্ষ্য ইউক্রেনের যুদ্ধ করার ক্ষমতা হ্রাস করা এবং রাশিয়ার অভ্যন্তরে সাম্প্রতিক হামলার প্রতিশোধ নেওয়া।

;