জাতিসংঘের রিপোর্টের প্রতিবাদ জানালো মিয়ানমার



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম, ঢাকা
মিয়ানমারে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের লোগো

মিয়ানমারে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের লোগো

  • Font increase
  • Font Decrease

মিয়ানমারের সামরিক বাহিনীর কিছু কর্মকর্তা ব্যবসার নামে বিদেশি বিভিন্ন সংস্থার কাছ থেকে টাকা নিয়ে মানবাধিকার লঙ্ঘন করেছেন— জাতিসংঘের ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং মিশনের এমন রিপোর্টের প্রতিবাদ জানিয়েছে মিয়ানমার।

জাতিসংঘের ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং মিশন সোমবার (৫ আগস্ট) প্রকাশিত প্রতিবেদনে মিয়ানমারের এ ধরনের ব্যবসায়ী সামরিক কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা জারির আহ্বান জানায়।

এর পরিপ্রেক্ষিতে মঙ্গলবার (৬ জুলাই) মিয়ানমারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে এক বিবৃতি দিয়ে প্রতিবাদ জানানো হয়।

বিবৃতিতে বলা হয়—জাতিসংঘের ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং মিশন অসত্য অভিযোগ করেছে। আমরা পরিষ্কারভাবে জানাতে চাই, এই রিপোর্টকে কোনো রকমেই আমরা স্বীকৃতি দেব না। আমরা দৃঢ়ভাবে মনে করি সহযোগিতার মাধ্যমেই সবরকমের আন্তর্জাতিক ইস্যুর সমাধান সম্ভব। বিশেষ করে মানবাধিকারের মতো বিষয়গুলো।

মিয়ানমারের সামরিক ব্যবসায়ীরা মানবাধিকার লঙ্ঘন করেছে

বিবৃতিতে আরও বলা হয়, আমরা বিশ্বাস করি না অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা দিলেই এ ধরনের সংকট থেকে উত্তরণ সম্ভব। মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিষয়ে মিয়ানমার সরকার জবাবদিহিতায় বিশ্বাস করে। এ জন্য সরকার রাখাইন রাজ্যে মানবাধিকার লঙ্ঘনে স্বাধীন কমিশন গঠন করেছে। শুধু তাই নয়, মিয়ানমার সেনাবাহিনীও তাদের নিজস্ব তদন্ত কমিশন গঠন করেছে।

জাতিসংঘের একটি অনুসন্ধানকারী মিশন সামরিক মালিকানাধীন ব্যবসায়ীদের ওপর অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞার আহ্বান জানিয়ে বলেছে, মিয়ানমারের সামরিক বাহিনী অর্থ নিয়ে পরিকল্পিতভাবে কাচিন, শান ও রাখাইন রাজ্যে দেশি-বিদেশি ব্যবসায়ীদের সুবিধা দিতে মানবাধিকার লঙ্ঘন করে। এই পরিকল্পনার অংশ হিসেবেই রাখাইন থেকে রোহিঙ্গাদের বিতাড়িত করা হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০১৬ সাল থেকে মিয়ানমারে যুদ্ধবিমান, সাঁজোয়া যুদ্ধজাহাজ, যুদ্ধজাহাজ, ক্ষেপণাস্ত্র ও ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চার সরবরাহকারী চীন, রাশিয়া ও ইসরাইলসহ সাতটি দেশের অন্তত ১৪ বিদেশি সংস্থাকেও নিষেধাজ্ঞা জারির আহ্বানও জানিয়েছে।

জাতিসংঘের অনুসন্ধানকারী মিশন চেয়ারম্যান মারজুকি দারুসমান সোমবার ১১১ পৃষ্ঠার প্রতিবেদনে প্রকাশ করে বলেন, মিয়ানমারের এ রাজ্যগুলোতে সামরিক ব্যবসা ও বিদেশি সংস্থাগুলোর বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা জারি হলে এ অঞ্চলে মানবাধিকার লঙ্ঘন কমবে।

প্রতিবেদনে সামরিক নিয়ন্ত্রিত মিয়ানমার ইকোনমিক হোল্ডিংস লিমিটেড (এমইএইচএল) এবং জেড ও রুবি খনির ক্ষেত্রে মিয়ানমার অর্থনৈতিক কর্পোরেশন (এমইসি) কর্তৃক মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিষয়ে বিস্তারিত বিবরণ দেওয়া হয়েছে।

জেড ও রুবির মতো মূল্যবান রত্নের অবৈধ বাণিজ্য রোধ করতে পারলেই এ অঞ্চলে শান্তি ফিরে আসবে বলে প্রতিবেদনে বলা হয়।

কারণ সামরিক নিয়ন্ত্রণাধীন এমইএইচএল ও এমইসি-এর আওতায় বিভিন্ন নির্মাণ প্রতিষ্ঠান, ফার্মাসিউটিক্যালস, ব্যাংক-বিমা ও পর্যটনসহ কমপক্ষে ১২০টি কোম্পানি সরাসরি যুক্ত রয়েছে। উভয় সংস্থারই কাচিন ও শান রাজ্যে জেড ও রুবি খনির লাইসেন্স রয়েছে।

প্রতিবেদনে দেখা গেছে যে, সামরিক ব্যবসার সঙ্গে কমপক্ষে ১৫টি বিদেশি সংস্থার সরাসরি যৌথ উদ্যোগ রয়েছে। ৪৪টির সংস্থার সাথে নানান বাণিজ্যিক সম্পর্ক রয়েছে, যার সংখ্যাগরিষ্ঠই চীন, দক্ষিণ কোরিয়া, জাপান এবং সিঙ্গাপুরের সংস্থা।

প্রতিবেদনে বিশ্বের বিভিন্ন সংস্থাকে সতর্ক করে দিয়ে বলা হয়েছে, সেখানে যেন তারা অনুদান দিতে চিন্তা-ভাবনা করে। কারণ, ২০১৭ সালে কমপক্ষে ৪৫টি কোম্পানি এই সামরিক ব্যবসায়ীদের ১০.২ মিলিয়ন অনুদান দিয়েছিল।

   

গাজায় দুর্ভিক্ষ বন্ধে ইসরায়েলকে পদক্ষেপ নিতে নির্দেশ আন্তর্জাতিক আদালতের



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় দুর্ভিক্ষ ছড়িয়ে পড়া বন্ধে ইসরায়েলকে প্রয়োজনীয় এবং কার্যকর পদক্ষেপ নিতে নির্দেশ দিয়েছে আন্তর্জাতিক বিচার আদালত (আইসিজে)।

বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) আন্তর্জাতিক আদালত সর্বসম্মতভাবে ইসরায়েলকে এই নির্দেশ দিয়েছে। তবে হামাস নেতারা বলেছে, মানবিক সংকট ঠেকাতে যুদ্ধবিরতি প্রয়োজন।

গাজায় রাষ্ট্র পরিচালিত গণহত্যার জন্য ইসরায়েলকে অভিযুক্ত করা মামলার অংশ হিসেবে দক্ষিণ আফ্রিকা নতুন ব্যবস্থার অনুরোধ করেছিল আদালতকে। পরে আদালত এই নির্দেশ দেয়।

বার্তা সংস্থা রয়র্টাসের প্রতিবেদনে বলা হয়, ফিলিস্তিনি জনগোষ্ঠীর জন্য মৌলিক খাদ্য সরবরাহ নিশ্চিত করতে এবং দুর্ভিক্ষ ছড়িয়ে পড়া বন্ধে প্রয়োজনীয় ও কার্যকর পদক্ষেপ নিতে ইসরায়েলকে নির্দেশ দিয়েছে আন্তর্জাতিক আদালত। গাজার আল শিফা হাসপাতালের চারপাশে ইসরায়েলি বাহিনী এবং ফিলিস্তিনি যোদ্ধারা লড়াই করার সময় এই আদেশটি এলো।

আদালতের বিচারকরা বলেছেন, গাজার মানুষরা আরও খারাপ অবস্থার মুখোমুখি হতে যাচ্ছে। বিচারকরা আদেশে বলেছেন, আদালত পর্যবেক্ষণ করেছে যে গাজার মানুষেরা শুধুমাত্র দুর্ভিক্ষের ঝুঁকির সম্মুখীন হচ্ছে না বরং সেখানে দুর্ভিক্ষ শুরু হয়ে গেছে।

হামাসের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বাসেম নাইম বলেছেন, এই রায়টি যথেষ্ট নয়। দুর্ভোগ বন্ধ করতে ইসরায়েলকে অবশ্যই সামরিক আক্রমণ বন্ধ করার নির্দেশ দিতে হবে।

তিনি আরও বলেন, গাজায়, বিশেষ করে উত্তর গাজা উপত্যকায় মানবিক ট্র্যাজেডির অবসান ঘটানোর জন্য যেকোনও নতুন দাবিকে আমরা স্বাগত জানাই, তবে আমরা আশা করি যে গাজায় আমাদের লোকেরা যে সমস্ত দুর্দশার মধ্য দিয়ে বসবাস করছে তার সমাধান হিসেবে আদালত যুদ্ধবিরতির আদেশ দেবেন।

আন্তর্জাতিক আদালতের রায়ের বিষয়ে ইসরায়েলের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে তাৎক্ষণিক কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি।

জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ মঙ্গলবার অবিলম্বে যুদ্ধবিরতি এবং সমস্ত জিম্মিদের অবিলম্বে নিঃশর্ত মুক্তির দাবিতে ভোট দিয়েছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ভোট থেকে বিরত ছিল, কিন্তু ভেটো দেয়নি।

;

গ্যাংস্টার থেকে রাজনীতিবিদ হওয়া মুখতার আনসারি মারা গেছেন



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

কারাগারে থাকা গ্যাংস্টার থেকে রাজনীতিবিদ হয়ে ওঠা মুখতার আনসারি হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন।

৬৩ বছর বয়সী এই রাজনীতিবিদ বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ)  রাত সাড়ে আটটার দিকে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন।

এর আগে, গত মঙ্গলবার কারাগারে অজ্ঞান হয়ে গেলে জেল কর্তৃপক্ষ তাকে জেলার রানী দুর্গাবতী মেডিকেল কলেজে নিয়ে যায়। পরে নয়জন ডাক্তারের একটি দল তাকে তাৎক্ষণিক চিকিৎসা সেবা প্রদান করেছিল। কিন্তু, তাদের সর্বাত্মক প্রচেষ্টা সত্ত্বেও ১৪ ঘণ্টা আইসিইউতে থাকার পর তার মৃত্যু হয়।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি জানিয়েছে, উত্তর প্রদেশের ৫ বারের এই সংসদ সদস্য ২০০৫ সাল থেকেই কারাগারে বন্দি ছিলেন।

বার্তা সংস্থা পিটিআই জানিয়েছে, আনসারিকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পরেই হাসপাতালের বাইরে পুলিশের একটি বড় দল মোতায়েন করা হয়েছিল এবং তার মৃত্যুর পরে উত্তরপ্রদেশ জুড়ে ১৪৪ ধারার অধীনে নিষেধাজ্ঞামূলক আদেশ জারি করা হয়েছে।

উত্তরপ্রদেশের পুলিশের মহাপরিচালক প্রশান্ত কুমার বলেছেন, বান্দা, মাউ, গাজিপুর এবং বারাণসী জেলায় অতিরিক্ত পুলিশ সদস্যের পাশাপাশি কেন্দ্রীয় রিজার্ভ পুলিশ ফোর্সও মোতায়েন করা হয়েছে।

;

দক্ষিণ আফ্রিকায় বাস খাদে পড়ে নিহত ৪৫



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দক্ষিণ আফ্রিকার উত্তরাঞ্চলীয় লিম্পোপো প্রদেশে একটি যাত্রীবাহী বাস খাদে পড়ে ৪৫ জন মানুষ নিহত হয়েছেন।

বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) রাজধানী জোহানেসবার্গ থেকে ৩০০ কিলোমিটার দূরের লিম্পোপো রাজ্যের মামটলাকালা এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। দেশটির পরিবহণ মন্ত্রণালয়ের বরাতে বিবিসি এতথ্য জানায়।

প্রতিবেদনে বলা হয়, যাত্রীবাহী বাসের চালক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেললে বাসটি একটি সেতুর রেলিংয়ে ধাক্কা খেয়ে নিচে পড়ে যায়। এরপর বাসটিতে আগুন ধরে যায় বলে মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে বলা হয়।

বাসটি প্রতিবেশী দেশ বতসোয়ানা থেকে যাত্রী নিয়ে লিম্পোপোর শহর মোরিয়া যাচ্ছিল।

বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত উদ্ধার অভিযান চালাচ্ছিলেন উদ্ধার কর্মীরা। ঘটনাস্থলে অনেকের আগুনে পোড়া লাশ উদ্ধার করা হয়েছে, যাদের চিহ্নিত করা দুষ্কর। বাকিরা বাসের ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়েছে এবং অন্যরা ঘটনাস্থলে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে বলে লিম্পোপোর পরিবহন বিভাগের পৃথক বিবৃতিতে বলা হয়েছে।

দক্ষিণ আফ্রিকার পরিবহণ মন্ত্রী সিন্দিসিওয়ে চিকুঙ্গা, দুর্ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। মর্মান্তিক এই বাস দুর্ঘটনায় হতাহত পরিবারগুলোর প্রতি আন্তরিক সমবেদনা জানিয়েছেন।

তিনি বলেন, দক্ষিণ আফ্রিকার সরকার মৃতদেহ ফিরিয়ে আনতে সাহায্য করবে এবং দুর্ঘটনার কারণ সম্পর্কে তদন্ত করবে।

;

ন্যাটোর দেশে আক্রমণ নয়, তবে এফ-১৬ দিলে ধ্বংস করা হবে: পুতিন



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

যুক্তরাষ্ট্র নেতৃত্বাধীন পশ্চিমা সামরিক জোট ন্যাটোভুক্ত কোনো দেশের ওপর হামলা করার পরিকল্পনা নেই রাশিয়ার। এছাড়া পোল্যান্ড, চেক রিপাবলিক বা বাল্টিক কোনো দেশের ওপরও হামলা চালাবে না রাশিয়া। তবে এসব দেশ যদি ইউক্রেনকে এফ-১৬ যুদ্ধবিমান সরবরাহ করে, তবে সে যুদ্ধবিমান গুলি করে ধ্বংস করা হবে।

রাশিয়ার স্থানীয় সময় বুধবার (২৭ মার্চ) রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন এসব কথা বলেন।

রুশ বিমানবাহিনীর পাইলটদের উদ্দেশে পুতিন বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন সামরিক জোট ১৯৯১ সালে সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের পর থেকে রাশিয়ার দিকে বিস্তৃত হয়েছে। কিন্তু রাশিয়ার তাদের ওপর হামলার কোনো পরিকল্পনা নেই। এ জোটভুক্ত দেশগুলোর প্রতিও কোনো আগ্রাসন দেখানো হবে না। পোল্যান্ড, চেক রিপাবলিক বা বাল্টিক রাষ্ট্রগুলোকে ভয় দেখানো হচ্ছে বলে যেসব কথা রটানো হয়েছে, সেগুলো সম্পূর্ণ বাজে কথা।

ক্রেমলিনের পক্ষ থেকে অভিযোগ করে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র মূলত ইউক্রেনকে অর্থ, অস্ত্র ও বুদ্ধি দিয়ে সমর্থন করে আসছে। সে কারণে ওয়াশিংটনের সঙ্গে মস্কোর যে সম্পর্ক, তা সবচেয়ে খারাপ অবস্থায় পৌঁছেছে।

ইউক্রেনকে যুদ্ধবিমান দিয়ে সহায়তা করতে চাওয়া পশ্চিমা দেশগুলোকে হুঁশিয়ারি দিয়ে পুতিন বলেন, এসব যুদ্ধবিমান যুদ্ধক্ষেত্রের পরিস্থিতি পরিবর্তন করবে না। আমরা এখন যেমন ট্যাংক, সাঁজোয়া যান এবং একাধিক রকেট লাঞ্চারসহ অন্যান্য সরঞ্জাম ধ্বংস করি, ঠিক তেমনি আমরা যুদ্ধবিমান ধ্বংস করব।

পুতিন বলেছেন, ন্যাটোর কোনো সদস্যদেশের ওপর আক্রমণাত্মক চালানোর কোনো উদ্দেশ্য আমাদের নেই। তবে হ্যাঁ যুদ্ধবিমান যদি ইউক্রেনের বাইরের কোনো দেশ থেকে যুদ্ধক্ষেত্রে আসে, সে স্থানগুলো বৈধ লক্ষ্যবস্তু হবে। সেটি যে স্থানই হোক না কেন।

বেলজিয়াম, ডেনমার্ক, নরওয়ে ও নেদারল্যান্ডসের মতো দেশ ইউক্রেনকে এফ-১৬ যুদ্ধবিমান দিতে প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। এসব দেশের একটি জোট ইউক্রেনের চালকদের প্রশিক্ষণ দেবে। ইউক্রেনের পক্ষ থেকে দীর্ঘদিন ধরে যুদ্ধবিমান চেয়ে অনুরোধ করা হচ্ছে।

;