শুধু হিন্দুদের ফেরত নিতে জাতিসংঘের শরণাপন্ন মিয়ানমার



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম, ঢাকা
হিন্দু রোহিঙ্গা শরণার্থী, ছবি: সংগৃহীত

হিন্দু রোহিঙ্গা শরণার্থী, ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশের কক্সবাজারে পালিয়ে এসে আশ্রয় নেওয়া মুসলিম রোহিঙ্গা শরণার্থী নয়, শুধু হিন্দু রোহিঙ্গা শরণার্থীদের ফেরত নিতে মিয়ানমার সরকার মরিয়া হয়ে উঠেছে।

এ বিষয়ে সহযোগিতা চাইতে মিয়ানমারে নিযুক্ত জাতিসংঘের বিশেষ দূত ক্রিস্টিন শিরনা বার্গানারের শরণাপন্ন হয়েছে দেশটি সরকার।

মিয়ানমার জাতিসংঘের বিশেষ দূতকে উত্তর রাখাইন রাজ্য থেকে বাংলাদেশে পালিয়ে আসা হিন্দু পরিবারগুলো প্রত্যাবাসনে সহায়তা করতে বলেছে।

দেশটির আন্তর্জাতিক সংস্থা ও অর্থনৈতিক বিভাগের মহাপরিচালক ইউ চ্যান আয়ে বলেন, বুধবার (৪ সেপ্টেম্বর) মিয়ানমারের আন্তর্জাতিক সহযোগিতামন্ত্রী ইউ কিউ থিন রাজধানী নেপোডিতে জাতিসংঘের বিশেষ দূত ক্রিস্টিন শিরনা বার্গানারের সঙ্গে বৈঠক করে বাংলাদেশে পালিয়ে আসা হিন্দু পরিবারগুলো প্রত্যাবাসনে সহযোগিতা চান।

ইউ চ্যান আয়ে আরো বলেন, জাতিসংঘের বিশেষ এ দূত হিন্দু পরিবারগুলোর স্বদেশ প্রত্যাবাসন নিশ্চিত করতে এর আগে বাংলাদেশকে রাজি করানোর চেষ্টা করেছিলেন। তবে তিনি সফল হননি। এজন্য মিয়ানমার আবার হিন্দুদের প্রত্যাবাসন নিশ্চিত করতে সহায়তা করার জন্য তাকে অনুরোধ করেছে।

তিনি বলেন, মিয়ানমার সরকার থেকে পাঠানো প্রতিনিধিরা কক্সবাজারের শরণার্থী শিবিরে বসবাসকারী আট শতাধিক হিন্দু পরিবারের মধ্যে চারশ’রও বেশি পরিবারের সদস্যদের নাগরিকত্ব যাচাই করেছে। এসব পরিবার স্বেচ্ছায় প্রত্যাবাসন করতে চেয়েছিল।

তিনি অভিযোগ করে বলেন, বাংলাদেশ সরকার শুধু হিন্দু শরণার্থীদের ফেরত পাঠাতে চাচ্ছে না।

ইউ চ্যান আয়ে বলেন, জাতিসংঘের বিশেষ দূত বুধবার তিন দিনের সফরে মিয়ানমার পৌঁছেছেন। তিনি মিয়ানমার সরকারের সঙ্গে আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মির (এআরএসএ) হুমকিসহ উত্তরাঞ্চলীয় রাখাইন থেকে কয়েক লাখ মুসলিম শরণার্থী প্রত্যাবাসনের সমস্যা নিয়ে আলোচনা করেছেন। এ আলোচনায় বিশেষ করে হিন্দু শরণার্থীর ফেরার বিষয়টি উঠে আসে। মিয়ানমার সরকার স্বেচ্ছায় প্রত্যাবাসন চায় এমন শনাক্ত হওয়া শরণার্থীদের গ্রহণ করবে। তবে দুইবার প্রত্যাবাসনের দিনক্ষণ ঠিক হওয়ার পরেও এটি ব্যর্থ হয়।

কেবল জাতিসংঘের দূত নয় জাপান, চীন ও ভারতও হিন্দুদের প্রত্যাবাসনের জন্য চাপ দিচ্ছে, কিন্তু বাংলাদেশ সরকার তাদের বিষয়ে কোনো চিন্তা করে না। হিন্দুদের স্বেচ্ছায় প্রত্যাবাসনের জন্য ফর্ম পূরণ করার অনুমতিও দেওয়া হয়নি। ২০১৭ সালের নভেম্বরে উভয় দেশ স্বাক্ষরিত প্রত্যাবাসন চুক্তি বাংলাদেশ অনুসরণ করেনি বলেও তিনি অভিযোগ করেন।

এদিকে, কক্সবাজারের রোহিঙ্গা হিন্দুদের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করে চলেছেন মিয়ানমারে বসবাসরত হিন্দু নেতা ইউ নি মউল। তিনি বলেন, হিন্দুরা তাদের প্রত্যাবাসনের অবস্থা নিয়ে বিভ্রান্তিতে আছে। তারা ফিরে আসতে চায়, কারণ তারা বছরের পর বছর ধরে শিবিরে আছে। তবে হিন্দু রোহিঙ্গারা ফিরতে ভয় পাচ্ছে, কারণ এআরএসএ তাদের মিয়ানমারে ফিরে না আসার জন্য হুমকি দিচ্ছে।

মিয়ানমারের উত্তরাঞ্চলীয় রাখাইন প্রদেশে দেশটির সেনাবাহিনীর ‘ক্লিয়ারেন্স অপারেশন’-এ প্রায় ৯০ শতাংশ রোহিঙ্গা বাংলাদেশে পালাতে বাধ্য হয়েছে। ২০১৭ সালে আগস্টে রাখাইনে রোহিঙ্গা নিপীড়ন শুরুর পর প্রায় সাত লাখ অসহায় মানুষ পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে। এদের মধ্যে পাঁচ হাজার হিন্দু রোহিঙ্গাও রয়েছে।

   

আজ থেকে ভারতে শুরু হচ্ছে লোকসভা নির্বাচন



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিশ্বের সবচেয়ে বড় গণতান্ত্রিক দেশ ভারতের ১৮তম লোকসভা নির্বাচনে ভোট নেওয়া শুরু হচ্ছে আজ শুক্রবার থেকে। সাত দফায় দেশটির প্রায় ৯৭ কোটি ভোটার দেশের বিভিন্ন প্রান্তে পছন্দের জনপ্রতিনিধিকে ভোট দিয়ে নির্বাচিত করবেন। প্রথম দফায় দেশটির ২১টি রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে মোট ১০২টি আসনে ভোটগ্রহণ হবে আজ। তার মধ্যে পশ্চিমবঙ্গের তিনটি কেন্দ্র রয়েছে। কোচবিহার, আলিপুরদুয়ার ও জলপাইগুড়ির আসন।

শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) সকাল ৭টা থেকে ভোটগ্রহণ শুরু হবে, চলবে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত। কেন্দ্রীয় বাহিনীর পাশাপাশি নির্বাচনের নিরাপত্তার জন্য রাজ্য পুলিশের উপরেও আস্থা রেখেছে নির্বাচন কমিশন।

নির্বাচনে মূল লড়াই হতে যাচ্ছে ক্ষমতাসীন বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ জোট এবং ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন ‘ইনডিয়া’ জোটের মধ্যে। ক্ষমতাসীন এনডিএ জোটের মূল দল ভারতীয় জনতা পার্টি এককভাবে এবার ৩৭০ আসনের টার্গেট নিয়ে এগোচ্ছে। আর জোটগতভাবে তাদের লক্ষ্য ৪০০ আসন।

শুক্রবার ভোটকে কেন্দ্র করে সব ধরনের প্রস্তুতি শেষ করে এনেছে ভারতের নির্বাচন কমিশন। প্রথম দফায় ১৯ এপ্রিল ১০২টি আসনে ভোট হবে। ভোট গ্রহণকে কেন্দ্র করে সারাদেশে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।

;

যুক্তরাষ্ট্রের ভেটোতে আটকে গেল জাতিসংঘে ফিলিস্তিনের সদস্যপদ



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

জাতিসংঘে রাষ্ট্র হিসেবে ফিলিস্তিনের পূর্ণ সদস্যপদ পাওয়ার পথ আটকে দিয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র।

বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) নিরাপত্তা পরিষদে এ সংক্রান্ত প্রস্তাবের ওপর ভোটাভুটিতে ভেটো দিয়েছে দেশটি।

খসড়া প্রস্তাবটিতে ফিলিস্তিনকে জাতিসংঘের পূর্ণসদস্য হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করতে ১৯৩ সদস্যের জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রতি সুপারিশ করা হয়েছিল।নিরাপত্তা পরিষদের ১৫ সদস্যের ১২টি প্রস্তাবের পক্ষে ভোট দিয়েছিল। যুক্তরাজ্য ও সুইজারল্যান্ড ভোটদানে বিরত ছিল। ভেটো প্রদান করে ইসরায়েলের ঘনিষ্ঠ মিত্র যুক্তরাষ্ট্র।

ভেটো দেওয়ার বিষয়ে জাতিসংঘে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত রবার্ট উড বলেন, যুক্তরাষ্ট্র দৃঢ়ভাবে ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দুই-রাষ্ট্র সমাধানকে সমর্থন করে চলেছে।এই ভোটটি ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রত্বের বিরোধিতাকে প্রতিফলিত করে না। আমরা চাই তারা সরাসরি আলোচনার মাধ্যমে সমাধানে আসুক।

ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাস মার্কিন ভেটোকে অন্যায়, অনৈতিক এবং অযৌক্তিক বলে নিন্দা করেছেন। এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, মার্কিন ভেটো আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের ইচ্ছাকে চ্যালেঞ্জ করেছে।

ইসরায়েলের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসরায়েল কাটজ ভেটো দেওয়ার জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রশংসা করে বলেছেন, লজ্জাজনক প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করা হয়েছিল।সন্ত্রাসবাদকে পুরস্কৃত করা হবে না।

ফিলিস্তিন বর্তমানে জাতিসংঘ সদস্য না হলেও ২০১২ সালে তারা জাতিসংঘে পর্যবেক্ষকের মর্যাদা পেয়েছে। জাতিসংঘের পূর্ণ সদস্যপদ লাভের জন্য ফিলিস্তিন বছরের পর বছর চেষ্টা চালিয়ে আসছে।

তবে তাদের এই আর্জি প্রথমে নিরাপত্তা পরিষদের অনুমোদন পেতে হবে এবং তারপর জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে এর পক্ষে অন্তত দুই-তৃতীয়াংশ সমর্থন লাগবে।

২০১১ সালে পূর্ণ সদস্য রাষ্ট্র হওয়ার জন্য প্রথমবারের মতো আবেদন করেছিল ফিলিস্তিন। এরপর গাজায় ইসরায়েলের সামরিক অভিযানের মধ্যে ফিলিস্তিন এ মাসের শুরুতে আবারও সদস্যপদের জন্য আবেদন করে।

;

হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হয়ে কেনিয়ার সেনাপ্রধানসহ নিহত ৯



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হয়ে কেনিয়ার প্রতিরক্ষা প্রধান জেনারেল ফ্রান্সিস ওমন্ডি ওগোল্লাসহ শীর্ষস্থানীয় ৯ সামরিক কর্মকর্তা নিহত হয়েছেন।

দেশটির পুলিশের বরাত দিয়ে বাংলাদেশ সময় বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) রাত ১১টার দিকে এই খবর জানিয়েছে বিবিসি, এএফপিসহ বেশ কয়েকটি সংবাদমাধ্যম।

কেনিয়ার একজন সিনিয়র পুলিশ অফিসার এএফপিকে জানিয়েছেন, উড্ডয়নের পরপরই হেলিকপ্টারটিতে আগুন ধরে যায় এবং এতে জেনারেল ওগোল্লাসহ ৯ জন সিনিয়র কমান্ডার নিহত হয়েছেন।

বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্তের পর কেনিয়ার প্রেসিডেন্ট উইলিয়াম রুটো দেশটির নিরাপত্তা পরিষদের জরুরি বৈঠক ডেকেছেন। তার মুখপাত্র বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

স্থানীয় গণমাধ্যমের তথ্যানুযায়ী, হেলিকপ্টারে অবস্থান করা সবাই ছিলেন ঊর্ধ্বতন সামরিক কর্মকর্তা। তাদের মধ্যে জেনারেল ফ্রান্সিস ওগোল্লা, রাষ্ট্রপতির প্রধান সামরিক উপদেষ্টাও ছিলেন। তবে বিবিসি এসব প্রতিবেদনের সত্যতা যাচাই করতে পারেনি।

খবরে বলা হয়েছে, হেলিকপ্টারটি কেনিয়ার রিফট ভ্যালিতে নেমে এসেছিল এবং আগুনে ফেটে পড়েছিল। দুর্ঘটনাস্থলে উদ্ধারকারী দল পাঠানো হয়েছে।

কেনিয়ার প্রেসিডেন্ট উইলিয়াম রুটো বলেন, হেলিকপ্টার বিধ্বস্তের কারণ অনুসন্ধানে ঘটনাস্থলে তদন্ত দল পাঠানো হয়েছে।

তিনি বলেন, আমাদের মাতৃভূমি তার সবচেয়ে বীর জেনারেলদের একজনকে হারিয়েছে। জেনারেল ওগোল্লার মৃত্যু আমাদের জন্য একটি অপূরণীয় ক্ষতি।

ওগোল্লা ১৯৮৪ সালে কেনিয়া প্রতিরক্ষা বাহিনীতে যোগদান করেন। তিনি যুক্তরাষ্ট্রের বিমান বাহিনীর সঙ্গে একজন ফাইটার পাইলট এবং কেনিয়া এয়ার ফোর্সে (কেএএফ) একজন প্রশিক্ষক পাইলট হিসেবে প্রশিক্ষণ নেন। ডেপুটি মিলিটারি চিফ হওয়ার আগে ওগোল্লা কেনিয়ার বিমান বাহিনীর প্রধান ছিলেন। গত বছর দেশটির প্রেসিডেন্ট তাকে পদোন্নতি দিয়ে সেনাবাহিনীর প্রধান করেন।

;

ইরানের ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে প্রতিশোধমূলক হামলা চালানোয় ইরানের ড্রোন কর্মসূচির ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য।

বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) একযোগে এই নিষেধাজ্ঞার ঘোষণা দিয়েছে ইহুদি রাষ্ট্রটির ঘনিষ্ঠ মিত্র হিসেবে পরিচিত দেশ দুটি।

ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্রের অর্থ মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, ইরানের ইউএভি (ড্রোন) উৎপাদনের সঙ্গে যুক্ত ১৬ ব্যক্তি এবং ২টি প্রতিষ্ঠানের ওপর নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। এরা ইরানের শাহেদ ড্রোন নির্মাণের সঙ্গে যুক্ত। ওই ড্রোন ১৩ এপ্রিলের হামলায় ব্যবহার করা হয়েছে।

যুক্তরাজ্যও ইরানের ড্রোন ও ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির সঙ্গে যুক্ত দেশটির সামরিক বাহিনী-সংশ্লিষ্ট বেশ কয়েকটি সংস্থা, ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিচ্ছে।

শনিবার রাতে ইসরাইলে প্রত্যাশিত ও অভাবনীয় হামলা চালায় ইরান। ১ এপ্রিল সিরিয়ার রাজধানী দামেস্কে ইরানের কনস্যুলেটে ইসরাইলের বিমান হামলায় কয়েকজন জ্যেষ্ঠ সেনা কর্মকর্তা নিহতের প্রতিশোধ হিসেবে ওই হামলা চালানো হয়।

বড় ধরনের এই হামলায় তিন শতাধিক ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করে ইরান। এগুলোর বেশির ভাগই আকাশে ধ্বংস করার দাবি করেছে ইসরায়েল। এই হামলা রুখতে ইসরায়েলকে সহায়তা করে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স ও জর্ডান।

এই হামলার জবাবে ইরানে পাল্টা হামলা চালানোর ঘোষণা দিয়েছে ইসরায়েল। দেশটির প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেছেন, নিজেদের সুরক্ষার অধিকার ইসরায়েলের রয়েছে।

;