১ ফেব্রুয়ারিকে জাতীয় কবিতা দিবস ঘোষণার দাবি



ঢাবি করেসপনডেন্ট, বার্তা২৪.কম
জাতীয় কবিতা পরিষদের সংবাদ সম্মেলন / ছবি: বার্তা২৪

জাতীয় কবিতা পরিষদের সংবাদ সম্মেলন / ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

সরকারিভাবে ১ ফেব্রুয়ারিকে জাতীয় কবিতা দিবস ঘোষণার দাবি জানিয়েছে জাতীয় কবিতা পরিষদ।

শুক্রবার (১১ জানুয়ারি) সকাল ১১টার দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্রের (টিএসসি) দ্বিতীয় তলায় আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানানো হয়। এ সময় আগামী ১ ও ২ ফেব্রুয়ারি ‘৩৩তম জাতীয় কবিতা উৎসব-২০১৯’ শুরু হবে বলেও জানান আয়োজকরা।

কবিতা পরিষদের সভাপতি ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ সামাদের সভাপতিত্বে সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন কবিতা পরিষদের সাধারণ সম্পাদক কবি তারিক সুজাত।

লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, `জাতীয় কবিতা উৎসব কবিতার বৃহত্তম ঐতিহ্যবাহী আয়োজন। এটা শুধু বাংলাদেশের নয়, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার এক অনন্য উৎসব। যা ইতোমধ্যে সারা বিশ্বে বিশেষ মর্যাদা অর্জন করেছে। সূচনালগ্ন থেকে আজ পর্যন্ত প্রতিটি উৎসবে প্রতিদিন প্রায় ১০ হাজার কবিতানুরাগী ও শ্রোতার অংশগ্রহণের মধ্য দিয়ে এই উৎসব যে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে তার নজির পৃথিবীতে বিরল। আমরা জাতীয় কবিতা পরিষদের পক্ষ থেকে ইতোপূর্বে বেশ কয়েকবার পহেলা ফেব্রুয়ারিকে সরকারিভাবে জাতীয় কবিতা দিবস ঘোষণার দাবি জানিয়েছি।‘

এ বিষয়ে পুনরায় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।

সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন- কবি আসাদ চৌধুরী, কবি আনোয়ারা সৈয়দ হক, কবি আসাদ মান্নান, কবি কাজী রোজী, কবিতা পরিষদের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক কবি আমিনুর রহমান সুলতান প্রমুখ।

   

ইবি ছাত্রলীগের বৃক্ষরোপণ



ইবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

তীব্র তাপপ্রবাহ থেকে মুক্তি ও টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য (এসডিজি) অর্জনের লক্ষ্যে এবং ক্যাম্পাসকে সুরক্ষা রাখতে ২ হাজারের অধিক বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির অংশ হিসেবে প্রথম দিন বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি শুরু করেছে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (ইবি) শাখা ছাত্রলীগ।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা ১২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সভাপতি ফয়সাল সিদ্দিকী আরাফাত এবং সাধারণ সম্পাদক নাসিম আহমেদ জয়ের নেতৃত্বে ক্যাম্পাসের ডায়না সত্বরে ১০০ গাছ রোপণের মাধ্যমে কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়। এ সময় শাখা ছাত্রলীগের শতাধিক নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন।

শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক নাসিম আহমেদ জয় বলেন, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ যে পরিবেশবান্ধব সিদ্ধান্ত নিয়েছে তন্মধ্যে দশ দিনে পাঁচ লাখ এবং বছরব্যাপী এক কোটি বৃক্ষরোপন কর্মসূচি হাতে নিয়েছে। তারই অংশ হিসেবে আজকে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগ ৭ দিনে ৫০০ গাছ এবং ৬ মাসে ২ হাজার বৃক্ষরোপণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আমরা চাই বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস সবুজায়ন হোক এবং সারা দেশ সবুজে ভরে ওঠুক।

এ সময় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি ফয়সাল সিদ্দিকী আরাফাত বলেন, কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের নির্দেশনা অনুযায়ী ইবি শাখা ছাত্রলীগের সকল নেতাকর্মীর সহযোগিতায় ২ হাজার গাছ রোপণ করতে পারবে বলে আশাবাদী। সেই সাথে আসন্ন বর্ষা মৌসুমে ৫ হাজার গাছ লাগানোর প্রত্যাশা ব্যক্ত করেছে।

;

ঢাবির সুইমিংপুলে শিক্ষার্থীর মৃত্যুর ঘটনায় তদন্ত কমিটি



ঢাবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) সুইমিংপুলে সোমবার (২২ এপ্রিল) সাঁতার কাটার সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের দর্শন বিভাগের আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের ১ম বর্ষের শিক্ষার্থী মো. সোহাদ হকের অনাকাঙ্ক্ষিত মৃত্যু ঘটে। এই অপমৃত্যুর কারণ চিহ্নিত করে প্রতিবেদন প্রদানের জন্য ৫ সদস্য বিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ অধিদফতর হতে এ তথ্য জানানো হয়।

সোহাদ হকের অপমৃত্যুর কারণ চিহ্নিত করে প্রতিবেদন প্রদানের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. মো. মাকসুদুর রহমানকে আহ্বায়ক এবং সহকারী প্রক্টর অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল মুহিতকে সদস্য-সচিব করে এ তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের রুটিন দায়িত্বে নিয়োজিত প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ সামাদ এই কমিটি গঠন করেন।

কমিটির অন্যান্য সদস্যরা হলেন- দর্শন বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. শাহ্ কাওসার মুস্তাফা আবুলউলায়ী, বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সদস্য এবং তথ্য বিজ্ঞান ও গ্রন্থাগার ব্যবস্থাপনা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মোহাম্মদ শরিফ উল ইসলাম এবং বাংলা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ও হাজী মুহম্মদ মুহসীন হলের আবাসিক শিক্ষক মো. জসিম উদ্দিন।

কমিটিকে তদন্ত কাজ সম্পন্ন এবং সুইমিংপুলের ব্যবস্থাপনায় কোনো অবহেলা বা ত্রুটি আছে কী না, তা চিহ্নিত করে আগামী সাত কার্যদিবসের মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।

;

জব ফেয়ারের আয়োজন করল শেকৃবির এএসভিএম অনুষদ



শেকৃবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানী ঢাকায় অবস্থিত শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের এএসভিএম অনুষদের শিক্ষার্থীদের জন্য জব ফেয়ারের আয়োজন করল এএসভিএম অনুষদ। সদ্য ইন্টার্নশিপ শেষ করা অনুষদের লেভেল-৫, সেমিস্টার-II (জুলাই -ডিসেম্বর /২০২২)শিক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ এই উদ্যোগ গ্রহণ করে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে অনুষদ।

মূলত অনুষদের দায়িত্বপ্রাপ্ত ডিনের দ্বি বার্ষিক পরিকল্পনার অংশ এবং অনার্স শেষ করা শিক্ষার্থীদের বেকারত্ব থেকে মুক্ত রাখতে ও দ্রুত কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করার তাগিদে এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়।

বিশ্ব ভেটেরিনারি দিবসকে সামনে রেখে আগামী শনিবার (২৭ এপ্রিল) শেখ কামাল ভবনস্থ এএসভিএম সেমিনার গ্যালারিতে এই জব ফেয়ারের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়। প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয় নূন্যতম চল্লিশ হাজার (৪০,০০০) বেতনে কমপক্ষে ৮-১০ জন কে নিয়োগের উদ্দেশ্য এই উদ্দ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে।

ভেটেরিনারি অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড কে বিএম সাইফুল ইসলাম বলেন, অনুষদের শিক্ষার্থীদের অনার্স শেষ হওয়ার মধ্যেই চাকরির ব্যবস্থা করবো এটা ছিল আমার ডিনশীপ গ্রহণের সময়ে নেওয়া দ্বিবার্ষিক পরিকল্পনার অংশ। এছাড়াও আমার শিক্ষার্থীদেরকে অনার্সের সার্টিফিকেট পাওয়ার সঙ্গে চাকরির ব্যবস্থা করব এটা ছিল ওদের প্রতি ওয়াদা। যদিও সরকারি চাকরির ব্যবস্থা করার সুযোগ আমাদের হাতে নেই, তবে বেসরকারি সেক্টরে আগ্রহী শিক্ষার্থীদের জন্য এই উদ্যোগ গ্রহণ করতে পেরে আমি আনন্দিত। আশা করছি বর্তমান ইন্টার্নি শেষ করা ব্যাচ অতি শীগ্রই রেজাল্ট পাবে এবং ওদের এটা বিশেষ একটা সুযোগ হতে যাচ্ছে। এমন পদক্ষেপে সদ্য অনার্স শেষ করা ব্যাচের অনেক শিক্ষার্থীদের বেকার থাকতে হবে না একদিনও।তবে একটি জব ফেয়ারেই আমরা সীমাবদ্ধ থাকব এমন নয়, খুব দ্রুতই এর পরেও এরকম জব ফেয়ার হতে চলছে। বিভিন্ন বড় প্রাইভেট প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে আমাদের যোগাযোগ ও পরিকল্পনা চলমান রয়েছে। আশা করছি আমরা শিক্ষার্থীবান্ধব এই উদ্যোগে সফল হব এবং অনুষদকে ভিন্ন এক অবস্থানে অধিষ্ঠ করতে সমর্থ হবো। 

এমন বিজ্ঞপ্তি প্রকাশে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বিভিন্নভাবে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করছেন এবং এমন পদক্ষেপের প্রশংসা ও সফলতা কামনা করেছেন।অনুভূতি প্রকাশ করতে গিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের সংগঠন VASA এর সহ-সভাপতি রাহাত ইসলাম বলেন, এমন একটা উদ্যোগ আমাদের শিক্ষার্থীদের আনন্দিত করেছে। এই উদ্যোগ আমাদের অনুষদের গুরুত্ব বৃদ্ধি করবে। শিক্ষার্থীরা আরো আগ্রহ নিয়ে পড়াশোনা করবে এবং নিশ্চয়তা পাবে । তবে জব ফেয়ারের এই কার্যকরী উদ্যোগ গ্রহণ করা নিশ্চয়ই সহজ ছিল না।  এর আগে আমাদের অনুষদে এমন উদ্যোগ নিতে দেখি নি। আমাদের বর্তমান ডিন স্যারের পরিশ্রম, পরিকল্পনা ও শিক্ষার্থীদের স্বার্থে তার কার্যক্রমই এরকম ভিন্নধর্মী পদক্ষেপ নিতে সাহায্য করছে। আশা করছি ভিন্নধর্মী শিক্ষার্থীবান্ধন এমন উদ্যোগ অব্যহত থাকবে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ উপাচার্য অধ্যাপক ড. অলক কুমার পাল বলেন, এটি একটি ভালো এবং শিক্ষার্থীবান্ধব উদ্যোগ। এএসভিএম অনুষদ এবং তাদের ডিনের এমন উদ্যোগ প্রশংসার যোগ্য। আমরা অন্য অনুষদের ডিনদেরকেও আহ্বান করছি এমন উদ্যোগ নেওয়ার জন্য। শিক্ষার্থীদের স্বার্থে নেওয়া সকল উদ্যোগই আমাদের জন্য আনন্দের এবং গর্বের।

উল্লেখ্য যে, চাকরি প্রার্থী লেবেল-৫,সেমিস্টার -II ( জুলাই-ডিসেম্বর/২০২২) ব্যাচের শিক্ষার্থীদেরকে আগামী বৃহস্পতিবার (২৫ জুলাই) এর মধ্যে ডিন কার্যলায়ে নাম অন্তর্ভুক্তি, পাসপোর্ট সাইজ দুই কপি ছবি, সত্যায়িত সকল সার্টিফিকেট ও ডকুমেন্টস জমা দেওয়ার জন্য বিজ্ঞপ্তি উল্লেখ করা হয়।

;

ইউনিসেফ মীনা অ্যাওয়ার্ড পেলেন জবিসাসের সাবেক সভাপতি



জবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

মানতা সম্প্রদায় ও নদী ভাঙ্গন কবলিত শিশুদের শিক্ষার অধিকার নিয়ে অনুসন্ধানী প্রতিবেদনের জন্য ১৮তম ইউনিসেফ মীনা মিডিয়া অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির (জবিসাস) সাবেক সভাপতি রবিউল আলম। রবিউল প্রিন্ট ও অনলাইন সাংবাদিকতা বিভাগে প্রথম আলোর আহমেদুল হাসান আশিকের সঙ্গে যৌথভাবে বিজয়ী হন। 

সোমবার (২২ এপ্রিল) ঢাকার প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলের গ্র্যান্ড বলরুমে ইউনিসেফ এ পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী। বিশেষ অতিথি ছিলেন ড. জাফর ইকবাল, ডেইলি স্টার সম্পাদক মাহফুজ আনাম, বিটিভির ডিজি জাহাঙ্গীর আলম, চলচ্চিত্র নির্মাতা শামীম আখতার ও বাংলাদেশে ইউনিসেফের প্রতিনিধি শেলডন ইয়েট।

প্রিন্ট সাংবাদিকতায় এ বছরের ইউনিসেফ মীনা মিডিয়া অ্যাওয়ার্ড জয়ীরা হলেন, ঢাকা পোস্টের রাকিবুল হাসান তামিম, মুসা মল্লিক, নজরুল ইসলাম ও জসীম উদ্দিন। প্রতিদিনের বাংলাদেশের সাধন সরকার, বাংলা ট্রিবিউনের উদিসা ইসলাম ও সিভয়েস ২৪ এর শারমীন রিমা। ফটো সাংবাদিকতায় প্রথম আলোর সাজিদ হোসেন।

বিজয়ী ও মনোনীত প্রতিবেদনগুলোতে উঠে এসেছে সেসব শিশুর কথা, যাদের জোরপূর্বক বিয়ে ও কঠোর পরিশ্রমে বাধ্য করা হয়। সেসব মেয়ের কথা, যাদের বিশুদ্ধ পানির অভাবে ঋতুস্রাব সংক্রান্ত স্বাস্থ্যবিধি ব্যবস্থাপনার জন্য সংগ্রাম করতে হয়। উঠে এসেছে সেসব ছেলের কথা, যাদের একমাত্র আশ্রয়স্থল রাস্তা এবং যাদের জীবন জলবায়ু অভিঘাত ও নিপীড়নের কারণে ব্যাহত হয়েছে। রোহিঙ্গা শিশুদের নিয়ে প্রতিবেদনেও উঠে এসেছে নানা সমস্যা।

ইউনিসেফ মীনা মিডিয়া অ্যাওয়ার্ডের নামকরণ করা হয়েছে বাংলাদেশ এবং বিশ্বের নানা প্রান্তে শিশু ও প্রাপ্তবয়স্কদের কাছে জনপ্রিয় কার্টুন চরিত্র মীনার নামে। মীনা চরিত্রটি ১৯৯৩ সাল থেকে বাংলাদেশে ও এর বাইরে শিশুদের অধিকারের জন্য কথা বলে আসছে। সঙ্গে বড়দের দায়িত্বের কথা মনে করিয়ে দিচ্ছে। ২০০৫ সাল থেকে শুরু হয়েছে এ পুরস্কার প্রদান।

এবারের ইউনিসেফ মীনা মিডিয়া অ্যাওয়ার্ডগুলোর বিচারকমণ্ডলী ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক গীতি আরা নাসরিন, আলিয়ঁস ফ্রঁসেজ দ্য ঢাকার ফটোগ্রাফি প্রশিক্ষক আবির আবদুল্লাহ, ফটোগ্রাফার জান্নাতুল মাওয়া, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগী অধ্যাপক কাজলী শেহরীন ইসলাম, ফটোগ্রাফার নাসির আলী মামুন, রয়টার্সের বাংলাদেশের চিফ করেসপন্ডেন্ট রুমা পাল, রয়টার্সের সাবেক মাল্টিমিডিয়া জার্নালিস্ট রফিকুর রহমান, এএফপির ব্যুরো চিফ শফিকুল আলম ও রয়টার্সের বাংলাদেশের সাবেক ব্যুরো চিফ সিরাজুল ইসলাম কাদির।

রবিউল আলম বলেন, এই অর্জন আমার জন্য অবশ্যই গর্বের। তবে শিশুদের শিক্ষার অধিকার তার মৌলিক অধিকার। এই অধিকার নিশ্চিতে আমার লিখনি যদি কিছুটা হলেও তাদের অধিকার আদায়কে ত্বরান্বিত করে তাহলে নিজেকে কিছুটা হলে সার্থক মনে হবে।

;