এখন না জাগলে ভবিষ্যৎ অন্ধকার: ভিপি নুর



ঢাবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম
ঢাবির অপরাজেয় বাংলায় ডাকসু ভিপি, ছবি: বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম

ঢাবির অপরাজেয় বাংলায় ডাকসু ভিপি, ছবি: বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) সহসভাপতি নুরুল হক নুর বলেন, 'সমাজের প্রতিটি রন্ধ্রে রন্ধ্রে অন্যায় খুন, ধর্ষণ ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে বাংলার ছাত্র সমাজকে জাগতে হবে, এদেশের প্রতিটি স্তর অবিচার, অন্যায় ধারণ করে যাচ্ছে এবং সেটা প্রতিষ্ঠিত হয়ে যাচ্ছে। এ মুহূর্তে যদি আমরা না জাগি তাহলে আমাদের ভবিষ্যৎ অন্ধকার। পরবর্তী প্রজন্মের কাছে আমাদেরকে ধিক্কার শুনতে হবে।'

বুধবার (১০ জুলাই) ঢাবির অপরাজেয় বাংলার পাদদেশে খুন, ধর্ষণ ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে পদযাত্রা শেষে সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।


তিনি বলেন, 'বিচারহীনতার সংস্কৃতিকে প্রতিষ্ঠা করার জন্য বিচার না করেই ক্রস ফায়ারের নাটক করা হচ্ছে। গডফাদারদের আড়াল করতে আইনের দুর্বলতার কারণেই অপরাধীরা বারবার পার পেয়ে যাচ্ছেন। প্রয়োজনে আইন সংশোধন করে কঠোর আইন করার মাধ্যমে দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল গঠন করে খুন, ধর্ষণ ও দুর্নীতির মতো ঘটনার সুষ্ঠু বিচার করার দাবি জানাচ্ছি।'

এখন না জাগলে ভবিষ্যৎ অন্ধকার

ডাকসু ভিপি বলেন, 'অতীতের ইতিহাস থেকে আমাদের দায়বদ্ধতা রয়েছে। এ জাতির ক্রান্তিলগ্ন থেকে ছাত্র সমাজ পাঞ্জেরির ভূমিকা পালন করেছে। কারণ ভয়ে চুপসে গেলে আফসোস ছাড়া আর কিছু থাকবে না।'

তিনি আরও বলেন, 'শিশু থেকে নব্বই বছরের বৃদ্ধা কেউ ধর্ষণ থেকে রেহায় পাচ্ছে না, পবিত্রতার প্রতীক বলা হয় শিশু ও ফুলকে। আর সেই পবিত্রতার প্রতীকের দিকে পাষণ্ডরা যৌনতার দৃষ্টিতে তাকায়। কত বড় বিকৃতমস্তিষ্কের হলে তারা এসব কাজ করতে পারে। এর জন্য দায় সমাজ রাষ্ট্র ব্যবস্থার বিচারহীনতার সংস্কৃতির। খুনের আসামিরাও আজ রেহায় পেয়ে যাচ্ছে।'

বাংলাদেশ সাধারণ ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদের ব্যানারে আয়োজিত র‍্যালি পরবর্তী সমাবেশে বক্তব্য দেন সংগঠনটির আহ্বায়ক হাসান আল মামুন, ডাকসুর সমাজসেবা সম্পাদক আখতার হোসেন, সংগঠনটির যুগ্ম আহবায়ক রাশেদ খান, ফারুক হোসেন প্রমুখ।

এর আগে র‍্যালিটি বিশ্ববিদ্যালয়ের অপরাজেয় বাংলা থেকে শাহবাগ, মৎস্য ভবন, হাইকোর্ট, দোয়েল চত্বর, শহীদ মিনার প্রদক্ষিণ করে আবার অপরাজেয় বাংলায় মিলিত হয়।

   

ঢাবির কলা, আইন ও সামাজিক বিজ্ঞান ইউনিটের পরীক্ষার ফল প্রকাশিত



ঢাবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

 

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে কলা, আইন ও সামাজিক বিজ্ঞান ইউনিটের আন্ডারগ্রাজুয়েট প্রোগ্রামের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে ১ লাখ ২ হাজার পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১০ হাজার ২৭৫ জন জন পাস করেছেন। এই ইউনিটে প্রথম হয়েছেন প্রিয়ন্তী মন্ডল।

বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) বিকেল সাড়ে ৩টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনস্থ অধ্যাপক আব্দুল মতিন চৌধুরী ভার্চুয়াল ক্লাসরুমে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে উপাচার্য ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল ফল ঘোষণা করেন।

এই ইউনিটে প্রথম হয়েছেন প্রিয়ন্তী মন্ডল। তিনি খুলনার সরকারি মজিদ মেমোরিয়াল সিটি কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক পাশ করেছেন। পরীক্ষায় মোট ১২০ নম্বরের মধ্যে তিনি ১০৫ দশমিক ২৫ নম্বর পেয়েছেন।

চলতি বছরের ২৩ ফেব্রুয়ারি কলা, আইন ও সামাজিক বিজ্ঞান ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এই ইউনিটে মোট আসন ২ হাজার ৯৩৪টি। তার মধ্যে মানবিক শাখা থেকে উত্তীর্ণদের জন্য ১ হাজার ৭০৭টি, বিজ্ঞান শাখা থেকে উত্তীর্ণদের জন্য ৯৪৪টি, ব্যবসায় শিক্ষা শাখা থেকে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের জন্য ২৮৩ আসন বরাদ্দ রাখা হয়েছে।

উল্লেখ্য, সম্মেলনে বিজ্ঞান ইউনিট, ব্যবসায় শিক্ষা ইউনিট ও চারুকলা ইউনিটের ফলও প্রকাশ করা হয়।

প্রসঙ্গত, পরীক্ষার বিস্তারিত ফলাফল জানা যাবে বিশ্ববিদ্যালয়ের admission.eis.du.ac.bd ওয়েবসাইটে। মোবাইলে এসএমসএসের মাধ্যমে ফল জানা যাবে। এছাড়া টেলিটক, রবি, এয়ারটেল ও বাংলালিংক মোবাইল নম্বর থেকে কলা, আইন ও সামাজিক বিজ্ঞান ইউনিটের জন্য DU ALS <roll no> টাইপ করে ১৬৩২১ নম্বরে send করে ফিরতি SMS-এ ফলাফল জানা যাবে।

;

২৪ দিন বন্ধ থাকবে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়



কুবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কুমিল্লা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ইস্টার সানডে, পবিত্র শবে কদর ও পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে ২৪ দিন ছুটি থাকবে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় (কুবি)। আগামী ২৮ মার্চ থেকে ১৮ এপ্রিল পর্যন্ত ছুটি পাচ্ছেন শিক্ষার্থীরা।

বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যালেন্ডার থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।

ক্যালেন্ডার অনুযায়ী, ২৮ মার্চ থেকে ১৮ এপ্রিল ২২ দিন সব ধরনের শ্রেণি কার্যক্রম বন্ধ থাকবে। ৩১ মার্চ ইস্টার সানডে উপলক্ষে একদিন এবং ৭-১৮ এপ্রিল ১২ দিন পবিত্র শবে কদর ও ঈদুল ফিতর উপলক্ষে বিশ্ববিদ্যালয় ছুটি থাকবে। ১৮ এপ্রিলের পরের দুই দিন শুক্র ও শনিবার হওয়ায় এবারের ইদের ছুটিতে শিক্ষার্থী ও সংশ্লিষ্টরা ২৪ দিন ছুটি পাচ্ছেন।

এ বিষয়ে রেজিস্টার (ভারপ্রাপ্ত) মো. আমিরুল হক চৌধুরী বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যালেন্ডার অনুযায়ী ছুটি কার্যকর হওয়ার কথা জানান।

হল প্রসঙ্গে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ শামসুজ্জামান মিলকী বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ে ছুটি চলাকালীন হল বন্ধ থাকবে, এ সময় কোনো শিক্ষার্থী হলে থাকতে পারবেন না। তবে বিশেষ কারণে যদি কেউ হলে থাকে সেক্ষেত্রে তাকে ২ এপ্রিলের মধ্যে হল অফিসে রক্ষিত রেজিস্টারে উপযুক্ত কারণসহ পরিচয় এন্ট্রি করতে হবে এবং নিজ দায়িত্বে থাকতে হবে। তবে সার্বিক নিরাপত্তার স্বার্থে আমরা চাইবো ছুটিতে হলে কেউ না থাকুক।’

;

স্বাধীনতা দিবসে টোকেন কিনেও খাবার পায়নি ইবি অনাবাসিক শিক্ষার্থীরা



ইবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

খাবারের টোকেন থাকার পরেও খাবার প্যাকেট ও কোমল পানীয় পায়নি বলে অভিযোগ তুলেছেন একাধিক অনাবাসিক শিক্ষার্থী। মহান স্বাধীনতা দিবস ২০২৪ উপলক্ষে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) আটটি হলের কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে খাবার বিতরণ করা হলে কিছু শিক্ষার্থী টোকেন থাকা স্বত্বেও খাবার না পেয়ে ফিরে যান।

মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) বিশ্ববিদ্যালয়ের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলে এমন অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটেছে।

জানা যায়, স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে আছরের নামাজের পড়ে হলের আবাসিক শিক্ষার্থীদের আবাসিকতা কার্ডের মাধ্যমে বিনামূল্যে এবং অনাবাসিক শিক্ষার্থীদের ৫০ টাকার টোকেনের বিনিময়ে উন্নতমানের বিশেষ খাবার দেওয়ার কথা ছিল। তবে, নির্ধারিত সময়ে নির্ধারিত মূল্য পরিশোধ করে টোকেন সংগ্রহ করলেও খাবার নিতে এসে খাবার না পেয়ে খালি হাতে ফিরে গেছেন বঙ্গবন্ধু হলের একাধিক অনাবাসিক শিক্ষার্থী।

তবে খাবার বিতরণের নির্দিষ্ট সময়সীমা বেধে দেওয়া ছিল বলে হল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন।

টোকেন থাকার পরেও খাবার না পাওয়া একাধিক শিক্ষার্থী অভিযোগ করে বলেন, অনাবাসিকদের জন্য বরাদ্দকৃত টোকেনে স্পষ্ট ভাবে লেখা আছে যে বাদ আসর আসতে হবে। তারা সে অনুযায়ী আসরের নামাজ শেষে খাবার আনতে হলে গিয়ে প্রভোস্ট অফিস এবং ডায়নিং উভয়ই বন্ধ পান৷ এরপর হলে টানানো নোটিশে দেখতে পান যে খাবার সংগ্রহ করার সময় বিকেল ৩টা থেকে ৪টা। উপায় না শিক্ষার্থীরা হলের প্রভোস্টকে ফোন দিলে প্রথমে কর্মকর্তা ফারুকের সাথে যোগাযোগ করতে বলেন এবং পরবর্তীতে তিনি দেরি করে আসার শিক্ষার্থীদেরই উল্টো দোষারোপ করেন। কিন্তু খাবার নেওয়ার সময় পরিবর্তনের নোটিশটি এমন সময় দেওয়া হয়েছে যখন অনাবাসিক অনেকেরই টোকেন নেওয়া শেষ।

শিক্ষার্থীরা বলেন, আমরা যারা অনাবাসিক শিক্ষার্থী তারা ক্যাম্পাসের আশেপাশে থাকি৷ ক্লাস বন্ধ থাকায় রোজা থেকে প্রতিদিন তো প্রয়োজন ব্যতীত ক্যাম্পাসে আসা হয়না। কাজেই দুইদিন আগে নোটিশ জানার প্রশ্নই উঠে না। তাছাড়া আমাদের তো জানার কথা না যে টোকেন দেওয়ার পরেও উনারা পরবর্তীতে খাবার নেয়ার সময় পরিবর্তন করবেন। প্রভোস্ট স্যার আমাদের অফিস থেকে ৫০ টাকা ফেরত নিয়ে যেতে বলেছেন কিন্তু আমাদের জন্য যে খাবার বরাদ্দ ছিল সেটা তো অবশ্যই ৫০ টাকা সমমূল্যের খাবার না।

এবিষয়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের প্রভোস্ট অধ্যাপক ড. মাহবুবুল আরেফিন বলেন, ২৪ তারিখেই নোটিশ করে খাবার বিতরণের সময়ের ব্যাপারে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। কেউ নোটিশ না দেখলে তার দায়ভার তো আমাদের না। বিকাল ৪ টার পরেই ১ ঘন্টা আমরা খাবার দিয়েছি। আমাদেরও তো ইফতার করতে হবে, আমরা তো কারো জন্য খাবার নিয়ে বসে থাকবো না।

উল্লেখ্য, স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক শিক্ষার্থীদের সম্পূর্ণ বিনামূল্যে ও অনাবাসিক শিক্ষার্থীদের নির্ধারিত ৫০ টাকা মূল্যে টোকেন বিক্রি করে বিশেষ খাবার বিতরণের উদ্যোগ নেওয়া হয়।

;

চবি ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগ সমিতির উদ্যোগে ইফতার মাহফিল



চবি করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪. কম
ছবি: বার্তা ২৪.কম

ছবি: বার্তা ২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (চবি) ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের প্রাক্তন ছাত্র-ছাত্রী সমিতির উদ্যোগে রমজানের তাৎপর্য শীর্ষক আলোচনা ও ইফতার মাহফিল আয়োজিত হয়েছে। এ সময় সমিতির উপদেষ্টা ও জীবন সদস্য, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় এর নবনিযুক্ত উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মো. সেকান্দর চৌধুরীকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়।

মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) নগরীর চিটাগাং ক্লাবে বিকাল ৩টায় শুরু হয়ে সন্ধ্যা ছয়টা পর্যন্ত চলে এই প্রোগ্রাম।

সমিতির সভাপতি আলহাজ্ব জামাল মোস্তফা চৌধুরীর সভাপতিত্বে ও নির্বাহী নির্বাহী সদস্য আহমদ ইমরানুল আজিজের সঞ্চালনায় এতে প্রধান অতিথি ও সংবর্ধিত অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মো. সেকান্দর চৌধুরী। প্রধান আলোচক ছিলেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের আরবি বিভাগের অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন তালুকদার। বিশেষ অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ বশির আহাম্মদ ও অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ সাখাওয়াত হুসাইন, দৈনিক আজাদীর চিফ রিপোর্টার হাসান আকবর। সম্মানিত অতিথি ছিলেন সমিতির প্রাক্তন সভাপতি মুহাম্মদ শামসুল আলম, মুহাম্মদ শওকত আলী নূর, প্রাক্তন সহ সভাপতি অধ্যাপক জসিম উদ্দীন খান প্রমুখ।

এতে উপস্থিত ছিলেন প্রাক্তন ছাত্র-ছাত্রী সমিতির সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান সেলিম, সহ সভাপতি ও বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. মোরশেদুল আলম, অর্থ সম্পাদক আ ন ম নাসির উদ্দিন, যুগ্ম সম্পাদক ওমর ফারুক হোসাইনী, সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট রেহেনা আখতার বেগম, তথ্য, গবেষণা ও সেমিনার বিষয়ক সম্পাদক ও বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক সৈয়দ মোহাম্মদ তৌহিদুল ইসলাম, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক মোস্তফা নাজমুল কাউসার আরমান, দফতর সম্পাদক মুহাম্মদ নুরুল বশর রাসেল, সমাজসেবা সম্পাদক মুহাম্মদ আইয়ুব আলী, নির্বাহী সদস্য এ এম রমিজ আহমদ ও মো. দেলোয়ার হোসাইন প্রমুখ।

অনুষ্ঠানের প্রথম পর্বে বিকাল ৩.০০ টায় মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপন উপলক্ষে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহ্ফিল, ️দ্বিতীয় পর্বে বিকাল ৪.০০ টায় চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় এর নবনিযুক্ত উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) প্রফেসর ড. মো. সেকান্দর চৌধুরীর সংবর্ধনা অনুষ্ঠান এবং ️ তৃতীয় পর্বে বিকাল ৫.০০ টায় রমাদানের তাৎপর্য আলোচনা ও ইফতার মাহ্ফিল অনুষ্ঠিত হয়।

প্রধান অতিথি চবি অধ্যাপক ড.মো. সেকান্দর চৌধুরী বলেন, আপনারা আমাকে ভালোবাসেন মায়া করেন। আজকে মহান স্বাধীনতা দিবসে চিটাগং ক্লাবে আমার মত নগন্য মানুষকে সংবর্ধনা দিয়েছেন। আপনাদের এই ভালোবাসায় আমি চির কৃতজ্ঞ।পবিত্র রমজান মানবজাতির জন্য মহান আল্লাহ্ তায়ালার নিয়ামত। রমজানের শিক্ষা আমাদেরকে ত্যাগ, আত্মসংযম ও নৈতিকতার মাধ্যমে দেশ ও মানবসেবায় নিবেদিত হতে শিক্ষা দেয়।

প্রধান আলোচক অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন তালুকদার বলেন, পবিত্র রমাদানুল মুবারকের তাৎপর্য হলো এটি ত্বাকওয়ার শিক্ষা দেয়। রমাদান ক্ষুধা দারিদ্র্যমুক্ত সমাজ গঠনের শিক্ষা দেয়। আমাদেরকে রমাদান থেকে ত্বাকওয়ার প্রশিক্ষণ গ্রহণ করতে হবে ও দারিদ্র্য বিমোচনে যাকাত ভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠা করতে হবে। তিনি বলেন, এ মাসেই অবতীর্ণ হয়েছে মানবতার হিদায়াতের গ্রন্থ আল কুরআন। আল কুরআনের অনুসরণ ও অনুকরণ করতে পারলে মানবজীবন শান্তিময় হয়ে উঠবে।

পরিশেষে দোয়া ও মোনাজাত পরিচালনা করেন প্রধান আলোচক চবি আরবি বিভাগের অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন তালুকদার। প্রাক্তন ছাত্র-ছাত্রী সমিতির জীবন সদস্য, বিভাগের প্রাক্তন ছাত্র ও অতিথিদের ব্যাপক অংশগ্রহণের মাধ্যমে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপন, সংবর্ধনা অনুষ্ঠান ও ইফতার মাহফিল সম্পন্ন হয়।

;