সহজ শর্তে কানাডায় স্থায়ীভাবে বসবাস



সেন্ট্রাল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ঢাকা: উত্তর আমেরিকার সমৃদ্ধ দেশ কানাডা। তবে শুধু মাত্র উত্তর আমেরিকার সমৃদ্ধ দেশ বলে ভুল হবে। পৃথিবীর উন্নত দেশগুলোর মধ্যে কানাডা অন্যতম। উন্নত কাজের পরিবেশ, সামাজিক নিরাপত্তা, অর্থনৈতিক স্বচ্ছলতা কানাডা অনেক উন্নত দেশ থেকে এগিয়ে।

আর এসব কারণেই বিভিন্ন দেশের নাগরিকদের পরিবারসহ বসবাস করার ইচ্ছা থাকে। এই প্রবল ইচ্ছাকে কাজে লাগিয়ে বাংলাদেশে অনেক ভুয়া প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেছে। এতে করে অনেকেই এসব ভুয়া প্রতিষ্ঠান ধারা অনেকে প্রতারিত হচ্ছেন।

তবে সঠিক উপায়ে আবেদন করে অনেকেই কানাডায় পরিবারসহ ইমিগ্রেশন করে চলে যাচ্ছেন। তবে সব থেকে বেশি প্রয়োজন ইমিগ্রেশনে সহযোগিতা করবে এমন একটি বিশ্বাসী প্রতিষ্ঠান অথবা ব্যক্তি। এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশে সুনামের সঙ্গে কাজ করে যাচ্ছে সুপ্রিম কোর্টের অ্যাডভোকেট শেখ সালাহউদ্দিন আহমেদ। সুনামের সঙ্গে দীর্ঘ দিন ধরে ইমিগ্রেশন নিয়ে কাজ করে যাচ্ছেন।

বিদেশে ইমিগ্রেশনের ঘুটিনাটি সব বিষয় Worldwide Migration Consultants Ltd এর চেয়ারম্যান শেখ সালাহউদ্দিন আহমেদের পরামর্শ তুলে ধরা হল বার্তা২৪.কমের পাঠকদের জন্য। 

প্রথম পদক্ষেপ:  মূলত ট্রেড স্কিল প্রোগ্রাম ও হাই স্কিল ইমিগ্রেশনের মাধ্যমে বাংলাদেশি দক্ষ ও যোগ্য লোকজন কানাডায় যাওয়ার সুযোগ পেতে পারে। প্রফেশনাল দক্ষ অভিবাসন আইনজীবীর মাধ্যমে আবেদন করতে হবে। প্রয়োজনীয় কাগজপত্র প্রসেস ও ইনকোয়ারির সঠিক জবাব ও অনেকের ক্ষেত্রে আপিলের মাধ্যমে সফলভাবে কাজটি সম্পন্ন করা যায়। সঠিকভাবে ইমিগ্রেশন প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন করতে ধৈর্য ধারণ করতে হয় বলে তিনি মনে করেন।

পরিবারসহ হাই স্কিল ইমিগ্রেশন: সম্ভাবনাময় একটি স্থায়ী উপায় হচ্ছে হাই স্কিল প্রোগ্রামে আবেদন করা। এক্সপ্রেস এন্ট্রি ও পি.এন.পি দুই উপায়ে আবেদন করে স্থায়ীভাবে কানাডায় বসবাস করার সুযোগ পাওয়া যায়।বয়স-৩৫, আই.ই.এল,টি.এস ৭, মাস্টার্স বা অনার্স ডিগ্রী এবং সাথে এক বছরের সংশ্লিষ্ট কাজের অভিজ্ঞতা থাকলে অনেক কম খরচে এক্সপ্রেস এন্টির মাধ্যমে স্বল্প সময়ে পরিবারসহ কানাডায় স্থায়ী হওয়া যায়।

আই.ই.এল,টি.এস এ স্কোর কম থাকলে এবং বয়স একটু বেশি হলে নির্দিষ্ট কিছু পেশাজীবী পি.এন.পি প্রোগ্রামের মাধ্যমেও আবেদন করতে পারেন। এই বিষয়ে দক্ষ অভিবাসন আইনজীবীর সহায়তার কোনো বিকল্প নাই। ব্রিটিশ কলম্বিয়া, সাসকাচুয়ান, ওন্টারিওসহ  অনেক প্রোভিন্সশনাল প্রোগ্রাম সারা বছর পর্যায়ক্রমে চালু থাকে।

 

ট্রেড স্কিল  প্রোগ্রাম : অতি সম্প্রতি কানাডার প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণা মতে আগামী তিন বছরে  এই প্রোগ্রামসহ অন্যান্য প্রোগ্রামে প্রায় ১০ লাখ লোক কানাডায় কাজ করার সুযোগ পাবে।তবে যেহেতু কানাডায় ট্রেড স্কিল্ড কাজের সুযোগ বেশি এবং প্রচুর লোকজনের প্রয়োজন হয় সুতরাং শুধু এই ক্যাটাগরিতেই সর্বাধিক সংখ্যক লোকজন অভিবাসনের সুযোগ পাবে। এটি একটি নিশ্চিত প্রোগ্রাম।

শুধু শিক্ষাগত যোগ্যতা এস.এস.সি পাশ এবং সংশ্লিষ্ট কাজের ট্রেড স্কিল সার্টিফিকেট, পুলিশ ও মেডিকেল ক্লিয়ারেন্স  থাকতে হবে।তবে আবেদনকারীর বয়স ৩৯ বছরের মধ্যে হতে হবে। মনে রাখতে হবে ট্রেড স্কিল্ড এর মেয়াদকাল অন্ততপক্ষে ০২ বছর হতে হবে অথবা এইচ.এস.সি ভোকেশনাল যেমন: ক) ইকৈকট্রিকাল ওয়ার্কস অ্যান্ড মেইনটেন্যান্স খ) ইলেকট্রনিক্স কন্ট্রোল অপারেশন অ্যান্ড মেইনটেন্যান্স গ) মেশিন টুলস্ অপারেশন অ্যান্ড মেইনটেন্যান্স ঘ) অটোমো্বাইল ঙ) বিল্ডিং কনসট্রাকশন অ্যান্ড মেইনটেন্যান্স চ) কম্পিউটার অপারেশন অ্যান্ড মেইনটেন্যান্স।

প্রচুর বেতন, থাকা খাওয়ার সুবিধা, ভালো কাজের পরিবেশ, সামাজিক নিরাপত্তা, স্থায়ী হবার অপার সম্ভাবনা ইত্যাদি বিষয়াদি বিবেচনা করলে এই প্রোগ্রামটি অনেকের জন্যই একটি উপযুক্ত একটি প্রোগ্রাম।

এই বিষয়ে দীর্ঘদিন কাজ করার অভিজ্ঞতা রয়েছে লেখক, কলামিস্ট, মিডিয়া ব্যক্তিত্ব,  আন্তর্জাতিক অভিবাসন আইন বিশেষজ্ঞ এবং  বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের অ্যাডভোকেট শেখ সালাহউদ্দিন আহমেদের।

এই বিষয়ে তিনি বলেন, শুধু প্রকৃতপক্ষে যাদের যোগ্যতা আছে শুধু তাদেরই আর দেরি না করে এখনই আবেদন করা ঠিক হবে এবং অযোগ্য লোকদের আবেদন করার দরকার নাই । ২০১৮ সালে যেহেতু দক্ষ লোকজনের কোটা অনেক বেশি, সুতরাং আবেদন করতে ইচ্ছুক লোকজনদের সবকিছু জেনে প্রস্তুতি নেবার এটাই উপযুক্ত সময়।

তবে তিনি জোর দিয়ে বলেন, অযোগ্য ব্যক্তিরা অযথাই আবেদন করে দেশের ভাবমুর্তি নষ্ট করবেন না।  আগ্রহী ব্যক্তিরা এই বিষয়ে সরাসরি  আন্তর্জাতিক অভিবাসন বিষয়ক আইনবিশেষজ্ঞ ও বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের অ্যাডভোকেট এবং ওয়ার্ল্ডওয়াইড মাইগ্রেশন কনসালট্যান্টস লিমিটেডের চেয়ারম্যান  শেখ সালাহউদ্দিন আহমেদ এর সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।

আপনার পূর্ণাঙ্গ জীবনবৃত্তান্ত পাঠাতে পারেন এই ই-মেইল [email protected] ঠিকানায় । ফোনে প্রাথমিক তথ্যর জন্য কথা বলতে পারেন ০১৯৬৬০৪১৫৫৫,  ০১৯০৪০৩৬৮৯৯ , ০১৯০৪০৩৬৮৯৮, ০১৯০৯০৮৩৯৬২ , ০১৯০৯০৮৩৯৬৩ এই নম্বরে। এছাড়া ভিজিট করুন www.wwbmc.com. ওয়েবসাইটে। ঢাকার উত্তরায় ৭ নম্বরসেক্টরের ৫১ সোনারগাঁও জনপথে অবস্থিত খান টাওয়ারে ওয়ার্ল্ডওয়াইড মাইগ্রেশন লিমিটেডের অফিসেও সরাসরি এসে খোঁজ নিতে পারেন।

 

   

৪৪তম বিসিএসে উত্তীর্ণ ১১ হাজার ৭৩২, ভাইভার তারিখ প্রকাশ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

৪৪তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করা হয়েছে। এতে উত্তীর্ণ হয়েছেন ১১ হাজার ৭৩২ জন চাকরিপ্রার্থী। ভাইভা শুরু হবে ৮ মে থেকে। পিএসসি সূত্র এসব তথ্য নিশ্চিত করেছে।

বুধবার (৩ এপ্রিল) দুপুরে পিএসসির এক বিশেষ সভা শেষে বেলা ৩টার পর এ ফলাফল প্রকাশ করা হয়। এতে সই করেছেন পিএসসির পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক (ক্যাডার) আনন্দ কুমার বিশ্বাস।

এক বিজ্ঞপ্তিতে পিএসসি জানায়, ৪৪তম বিসিএস পরীক্ষা-২০২১ এর লিখিত পরীক্ষায় সাময়িকভাবে ১১ হাজার ৭৩২ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। 

ফল দেখতে এখানে ক্লিক

উল্লেখ্য, ৪৪তম বিসিএস পরীক্ষায় মোট ৩ লাখ ৫০ হাজার ৭১৬ চাকরিপ্রার্থী আবেদন করেছিলেন। ২০২১ সালের ৩০ ডিসেম্বর ৪৪তম বিসিএসের অনলাইন আবেদন শুরু হয়। আবেদনের শেষ সময় ছিল ৩১ জানুয়ারি। পরে তা বাড়িয়ে ২ মার্চ নির্ধারণ করে পিএসসি। এরপর ২০২২ সালের ২৭ মে প্রিলিমিনারি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ার ২৫ দিনের মধ্যে ফল প্রকাশের মাধ্যমে রেকর্ড করে পিএসসি। প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় ১৫ হাজার ৭০৮ পরীক্ষার্থী পাস করেন।

৪৪তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, এই বিসিএসে বিভিন্ন ক্যাডারে ১ হাজার ৭১০ কর্মকর্তা নেওয়া হবে। এর মধ্যে প্রশাসন ক্যাডারে ২৫০ জন, পুলিশ ক্যাডারে ৫০, পররাষ্ট্র ক্যাডারে ১০, আনসার ক্যাডারে ১৪, নিরীক্ষা ও হিসাবে ৩০, কর ক্যাডারে ১১, সমবায়ে ৮, রেলওয়ে পরিবহন ও বাণিজ্যিকে ৭, তথ্যে ১০, ডাকে ২৩, বাণিজ্যে ৬, পরিবার পরিকল্পনায় ২৭, খাদ্যে ৩, টেকনিক্যাল ক্যাডারে ৪৮৫ ও শিক্ষা ক্যাডারে ৭৭৬ জন নেওয়া হবে।

;

৪৪তম বিসিএসের ফল প্রকাশের তারিখ নির্ধারণে পিএসসির জরুরি সভা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

৪৪তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশের তারিখ ঠিক করতে বিশেষ সভা ডেকেছে সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি)। জানা গেছে, সভায় এই বিসিএসের ভাইভা পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা হতে পারে।

বুধবার (৩ এপ্রিল) দুপুর আড়াইটায় এ বৈঠক হবে বলে পিএসসির একটি সূত্র জানিয়েছে।

পিএসসি সূত্র জানায়, বেলা আড়াইটায় সদস্যদের নিয়ে চেয়ারম্যান বিশেষ সভা ডেকেছেন। সভায় ৪৪তম বিসিএসের ফল প্রকাশের সিদ্ধান্ত আসতে পারে। এতে ভাইভার তারিখের ধারণা দেওয়া হতে পারে। সভা শেষ হলে বিস্তারিত জানা যাবে।

উল্লেখ্য, ৪৪তম বিসিএস পরীক্ষায় মোট ৩ লাখ ৫০ হাজার ৭১৬ চাকরিপ্রার্থী আবেদন করেছিলেন। ২০২১ সালের ৩০ ডিসেম্বর ৪৪তম বিসিএসের অনলাইন আবেদন শুরু হয়। আবেদনের শেষ সময় ছিল ৩১ জানুয়ারি। পরে তা বাড়িয়ে ২ মার্চ নির্ধারণ করে পিএসসি। এরপর ২০২২ সালের ২৭ মে প্রিলিমিনারি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ার ২৫ দিনের মধ্যে ফল প্রকাশের মাধ্যমে রেকর্ড করে পিএসসি। প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় ১৫ হাজার ৭০৮ পরীক্ষার্থী পাস করেন।

৪৪তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, এই বিসিএসে বিভিন্ন ক্যাডারে ১ হাজার ৭১০ কর্মকর্তা নেওয়া হবে। এর মধ্যে প্রশাসন ক্যাডারে ২৫০ জন, পুলিশ ক্যাডারে ৫০, পররাষ্ট্র ক্যাডারে ১০, আনসার ক্যাডারে ১৪, নিরীক্ষা ও হিসাবে ৩০, কর ক্যাডারে ১১, সমবায়ে ৮, রেলওয়ে পরিবহন ও বাণিজ্যিকে ৭, তথ্যে ১০, ডাকে ২৩, বাণিজ্যে ৬, পরিবার পরিকল্পনায় ২৭, খাদ্যে ৩, টেকনিক্যাল ক্যাডারে ৪৮৫ ও শিক্ষা ক্যাডারে ৭৭৬ জন নেওয়া হবে।

;

৪১তম বিসিএসের ২৪৫৩ ক্যাডার নিয়োগ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

৪১তম বিসিএস থেকে ২৪৫৩ জনকে নিয়োগের সুপারিশ করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।

বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে এ সংক্রান্ত গেজেট প্রকাশ করা হয়েছে।

নির্ধারিত শর্ত মেনে নতুন নিয়োগ পাওয়া কর্মকর্তাদের আগামী ২৮ এপ্রিল সংশ্লিষ্ট ক্যাডার নিয়ন্ত্রণকারী মন্ত্রণালয় বা বিভাগে যোগ দিতে বলা হয়েছে।

নতুন নিয়োগ পাওয়া কর্মকর্তাদের মধ্যে প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তা আছেন ৩২১ জন। তাঁরা সহকারী কমিশনার হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন। পুলিশ ক্যাডারে নিয়োগ পেয়েছেন ১০০ জন। বাকিরা অন্যান্য ক্যাডারে নিয়োগ পেয়েছেন।

এর আগে গত বছরের ৩ আগস্ট এই বিসিএসে ২ হাজার ৫২০ জনকে বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগের জন্য সুপারিশ করেছিল পিএসসি।

;

প্রাথমিকে ফের ১৪ হাজার শিক্ষক নিয়োগ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
প্রাথমিকে ফের ১৪ হাজার শিক্ষক নিয়োগ

প্রাথমিকে ফের ১৪ হাজার শিক্ষক নিয়োগ

  • Font increase
  • Font Decrease

চলতি বছর নতুন করে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ১৩ হাজার ৭৮১ জন শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হবে জানিয়েছেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ে সচিব ফরিদ আহাম্মদ।

এই নিয়োগ কার্যক্রম শেষ হলে প্রাথমিক স্কুলে শিক্ষক-শিক্ষার্থীর অনুপাত হবে ১:৩০, অর্থাৎ প্রতি ৩০ জন শিক্ষার্থীর বিপরীতে একজন শিক্ষক হবে বলেও জানান তিনি।এছাড়া এই কার্যক্রমে এসডিজি অর্জনের পথে অনেক ধাপে এগিয়ে যাবে বাংলাদেশের প্রাথমিক শিক্ষা কার্যক্রম।

বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) সচিবালয়ে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব তথ্য জানান।

সচিব জানান, স্বাধীনতা পর একসঙ্গে সর্বোচ্চ ৫১ হাজার ৩৫৫ জন শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। এই নিয়োগের ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকবে। শিক্ষক নিয়োগের এই ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকলে ২০৩০ সালের মধ্যে শিক্ষক শিক্ষার্থীর অনুপাত ১:৩০ করার এসডিজির যে লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে তার আগেই আমরা পূরণ করতে পারবো।

তিনি আরও জানান, আগামী ৩ বছরের মধ্যে ঢাকা মহানগরীর বিদ্যমান ৩৪২টি সরকারি প্রাথমিক অবকাঠামো/পরিবর্তন উন্নয়ন করে দৃষ্টিনন্দন করা হবে। এছাড়া উত্তরাতে ৩টি ও পূর্বাচলে ১১টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় নতুনভাবে স্থাপন করা হবে। এরই মধ্যে ১৫৬টি বিদ্যালয়ের মাস্টার প্ল্যান অনুমোদন করা হয়েছে, তার মধ্যে ৪৩টি বিদ্যালয়ের নির্মাণ কাজ চলমান।

এর আগে, ৩ মার্চ জাতীয় সংসদে সরকারি দলের সদস্য এম আবদুল লতিফের লিখিত এক প্রশ্নের জবাবে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী রুমানা আলী জানিয়েছেন, গেল এক যুগে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ২ লাখ ৩৮ হাজার ৫৭৯ জন শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। এই সময়ে বেসরকারি ও রেজিস্টার্ড প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ১ লাখ ৪ হাজার ৮৭৫ শিক্ষকের চাকরি সরকারিকরণ করা হয়েছে।

;