মুশফিকের বীরত্বপূর্ণ ব্যাটিঙে ঐতিহাসিক জয় বাংলাদেশের



সেন্ট্রাল ডেস্ক ২

  • Font increase
  • Font Decrease
অবিশ্বাস্য, অভাবনীয়, অবিস্মরণীয়। টি-টোয়েন্টিতে নিজেদের ইতিহাসের রেকর্ড গড়া এক জয় পেলো বাংলাদেশ। কলম্বোর প্রেমাদাসা স্টেডিয়ামে নিদাহাস ট্রফির ম্যাচে ২১৫ রানের প্রায় অসম্ভব এক লক্ষ্য তাড়া করে জিতেছে টাইগাররা। মুশফিকুর রহীমের ৩৫ বলে ৭২ রানের অবিশ্বাস্য এই ইনিংসে ঘরের মাঠের শ্রীলঙ্কাকে ২ বল আর ৫ উইকেট হাতে রেখে হারিয়েছে বাংলাদেশ। এর আগে টি-টোয়েন্টিতে রান তাড়া তো নয়ই, বাংলাদেশের দলীয় সর্বোচ্চ ইনিংসটিই ছিল ৫ উইকেটে ১৯৩ রানের। চলতি বছরেরই ফেব্রুয়ারিতে ঢাকায় এই শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নিজেদের সর্বোচ্চ করেও হেরেছিল টাইগাররা। এবার ছাড়িয়ে গেল সেই সর্বোচ্চ সংগ্রহ ২১৫ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে বিধ্বংসী সূচনা করেন বাংলাদেশের দুই ওপেনার তামিম ইকবাল আর লিটন দাস। উদ্বোধনী জুটিতে ৫.৫ ওভারেই তারা তুলে ফেলেন ৭৪ রান। অবশেষে ১৯ বলে ২ চার আর ৫ ছক্কায় ৪৩ রান করে নুয়ান প্রদীপের বলে এলবিডব্লিউ হয়ে যান লিটন। ভেঙে যায় বিধ্বংসী জুটিটা। ফিফটির খুব কাছে চলে গিয়েছিলেন তামিম ইকবাল। ব্যাটে ঝড়ও চলছিল। হঠাৎ থিসারা পেরেরার বলটা বুঝতে না পেরে তার হাতেই ক্যাচ তুলে দিলেন এই ওপেনার। ২৯ বলে ৬ বাউন্ডারি আর ১ ছক্কায় তার ৪৭ রানের ঝড়ো ইনিংসটা থেমেছে তাতেই। এরপর মুশফিকুর রহিম ২৪ বলে ফিফটি তুলে নেন। ১১ বলে ২০ রান করে আউট হন অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। এর আগে কলম্বোর প্রেমাদাসা স্টেডিয়ামে লঙ্কানরা কুশল মেন্ডিস আর কুশল পেরেরার ঝড়ে প্রথমে ব্যাট করে তুলে ৬ উইকেটে ২১৪ রান। টসে হেরে ব্যাট করতে নেমে উড়ন্ত সূচনা করে শ্রীলঙ্কা। উদ্বোধনী জুটিতে ৪.২ ওভারেই ৫৬ রান তুলে ফেলেছিল চন্ডিকা হাথুরুসিংহের শিষ্যরা। অবশেষে বিধ্বংসী এই জুটিটা ভাঙেন মোস্তাফিজুর রহমান। বাঁহাতি এই পেসারের দ্বিতীয় ওভারের তৃতীয় বলে স্ট্যাম্পই উড়ে যায় ২৬ রান করা দানুষ্কা গুনাথিলাকার। এরপর কুশল মেন্ডিস আর কুশল পেরেরা- দুই কুশল মিলে বাংলাদেশি বোলারদের উপর ভালোই তাণ্ডব চালিয়েছেন। দ্বিতীয় উইকেটে তারা গড়েন ৮৫ রানের জুটি। অবশেষে এই জুটিটি ভাঙেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। ইনিংসের ১৪তম ওভারে টাইগার অধিনায়কের বলে সাব্বির রহমানের ক্যাচ হয়ে ফেরেন ৩০ বলে ৫৭ করা কুশল মেন্ডিস। একই ওভারে দাসুন শানাকাকে শুন্য রানে আউট করে বাংলাদেশকে খেলায় ফিরিয়েছেন রিয়াদ। এই ক্যাচটিও নেন সাব্বির। এরপর তাসকিন আহমেদের বলে আরেকটি দুর্দান্ত ক্যাচ সাব্বিরের। এবার আউট ২ রান করা চান্দিমাল। তবে দ্রুত কয়েকটি উইকেট তুলে নিতে পারলেও লঙ্কানদের রানের গতি আটকাতে পারেনি টাইগাররা। শেষ ওভারের দ্বিতীয় বলে মোস্তাফিজকে খেলতে গিয়ে বল উপরে তুলে দেন কুশল পেরেরা। উইকেটরক্ষক মুশফিকুর রহীমের ক্যাচ হয়ে ফেরেন ৪৮ বলে ৭৪ রান করা এই ব্যাটসম্যান। একই ওভারে এক বল পরই থিসারা পেরেরাকে শুন্য রানে নাজমুল অপুর ক্যাচ বানান মোস্তাফিজ। উপুল থারাঙ্গা অপরাজিত ছিলেন ১৫ বলে ৩২ রানে। এর আগে টসে জিতে প্রথমে ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নেন বাংলাদেশ অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। বৃষ্টির কারণে নির্ধারিত সময়ে টস হতে পারেনি। ১৫ মিনিট বিলম্বে টস হয়। বাংলাদেশ আর শ্রীলঙ্কা দুই দলই অপরিবর্তিত একাদশ নিয়ে মাঠে নেমেছে। প্রসঙ্গতঃ নিজেদের প্রথম ম্যাচে ব্যাটসম্যানদের ব্যর্থতায় ভারতের কাছে ৬ উইকেটে হেরে যায় বাংলাদেশ। আজকের ম্যাচটি টাইগারদের জন্য বলতে গেলে বাঁচা-মরার লড়াই।
   

২৪০ বলের ম্যাচ শেষ ২ বলেই



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

 

টি-টোয়েন্টি ম্যাচ। দুই ইনিংস মিলিয়ে ম্যাচটি নির্ধারিত থাকে ২০ ওভার করে ৪০ ওভারের। বলের হিসেবে ২৪০ বল। তবে এই ২৪০ বলের ম্যাচ এবার শেষ হলো স্রেফ ২ বলেই! তবে না, এই ২ বলে ম্যাচ নিস্পত্তি হয় নি। গত রাতের পাকিস্তানের বিপক্ষে নিউজিল্যান্ডের সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টি ম্যাচটি ২ বলের পরই ভেস্তে গেছে বৃষ্টিতে। 

রাওয়ালপিন্ডিতে এদিন ম্যাচ শুরুর আগ থেকেই নামে বৃষ্টি। অনেকটা সময় পেরিয়ে বৃষ্টি থামলে শুরু হলেও তা কমে আসে ইনিংস প্রতি ৫ ওভারে। টসে জিতে আগে ব্যাটিংয়ে নামে কিউইরা। সেখানে প্রথম ওভার করতে যান শাহিন শাহ আফ্রিদি। দ্বিতীয় বলে ওপেনার টিম রবিনসনকে বোল্ডও করেন। তবে ঠিক এর পরেই ফের নামে বৃষ্টি এবং শেষ পর্যন্ত ম্যাচটিকে পরিত্যক্ত ঘোষণা করেন আম্পায়াররা। এর আগে ২ বল খেলে কিউইদের স্কোরবোর্ডে ছিল ১ উইকেটে ২ রান। 

এদিকে ম্যাচটি দিয়ে প্রায় চার বছর পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ফিরলেন মোহাম্মদ আমির। তবে ফেরার এই ম্যাচে একটি বলও করতে পারলেন না এই বাঁহাতি তারকা পেসার। আমির এর আগে সবশেষ টি-টোয়েন্টি খেলেছিলেন ২০২২ সালের ৩০ আগস্ট, ইংল্যান্ডের বিপক্ষে। সেই বছরের ডিসেম্বরেই আচমকা আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় বলেছিলেন এই বাঁহাতি পেসার। তবে প্রায় চার বছর পর অবসর ভেঙে ফিরলেন দলে, সেই টি-টোয়েন্টি ফরম্যাট দিয়েই।

ম্যাচটি দিয়ে অভিষেক হয়েছে পাকিস্তানের তিন ক্রিকেটারের। আমিরের ফেরার মতো উসমান খান, আবরার আহমেদ ও মোহাম্মদ ইরফানের অভিষেক স্মৃতি হিসেবে থাকলো স্রেফ কয়েক মিনিটের ফিল্ডিং। 

চলতি বছরের জুনে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রস্তুতি হিসেবেই মূলত পাঁচ ম্যাচের এই টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলছে দল দুটি। যদিও আইপিএলে ব্যস্ত থাকায় পাকিস্তান সফরে আসেননি কিউইদের মূল সারির অনেক ক্রিকেটার। 

আগামী ২০ ও ২১ এপ্রিল এই রাওয়ালপিন্ডিতেই গড়াবে সিরিজের দ্বিতীয় ও তৃতীয় ম্যাচটি। পরে সিরিজের শেষ দুই ম্যাচ যথাক্রমে ২৫ ও ২৭ এপ্রিল, লাহোরে। 

;

সমর্থকদের কারণে মোটা অঙ্কের জরিমানা বার্সার 



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগের কোয়ার্টার ফাইনালের প্রথম লেগে ম্যাচটি পিএসজির মাঠে ৩-২ ব্যবধানে জেতার পর সেমির স্বপ্নে বেশ ভালোভাবেই দেখছিল বার্সেলোনা। তবে ফিরতি লেগে ঘরের মাঠে ম্যাচটিতে ৪-১ ব্যবধানে হেরে স্বপ্নভঙ্গ হয়ে টুর্নামেন্ট থেকে বিদায় নেয় কাতালানরা। সেই হতাশার দুদিন না পেরোতেই আরও এক দুঃসংবাদ পায় স্প্যানিশ ক্লাবটি। গত সপ্তাহে পিএসজির মাঠের সেই ম্যাচটিতে বার্সা সমর্থকদের বর্ণবাদী আচরণসহ একাধিক শৃঙ্খলাভঙ্গের ঘটনা সূত্র ধরে স্প্যানিশ জায়ান্টদের গুণতে হচ্ছে মোটা অঙ্কের জরিমানা। 

তিনটি কারণ দর্শীয়ে বার্সাকে ৩২ হাজার ইউরো (বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৩৭ লাখ ৪৪ হাজার টাকা) জরিমানা করেছে ইউরোপীয় ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা উয়েফা। 

পিএসজির মাঠ পার্ক দ্য প্রিন্সেসে বার্সা সমর্থকদের করা বর্ণবাদী আচরণেই মূলত এই জরিমানা। এই কারণে হয়েছে ২৫ হাজার ইউরো জরিমানা। স্পেনের গণমাধ্যম মার্কার সূত্রমতে, বাকি দুটি কারণ স্টেডিয়ামের আসন নষ্ট ও আতশবাজি পোড়ানো। এই দুই কারণে যথাক্রমে জরিমান ৫ হাজার ও ২ হাজার ইউরো। 

এদিকে কেবল জরিমানাই নয় পাশাপাশি শাস্তিও ভোগ করতে হচ্ছে বার্সাকে। উয়েফার যেকোনো প্রতিযোগিতায় তাদের পরের ম্যাচের অ্যাওয়ে টিকিট নিজেদের সমর্থকদের কাছে বিক্রি করতে পারবে না কাতালান ক্লাবটি। এছাড়া পিএসজির স্টেডিয়ামে ক্ষয়ক্ষতি বিষয়টি ফ্রেঞ্চ ক্লাবের সঙ্গে মীমাংসা করতে বার্সাকে এক মাসের সমক্য বেঁধে দিয়েছে উয়েফা।  

;

আইপিএলে চেন্নাইয়ের ম্যাচ ছাড়াও টিভিতে যা থাকছে আজ



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আইপিএলে দিনের একমাত্র ম্যাচে লক্ষ্ণৌ সুপার জায়ান্টসের বিপক্ষে মাঠে নামবে মুস্তাফিজুর রহমানের চেন্নাই সুপার কিংস। এছাড়াও টিভিতে যা যা থাকছে।

 

ঢাকা প্রিমিয়ার লিগ

মোহামেডান-ব্রাদার্স

সকাল ৯টা, বিসিবি ইউটিউব চ্যানেল

গাজী গ্রুপ-সিটি ক্লাব

সকাল ৯টা, বিসিবি ইউটিউব চ্যানেল

রূপগঞ্জ টাইগার্স-পারটেক্স

সকাল ৯টা, বিসিবি ইউটিউব চ্যানেল

 

বাংলাদেশ প্রিমিয়ার ফুটবল

আবাহনী-শেখ জামাল

বিকেল ৩টা ৪৫ মিনিট, টি স্পোর্টস

 

আইপিএল

লক্ষ্ণৌ-চেন্নাই

রাত ৮টা, টি স্পোর্টস ও গাজী টিভি

 

সৌদি প্রো লিগ

আল নাসর-আল ফাইহা

রাত ৯টা, সনি স্পোর্টস ২

;

মাইলফলকের ম্যাচে পাঞ্জাবকে হারিয়ে রোহিতকে উপহার মুম্বাইয়ের



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি- সংগৃহীত

ছবি- সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

পাঞ্জাব কিংস আর মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স দুই দলই এই ম্যাচে এসেছিল ৬ ম্যাচে ২ জয় নিয়ে, অর্থাৎ ম্যাচটা যেই হারবে, সেই চলে যাবে পয়েন্ট তালিকার তলানির আরও একটু কাছে। ম্যাচটা রোহিত শর্মার জন্য বিশেষ কিছুই ছিল। আইপিএল ইতিহাসের মাত্র দ্বিতীয় খেলোয়াড় হিসেবে তিনি যে খেলছিলেন ২৫০তম ম্যাচ। সেই ম্যাচে তার দল মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স তাকে হতাশ করেনি। ১৯২ রান করে প্রতিপক্ষের ১৪ রানে ৪ উইকেট তুলে নিয়েও খানিকটা বিপাকে পড়ে গিয়েছিল। তবে শেষমেশ শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচটা জিতল তারাই। পাঞ্জাবকে ৯ রানে হারিয়ে মাইলফলক ছোঁয়ার ম্যাচে রোহিতকে জয় উপহার দিল মুম্বাই।
ঘরের মাঠে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় পাঞ্জাব। মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স তৃতীয় ওভারে প্রথম ধাক্কা পায়। ৮ বলে ৮ রান করে আউট হন ঈশান কিষাণ। রোহিত শর্মাও বড় কিছু করতে পারেননি। ২৫ বলে ৩৬ রান করে প্যাভিলিয়নে ফেরেন। হাল ধরেন সূর্যকুমার যাদব। ৫৩ বলে ৭৮ রান করে দলকে দেন বড় রানের দিশা। সেটাকে পূর্ণতা দেন টিম ডেভিড আর তিলক ভার্মা। ডেভিড ১৪ আর তিলক অপরাজিত ৩৪ করে দলকে নিয়ে যান ১৯২ রানে।
জবাব দিতে নেমে পাঞ্জাব কিংস শুরুর ১৩ বলেই উইকেট খুইয়ে বসে ৪টি। যশপ্রীত বুমরাহ আর কাইল কোটজিয়া দুটি করে উইকেট নিয়ে ধসিয়ে দেন স্বাগতিকদের টপ অর্ডার। এরপরে শশাঙ্ক সিং ইনিংসের হাল ধরেন। হরপ্রীত সিংকে সঙ্গে নিয়ে ইনিংস এগিয়ে নিয়ে যান। হরপ্রীত ১৩ রান করেন এবং এরপরে জিতেশ শর্মা ৯ রান করে সাজঘরে ফিরে যান।
২৫ বলে ৪১ করে শশাঙ্ক যখন ফিরছেন, তখন লড়াইয়ের ব্যাটনটা যেন দিয়ে যান আশুতোষকে। যশপ্রীত বুমরাহকে ব্যাকওয়ার্ড স্কয়ার লেগ দিয়ে ছক্কা হাঁকিয়ে ইনিংস শুরু করা আশুতোষ একে একে হাঁকান ৭টি ছক্কা। মাত্র ২৩ বলে করেন ফিফটি। এরপরও থামেননি। দল যে ১১১/৭ থেকে ১৬৮/৮ পর্যন্ত গেল, তা তার ২৮ বলে ৬১ রানের ইনিংসে ভর করেই। তবে শেষ পর্যন্ত তিনি পাঞ্জাবকে জয় এনে দিতে পারেননি। আশুতোষকে সাজঘরে ফেরান জেরাল্ড কোটজিয়া। এরপরে হরপ্রীত ব্রারও ২০ বলে ২১ রান করে আউট হন। শেষ পর্যন্ত ৯ রানে এই ম্যাচটি জেতে মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স। সাত ম্যাচে তৃতীয় জয় নিয়ে দলটা চলে এসেছে তালিকার ৭ম স্থানে।

;