পাকিস্তানকে হারিয়ে ভারত ‘যথারীতি’ ফাইনালে



এম. এম. কায়সার, স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট,বার্তা২৪.কম
অনায়াসে ফাইনালে উঠে গেল ভারত

অনায়াসে ফাইনালে উঠে গেল ভারত

  • Font increase
  • Font Decrease

ভারত ৩ : পাকিস্তান ১

ম্যাচে হট ফেবারিট ছিল ভারত। সেই মর্যাদা রেখেই ভারত সেমিফাইনাল জিতল। পাকিস্তানকে হারাল ৩-১ গোলে। যথারীতি আরেকবার নাম লেখাল সাফ চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে। টুর্নামেন্টের ১২টি আসরে ভারত এনিয়ে ১১ বার ফাইনালে উঠে এল। সবমিলিয়ে ভারত দক্ষিণ এশিয়ার আঞ্চলিক এই টুর্নামেন্ট জিতেছে ৭বার।

ভারত-পাকিস্তানের বুধবার রাতের সেমিফাইনালের সবগুলো গোলই হলো দ্বিতীয়ার্ধে। ভারতের প্রথম দুই গোলের নায়ক একজন-মানভির সিং। তরুণ এই স্ট্রাইকার আর্ন্তজাতিক ফুটবলে ভারতের হয়ে এই প্রথম গোল পেলেন। তাও আবার কোন ম্যাচে? সেমিফাইনালে, পাকিস্তানের বিপক্ষে! ভারতের হয়ে এটি তার চতুর্থ আর্ন্তজাতিক ম্যাচ। কিন্তু ক্যারিয়ারের বাকি সময়জুড়ে এই ম্যাচে নিজের দুটো গোল নিয়ে গল্প করার অনেক বড় উপলক্ষ পেয়ে গেলেন মানভির সিং। ভারতের তৃতীয় গোলের নায়ক বদলি খেলোয়াড় সামিত পাসি। ম্যাচের শেষদিকে পাকিস্তানের হয়ে সান্ত¦নসুচক একটি গোল শোধ করেন পাকিস্তানের স্ট্রাইকার হাসান বশির।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2018/Sep/12/1536767800167.jpg

১৫ সেপ্টেম্বর সাফ চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে ভারত লড়বে মালদ্বীপের বিপক্ষে। বুধবার বিকালে বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে প্রথম সেমিফাইনালে মালদ্বীপ ৩-০ গোলে নেপালকে হারিয়ে ফাইনালের টিকেট পায়।

বৃষ্টিভেজা মাঠে প্রথমাধের্ই আক্রমণের তেজ বাড়িয়ে পাকিস্তান সীমান্তে ঝাঁপিয়ে পড়ে ভারত। পাকিস্তানের গোলকিপার ইউসুফ ইজাজ বাটকে পোস্টে ব্যতিব্যস্ত সময় কাটাতে হয়। কিন্তু একগাদা আক্রমণ করলেও এই অর্ধে গোলের দেখা পায়নি ভারত। আর তাই দ্বিতীয়ার্ধের প্রথম মিনিট থেকে আরেকবার পুরো শক্তি নিয়ে ঝাঁপাল ভারতের আক্রমণভাগ। এই অর্ধের শুরুতেই গোলের আনন্দে হাসল ভারত। বামদিক থেকে বল নিয়ে পাকিস্তানের ডি বক্সে ঢুঁকে পড়েন মাঝমাঠের খেলোয়াড় আশিক কুরুনিয়ান। ক্রস ফেলেন পাকিস্তানের গোলমুখে। পাশে থাকা এক মার্কারকে গতিতে পেছনে ফেলে সেই ক্রসে পা ছোঁয়ান মানভির সিং। সেই টোকায় বল পাকিস্তানের জালে, গো..ও.. ল! ম্যাচে পিছিয়ে পড়ার পর পাকিস্তান গোল শোধের চেষ্টা চালায়। কিন্তু সেই পরিকল্পনায় যে ‘পরিচ্ছন্নতার’ ছাপ নেই। বরং শারীরিক শক্তি প্রয়োগের চেষ্টাই একটু বেশি করে পাকিস্তান। সেই ফাঁকে ৬৯ মিনিটের সময় দ্বিতীয় গোলটা তুলে নেয় ভারত। এবারো গোলদাতা সেই মানভির সিং। পাল্টা আক্রমণ থেকে বল পেয়ে ডানদিক থেকে একেবারে ফাঁকায় পাকিস্তানের ডি বক্সে চলে আসেন মানভির। সামনে বেড়ে এসেও পাকিস্তানের গোলকিপার শেষ রক্ষা করতে পারেননি। মানভিরের জোরাল শট দ্বিতীয়বারের মতো পাকিস্তানের জালে, গো..ও..ল! 

এবং এই গোলের সঙ্গেই সাফ চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালের স্বপ্ন সিঁড়ির পথ পেয়ে গেল ভারত।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2018/Sep/12/1536767910267.jpg

প্রথমার্ধে আক্রমণ-পাল্টা আক্রমণ প্রচুর হল। সেই লড়াইয়ের হিসেব প্রায় সমান সমান। সবমিলিয়ে শুরুর ৪৫ মিনিটে পাকিস্তানে গোলপোস্টে ভারত শট নেয় ১১টি। পাকিস্তান শট নেয় ৯টি। কিন্তু কোন দলই গোল করতে পারেনি। আক্রমণের শুরুটা উভয় দলের বেশ ভাল হয়। কিন্তু সেই আক্রমণ থেকে গোল তুলে নিতে হলে যে ফিনিশিংয়ের প্রয়োজন সেটাই শুরুর অর্ধে করতে পারেনি উভয় দল। তবে বল দখল এবং ম্যাচে প্রতিপত্তির বিচারে এই অর্ধে ভারত কিছুটা এগিয়ে থাকার দাবি করতেই পারে। এই সময়টায় ৭টি কর্নার পেলেও সেটা কাজে লাগাতে পারেনি ভারত। উভয় দল গোল করার সুযোগ পেয়েছিল। কিন্তু স্ট্রাইকাররা ফিনিশিংটা যে দিতে পারেননি।

ম্যাচের ২৫ মিনিটের সময় ভারতের স্ট্রাইকার ফকির হাজী কাসাম চৌধুরী পেনাল্টি বক্সের সামনে থেকে যে গোল মিস করেন সেই আক্ষেপ তাকে পোড়াবে। সহযোগি স্ট্রাইকার মানভির সিংয়ের বাড়ানো ক্রসে পেনাল্টি বক্সের সামনে থেকে শট নেন। কিন্তু বল সোজা পাকিস্তান গোলকিপার ইউসুফ ইজাজ বাটের হাতে তুলে দেন তিনি। নিশ্চিত গোল থেকে বঞ্চিত হয় ভারত।

৩১ মিনিটের সময় ভারতের গোলকিপার বিশাল কায়েত ব্যাকপাস থেকে আসা বল হাতে ধরে বিপদ বাধান। রেফারি ফ্রিকিকের বাঁশি বাজান। ছোট ডি বক্সের রেখার সামনে পাওয়া সেই ফ্রিকিকও কাজে লাগাতে পারেনি পাকিস্তান। স্ট্রাইকার হাসান বশির ফ্রিকিকটা নষ্ট করেন।

গোলশূণ্য প্রথমার্ধ। সবমিলিয়ে চার গোলের দ্বিতীয়ার্ধ। সঙ্গে দুটো লালকার্ড। এই পরিসংখ্যান জানাচ্ছে উত্তেজনার যা কিছুই মিলেছে সবই তা শেষার্ধে। শেষের দিকে আবার ধাক্কাধাক্কি ও ঘুষাঘুষি করার অপরাধে রেফারি একই সঙ্গে পাকিস্তানের মহসিন আলী এবং ভারতের লালাইনজুলা চিনাটেকে লালকার্ড দেখিয়ে মাঠ থেকে বহিস্কার করেন। বেচারা চিনাটোর দুঃখটা একটু বেশি। দল ফাইনালে উঠে গেছে, আর সেই ফাইনালে তিনি দর্শক!

   

আচমকা অবসরে পাকিস্তানের তারকা ক্রিকেটার



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

হঠাৎ আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের পাট চুকানোর ঘোষণা দিয়েছেন পাকিস্তানের তারকা নারী ক্রিকেটার বিসমাহ মারুফ। দীর্ঘ ১৭ বছরের খেলোয়াড়ি জীবনে পাকিস্তানের জার্সিতে রেকর্ড ১৩৬ ওয়ানডে খেলেছেন তিনি। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়লেও লিগে খেলা চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ৩২ বছর বয়সী এই ক্রিকেটার।

দীর্ঘসময় পাকিস্তানের নারী দলের নেতৃত্ব দেয়া বিসমাহর অধীনে মোট ৯৬টি ম্যাচ খেলেছে দল। ৬২ টি-টোয়েন্টি ও ৩৪টি ওয়ানডেতে পাকিস্তানের অধিনায়কত্ব করেছেন তিনি।

ব্যাট-বল তুলে রাখার সিদ্ধান্ত নেয়ার মুহূর্তে ওয়ানডে এবং টি-টোয়েন্টি-দুই ফরম্যাটেই পাকিস্তানের জার্সিতে সর্বোচ্চ রান বিসমাহর। ১৩৬ ওয়ানডেতে ২৯.৫৫ গড়ে তার রান ৩ হাজার ৩৬৯। এই ফরম্যাটে ২১ বার ফিফটি করলেও সেঞ্চুরির দেখা পাননি। টি-টোয়েন্টিতে ১৪০ ম্যাচে মারুফের রান ২৮৯৩, ফিফটি ১২টি।

আচমকা অবসরের সিদ্ধান্ত নেয়া প্রসঙ্গে মারুফ জানান, ‘আমি যে খেলাটিকে সবচেয়ে বেশি ভালোবাসি তা থেকে অবসর নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এটি আমার জন্য একটি অবিশ্বাস্য যাত্রা, চ্যালেঞ্জ, জয় এবং অবিস্মরণীয় স্মৃতিতে ভরা। আমি আমার পরিবারের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতে চাই, যারা আমার ক্রিকেট যাত্রায় শুরু থেকে এখন পর্যন্ত আমাকে সমর্থন করেছে।’

;

রনির তাণ্ডবে তামিম-মুশফিকদের হার



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঢাকা প্রিমিয়ার ডিভিশন ক্রিকেট লিগের সুপার লিগ পর্বে টানা দ্বিতীয় জয় তুলে নিয়েছে মোহামেডান। রনি তালুকদারের বিস্ফোরক সেঞ্চুরিতে প্রাইম ব্যাংককে ৩৩ রানে হারিয়েছে সাদাকালোরা।

মিরপুর শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস হেরে আগে ব্যাট করতে হয় মোহামেডানকে। রনি তালুকদারের সেঞ্চুরি আর মাহিদুল ইসলাম অঙ্কন এবং মেহেদী হাসান মিরাজের ফিফটিতে ব্যাটিংটা উপভোগ করে তারা। ৫০ ওভার শেষে তাদের স্কোরবোর্ডে শোভা পায় ৬ উইকেটে ৩১৭ রানের বড় সংগ্রহ।

১৩১ বলে ৮ চার এবং ৯ ছক্কায় ১৪১ রানের দুর্দান্ত এক ইনিংস আসে রনির ব্যাটে। রুবেল হোসেনের বলে বোল্ড হওয়ার আগে ঠিক ৫০ রান করেন ফর্মে থাকা অঙ্কন। মিরাজ ২৯ বলে ৭ চার ও ১ ছয়ে খেলেন  ৫৩ রানের হার না মানা ইনিংস। প্রাইম ব্যাংকের পক্ষে সর্বোচ্চ ২ উইকেট নেন শেখ মেহেদী।

জবাব দিতে নেমে মোহামেডানের স্কোর টপকে যাওয়ার চেষ্টা কম করেনি প্রাইম ব্যাংক। ওপেনার তামিম ইকবাল (১৪) ব্যর্থ হলেও লড়াই চালিয়ে যান শাহাদাত দিপু, শেখ মেহেদী, সানজামুলরা। তবে তাদের কেউই তিন অঙ্কের ঘর স্পর্শ করতে পারেননি। সেট হয়েও ফিরেছেন আক্ষেপ সঙ্গী করে।

প্রাইমের পক্ষে সর্বোচ্চ ৬৪ রান আসে শেখ মেহেদীর ব্যাটে। ৫১ রান করেন শাহাদাত দিপু। ১ রানের জন্য ফিফটি মিস হয় সানজামুলের। তাদের প্রচেষ্টার পরও ৪৮.৫ ওভারে ২৮৪ রানে গুটিয়ে যায় প্রাইম ব্যাংক। মোহামেডানের হয়ে সমান দুটি করে উইকেট নেন আবু হায়দার রনি, মুশফিক হাসান এবং নাসুম আহমেদ।

;

শেখ জামালের কাছে হেরে শিরোপা-স্বপ্ন শেষ শাইনপুকুরের



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঢাকা প্রিমিয়ার ডিভিশন ক্রিকেট লিগে এবার চমকের পর চমক দেখিয়েছে শাইনপুকুর ক্রিকেট ক্লাব। প্রথম পর্বে আবাহনীর পর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পয়েন্ট নিয়ে সুপার লিগে জায়গা করে নেয় তারা। সুপার লিগেও প্রথম ম্যাচে জয় পেয়েছিল দলটি। তবে সুপার লিগের দ্বিতীয় ম্যাচে এসে হোঁচট খেতে হল তাদের। দলটিকে ৭ উইকেটে হারিয়ে দিয়েছে শেখ জামাল ধানমণ্ডি ক্লাব।

বিকেএসপির ৩ নম্বর মাঠে টসে জিতে আগে ব্যাট করতে নামে শাইনপুকুর। জিসান আলম ও অধিনায়ক আকবর আলির ব্যাটে লড়াকু সংগ্রহ পায় তারা। ৪৬.১ ওভারে সব উইকেট হারিয়ে তারা স্কোরবোর্ডে জমা করে ২৬৪ রান।

দুই রানের জন্য সেঞ্চুরি মিসের আক্ষেপে পোড়েন শাইনপুকুর ওপেনার জিসান আলম। তাইবুর রহমানের বলে লেগ বিফোরের ফাঁদে পড়ে তাকে থামতে হয় ৯৮ রানে। ৬৪ রান আসে আকবর আলির ব্যাটে।

শেখ জামালের হয়ে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নেন তাইবুর।

২৬৫ রান তাড়া করতে নেমে ওপেনার সাইফ হাসানের ফিফটি ও তিনে নামা ফজলে মাহমুদ রাব্বির সেঞ্চুরিতে ৪৬.২ ওভারেই লক্ষ্য পৌঁছে যায় শেখ জামাল।

নাহিদ রানার বলে তানজিদ হাসান তামিমের ক্যাচ হওয়ার আগে ৬৭ রান করেন সাইফ। অন্যদিকে সমান ছয়টি করে চার-ছক্কায় ১০১ রানের হার না মানা ইনিংসে দলকে জিতিয়ে তবেই মাঠ ছাড়েন ফজলে মাহমুদ।

এই হারে শিরোপার স্বপ্ন ফিকে হয়ে গেল শাইনপুকুরের। অন্যদিকে শিরোপার দৌড়ে না থাকলেও সুপার লিগে প্রথম জয়ের উৎসব করছে শেখ জামাল।

;

বিশ্বকাপে ‘ভালো কিছুর সম্ভাবনা’ দেখছেন সাকিব



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আগামী জুনে যুক্তরাষ্ট্র ও ওয়েস্ট ইন্ডিজে বসবে এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। এই বিশ্ব আসরে বাংলাদেশ কেমন করবে সেটার জবাব আপাতত সময়ের কাছে তোলা। তবে এই টুর্নামেন্ট শুরুর কয়েক মাস আগেই খুব বেশি প্রত্যাশা বা মাতামাতি করতে নিষেধ করেছেন বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত। সাবেক অধিনায়ক সাকিব আল হাসানের কণ্ঠে অবশ্য অন্য সুর শোনা গেল।

 টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে বাংলাদেশ ভালো কিছু করবে বলে বিশ্বাস সাকিবের। বিশ্বকাপ জয়ের স্বপ্ন না দেখালেও অন্তত সমর্থকদের আনন্দ করার মতো কিছু উপলক্ষ্য এনে দিতে চান এই বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার, ‘বিশ্বকাপ পাওয়ার মতো অবস্থায় আসছি কি না, এটা বলাটা একটু মুশকিল। তবে টি-টোয়েন্টিতে যে কেউ যে কাউকে হারাতে পারে, বড় ছোট দল নেই। বলছি না, ট্রফি জিততে পারব কি পারব না। তবে আমাদের ভালো কিছুর সম্ভাবনা আছে।’

সেজন্য সবার আগে নিজেদের সামর্থ্যে বিশ্বাস রাখার বার্তা সাকিবের। যুক্তরাষ্ট্রে  এক অনুষ্ঠানে প্রশ্নোত্তর পর্বে সাকিব বলেন, ‘আমাদের বিশ্বাসটা দরকার, ওই বিশ্বাসটা নিয়ে যদি খেলতে পারি, আমরা ভালো করব।’

গত বছর ভারতে বিশ্বকাপের পর চোখ ও আঙুলের চোট নিয়ে বেশ ভুগতে হয়েছে সাকিবকে। দীর্ঘ বিরতি শেষ গত মাসে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে দ্বিতীয় টেস্ট দিয়ে জাতীয় দলের জার্সিতে মাঠে ফিরেছিলেন সাকিব। এর মাঝে অবশ্য দেশের দুই ঘরোয়া টুর্নামেন্ট বিপিএল এবং ডিপিএলে কিছু ম্যাচ খেলেছিলেন তিনি।

এবার জিম্বাবুয়ে সিরিজেও খেলতে চান সাকিব। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপকে সামনে রেখে নিজেকে প্রস্তুত করার জন্য জিম্বাবুয়ে সিরিজকে সুযোগ হিসেবে দেখছেন এই তারকা অলরাউন্ডার।

;