এককে নয়, একাদশের শক্তিতে বিশ্বাস কোচ টম মুডির



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট,বার্তা২৪.কম
টম মুডি কোচ, রংপুর রাইডার্স

টম মুডি কোচ, রংপুর রাইডার্স

  • Font increase
  • Font Decrease

ক্রিস গেইল। এবি ডি ভিলিয়ার্স। অ্যালেক্স হেলস। রাইলি রুশো। রবি বোপারা। নামগুলো শুনলেই সন্মানসুচক একটা শ্রদ্ধার সঙ্গে চোখটাও বড় হয়ে উঠে! এই পঞ্চপাণ্ডবের প্রত্যেকেই টি-টুয়েন্টির ওস্তাদ ক্রিকেটার। বিপিএলে সিক্স সিজনে এই পাঁচ বিদেশি তারকা রংপুর রাইডার্সের রিক্রুট। বিপিএলে এই তালিকার চারজন আগে খেলে গেছেন। এবারই প্রথমবারে মতো আসছেন এ বি ডি ভিলিয়ার্স। মিস্টার থ্রি সিক্সটি ডিগ্রী ব্যাটসম্যান হিসেবে খ্যাত ভিলিয়ার্স দলে যোগ দেয়ায় এবারের বিপিএলে হট ফেভারিটের তকমাটা রংপুরের গায়ে আরো উত্তাপ ছড়াচ্ছে!

এই দলের অধিনায়ক মাশরাফি বিন মর্তুজা। বিপিএলের পেছনের পাঁচ আসরের চারটিতেই ট্রফি জয়ের রেকর্ড কৃতিত্ব যার ক্রিকেট ক্যারিয়ারে। এই দলের কোচ টম মুডি। আইপিএল জয়ের ক্যারিশমাটিক কোচ যিনি। গেল আসরের বিপিএলে রংপুর রাইডার্সের কোচ হয়ে অভিষেকেই বিশাল সাফল্য; দল চ্যাম্পিয়ন।

চ্যাম্পিয়ন দলের কোচ হিসেবে নতুন আরেকটি মৌসুমের উত্তাপের ঝাঁজ কেমন লাগছে? বৃহস্পতিবার বিসিবি ক্রিকেট একাডেমির মাঠে অনুশীলনের আগে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপে এই প্রশ্নের উত্তরে টম মুডি যা বললেন তার দার্শনিক ব্যাখাটা এমন-অতীতের সাফল্য বর্তমানকে রাঙাতে পারে না। মুডি বলছিলেন-‘এটা নতুন মৌসুম। নতুন বছর। নতুন টুর্নামেন্ট। আমাদের ঝুলিতে গেলবারের ট্রফি আছে। কিন্তু নতুন বছরের এই টুর্নামেন্টে সেই হিসেব, সেই সাফল্য কোন কাজে লাগবে না। শুধু একটা কথাই জানি, সামনের সময়টায় আমাদের জন্য কঠিন পরিশ্রম অপেক্ষা করছে। এবারের সফরটাও সফল করতে হলে ম্যানেজমেন্ট, খেলোয়াড় এবং দলের সবাইকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে।’

বিপিএলের এবারের আসলে সাত দলে প্রায় সবাই ভাল দল গড়েছে। সব দলেই ম্যাচ জেতানোর মতো অভিজ্ঞ খেলোয়াড় আছে। মাঠের খেলার আগে তাই কোন দলকেই দুর্বল ভাবার উপায় নেই। সেই প্রসঙ্গটা উল্লেখ করে রংপুরের কোচ জানালেন-‘এবার প্রায় সব দল বেশ ব্যালান্সড। কড়া লড়াই, তীব্র প্রতিদ্ব›িদ্বতা অপেক্ষা করছে এবারো টুর্নামেন্টে। গেলবার এই টুর্নামেন্টে আমরা অংশ নিয়েই চ্যাম্পিয়ন হলাম। এই সাফল্য আমাদের দায়িত্ববোধ, লড়াই করার প্রেরণা আরো বাড়িয়ে দিয়েছে। সেই সাফল্য টিকিয়ে রাখতে হলে সামনের সময়টায় আমাদের কঠিন পরিশ্রম করতে হবে। ম্যাচ জেতাটা খুব একটা সহজ কাজ হবে না। সামনে লম্বা সময় অপেক্ষা করছে।’

শক্তির বিচার করলে গেলবারের চেয়ে এবার আরো শক্তিমান এবং তারকা সমৃদ্ধ দল গড়েছে রংপুর রাইডার্স। ক্রিস গেইল তো একাই গতবার শেষের হিসেব বদলে দিয়েছিলেন। এবার তার সঙ্গে রংপুরের হয়ে খেলতে আসছেন এবি ডি ভিলিয়ার্সও। এত তারকায় ঠাসা দল-সামলানোও আরেক কঠিন কাজ। তবে ক্রিকেট মানেই চ্যালেঞ্জ। ক্রিকেট মানেই লড়াই করে জেতা-এই দর্শনের পুজারি কোচ টম মুডি জানালেন-‘এবি ডি ভিলিয়ার্সের মতো খেলোয়াড়রা আমরা এবার সাতটির মতো ম্যাচে পাবো। দলের জন্য এটা খুবই ভাল খবর। অ্যালেক্স হেলসকে আমরা পুরো টুর্নামেন্ট জুড়েই পাচ্ছি। দেশি-বিদেশি মিলিয়ে আমাদের এবারের দলও বেশ ভাল এবং ব্যালান্স হয়েছে। তবে আমি একটা বিষয় সবসময় বিশ্বাস করি, কোন বা কারো একক কৃতিত্বে টুর্নামেন্ট জেতা যায় না; ট্রফি জিততে হলে চাই সম্মিলিত তাগিদ, প্রচেষ্টা ও পারফরমেন্স। মানছি যে এককভাবে কেউ হয়তো কোন ম্যাচ জেতাতে পারে, তবে চ্যাম্পিয়ন হতে হলে অতি অবশ্যই পুরো দলের সম্মিলিত ও সমন্বিত শক্তির প্রয়োজন। বিশ্বমানের খেলোয়াড়দের দলে পাওয়াটা দারুণ ব্যাপার হবে। আমি এর আগে এককভাবে এবি ডি ভিলিয়ার্সকে নিয়ে কাজ করিনি। তবে অ্যালেক্স হেলস এবং ক্রিস গেইলকে নিয়ে আগে কাজ করেছি। এবার এবি ডি ভিলিয়ার্সকে নিয়ে এই দলে কাজ করবো-এটা দুর্দান্ত হবে। এই দলে তার উপস্থিতিই অনেককিছু বদলে দেবে। এই ফরমেটের ক্রিকেটে এবি মানেই বিপদজনক এক ব্যাটসম্যানদের নাম। তবে আমি আবার বলছি কোন একক খেলোয়াড়ের দিকে ফোকাস রাখছি না আমরা। পুরো একাদশ নিয়েই চিন্তা ও পরিকল্পনা করছি।’

শুধু বিদেশি নয়। দলের দেশি ক্রিকেটারদের ওপরও আস্থা রাখছেন রংপুরের কোচ-‘ এবার ঘরোয়া ক্রিকেটের অনেক দক্ষ ও প্রতিভাবান খেলোয়াড় আছে আমাদের দলে। ড্রাফটে আমরা ভাগ্যবান ছিলাম বলেই তাদের এবার দলে নিতে পেরেছি। গেলবারের অনেক চেনামুখের সঙ্গে নতুন অনেক খেলোয়াড়ও এবার যোগ হয়েছে। দলে কার কি ভুমিকা আছে, সেটাও বেশ ভালই জানা সবার। এদের সবাইকে পারফর্ম করতে দেখার জন্য আমি মুখিয়ে আছি। গেম প্ল্যান আমরা যাতে ঠিক মতো কার্যকর করতে পারি সেদিকেই মুল নজর এখন। গেলবার আমরা চ্যাম্পিয়ন হয়েছি। কিন্তু সেই যাত্রাটা আমাদের খুব মসৃণ ছিলো না। টুর্নামেন্টের অর্ধেক পথ পর্যন্ত আমরা শিরোপা থেকে অনেক দুরে ছিলাম। শুরুর দিকে আমরা পয়েন্ট টেবিলের নিচের দিকেই ছিলাম। শেষের ধাপে আমরা উপরের দিকে উঠে আসি। এবার আমরা আশা করছি শুরু থেকেই একটা ছন্দের মধ্যে থেকে ভাল ক্রিকেট যাতে খেলতে পারি।

এত বড় একটা টুর্নামেন্ট, অথচ কোন দলই প্রস্তুতি ম্যাচ খেলতে পারেনি। দলের একজন আরেকজনের সঙ্গে পরিচিত হচ্ছেন অনুশীলন মাঠে এসে। প্রস্ততির এই ঘাটতি নিয়ে অবশ্য কোন আক্ষেপ নেই রংপুর রাইডার্স কোচের-‘প্রস্তুতি ম্যাচ খেলার সুযোগ তো কেউ পায়নি। প্রস্তুতির প্রশ্নে আসলে প্রতিটি দলই একই অবস্থানে আছে। টুর্নামেন্টের প্রথম দুদিনই আমাদের ম্যাচ আছে। আশা করছি টানা এই দুটি ম্যাচে ভাল পারফরমেন্স দেখিয়ে আমরা সামনে বাড়তে পারবো। এই দুটো ম্যাচেই জয়ের অপেক্ষায় আছি আমি।’

   

মাইলফলকের ম্যাচে পাঞ্জাবকে হারিয়ে রোহিতকে উপহার মুম্বাইয়ের



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি- সংগৃহীত

ছবি- সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

পাঞ্জাব কিংস আর মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স দুই দলই এই ম্যাচে এসেছিল ৬ ম্যাচে ২ জয় নিয়ে, অর্থাৎ ম্যাচটা যেই হারবে, সেই চলে যাবে পয়েন্ট তালিকার তলানির আরও একটু কাছে। ম্যাচটা রোহিত শর্মার জন্য বিশেষ কিছুই ছিল। আইপিএল ইতিহাসের মাত্র দ্বিতীয় খেলোয়াড় হিসেবে তিনি যে খেলছিলেন ২৫০তম ম্যাচ। সেই ম্যাচে তার দল মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স তাকে হতাশ করেনি। ১৯২ রান করে প্রতিপক্ষের ১৪ রানে ৪ উইকেট তুলে নিয়েও খানিকটা বিপাকে পড়ে গিয়েছিল। তবে শেষমেশ শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচটা জিতল তারাই। পাঞ্জাবকে ৯ রানে হারিয়ে মাইলফলক ছোঁয়ার ম্যাচে রোহিতকে জয় উপহার দিল মুম্বাই।
ঘরের মাঠে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় পাঞ্জাব। মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স তৃতীয় ওভারে প্রথম ধাক্কা পায়। ৮ বলে ৮ রান করে আউট হন ঈশান কিষাণ। রোহিত শর্মাও বড় কিছু করতে পারেননি। ২৫ বলে ৩৬ রান করে প্যাভিলিয়নে ফেরেন। হাল ধরেন সূর্যকুমার যাদব। ৫৩ বলে ৭৮ রান করে দলকে দেন বড় রানের দিশা। সেটাকে পূর্ণতা দেন টিম ডেভিড আর তিলক ভার্মা। ডেভিড ১৪ আর তিলক অপরাজিত ৩৪ করে দলকে নিয়ে যান ১৯২ রানে।
জবাব দিতে নেমে পাঞ্জাব কিংস শুরুর ১৩ বলেই উইকেট খুইয়ে বসে ৪টি। যশপ্রীত বুমরাহ আর কাইল কোটজিয়া দুটি করে উইকেট নিয়ে ধসিয়ে দেন স্বাগতিকদের টপ অর্ডার। এরপরে শশাঙ্ক সিং ইনিংসের হাল ধরেন। হরপ্রীত সিংকে সঙ্গে নিয়ে ইনিংস এগিয়ে নিয়ে যান। হরপ্রীত ১৩ রান করেন এবং এরপরে জিতেশ শর্মা ৯ রান করে সাজঘরে ফিরে যান।
২৫ বলে ৪১ করে শশাঙ্ক যখন ফিরছেন, তখন লড়াইয়ের ব্যাটনটা যেন দিয়ে যান আশুতোষকে। যশপ্রীত বুমরাহকে ব্যাকওয়ার্ড স্কয়ার লেগ দিয়ে ছক্কা হাঁকিয়ে ইনিংস শুরু করা আশুতোষ একে একে হাঁকান ৭টি ছক্কা। মাত্র ২৩ বলে করেন ফিফটি। এরপরও থামেননি। দল যে ১১১/৭ থেকে ১৬৮/৮ পর্যন্ত গেল, তা তার ২৮ বলে ৬১ রানের ইনিংসে ভর করেই। তবে শেষ পর্যন্ত তিনি পাঞ্জাবকে জয় এনে দিতে পারেননি। আশুতোষকে সাজঘরে ফেরান জেরাল্ড কোটজিয়া। এরপরে হরপ্রীত ব্রারও ২০ বলে ২১ রান করে আউট হন। শেষ পর্যন্ত ৯ রানে এই ম্যাচটি জেতে মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স। সাত ম্যাচে তৃতীয় জয় নিয়ে দলটা চলে এসেছে তালিকার ৭ম স্থানে।

;

ফুটবল-হকি চায় বাংলাদেশ, আর্জেন্টিনার আগ্রহ ক্রিকেট-কাবাডিতে



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রী নাজমুল হাসান পাপনের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন আর্জেন্টিনার রাষ্ট্রদূত মার্সেলো সি সেসা। আজ (বৃহস্পতিবার) দুপুরে সচিবালয়ে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রীর সাথে সাক্ষাৎ করেন এই কূটনীতিক।

সৌজন্য সাক্ষাৎ শেষে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রী নাজমুল হাসান পাপন বলেন, ‘তারা আমাদের কাছে ক্রিকেটের সহযোগিতা চেয়েছে। আমি তাদের নিশ্চয়তা দিয়েছি কিউরেটর থেকে শুরু করে যা প্রয়োজন আমরা দিতে প্রস্তুত। প্রয়োজনে আমাদের ক্রিকেটাররাও সেখানে গিয়ে খেলবে। ক্রিকেটের পাশাপাশি তারা কাবাডি নিয়েও আগ্রহ প্রকাশ করেছে। বাংলাদেশের জাতীয় খেলায় তারা একবার অংশ নিয়েছিল। আমরা কাবাডিতেও তাদের সহায়তা করতে পারি।’

বাংলাদেশ ক্রিকেট ও কাবাডিতে সহায়তা দেয়ার পাশাপাশি ফুটবল এবং হকিতে আর্জেন্টিনার সাহায্য প্রত্যাশী। বিশেষ করে ফুটবলে জোর দিয়েছেন মন্ত্রী পাপন, ‘ফুটবলে তারা বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন। অনেক ঐতিহ্য তাদের। আমরা তাদের কাছ থেকে কোচ নিতে পারি আবার আমাদের ছেলে-মেয়েরা ওখানে গিয়ে প্রশিক্ষণ নিতে পারে। হকিতে আমাদের সম্ভাবনা রয়েছে আবার তারাও হকিতে বিশ্ব মানের। হকি নিয়ে তাদেরও আগ্রহ আছে। সব ডিটেইলস একে অন্যকে দেব। এরপর মূলত কাজ শুরু হবে।’

আর্জেন্টিনা রাষ্ট্রদূত মারসেলো সি উপস্থিত সাংবাদিকদের বলেন, ‘সমঝোতা স্বাক্ষরের পর এটিই প্রথম আনুষ্ঠানিক সভা। অনেক বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছি। অবশ্যই ফুটবল সেখানে প্রাধান্য পেয়েছে। এছাড়া আমরা ক্রিকেট ও হকিতে এগুতে চাই সেটাও জানিয়েছি।’ এক বছর আগে সমঝোতা স্বাক্ষর হলেও তেমন কার্যকরী পদক্ষেপ না হওয়ার কারণ সম্পর্কে রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘আর্জেন্টিনা ও বাংলাদেশ দুই দিকেই নির্বাচন ছিল। আমরা এখন দুই দেশ ক্রীড়ার মাধ্যমে আরো কাছাকাছি আসতে চাই।’

;

বর্ষসেরা ক্রীড়াবিদের তালিকায় শান্ত, ইমরানুর ও রাকিব



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিএসপিএ বর্ষসেরা ক্রীড়াবিদ ২০২৩-এর সংক্ষিপ্ত তালিকায় জায়গা করে নিয়েছেন ক্রিকেটার নাজমুল হোসেন শান্ত, ফুটবলার রাকিব হোসেন ও স্প্রিন্টার ইমরানুর রহমান। এছাড়া পপুলার চয়েজ অ্যাওয়ার্ড ২০২৩-এর সংক্ষিপ্ত তালিকায় নাজমুল হোসেন শান্ত, ইমরানুর রহমান, শেখ মোরসালিনের সঙ্গে আছেন নারী ক্রিকেটার ফারজানা হক পিংকি। এই দুই বিভাগের বিজয়ীর নাম অনুষ্ঠানের দিন ঘোষণা করা হবে। এ বছর ১৬টি বিভাগে সর্বমোট ১৮জন বর্তমান ও সাবেক ক্রীড়াবিদ, সংগঠক এবং সংস্থাকে পুরস্কৃত করা হবে। থাকছে অর্থ পুরস্কারও। 

উল্লেখ্য বাংলাশে স্পোর্টস প্রেস অ্যাসোসিয়েশন (বিএসপিএ) ১৯৬৪ সালে দেশে প্রথম ক্রীড়াক্ষেত্রে পুরস্কারের প্রবর্তন করে। এরই ধারাবাহিকতায় আগামী ২১শে এপ্রিল ২০২৪, রোববার বেলা সাড়ে ৩টায়, প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলের গ্র্যান্ড বলরুমে বসতে যাচ্ছে ক্রীড়াঙ্গনে অন্যতম আকর্ষণীয় আসর “কুল-বিএসপিএ স্পোর্টস অ্যাওয়ার্ড ২০২৩”। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন যুব ও ক্রীড়ামন্ত্রী নাজমুল হাসান এমপি।

আজ (বৃহস্পতিবার) বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশনের (বিওএ) ডাচ বাংলা ব্যাংক মিলনায়তনে এ উপলক্ষ্যে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে মনোনয়নপ্রাপ্ত নাম ঘোষণা করেন বিএসপিএ-র সভাপতি রেজওয়ান উজ জামান রাজিব। এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিএসপিএ সাধারণ সম্পাদক মো. সামন হোসেন, খেলোয়াড় যাচাই-বাছাই কমিটির চেয়ারম্যান পরাগ আরমান ও সদস্য সচিব মাহবুব সরকার।

মনোনয়ন তালিকা 

বর্ষসেরা ক্রীড়াবিদ (মনোনীত)

নাজমুল হোসেন শান্ত (ক্রিকেট)
ইমরানুর রহমান (অ্যাথলেটিক্স)
রাকিব হোসেন (ফুটবল)
পপুলার চয়েজ অ্যাওয়ার্ড

নাজমুল হোসেন শান্ত (ক্রিকেট)
ইমরানুর রহমান (অ্যাথলেটিক্স)
শেখ মোরসালিন (ফুটবল)
ফারজানা হক পিংকি (ক্রিকেট)
বর্ষসেরা পুরুষ ক্রিকেটার : নাজমুল হোসেন শান্ত
বর্ষসেরা নারী ক্রিকেটার : ফারজানা হক পিংকি
বর্ষসেরা ফুটবলার : রাকিব হোসেন
বর্ষসেরা অ্যাথলেট : ইমরানুর রহমান
সেরা বক্সার : সেলিম হোসেন
সেরা শুটার : কামরুন নাহার কলি
সেরা টেবিল টেনিস খেলোয়াড় : রামহিম লিয়ন বম
উদীয়মান ক্রীড়াবিদ : শেখ মোরসালিন (ফুটবল)
বর্ষসেরা দল : অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেট দল
সক্রিয় সংস্থা : প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর
বর্ষসেরা কোচ : আলফাজ আহমেদ
বিশেষ সম্মাননা : মনজুর হোসেন মালু
তৃণমূল সংগঠক : মোয়াজ্জেম হোসেন (ভারোত্তোলন)
সেরা সংগঠক : হাবিবুর রহমান (কাবাডি)

;

মুশফিকদের কাছে গাজী টায়ার্সের অসহায় আত্মসমর্পণ



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রাইম ব্যাংক ক্রিকেট ক্লাবের নেতৃত্ব ছেড়েছেন তামিম ইকবাল। নতুন অধিনায়ক জাকির হাসানের নেতৃত্ব শেষ রাউন্ডের ম্যাচে গাজী টায়ার্সের বিপক্ষে মাঠে নেমেছিল তারা। এই ম্যাচ ১৪১ রানে জিতে ডিপিএলের প্রথম ধাপ শেষ করেছে প্রাইম ব্যাংক।

ফতুল্লার খানসাহেব ওসমান আলি স্টেডিয়ামে টস জিতে প্রাইম বাংককে ব্যাটিং পাঠায় গাজী টায়ার্স। নেতৃত্ব ছাড়ার পর প্রথম ম্যাচে অবশ্য ২০ রানের বেশি করতে পারেননি তামিম। তবে প্রাইম ব্যাংকের অন্য অভিজ্ঞ ক্রিকেটার মুশফিকুর রহিম ছিলেন দারুণ ছন্দে। ব্যাট হাতে দলকে নির্ভরতা জুগিয়ে ৭১ রান করেন তিনি। ৬৯ বলে ৫ চার এবং ১ ছক্কায় ইনিংস সাজান এই উইকেটকিপার-ব্যাটার।

মুশফিকের ফিফটিতে চড়ে ৫০ ওভারে ৯ উইকেটে ২৬৯ রান পর্যন্ত পৌঁছায় প্রাইম ব্যাংক। গাজী টায়ার্সের পক্ষে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নেন শামিম মিয়া।

জবাব দিতে নেমে শেখ মাহেদীর ঘূর্ণিতে মুখ থুবড়ে পড়েছে গাজী টায়ার্স। ২৪ রানে ৪ উইকেট নিয়ে তাদের ম্যাচ  থেকে ছিটকে দিয়েছেন এই অফব্রেক বোলার। তাতে ৩২.২ ওভারে ১২৮ রানেই অলআউট হয়ে যায় গাজী টায়ার্স।

;